শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৫, শনিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা কামাল

একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ হয়ে ওঠার গল্প...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ হয়ে ওঠার গল্প...

গ্রামের হিমেল বাতাস গায়ে মেখে আনন্দ-উচ্ছ্বাসে বেড়ে ওঠা এক কিশোরের নাম মোস্তফা কামাল। জন্ম ১৯৫৫ সালে, কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার এক মুসলিম পরিবারে। বাবা ছিলেন সাধারণ সরকারি চাকরিজীবী। শিশুটির লেখাপড়ায় হাতেখড়ি গ্রামেরই এক পাঠশালায়। নিজ গ্রামের হাইস্কুলে পাঠশেষে ভর্তি হলেন বাড়ি থেকে সাত মাইল দূরের একটি কলেজে। এতটা পথ প্রতিদিন হেঁটে যেতে-আসতে প্রায়ই থমকে যেত কিশোর কামালের পা দু'খানা—প্রয়োজন একটি সাইকেলের। ক্লান্ত শরীরে প্রতি সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে পড়াশোনায় মনোনিবেশ করা কষ্টসাধ্য হয়ে যেত। সদ্য অবসরে যাওয়া বাবার পক্ষে তার এই সাইকেলের আবদারটি পূরণ করা সম্ভব হলো না। অনেকটা অভিমান করেই ঘর ছাড়লেন কিশোর মোস্তফা কামাল। তখন কে জানত তাঁর এই অনিশ্চিত যাত্রাই একদিন পরিণত হবে স্বপ্নযাত্রায়!

যেভাবে শুরু হল সংগ্রাম: মোস্তফা কামাল চলে এলেন ঢাকায়। গুলিস্তানে তাঁর এক ভাইয়ের কাছে উঠলেন প্রথমে। কিছুদিন সেখানে থাকার পর যাত্রাবাড়ীতে একটা লজিংয়ে থাকার ব্যবস্থা করেন। এরই মধ্যে তিনি একটি চাকরি জোগাড় করে ফেললেন হাজী মুহাম্মদ হোসেন সাহেবের চকবাজারের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। বেতন ১৭৫ টাকা। যাত্রাবাড়ী থেকে প্রতিদিন বাসে করে আসতেন গুলিস্তান, খরচ চার আনা। তারপর গুলিস্তান থেকে হেঁটে কর্মস্থলে পৌঁছাতে হতো, যা ছিল কষ্টকর। তাই আবার লজিংয়ের ব্যবস্থা করলেন পুরান ঢাকার বেগম বাজারের এক বাসায়। নানান চড়াই-উতরাইয়ের মাঝেই চলতে থাকে তাঁর ব্যবসার প্রস্তুতিকাল। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও এই অদম্য মানুষটি ঠিকই তাঁর জীবিকা-যুদ্ধের পাশাপাশি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে সক্ষম হন। ব্যবসার প্রেরণা কিন্তু পান অনেক আগেই, চাচার কাছ থেকে। গ্রামের সাপ্তাহিক হাটে তাঁর চাচা সুপারির ব্যবসা করতেন। মোস্তফা কামাল সন্ধ্যায় চাচার সুপারির ব্যবসায় সময় দিতেন। সেখান থেকেই ব্যবসার প্রতি তাঁর ঝোঁক সৃষ্টি হয়। তাঁর সেই ব্যক্তিগত সংগ্রামের সময়টায় শুরু হয় এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম।

তাঁর এলাকা সীমান্তবর্তী হওয়ায় তিনি মানুষের দুঃসহ কষ্ট নিজের চোখে দেখেছেন। সে সময় কেরোসিন, লবণ, মরিচ এসব নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য খুবই দুষ্প্রাপ্য ছিল। বাড়ি থেকে নদী পার হয়ে ছয়-সাত কিলোমিটার দূরে হোসেনপুর রেলস্টেশন যেতেন। ওখান থেকে পনের-ষোলো কেজি ওজনের কেরোসিনের টিন মাথায় করে নিয়ে যেতেন বিক্রির জন্য। এতে ভালো আয় হতো। শুধু তাই নয়, আরও দূরে লাকসাম থেকে লবণ কিনে এনে বিক্রি করতেন। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় মাঝে-মধ্যেই পাকিস্তানিরা অতর্কিতে হামলা চালাত। ফলে পাঞ্জাবি, আলবদর, রাজাকারদের ভয়ে এসব কাজে কেউ যেতে চাইত না। কিন্তু তিনি এই চ্যালেঞ্জটা নিলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন জীবন-জীবিকার সংগ্রামে। কেননা সেই ছোট বেলায়ই যে ব্যবসার স্বপ্ন রোপিত হয়ে গেছে তাঁর কিশোর মনে।

প্রেরণা: যুদ্ধ শেষে ঢাকায় ফিরে এসে চাকরির পাশাপাশি টুকটাক ব্যবসা শুরু করেন। ঘুরতে থাকেন এক জেলা থেকে আরেক জেলায়। এরপর পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ওয়ার্কিং পার্টনারশিপে পুরোদমে ব্যবসা শুরু করেন। আটা-ময়দা থেকে শুরু করে কোহিনূর কেমিক্যাল, নাবিস্কো বিস্কুট এসবের পারমিট যাদের ছিল, তাদের থেকে কিনে মৌলভী বাজারে নিয়ে বিক্রি করলে কিছু মুনাফা হতো। এরপর মোস্তফা কামাল এবং তাঁর বন্ধু আশিকুর রহমান টেন্ডারে ছয় হাজার টাকা করে দুটি বক্স ওয়াগন মাইক্রোবাস কিনেন। গুলিস্তান থেকে ফার্মগেট হয়ে মিরপুর—এই রোডে মাইক্রোবাস দুটি চালাতেন। কিন্তু সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি হওয়ার কারণে প্রায়ই নষ্ট হয়ে যেত। ফলে এই ব্যবসা কোনোভাবেই লাভজনক হচ্ছিল না। বাধ্য হয়ে এ ব্যবসা ছেড়ে ফ্লাইং ব্যবসায় নিয়োজিত হন। মৌলভীবাজারে একজনের সঙ্গে পার্টনারশিপে ব্যবসা শুরু করেন। হাতে পুঁজি না থাকায় ওয়ার্কিং পার্টনার হিসেবে যুক্ত হন। সেখান থেকে কিছু উপার্জন হয়। তারপর ঢাকা থেকে তেল, ডালডা এসব খাদ্য পণ্যের যারা ডিলার ছিল তাদের কাছ থেকে কিনে নিয়ে নিয়মিত বিক্রি করতেন। এরই মাঝে ব্যাংক লোন নিয়ে বিদেশ থেকে কিছু পণ্য আমদানি করেন। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস, দেশের বাইরে থেকে আনা পণ্যের গুণগত মান কিছুটা নিম্নমানের হওয়ায় আটকে যায় বন্দরে। বিভিন্ন জটিলতা কাটিয়ে একসময় পণ্য পেলেন ঠিকই, কিন্তু ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। যা ক্ষতি হবার তা হয়েই গেছে।   

দুর্ভাগ্যের কাছে হার মানলেন না মোস্তফা কামাল। ঘুরে দাঁড়াবার প্রত্যয়ে নতুন উদ্যম নিয়ে আবার শুরু করলেন ব্যবসা। তখন সহকর্মীদের নিয়ে ছোট ছোট টিনের জারে এক কেজি দুই কেজি করে তেল ফিলিং করতেন। এগুলো ঢাকা শহর, এমনকি গাজীপুরের বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করতেন। তিনিসহ চার জন ছিলেন একসঙ্গে এই ব্যবসায়। এই কাজ করতে করতেই তাঁদের মাথায় একটা ধারণা এলো, এই পণ্যের কাঁচামাল কিনে এনে যদি দেশেই পরিশোধন করে বিক্রি করা যায়, তাহলে এটা কেবল নিজেদের লাভই নয়, দেশেরও সাশ্রয় হবে, কিছু লোকের কর্মসংস্থানও হবে। এ ভাবনা থেকেই শিল্প-কারখানা গড়ে তোলার আশায় মেঘনা ঘাটে একটু জায়গা ক্রয় করেন। কিন্তু শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন টাকা, মানে অন্তত একটি ব্যাংক লোন। সেটা আর কপালে জুটল না। পরবর্তী সময়ে যখন তিনি তেলের কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন তখন অবশ্য ব্যাংক লোন জুটেছিল। ব্যাংক লোনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত তহবিল গঠন করে শুরু করেছিলেন এই ব্যবসা।

শিল্পায়নে আত্মনিয়োগ: ১৯৮৯ সালে মেঘনা গ্রুপ প্রথম যে শিল্পে হাত দেয় তা ছিল ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনারি। শুরুটা ছিল খুবই ছোট পরিসরে। নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ঘাট ঘেঁষে গড়ে ওঠা সেই ছোট পরিসর বড় হতে খুব বেশি সময় নেয়নি। একটি প্রতিষ্ঠান থেকে এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০টির অধিক শিল্প-প্রতিষ্ঠানে। প্রায় ৫০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই শিল্পাঞ্চলে উত্পাদিত হয় নানা ধরনের পণ্যসামগ্রী। দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজারে বড় অংশীদার মেঘনা গ্রুপ। তাদের পণ্য তালিকায় রয়েছে—মিনারেল ওয়াটার, ভোজ্যতেল, আটা, ময়দা, সুজি, চিনি, গুঁড়াদুধ, কনডেন্সড মিল্ক, লবণ, চা, মসলা ইত্যাদি। শুধু ভোগ্যপণ্যের বড় অংশীদার হিসেবেই যে মেঘনা গ্রুপের অবস্থান তা নয়, এর বাইরে অনেক বড় বড় খাত ও ভারী শিল্পে বিনিয়োগকারী বা অংশীদারও এই গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। এর মধ্যে রয়েছে- সিমেন্ট, কাগজ, পণ্যবাহী জাহাজ, শিপ বিল্ডিং, বিদ্যুৎ উৎপাদন, এভিয়েশন, স্টিল, আর্থিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি। মেঘনার ‘ফ্রেশ’ ব্র্যান্ডের পণ্য দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায়ও রফতানি হচ্ছে।

তরুণ উদ্যোক্তাদের প্রেরণা: তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য  মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা কামাল এক বড় প্রেরণার উৎস। এদেশে যাঁরা এক হাতে নিজের যোগ্যতাতেই এতদূরে এসেছেন, তাঁদের অন্যতম হলেন মোস্তফা কামাল। তাঁরও কিছু পরামর্শ রয়েছে তরুণ উদ্যোক্তাদের প্রতি। এখনকার যারা তারুণ, যারা ব্যবসা শুরু করতে চায়, তাদের জন্য তাঁর পরামর্শ হলো বাস্তববাদী হওয়ার। ‘তরুণদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। ভিশন থাকতে হবে বা স্বপ্ন দেখতে হবে এবং স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে গেলে একদিন সফলতা আসবেই’। - এটাই মনে করেন তিনি।

তথ্যসূত্র: বিভিন্ন গণমাধ্যম।

 

বিডি-প্রতিদিন/রাসেল

এই বিভাগের আরও খবর
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
বাংলাদেশিদের ড্রোন প্রশিক্ষণ দেবে চীন
বাংলাদেশিদের ড্রোন প্রশিক্ষণ দেবে চীন
ঈদুল আজহায় আন্তরিকভাবে কাজ করতে পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ আইজিপির
ঈদুল আজহায় আন্তরিকভাবে কাজ করতে পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ আইজিপির
দেশের মানুষের এখন মাথাপিছু আয় ২৮২০ ডলার
দেশের মানুষের এখন মাথাপিছু আয় ২৮২০ ডলার
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৫৮
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৫৮
স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সাবেক দুই ব্যক্তিগত কর্মকর্তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সাবেক দুই ব্যক্তিগত কর্মকর্তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফরে এক বিলিয়ন ডলারের সহায়তার ঘোষণা আসতে পারে: প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফরে এক বিলিয়ন ডলারের সহায়তার ঘোষণা আসতে পারে: প্রেস সচিব
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনে বৈষম্য বিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের একাত্মতা ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনে বৈষম্য বিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের একাত্মতা ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’
বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের ড্রোন প্রশিক্ষণ দেবে চীন
বাংলাদেশিদের ড্রোন প্রশিক্ষণ দেবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে অজ্ঞান পার্টির ৪ সদস্য গ্রেফতার, ১৭টি মোবাইল উদ্ধার
বরিশালে অজ্ঞান পার্টির ৪ সদস্য গ্রেফতার, ১৭টি মোবাইল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে নারী পর্যটককে যৌন হয়রনির অভিযোগে ৫ যুবক আটক
কক্সবাজারে নারী পর্যটককে যৌন হয়রনির অভিযোগে ৫ যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল
সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর যোগাযোগ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হচ্ছে: চসিক মেয়র
নগরীর যোগাযোগ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হচ্ছে: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুরনো মাছ ধরার জাল দিয়ে রুশ ড্রোন আটকাচ্ছে ইউক্রেন!
পুরনো মাছ ধরার জাল দিয়ে রুশ ড্রোন আটকাচ্ছে ইউক্রেন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অসহনীয় দাবদাহে নারীরাই বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত
অসহনীয় দাবদাহে নারীরাই বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ হেফাজতে স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী
পুলিশ হেফাজতে স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী

নগর জীবন

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

অর্থ পাচার ঘুষ ও সন্ত্রাসে জনপ্রিয় এমএফএস
অর্থ পাচার ঘুষ ও সন্ত্রাসে জনপ্রিয় এমএফএস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে সাবেক এমপির মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
রাজশাহীতে সাবেক এমপির মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশের জন্য কাজ করতে চাই
আমরা দেশের জন্য কাজ করতে চাই

নগর জীবন

রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণই চ্যালেঞ্জ
রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণই চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে
নির্বাচনের জন্য জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে

নগর জীবন

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের আত্মহত্যা

নগর জীবন

থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

নগর জীবন

রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

সম্পাদকীয়