শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জিয়াউর রহমানকে মূল কুশীলব আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আত্মস্বীকৃত খুনি কর্নেল রশিদ, হুদা পাশাসহ অনেকের বিচার হয়েছে, অনেকের রায় কার্যকর করা হয়েছে। আবার অনেকে এখনো বিদেশে পলাতক। তাদের বিচারের রায় কার্যকর করা যায়নি। আমরা বারবার দাবি করেছি তাদেরকে বিদেশ থেকে নিয়ে এসে রায় কার্যকর করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে। এই আত্মস্বীকৃত খুনিদের যে বিষয়টি সামনে আসেনি সেটা অবশ্যই বলতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে কুশীলব কে ছিল? কুশীলব ছিল খুনি জিয়াউর রহমান। আমাদের প্রকৃত ইতিহাস জানতে হবে। খুনি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করেছেন। আজকে জাতি দুই ভাগে বিভক্ত, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আর স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি।

আজ শুক্রবার বিকালে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ‘শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ’-এর উদ্যোগে এই আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব জিয়াউর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অথচ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে একে একে সমস্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করেছেন। উনি এদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করেছেন। সাড়ে ১২ হাজার মানবতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন। রাজাকার প্রধান গোলাম আযম যার নেতৃত্বে একাত্তরে গণহত্যা হয়েছিল সেই গোলাম আযমকে বিদেশ থেকে এনে দেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন  জিয়া। একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলেও জিয়াউর রহমান এদেশে তাদের পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধের সকল চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য সব সময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।

‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে জিয়া পাকিস্তানি ধারায় নিতে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হানিফ আরও বলেন, ‘জয় বাংল ‘ ছিল মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। জয় বাংলা আওয়ামী লীগের স্লোগান নয়। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বলে জয় বাংলা স্লোগানকে এখনো ধারণ করে আছে। যতদিন এদেশে আওয়ামী লীগ থাকবে ততদিন এই জয় বাংলা স্লোগানকে ধারণ করে থাকবে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান এই জয় বাংলাকে জিয়াউর রহমান নির্বাসনে পাঠালেন। উনি পাকিস্তানি রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ নিয়ে আসলেন জয় বাংলা স্লোগানের বদলে।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না দাবি করে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ যিনি কিছুদিন আগে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি তার ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভলপমেন্ট বইয়ে লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকান্ডে যারা জড়িত ছিলেন তারা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন, জিয়া তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন। যদি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জিয়া জড়িত না থাকেন, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত না থাকেন, তাহলে কেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়সহ পুনর্বাসন করলেন? 

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দাবি করে। জিয়ার কর্মকাণ্ডে কেউ মুক্তিযুদ্ধের ছাপ দেখে নাই। জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে পারে নাই। আর প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। আজকে আমরা অনেকে বলি, একাত্তরে বেগম খালেদা জিয়া পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে ক্যান্টনমেন্টে আটক ছিলেন। এটা যদি হয়ে থাকে তাহলে তো জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ থাকার কথা ছিল পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে, রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে। সেটা তো আমরা দেখি নাই। 

তিনি আরো বলেন,  ১৯৭৫ এর পরে জিয়া পাকিস্তানি দোসরদের পুনর্বাসন করেছিলেন। এর থেকে কি প্রমাণ হয়? জিয়াউর রহমান কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী ছিলেন? যুদ্ধের পক্ষে ছিলেন? জিয়াউর রহমান কখনো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ছদ্মবেশী এজেন্ট হিসেবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধ করেছেন এটা আমরা কোন বইতে প্রমাণ পায়নি। উনি এজেন্ট হিসেবে এদেশে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করে গেছেন।

জাতীয় সংসদের এ সদস্য বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পঁচাত্তরে দেশের বাইরে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে গেছেন। ১৯৮১ সালে উনি দেশে এসে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছেন কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে এই বিচার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। পরে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী আত্মস্বীকৃত খুনিদের রায় কার্যকর হয়। এখনো অনেকে দেশের বাইরে আছে আমরা তাদের দেশে এনে বিচার করার জোর দাবি জানিয়ে আসছি।

বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে হানিফ আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একদিনে জাতির পিতা হন নাই। যারা ইতিহাসের মহানায়ক, যারা ইতিহাস রচনা করে, তারা জীবনে একদিনে মহানায়ক হন নাই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার মহান স্থপতি, স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা। নিজে স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের, জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের। উনি সে স্বপ্ন বাস্তবায়নও করেছিলেন। আজকে যে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র সেটা বঙ্গবন্ধুর সৃষ্টি। আমাদের স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসে নাই, গোলটেবিল আলোচনার মাধ্যমে আসে নাই। স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ত্রিশ লক্ষ শহীদ এবং ২ লক্ষ মা বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এ কঠিন কাজটাই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো জাদুকর। বাঙালির এই মহানায়কের নির্দেশে আমরা স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। নয় মাস যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সশস্ত্র এই পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আমরা খালি হাতে লড়াই করেছিলাম। বাঁশের লাঠিসহ সাধারণ অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে আমরা সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু না থাকলে এটা কখনো সম্ভব হতো না। বঙ্গবন্ধুর ডাকেই আমরা জীবনকে বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলাম। 

আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, আমাদের এই মহানায়ক স্বাধীনতার পরে মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করা অসম্ভব ব্যাপার ছিল কিন্তু সে ব্যাপারটাকে সম্ভব করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটাকে বঙ্গবন্ধু সীমিত সম্পদের মাঝেও পুনর্গঠন করেছিলেন। একটা দেশের জন্য যা যা দরকার বঙ্গবন্ধু সবকিছু করেছেন।

তিনি বলেন, সাড়ে তিন বছরের মাথায় এই মহানায়ককে হত্যা করা হলো! কেন হত্যা করা হলো? এটা শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের আশায়? রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্য এইরকম হত্যাকাণ্ড হয় নাই। বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন কিন্তু শেখ রাসেলতো কোন অন্যায় করে নাই, তার পরিবারের সদস্যরা তো কোন অন্যায় করে নাই। তাদেরকে কেন হত্যা করা হয়েছে? ১৯৭১ সালে পাকিস্তান এবং তাদের পশ্চিমা বাহিনীর যে পরাজয় হয়েছিল তার চরম প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ড শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্যে নয়, এটা করা হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হত্যার জন্য। বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য, এই দেশকে আবার পরাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার জন্য এই হত্যাকাণ্ড করা হয়েছিল। কারা জড়িত ছিলেন হত্যাকাণ্ডের সাথে? 

আক্ষেপ করে হানিফ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করার মধ্য দিয়ে সন্তান হিসেবে তার দায় হয়তো পূরণ করতে পেরেছেন। কিন্তু আমরা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলবকে দায়ী করে বিচার না করা পর্যন্ত আমাদের দায় পূরণ হবে না।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আজকে যারা কিশোর-কিশোরী আছে তারাই একদিন দেশকে নেতৃত্ব দেবে। তাদেরকে এদেশের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা সম্পর্কে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব কে বের করে জাতির সামনে এনে বিচার করে এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে।

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহ হিরু, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কেএম শহিদ উল্যা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন