শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জিয়াউর রহমানকে মূল কুশীলব আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আত্মস্বীকৃত খুনি কর্নেল রশিদ, হুদা পাশাসহ অনেকের বিচার হয়েছে, অনেকের রায় কার্যকর করা হয়েছে। আবার অনেকে এখনো বিদেশে পলাতক। তাদের বিচারের রায় কার্যকর করা যায়নি। আমরা বারবার দাবি করেছি তাদেরকে বিদেশ থেকে নিয়ে এসে রায় কার্যকর করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে। এই আত্মস্বীকৃত খুনিদের যে বিষয়টি সামনে আসেনি সেটা অবশ্যই বলতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে কুশীলব কে ছিল? কুশীলব ছিল খুনি জিয়াউর রহমান। আমাদের প্রকৃত ইতিহাস জানতে হবে। খুনি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করেছেন। আজকে জাতি দুই ভাগে বিভক্ত, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আর স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি।

আজ শুক্রবার বিকালে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ‘শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ’-এর উদ্যোগে এই আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব জিয়াউর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অথচ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে একে একে সমস্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করেছেন। উনি এদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করেছেন। সাড়ে ১২ হাজার মানবতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন। রাজাকার প্রধান গোলাম আযম যার নেতৃত্বে একাত্তরে গণহত্যা হয়েছিল সেই গোলাম আযমকে বিদেশ থেকে এনে দেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন  জিয়া। একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলেও জিয়াউর রহমান এদেশে তাদের পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধের সকল চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য সব সময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।

‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে জিয়া পাকিস্তানি ধারায় নিতে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হানিফ আরও বলেন, ‘জয় বাংল ‘ ছিল মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। জয় বাংলা আওয়ামী লীগের স্লোগান নয়। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বলে জয় বাংলা স্লোগানকে এখনো ধারণ করে আছে। যতদিন এদেশে আওয়ামী লীগ থাকবে ততদিন এই জয় বাংলা স্লোগানকে ধারণ করে থাকবে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান এই জয় বাংলাকে জিয়াউর রহমান নির্বাসনে পাঠালেন। উনি পাকিস্তানি রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ নিয়ে আসলেন জয় বাংলা স্লোগানের বদলে।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না দাবি করে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ যিনি কিছুদিন আগে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি তার ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভলপমেন্ট বইয়ে লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকান্ডে যারা জড়িত ছিলেন তারা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন, জিয়া তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন। যদি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জিয়া জড়িত না থাকেন, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত না থাকেন, তাহলে কেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়সহ পুনর্বাসন করলেন? 

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দাবি করে। জিয়ার কর্মকাণ্ডে কেউ মুক্তিযুদ্ধের ছাপ দেখে নাই। জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে পারে নাই। আর প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। আজকে আমরা অনেকে বলি, একাত্তরে বেগম খালেদা জিয়া পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে ক্যান্টনমেন্টে আটক ছিলেন। এটা যদি হয়ে থাকে তাহলে তো জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ থাকার কথা ছিল পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে, রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে। সেটা তো আমরা দেখি নাই। 

তিনি আরো বলেন,  ১৯৭৫ এর পরে জিয়া পাকিস্তানি দোসরদের পুনর্বাসন করেছিলেন। এর থেকে কি প্রমাণ হয়? জিয়াউর রহমান কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী ছিলেন? যুদ্ধের পক্ষে ছিলেন? জিয়াউর রহমান কখনো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ছদ্মবেশী এজেন্ট হিসেবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধ করেছেন এটা আমরা কোন বইতে প্রমাণ পায়নি। উনি এজেন্ট হিসেবে এদেশে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করে গেছেন।

জাতীয় সংসদের এ সদস্য বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পঁচাত্তরে দেশের বাইরে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে গেছেন। ১৯৮১ সালে উনি দেশে এসে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছেন কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে এই বিচার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। পরে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী আত্মস্বীকৃত খুনিদের রায় কার্যকর হয়। এখনো অনেকে দেশের বাইরে আছে আমরা তাদের দেশে এনে বিচার করার জোর দাবি জানিয়ে আসছি।

বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে হানিফ আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একদিনে জাতির পিতা হন নাই। যারা ইতিহাসের মহানায়ক, যারা ইতিহাস রচনা করে, তারা জীবনে একদিনে মহানায়ক হন নাই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার মহান স্থপতি, স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা। নিজে স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের, জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের। উনি সে স্বপ্ন বাস্তবায়নও করেছিলেন। আজকে যে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র সেটা বঙ্গবন্ধুর সৃষ্টি। আমাদের স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসে নাই, গোলটেবিল আলোচনার মাধ্যমে আসে নাই। স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ত্রিশ লক্ষ শহীদ এবং ২ লক্ষ মা বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এ কঠিন কাজটাই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো জাদুকর। বাঙালির এই মহানায়কের নির্দেশে আমরা স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। নয় মাস যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সশস্ত্র এই পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আমরা খালি হাতে লড়াই করেছিলাম। বাঁশের লাঠিসহ সাধারণ অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে আমরা সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু না থাকলে এটা কখনো সম্ভব হতো না। বঙ্গবন্ধুর ডাকেই আমরা জীবনকে বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলাম। 

আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, আমাদের এই মহানায়ক স্বাধীনতার পরে মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করা অসম্ভব ব্যাপার ছিল কিন্তু সে ব্যাপারটাকে সম্ভব করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটাকে বঙ্গবন্ধু সীমিত সম্পদের মাঝেও পুনর্গঠন করেছিলেন। একটা দেশের জন্য যা যা দরকার বঙ্গবন্ধু সবকিছু করেছেন।

তিনি বলেন, সাড়ে তিন বছরের মাথায় এই মহানায়ককে হত্যা করা হলো! কেন হত্যা করা হলো? এটা শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের আশায়? রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্য এইরকম হত্যাকাণ্ড হয় নাই। বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন কিন্তু শেখ রাসেলতো কোন অন্যায় করে নাই, তার পরিবারের সদস্যরা তো কোন অন্যায় করে নাই। তাদেরকে কেন হত্যা করা হয়েছে? ১৯৭১ সালে পাকিস্তান এবং তাদের পশ্চিমা বাহিনীর যে পরাজয় হয়েছিল তার চরম প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ড শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্যে নয়, এটা করা হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হত্যার জন্য। বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য, এই দেশকে আবার পরাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার জন্য এই হত্যাকাণ্ড করা হয়েছিল। কারা জড়িত ছিলেন হত্যাকাণ্ডের সাথে? 

আক্ষেপ করে হানিফ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করার মধ্য দিয়ে সন্তান হিসেবে তার দায় হয়তো পূরণ করতে পেরেছেন। কিন্তু আমরা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলবকে দায়ী করে বিচার না করা পর্যন্ত আমাদের দায় পূরণ হবে না।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আজকে যারা কিশোর-কিশোরী আছে তারাই একদিন দেশকে নেতৃত্ব দেবে। তাদেরকে এদেশের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা সম্পর্কে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব কে বের করে জাতির সামনে এনে বিচার করে এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে।

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহ হিরু, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কেএম শহিদ উল্যা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
২৫ আগস্টের মধ্যে ব্যালট বাক্সের হিসেব চেয়েছে ইসি
২৫ আগস্টের মধ্যে ব্যালট বাক্সের হিসেব চেয়েছে ইসি
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস
সর্বশেষ খবর
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন 
হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম
দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন  হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে আশ্রয়ের জন্য আবেদনের রেকর্ড
ব্রিটেনে আশ্রয়ের জন্য আবেদনের রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে
ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে

নগর জীবন

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ
সবজির দামে পুড়ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা