শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জিয়াউর রহমানকে মূল কুশীলব আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আত্মস্বীকৃত খুনি কর্নেল রশিদ, হুদা পাশাসহ অনেকের বিচার হয়েছে, অনেকের রায় কার্যকর করা হয়েছে। আবার অনেকে এখনো বিদেশে পলাতক। তাদের বিচারের রায় কার্যকর করা যায়নি। আমরা বারবার দাবি করেছি তাদেরকে বিদেশ থেকে নিয়ে এসে রায় কার্যকর করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে। এই আত্মস্বীকৃত খুনিদের যে বিষয়টি সামনে আসেনি সেটা অবশ্যই বলতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে কুশীলব কে ছিল? কুশীলব ছিল খুনি জিয়াউর রহমান। আমাদের প্রকৃত ইতিহাস জানতে হবে। খুনি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করেছেন। আজকে জাতি দুই ভাগে বিভক্ত, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আর স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি।

আজ শুক্রবার বিকালে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ‘শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ’-এর উদ্যোগে এই আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব জিয়াউর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অথচ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে একে একে সমস্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করেছেন। উনি এদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করেছেন। সাড়ে ১২ হাজার মানবতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন। রাজাকার প্রধান গোলাম আযম যার নেতৃত্বে একাত্তরে গণহত্যা হয়েছিল সেই গোলাম আযমকে বিদেশ থেকে এনে দেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন  জিয়া। একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলেও জিয়াউর রহমান এদেশে তাদের পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধের সকল চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য সব সময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।

‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে জিয়া পাকিস্তানি ধারায় নিতে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হানিফ আরও বলেন, ‘জয় বাংল ‘ ছিল মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। জয় বাংলা আওয়ামী লীগের স্লোগান নয়। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বলে জয় বাংলা স্লোগানকে এখনো ধারণ করে আছে। যতদিন এদেশে আওয়ামী লীগ থাকবে ততদিন এই জয় বাংলা স্লোগানকে ধারণ করে থাকবে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান এই জয় বাংলাকে জিয়াউর রহমান নির্বাসনে পাঠালেন। উনি পাকিস্তানি রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ নিয়ে আসলেন জয় বাংলা স্লোগানের বদলে।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না দাবি করে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ যিনি কিছুদিন আগে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি তার ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভলপমেন্ট বইয়ে লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকান্ডে যারা জড়িত ছিলেন তারা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন, জিয়া তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন। যদি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জিয়া জড়িত না থাকেন, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত না থাকেন, তাহলে কেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়সহ পুনর্বাসন করলেন? 

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দাবি করে। জিয়ার কর্মকাণ্ডে কেউ মুক্তিযুদ্ধের ছাপ দেখে নাই। জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে পারে নাই। আর প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। আজকে আমরা অনেকে বলি, একাত্তরে বেগম খালেদা জিয়া পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে ক্যান্টনমেন্টে আটক ছিলেন। এটা যদি হয়ে থাকে তাহলে তো জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ থাকার কথা ছিল পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে, রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে। সেটা তো আমরা দেখি নাই। 

তিনি আরো বলেন,  ১৯৭৫ এর পরে জিয়া পাকিস্তানি দোসরদের পুনর্বাসন করেছিলেন। এর থেকে কি প্রমাণ হয়? জিয়াউর রহমান কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী ছিলেন? যুদ্ধের পক্ষে ছিলেন? জিয়াউর রহমান কখনো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ছদ্মবেশী এজেন্ট হিসেবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধ করেছেন এটা আমরা কোন বইতে প্রমাণ পায়নি। উনি এজেন্ট হিসেবে এদেশে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করে গেছেন।

জাতীয় সংসদের এ সদস্য বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পঁচাত্তরে দেশের বাইরে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে গেছেন। ১৯৮১ সালে উনি দেশে এসে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছেন কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে এই বিচার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। পরে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী আত্মস্বীকৃত খুনিদের রায় কার্যকর হয়। এখনো অনেকে দেশের বাইরে আছে আমরা তাদের দেশে এনে বিচার করার জোর দাবি জানিয়ে আসছি।

বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে হানিফ আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একদিনে জাতির পিতা হন নাই। যারা ইতিহাসের মহানায়ক, যারা ইতিহাস রচনা করে, তারা জীবনে একদিনে মহানায়ক হন নাই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার মহান স্থপতি, স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা। নিজে স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের, জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের। উনি সে স্বপ্ন বাস্তবায়নও করেছিলেন। আজকে যে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র সেটা বঙ্গবন্ধুর সৃষ্টি। আমাদের স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসে নাই, গোলটেবিল আলোচনার মাধ্যমে আসে নাই। স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ত্রিশ লক্ষ শহীদ এবং ২ লক্ষ মা বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এ কঠিন কাজটাই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো জাদুকর। বাঙালির এই মহানায়কের নির্দেশে আমরা স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। নয় মাস যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সশস্ত্র এই পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আমরা খালি হাতে লড়াই করেছিলাম। বাঁশের লাঠিসহ সাধারণ অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে আমরা সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু না থাকলে এটা কখনো সম্ভব হতো না। বঙ্গবন্ধুর ডাকেই আমরা জীবনকে বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলাম। 

আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, আমাদের এই মহানায়ক স্বাধীনতার পরে মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করা অসম্ভব ব্যাপার ছিল কিন্তু সে ব্যাপারটাকে সম্ভব করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটাকে বঙ্গবন্ধু সীমিত সম্পদের মাঝেও পুনর্গঠন করেছিলেন। একটা দেশের জন্য যা যা দরকার বঙ্গবন্ধু সবকিছু করেছেন।

তিনি বলেন, সাড়ে তিন বছরের মাথায় এই মহানায়ককে হত্যা করা হলো! কেন হত্যা করা হলো? এটা শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের আশায়? রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্য এইরকম হত্যাকাণ্ড হয় নাই। বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন কিন্তু শেখ রাসেলতো কোন অন্যায় করে নাই, তার পরিবারের সদস্যরা তো কোন অন্যায় করে নাই। তাদেরকে কেন হত্যা করা হয়েছে? ১৯৭১ সালে পাকিস্তান এবং তাদের পশ্চিমা বাহিনীর যে পরাজয় হয়েছিল তার চরম প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ড শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্যে নয়, এটা করা হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হত্যার জন্য। বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য, এই দেশকে আবার পরাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার জন্য এই হত্যাকাণ্ড করা হয়েছিল। কারা জড়িত ছিলেন হত্যাকাণ্ডের সাথে? 

আক্ষেপ করে হানিফ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করার মধ্য দিয়ে সন্তান হিসেবে তার দায় হয়তো পূরণ করতে পেরেছেন। কিন্তু আমরা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলবকে দায়ী করে বিচার না করা পর্যন্ত আমাদের দায় পূরণ হবে না।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আজকে যারা কিশোর-কিশোরী আছে তারাই একদিন দেশকে নেতৃত্ব দেবে। তাদেরকে এদেশের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা সম্পর্কে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব কে বের করে জাতির সামনে এনে বিচার করে এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে।

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহ হিরু, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কেএম শহিদ উল্যা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
সকাল ৯টার মধ্যে ১৩ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ১৩ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ৯ জুনের টিকিট
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ৯ জুনের টিকিট
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
গলফের কমিটি গঠন
গলফের কমিটি গঠন
শেখ হাসিনা-দুর্জয়-সিদ্দিকসহ ৩১২ জনের নামে হত্যা মামলা
শেখ হাসিনা-দুর্জয়-সিদ্দিকসহ ৩১২ জনের নামে হত্যা মামলা
সর্বশেষ খবর
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

১৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টয়লেটে পানি না থাকায় ভিডিও বার্তায় ক্ষোভ ঝাড়লেন পাক অভিনেত্রী
টয়লেটে পানি না থাকায় ভিডিও বার্তায় ক্ষোভ ঝাড়লেন পাক অভিনেত্রী

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতে পর্যটকবাহী গাড়ি দুর্ঘটনায় একজনের মরদেহ উদ্ধার, আটজন এখনও নিখোঁজ
ভারতে পর্যটকবাহী গাড়ি দুর্ঘটনায় একজনের মরদেহ উদ্ধার, আটজন এখনও নিখোঁজ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সিকিমে তিস্তা নদীতে পড়ল পর্যটকবাহী গাড়ি, নিখোঁজ ৮
সিকিমে তিস্তা নদীতে পড়ল পর্যটকবাহী গাড়ি, নিখোঁজ ৮

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলপুরে শুভসংঘের আয়োজনে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালিত
ফুলপুরে শুভসংঘের আয়োজনে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুর-ঢাকা নৌপথে ১৮ ঘণ্টা পর যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু
চাঁদপুর-ঢাকা নৌপথে ১৮ ঘণ্টা পর যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী’ উদযাপন
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী’ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজযাত্রীদের নিরাপত্তায় এবার সৌদির প্রযুক্তিনির্ভর অঙ্গীকার
হজযাত্রীদের নিরাপত্তায় এবার সৌদির প্রযুক্তিনির্ভর অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের মাজারে জেডআরএফের শ্রদ্ধাঞ্জলি
জিয়াউর রহমানের মাজারে জেডআরএফের শ্রদ্ধাঞ্জলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার মাজারে পেশাজীবীদের পুষ্পস্তবক অর্পণ
জিয়ার মাজারে পেশাজীবীদের পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেস্টার সিটিতে ফিরছেন হামজা চৌধুরী!
লেস্টার সিটিতে ফিরছেন হামজা চৌধুরী!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে পুলিশ সেজে ছিনতাই, ৬ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
দুবাইয়ে পুলিশ সেজে ছিনতাই, ৬ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার
অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স
শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত
যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার
৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার
‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ
জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল
প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া
শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি
দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম
কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত
বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি
বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ধর্মীয় নেতা গাসেমিয়ানকে মুক্তি দিল সৌদি আরব
ইরানের ধর্মীয় নেতা গাসেমিয়ানকে মুক্তি দিল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন
মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে পাঁচ বছরে এক লাখ কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে পাঁচ বছরে এক লাখ কর্মী নেবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে আর বসবাসের অনুমতি পাবেন না অবৈধ অভিবাসীরা
গ্রিসে আর বসবাসের অনুমতি পাবেন না অবৈধ অভিবাসীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল
এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

পেছনের পৃষ্ঠা

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা