শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব ছিলেন জিয়া : হানিফ

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জিয়াউর রহমানকে মূল কুশীলব আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আত্মস্বীকৃত খুনি কর্নেল রশিদ, হুদা পাশাসহ অনেকের বিচার হয়েছে, অনেকের রায় কার্যকর করা হয়েছে। আবার অনেকে এখনো বিদেশে পলাতক। তাদের বিচারের রায় কার্যকর করা যায়নি। আমরা বারবার দাবি করেছি তাদেরকে বিদেশ থেকে নিয়ে এসে রায় কার্যকর করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে। এই আত্মস্বীকৃত খুনিদের যে বিষয়টি সামনে আসেনি সেটা অবশ্যই বলতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে কুশীলব কে ছিল? কুশীলব ছিল খুনি জিয়াউর রহমান। আমাদের প্রকৃত ইতিহাস জানতে হবে। খুনি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করেছেন। আজকে জাতি দুই ভাগে বিভক্ত, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আর স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি।

আজ শুক্রবার বিকালে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ‘শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ’-এর উদ্যোগে এই আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব জিয়াউর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অথচ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে একে একে সমস্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করেছেন। উনি এদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করেছেন। সাড়ে ১২ হাজার মানবতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন। রাজাকার প্রধান গোলাম আযম যার নেতৃত্বে একাত্তরে গণহত্যা হয়েছিল সেই গোলাম আযমকে বিদেশ থেকে এনে দেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন  জিয়া। একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলেও জিয়াউর রহমান এদেশে তাদের পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধের সকল চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য সব সময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।

‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে জিয়া পাকিস্তানি ধারায় নিতে চেষ্টা করেছেন জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হানিফ আরও বলেন, ‘জয় বাংল ‘ ছিল মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। জয় বাংলা আওয়ামী লীগের স্লোগান নয়। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বলে জয় বাংলা স্লোগানকে এখনো ধারণ করে আছে। যতদিন এদেশে আওয়ামী লীগ থাকবে ততদিন এই জয় বাংলা স্লোগানকে ধারণ করে থাকবে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান এই জয় বাংলাকে জিয়াউর রহমান নির্বাসনে পাঠালেন। উনি পাকিস্তানি রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ নিয়ে আসলেন জয় বাংলা স্লোগানের বদলে।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না দাবি করে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ যিনি কিছুদিন আগে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি তার ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভলপমেন্ট বইয়ে লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকান্ডে যারা জড়িত ছিলেন তারা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা জিয়াউর রহমানের শেল্টারে ছিলেন, জিয়া তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন। যদি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জিয়া জড়িত না থাকেন, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত না থাকেন, তাহলে কেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়সহ পুনর্বাসন করলেন? 

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দাবি করে। জিয়ার কর্মকাণ্ডে কেউ মুক্তিযুদ্ধের ছাপ দেখে নাই। জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে পারে নাই। আর প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। আজকে আমরা অনেকে বলি, একাত্তরে বেগম খালেদা জিয়া পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে ক্যান্টনমেন্টে আটক ছিলেন। এটা যদি হয়ে থাকে তাহলে তো জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ থাকার কথা ছিল পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে, রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে। সেটা তো আমরা দেখি নাই। 

তিনি আরো বলেন,  ১৯৭৫ এর পরে জিয়া পাকিস্তানি দোসরদের পুনর্বাসন করেছিলেন। এর থেকে কি প্রমাণ হয়? জিয়াউর রহমান কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী ছিলেন? যুদ্ধের পক্ষে ছিলেন? জিয়াউর রহমান কখনো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সময় ছদ্মবেশী এজেন্ট হিসেবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। জিয়া মুক্তিযুদ্ধ করেছেন এটা আমরা কোন বইতে প্রমাণ পায়নি। উনি এজেন্ট হিসেবে এদেশে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করে গেছেন।

জাতীয় সংসদের এ সদস্য বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পঁচাত্তরে দেশের বাইরে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে গেছেন। ১৯৮১ সালে উনি দেশে এসে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছেন কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে এই বিচার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। পরে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী আত্মস্বীকৃত খুনিদের রায় কার্যকর হয়। এখনো অনেকে দেশের বাইরে আছে আমরা তাদের দেশে এনে বিচার করার জোর দাবি জানিয়ে আসছি।

বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে হানিফ আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একদিনে জাতির পিতা হন নাই। যারা ইতিহাসের মহানায়ক, যারা ইতিহাস রচনা করে, তারা জীবনে একদিনে মহানায়ক হন নাই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার মহান স্থপতি, স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা। নিজে স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের, জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের। উনি সে স্বপ্ন বাস্তবায়নও করেছিলেন। আজকে যে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র সেটা বঙ্গবন্ধুর সৃষ্টি। আমাদের স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসে নাই, গোলটেবিল আলোচনার মাধ্যমে আসে নাই। স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ত্রিশ লক্ষ শহীদ এবং ২ লক্ষ মা বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এ কঠিন কাজটাই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো জাদুকর। বাঙালির এই মহানায়কের নির্দেশে আমরা স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। নয় মাস যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সশস্ত্র এই পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আমরা খালি হাতে লড়াই করেছিলাম। বাঁশের লাঠিসহ সাধারণ অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে আমরা সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু না থাকলে এটা কখনো সম্ভব হতো না। বঙ্গবন্ধুর ডাকেই আমরা জীবনকে বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলাম। 

আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, আমাদের এই মহানায়ক স্বাধীনতার পরে মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করা অসম্ভব ব্যাপার ছিল কিন্তু সে ব্যাপারটাকে সম্ভব করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটাকে বঙ্গবন্ধু সীমিত সম্পদের মাঝেও পুনর্গঠন করেছিলেন। একটা দেশের জন্য যা যা দরকার বঙ্গবন্ধু সবকিছু করেছেন।

তিনি বলেন, সাড়ে তিন বছরের মাথায় এই মহানায়ককে হত্যা করা হলো! কেন হত্যা করা হলো? এটা শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের আশায়? রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্য এইরকম হত্যাকাণ্ড হয় নাই। বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন কিন্তু শেখ রাসেলতো কোন অন্যায় করে নাই, তার পরিবারের সদস্যরা তো কোন অন্যায় করে নাই। তাদেরকে কেন হত্যা করা হয়েছে? ১৯৭১ সালে পাকিস্তান এবং তাদের পশ্চিমা বাহিনীর যে পরাজয় হয়েছিল তার চরম প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ড শুধু রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্যে নয়, এটা করা হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হত্যার জন্য। বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য, এই দেশকে আবার পরাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার জন্য এই হত্যাকাণ্ড করা হয়েছিল। কারা জড়িত ছিলেন হত্যাকাণ্ডের সাথে? 

আক্ষেপ করে হানিফ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করার মধ্য দিয়ে সন্তান হিসেবে তার দায় হয়তো পূরণ করতে পেরেছেন। কিন্তু আমরা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলবকে দায়ী করে বিচার না করা পর্যন্ত আমাদের দায় পূরণ হবে না।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আজকে যারা কিশোর-কিশোরী আছে তারাই একদিন দেশকে নেতৃত্ব দেবে। তাদেরকে এদেশের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা সম্পর্কে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব কে বের করে জাতির সামনে এনে বিচার করে এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে।

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহ হিরু, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কেএম শহিদ উল্যা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
সর্বশেষ খবর
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা