শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১২, বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১

৪২ দেশের কারাগারে বন্দী ২০ হাজার বাংলাদেশি

জুলকার নাইন
অনলাইন ভার্সন
৪২ দেশের কারাগারে বন্দী ২০ হাজার বাংলাদেশি

দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের মাফুসি কারাগার। ছোট্ট দেশটির এই কারাগারেই বন্দী আছেন প্রায় ৩ হাজার বাংলাদেশি। বিভিন্ন অপরাধে তারা গ্রেফতার হয়ে ভোগ করছেন সাজা।

গত সপ্তাহে সেই কারাগার পরিদর্শনে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত। দেখা করেছেন কারাবন্দীদের সঙ্গে। দিয়েছেন বিভিন্ন ধরনের পোশাক। অন্যদিকে ইউরোপের ছোট্ট দেশ মাল্টা। সেখানকার কারাগারেও বন্দী আছেন ১৫৬ বাংলাদেশি। তাদের অপরাধ- অবৈধভাবে মাল্টায় প্রবেশ ও অবস্থান। ইউরোপে যাওয়ার সময় মাল্টার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়ে কারাজীবন পার করছেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, সেখান থেকে সুযোগ বুঝে ইউরোপের দেশ ইতালিতে প্রবেশ করা। জনপ্রতি ১৫-২০ লাখ টাকা খরচ করে মাল্টা পৌঁছানো এসব বাংলাদেশির রাজনৈতিক ও মানবিক আশ্রয়ের আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে মাল্টা সরকার। এখন তাদের ফেরত পাঠাতে চায় মাল্টা। গত জানুয়ারিতে এমন ৪৪ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠায়েছিল মাল্টা।

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় মেক্সিকোর ভূখণ্ড থেকে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আটক হয়েছেন কয়েক শ বাংলাদেশি। বর্তমানে তারা মেক্সিকোর বিভিন্ন কারাগারে আটক। বাংলাদেশি বন্দীদের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। এই বন্দীর সঠিক সংখ্যা না থাকলেও গত ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে যথাক্রমে ১৪৯, ১৬৭, ৩২৮, ৬৯০, ৬৪৮, ৬৯৭ ও ১২০ বাংলাদেশি আটক হন বলে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা খবর দিয়েছে। 

প্রবাসীদের নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলো বলছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কারাগারে ঠিক কতসংখ্যক বাংলাদেশি আটক ও বন্দী রয়েছেন তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই কোথাও। তবে বর্তমানে বিশ্বের ৪২টি দেশে কমপক্ষে ২০ হাজার বাংলাদেশি বন্দী হয়ে আছেন। এ সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। কারণ সরকারের পরিসংখ্যানে শুধু দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত হওয়াদের তথ্যই আছে। প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা বা যাদের কাছে ডকুমেন্টস নেই তাদের সংখ্যা সেভাবে উঠে আসে না। এর মধ্যেই প্রতিদিন প্রচলিত ও অপ্রচলিত পথে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন বাংলাদেশিরা। ভাগ্য বদলের আশায় তারা বৈধ পথের পাশাপাশি যাচ্ছেন অবৈধ পথেও। অনেকেই গিয়ে আটক হচ্ছেন সেখানকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে। আবার অনেকে মেয়াদ শেষে বাড়তি অবস্থান করে অবৈধ হয়ে যাচ্ছেন। বেশির ভাগই লুকিয়ে থেকে কাজ করছেন। কেউ কেউ গ্রেফতার হচ্ছেন। আবার কোনো কোনো বাংলাদেশি জড়িয়ে পড়ছেন অপরাধে। প্রবাসের মাটিতে চুরি, মাদক পাচার থেকে শুরু করে রোমহর্ষক খুন পর্যন্ত করছেন বাংলাদেশিরা। 

অবশেষে ঠাঁই হচ্ছে বিদেশের কারাগারে। নতুন যুক্ত হয়েছে প্রবাসে মাদক ব্যবসার সঙ্গে বাংলাদেশিদের সম্পৃক্ততার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়া। 

ঢাকার একটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থার কর্মকর্তা জানান, গত ১০ বছরে সরকারের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আটক ও বন্দীর সংখ্যা ৫ হাজার থেকে ১০ হাজারের মধ্যে উল্লেখ করে সংসদে তথ্য দেওয়া হয়েছে। আবার একই সংসদে লিখিতভাবে ২০১২ থেকে ২০১৭ সালে বিদেশের কারাগার থেকে সাড়ে ৪৯ হাজার বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার তথ্য দেওয়া হয়। 

সংসদের নথি অনুসারে, ২০১৩ সালের ৯ ফেব্রয়ারি তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিখিত প্রশ্নোত্তরে জানান, বিশ্বের ৪৭টি দেশের কারাগারে ৪ হাজার ৫৩২ জন বাংলাদেশি নাগরিক আটক আছেন। ২০১৪ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয় ৭ হাজার ৮৫৯ জন আছেন বিদেশের কারাগারে। ২০১৫ সালে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী সংসদে তথ্য দেন বিদেশের কারাগারে আছে ৪ হাজার ৫৭৭ জন। আবার ২০১৬ সালের ৬ জুন তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী সংসদে লিখিত বক্তব্যে জানান, ২০১২-১৬ সাল পর্যন্ত বিদেশের কারাগার থেকে ৪৯ হাজার ৫০৩ জন বাংলাদেশি মুক্তি  পেয়েছেন। তিনি কোন দেশ থেকে কতজন মুক্তি পেয়েছেন তার পরিসংখ্যানও জানান সংসদে। 

সর্বশেষ করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরুর আগে ৮ হাজার ৮৪৮ বাংলাদেশি আটক থাকার তথ্য সংসদকে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। মন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ৫১ বাংলাদেশি ভারতের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী। তাদের মধ্যে কলকাতায় ২ হাজার ৩১ জন। এ ছাড়া সৌদি আরবে ১ হাজার ২৮৯, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১৫৬, বাহরাইনে ৬৯৩, মালয়েশিয়ায় ৫৭২, ওমানে ৪৪২, কাতারে ৩৫১, কুয়েতে ৩১৬, ইরাকে ২৭৫, ইরানে ২৪৩, যুক্তরাজ্যে ১২৬ ও যুক্তরাষ্ট্রে ৭৯ বাংলাদেশি আটক আছেন। 

গত দুই বছর সরকারের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। এর মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর দিকে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েত, কাতার, ওমান, আরব আমিরাত তাদের কারাগারে আটক ১ হাজারের মতো বাংলাদেশিকে দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। সিরিয়া থেকেও ফেরত পাঠানো হয়েছে অর্ধশত বাংলাদেশিকে। 

মন্ত্রণালয় ও দূতাবাস কর্তাদের দাবি, পাসপোর্ট ভিসার জটিলতা ও অপরাধের কারণে কারাগারে যাওয়া দুই ধরনের বিষয় হিসেবেই ধরা হয়। আবার সব সময় কতজন বাংলাদেশি বিদেশের কারাগারগুলোয় বন্দী বা আটক আছেন তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়াও কঠিন। আটকদের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর বাংলাদেশ মিশনে যোগাযোগ করলেই কেবল তাদের খোঁজ রাখা সম্ভব হয়। বিদেশে কোনো নাগরিক কারাগারে গেলে অনেক সময় দেশ থেকে স্বজনরা ঢাকায় প্রবাসী মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে থাকেন। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ মিশন থেকে ছাড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। আবার কারাগারে আটক ব্যক্তিরা ছাড়া পেলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্বজনদেরই বিমান ভাড়া বহন করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া এক এক দেশের আইন একেক রকম। আইনি পদক্ষেপ শেষে কারাগার থেকে আটক ব্যক্তিদের উদ্ধারে অনেক সময় লেগে যায়। আইনগত জটিলতা থাকার কারণে অনেকে সহজেই কারাগার থেকে মুক্তি পান না। অনেক  দেশে নেই মিশনও। তাই তালিকার বাইরেও থেকে যান অনেক বন্দী। তবে খোঁজ পেলেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়। উদ্ধারের গতি শ্লথ হলেও চেষ্টা ও উদ্যোগ উভয়ই আছে সরকারের।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কূটনীতিকরা বলছেন, সাম্প্রতিক সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে মদ, গাঁজা ও ইয়াবা সম্পর্কিত অপরাধে জড়িয়ে পড়ার প্রবণতা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে যেখানে মাদক ব্যবসা সর্বোচ্চ সাজার অপরাধ সেখানে এ ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়াকে অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন তারা। কারণ শ্রম আইনবিষয়ক কিছু হলে আইনি সহায়তা করা হয়। কিন্তু ফৌজদারি কোনো অপরাধ হলে সেভাবে আইনি সহায়তার সুযোগ থাকে না।

সৌদি আরব থেকে ফৌজদারি অপরাধী ৬০৩ বাংলাদেশিকে ফেরানোর উদ্যোগ : দূতাবাসের দেওয়া তথ্যমতে, সৌদি আরবের মালাজ জেলে ৯৭, আল হায়ের জেলে ১৮৭, দাম্মাম সেন্ট্রাল জেলে ১৫৬, আল হাসা জেলে ৩১, আল খোবার জেলে ৩৩, আল জোবাইল জেলে ৪৯, কাতিফ জেলে ১২, হাফার আল বাতেন জেলে ১৯, হাইল জেলে ১৮, বুরাইদাহ জেলে ১৮, কুরাইয়াত জেলে ১, আরার জেলে ৩, সাকাকা জেলে ৬ জন বাংলাদেশি আটক রয়েছেন। তাদের সবার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। এদের কেউ রেসিডেন্সি আইন বা লেবার আইন ভঙ্গের কারণে ডিপোর্টেশন সেন্টারের নন। এদের জন্য দূতাবাস থেকে সৌদি সরকারকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে যাদের সাজার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বা দ্রুতই শেষ হবে, তাদের স্বল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া যায়। যাদের সাজার মেয়াদ এক-চতুর্থাংশ শেষ হয়েছে তাদের উত্তম ব্যবহারের ভিত্তিতে অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে দেশে ফেরত পাঠানো যায়। যারা প্রথম অপরাধে আটক হয়েছেন তাদের সাজার মেয়াদ মওকুফ করে দেশে পাঠানো যায়। যারা তুচ্ছ ও ছোট অপরাধে আটক হয়েছেন তাদেরও সাজা মওকুফ করে দেশে ফেরত পাঠানো যায়। এখন সৌদি সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর বাকিটা নির্ভর করছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সর্বশেষ খবর
কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

এই মাত্র | পরবাস

৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩
শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া
‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ
রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ
শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি
ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের
চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের
বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু
বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়
ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন