শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১২, সোমবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২২

ভূমি ব্যবস্থাপনায় নতুন আইন, বন্ধ হবে জালিয়াতি ও প্রতারণা

উবায়দুল্লাহ বাদল
অনলাইন ভার্সন
ভূমি ব্যবস্থাপনায় নতুন আইন, বন্ধ হবে জালিয়াতি ও প্রতারণা

ভূমি নিয়ে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ, মামলা-মোকদ্দমার মূল কারণ হিসেবে এ খাতের ২২টি অপরাধ চিহ্নিত করা হয়েছে। ভূমিসংক্রান্ত এসব অপরাধ বন্ধে কঠোর শাস্তি ও জরিমানার বিধান রেখে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন-২০২১’ এর প্রাথমিক খসড়া চূড়ান্ত করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। প্রস্তাবিত আইনটির খসড়ায় মতামত দিতে মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। মতামতের পর যথাযথ প্রক্রিয়া শেষে বিল আকারে সংসদে উপস্থাপন করা হবে। প্রস্তাবিত আইনটি কার্যকর হলে ভূমিসংক্রান্ত মামলা কমে যাবে এবং জনগণের ভোগান্তি ও হয়রানি দূর হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রস্তাবিত আইনটির বিষয়ে গত ২০ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলনের পর ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, অবৈধ ভূমি দখলকে ফৌজদারি অপরাধের আওতায় এনে ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইনের খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। জালিয়াতি বা প্রতারণার মাধ্যমে এবং অন্যের সঙ্গে যোগসাজশে দলিল করে বা কোনো দলিল ছাড়াই অবৈধভাবে ভূমির দখল গ্রহণ বা দখল গ্রহণের চেষ্টা বা এর ক্ষতি রোধে আইনটি ভূমিকা রাখবে।

প্রস্তাবিত আইনটি কার্যকর হলে ভূমিসংক্রান্ত অপরাধ কমার পাশাপাশি মামলাও অনেক কমে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইন) মুহাম্মদ সালেউদ্দীন। জানা গেছে, বর্তমানে ভূমি বিরোধের বিচারাধীন মামলার সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ মামলাই জমিজমা-সংক্রান্ত। গত জুন পর্যন্ত দেশের ভূমি জরিপ ট্রাইব্যুনালগুলোয় বিচারাধীন মামলা ছিল ৩ লাখ ১৪ হাজার ৪০৯টি। এর মধ্যে পাঁচ বছরের ওপর বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ১ লাখ ৫ হাজার ৮০৭টি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত রয়েছে ১৯৩টি মামলার বিচার। অপর একটি সূত্র বলেছে-ফৌজদারি মামলার ৭০ শতাংশ মামলাই ভূমি সংশ্লিষ্ট।

ভূমির যেসব অপরাধ চিহ্নিত : প্রস্তাবিত আইনে ২২ ধরনের অপরাধ চিহ্নিত করে তার সাজা প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো-১. যদি ব্যক্তি মালিকানাধীন বা সরকারি খাস ভূমি বা কোনো প্রতিষ্ঠানের জমির দলিল  কেউ জাল করেন, তাহলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। ২. যতটুকু জমির মালিকানা রয়েছে, কেউ যদি তার চেয়ে বেশি জমির দলিল করেন, তাহলে দুই থেকে পাঁচ বছরের কারাদন্ড, তিন থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ৩. কোনো ব্যক্তি যদি মালিকানা ও দখলীয় জমির অতিরিক্ত জমি দলিল করেন, তাহলে দুই থেকে পাঁচ বছরের কারাদন্ড, তিন থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ৪. কোনো ব্যক্তি যদি তার বিক্রীত জমি পুনরায় বিক্রি করার উদ্দেশ্যে দলিল করেন, তাহলে তার দুই থেকে পাঁচ বছরের কারাদন্ড, ৩ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ৫. বিক্রয় চুক্তি বা বায়না চুক্তি করার পর অন্য কোনো ব্যক্তির সঙ্গে আবার চুক্তি করলে দুই থেকে পাঁচ বছরের কারাদন্ড, ৩ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। ৬. ভুল বুঝিয়ে বা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে প্রতারণা করে যদি কোনো ব্যক্তি অন্য আরেকজনের কাছ থেকে জমির দান দলিল করেন, তাহলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ৭. উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী, অন্যকে বঞ্চিত করে নিজের হিস্যার চেয়ে বেশি জমি দলিল করা হলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ৮. উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী, অন্যকে বঞ্চিত করে নিজের হিস্যার চেয়ে বেশি জমি বিক্রি করলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হবে। ৯. বৈধ কাগজপত্র না থাকার পরও কেউ যদি ব্যক্তি মালিকানাধীন, সরকারি খাস ভূমি বা কোনো সংস্থার জমি জোর করে দখল করেন, সে জন্য এক বছর থেকে তিন বছরের কারাদন্ড, ১ থেকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১০. কেউ যদি তার শরিক বা সহ-উত্তরাধিকারীর প্রাপ্য জমি জোর করে দখল করে রাখেন, সে জন্য ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১১. অবৈধভাবে সরকারি-বেসরকারি ভূমি, নদীর পাড়, তলদেশ হতে মাটি বা বালু উত্তোলন করলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১২. বেআইনিভাবে মাটি ভরাট বা অন্য কোনোভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি করলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১৩. বিনা অনুমতিতে ভূমির উপরের স্তর (টপ সয়েল) কেটে নিলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১৪. অধিগ্রহণের আগে জমির মূল্য বাড়ানোর উদ্দেশ্যে অতিরিক্ত মূল্যে দলিল নিবন্ধন করলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১৫. জনসাধারণের ব্যবহার্য, ধর্মীয় বা দাতব্য প্রতিষ্ঠানের জমি দখল করে অবকাঠামো নির্মাণ করা বা করতে সহায়তা করলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ২ থেকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১৬. বিনা অনুমতিতে পাহাড় বা টিলার পাদদেশে বসতি গড়লে যে কোনো সময় উচ্ছেদ করা যাবে। এ জন্য তিন মাসের কারাদন্ড অথবা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড দেওয়া যাবে। ১৭. একই জমি একাধিক ব্যক্তির বরাবর দলিল করে দেওয়া, চুক্তি মোতাবেক নির্দিষ্ট সময়ে জমির দলিল দিতে না পারা, ফ্ল্যাট বিক্রয়ের পর ঘোষিত সময়ের মধ্যে হস্তান্তর করতে না পারা, ফ্ল্যাট হস্তান্তর করা হলেও দলিল দিতে ব্যর্থ হলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। ১৮. সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের জমি ইত্যাদি বেআইনি দখল করে অবকাঠামো নির্মাণে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ১ থেকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ড হতে পারে। ১৯. মাটি, বালি বা আবর্জনা দ্বারা, অন্য কোনো পদার্থ বা উপায়ে বা অবকাঠামো নির্মাণ করে নদী, হাওর, বিল বা জলাভূমির আংশিক ক্ষতি করলে অনধিক এক বছরের কারাদন্ড, অনধিক ১ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। আর সম্পূর্ণ ক্ষতি হলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ১ থেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ড হতে পারে। ২০. অবৈধ দখল গ্রহণ ও দখল বজায় রাখতে অস্ত্র প্রদর্শন, প্রাণনাশের হুমকি ইত্যাদি দেওয়া হলে ছয় মাস থেকে তিন বছরের কারাদন্ড, ১ থেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ড হতে পারে। ২১. কেউ যদি সহ-মালিক বা পাশাপাশি থাকা জমির ক্ষতি করেন বা কোনো পরিবর্তন আনেন, তাহলে এক থেকে দুই বছরের কারাদন্ড, ৩ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ড হতে পারে এবং ২২. এই আইনের বর্ণনা করা যে কোনো অপরাধ সংঘটনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সহায়তা করলে সেই ব্যক্তিরও অপরাধ সংঘটনকারী ব্যক্তির মতো সাজা হবে। আইনের ২, ৩, ৪, ৫ ও ২০ নম্বর অপরাধ সংঘটিত হলে এটি জামিন অযোগ্য অপরাধ হবে বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি
ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
সর্বশেষ খবর
তিস্তার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে
তিস্তার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি
ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবচরে বজ্রপাত রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ বপন কর্মসূচি
শিবচরে বজ্রপাত রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ বপন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিডনিতে নজরুল সুরাঞ্জলি ‘সুরেরধারা’ এর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
সিডনিতে নজরুল সুরাঞ্জলি ‘সুরেরধারা’ এর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বেগমগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
বেগমগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন
খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড
ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি
নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’
প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়