শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৫, শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আর নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আর নেই

সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ৫০ মিনিটে রাজধানী ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। 

তার ছোটভাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন জানিয়েছেন, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় গুলশান আজাদ মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ১২টায় তাঁর মরদেহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহিদ মিনারে নেওয়া হবে। এরপর দাফনের জন্য মরদেহ নেওয়া হবে সিলেটে।

আবুল মাল আবদুল মুহিত লিভার ক্যানসারে ভুগছিলেন। করোনার মধ্যে দেড় বছর আগে এই রোগ সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। গত বছরে করোনায়ও আক্রান্ত হন আবুল মাল আবদুল মুহিত। ওই বছরের ২৯ জুলাই তাকে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। পরে তিনি করোনামুক্ত হয়ে বাসায় ফেরেন। এরপর থেকেই তিনি শারীরিকভাবে অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েন। দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ও বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

আবুল মাল আবদুল মুহিতের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

বণ্যঢ্য জীবন: 

১৯৩৪ সালের ২৫ জানুয়ারি সিলেটের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তাঁর জন্ম। বাবা অ্যাডভোকেট আবু আহমদ আব্দুল হাফিজ এবং মা সৈয়দ শাহার বানু চৌধুরী। দু’জনই রাজনীতি ও সমাজসেবায় সক্রিয় ছিলেন।  

সংস্কৃতিমান পারিবারিক আবহে বেড়ে ওঠা মুহিত কৈশোরেই সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চায় ছিলেন বেশ মনোযোগী। শিশু-কিশোর সংগঠন ‘মুকুল ফৌজ’ গঠন করে নেমে পড়েন সৃজনশীল চর্চায়। ৮৮ বছর বয়সেও তার সৃজনশীল চর্চা থেমে ছিল না। এ বয়সেও তিনি লিখতেন, ভাবতেন। দেশের সংকট ও সম্ভাবনা, অর্থনীতি, সমাজনীতি নিয়ে ব্যক্ত করে গিয়েছেন নিজের অভিজ্ঞতালব্ধ মতামত।

একজন ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের অংশ। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামে বাংলাদেশের সম্পৃক্ত ও সমৃদ্ধিতে তিনি এক রূপান্তরের নায়ক। ইতিহাস-ঐতিহ্য সচেতন আলোকিত গুণীজন একজন ন্যায়নিষ্ঠ, সজ্জন চিৎপ্রকর্ষবিদ ছিলেন তিনি। সরলতা, সততা ও সত্য-কথনে এক জীবন্ত কিংবদন্তির নাম আবুল মাল আব্দুল মুহিত।

ছাত্র জীবনে অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন তিনি। আব্দুল মুহিত ১৯৪৮ সালে স্কুলছাত্র হিসেবে প্রগতিশীল ছাত্র রাজনীতিতে যোগ দেন। এরপর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে জড়িত হন। ১৯৪৯ সালে সিলেট সরকারি পাইলট হাইস্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় কৃতকার্য হন। ১৯৫১ সালে সিলেট এমসি কলেজ থেকে আইএ পরীক্ষায় প্রথম স্থান, ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বিএ (অনার্স) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম এবং ১৯৫৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এমএ পাশ করেন।

চাকরিরত অবস্থায় তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নসহ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমপিএ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে (সিএসপি) যোগ দেওয়ার পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান, কেন্দ্রীয় পাকিস্তান এবং পরে বাংলাদেশে সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।  

১৯৭২ সালে পরিকল্পনা সচিব নিযুক্ত হন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তবে এই দায়িত্ব গ্রহণ না করে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে পরামর্শ করে ওয়াশিংটন দূতাবাসে ইকোনোমিক মিনিস্টারের দায়িত্ব নেন। ১৯৭৪ সালে তিনি এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকে নির্বাহী পরিচালক পদে নিযুক্ত হন। এ পর্যন্ত তিনি একমাত্র বাংলাদেশি যিনি এ পদে আসীন হয়েছিলেন। ১৯৭৭ সালে তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বহিঃসম্পদ বিভাগে সচিব পদে নিযুক্ত হন। ১৯৮১ সালে চাকরির ২৫ বছর পূর্তিকালে মাত্র ৪৭ বছর বয়সে তিনি স্বেচ্ছায় সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন।  

আবদুল মুহিত পাকিস্তান পরিকল্পনা কমিশনের চিফ ও উপ-সচিব থাকাকালে পূর্ব-পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বৈষম্যের ওপর ১৯৬৬ সালে একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন করেন। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে এটিই ছিল এই বিষয়ে প্রথম প্রতিবেদন। ওয়াশিংটন দূতাবাসের তিনি প্রথম কূটনীতিবিদ, যিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১৯৭১ -এর জুন মাসে পাকিস্তানের পক্ষ পরিত্যাগ করে বাংলাদেশের পক্ষে আনুগত্য প্রদর্শন করেন।

১৯৮১ সালে চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে তিনি অর্থনীতি ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ফোর্ড ফাউন্ডেশন ও ইফাদে কাজ শুরু করেন। ১৯৮২-৮৩ সালে তিনি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অতঃপর তিনি বিশ্বব্যাংক ও জাতিসংঘের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেন।  

১৯৮৪-৮৫ সালে তিনি প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং ফেলো ছিলেন। ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। ১৯৯১ সাল থেকে তিনি সার্বক্ষণিক দেশে অবস্থান করে একজন নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার হিসেবে বিভিন্ন বিষয়ে ভূমিকা রাখতে শুরু করেন। বিভিন্ন সামাজিক ও পরিবেশবাদী সংগঠনে সম্পৃক্ত হয়ে দেশের সুশীল সমাজের একজন অগ্রণী ব্যক্তিত্ব হিসেবে আবির্ভূত হন।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনে তিনি একজন পথিকৃৎ। তিনি বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। ২০০১ সালের অগাস্টে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এরপর অক্টোবরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-১ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। ২০০২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য নিযুক্ত হন। ২০০৯ সালে সিলেট-১ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।  

আবদুল মুহিত অত্যন্ত দৃঢ়তা ও সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনর্গঠনে তিনি নতুন দিগন্তের সূচনা করেন। ২০১৪ সালে সিলেট-১ আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে পুনরায় আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তিনি আবারও অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন। দক্ষতা ও সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে আর নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দেন।  

বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়ার ঘোষণায়ও তিনি ব্যতিক্রম। অবসর নিয়েও মুজিববর্ষ উদযাপন জাতীয় কমিটিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে তিনি অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন। শারীরিক অসুস্থতা নিয়েও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের জাতীয় অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নেন।

একজন আবুল মাল আবদুল মুহিত অফুরন্ত জীবনীশক্তির অধিকারী এক প্রাণবন্ত মানুষ। সদা হাস্যোজ্জ্বল কর্মযোগী এই মানুষটির স্পষ্টতা, সরলতা ও সাহসিকতা সব মহলে প্রশংসিত। লেখক হিসেবেও খ্যাতিমান তিনি। প্রশাসনিক ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে তার ৩০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিষয়ে তাঁর ‘জেলায় জেলায় সরকার’ একটি আকর গ্রন্থ।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মহকুমাগুলোকে জেলায় রূপান্তর এবং গণতান্ত্রিক জেলা পরিষদ প্রতিষ্ঠার প্রথম প্রশাসনিক প্রতিবেদন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ১৯৭২ সালে তিনি প্রণয়ন করেছিলেন। আবদুল মুহিতের স্ত্রী সাবিয়া মুহিত একজন ডিজাইনার। তাদের তিন সন্তানের মধ্যে প্রথম কন্যা সামিনা মুহিত ব্যাংকার ও আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞ, বড় ছেলে সাহেদ মুহিত বাস্তুকলাবিদ এবং কনিষ্ঠ ছেলে সামির মুহিত শিক্ষকতা করেন।  

বহুমাত্রিক ব্যক্তিত্ব আবদুল মুহিত বার্ধক্যজনিত কারণে দীর্ঘদিন ধরে অনেকটা ঘরবন্দি ছিলেন। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাসা থেকে বের হননি। ব্যস্ত ছিলেন সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে। বেশিরভাগ সময়ই বই পড়তেন। নিয়মিত লেখালেখি করেছেন। আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রথাগত রাজনীতির পথে না হেঁটে জাতির বিকাশমান ধারাকে অগ্রবর্তী করেছেন। ঐতিহ্যের পরম্পরা ধারণ করে দলীয় রাজনীতি করেও হয়ে ওঠেছেন সর্বদলীয় অভিভাবক।

  

এই বিভাগের আরও খবর
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
স্টারলিংকের ইন্টারনেটে জাতীয় স্বার্থ বিঘ্নিত হবে না
স্টারলিংকের ইন্টারনেটে জাতীয় স্বার্থ বিঘ্নিত হবে না
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত আরও ৭ জনকে পাঠানো হলো থাইল্যান্ডে
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত আরও ৭ জনকে পাঠানো হলো থাইল্যান্ডে
ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
১৯ জেলায় বজ্রঝড়ের আভাস
১৯ জেলায় বজ্রঝড়ের আভাস
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিয়ানীবাজারের ইউপি চেয়ারম্যান আমান বরখাস্ত
বিয়ানীবাজারের ইউপি চেয়ারম্যান আমান বরখাস্ত

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ফ্লাইওভারের উচ্চতা প্রতিবন্ধকে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা
চট্টগ্রামে ফ্লাইওভারের উচ্চতা প্রতিবন্ধকে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কদমতলীতে যুবকের আত্মহত্যা
কদমতলীতে যুবকের আত্মহত্যা

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত ও আওয়ামী লীগের মতো এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে : দুদু
ভারত ও আওয়ামী লীগের মতো এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে : দুদু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

উঠানের মাচায় দুলছে থোকায় থোকায় আঙুর
উঠানের মাচায় দুলছে থোকায় থোকায় আঙুর

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক
ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ জনতার আগুনে পুড়ল বাস
সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ জনতার আগুনে পুড়ল বাস

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

২৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়া সদর থানায় নতুন ওসি, দুই থানায় রদবদল
বগুড়া সদর থানায় নতুন ওসি, দুই থানায় রদবদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আচরণবিধি লঙ্ঘনে নিষিদ্ধ লখনৌয়ের স্পিনার
আচরণবিধি লঙ্ঘনে নিষিদ্ধ লখনৌয়ের স্পিনার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার নবীনবরণ উৎসব স্প্রিং ২০২৫ অনুষ্ঠিত
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার নবীনবরণ উৎসব স্প্রিং ২০২৫ অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় খাদ্যের অভাবে ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যুর আশঙ্কা: জাতিসংঘ
গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় খাদ্যের অভাবে ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যুর আশঙ্কা: জাতিসংঘ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টি তলিয়ে গেছে ভারতের সিলিকন ভ্যালি
ভারী বৃষ্টি তলিয়ে গেছে ভারতের সিলিকন ভ্যালি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ৩০০ হেক্টর ফসল নিমজ্জিত
রংপুরে বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ৩০০ হেক্টর ফসল নিমজ্জিত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত দম্পতি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত দম্পতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাজিলে আনচেলত্তির অধীনে কাজ করতে প্রস্তুত কাকা
ব্রাজিলে আনচেলত্তির অধীনে কাজ করতে প্রস্তুত কাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব মৌমাছি দিবস ২০২৫: মৌচাষে টেকসই পরিবেশ গড়ার আহ্বান
বিশ্ব মৌমাছি দিবস ২০২৫: মৌচাষে টেকসই পরিবেশ গড়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইব্রাহিম রাইসির প্রথম মৃত্যু বার্ষিকীতে যা বললেন খামেনি
ইব্রাহিম রাইসির প্রথম মৃত্যু বার্ষিকীতে যা বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেটে ৪০ ভাগ কৃষিখাতে বরাদ্দের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
বাজেটে ৪০ ভাগ কৃষিখাতে বরাদ্দের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থেমে থেমে বৃষ্টিতে স্থবির জনজীবন, সিলেটে বন্যার আতঙ্ক
থেমে থেমে বৃষ্টিতে স্থবির জনজীবন, সিলেটে বন্যার আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাউবির এসএসসি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে সংস্কারের অভাবে কাজে আসছে না পার্কিং, যানজটে অতিষ্ঠ শহরবাসী
ফেনীতে সংস্কারের অভাবে কাজে আসছে না পার্কিং, যানজটে অতিষ্ঠ শহরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৭১ শিক্ষার্থী
গোবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৭১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া
কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইবিতে বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি
ইবিতে বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাকে চান কাবিলা
কাকে চান কাবিলা

শোবিজ

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট
সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতের কাছে লজ্জার হার
আমিরাতের কাছে লজ্জার হার

মাঠে ময়দানে

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা