শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫৪, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

নাশকতা করলে বিএনপিকে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে : আওয়ামী লীগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নাশকতা করলে বিএনপিকে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে : আওয়ামী লীগ

এখন থেকে বিএনপি যেখানেই সন্ত্রাস-নাশকতা করবে সেখানে প্রতিরোধ করা হবে। দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করলে তাদের ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। 

সিরিজ বোমা হামলা দিবস উপলক্ষে আজ বিকালে রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশে বক্তারা এ হুঁশিয়ারি দেন।  

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এতে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ড. আবদুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের মধ্যে আবু আহমেদ মন্নাফী, এসএম মান্নান কচি, গোলাম আশরাফ তালুকদার প্রমুখ। 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগের জন্ম এই দেশের মাটিতে। বন্দুকের নলে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়নি। আওয়ামী লীগকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আন্দোলনকে আওয়ামী লীগ ভয় পায় না, আন্দোলনেই আওয়ামী লীগের জন্ম। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক বিএনপি। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষক এই দলকে রুখতে হবে। আজকে আমাদের শপথ নিতে হবে, জঙ্গিবাদের ঠিকানা বাংলাদেশে হবে না। আগামী নির্বাচনের দেশের মানুষ আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে প্রমাণ করবে এই দেশে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। বিএনপি গত নির্বাচনে ধরা খেয়েছে, এবারও ধরা খাবে। 

দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা প্রস্তুত তো? খেলা হবে। রাজপথে আন্দোলনে, নির্বাচনে, আগামী নির্বাচনে খেলা হবে, সেই খেলায় আমরাই জয় লাভ করবো। এজন্য আওয়ামী লীগের প্রত্যেক নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশ কোন দিন শ্রীলঙ্কা হবে না, পাকিস্তান হবে না। বাংলাদেশকে নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা ভাবেন। তিনি জেগে আছেন, আমরা যেন ঘুমাতে পারি।

মির্জা ফখরুল গুলশানে বসে পুঁথিপাঠ করেছেন অভিযোগ করে কাদের বলেন, ২০০৬ সালের সাথে ২০২২ সালের তুলনা করছেন। তখন বাজেট ৬৯ হাজার কোটি টাকা। এখন বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। কিসের সাথে কি মেলান? মির্জা ফখরুল দুদিন হলে মিথ্যাচার করে চলেছেন। বিএনপি হলো নালিশ পার্টি। তারা জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের মাধ্যমে দেশের ভেতরে তদন্ত দাবি করেছেন। তারা জানে না যে জাতিসংঘের কোনো দেশের অভ্যন্তরে তদন্ত করার কোন ক্ষমতা নেই। বিএনপির অপর নাম নালিশ পার্টি। তাদের কাজ বিদেশিদের কাছে নালিশ করছে। দূতাবাসে গিয়ে, নালিশ করছে।
 
মঞ্চে দলীয় নেতাকর্মী বেশি বসায় বিরক্তি প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, মঞ্চে এতো নেতা? কোথায় থেকে এলো এতো নেতা? নেতার ভিড়ে কর্মী চেনা দায়। সবাই নেতা। নেতারা কর্মীদের সাথে বসবেন। নেতা একজন শেখ হাসিনা, আর আমরা সবাই কর্মী। 

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, তারা (বিএনপি-জামায়াত) ভেবেছিল সিরিজ বোমা হামলার ভয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে আসবে। কিন্তু তা হয়নি। তারেক-খালেদার পদক্ষেপের ঘৃণা প্রকাশ করছে। এই দেশ জঙ্গিবাদের নয়। এটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ, খুশি সমৃদ্ধ দেশ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশ এগিয়ে যাবে।

ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বিএনপির দেশে জঙ্গিবাদ কায়েম করেছিল। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা করেছিল। ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব শূন্য করার জন্য গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। বিএনপি নেতারা তাণ্ডব করেছিল। আরেকবার বিএনপিকে ঘরে তুলবো। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দেশের জনগণ আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে। 

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বাংলা ভাইয়ের নেতা দণ্ডিত তারেক রহমান দেশকে অস্থিতিশীল করার স্বপ্ন দেখে। দেশে শান্তি বিঘ্নিত করতে চায়। মির্জা ফখরুল- কিছু করার ক্ষমতা আপনাদের নেই। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং গণতান্ত্রিক ও বাক-স্বাধীনতা আছে বলেই, যা খুশি বলেন। কিন্তু শিষ্ঠাচার বহির্ভূত কিছু করলে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে। আওয়ামী লীগ রাজপথের সৈনিক।

আবদুর রহমান বলেন, যারা আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাস বলে, তারা জানে না, আমরা এই মাটিতে জন্মেছি। পাঞ্জা ধরবো, ওদের পরাজিত করে ছাড়বো। বিএনপি বলে ‘তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া নির্বাচনে আসবে না। শেখ হাসিনা অধীনে আসবে না’। কিন্তু আমরা আর কখনো অসাংবিধানিক পন্থা আনতে দিতে পারি না।

অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, এরা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি। এই অপশক্তিকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে হবে। যতদিন আমরা সেটা করতে পারবো না, ততদিন আমাদের রাজনীতিতে শান্তি ও স্বস্তি ফিরে আসবে না।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশকে অন্ধকারে নিয়ে গিয়েছিল। সেই বাংলাদেশকে আজকে আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশকে তারা পাকিস্তান বানাতে চায়। কিন্তু দেশের জনগণ তা হতে দেবে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সকল ষড়যন্ত্র-চক্রান্তকে প্রতিরোধ করবো।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের ৫শ জায়গায় বোমা করেছে তা নয়। আদালতে বোমা, কিবরিয়ার আহসান উল্লাহ শেখ হেলালের জনসভায় বোমা হামলা করেছিল। আজকে অগ্নি সন্ত্রাসীরা মাঠে নেমেছে। আমরাও আজ থেকে মাঠে নামলাম। পেট্রোল বোমা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে দেবো না। কাউকে অশান্ত পরিস্থিতি তৈরির সুযোগ দিবো না। 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বাংলাদেশে কোথায় সন্ত্রাস করতে দেবো না। আজ আওয়ামী লীগ অনেক শক্তিশালী। আমরা প্রস্তুত। ঢাকা তো দূরের কথা বাংলাদেশের যেখানে অন্যায় হবে সেখানেই প্রতিবাদ হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করবো এটাই আমাদের অঙ্গীকার।

সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, এই রাজপথ সন্ত্রাসীদের নয়। এই রাজপথ জনগণের। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি। স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াতকে রাজপথ দখলে নিতে দেয়া হবে না।

সমাবেশের পূর্ব নির্ধারিত সময় ছিল বিকাল ৪টায়। তবে দুপুরের আগে থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা সমাবেশ স্থলে আসতে শুরু করেন। মিছিলে মিছিলে প্রকম্পিত হতে শুরু করে শাহবাগ থেকে প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন থেকে কাকরাইল। সমাবেশ শুরু হওয়ার আগেই ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে মিছিল আকারে নেতাকর্মীদের ভিড়ে পুরো এলাকা জনসমুদ্রে রূপ নেয়। মৎস ভবন থেকে শাহবাগ পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এছাড়া বিভিন্ন এলাকা থেকে আসার মিছিল ও যানবহনের কারণে সেগুনবাগিচা, মৎসভবন, কাকরাইল ও শিল্পকলা এলাকার অলি-গলি পর্যন্ত যানটজের সৃষ্টি হয়।

হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর এবং আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। সোয়া ৫টায় সমাবেশ শেষ হলে শুরু হয় বিক্ষোভ মিছিল। মিছিলটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে মৎস্য ভবন-কদম ফোয়ারা-প্রেসক্লাব ও জিরো পয়েন্ট হয়ে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ‘শেখ হাসিনা ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’, ‘অ্যাকশন অ্যাকশন ডাইরেক্ট অ্যাকশন’সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে দেখা যায়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৮ দিনের কর্মসূচি
জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৮ দিনের কর্মসূচি
৪৩তম বিসিএস : বাদ পড়া ১৬২ জনের নামে নতুন গেজেট প্রকাশ
৪৩তম বিসিএস : বাদ পড়া ১৬২ জনের নামে নতুন গেজেট প্রকাশ
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
স্টারলিংকের ইন্টারনেটে জাতীয় স্বার্থ বিঘ্নিত হবে না
স্টারলিংকের ইন্টারনেটে জাতীয় স্বার্থ বিঘ্নিত হবে না
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত আরও ৭ জনকে পাঠানো হলো থাইল্যান্ডে
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত আরও ৭ জনকে পাঠানো হলো থাইল্যান্ডে
ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা
‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত নবজাতকের লাশ উদ্ধার
ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ বিদেশি ক্রিকেটারকে দলে নিলো মুম্বাই
৩ বিদেশি ক্রিকেটারকে দলে নিলো মুম্বাই

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো ‘চা প্রদর্শনী’
দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো ‘চা প্রদর্শনী’

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্তের অতিরিক্ত সৈন্য প্রত্যাহার করছে ভারত-পাকিস্তান
সীমান্তের অতিরিক্ত সৈন্য প্রত্যাহার করছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তিন বিদেশিকে দলে ভেড়াল মুম্বাই
শেষ মুহূর্তে তিন বিদেশিকে দলে ভেড়াল মুম্বাই

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যা ও রাবি ছাত্রের ওপর হামলার বিচার দাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যা ও রাবি ছাত্রের ওপর হামলার বিচার দাবি ছাত্রদলের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আদমদীঘিতে নাশকতা মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নাশকতা মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের ইইউ’র নিষেধাজ্ঞার কবলে রাশিয়া
ফের ইইউ’র নিষেধাজ্ঞার কবলে রাশিয়া

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএমএসের চালসহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আটক
ওএমএসের চালসহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অনিয়মে দুই বেসরকারি হাসপাতালকে জরিমানা
চাঁদপুরে অনিয়মে দুই বেসরকারি হাসপাতালকে জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলকাতায় হচ্ছে না আইপিএল ফাইনাল
কলকাতায় হচ্ছে না আইপিএল ফাইনাল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিকট শব্দে সেতু ভেঙ্গে খালে, ভোগান্তিতে ১৫ গ্রামের মানুষ
হঠাৎ বিকট শব্দে সেতু ভেঙ্গে খালে, ভোগান্তিতে ১৫ গ্রামের মানুষ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই বিভাগে বিভক্তই থাকবে এনবিআর : অর্থ উপদেষ্টা
দুই বিভাগে বিভক্তই থাকবে এনবিআর : অর্থ উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিএনপি কার্যালয়ে আগুনের ঘটনায় ৩৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপি কার্যালয়ে আগুনের ঘটনায় ৩৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে উত্ত্যক্তের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে উত্ত্যক্তের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক কার্গো এলএনজি, ৭০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
এক কার্গো এলএনজি, ৭০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শহীদ জাকিরের কবরের পাশে মায়ের জন্য হচ্ছে ঘর
শহীদ জাকিরের কবরের পাশে মায়ের জন্য হচ্ছে ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে কর্মচারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে কর্মচারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে নন-সিটিজেনদের রেমিট্যান্সে ৫% ট্যাক্স আরোপের প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রে নন-সিটিজেনদের রেমিট্যান্সে ৫% ট্যাক্স আরোপের প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাগুরায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুবেল গ্রেফতার
মাগুরায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুবেল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈরি আবহাওয়ায় ঢাকায় অবতরণ করতে পারেনি যুব ফুটবলারদের বহনকারী বিমান
বৈরি আবহাওয়ায় ঢাকায় অবতরণ করতে পারেনি যুব ফুটবলারদের বহনকারী বিমান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা শুরু: মির্জা ফখরুল
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা শুরু: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬০৫
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬০৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ
পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকে চান কাবিলা
কাকে চান কাবিলা

শোবিজ

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট
সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতের কাছে লজ্জার হার
আমিরাতের কাছে লজ্জার হার

মাঠে ময়দানে

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা