শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪১, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

অহেতুক রাজনৈতিক খেলা খেলে মানুষকে কষ্ট দেবেন না, বিএনপিকে হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অহেতুক রাজনৈতিক খেলা খেলে মানুষকে কষ্ট দেবেন না, বিএনপিকে হানিফ

আন্দোলনের নামে অহেতুক রাজনৈতিক খেলা খেলে মানুষকে কষ্ট না দেয়ার জন্য বিএনপি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এই সরকারের অধীনে বর্তমান নির্বাচন কমিশন করবে। আপনারা যদি মনে করেন দেশের মানুষ সরকারকে পছন্দ না করে আপনাদের পছন্দ করে, তাহলে ভোটে আসেন। ভোটের মাধ্যমে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কারা সরকারে আসবে। কাদের দ্বারা দেশের জনগণ উপকৃত হয়, কোন সরকারের অধীনে দেশের উন্নয়ন হয় সেটা জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।

রবিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর পল্টন কমিউনিটি সেন্টারে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে পল্টন থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিদেশিদের কাছে ধরণা দিয়ে কোনো লাভ হবে না উল্লেখ করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, জনগণের প্রতি তাদের (বিএনপি) আস্থা নেই। জনগণের সাথে তাদের সম্পর্ক নেই। এদের আস্থা বিদেশি প্রভুদের ওপর। তারা বিদেশিদের কাছে ধরণা দেয়। তাই বিদেশি দূতাবাসগুলোতে দৌঁড়ঝাপ করে।

তিনি বলেন, ২০১২ সালে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা শুরু হয়েছিল তখন থেকে আন্দোলন করে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যখন হলো তখন থেকে আন্দোলন করছে। আন্দোলন করে লাভ কোনো হয়নি। বিএনপি-জামায়াত আন্দোলন করে সরকারের পতন ঘটাতে পারবে না। এটা বিএনপিও জানে। আর এজন্য এখন তারা বিদেশিদের কাছে দৌঁড়ঝাপ করে বেড়াচ্ছে।

বিএনপি-জামায়াতের লক্ষ্য একটাই, শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটনো। কিন্তু তারা সরকারের ক্ষতি করতে গিয়ে রাষ্ট্র ও জনগণের ক্ষতি করছে- বলেন তিনি।

তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা পৃথিবীতে মন্দাভাব চলছে, অর্থনীতি দুরবস্থার মধ্যে আছে। সেই ধাক্কা বাংলাদেশেও লেগেছে। এ মন্দাভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার ধাক্কা আমাদের দেশেও লেগেছে তারপরও আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এই চরম দরিদ্র দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করতে পেরেছেন।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, এই সময়ে বিশেষ করে রমজান মাসে যাতে মানুষের কষ্ট না হয় সেজন্য ইফতার অনুষ্ঠান না করে মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড এমনকি প্রত্যেকটি গ্রাম পর্যায়ে মানুষের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্ত আবারো প্রমাণ করেছে তিনি গণমানুষের নেত্রী।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর দুস্থ ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতাসহ ৪৪ ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। দরিদ্র মানুষের যাতে কষ্ট না হয় সেটা নিশ্চিত করেছেন। কেউ যেন খাওয়ার কষ্ট না পায়, একবেলা অনাহারে না থাকে সেই ব্যবস্থা করছেন। তিনি যে মাটি মানুষের নেতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি সেটা প্রমাণ করেছেন।

বিএনপি সরকারের শাসনামলের সাথে বর্তমান সময়ের তুলনা করে হানিফ বলেন, আগে মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ৫০০ ডলারের নিচে। আজ মাথাপিছু আয় ২৯০০ ডলার ছাড়িয়েছে। আজকে অনেকে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি নিয়ে কটাক্ষ করে বলে রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট হয়েছে কিন্তু দ্রব্যমূল্য নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সাথে না মিশে ঢালাওভাবে সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলার জন্য তারা এসব বলেন। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির কারণে সরকারের বিরুদ্ধে বলতে পারেন না তাই এখন দ্রব্যমূল্যের কথা বলেন।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে সরকারের সমালোচনা করার আগে অতীত স্মরণ করার জন্য বিএনপি নেতাদেরকে আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, দ্রব্যমূল্য কোন সময়ে বৃদ্ধি হয়নি? বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা করেন। বিএনপি ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় ছিল। তখন কি দাম বাড়েনি? আপনারা আগের টেলিভিশনের ফুটেজ দেখেন। আপনাদের নেতা তারেক রহমান সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন দ্রব্যমূল্য বাড়া স্বাভাবিক। তখন মানুষের দৈনিক মজুরি ছিল ৬০ টাকা। পরে মানুষের মজুরি বাড়লে উনি বললেন- ৬০ টাকা মজুরি ১০০টাকা হয়েছে জিনিসপত্রের দাম তো বাড়বেই।

বিএনপির শাসনামলের চেয়ে বর্তমান বাংলাদেশের মানুষ ভালো আছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখন মানুষের দৈনিক মজুরি ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায় পৌঁছেছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। বিএনপির সময়ে মানুষ কষ্টে ছিল। এখন দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি পেলেও মানুষ ওই রকম কষ্টে নেই।

বিএনপি-জামায়াত দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়-এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরে বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন, অগ্রগতিতে বিশ্বের বুকে মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটা তাদের ভালো লাগে না। কারণ ক্ষমতায় থাকতে তারা মানুষের জন্য কিছু করতে পারেনি। এই কারণে তাদের গাত্রদাহ হয়। আর এখন তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী।উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। সভাপতিত্ব করেন পল্টন থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এনামুল হক আবুল।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
৩য় ওয়েস্টার্ন গ্রুপ প্রেসিডেন্ট কাপ গলফ টুর্নামেন্ট সমাপ্ত
৩য় ওয়েস্টার্ন গ্রুপ প্রেসিডেন্ট কাপ গলফ টুর্নামেন্ট সমাপ্ত
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
৩ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা
৩ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
সর্বশেষ খবর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম

হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

সম্পাদকীয়