শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪১, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

অহেতুক রাজনৈতিক খেলা খেলে মানুষকে কষ্ট দেবেন না, বিএনপিকে হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অহেতুক রাজনৈতিক খেলা খেলে মানুষকে কষ্ট দেবেন না, বিএনপিকে হানিফ

আন্দোলনের নামে অহেতুক রাজনৈতিক খেলা খেলে মানুষকে কষ্ট না দেয়ার জন্য বিএনপি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এই সরকারের অধীনে বর্তমান নির্বাচন কমিশন করবে। আপনারা যদি মনে করেন দেশের মানুষ সরকারকে পছন্দ না করে আপনাদের পছন্দ করে, তাহলে ভোটে আসেন। ভোটের মাধ্যমে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কারা সরকারে আসবে। কাদের দ্বারা দেশের জনগণ উপকৃত হয়, কোন সরকারের অধীনে দেশের উন্নয়ন হয় সেটা জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।

রবিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর পল্টন কমিউনিটি সেন্টারে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে পল্টন থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিদেশিদের কাছে ধরণা দিয়ে কোনো লাভ হবে না উল্লেখ করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, জনগণের প্রতি তাদের (বিএনপি) আস্থা নেই। জনগণের সাথে তাদের সম্পর্ক নেই। এদের আস্থা বিদেশি প্রভুদের ওপর। তারা বিদেশিদের কাছে ধরণা দেয়। তাই বিদেশি দূতাবাসগুলোতে দৌঁড়ঝাপ করে।

তিনি বলেন, ২০১২ সালে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা শুরু হয়েছিল তখন থেকে আন্দোলন করে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যখন হলো তখন থেকে আন্দোলন করছে। আন্দোলন করে লাভ কোনো হয়নি। বিএনপি-জামায়াত আন্দোলন করে সরকারের পতন ঘটাতে পারবে না। এটা বিএনপিও জানে। আর এজন্য এখন তারা বিদেশিদের কাছে দৌঁড়ঝাপ করে বেড়াচ্ছে।

বিএনপি-জামায়াতের লক্ষ্য একটাই, শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটনো। কিন্তু তারা সরকারের ক্ষতি করতে গিয়ে রাষ্ট্র ও জনগণের ক্ষতি করছে- বলেন তিনি।

তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা পৃথিবীতে মন্দাভাব চলছে, অর্থনীতি দুরবস্থার মধ্যে আছে। সেই ধাক্কা বাংলাদেশেও লেগেছে। এ মন্দাভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার ধাক্কা আমাদের দেশেও লেগেছে তারপরও আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এই চরম দরিদ্র দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করতে পেরেছেন।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, এই সময়ে বিশেষ করে রমজান মাসে যাতে মানুষের কষ্ট না হয় সেজন্য ইফতার অনুষ্ঠান না করে মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড এমনকি প্রত্যেকটি গ্রাম পর্যায়ে মানুষের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্ত আবারো প্রমাণ করেছে তিনি গণমানুষের নেত্রী।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর দুস্থ ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতাসহ ৪৪ ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। দরিদ্র মানুষের যাতে কষ্ট না হয় সেটা নিশ্চিত করেছেন। কেউ যেন খাওয়ার কষ্ট না পায়, একবেলা অনাহারে না থাকে সেই ব্যবস্থা করছেন। তিনি যে মাটি মানুষের নেতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি সেটা প্রমাণ করেছেন।

বিএনপি সরকারের শাসনামলের সাথে বর্তমান সময়ের তুলনা করে হানিফ বলেন, আগে মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ৫০০ ডলারের নিচে। আজ মাথাপিছু আয় ২৯০০ ডলার ছাড়িয়েছে। আজকে অনেকে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি নিয়ে কটাক্ষ করে বলে রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট হয়েছে কিন্তু দ্রব্যমূল্য নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সাথে না মিশে ঢালাওভাবে সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলার জন্য তারা এসব বলেন। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির কারণে সরকারের বিরুদ্ধে বলতে পারেন না তাই এখন দ্রব্যমূল্যের কথা বলেন।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে সরকারের সমালোচনা করার আগে অতীত স্মরণ করার জন্য বিএনপি নেতাদেরকে আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, দ্রব্যমূল্য কোন সময়ে বৃদ্ধি হয়নি? বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা করেন। বিএনপি ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় ছিল। তখন কি দাম বাড়েনি? আপনারা আগের টেলিভিশনের ফুটেজ দেখেন। আপনাদের নেতা তারেক রহমান সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন দ্রব্যমূল্য বাড়া স্বাভাবিক। তখন মানুষের দৈনিক মজুরি ছিল ৬০ টাকা। পরে মানুষের মজুরি বাড়লে উনি বললেন- ৬০ টাকা মজুরি ১০০টাকা হয়েছে জিনিসপত্রের দাম তো বাড়বেই।

বিএনপির শাসনামলের চেয়ে বর্তমান বাংলাদেশের মানুষ ভালো আছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখন মানুষের দৈনিক মজুরি ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায় পৌঁছেছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। বিএনপির সময়ে মানুষ কষ্টে ছিল। এখন দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি পেলেও মানুষ ওই রকম কষ্টে নেই।

বিএনপি-জামায়াত দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়-এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরে বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন, অগ্রগতিতে বিশ্বের বুকে মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটা তাদের ভালো লাগে না। কারণ ক্ষমতায় থাকতে তারা মানুষের জন্য কিছু করতে পারেনি। এই কারণে তাদের গাত্রদাহ হয়। আর এখন তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী।উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। সভাপতিত্ব করেন পল্টন থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এনামুল হক আবুল।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
এবারের পূজায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন আরও বেশি উন্নত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবারের পূজায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন আরও বেশি উন্নত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
এনআইডি সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনে নিষ্পত্তির নির্দেশ
এনআইডি সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনে নিষ্পত্তির নির্দেশ
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ সেপ্টেম্বর)
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
সর্বশেষ খবর
সেবা উন্নত করা গেলে ট্যাক্স সংগ্রহও সহজ হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সেবা উন্নত করা গেলে ট্যাক্স সংগ্রহও সহজ হবে : অর্থ উপদেষ্টা

এই মাত্র | অর্থনীতি

মহেশখালীতে জমি বিরোধের জেরে যুবককে হত্যা
মহেশখালীতে জমি বিরোধের জেরে যুবককে হত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে ফের ডাকাতি, ২ জন অপহৃত
ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে ফের ডাকাতি, ২ জন অপহৃত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যালগেরির বাংলা অনসম্বল-এর ত্রিমাত্রিক পরিবেশনা
ক্যালগেরির বাংলা অনসম্বল-এর ত্রিমাত্রিক পরিবেশনা

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
খাগড়াছড়িতে সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য আটক
লক্ষ্মীপুরে প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির উদার দৃষ্টিভঙ্গি স্থিতিশীল বাংলাদেশ অর্জনে সহায়ক : মঈন খান
বিএনপির উদার দৃষ্টিভঙ্গি স্থিতিশীল বাংলাদেশ অর্জনে সহায়ক : মঈন খান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় নিখোঁজের তিন দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নিখোঁজের তিন দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চন্দনী ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান-সচিবহীনতায় সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
চন্দনী ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান-সচিবহীনতায় সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবারের পূজায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন আরও বেশি উন্নত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবারের পূজায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন আরও বেশি উন্নত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে জমজমাট দুই জলির লড়াই
বক্স অফিসে জমজমাট দুই জলির লড়াই

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় সহিংসতায় আরও এক মামলার প্রধান আসামি নিক্সন চৌধুরী
ভাঙ্গায় সহিংসতায় আরও এক মামলার প্রধান আসামি নিক্সন চৌধুরী

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৩, আহত ১৬
ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৩, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ৩ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৩ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর
টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন
দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারিবারিক কলহের জেরে যাত্রাবাড়ীতে গৃহিণীর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে যাত্রাবাড়ীতে গৃহিণীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা
একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-অগাস্টে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ২১ শতাংশ
জুলাই-অগাস্টে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ২১ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগের নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগের নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতের স্কুলে যে কারণে নিষিদ্ধ অনলাইন ডেলিভারির খাবার
আমিরাতের স্কুলে যে কারণে নিষিদ্ধ অনলাইন ডেলিভারির খাবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৬৫১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৬৫১ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস
আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আশদোদে রকেট ছোড়ার অভিযোগে বেজে ওঠে সাইরেন
ইসরায়েলের আশদোদে রকেট ছোড়ার অভিযোগে বেজে ওঠে সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস