শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

৩০০ আসনে প্রার্থী জাতীয় পার্টির

জোট-মহাজোট নয় এককভাবে প্রার্থী দেব : চুন্নু
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
৩০০ আসনে প্রার্থী জাতীয় পার্টির

জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন দলটিতে। আজ বেলা ১১টায় জাতীয় পার্টির বনানী কার্যালয় থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে। নির্বাচন প্রসঙ্গে গতকাল বনানীর কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু জানিয়েছেন, সঠিকভাবে যদি ভোট হয় আমরা এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে চাই। আমরা জোট, মহাজোট ইত্যাদি করতে চাই না। সঠিকভাবে ভোট হলে আমরা যদি একটি আসনও না পাই কোনো আপত্তি নেই। যে দল আসন বেশি পেয়ে সরকার গঠন করবে, আমরা তাদের সহযোগিতা করব।

জানা গেছে, পার্টির বনানী কার্যালয়ে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণ ও গ্রহণ করা হবে। প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে প্রতিদিন দুই বিভাগ করে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ২৪ নভেম্বর রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ, ২৫ নভেম্বর খুলনা ও বরিশাল বিভাগ, ২৬ নভেম্বর ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ, ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ। ২৮ নভেম্বর জাতীয় পার্টির চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সব স্তরের নেতাদের বকেয়া মাসিক চাঁদা পরিশোধ করে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এবার মনোনয়ন ফরমের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ হাজার টাকা।

জানা যায়, শনিবার নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ভোট করার কথা জানান রওশন এরশাদ। অন্যদিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলের মনোনয়নের ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের নমুনা সই ইসিতে জমা দিয়েছেন জি এম কাদের। তবে কোন চিঠি ইসি আমলে নেবে তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক সংস্থাটি। রওশন এরশাদ ও জি এম কাদের পৃথকভাবে রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন। তবে রওশন এরশাদের অনুসারীরা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচনে অংশ নেবেন বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে তাদের। কারণ,  নির্বাচনি প্রতীক দেবেন জি এম কাদের। সূত্র জানায়, পার্টির চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ অনুসারীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবেন না।

দলটির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, জি এম কাদের নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিলে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে পার্টির একটি বড় অংশ নির্বাচনে চলে যেত। যদিও বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না জানিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কড়া ভাষায় সরকারের সমালোচনা করে আসছেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় মাঠপর্যায়ের ৫৯ জন নেতা বক্তব্য দেন। তাদের মধ্যে দুজন ছাড়া বাকি সবাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বর্তমান অবস্থায় নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মত দেন। সভায় সমাপনী বক্তব্যে জি এম কাদের উভয়মুখী চাপের কথা বলেন। এ অবস্থায় নির্বাচনে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় পড়ার শঙ্কার কথাও বলেন তিনি। অবশ্য মাঠপর্যায়ের বেশির ভাগ নেতা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মত দিলেও দলের অধিকাংশ সংসদ সদস্য নির্বাচনে যেতে চান। এরই মধ্যে দলীয় প্রধানকে না জানিয়ে দুই দফায় জাপার ১৭ জন এমপি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর জাতীয় সংসদ ভবনের কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ নিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এটাকে নির্বাচন সামনে রেখে দলে বিশৃঙ্খলার আভাস হিসেবে দেখা হচ্ছে। পার্টির একটি সূত্র জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত আসন ভাগাভাগির চেষ্টা চালিয়ে যাবে জাতীয় পার্টি। 

জোট-মহাজোট আর করতে চাই না : জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আমরা জোট-মহাজোট ইত্যাদি আর করতে চাই না। এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে চাই। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে। সঠিকভাবে ভোট হলে আমরা যদি একটি আসনও না পাই তাতে কোনো আপত্তি নেই। তিনি আরও বলেন, তফসিল ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের একটি রুটিন কাজ। এর সঙ্গে আমাদের নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়ার বিষয়টা নির্ভর করে পরিবেশের ওপর। গতকাল বনানীতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে মো. মুজিবুল হক চুন্নু এসব কথা বলেন। ভোটাররা ভোট দিতে পারবে- এরকম আস্থা এখনো নেই জানিয়ে তিনি বলেন, এ আস্থাটা পেলে আমরা নির্বাচনে যাব। আমরা জনগণের দাবিটা প্রাধান্য দিচ্ছি। আর আমাদের দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক (রওশন এরশাদ) কার সঙ্গে আলাপ করলেন, কে কী বললেন, সেটা আমরা আমলে নিচ্ছি না। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের মানুষ জিম্মি অবস্থায় আছে- এমন মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে মানুষ চেষ্টা করছে। সব দল নির্বাচন করতে পারলে এ সমস্যার সৃষ্টি হতো না। আমরা সরকারকে বারবার বলেছি, একটা পরিবেশ তৈরি করুন। আলোচনায় সবাই আসুক। কিন্তু সরকার আহ্বান করল না, যারা আন্দোলন করছে তারাও ছাড় দিয়ে কথা বলল না। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমরা সরকার পদত্যাগ করে চলে যাক এটা চাই না। আবার সরকারকে বাধ্য করব, এটাও চাই না। আমরা মাঝামাঝি পথে চাই যে, সংবিধানের আলোকে একটা পথ বের করা হোক যাতে সবাই নির্বাচনে আসে। ভোটাররা ভোট দিতে পারবে এ আস্থা আমাদের নেই। আস্থা পেলেই আমরা ভোটে যাব। তিনি বলেন, এ কারণে এখনো আমরা দ্বিধায় আছি। নির্বাচনে যাব কি না, যাওয়া ঠিক হবে কি না, জনগণের কী অবস্থা। এ সংশয় থেকে বের হতে পারিনি। যার কারণে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে সময় লাগছে।

তিনি বলেন, আমরা আগেও বলে এসেছি, বর্তমানে দেশের যে অবস্থা- সরকারি দল বলছে তারা নির্বাচন করবেই ক্ষমতায় থেকে। অন্যদিকে বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দল বলছে সরকার পদত্যাগ না করলে তারা নির্বাচনে আসবে না। তারা বিভিন্ন কর্মসূচিও দিচ্ছে। হরতাল, অবরোধ, অগ্নিসংযোগ, বাস পোড়ানোসহ আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার মতো কর্মকান্ড ঘটছে। সারা দেশের মানুষ জিম্মি অবস্থায় আছে। মানুষ এ ধরনের অনিশ্চিত ও শঙ্কা থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করছে। সব দল ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটা নির্বাচন করতে পারলে এ ধরনের সমস্যা ছিল না। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, জাতীয় পার্টি তৃতীয় বৃহত্তম দল। আমাদের চেয়ারম্যান বারবার বলেছেন, একটা পরিবেশ না হলে নির্বাচনে কীভাবে যাব। নির্বাচনে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে এরকম একটা আস্থা যদি মানুষের না থাকে তাহলে কীভাবে যাব। আমরা চাই দেশে একটা স্থিতিশীল অবস্থা আসুক। এ ধরনের মারামারি কাটাকাটি না হোক। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের সাক্ষাতের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা একটা সৌজন্য সাক্ষাৎ। আরপিও অনুযায়ী দলের নামে প্রতীক বরাদ্দ হয়। নির্বাচনে দলের প্রার্থীদের মনোনয়নে চেয়ারম্যান বা মহাসচিব সাইন করেন। আমরাও জানিয়েছি ইসিকে আমাদের মনোনয়নে সাইন করবেন পার্টির চেয়ারম্যান। তাই আইন অনুযায়ী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীক বরাদ্দের একমাত্র মালিক গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টিতে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। সারা দেশের সাংগঠনিক কাঠামোর একটি লোকেরও বর্তমান নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা নেই। আপনারা যাদের (রওশন এরশাদপন্থি) মিন করছেন তারা এ দলের সদস্য নয়, বহিষ্কৃত। একজন (রওশন এরশাদ) শুধু আমাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। তিনি প্রধান পৃষ্ঠপোষক, তবে দলীয় সিদ্ধান্তের বিষয়ে তার কোনো এখতিয়ার নেই। উনি অসুস্থ। উনার স্বাভাবিক জ্ঞানটা নেই। উনাকে কিছু লোক বিভ্রান্ত করছে। উনি ইসিতে চিঠি দিয়ে বলেছেন যে, মহাজোটের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করবেন। কার সঙ্গে করবেন- আওয়ামী লীগের সঙ্গে। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো বলে নাই জাতীয় পার্টির সঙ্গে জোট করবে। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, চিঠি দেওয়ার পর আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে ফোন দিয়েছিলাম। উনি বললেন, আমি বুঝি নাই এমনি দিয়ে দিয়েছি। কয়েকটা লোক উনার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে ব্যবহার করছে ব্যক্তি স্বার্থসিদ্ধির জন্য। উনি কার সঙ্গে আলাপ করলেন, কে কী বললেন সেটা আমরা আমলে নিচ্ছি না।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
সর্বশেষ খবর
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম