শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

৩০০ আসনে প্রার্থী জাতীয় পার্টির

জোট-মহাজোট নয় এককভাবে প্রার্থী দেব : চুন্নু
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
৩০০ আসনে প্রার্থী জাতীয় পার্টির

জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন দলটিতে। আজ বেলা ১১টায় জাতীয় পার্টির বনানী কার্যালয় থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে। নির্বাচন প্রসঙ্গে গতকাল বনানীর কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু জানিয়েছেন, সঠিকভাবে যদি ভোট হয় আমরা এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে চাই। আমরা জোট, মহাজোট ইত্যাদি করতে চাই না। সঠিকভাবে ভোট হলে আমরা যদি একটি আসনও না পাই কোনো আপত্তি নেই। যে দল আসন বেশি পেয়ে সরকার গঠন করবে, আমরা তাদের সহযোগিতা করব।

জানা গেছে, পার্টির বনানী কার্যালয়ে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণ ও গ্রহণ করা হবে। প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে প্রতিদিন দুই বিভাগ করে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ২৪ নভেম্বর রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ, ২৫ নভেম্বর খুলনা ও বরিশাল বিভাগ, ২৬ নভেম্বর ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ, ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ। ২৮ নভেম্বর জাতীয় পার্টির চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সব স্তরের নেতাদের বকেয়া মাসিক চাঁদা পরিশোধ করে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এবার মনোনয়ন ফরমের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ হাজার টাকা।

জানা যায়, শনিবার নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ভোট করার কথা জানান রওশন এরশাদ। অন্যদিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলের মনোনয়নের ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের নমুনা সই ইসিতে জমা দিয়েছেন জি এম কাদের। তবে কোন চিঠি ইসি আমলে নেবে তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক সংস্থাটি। রওশন এরশাদ ও জি এম কাদের পৃথকভাবে রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন। তবে রওশন এরশাদের অনুসারীরা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচনে অংশ নেবেন বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে তাদের। কারণ,  নির্বাচনি প্রতীক দেবেন জি এম কাদের। সূত্র জানায়, পার্টির চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ অনুসারীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবেন না।

দলটির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, জি এম কাদের নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিলে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে পার্টির একটি বড় অংশ নির্বাচনে চলে যেত। যদিও বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না জানিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কড়া ভাষায় সরকারের সমালোচনা করে আসছেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় মাঠপর্যায়ের ৫৯ জন নেতা বক্তব্য দেন। তাদের মধ্যে দুজন ছাড়া বাকি সবাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বর্তমান অবস্থায় নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মত দেন। সভায় সমাপনী বক্তব্যে জি এম কাদের উভয়মুখী চাপের কথা বলেন। এ অবস্থায় নির্বাচনে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় পড়ার শঙ্কার কথাও বলেন তিনি। অবশ্য মাঠপর্যায়ের বেশির ভাগ নেতা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মত দিলেও দলের অধিকাংশ সংসদ সদস্য নির্বাচনে যেতে চান। এরই মধ্যে দলীয় প্রধানকে না জানিয়ে দুই দফায় জাপার ১৭ জন এমপি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর জাতীয় সংসদ ভবনের কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ নিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এটাকে নির্বাচন সামনে রেখে দলে বিশৃঙ্খলার আভাস হিসেবে দেখা হচ্ছে। পার্টির একটি সূত্র জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত আসন ভাগাভাগির চেষ্টা চালিয়ে যাবে জাতীয় পার্টি। 

জোট-মহাজোট আর করতে চাই না : জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আমরা জোট-মহাজোট ইত্যাদি আর করতে চাই না। এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে চাই। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে। সঠিকভাবে ভোট হলে আমরা যদি একটি আসনও না পাই তাতে কোনো আপত্তি নেই। তিনি আরও বলেন, তফসিল ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের একটি রুটিন কাজ। এর সঙ্গে আমাদের নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়ার বিষয়টা নির্ভর করে পরিবেশের ওপর। গতকাল বনানীতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে মো. মুজিবুল হক চুন্নু এসব কথা বলেন। ভোটাররা ভোট দিতে পারবে- এরকম আস্থা এখনো নেই জানিয়ে তিনি বলেন, এ আস্থাটা পেলে আমরা নির্বাচনে যাব। আমরা জনগণের দাবিটা প্রাধান্য দিচ্ছি। আর আমাদের দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক (রওশন এরশাদ) কার সঙ্গে আলাপ করলেন, কে কী বললেন, সেটা আমরা আমলে নিচ্ছি না। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের মানুষ জিম্মি অবস্থায় আছে- এমন মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে মানুষ চেষ্টা করছে। সব দল নির্বাচন করতে পারলে এ সমস্যার সৃষ্টি হতো না। আমরা সরকারকে বারবার বলেছি, একটা পরিবেশ তৈরি করুন। আলোচনায় সবাই আসুক। কিন্তু সরকার আহ্বান করল না, যারা আন্দোলন করছে তারাও ছাড় দিয়ে কথা বলল না। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমরা সরকার পদত্যাগ করে চলে যাক এটা চাই না। আবার সরকারকে বাধ্য করব, এটাও চাই না। আমরা মাঝামাঝি পথে চাই যে, সংবিধানের আলোকে একটা পথ বের করা হোক যাতে সবাই নির্বাচনে আসে। ভোটাররা ভোট দিতে পারবে এ আস্থা আমাদের নেই। আস্থা পেলেই আমরা ভোটে যাব। তিনি বলেন, এ কারণে এখনো আমরা দ্বিধায় আছি। নির্বাচনে যাব কি না, যাওয়া ঠিক হবে কি না, জনগণের কী অবস্থা। এ সংশয় থেকে বের হতে পারিনি। যার কারণে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে সময় লাগছে।

তিনি বলেন, আমরা আগেও বলে এসেছি, বর্তমানে দেশের যে অবস্থা- সরকারি দল বলছে তারা নির্বাচন করবেই ক্ষমতায় থেকে। অন্যদিকে বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দল বলছে সরকার পদত্যাগ না করলে তারা নির্বাচনে আসবে না। তারা বিভিন্ন কর্মসূচিও দিচ্ছে। হরতাল, অবরোধ, অগ্নিসংযোগ, বাস পোড়ানোসহ আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার মতো কর্মকান্ড ঘটছে। সারা দেশের মানুষ জিম্মি অবস্থায় আছে। মানুষ এ ধরনের অনিশ্চিত ও শঙ্কা থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করছে। সব দল ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটা নির্বাচন করতে পারলে এ ধরনের সমস্যা ছিল না। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, জাতীয় পার্টি তৃতীয় বৃহত্তম দল। আমাদের চেয়ারম্যান বারবার বলেছেন, একটা পরিবেশ না হলে নির্বাচনে কীভাবে যাব। নির্বাচনে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে এরকম একটা আস্থা যদি মানুষের না থাকে তাহলে কীভাবে যাব। আমরা চাই দেশে একটা স্থিতিশীল অবস্থা আসুক। এ ধরনের মারামারি কাটাকাটি না হোক। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের সাক্ষাতের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা একটা সৌজন্য সাক্ষাৎ। আরপিও অনুযায়ী দলের নামে প্রতীক বরাদ্দ হয়। নির্বাচনে দলের প্রার্থীদের মনোনয়নে চেয়ারম্যান বা মহাসচিব সাইন করেন। আমরাও জানিয়েছি ইসিকে আমাদের মনোনয়নে সাইন করবেন পার্টির চেয়ারম্যান। তাই আইন অনুযায়ী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীক বরাদ্দের একমাত্র মালিক গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টিতে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। সারা দেশের সাংগঠনিক কাঠামোর একটি লোকেরও বর্তমান নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা নেই। আপনারা যাদের (রওশন এরশাদপন্থি) মিন করছেন তারা এ দলের সদস্য নয়, বহিষ্কৃত। একজন (রওশন এরশাদ) শুধু আমাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। তিনি প্রধান পৃষ্ঠপোষক, তবে দলীয় সিদ্ধান্তের বিষয়ে তার কোনো এখতিয়ার নেই। উনি অসুস্থ। উনার স্বাভাবিক জ্ঞানটা নেই। উনাকে কিছু লোক বিভ্রান্ত করছে। উনি ইসিতে চিঠি দিয়ে বলেছেন যে, মহাজোটের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করবেন। কার সঙ্গে করবেন- আওয়ামী লীগের সঙ্গে। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো বলে নাই জাতীয় পার্টির সঙ্গে জোট করবে। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, চিঠি দেওয়ার পর আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে ফোন দিয়েছিলাম। উনি বললেন, আমি বুঝি নাই এমনি দিয়ে দিয়েছি। কয়েকটা লোক উনার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে ব্যবহার করছে ব্যক্তি স্বার্থসিদ্ধির জন্য। উনি কার সঙ্গে আলাপ করলেন, কে কী বললেন সেটা আমরা আমলে নিচ্ছি না।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা