শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৩, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

সহিংসতা করেছে বিএনপি-জামায়াত

মানুষের জানমাল রক্ষা ও নিরাপত্তার জন্যই কারফিউ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সহিংসতা করেছে বিএনপি-জামায়াত

বর্তমান পরিস্থিতি থেকে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যবসায়ীসহ দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জামায়াত-শিবির তো জঙ্গি সংগঠন। আর বিএনপির চেহারা স্পষ্ট হয়েছে। ছাত্র আন্দোলনে ঢুকে এরাই সহিংসতা করেছে। এদের এত সহজে ছাড় দেওয়া হবে না।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন ও দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতা এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরাও বক্তৃতা করেন।
ব্যবসায়ীরা বর্তমান পরিস্থিতি শক্ত হাতে মোকাবিলা করে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এজন্য তাঁরা সরকারপ্রধানের সঙ্গে থাকবেন বলেও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। শেখ হাসিনা বলেন, নাশকতাকারীদের দমন করে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করব। যতগুলো আইকনিক স্থাপনা স্থাপন করে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছিলাম, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সেগুলোতে হামলা করে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয়েছে। সকলকে বিবেচনা করতে হবে এসবের উদ্দেশ্যটা কী। তিনি বলেন, আমার ব্রাজিলে যাওয়ার কথা ছিল। সেটি বাতিল করে দিয়েছি। বলেছি, দেশের এ সংকটে আমি যেতে পারব না। আমাকে মানুষের পাশে থাকতে হবে। গুজব ছড়ানো হয়েছে- শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, শেখ হাসিনা নাই, শেখ হাসিনা চলে গেছে। তাদের উদ্দেশে বলছি, শেখ হাসিনা পালায় না।

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর ছয় বছর দেশে আসতে পারিনি। জানি দেশে আমার কেউ নেই। তার পরও পরোয়া করিনি। আমি দেশে চলে এসেছিলাম। এরপর ২০০৭ সালে আমার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দিয়েছে, ওয়ারেন্ট জারি করেছে, সমস্ত এয়ারলাইনসকে বলে দিয়েছে আমি যেন দেশে আসতে না পারি। আমি বলেছি, দেশে আমি ফিরবই। এবং ফিরে এসেছি। এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম, বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি, বাংলাদেশ আ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদার, বিকেএমইএ নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মনজুর, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হেলালউদ্দিন প্রমুখ। সরকারপ্রধান বলেন, আন্দোলনকারীদের কথা ধৈর্য ধরে শুনেছি। যখন যে দাবি করেছে মেনে নিয়েছি। তার পরও যখন তারা সবকিছু বন্ধ করে দিল তখন ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়ল। ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসী ঘটনাগুলো ঘটাল। ছাত্রশিবির দীর্ঘদিন ধরে যে পরিকল্পনা করে এগিয়েছে সে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে। আমি জেলায় জেলায় খবর নিয়েছি কোথায় কোথায় শিবির নেতারা আছে। সব এখন ঢাকার আশপাশে ঘাপটি মেরে আছে। বিএনপি সবগুলোকে মদদ দিচ্ছে। আমার প্রশ্ন এসবের পেছনে যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে তা কারা সরবরাহ করছে। তিনি বলেন, বিএনপির আসল চেহারা বেরিয়ে গেছে। জঙ্গিবাদী দল জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে মিলে তারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করেছে। বিএনপি এখনো হুকুম দিচ্ছে, সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য। অনবরত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে। এ জঙ্গিদের দমন করে দেশে ভালো পরিবেশ সৃষ্টি করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা আরও শক্ত অ্যাকশন নিয়ে সন্ত্রাসীদের দমন করে দেশের পরিবেশ অনুক‚লে নিয়ে আসব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যে সকল ভবন আমরা তৈরি করেছি, তার কোনোটিই বাদ পড়েনি। হামলা করা হয়েছে। আগুন দেওয়া হয়েছে। সকলকে বিবেচনা করে দেখতে হবে এসবের পেছনে উদ্দেশ্যটা কী। এগুলো শুধু কোটা আন্দোলনের জন্য হলো? ছাত্রদের তো আমরা বলেছি যে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাদের হয়ে আপিল বিভাগে আমরা মামলা করে দিয়েছি। শেষ পর্যন্ত তারা যেভাবে চেয়েছে সেভাবেই কোর্ট রায় দিয়ে দিয়েছে। এর পরও এ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কী উদ্দেশ্যে করা হলো? শেখ হাসিনা বলেন, যখন জ্বালাও-পোড়াও শুরু হলো তখন আন্দোলনকারী ছাত্ররা বলে দিল, এসবের সঙ্গে তারা জড়িত নয়। তারা এসব কিছু সমর্থন করে না। তাদের এ কথা শুনেই আমরা আর্মি মোতায়েন করেছি। এখন অনেকেই বলতে চেষ্টা করেছেন, ছাত্রদের বিরুদ্ধে নাকি আর্মি নামানো হয়েছে। আমি কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র রাজনীতি করে উঠে এসেছি। সেনাবাহিনী যে কী করতে পারে তা আমার জানা আছে। আমরা সব সময় সর্বোচ্চ চেষ্টা করি এসব সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে। তারপর আর্মি নামাতে আমরা বাধ্য হয়েছি। কারফিউ দিয়েছি। কারফিউর মধ্যেও বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাস করার চেষ্টা করেছে। এরা কারা? খুব অপরিচিত কেউ না। আপনারা দেখেছেন এসবের সমর্থন দিয়েছে বিএনপি। গ্রেনেড হামলা করে যে আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল সেই দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি। এফবিআইয়ের লোক এসে এই তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। এই সাজাপ্রাপ্ত আসামির হুকুমে এসব জ্বালাও-পোড়াও করা হয়েছে। এসব সন্ত্রাসী হামলা বিএনপি-জামায়াত একসঙ্গে করেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০১৩-১৪-১৫ সালের সেই অগ্নিসন্ত্রাস কেউ ভুলে যায়নি। হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ তখন নষ্ট করেছে। এবার ছেলেমেয়েরা কোটা চায় না তাই আমি বাতিল করে দিয়েছি। মুক্তিযোদ্ধারা মামলা করেছে বলে সেটি পুনর্বহাল হয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে আপিল করেছি। আমি বলেছি যে, কেউ হতাশ হবেন না। তার পরও তারা সারা বাংলাদেশ অচল করে রেখেছে। তার পরও তাদের কেউ কিছু বলেনি। যেহেতু বিষয়টি কোর্টে আছে এবং কোর্ট সময় দিয়েছেন তার মানে এর একটি যৌক্তিক সমাধান হবে। সরকারের পক্ষ থেকেই তো আপিল করেছি। তিনি বলেন, আদালত যে সময় দিয়েছেন সে পর্যন্ত তাদের ধৈর্য ধরা উচিত ছিল। ছাত্রদের কেউ বিরক্ত করেনি। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা বারবার কথা বলেছি, সান্ত্বনা দিয়েছি, বুঝিয়েছি। তার পরও আন্দোলন চলেছে। ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষতি হয়েছে। এরপর দেখলাম সেই অগ্নিসন্ত্রাস আবার। ব্যবসাবাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য, ডিজিটাল সিস্টেম পাওয়ার জন্য, সাধারণ মানুষের চলাফেরা ও জীবনযাত্রার মান আরও একটু উন্নত করার জন্য যে কটি স্থাপনা করা হয়েছিল সেগুলো অগ্নিসংযোগ করা হলো এবার।

তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য যেন ভালোভাবে চলে সেজন্য যা যা করণীয় তার সবই আমরা করব। ব্যবসায়ীদের সমর্থন পেলে বিএনপি-জামায়াত-শিবির এদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা আমরা নিতে পারব। ২০১৩-১৪ সালে অগ্নিসন্ত্রাস যারা করেছে তাদের অনেককেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। জেল থেকে বেরিয়ে আবার তারা একই চেহারায় ফিরে গেছে। তবে এবার এত সহজে ছাড়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগুনসন্ত্রাসীরা ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে আর বলেছে, আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ ছাত্রদের বিরুদ্ধে। যখন ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে শুরু করেছে তখন আমি ছাত্রলীগকে বলেছি, বের হয়ে চলে আসতে। তারা চলে এসেছে। আর এ সুযোগে তাদের প্রত্যেকের রুম ভাঙচুর করে, জিনিসপত্র বাইরে ফেলে পুড়িয়ে দিয়েছে, মারধর করেছে। আমি বলেছি, কোনো কিছু কোরো না, ধৈর্য ধরো। তিনি বলেন, ২০০৭-০৮-এর বাংলাদেশের দিকে তাকান, ভেবে দেখুন তখন ব্যবসায়ীদের কী অবস্থা ছিল। কেউ ছিল জেলে আর কেউ ছিল বিতাড়িত। সে অবস্থা থেকে দেশটাকে আমরা ফিরিয়ে এনেছি। রাতদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে বাংলাদেশকে আমরা একটা ভালো অবস্থানে নিয়ে এসেছি। আজকে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে, পণ্যের বিশাল বাজার সৃষ্টি হয়েছে, বিদেশে রপ্তানির জন্য বাজার উন্মুক্ত করা হয়েছে, ডিজিটাল সিস্টেমের ফলে ব্যবসাবাণিজ্য সহজ হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার আসার আগে এসবের কিছুই ছিল না। এগুলো আমি করে দিয়েছি। যেসব স্থাপনার ফলে এগুলো সম্ভব হয়েছে সেই স্থাপনাগুলোতে আজ আঘাত করা হলো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার একটিই লক্ষ্য ছিল যে, এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। যেসব ব্যবসায়ী বিদেশে যান তারা জানেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত বিদেশে আমাদের ভাবমূর্তি কেমন ছিল। গত পনেরো বছরে বাংলাদেশের সেই ভাবমূর্তি পরিবর্তন হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বিদেশে গেলে এখন যে সম্মান লাভ করেন সেটি আগে ছিল না। দিনরাত পরিশ্রম করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খাত আমি উন্মুক্ত করেছি। সব থেকে বেশি সুযোগ দিয়েছি। কভিডের সময় সব থেকে বেশি সুযোগসুবিধা দিয়েছি। এমনকি অনেক প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের বেতনটাও আমরা দিয়েছি। তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য সচল রাখতে হবে বলেই আমি বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের ডেকেছি। কারণ আমি জানি, ব্যবসায়ীদেরও সহযোগিতা দরকার।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি ব্যবসায়ীদের ডেকেছি যাতে তাদের ভিতরে কোনো হতাশা না আসে। আমার দিক থেকে সবরকম সহযোগিতা তারা পাবেন। আগুনে পুড়ে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা সারিয়ে উঠতে সময় লাগবে। আগুন যারা দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবসায়ীদের কথা বলতে হবে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসার অনেক ক্ষতি হয়েছে। কভিডের সময়ও কিন্তু ব্যবসার ক্ষতি হয়েছিল। তখন আপনারা কোনো এক্সপোর্ট ইমপোর্ট করতে পারেননি। এমনকি ওই অবস্থায় কোনো কোনো দেশ অর্ডার ক্যানসেল করে দিচ্ছিল। ইউরোপে আমি নিজে কথা বলে, ইন্ডিয়াসহ অনেক দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আমি বিরত করেছিলাম যেন এ রকম কোনো পদক্ষেপ তারা না নেয়। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে এবং রাজনীতি করার ফলে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব গড়ে ওঠায় তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি আপনাদের ব্যবসা রক্ষা করতে পেরেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, যখন আমার কাছে খবর এলো যে কয়েকটি গার্মেন্টসে আগুন দেওয়া হবে আমি সঙ্গে সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ প্রটেকশনের ব্যবস্থা করেছি। তিনি বলেন, আমি কিন্তু সবাইকেই চিনি তার পরও আমি যখন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসি তখন কে আওয়ামী লীগ, কে বিএনপি এসব ভেদাভেদ করি না। কারণ আমি দেশটাকে ভালোবাসি। যারা আওয়ামী লীগ করে না, আওয়ামী লীগকে ভোটও দেয় না তারাও কিন্তু ভালোভাবে ব্যবসা করে যাচ্ছে। ব্যবসায় আমরা কখনো হাত দিইনি। ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দিয়েছি, নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে দিয়েছি। সব রকম সুযোগ তাদের দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি জাতির পিতার কন্যা। আমি জনগণের ভোটে এসেছি। ব্যবসায়ীদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই এজন্য যে প্রত্যেকটি ভোটের আগে তারা আমাকে সমর্থন দিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার চালানো হয়েছে, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে তার পরও ব্যবসায়ীরা আমার পক্ষে তাদের সমর্থন বজায় রেখেছে। তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। এর আগে আর কখনোই এত দীর্ঘ সময় ছিল না। এর মধ্যেও ২০১৩-১৪-১৫ সালে অনেক বাধা মোকাবিলা করতে হয়েছে। বাংলাদেশের বাজেট ছিল মাত্র ৬৮ হাজার কোটি টাকা। আর এখন আমরা ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে পেরেছি। বেসরকারি বিনিয়োগকে আমরা হিসাবের মধ্যে নিয়ে এসেছি। যত রকম সহযোগিতা করা সম্ভব আমরা করে যাচ্ছি। বিদেশ থেকে যখন কেউ আসে, এসে দেখে যে বাংলাদেশ এখন আর ভিক্ষার ঝুলি না। বাংলাদেশ ভিক্ষা করে চলে না। বাংলাদেশও এখন অনেক উন্নত এবং এখানে বিনিয়োগ করা যায়। আমি ব্যবসার কেউ নই, ব্যবসা করিও না কিন্তু ব্যবসার জন্য যত রকম সুযোগ সৃষ্টি করা দরকার তা করে দিই। কারণ ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারিত না হলে মানুষের কর্মসংস্থান হবে না, মানুষের জীবনমান উন্নত হবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ভীষণ কষ্ট পেয়েছি যখন দেখেছি মেট্রোরেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা ইন্টারনেট দেওয়ার আগে কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেনি। আজকে ইন্টারনেটের ডাটাবেস তারা পুড়িয়ে দিয়েছে। সাবমেরিন ক্যাবল নষ্ট করা হয়েছে। সেগুলো এখন একে একে মেরামত করতে হচ্ছে। সরকার বসে নেই। এগুলো যত দ্রুত সম্ভব ঠিক করা যায় সে চেষ্টা করে চলেছে। তিনি বলেন, মানুষের জানমাল রক্ষা করতে আমরা কারফিউ দিতে বাধ্য হয়েছি। ১৯৮১ সালে আমি যখন দেশে ফিরে আসি তখন প্রতি রাতে কারফিউ ছিল। জিয়াউর রহমান যতদিন দেশ চালিয়েছে রোজই কারফিউ ছিল। আমরা শুনতাম রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফিরতে হবে, কারণ কারফিউ দেওয়া হয়েছে। সে কথা এখন অনেকেরই মনে নেই। আর যারা ইয়াং জেনারেশন তারা এসব জানেও না। সরকারপ্রধান বলেন, সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল জায়গা ছিল ছাত্রদের বিষয়টি। ছাত্রদের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে আমাকে বেশি দৃষ্টি দিতে হয়েছে। পুলিশসহ আমাদের সব লোকবল দিয়ে আমরা তাদের নিরাপত্তার চেষ্টা করেছি। তিনি বলেন, আমার কাছে ক্ষমতা কিছুই না। আমি ক্ষমতার মুখাপেক্ষীও না। আমি ক্ষমতায় এসেছিলাম দেশটাকে উন্নত করতে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। এটা আমাদেরই কষ্টের ফসল। আজকে সেই অর্জনকেই ধ্বংস করা হচ্ছে। যদি কেউ মনে করেন যে কারখানা খোলা যাবে তবে নিজ দায়িত্বে খুলে ফেলতে পারেন। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তার দায়দায়িত্ব আমাদের নয়। ইন্টেলিজেন্সের খবর পাওয়ামাত্রই আমি শ্রমিক ও মালিকদের স্বার্থে কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন করতে। পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত হয়ে এসেছে। কারফিউ কিছুটা শিথিল করেছি। জেলা শহরগুলোয় আমরা বলে দিয়েছি, যেসব জেলায় এখন তারা কোনো গোলমাল করতে পারছে না সেসব জেলার ডিসি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, সেনাবাহিনী তারা একসঙ্গে বসে করণীয় নির্ধারণ করবে। কোথায় কত ঘণ্টা কারফিউ থাকবে আর থাকবে না সেটি নির্ধারণের দায়িত্ব তারা পালন করবেন। ঢাকায়ও আমরা একই ব্যবস্থা নিয়েছি। আস্তে আস্তে কারফিউ শিথিল করা হবে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

১৬ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা