শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৩, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

সহিংসতা করেছে বিএনপি-জামায়াত

মানুষের জানমাল রক্ষা ও নিরাপত্তার জন্যই কারফিউ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সহিংসতা করেছে বিএনপি-জামায়াত

বর্তমান পরিস্থিতি থেকে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যবসায়ীসহ দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জামায়াত-শিবির তো জঙ্গি সংগঠন। আর বিএনপির চেহারা স্পষ্ট হয়েছে। ছাত্র আন্দোলনে ঢুকে এরাই সহিংসতা করেছে। এদের এত সহজে ছাড় দেওয়া হবে না।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন ও দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতা এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরাও বক্তৃতা করেন।
ব্যবসায়ীরা বর্তমান পরিস্থিতি শক্ত হাতে মোকাবিলা করে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এজন্য তাঁরা সরকারপ্রধানের সঙ্গে থাকবেন বলেও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। শেখ হাসিনা বলেন, নাশকতাকারীদের দমন করে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করব। যতগুলো আইকনিক স্থাপনা স্থাপন করে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছিলাম, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সেগুলোতে হামলা করে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয়েছে। সকলকে বিবেচনা করতে হবে এসবের উদ্দেশ্যটা কী। তিনি বলেন, আমার ব্রাজিলে যাওয়ার কথা ছিল। সেটি বাতিল করে দিয়েছি। বলেছি, দেশের এ সংকটে আমি যেতে পারব না। আমাকে মানুষের পাশে থাকতে হবে। গুজব ছড়ানো হয়েছে- শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, শেখ হাসিনা নাই, শেখ হাসিনা চলে গেছে। তাদের উদ্দেশে বলছি, শেখ হাসিনা পালায় না।

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর ছয় বছর দেশে আসতে পারিনি। জানি দেশে আমার কেউ নেই। তার পরও পরোয়া করিনি। আমি দেশে চলে এসেছিলাম। এরপর ২০০৭ সালে আমার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দিয়েছে, ওয়ারেন্ট জারি করেছে, সমস্ত এয়ারলাইনসকে বলে দিয়েছে আমি যেন দেশে আসতে না পারি। আমি বলেছি, দেশে আমি ফিরবই। এবং ফিরে এসেছি। এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম, বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি, বাংলাদেশ আ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদার, বিকেএমইএ নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মনজুর, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হেলালউদ্দিন প্রমুখ। সরকারপ্রধান বলেন, আন্দোলনকারীদের কথা ধৈর্য ধরে শুনেছি। যখন যে দাবি করেছে মেনে নিয়েছি। তার পরও যখন তারা সবকিছু বন্ধ করে দিল তখন ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়ল। ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসী ঘটনাগুলো ঘটাল। ছাত্রশিবির দীর্ঘদিন ধরে যে পরিকল্পনা করে এগিয়েছে সে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে। আমি জেলায় জেলায় খবর নিয়েছি কোথায় কোথায় শিবির নেতারা আছে। সব এখন ঢাকার আশপাশে ঘাপটি মেরে আছে। বিএনপি সবগুলোকে মদদ দিচ্ছে। আমার প্রশ্ন এসবের পেছনে যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে তা কারা সরবরাহ করছে। তিনি বলেন, বিএনপির আসল চেহারা বেরিয়ে গেছে। জঙ্গিবাদী দল জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে মিলে তারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করেছে। বিএনপি এখনো হুকুম দিচ্ছে, সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য। অনবরত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে। এ জঙ্গিদের দমন করে দেশে ভালো পরিবেশ সৃষ্টি করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা আরও শক্ত অ্যাকশন নিয়ে সন্ত্রাসীদের দমন করে দেশের পরিবেশ অনুক‚লে নিয়ে আসব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যে সকল ভবন আমরা তৈরি করেছি, তার কোনোটিই বাদ পড়েনি। হামলা করা হয়েছে। আগুন দেওয়া হয়েছে। সকলকে বিবেচনা করে দেখতে হবে এসবের পেছনে উদ্দেশ্যটা কী। এগুলো শুধু কোটা আন্দোলনের জন্য হলো? ছাত্রদের তো আমরা বলেছি যে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাদের হয়ে আপিল বিভাগে আমরা মামলা করে দিয়েছি। শেষ পর্যন্ত তারা যেভাবে চেয়েছে সেভাবেই কোর্ট রায় দিয়ে দিয়েছে। এর পরও এ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কী উদ্দেশ্যে করা হলো? শেখ হাসিনা বলেন, যখন জ্বালাও-পোড়াও শুরু হলো তখন আন্দোলনকারী ছাত্ররা বলে দিল, এসবের সঙ্গে তারা জড়িত নয়। তারা এসব কিছু সমর্থন করে না। তাদের এ কথা শুনেই আমরা আর্মি মোতায়েন করেছি। এখন অনেকেই বলতে চেষ্টা করেছেন, ছাত্রদের বিরুদ্ধে নাকি আর্মি নামানো হয়েছে। আমি কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র রাজনীতি করে উঠে এসেছি। সেনাবাহিনী যে কী করতে পারে তা আমার জানা আছে। আমরা সব সময় সর্বোচ্চ চেষ্টা করি এসব সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে। তারপর আর্মি নামাতে আমরা বাধ্য হয়েছি। কারফিউ দিয়েছি। কারফিউর মধ্যেও বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাস করার চেষ্টা করেছে। এরা কারা? খুব অপরিচিত কেউ না। আপনারা দেখেছেন এসবের সমর্থন দিয়েছে বিএনপি। গ্রেনেড হামলা করে যে আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল সেই দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি। এফবিআইয়ের লোক এসে এই তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। এই সাজাপ্রাপ্ত আসামির হুকুমে এসব জ্বালাও-পোড়াও করা হয়েছে। এসব সন্ত্রাসী হামলা বিএনপি-জামায়াত একসঙ্গে করেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০১৩-১৪-১৫ সালের সেই অগ্নিসন্ত্রাস কেউ ভুলে যায়নি। হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ তখন নষ্ট করেছে। এবার ছেলেমেয়েরা কোটা চায় না তাই আমি বাতিল করে দিয়েছি। মুক্তিযোদ্ধারা মামলা করেছে বলে সেটি পুনর্বহাল হয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে আপিল করেছি। আমি বলেছি যে, কেউ হতাশ হবেন না। তার পরও তারা সারা বাংলাদেশ অচল করে রেখেছে। তার পরও তাদের কেউ কিছু বলেনি। যেহেতু বিষয়টি কোর্টে আছে এবং কোর্ট সময় দিয়েছেন তার মানে এর একটি যৌক্তিক সমাধান হবে। সরকারের পক্ষ থেকেই তো আপিল করেছি। তিনি বলেন, আদালত যে সময় দিয়েছেন সে পর্যন্ত তাদের ধৈর্য ধরা উচিত ছিল। ছাত্রদের কেউ বিরক্ত করেনি। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা বারবার কথা বলেছি, সান্ত্বনা দিয়েছি, বুঝিয়েছি। তার পরও আন্দোলন চলেছে। ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষতি হয়েছে। এরপর দেখলাম সেই অগ্নিসন্ত্রাস আবার। ব্যবসাবাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য, ডিজিটাল সিস্টেম পাওয়ার জন্য, সাধারণ মানুষের চলাফেরা ও জীবনযাত্রার মান আরও একটু উন্নত করার জন্য যে কটি স্থাপনা করা হয়েছিল সেগুলো অগ্নিসংযোগ করা হলো এবার।

তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য যেন ভালোভাবে চলে সেজন্য যা যা করণীয় তার সবই আমরা করব। ব্যবসায়ীদের সমর্থন পেলে বিএনপি-জামায়াত-শিবির এদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা আমরা নিতে পারব। ২০১৩-১৪ সালে অগ্নিসন্ত্রাস যারা করেছে তাদের অনেককেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। জেল থেকে বেরিয়ে আবার তারা একই চেহারায় ফিরে গেছে। তবে এবার এত সহজে ছাড়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগুনসন্ত্রাসীরা ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে আর বলেছে, আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ ছাত্রদের বিরুদ্ধে। যখন ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে শুরু করেছে তখন আমি ছাত্রলীগকে বলেছি, বের হয়ে চলে আসতে। তারা চলে এসেছে। আর এ সুযোগে তাদের প্রত্যেকের রুম ভাঙচুর করে, জিনিসপত্র বাইরে ফেলে পুড়িয়ে দিয়েছে, মারধর করেছে। আমি বলেছি, কোনো কিছু কোরো না, ধৈর্য ধরো। তিনি বলেন, ২০০৭-০৮-এর বাংলাদেশের দিকে তাকান, ভেবে দেখুন তখন ব্যবসায়ীদের কী অবস্থা ছিল। কেউ ছিল জেলে আর কেউ ছিল বিতাড়িত। সে অবস্থা থেকে দেশটাকে আমরা ফিরিয়ে এনেছি। রাতদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে বাংলাদেশকে আমরা একটা ভালো অবস্থানে নিয়ে এসেছি। আজকে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে, পণ্যের বিশাল বাজার সৃষ্টি হয়েছে, বিদেশে রপ্তানির জন্য বাজার উন্মুক্ত করা হয়েছে, ডিজিটাল সিস্টেমের ফলে ব্যবসাবাণিজ্য সহজ হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার আসার আগে এসবের কিছুই ছিল না। এগুলো আমি করে দিয়েছি। যেসব স্থাপনার ফলে এগুলো সম্ভব হয়েছে সেই স্থাপনাগুলোতে আজ আঘাত করা হলো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার একটিই লক্ষ্য ছিল যে, এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। যেসব ব্যবসায়ী বিদেশে যান তারা জানেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত বিদেশে আমাদের ভাবমূর্তি কেমন ছিল। গত পনেরো বছরে বাংলাদেশের সেই ভাবমূর্তি পরিবর্তন হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বিদেশে গেলে এখন যে সম্মান লাভ করেন সেটি আগে ছিল না। দিনরাত পরিশ্রম করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খাত আমি উন্মুক্ত করেছি। সব থেকে বেশি সুযোগ দিয়েছি। কভিডের সময় সব থেকে বেশি সুযোগসুবিধা দিয়েছি। এমনকি অনেক প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের বেতনটাও আমরা দিয়েছি। তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য সচল রাখতে হবে বলেই আমি বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের ডেকেছি। কারণ আমি জানি, ব্যবসায়ীদেরও সহযোগিতা দরকার।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি ব্যবসায়ীদের ডেকেছি যাতে তাদের ভিতরে কোনো হতাশা না আসে। আমার দিক থেকে সবরকম সহযোগিতা তারা পাবেন। আগুনে পুড়ে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা সারিয়ে উঠতে সময় লাগবে। আগুন যারা দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবসায়ীদের কথা বলতে হবে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসার অনেক ক্ষতি হয়েছে। কভিডের সময়ও কিন্তু ব্যবসার ক্ষতি হয়েছিল। তখন আপনারা কোনো এক্সপোর্ট ইমপোর্ট করতে পারেননি। এমনকি ওই অবস্থায় কোনো কোনো দেশ অর্ডার ক্যানসেল করে দিচ্ছিল। ইউরোপে আমি নিজে কথা বলে, ইন্ডিয়াসহ অনেক দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আমি বিরত করেছিলাম যেন এ রকম কোনো পদক্ষেপ তারা না নেয়। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে এবং রাজনীতি করার ফলে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব গড়ে ওঠায় তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি আপনাদের ব্যবসা রক্ষা করতে পেরেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, যখন আমার কাছে খবর এলো যে কয়েকটি গার্মেন্টসে আগুন দেওয়া হবে আমি সঙ্গে সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ প্রটেকশনের ব্যবস্থা করেছি। তিনি বলেন, আমি কিন্তু সবাইকেই চিনি তার পরও আমি যখন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসি তখন কে আওয়ামী লীগ, কে বিএনপি এসব ভেদাভেদ করি না। কারণ আমি দেশটাকে ভালোবাসি। যারা আওয়ামী লীগ করে না, আওয়ামী লীগকে ভোটও দেয় না তারাও কিন্তু ভালোভাবে ব্যবসা করে যাচ্ছে। ব্যবসায় আমরা কখনো হাত দিইনি। ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দিয়েছি, নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে দিয়েছি। সব রকম সুযোগ তাদের দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি জাতির পিতার কন্যা। আমি জনগণের ভোটে এসেছি। ব্যবসায়ীদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই এজন্য যে প্রত্যেকটি ভোটের আগে তারা আমাকে সমর্থন দিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার চালানো হয়েছে, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে তার পরও ব্যবসায়ীরা আমার পক্ষে তাদের সমর্থন বজায় রেখেছে। তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। এর আগে আর কখনোই এত দীর্ঘ সময় ছিল না। এর মধ্যেও ২০১৩-১৪-১৫ সালে অনেক বাধা মোকাবিলা করতে হয়েছে। বাংলাদেশের বাজেট ছিল মাত্র ৬৮ হাজার কোটি টাকা। আর এখন আমরা ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে পেরেছি। বেসরকারি বিনিয়োগকে আমরা হিসাবের মধ্যে নিয়ে এসেছি। যত রকম সহযোগিতা করা সম্ভব আমরা করে যাচ্ছি। বিদেশ থেকে যখন কেউ আসে, এসে দেখে যে বাংলাদেশ এখন আর ভিক্ষার ঝুলি না। বাংলাদেশ ভিক্ষা করে চলে না। বাংলাদেশও এখন অনেক উন্নত এবং এখানে বিনিয়োগ করা যায়। আমি ব্যবসার কেউ নই, ব্যবসা করিও না কিন্তু ব্যবসার জন্য যত রকম সুযোগ সৃষ্টি করা দরকার তা করে দিই। কারণ ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারিত না হলে মানুষের কর্মসংস্থান হবে না, মানুষের জীবনমান উন্নত হবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ভীষণ কষ্ট পেয়েছি যখন দেখেছি মেট্রোরেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা ইন্টারনেট দেওয়ার আগে কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেনি। আজকে ইন্টারনেটের ডাটাবেস তারা পুড়িয়ে দিয়েছে। সাবমেরিন ক্যাবল নষ্ট করা হয়েছে। সেগুলো এখন একে একে মেরামত করতে হচ্ছে। সরকার বসে নেই। এগুলো যত দ্রুত সম্ভব ঠিক করা যায় সে চেষ্টা করে চলেছে। তিনি বলেন, মানুষের জানমাল রক্ষা করতে আমরা কারফিউ দিতে বাধ্য হয়েছি। ১৯৮১ সালে আমি যখন দেশে ফিরে আসি তখন প্রতি রাতে কারফিউ ছিল। জিয়াউর রহমান যতদিন দেশ চালিয়েছে রোজই কারফিউ ছিল। আমরা শুনতাম রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফিরতে হবে, কারণ কারফিউ দেওয়া হয়েছে। সে কথা এখন অনেকেরই মনে নেই। আর যারা ইয়াং জেনারেশন তারা এসব জানেও না। সরকারপ্রধান বলেন, সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল জায়গা ছিল ছাত্রদের বিষয়টি। ছাত্রদের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে আমাকে বেশি দৃষ্টি দিতে হয়েছে। পুলিশসহ আমাদের সব লোকবল দিয়ে আমরা তাদের নিরাপত্তার চেষ্টা করেছি। তিনি বলেন, আমার কাছে ক্ষমতা কিছুই না। আমি ক্ষমতার মুখাপেক্ষীও না। আমি ক্ষমতায় এসেছিলাম দেশটাকে উন্নত করতে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। এটা আমাদেরই কষ্টের ফসল। আজকে সেই অর্জনকেই ধ্বংস করা হচ্ছে। যদি কেউ মনে করেন যে কারখানা খোলা যাবে তবে নিজ দায়িত্বে খুলে ফেলতে পারেন। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তার দায়দায়িত্ব আমাদের নয়। ইন্টেলিজেন্সের খবর পাওয়ামাত্রই আমি শ্রমিক ও মালিকদের স্বার্থে কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন করতে। পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত হয়ে এসেছে। কারফিউ কিছুটা শিথিল করেছি। জেলা শহরগুলোয় আমরা বলে দিয়েছি, যেসব জেলায় এখন তারা কোনো গোলমাল করতে পারছে না সেসব জেলার ডিসি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, সেনাবাহিনী তারা একসঙ্গে বসে করণীয় নির্ধারণ করবে। কোথায় কত ঘণ্টা কারফিউ থাকবে আর থাকবে না সেটি নির্ধারণের দায়িত্ব তারা পালন করবেন। ঢাকায়ও আমরা একই ব্যবস্থা নিয়েছি। আস্তে আস্তে কারফিউ শিথিল করা হবে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সর্বশেষ খবর
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা