শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৩, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

সহিংসতা করেছে বিএনপি-জামায়াত

মানুষের জানমাল রক্ষা ও নিরাপত্তার জন্যই কারফিউ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সহিংসতা করেছে বিএনপি-জামায়াত

বর্তমান পরিস্থিতি থেকে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যবসায়ীসহ দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জামায়াত-শিবির তো জঙ্গি সংগঠন। আর বিএনপির চেহারা স্পষ্ট হয়েছে। ছাত্র আন্দোলনে ঢুকে এরাই সহিংসতা করেছে। এদের এত সহজে ছাড় দেওয়া হবে না।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন ও দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতা এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরাও বক্তৃতা করেন।
ব্যবসায়ীরা বর্তমান পরিস্থিতি শক্ত হাতে মোকাবিলা করে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এজন্য তাঁরা সরকারপ্রধানের সঙ্গে থাকবেন বলেও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। শেখ হাসিনা বলেন, নাশকতাকারীদের দমন করে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করব। যতগুলো আইকনিক স্থাপনা স্থাপন করে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছিলাম, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সেগুলোতে হামলা করে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয়েছে। সকলকে বিবেচনা করতে হবে এসবের উদ্দেশ্যটা কী। তিনি বলেন, আমার ব্রাজিলে যাওয়ার কথা ছিল। সেটি বাতিল করে দিয়েছি। বলেছি, দেশের এ সংকটে আমি যেতে পারব না। আমাকে মানুষের পাশে থাকতে হবে। গুজব ছড়ানো হয়েছে- শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, শেখ হাসিনা নাই, শেখ হাসিনা চলে গেছে। তাদের উদ্দেশে বলছি, শেখ হাসিনা পালায় না।

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর ছয় বছর দেশে আসতে পারিনি। জানি দেশে আমার কেউ নেই। তার পরও পরোয়া করিনি। আমি দেশে চলে এসেছিলাম। এরপর ২০০৭ সালে আমার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দিয়েছে, ওয়ারেন্ট জারি করেছে, সমস্ত এয়ারলাইনসকে বলে দিয়েছে আমি যেন দেশে আসতে না পারি। আমি বলেছি, দেশে আমি ফিরবই। এবং ফিরে এসেছি। এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম, বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি, বাংলাদেশ আ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদার, বিকেএমইএ নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মনজুর, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হেলালউদ্দিন প্রমুখ। সরকারপ্রধান বলেন, আন্দোলনকারীদের কথা ধৈর্য ধরে শুনেছি। যখন যে দাবি করেছে মেনে নিয়েছি। তার পরও যখন তারা সবকিছু বন্ধ করে দিল তখন ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়ল। ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসী ঘটনাগুলো ঘটাল। ছাত্রশিবির দীর্ঘদিন ধরে যে পরিকল্পনা করে এগিয়েছে সে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে। আমি জেলায় জেলায় খবর নিয়েছি কোথায় কোথায় শিবির নেতারা আছে। সব এখন ঢাকার আশপাশে ঘাপটি মেরে আছে। বিএনপি সবগুলোকে মদদ দিচ্ছে। আমার প্রশ্ন এসবের পেছনে যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে তা কারা সরবরাহ করছে। তিনি বলেন, বিএনপির আসল চেহারা বেরিয়ে গেছে। জঙ্গিবাদী দল জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে মিলে তারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করেছে। বিএনপি এখনো হুকুম দিচ্ছে, সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য। অনবরত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে। এ জঙ্গিদের দমন করে দেশে ভালো পরিবেশ সৃষ্টি করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা আরও শক্ত অ্যাকশন নিয়ে সন্ত্রাসীদের দমন করে দেশের পরিবেশ অনুক‚লে নিয়ে আসব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যে সকল ভবন আমরা তৈরি করেছি, তার কোনোটিই বাদ পড়েনি। হামলা করা হয়েছে। আগুন দেওয়া হয়েছে। সকলকে বিবেচনা করে দেখতে হবে এসবের পেছনে উদ্দেশ্যটা কী। এগুলো শুধু কোটা আন্দোলনের জন্য হলো? ছাত্রদের তো আমরা বলেছি যে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাদের হয়ে আপিল বিভাগে আমরা মামলা করে দিয়েছি। শেষ পর্যন্ত তারা যেভাবে চেয়েছে সেভাবেই কোর্ট রায় দিয়ে দিয়েছে। এর পরও এ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কী উদ্দেশ্যে করা হলো? শেখ হাসিনা বলেন, যখন জ্বালাও-পোড়াও শুরু হলো তখন আন্দোলনকারী ছাত্ররা বলে দিল, এসবের সঙ্গে তারা জড়িত নয়। তারা এসব কিছু সমর্থন করে না। তাদের এ কথা শুনেই আমরা আর্মি মোতায়েন করেছি। এখন অনেকেই বলতে চেষ্টা করেছেন, ছাত্রদের বিরুদ্ধে নাকি আর্মি নামানো হয়েছে। আমি কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র রাজনীতি করে উঠে এসেছি। সেনাবাহিনী যে কী করতে পারে তা আমার জানা আছে। আমরা সব সময় সর্বোচ্চ চেষ্টা করি এসব সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে। তারপর আর্মি নামাতে আমরা বাধ্য হয়েছি। কারফিউ দিয়েছি। কারফিউর মধ্যেও বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাস করার চেষ্টা করেছে। এরা কারা? খুব অপরিচিত কেউ না। আপনারা দেখেছেন এসবের সমর্থন দিয়েছে বিএনপি। গ্রেনেড হামলা করে যে আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল সেই দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি। এফবিআইয়ের লোক এসে এই তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। এই সাজাপ্রাপ্ত আসামির হুকুমে এসব জ্বালাও-পোড়াও করা হয়েছে। এসব সন্ত্রাসী হামলা বিএনপি-জামায়াত একসঙ্গে করেছে।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০১৩-১৪-১৫ সালের সেই অগ্নিসন্ত্রাস কেউ ভুলে যায়নি। হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ তখন নষ্ট করেছে। এবার ছেলেমেয়েরা কোটা চায় না তাই আমি বাতিল করে দিয়েছি। মুক্তিযোদ্ধারা মামলা করেছে বলে সেটি পুনর্বহাল হয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে আপিল করেছি। আমি বলেছি যে, কেউ হতাশ হবেন না। তার পরও তারা সারা বাংলাদেশ অচল করে রেখেছে। তার পরও তাদের কেউ কিছু বলেনি। যেহেতু বিষয়টি কোর্টে আছে এবং কোর্ট সময় দিয়েছেন তার মানে এর একটি যৌক্তিক সমাধান হবে। সরকারের পক্ষ থেকেই তো আপিল করেছি। তিনি বলেন, আদালত যে সময় দিয়েছেন সে পর্যন্ত তাদের ধৈর্য ধরা উচিত ছিল। ছাত্রদের কেউ বিরক্ত করেনি। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা বারবার কথা বলেছি, সান্ত্বনা দিয়েছি, বুঝিয়েছি। তার পরও আন্দোলন চলেছে। ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষতি হয়েছে। এরপর দেখলাম সেই অগ্নিসন্ত্রাস আবার। ব্যবসাবাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য, ডিজিটাল সিস্টেম পাওয়ার জন্য, সাধারণ মানুষের চলাফেরা ও জীবনযাত্রার মান আরও একটু উন্নত করার জন্য যে কটি স্থাপনা করা হয়েছিল সেগুলো অগ্নিসংযোগ করা হলো এবার।

তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য যেন ভালোভাবে চলে সেজন্য যা যা করণীয় তার সবই আমরা করব। ব্যবসায়ীদের সমর্থন পেলে বিএনপি-জামায়াত-শিবির এদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা আমরা নিতে পারব। ২০১৩-১৪ সালে অগ্নিসন্ত্রাস যারা করেছে তাদের অনেককেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। জেল থেকে বেরিয়ে আবার তারা একই চেহারায় ফিরে গেছে। তবে এবার এত সহজে ছাড়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগুনসন্ত্রাসীরা ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে আর বলেছে, আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ ছাত্রদের বিরুদ্ধে। যখন ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে শুরু করেছে তখন আমি ছাত্রলীগকে বলেছি, বের হয়ে চলে আসতে। তারা চলে এসেছে। আর এ সুযোগে তাদের প্রত্যেকের রুম ভাঙচুর করে, জিনিসপত্র বাইরে ফেলে পুড়িয়ে দিয়েছে, মারধর করেছে। আমি বলেছি, কোনো কিছু কোরো না, ধৈর্য ধরো। তিনি বলেন, ২০০৭-০৮-এর বাংলাদেশের দিকে তাকান, ভেবে দেখুন তখন ব্যবসায়ীদের কী অবস্থা ছিল। কেউ ছিল জেলে আর কেউ ছিল বিতাড়িত। সে অবস্থা থেকে দেশটাকে আমরা ফিরিয়ে এনেছি। রাতদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে বাংলাদেশকে আমরা একটা ভালো অবস্থানে নিয়ে এসেছি। আজকে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে, পণ্যের বিশাল বাজার সৃষ্টি হয়েছে, বিদেশে রপ্তানির জন্য বাজার উন্মুক্ত করা হয়েছে, ডিজিটাল সিস্টেমের ফলে ব্যবসাবাণিজ্য সহজ হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার আসার আগে এসবের কিছুই ছিল না। এগুলো আমি করে দিয়েছি। যেসব স্থাপনার ফলে এগুলো সম্ভব হয়েছে সেই স্থাপনাগুলোতে আজ আঘাত করা হলো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার একটিই লক্ষ্য ছিল যে, এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। যেসব ব্যবসায়ী বিদেশে যান তারা জানেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত বিদেশে আমাদের ভাবমূর্তি কেমন ছিল। গত পনেরো বছরে বাংলাদেশের সেই ভাবমূর্তি পরিবর্তন হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বিদেশে গেলে এখন যে সম্মান লাভ করেন সেটি আগে ছিল না। দিনরাত পরিশ্রম করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খাত আমি উন্মুক্ত করেছি। সব থেকে বেশি সুযোগ দিয়েছি। কভিডের সময় সব থেকে বেশি সুযোগসুবিধা দিয়েছি। এমনকি অনেক প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের বেতনটাও আমরা দিয়েছি। তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য সচল রাখতে হবে বলেই আমি বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের ডেকেছি। কারণ আমি জানি, ব্যবসায়ীদেরও সহযোগিতা দরকার।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি ব্যবসায়ীদের ডেকেছি যাতে তাদের ভিতরে কোনো হতাশা না আসে। আমার দিক থেকে সবরকম সহযোগিতা তারা পাবেন। আগুনে পুড়ে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা সারিয়ে উঠতে সময় লাগবে। আগুন যারা দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবসায়ীদের কথা বলতে হবে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসার অনেক ক্ষতি হয়েছে। কভিডের সময়ও কিন্তু ব্যবসার ক্ষতি হয়েছিল। তখন আপনারা কোনো এক্সপোর্ট ইমপোর্ট করতে পারেননি। এমনকি ওই অবস্থায় কোনো কোনো দেশ অর্ডার ক্যানসেল করে দিচ্ছিল। ইউরোপে আমি নিজে কথা বলে, ইন্ডিয়াসহ অনেক দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আমি বিরত করেছিলাম যেন এ রকম কোনো পদক্ষেপ তারা না নেয়। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে এবং রাজনীতি করার ফলে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব গড়ে ওঠায় তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি আপনাদের ব্যবসা রক্ষা করতে পেরেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, যখন আমার কাছে খবর এলো যে কয়েকটি গার্মেন্টসে আগুন দেওয়া হবে আমি সঙ্গে সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ প্রটেকশনের ব্যবস্থা করেছি। তিনি বলেন, আমি কিন্তু সবাইকেই চিনি তার পরও আমি যখন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসি তখন কে আওয়ামী লীগ, কে বিএনপি এসব ভেদাভেদ করি না। কারণ আমি দেশটাকে ভালোবাসি। যারা আওয়ামী লীগ করে না, আওয়ামী লীগকে ভোটও দেয় না তারাও কিন্তু ভালোভাবে ব্যবসা করে যাচ্ছে। ব্যবসায় আমরা কখনো হাত দিইনি। ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দিয়েছি, নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে দিয়েছি। সব রকম সুযোগ তাদের দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি জাতির পিতার কন্যা। আমি জনগণের ভোটে এসেছি। ব্যবসায়ীদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই এজন্য যে প্রত্যেকটি ভোটের আগে তারা আমাকে সমর্থন দিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার চালানো হয়েছে, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে তার পরও ব্যবসায়ীরা আমার পক্ষে তাদের সমর্থন বজায় রেখেছে। তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। এর আগে আর কখনোই এত দীর্ঘ সময় ছিল না। এর মধ্যেও ২০১৩-১৪-১৫ সালে অনেক বাধা মোকাবিলা করতে হয়েছে। বাংলাদেশের বাজেট ছিল মাত্র ৬৮ হাজার কোটি টাকা। আর এখন আমরা ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে পেরেছি। বেসরকারি বিনিয়োগকে আমরা হিসাবের মধ্যে নিয়ে এসেছি। যত রকম সহযোগিতা করা সম্ভব আমরা করে যাচ্ছি। বিদেশ থেকে যখন কেউ আসে, এসে দেখে যে বাংলাদেশ এখন আর ভিক্ষার ঝুলি না। বাংলাদেশ ভিক্ষা করে চলে না। বাংলাদেশও এখন অনেক উন্নত এবং এখানে বিনিয়োগ করা যায়। আমি ব্যবসার কেউ নই, ব্যবসা করিও না কিন্তু ব্যবসার জন্য যত রকম সুযোগ সৃষ্টি করা দরকার তা করে দিই। কারণ ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারিত না হলে মানুষের কর্মসংস্থান হবে না, মানুষের জীবনমান উন্নত হবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ভীষণ কষ্ট পেয়েছি যখন দেখেছি মেট্রোরেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা ইন্টারনেট দেওয়ার আগে কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেনি। আজকে ইন্টারনেটের ডাটাবেস তারা পুড়িয়ে দিয়েছে। সাবমেরিন ক্যাবল নষ্ট করা হয়েছে। সেগুলো এখন একে একে মেরামত করতে হচ্ছে। সরকার বসে নেই। এগুলো যত দ্রুত সম্ভব ঠিক করা যায় সে চেষ্টা করে চলেছে। তিনি বলেন, মানুষের জানমাল রক্ষা করতে আমরা কারফিউ দিতে বাধ্য হয়েছি। ১৯৮১ সালে আমি যখন দেশে ফিরে আসি তখন প্রতি রাতে কারফিউ ছিল। জিয়াউর রহমান যতদিন দেশ চালিয়েছে রোজই কারফিউ ছিল। আমরা শুনতাম রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফিরতে হবে, কারণ কারফিউ দেওয়া হয়েছে। সে কথা এখন অনেকেরই মনে নেই। আর যারা ইয়াং জেনারেশন তারা এসব জানেও না। সরকারপ্রধান বলেন, সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল জায়গা ছিল ছাত্রদের বিষয়টি। ছাত্রদের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে আমাকে বেশি দৃষ্টি দিতে হয়েছে। পুলিশসহ আমাদের সব লোকবল দিয়ে আমরা তাদের নিরাপত্তার চেষ্টা করেছি। তিনি বলেন, আমার কাছে ক্ষমতা কিছুই না। আমি ক্ষমতার মুখাপেক্ষীও না। আমি ক্ষমতায় এসেছিলাম দেশটাকে উন্নত করতে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। এটা আমাদেরই কষ্টের ফসল। আজকে সেই অর্জনকেই ধ্বংস করা হচ্ছে। যদি কেউ মনে করেন যে কারখানা খোলা যাবে তবে নিজ দায়িত্বে খুলে ফেলতে পারেন। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তার দায়দায়িত্ব আমাদের নয়। ইন্টেলিজেন্সের খবর পাওয়ামাত্রই আমি শ্রমিক ও মালিকদের স্বার্থে কারখানা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন করতে। পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত হয়ে এসেছে। কারফিউ কিছুটা শিথিল করেছি। জেলা শহরগুলোয় আমরা বলে দিয়েছি, যেসব জেলায় এখন তারা কোনো গোলমাল করতে পারছে না সেসব জেলার ডিসি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, সেনাবাহিনী তারা একসঙ্গে বসে করণীয় নির্ধারণ করবে। কোথায় কত ঘণ্টা কারফিউ থাকবে আর থাকবে না সেটি নির্ধারণের দায়িত্ব তারা পালন করবেন। ঢাকায়ও আমরা একই ব্যবস্থা নিয়েছি। আস্তে আস্তে কারফিউ শিথিল করা হবে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে