শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩১, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৯, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শুভ জন্মদিন

একজন ক্রীড়া অন্তপ্রাণ ব্যক্তিত্ব

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
একজন ক্রীড়া অন্তপ্রাণ ব্যক্তিত্ব

ক্রীড়াঙ্গনে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে এগিয়ে এসে দেশের অন্যতম বৃহৎ করপোরেট গ্রুপ বসুন্ধরা বিভিন্ন খেলার চর্চায় সহযোগিতার হাত প্রশস্ত করার পাশাপাশি প্রত্যক্ষভাবে দেশে এবং দেশের বাইরে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনেও খেলার আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে, যা বেসরকারি উদ্যোগের ক্ষেত্রে কোনো করপোরেট গ্রুপ বিনিয়োগের মাধ্যমে করেনি। 

দেশে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিভিন্ন খেলার ক্রীড়াকাঠামো (বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি, যার স্লোগান হলো ‘আগামী এখানে!’) নির্মাণের পাশাপাশি আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা সমন্বয়ে ফিফা এবং এএফসি সনদপ্রাপ্ত স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছে। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনা দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলজগতে একমাত্র আধুনিক প্রাইভেট স্টেডিয়াম। কিংস অ্যারেনা শুধু দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নয়, ইউরোপের স্বনামধন্য ক্লাবগুলোতেও আলোচনার জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছে।

তারা বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব, কিংস অ্যারেনার ফুটবল একাডেমি (বর্তমানে অনাবাসিকভাবে ফুটবলের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে) এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। এটি বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের জন্য গৌরবের বিষয়। দেশের ফুটবলে রূপকথার জন্ম দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

বসুন্ধরা কিংস ক্রীড়াঙ্গনে নতুন জীবনবোধ, মূল্যবোধ, দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন, ক্লাব সংস্কৃতি এবং খেলা ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা, জবাবদিহি, শৃঙ্খলা ও সুশাসনের ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

ক্রীড়া সচেতনতা বৃদ্ধি এবং গণমানুষের ভালোবাসার খেলা ফুটবল উপভোগ করার জন্য মাঠে যাওয়ার উৎসাহ একসময় কমে গিয়েছিল, তাদের আবার মাঠমুখো করার উদ্যোগে সফল হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপ পরিচালিত বসুন্ধরা কিংস ক্রীড়াঙ্গনে নতুন নজির সৃষ্টি করেছে। তৃতীয় নয়ন খুলে দিয়েছে। সময়ের সঙ্গে বিকশিত হওয়ার পাশাপাশি সময়ের প্রয়োজনকে সঠিকভাবে পড়তে পেরেছে বলেই মর্যাদাসীন ফুটবল আসরে প্রথমবারের মতো নেমেই একনাগাড়ে পাঁচটি মৌসুম লীগ শিরোপা জয় করে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

পেরেছে ফুটবল চত্বরে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করতে। জন্ম দিয়েছে আস্থা ও বিশ্বাসের। ভাবা যায়, সাত বছরের পথচলায় এরই মধ্যে ১১টি শিরোপা জয়—এই রেকর্ড তো আর কোনো ক্লাবের নেই এখন পর্যন্ত। কিংস দলের পেশাদারি সংস্কৃতি পাল্টে দিয়েছে দেশের ফুটবলে রোমাঞ্চকর সব গল্প। একটি ফুটবল ক্লাব কিভাবে ঐক্য ও শৃঙ্খলা ধরে রেখে পেশাদারি মোড়কের মধ্যে থেকে অসাধারণ নৈপুণ্যের মাধ্যমে বারবার শিরোপার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হতে পারে, বসুন্ধরা কিংস তার উদাহরণ।
সচেতন মহল বারবার দেখছে ক্লাবের আসল শক্তির জায়গা কোথায়। ধারাবাহিকতার সঙ্গে এই ক্লাবটির নতুন নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টির উদ্যোগ সত্যি প্রশংসনীয়।
২০১৬ সালে বসুন্ধরা এলাকায় ক্লাবটির জন্ম। ২০১৬ সালেই খেলেছে পাইওনিয়ার ফুটবল লীগ। ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস লীগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ২০১৮-১৯ খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে। এর পরের বর্ণিল পারফরম্যান্সের ইতিহাস ফুটবল অনুরাগীদের অজানা নয়। এলাকার ক্লাব ছয়-সাত বছরের মধ্যে জাতীয় গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মোটা দাগ টানতে সক্ষম হয়েছে। ‘ব্র্যান্ড’ হিসেবে বসুন্ধরা কিংসের প্রতি ভালোবাসা, আনুগত্য, গ্রহণযোগ্যতা বেড়েই চলেছে—স্বাভাবিকভাবে এটি অন্যদের জন্য ঈর্ষণীয়।

গত বছর (২০২৪) মে মাসে একদিন একান্তে কথা হচ্ছিল বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি মো. ইমরুল হাসানের সঙ্গে। সেই ২০১৭ সাল থেকে ক্লাবের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বলেছেন, ক্লাসের ফার্স্ব বয়ের কথা চিন্তা করুন, যে সর্বক্ষেত্রে চাইবে তার অবস্থান ধরে রাখতে। আমাদের অবস্থাও তেমন। যত দিন বসুন্ধরা কিংস থাকবে, আমাদের লক্ষ্য থাকবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিজেদের নিয়ে যেতে। পাওয়ার হাউস হিসেবে চিহ্নিত হতে। সেরাদের সেরা দল হিসেবে থাকব। ক্লাবের সুযোগ-সুবিধা বিশ্বমানের নিশ্চিত করব।

বসুন্ধরা কিংসের স্লোগান হলো ‘Born to Beat’ অর্থাৎ ‘জন্ম জয়ের জন্য’। আর এই জয় শুধু মাঠের লড়াইয়ে নয়, ফুটবলের উন্নয়নে সব প্রতিবন্ধকতার বিপক্ষেও। কিংস পরাজয় মানতে রাজি নয়। কিংসের ফুটবল মানে ভালো ফুটবল এবং সময়ের চাহিদা পূরণের জয়। ফুটবল মাঠে ব্যতিক্রমী গল্পের জন্ম দেওয়া।

‘দেশ ও মানুষের কল্যাণে’ বিশ্বাসী বসুন্ধরা গ্রুপ। শুভ কাজে সবার পাশে। বসুন্ধরা গ্রুপ সামাজিক দায়বদ্ধতায় বছরের পর বছর ধরে শিক্ষা, খেলাধুলা, স্বাস্থ্যসেবা, সমাজসেবা, খাদ্য, পরিবেশ, সুবিধাবঞ্চিত নারী, দারিদ্র্য মোচন, স্বাবলম্বী করার ক্ষেত্রে ব্যাপক সহযোগিতা করে চলেছে। এই নিবন্ধে শুধু গ্রুপের স্পোর্টস কার্যক্রম এবং সব কিছুর পেছনে যে কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব, ক্রীড়া অন্তপ্রাণ মানবদরদি, সব ক্ষেত্রে ন্যায় ও সমতায় বিশ্বাসী আহমেদ আকবর সোবহানকে নিয়ে সংক্ষেপে আলোকপাত করব। ছাত্রজীবনে ছিলেন কৃতী হকি খেলোয়াড়। স্কুলে পড়ার সময়ে নিয়মিত খেলেছেন ১২০ বছরের পুরনো স্কুল আরমানিটোলা উচ্চ বিদ্যালয়ের হয়ে। এই স্কুলকে খেলাধুলার সূতিকাগার বলা হতো। খেলেছেন লীগে এবং টুর্নামেন্টে আজাদ স্পোর্টিং, ব্যাচেলর স্পোর্টিংসহ বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে। যুব হকিতে খেলেছেন পূর্ব পাকিস্তান দলের হয়ে। খেলেছেন স্বাধীনতার পর জাতীয় হকি চ্যাম্পিয়নশিপে কুমিল্লা জেলার হয়ে। হকি ছাড়াও ফুটবল এবং অন্যান্য খেলার প্রতিও ছিল তাঁর আগ্রহ। ফুটবল মৌসুমে নিয়মিতভাবে প্রিয় দলের খেলা দেখেছেন স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়ে। ইংলিশ ফুটবল নিয়মিতভাবে অনুসরণ করেছেন সেই ছাত্রজীবন থেকে। 

খেলাধুলার প্রতি বিশেষ দুর্বলতা সব সময় তাঁর মনপ্রাণ জুড়ে আছে। শত ব্যস্ততার মধ্যে ক্রীড়াঙ্গন আর ক্রীড়াচর্চা তাঁকে এখনো ভীষণভাবে টানে। ক্রীড়া তারুণ্য বিরাজ করছে তাঁর মনজুড়ে। সেই প্রথম থেকে এখনো গভীরভাবে বিশ্বাস করেন ক্রীড়াচর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দিতে সক্ষম। জাতি গঠনে সুস্থ-সবল তারুণ্যের বিকল্প নেই। সমাজ ও দেশকে কখনো পরাজিত হতে দেবে না।

আহমেদ আকবর সোবহানের জন্ম ১৯৫২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ইসলামপুরে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। আদিনিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায়। বাবা আলহাজ আবদুস সোবহান ঢাকা হাইকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ছিলেন। আলহাজ আবদুস সোবহানের ছিল আরেক পরিচয়। তিনি ছিলেন অল ইন্ডিয়া সাঁতারে চ্যাম্পিয়ন। মা উম্মে কুলসুম ছিলেন গৃহিণী। দুই ভাই ও চার বোন। বড় ভাই আবদুস সাদেক কিংবদন্তি হকি ও ফুটবল খেলোয়াড়। আবদুস সাদেকের নেতৃত্বে স্বাধীনতার পর আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রথম ফুটবল মাঠে পদার্পণ। আহমেদ আকবর সোবহানের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে খেলাধুলা। খেলাধুলায় তাঁর অনুরাগ ‘জেনেটিক’। খেলাধুলা চর্চার পাশাপাশি তিনি ছিলেন মেধাবী ছাত্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি অসাধারণ।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের খেলাধুলার প্রতি গভীর অনুরাগ ও ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতেই বসুন্ধরা গ্রুপ ক্রীড়াঙ্গনে এগিয়ে এসেছে। এ ক্ষেত্রে সম্মিলিত একটাই স্বপ্ন ক্রীড়ার মানোন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা। দেশের ফুটবলের রং পাল্টে দেওয়া। বাঙালির পুরনো ফুটবল গৌরবকে ফিরিয়ে আনা।

আহমেদ আকবর সোবহান এবং তাঁর স্ত্রী আফরোজা বেগম দম্পতির চারজন সুুযোগ্য গর্বিত সন্তান আছেন। তাঁরা হলেন সাদাত সোবহান তানভীর, সাফিয়াত সোবহান সানভীর, সায়েম সোবহান আনভীর ও সাফওয়ান সোবহান তাসভীর। প্রত্যেকেই খেলাধুলার অনুরাগী।

ক্রীড়াঙ্গনকে ঘিরে প্রচণ্ড আশাবাদী আহমেদ আকবর সোবহানের নিজস্ব ভিশন ও চিন্তা আছে। ক্রীড়াঙ্গনের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে তিনি পুরোপুরি ওয়াকিফহাল। দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ঘিরে তাঁর স্বপ্ন হলো বৈষম্যহীন—সবার ক্রীড়াঙ্গন। এ ক্ষেত্রে তাঁর চিন্তার পরিধি অনেক বড়। ২০১৯ সালে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের খেলাধুলায় প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে এ দেশের খেলোয়াড়দের বিশ্ব পর্যায়ে লড়াই করার জন্য গড়ে তোলাই বসুন্ধরা গ্রুপের লক্ষ্য।’

২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে এই সজ্জন আশাবাদী ক্রীড়াপ্রেমিক বলেছেন, ‘জাতির অগ্রগতির অংশীদার হিসেবে দেশের খেলাধুলার পরিধি ও পরিসরের বৃদ্ধি এবং সম্প্রসারণে সহায়তা করতে বসুন্ধরা গ্রুপ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’

দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা এবং সময়োচিত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্রুপের প্রধান অভিভাবক সব সময় এগিয়ে। তরুণ ও যুব সমাজকে খেলাধুলার প্রতি আরো বেশি করে আকৃষ্ট করার জন্য, তাদের উৎসাহিত করার জন্য, তাদের বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের কার্যক্রমের সঙ্গে সংযুক্ত রাখার জন্য দেশে প্রথম ক্রীড়া চ্যানেল ‘টি স্পোর্টস’ চালু করা হয়েছে, যা এরই মধ্যে দেশ এবং দেশের বাইরে ক্রীড়ামোদী মহলে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। এটি দেশের ক্রীড়াঙ্গনে একটি মাইলফলক।

স্বপ্নবাজ আহমেদ আকবর সোবহানের বড় স্বপ্ন হলো ৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত আধুনিক স্পোর্টস সিটি। এমন কোনো প্রচলিত খেলা নেই, যার স্থান হয়নি এই স্পোর্টস সিটিতে। দক্ষিণ এশিয়ার আর কোনো দেশে করপোরেট গ্রুপের মালিকানায় এত বিশাল পরিধিতে বিভিন্ন খেলার জন্য কাঠামো নির্মাণের উদ্যোগ এখন পর্যন্ত কেউ নেয়নি।

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় এরই মধ্যে বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রাথমিক পর্যায়ের খেলা, ফিফা আন্তর্জাতিক ম্যাচ, এএফসির ক্লাব টুর্নামেন্টের ম্যাচসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাস্তবায়িত হয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের লালিত স্বপ্নের। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে।

মো. ইমরুল হাসান বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি। গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের খেলার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও অনুরাগের সবচেয়ে বড় সাক্ষী। অনেক দিন ক্লাবের ফুটবল নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমরা চ্যাম্পিয়নস লীগে এখন চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছি। পেশাদার লীগের দল গঠনের জন্য চিন্তা-ভাবনা করছি। একদিন চেয়ারম্যান স্যার জানতে চাইলেন, আমরা দল নামালে কি মানুষ খেলা দেখতে আসবে? বললাম, নতুন কিছু করতে হবে। বিশ্বকাপে খেলা ফুটবলার ও দেশের ভালো খেলোয়াড়দের নিয়ে দল গঠন করতে পারলে আবার মানুষ ফুটবল মাঠে ফিরে আসবে। চেয়ারম্যান স্যার এগিয়ে যাওয়ার সংকেত দিলেন। এর পরের ইতিহাস তো সবার সামনেই ঘটেছে। আরেকটি ঘটনা বলি, প্রিমিয়ার লীগে খেলতে নামব। একদিন ভয়ে ভয়ে গিয়ে চেয়ারম্যান স্যারের কাছে বললাম, প্র্যাকটিস মাঠের জন্য সাত-আট বিঘা জমি হলেই চলবে। তাঁর আগ্রহ ও উৎসাহে এটি হয়েছিল ৫০ বিঘা! চেয়ারম্যান স্যার খুব ভালো খেলা বোঝেন। খেলাধুলা তাঁর রক্তে মিশে আছে। কিংসের খেলা থাকলে অফিসের সব কাজকর্ম বন্ধ করে স্যার বসে যান টিভির সামনে। খেলা শেষে প্রথম যে ফোনটি আসে, সেটি তাঁর কাছ থেকে। এরপর খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স নিয়ে আলাপ ও নির্দেশনা দেন। কেউ কেউ হয়তো বিশ্বাস করবেন না কিংসের প্রত্যেক ফুটবলারের পারফরম্যান্স তাঁর মুখস্থ। এটিই বসুন্ধরা কিংসের এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় প্রেরণা।’ ক্রীড়াঙ্গনে কোনো বাস্তবধর্মী উদ্যোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে কখনো ‘না’ শব্দটি উচ্চারণ করেননি। তিনি যে ক্রীড়াঙ্গন কার্যক্রমের মধ্যে খুঁজে পান অন্য এক ধরনের প্রশান্তি।

ক্রীড়া পৃষ্ঠপোষকতার ক্ষেত্রে আহমেদ আকবর সোবহান কালজয়ী। তিনি জীবন্ত কিংবদন্তি। আগামীকাল শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারি তাঁর জন্মদিন। জন্মদিনে তাঁর প্রতি ক্রীড়াপ্রেমিক ও ক্রীড়ানুরাগী মানুষের পক্ষ থেকে আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন