শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫২, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৩:২০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

শিমুল মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতির ক্রান্তিকালের কান্ডারি। আমাদের জাতিগত ঐক্য ও সংহতির প্রতীক। আন্তর্জাতিকভাবে গর্ব ও গৌরবের অংশীদার। দেশের প্রতিটি সংকটে প্রচলিত কমান্ড উপেক্ষা করে গণমানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সংকট উত্তরণের পথ দেখিয়ে দিয়েছে। ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে বিশ্বস্বীকৃত আমাদের সেনাবাহিনীকে নিয়ে সম্প্রতি পরিকল্পিত বিতর্ক ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

তাদের নজিরবিহীন ইতিবাচক ভূমিকাকে সংকীর্ণ স্বার্থে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। পরিকল্পিত এজেন্ডা বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বিতর্কের মুখে। অথচ বর্তমান অস্থির সময়ে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা, জাতীয় ঐক্য ও সংহতি জোরদারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী। দেশের স্বার্থেই তাদের বর্তমান ত্যাগী ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। তাহলে সেনাবাহিনী জনহিতকর কাজে হতোদ্যম হয়ে পড়বে। আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ষড়যন্ত্রের চোরাবালিতে আটকা পড়ে যাবে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী স্বৈরশাসনের পতনে যেভাবে গণমুখী ভূমিকা রাখে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে সেই ত্যাগ ও সদিচ্ছার নিরিখে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আনুগত্য ছেড়ে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল নুরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী যদি জনতার কাতারে শামিল না হতো তাহলে কোনোভাবেই এরশাদের পতন সম্ভব হতো না। আরও দীর্ঘ সময় স্বৈরশাসনের কবলে থাকতে হতো বাংলাদেশকে। আরও রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হতো এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। ঠিক একইভাবে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যদি স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পক্ষ হয়ে দাঁড়াত তাহলে দেশ গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে চলে যেত। সরকার পতন প্রলম্বিত হতো। রাজপথে লাশের মিছিল বাড়ত। চব্বিশের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলনে বিচক্ষণ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নেমে এসেছে জনতার কাতারে। বলা চলে সরকারের পক্ষ ত্যাগ করে প্রচলিত কমান্ড ভেঙে জনতার কাতারে এসে শামিল হয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেই সেনাবাহিনীকে নিয়ে কোনোভাবেই বিতর্ক চলে না। কোনোভাবেই তাদের প্রতিপক্ষ ভাবার সুযোগ নেই। তাদের নির্মোহ প্রচেষ্টাকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকার পতনের পর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের মধ্যস্থতায় নেতৃস্থানীয় সব রাজনৈতিক দল সেনানিবাসে গিয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ঘোষণা দেয়। তা না হলে দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি আরও প্রলম্বিত হতে পারত। নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়ত আনাচেকানাচে। আমাদের সৌভাগ্য যে, স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ক্ষমতা দখলের পর গত ৪২ বছরে আর কোনো জেনারেল ক্ষমতার দিকে হাত বাড়ায়নি। ১৯৮২ সালে ২৪ মার্চ আজকের দিনে সামরিক শাসন জারি করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। পাকিস্তান, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের মতো ক্ষমতালিপ্সু নয় আমাদের জেনারেলরা। নইলে ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে পুলিশের অভাব ও নির্লিপ্ততা পূরণে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্বপূর্ণ কাজ করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে তুলছে সেনাবাহিনী। কিন্তু এরই মধ্যে সেনাবাহিনীকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা সক্রিয় রয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে নানা মত-পথের পার্থক্য প্রকট হয়েছে। সংঘবদ্ধ অরাজকতায় দেশজুড়ে আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। নিজেদের মধ্যেই হানাহানি বেড়ে গেছে। এখনো দেশে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। বড় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষগুলো এখনো মাঠে সক্রিয় নয়। তারপরও নতুন রাজনৈতিক দলের নেতারা মাঠপর্যায়ে গিয়ে নিজেদের লোকদের বাধার মুখে পড়েছেন। অদূর ভবিষ্যতে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়ে পড়বে। তখন সেনাবাহিনীর অনিবার্য উপস্থিতির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে। দেশে পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ফায়দা লোটার কোনো সুযোগ নেই। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে যেতে পারে।

গত ১৫ মার্চ বিডিআর হত্যাকাে র বার্ষিকীতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আপনারা নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি, কাটাকাটি করেন এ দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। তিনি বলেন, আমার অন্য কোনো আকাক্সক্ষা নেই। আমার একটাই আকাক্সক্ষা- এ দেশ এবং জাতিকে একটা সুন্দর জায়গায় রেখে আমরা সেনানিবাসে ফেরত আসব। গত সাত মাসে অনেক হয়েছে। এ দেশে আমরা সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই।

সেই অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান আরও বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার পেছনে কিছু কারণ আছে। প্রথম কারণ হচ্ছে, আমরা নিজেরা হানাহানির মধ্যে ব্যস্ত। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে বিষোদ্গারে ব্যস্ত। এটা একটা চমৎকার সুযোগ অপরাধীদের জন্য। যেহেতু আমরা অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে আছি। তারা জানে এ সময়ে অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া যাবে। এ পরিস্থিতিতে আমরা যদি সংগঠিত থাকি, একত্রিত থাকি, তাহলে এটা সম্মিলিতভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।

তিনি বলেন, এ দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর নয়। দুই লাখ পুলিশ আছে। র‌্যাব আছে, বিজিবি আছে। আনসার-বিডিপি আছে। আমার আছে ৩০ হাজার সৈন্য। এই যে একটা বিরাট শূন্যতা আমি ৩০ হাজার সৈন্য দিয়ে কীভাবে এটা পূরণ করব? ৩০ হাজার মাঠে থাকে। ৩০ হাজার ক্যান্টনমেন্টে চলে যায়, আরও ৩০ হাজার আসে। এটা দিয়ে আমরা দিনরাত চেষ্টা করে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৃত অর্থেই গত সাত মাস ধরে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে মাঠের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এত দীর্ঘ সময় সাধারণ মানুষের নিরাপত্তায় ও বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় কখনো তাদের থাকতে হয়নি। এটা নিঃসন্দেহে অনেক শ্রমসাধ্য কাজ। দেশে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটছে। চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ, ছিনতাই, খুন, সন্ত্রাস, রাহাজানি নিত্যদিনের ঘটনা। নাগরিকদের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। মনোবল ভাঙা সন্ত্রস্ত পুলিশ পরিস্থিতি সামলাতে পারছে না। উপরন্তু পুলিশ মার খেয়ে ব্যারাকে ফিরে আসছে। পুলিশের ওপর হামলা হচ্ছে। আসামি ছিনিয়ে নিচ্ছে। সংঘবদ্ধ মব সৃষ্টি করে নাগরিক নিরাপত্তা বিপন্ন করা হচ্ছে জায়গায় জায়গায়। কোথাও কোনো জবাবদিহি নেই। এ পরিস্থিতিতে গত সাত মাস ধরে মাঠপর্যায়ে কাজ করছে সেনাবাহিনী। তারা যদি মাঠে সক্রিয় না থাকত তাহলে সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ত। বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ত সমাজের সর্বস্তরে। সামাজিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ১৩ মার্চ সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতার মেয়াদ চতুর্থবারের মতো বাড়ানো হলো। এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতার মেয়াদ দুই মাস বাড়ানো হয়েছিল। প্রথমে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সেই মেয়াদ নভেম্বরের মাঝামাঝি শেষ হয়। পরে সেই ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানো হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রত্যেক সদস্য দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌত্ব রক্ষায় জীবন উৎসর্গের শপথ নেয়। দেশের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ আত্মত্যাগের শপথ নিতে হয় না। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, পুলিশ, র‌্যাব কাউকেই দায়িত্ব পালনে জীবনদানের শপথ নিতে হয় না। এ অসামান্য ত্যাগের দাবিদার একমাত্র সেনাবাহিনী। তাদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। অতীতে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রই ফলপ্রসূ হয়নি। কর্তব্যে অবিচল পেশাদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রই সফল হয়নি। বর্তমানে সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ বানানোর প্রচেষ্টাও সফল হওয়ার নয়। কারণ, এ দেশের মানুষ এখন অনেক সচেতন। তারা যুক্তি-বুদ্ধি দিয়ে, পূর্বাপর কর্মতৎপরতা বিচার করে সিদ্ধান্ত নেয়। চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র করে সাধারণ মানুষকে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্ত করা যাবে না। উপরন্তু এ হীন প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িতরাই নিজেদের কৃতকর্মের কারণে বিতর্কিত হয়ে পড়বে।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল
 
 

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

এই মাত্র | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত
থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ
ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা
মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি
সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা
কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা