শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১৪, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্যারিসে ছিলেন। সেখান থেকে ৮ আগস্ট তিনি দেশে ফেরেন। দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে একটি অসাধারণ সুযোগ। এ সুযোগ আর পাব না, এ সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না।’ কিন্তু ড. ইউনূসের ১০ মাসের শাসনে মনে হচ্ছে, তাঁর নেতৃত্বেই যেন আমরা ঐতিহাসিক সুযোগ হারাচ্ছি। এ সুযোগ জনগণের জন্য সৃষ্টি হয়েছে, নাকি মুষ্টিমেয় কিছু বিশেষ গোষ্ঠীর জন্য? প্রধান উপদেষ্টা নিজেই যেন ক্রমে নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন। বিশেষ দল, গোষ্ঠী বা বিদেশি শক্তির প্রতি অকুণ্ঠ আনুগত্য দেখাতে গিয়ে তিনি দেশ ও জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করছেন এবং নিজেকে বিতর্কিত করেছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিঃসন্দেহে একজন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব। শুধু বাংলাদেশেই তিনি সম্মানিত নন, সারা বিশ্বে তাঁর আলাদা মর্যাদা। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত একজন জীবন্ত কিংবদন্তি। সবাই তাঁর কাছে প্রত্যাশা করেছিল জাতির অভিভাবক হিসেবে এ সংকটকালে তিনি দেশকে পথ দেখাবেন। নতুন অভিযাত্রার কান্ডারি হবেন। দেশ নিয়ে যাবেন একটি সম্ভাবনাময় নতুন বাংলাদেশের পথে। কিন্তু এ সরকারের ১০ মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই অনেক প্রশ্নে প্রশ্নবিদ্ধ। তাঁকে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হচ্ছে এবং এ বিতর্কগুলো তিনিই সৃষ্টি করছেন। তিনি নিজের স্বার্থ যতটুকু দেখেছেন ততটা জনগণের স্বার্থে নজর দেন না এমন অভিযোগ অনেকের। এ সময়ের মধ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের সময়ে দায়ের করা বিচারাধীন সব মামলা প্রত্যাহার হয়েছে, না হলে আদালত বাতিল করেছেন। এটা বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার কারণে উল্কার গতিতেই এসব সম্ভব হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার মামলাগুলোর ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হলেও রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের কাজে গতি নেই। বিগত সরকারের আমলে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে ধীরগতি সবাইকে ব্যথিত করেছে। বিএনপির বহু নেতা বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা, এমনকি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো কালো আইনে যেসব মামলা ছিল সেসব মামলা প্রত্যাহারে দীর্ঘ কালক্ষেপণ করা হচ্ছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলা মুক্ত হতে লেগেছে ১০ মাস। অথচ প্রধান উপদেষ্টা মাত্র এক মাসের মধ্যে তাঁর সব মামলা প্রত্যাহার করান।  ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে যে ৬৬৬ কোটি টাকার কর আরোপ করা হয়েছিল সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের পরই তা মওকুফ করিয়ে নেন। এই সময় গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের যে শেয়ার ছিল তা তিনি কমিয়ে দিয়েছেন। এ কাজটি অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানকে কেন করতে হবে? সবচেয়ে বড় কথা, গ্রামীণ ব্যাংক প্রধান উপদেষ্টার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এটি সবাই জানে। তাই এ ধরনের অধ্যাদেশ কি স্বার্থের সংঘাত হলো না? একটি নির্বাচিত সরকারপ্রধান এসে যদি এটি করতেন তাহলে বিষয়টি অনেক শোভন হতো বলে অনেকে মনে করেন। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান রিক্রুটিং এজেন্সির অনুমতি পেয়েছে, পেয়েছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন। এভাবে একের পর এক সুবিধা নেওয়া কতটা শোভন এবং মার্জিত?

এ সময়ের মধ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১০ বার বিদেশ সফর করেছেন। বিশ্বের উন্নত দেশ যারা বিশ্ব কূটনীতিতে নেতৃত্ব দেন, যারা বিশ্বের মুরুব্বি তাদেরও সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানরা ১০ মাসে এতবার বিদেশ সফর করেননি। সে ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টা নিঃসন্দেহে একটি অনন্য রেকর্ড স্থাপন করেছেন। কিন্তু এসব সফরের ফলে বাংলাদেশ কতটুকু লাভবান হয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়। এ সময়ে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা বন্ধ হয়ে গেছে। ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া বাংলাদেশিদের ভিসা বন্ধ করেছে। এমনকি থাইল্যান্ডের ভিসা যেন এখন সোনার হরিণ! ড. ইউনূস দিল্লি থেকে ইউরোপের দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পাঠিয়েছিলেন। বাংলাদেশ থেকেই যেন তাঁরা ভিসা ও আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চালান সে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। কিন্তু এ অনুরোধে কেউ সাড়া দেননি। বরং ইউরোপের ভিসা এখন প্রায় বন্ধের উপক্রম।

ড. ইউনূসের সবকিছুই দেশের মানুষ মেনে নিয়েছিল যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি নিরপেক্ষ একটি অবস্থানে ছিলেন এবং কারও প্রতি রাগ-অনুরাগ-বিরাগের বশবর্তী না হয়ে বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক পথে নিয়ে যাওয়ার অভিপ্রায় অটুক রাখেন। শুধু সাধারণ মানুষ নয়, রাজনৈতিক দলগুলো তাঁকে নিয়ে বিতর্ক করত না। এমনকি তিনি যখন পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন তখনও বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ড. ইউনূসের পদত্যাগ তারা চায় না। ড. ইউনূস একজন সম্মানিত মানুষ। কিন্তু একজন সম্মানিত মানুষ যখন পক্ষপাতপূর্ণ হন, তখন তিনি নিরপেক্ষতা হারাতে বাধ্য। আর সে কারণেই এখন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তিনি কতটুকু নিরপেক্ষ সে বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো শুধু নয়, সাধারণ মানুষও প্রশ্ন করছে। এ বিতর্কের সূত্রপাত যখন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নামে রাজনৈতিক দলটি গঠিত হয় তখন থেকেই। এ সময় থেকেই নতুন দলটির প্রতি তাঁর বিশেষ পক্ষপাত লক্ষ করা যায়।

এনসিপি জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের একাংশ কর্তৃক সদ্যগঠিত রাজনৈতিক দল। এ ধরনের রাজনৈতিক দল হতেই পারে। তরুণরা রাজনীতিতে আসবে। তারা নতুন ভাবনাচিন্তাগুলো জনগণের মধ্যে সঞ্চালিত করবে। এটি অত্যন্ত স্বাভাবিক। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে হবে। কাজেই জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যখন একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে, তখন স্বাভাবিকভাবেই এ আন্দোলনে যাঁরা যুক্ত ছিলেন, তাঁদের সরকারের উপদেষ্টাম লীতে থাকার যৌক্তিকতা নেই। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজনকে উপদেষ্টা পদে বহাল রেখেছেন। প্রশ্নটা উঠেছে-নাহিদ ইসলাম যদি পদত্যাগ করেন তাহলে কেন মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন? যতই এ দুজন বলুন না কেন তাঁরা এনসিপির সঙ্গে নেই, এটি সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে না।

এনসিপির প্রতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আলাদা সমর্থন এবং ভালোবাসা এখন প্রকাশ্য। তিনি তরুণদের স্নেহ করেন। তরুণদের বিকশিত হতে দিতে চান। সেজন্য এনসিপির প্রতি আলাদা স্নেহ-ভালোবাসা দেখাতেই পারেন। কিন্তু তিনি যখন সরকারপ্রধান, তখন নিরপেক্ষতা খুইয়ে কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রতি পক্ষপাত দেখাতে পারেন না।

দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি করে আসছে। শুধু বিএনপি নয়, সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, পয়লা জানুয়ারির মধ্যে দেশে একটি নির্বাচিত সরকার আসবে। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান একাধিকবার ডিসেম্বরে নির্বাচনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। এরপর সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ব্যারাকে ফিরে আসবেন বলেও তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি ড. মুহাম্মদ ইউনূস কিছুতেই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে আগ্রহী নন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বলেছিলেন, ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ডিসেম্বরে, বেশি সংস্কার হলে নির্বাচন হবে জুনে।’ কিন্তু জাপান গিয়ে তিনি যেন তাঁর মনের কথাটি প্রকাশ করে দিলেন। বললেন, ‘ডিসেম্বরে শুধু একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়।’ এ কথাটি শুধু পক্ষপাতদুষ্ট নয়, অসত্যও বটে। এর দ্বারা তিনি দেশের রাজনৈতিক বিভাজন উসকে দিয়েছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যক্তির কাছ থেকে এ ধরনের বক্তব্য সাধারণ মানুষ আশা করেনি। কারণ সবাই জানেন এনসিপি ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। এর মধ্যে জামায়াত এবং হেফাজত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন পেছানো যেতে পারে বলে বলেছে। তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না কারা, সে তালিকা কি ড. মুহাম্মদ ইউনূস দিতে পারেন?

এর আগে আমরা লক্ষ করেছি যখন নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করল এবং নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করল, এর পরই তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের কথা। যেমনটা হয়েছিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে। কিন্তু ইশরাক হোসেনের ক্ষেত্রে তেমনটি যেন ঘটল না। বরং কালক্ষেপণ নীতি গ্রহণ করা হলো। আইন উপদেষ্টা ইশরাক হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ পর্যন্ত করলেন না। পুরো পরিস্থিতি দেখে মনে হলো সরকার যেন বিএনপিকে জোর করে রাস্তায় নামাতে চাইছে। বাস্তবে ঘটল তা-ই। সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা রাজপথে আন্দোলন শুরু করলেন এবং এ আন্দোলন এক পর্যায়ে তীব্র আকার ধারণ করল। তখনো ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ দাবির প্রতি কর্ণপাত করলেন না, বরং অভিমান করে পদত্যাগের অভিপ্রায় ব্যক্ত করলেন। এরপর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একের পর এক সিরিজ বৈঠক করলেন। কিন্তু এ বৈঠক খুব একটা ফলপ্রসূ হয়নি। সিরিজ বৈঠকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপাতত নির্বাচন দিতে চান না। নির্বাচন যারা চায় না, তাদের যেন সংঘবদ্ধ করতে চান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি থাকবেন সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি কেন এসব বিতর্কের পক্ষ হবেন?

ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন দিতে চান না কেন তার স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা নেই। এ সময় সরকার বেশ কিছু বিতর্কিত পদক্ষেপ গ্রহণ করছে; যা নিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত না নিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে কি না সে প্রশ্ন উঠেছে। রাখাইন করিডর, চট্টগ্রাম বন্দর-এ বিষয়গুলো নিয়ে পুরো দেশ অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং জাতি উদ্বিগ্ন। এসব বিষয়ে বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো আপত্তি করছে। প্রশ্ন উঠেছে-এসব বিষয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার কি কারও কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ? তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্যই কি তিনি অনড় অবস্থানে আছেন? এজন্যই তিনি ডিসেম্বরে নির্বাচন চান না, নাকি একটি অনির্বাচিত সরকার কায়েমের নীলনকশা বাস্তবায়নে কাজ করছেন? যেটিই তিনি করেন না কেন তাঁর নিরপেক্ষ অবস্থান ক্ষুণ্ন হয়েছে। দুঃখিত, আমরা কেউ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছ থেকে এ রকম আচরণ প্রত্যাশা করিনি। তিনি জনগণের অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন। আশা করি দ্রুত তিনি তাঁর অবস্থান বুঝতে পারবেন এবং নিজেকে শুধরে নেবেন।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল


 

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৩
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৩
বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নির্ধারিত সময় ও বাজেটের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ
বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নির্ধারিত সময় ও বাজেটের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ
একরাম হত্যা মামলায় বদিকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে প্রেরণ
একরাম হত্যা মামলায় বদিকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে প্রেরণ
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
খুলনা ও বরিশালে চালু হচ্ছে সব ধরনের অনলাইন জিডি
খুলনা ও বরিশালে চালু হচ্ছে সব ধরনের অনলাইন জিডি
আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে
আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে
টেকসই বিনিয়োগে বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই বিনিয়োগে বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের খাল থেকে বিষ, মাছ, জাল ও নৌকা জব্দ
সুন্দরবনের খাল থেকে বিষ, মাছ, জাল ও নৌকা জব্দ

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৫৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মাছঘাটে নামার ইলিশের দাম কিছুটা কম
চাঁদপুর মাছঘাটে নামার ইলিশের দাম কিছুটা কম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণ, তদন্ত কমিটি
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণ, তদন্ত কমিটি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পানি সঙ্কটে বন্ধ মৎস্যবীজ খামারের রেণু উৎপাদন
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পানি সঙ্কটে বন্ধ মৎস্যবীজ খামারের রেণু উৎপাদন

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ৪২৯ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ৪২৯ জন

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খাগড়াছড়িতে শহীদ জুলাই স্মরণে গ্রাফিক্স অংকন শিক্ষার্থীদের
খাগড়াছড়িতে শহীদ জুলাই স্মরণে গ্রাফিক্স অংকন শিক্ষার্থীদের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ৯০০ পিস ট্যাপেন্টাডলসহ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ৯০০ পিস ট্যাপেন্টাডলসহ ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্থ সাউথে এইচআর কেস প্রতিযোগিতার তৃতীয় আসরের উদ্বোধন
নর্থ সাউথে এইচআর কেস প্রতিযোগিতার তৃতীয় আসরের উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজে ধারাভাষ্য দেবেন যারা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজে ধারাভাষ্য দেবেন যারা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে তিন শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা
নির্মাণাধীন ভবন থেকে তিন শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে ডিম নিক্ষেপ
বগুড়ায় আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে ডিম নিক্ষেপ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৩
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ডন’ সিনেমার পরিচালক চন্দ্র বারোট আর নেই
‘ডন’ সিনেমার পরিচালক চন্দ্র বারোট আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নির্ধারিত সময় ও বাজেটের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ
বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নির্ধারিত সময় ও বাজেটের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র থেকে দুর্নীতি বন্ধ না হলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘রাষ্ট্র থেকে দুর্নীতি বন্ধ না হলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় শহীদ স্মরণে বৃক্ষরোপণ
নওগাঁয় শহীদ স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে