শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৫০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

নিম্নমানের কয়লা সরবরাহের কারণেই বিদ্যুৎ উৎপাদনে বারবার বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে কক্সবাজারের মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুই নম্বর ইউনিট এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। কেন্দ্রের এক নম্বর ইউনিট কোনো রকমে চালু থাকলেও উৎপাদন নেমে এসেছে অর্ধেকে। কেন্দ্রটির অভ্যন্তরে গত মার্চ মাসে মাটি মেশানো কয়লা সরবরাহ নিয়ে যে লংকাকাণ্ড শুরু হয়েছিল, সেই থেকে পরিস্থিতির উন্নতি আর হয়নি। একের পর এক চালানের কয়লায় লেগে থাকে নানা সমস্যা।

সর্বশেষ গত মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) থেকে গতকাল শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল পর্যন্ত কেন্দ্রে খালাস করা ৬৩ হাজার ৩০০ টন কয়লাতেও একই রকমের ঘটনার অবতারণা ঘটে বলে জানা গেছে। লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী লিলাফুজি নামের জাহাজটি ইন্দোনেশিয়া থেকে ওই পরিমাণ কয়লা নিয়ে আসে। খালাসের আগে জাহাজভর্তি কয়লার উপরিভাগে ঠিকই ভালো প্রত্যক্ষ করা গেছে।

কিন্তু গত বুধবার মধ্যরাতের দিকে জাহাজ থেকে ৩৪ হাজার টন কয়লা খালাসের পর থেকে নিম্নমানের কয়লার চিত্র ফুটে উঠতে দেখেন শ্রমিকরা। দেখা গেছে, দুই ইঞ্চি বা ৫০ মিটার সাইজের কয়লা যেখানে সরবরাহ করার কথা, সেখানে রয়েছে বিশাল সাইজের পাথরের খণ্ড এবং মাটি মেশানো গুঁড়ি। জাহাজ থেকে সব জাতীয় কয়লার কারণে খালাসের কাজেও বারবার বিঘ্ন ঘটে। সেই সঙ্গে মানহীন কয়লায় কেন্দ্রের যন্ত্রপাতিও মারাত্মভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ছে।

বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে তিন শিফটের পালাক্রমে কাজে রয়েছেন ১২০ জন শ্রমিক। শ্রমিকদের বেশির ভাগকেই জাহাজ থেকে কয়লা খালাসের সময় পাথরের বড় খণ্ড, মাটি মেশানোসহ ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কারে সময় দিতে হয়। কয়লা খালাসের সময় নিম্নমানের কয়লার বিষয়টি নিয়ে শ্রমিকরা বারবার প্রতিবাদ করে এক প্রকার হয়রান হয়ে পড়েছেন। আবার একই কথার পুনরাবৃত্তি করতে গিয়ে শ্রমিকরা পড়ছেন কর্তৃপক্ষের রোষানলে। নিম্নমানের কয়লা সরবরাহের বিষয়টি যেকোনোভাবেই ধামাচাপা দিতে চায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের লোকজন।

কিন্তু শ্রমিকদের তরফে এটা বারবার ফাঁস হওয়ার সন্দেহে কেন্দ্রের কর্মরত শ্রমিকদের শাসিয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে নেওয়া হয় কেন্দ্রে কয়লা খালাসের সময় নািশ্ছদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থাও। মানহীন কয়লার কোনো তথ্য যাতে বাইরে প্রচার না হয় সে জন্য কেন্দ্রে কর্মরত শ্রমিকদের এক প্রকার ভয়ভীতির মধ্যে রাখা হয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। লিলাফুজি জাহাজ থেকে পাথরখণ্ড এবং মাটি ও বালি মেশানো নিম্নমানের কয়লা খালাসের বিষয়টি সঠিক কি না জানতে চাইলে তিনি বারবার কেন্দ্র থেকে এসব তথ্য গণমাধ্যমকর্মীদের সরবরাহকারী ব্যক্তির নাম জানতে চান।

তিনি জানান, ‘জাহাজভর্তি কয়লার মান দেখভাল করার জন্য আমাদের একটি আলাদা কমিটি রয়েছে। কমিটির সদস্যরা আমার কাছে এ রকম কোনো কিছু জানাননি।’ তবে বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিটের উৎপাদন গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান প্রকৌশলী।

বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নিয়ে স্থানীয়দেরও কোনো কিছু জানা নেই জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মাতারবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন। একজন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাঁকেও কোনো বিষয় নিয়ে কেন্দ্রটির সমস্যা সমাধানেও শেয়ার করা হয় না বলেও জানান তিনি।

ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীর লোকজনের সহায় সম্পদ অধিগ্রহণ করা বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে দীর্ঘদিন ধরে ব্যাপক অনিয়ম আর লুটপাটের ঘটনায় আমরা এলাকাবাসী উদ্বিগ্ন। এখন পর্যন্ত পতিত আওয়ামী লীগ সরকার আমলের ঘাপটি মেরে থাকা কিছু লোকজনের কবলে পড়ে দেশের বড় মাপের একটি সম্পদ নীরবে নিভে যাচ্ছে।’ তিনি কেন্দ্রটির অভ্যন্তরে বিশেষ করে কয়লা সরবরাহে অনিয়ম, দুর্নীতি ও লুটপাটের তদন্তপূর্বক কঠোর ব্যবস্থার দাবি জানান।

বিদ্যুৎকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাপানের তৈরি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ উৎপাদনের যন্ত্রপাতি (মেশিনারিজ) অত্যন্ত উন্নতমানের। যন্ত্রপাতির কোনো ত্রুটি নেই। সমস্যা কেবল এক জায়গায়, অর্থাৎ নিম্নমানের কয়লা। মানসম্মত কয়লা সরবরাহ করা গেলে পূর্ণ উৎপাদন ক্ষমতানুযায়ী এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন শতভাগ নিশ্চিত করা কোনো বিষয়ই নয়। বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতিটি ইউনিটে ৬০০ করে দুটি ইউনিটে উৎপাদন হওয়ার কথা এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম ইউনিট এবং ২০২৩ সালের আগস্টে কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়। প্রথমাবস্থায় মানসম্মত কয়লা সরবরাহ ছিল। সেই সময় নিরবচ্ছিন্ন পূর্ণ উৎপাদন ক্ষমতার বিদ্যুৎও উৎপাদন হয়েছে।

কেন্দ্রের একজন প্রকৌশলী শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জানিয়েছেন, সরকারি প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল) পরিচালিত তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য জাপান থেকে যন্ত্রপাতি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের লোকজন এখানে এসে একটি বিষয়েই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে গেছেন। তা হচ্ছে কয়লার মান নিয়ে কোনোভাবেই আপস করা যাবে না। কিন্ত মানসম্মত কয়লার অভাবেই কেন্দ্রটি বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়ে বারবার হোঁচট খাচ্ছে।

কিন্তু গত ১৭ মার্চ মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য সিঙ্গাপুরের পাতাকাবাহী ‘এমভি ওরিয়েন্ট অর্কিড’ নামের একটি জাহাজে করে আনা ৬৩ হাজার টন কয়লার সঙ্গে কাদা-মাটি মেশানো পাথরকাণ্ডের পর থেকে উন্নতমানের কয়লায় স্বস্তি ফেরেনি কেন্দ্রটিতে। ভারতীয় একটি কম্পানির সঙ্গে এদেশীয় মেঘনা গ্রুপ অব কম্পানির যৌথ পরিচালনায় ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লার চালানটি সরবরাহ দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় ৬৩ হাজার কয়লার মধ্যে ২২ হাজার ৩৫০ টন কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রে খালাস করা হয়েছিল। কয়লার সঙ্গে ছিল বিপুল পরিমাণ কাদা মাটি। এ রকম নিম্নমানের কয়লা খালাসের সময়ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তার বাধা ছিল না। জাহাজ থেকে কয়লা খালাসের সময় বারবার বিদ্যুৎকেন্দ্রের বেল্ট ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে একমাত্র শ্রমিকরাই প্রতিবাদ জানিয়ে মাটি মেশানো কয়লা জাহাজ থেকে খালাসের কাজ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। এ ঘটনা নিয়ে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হলে বাদ বাকি ৪০ হাজার ৬৫০ টন কয়লা নিয়ে জাহাজটি ফিরিয়ে দেয়।

জানা গেছে, কেন্দ্রটিতে কয়লা সরবরাহে সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি চলছে প্রায় চালানেই। তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কর্মরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রকৌশলী জানান, সব কয়লা আনা হয় ইন্দোনেশিয়া থেকে। তবে ইন্দোনেশিয়ার সব কয়লা খনির কয়লা এক রকম না। সেখানকার খনিতেও ভালো মান এবং নিম্নমানের কয়লার পার্থক্য রয়েছে। পার্থক্য রয়েছে দামেও। বেশি মুনাফার লোভে নিম্নমানের কয়লা সরবরাহের কারণেই হচ্ছে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মূল সমস্যা, বলেন প্রকৌশলী। যতক্ষণ পর্যন্ত মানসম্পন্ন কয়লার সরবরাহ নিশ্চিত করা যাবে না, ততক্ষণ বিদ্যুৎ উৎপাদনেও এ রকম জোড়াতালির অবস্থা অব্যাহত থাকবে।

তিনি জানান, কেন্দ্রের দুটি ইউনিট পূর্ণদমে বিদ্যুৎ উৎপাদনে দৈনিক দরকার ১০ হাজার টন কয়লা। সে হিসাবে মাসিক তিন লাখ টন করে এক বছরের জন্য ৩৫ লাখ টন কয়লা সরবরাহ দেওয়ার জন্য মেঘনা গ্রুপ অব কম্পানির সঙ্গে চুক্তি বলবৎ রয়েছে। সেই চুক্তির মেয়াদ অবশ্য এখন শেষ পর্যায়ে বলে জানিয়েছেন তিনি।

প্রকৌশলী আরো জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুই নম্বর ইউনিট গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে টানা তিন সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে। মানহীন কয়লার কারণেই ইউনিটের যন্ত্রপাতিগুলো ধকল সহ্য করতে না পেরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কয়লার কারণে কেন্দ্রের এক নম্বর ইউনিটের বয়লারেরও করুণ দশা এখন। তবু অন্তত শাটডাউন না করে কোনো রকমে চালু রাখা হয়েছে। তা-ও উৎপাদন ক্ষমতার ৬০০ মেগাওয়াটের স্থানে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ৩০০ মেগাওয়াট।

সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা