শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

লন্ডনেও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় করলেন মিজারুল কায়েস

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডনেও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় করলেন মিজারুল কায়েস

আগের মতোই লন্ডনেও রাষ্ট্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার পেশাদার কূটনীতিক মিজারুল কায়েসের বিরুদ্ধে। তিনি মালদ্বীপে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব ছেড়ে রাশিয়ায় নতুন দায়িত্ব পালনে যাওয়ার সময় কেবল মালামাল পরিবহনের খরচ হিসেবে অগ্রিম নেওয়া প্রায় ৫৪ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ায় তখনই কথা ওঠে। একইভাবে রাশিয়ায় রাষ্ট্রদূত থাকাকালে নেওয়া অগ্রিম টাকারও হিসাব দেননি সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব। এবার লন্ডনে দায়িত্ব পালনকালে নতুন করে একই অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, রাশিয়ায় তিন বছর কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালনকালে প্রায় ৮ কোটি টাকার চিত্রকর্ম কিনে বিতর্ক তৈরি করেন মিজারুল কায়েস। এ সময় তিনি নিজের পছন্দের এজেন্ট ও শিল্পীদের কাছ থেকে যেসব শিল্পকর্ম কেনেন তার বেশির ভাগই এখন সেগুনবাগিচার পররাষ্ট্র দফতরের স্টোররুমে ধূলিধূসর অবস্থায় পড়ে আছে। পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে থাকাকালে মালদ্বীপের অর্থের বিষয়ে অডিট হলে প্রভাব খাটানোর অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এবার অভিযোগ উঠেছে, লন্ডন হাইকমিশনে রাষ্ট্রের অর্থের যথেচ্ছ ব্যবহার করেছেন তিনি। তাই এখন নতুন করে সরকারি অডিট আপত্তির মুখোমুখি হতে হচ্ছে মিজারুল কায়েসকে। অডিট আপত্তিতে ঢাকা থেকে মালামাল পরিবহনের খরচ দুই দফা আদায় করা, গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া, গাড়ি মেরামতে বেহিসাবি ব্যয়, টেন্ডার ছাড়াই ভবন মেরামত, খরচের বা মালামালের রেজিস্টার না রাখা, সরকারি ক্রয়বিধি না মানা, আয়ের সঠিক পরিসংখ্যান না রাখা, ওয়েজ আর্নার্সের টাকা নিয়ম না মেনে খরচ করাসহ প্রভৃতি অভিযোগ উঠেছে। গুরুতর অভিযোগটি হচ্ছে, কিছু খরচের হিসাবই না রাখা এবং বাজেটের সীমা অতিরিক্ত 'নিয়ন্ত্রণহীন' ব্যয় করা। জানা যায়, মহাজোট সরকারের শেষ বছরে ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব থেকে যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনার হয়ে যান মিজারুল কায়েস। তার দায়িত্ব পালনকালে লন্ডনে হাইকমিশনের অর্থ ব্যবস্থাপনা নিয়ে ঢাকার প্রধান নিরীক্ষকের কার্যালয়ের ২০১২-১৩ অর্থবছরের চূড়ান্ত অডিটে মোট ৫৭টি আপত্তি তোলা হয়েছে। প্রস্তাব করা হয়েছে, সরকারি বিধি লঙ্ঘন এবং অনুমোদন ছাড়া ব্যয় করা বিপুল অঙ্কের টাকা ফেরত নিতে। ৫৭ আপত্তির মধ্যে মাত্র ১০টির নিষ্পত্তি করা হলেও ৪৭টি অনিষ্পন্ন আছে। মিশন যেসব জবাব দিয়েছে তা গ্রহণযোগ্য নয় বলে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে রাষ্ট্রের অডিট কার্যালয়। অডিট প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, হাইকমিশনের কাঠামো অনুসারে স্থানীয় ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়ার কথা, কিন্তু বাস্তবে সেখানে মোট ২৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। হাইকমিশনার মিজারুল কায়েসের দুই গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কেয়ারটেকার দীন ইসলাম ও ক্লিনার শিপন মিয়াকে ২০১৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেন হাইকমিশনার। এর মধ্যে দীন ইসলামকে পরিশোধ করা হয়েছে ৮ হাজার ৮৫ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৭ লাখ ২ হজার ৯০০ টাকা প্রায়। ক্লিনার শিপন মিয়াকে দেওয়া হয়েছে ৪ হাজার ৪০০ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৫ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। অডিট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ লঙ্ঘন। কারণ, রাষ্ট্রদূত বা অন্য কোনো কর্মকর্তা নিজের জন্য সরকারি খরচে নেওয়া কোনো গৃহকর্মীকে মিশনে বা মিশনের বাসভবনে স্থানীয় ভিত্তিক পদে নিয়োগ করতে পারবেন না। গৃহকর্মী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ব্যক্তিগত কাজে নিযুক্ত থাকবেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তাদের বেতন-ভাতার খরচ বহন করবেন। সে জন্য আলাদা ভাতার ব্যবস্থা আছে সরকারিভাবেই। অন্যদিকে, ঢাকা থেকে মালামাল পরিবহনের জন্য অগ্রিম টাকা নেওয়ার পরও ২ হাজার ২৫০ কেজি ব্যক্তিগত মালামাল পরিবহনের জন্য দ্বিতীয় দফায় ৪ হাজার ৩৭৫ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৫৯৪ টাকা তুলেছেন মিজারুল কায়েস। অডিট প্রতিবেদনে এ অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত আসা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করা হয়েছে। আবার, হাইকমিশনের চ্যান্সারি ও বাংলাদেশ হাউসের মেরামতের বিষয়েও আপত্তি তোলা হয়েছে অডিট প্রতিবেদনে। বলা হয়েছে, ক্রয়নীতি উপেক্ষা করে মিশনের মালি শাহ মোহাম্মদ বেলালের প্রতিষ্ঠানকে কোনো ধরনের টেন্ডার ছাড়া কাজ দেওয়া হয়েছে। অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তে মিশনের কর্মচারী বেলালের নামে প্রায় দেড় কোটি টাকার অর্থ দেওয়া হয়েছে। অডিট দলের পক্ষ থেকে চাওয়া হলেও মিশনের আসবাব রেজিস্টার, বিশেষ রেমিট্যান্স রেজিস্টার, ভ্রমণ ভাতা অগ্রিম রেজিস্টার, আবাসিক টেলিফোন রেজিস্টার, ছুটি রেজিস্টার, চিকিৎসা রেজিস্টার, ওভারটাইম রেজিস্টার, বেতন-ভাতা সংক্রান্ত রেজিস্টার, উৎসব ভাতা সংক্রান্ত রেজিস্টার, অন্যান্য মেরামত সংক্রান্ত রেজিস্টার, ডেড স্টক রেজিস্টার উপস্থাপন করেনি হাইকমিশন। গাড়ি মেরামতের ক্ষেত্রে বড় ধরনের অভিযোগ উত্থাপন করেছে অডিট কার্যালয়। বলা হয়েছে, মিশনের সাতটি গাড়ি মেরামতে ১৯টি ভাউচারের মাধ্যমে ১৮ হাজার ২০০ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা তোলা হয়েছে। অডিট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই গাড়ি মাসে একাধিকবার মেরামতের বিল উত্থাপনসহ স্বল্পসময়ের ব্যবধানে এসব গাড়ি বারবার মেরামত করা হয়েছে। গাড়ি অকেজো ঘোষণা করে নতুন গাড়ি না কিনে অযথা একই গাড়ি বারবার মেরামতে প্রচুর অর্থ অপচয় করা হয়েছে বলে মনে করে অডিট কার্যালয়। এ ছাড়া কনস্যুলার সেবা প্রদানের মাধ্যমে হাইকমিশনের আয়ের হিসাবও যথাযথভাবে সংরক্ষণ করে যথাস্থানে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও সে হিসাব ঠিকভাবে রাখা হয়নি। আবার ওয়েজ আর্নার্স তহবিলের টাকা নিয়ম না মেনে খরচ করার কথা বলা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এ ধরনের অডিট প্রতিবেদনের মুখোমুখি হতে হয় সব কূটনীতিককেই। অনেক ক্ষেত্রে অডিট দলের পক্ষ থেকে অহেতুক অভিযোগও তোলা হয়। কারণ, বিদেশে কূটনৈতিক মিশন চালাতে একেক স্থানে একেক ধরনের পরিবেশে ব্যয়ের হিসাবটাও ভিন্ন হওয়াই স্বাভাবিক। তবে রাষ্ট্রদূত মিজারুল কায়েসের বিষয়ে আপত্তিটা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বলেও মন্তব্য করে ওই কর্মকর্তা বলেন, এগুলোর নিষ্পত্তি হতে দীর্ঘ সময় প্রয়োজন। এদিকে, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েসকে যুক্তরাজ্য থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গত সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে অনুমোদিত হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, দ্বিতীয় দফায় নতুন সরকারের জন্য ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে কোনো অভিনন্দনবার্তা আনতে না পারা এবং যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে সন্তোষজনক সম্পর্ক না রাখার কারণে তাকে হাইপ্রোফাইল লন্ডন হাইকমিশন থেকে সরিয়ে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ ব্রাজিলে রাষ্ট্রদূত করে পাঠানো হচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম