শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

বন্দনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন

আবেদ খান
অনলাইন ভার্সন
বন্দনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন

কাগজ কলম নিয়ে বসেছিলাম- ইচ্ছে ছিল ফেব্রুয়ারির ওপর একটা ফরমায়েশি লেখা লিখব। এ-সময় আমাদের পরিবারের গৃহকর্ম-সহযোগী কওসর বিষণ্ন মুখে এসে দাঁড়াল সামনে। তার দিকে তাকাতেই বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে সে বলল, দুজন অত্যন্ত নিকট আত্মীয় জামায়াত-বিএনপির জঙ্গিদের ছোড়া পেট্রলবোমায় ঝলসে ঘটনাস্থলেই প্রাণত্যাগ করেছেন। পেট্রলবোমাটি মারা হয়েছে বরিশালগামী ট্রাকে। ট্রাকচালক এজাজুল তার শ্বশুর মোতালেবকে নিয়ে যাচ্ছিলেন বরিশালে। মোতালেব তার জামাতাকে অনুরোধ করেছিলেন বরিশালে কোনো ট্রিপ পেলে তাকে সেখানে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। মোতালেব চেয়েছিলেন বরিশালের বাবুগঞ্জ থেকে তার শাশুড়িকে নিয়ে আসবেন। ভোর ৫টার দিকে হঠাৎ জঙ্গিরা সেই ট্রাকে পেট্রলবোমা ছুড়ে মারে। ফলে ট্রাকের তিনজনই নিহত হন। তার মধ্যে দুজন আমাদের কওসরের নিকটাত্মীয়। সেই দুজন মোতালেব এবং এজাজুল। জামায়াত-বিএনপি জঙ্গিদের নৃশংস হামলার সর্বশেষ শিকার। খালেদা জিয়ার তথাকথিত আপসহীন চরিত্রের হিংস্র সিদ্ধান্তের কারণে গত সোয়া এক মাসে এই নিয়ে সম্ভবত ৬০টি প্রাণ নিঃশেষ হলো।

আমি কওসরের মুখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না। দুুপুরের দিকে কওসরের ভগ্নিপতি সাজ্জাদ এলেন। তিনি যাচ্ছেন বরিশালে দগ্ধীভূত মরদেহ দুটি নিয়ে আসতে। কাঁদতে কাঁদতে সাজ্জাদ বললেন, এই মোতালেবই তাকে তার তিন মাস বয়স থেকে লালন-পালন করে বড় করেছেন, জীবনে দাঁড় করিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত মোতালেব মিয়া এবং যুবক এজাজুলকে যে প্রাণ দিতে হবে, তা তিনি কল্পনাও করতে পারছিলেন না। স্তব্ধ হয়ে শূন্য অসহায় দৃষ্টিতে সাজ্জাদ আমাদের দিকে তাকাচ্ছিলেন। তার চোখে প্রত্যাশার চিহ্ন ছিল না কিন্তু তারপরও আমি কুণ্ঠিত হচ্ছিলাম। নিজেকে প্রচণ্ডভাবে অপমানিত, লাঞ্ছিত এবং বিধ্বস্ত মনে হচ্ছিল।

সাজ্জাদ আমাদের বাসা থেকে রওনা দিচ্ছেন একজোড়া আগুনে পোড়া মানুষের লাশ আনতে। আর আমি যেন অনুভব করছি পেট্রলবোমার আগুনে আমার রোমকূপ পুড়ছে, আমার সমস্ত শরীরের চামড়া পুড়ে যাচ্ছে, মাংস-চর্বি গলে যাচ্ছে।

স্বল্পভাষী কওসর শুধু অস্ফুট স্বরে বলল, যদি পঞ্চাশটা পেট্রলবোমা মারতে পারতাম খালেদা জিয়ার বাড়িতে তাহলে সেটাই করতাম। তার এই নিষ্ফল আক্রোশের প্রতি সমর্থন দিতে পারছিলাম না বটে, কিন্তু অনুভব করতে পারছিলাম- তার ভেতরকার বেদনা ক্রোধ হয়ে ঝরে পড়ছে এভাবেই।

দুই

একজন বিদগ্ধ ব্যক্তি, যিনি দেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক আসনের নামকরা মানুষও বটে, আমার সঙ্গে দেখা হলো একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে। তিনি বেশ উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, অবস্থা তো দিনের পর দিন খারাপই হয়ে যাচ্ছে। এখন সমাধানটা কী? বললাম, আপনি কীভাবে সমাধান হওয়ার কথা ভাবছেন?

তিনি বললেন, হয় সরকারের উচিত আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া, না-হলে উচিত সরে যাওয়া।

-অর্থাৎ তারেক রহমান বিদেশ থেকে যে কথা বলছে, সেটাই করা উচিত?

-কঠোর ব্যবস্থা না নিতে পারলে আর উপায়ই-বা কী?

আমি অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বললাম, 'অর্থাৎ প্রতিদিন পেট্রলবোমা মেরে নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিচারে হত্যা করলে ক্ষমতায় যাওয়া যায়? যারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নিরপরাধ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করতে পারে, তারা ক্ষমতায় বসলে কী করবে, কী ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত হবে- সেটা কি ভাবতে পারবেন আপনি?'

এবার তিনি একটু থতমত খেলেন। বললেন, কথাটা তো ঠিক, কিন্তু কী করা উচিত কিছুই তো বুঝতে পারছি না।

বললাম, 'একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী আর আল-বদর, রাজাকাররা ৩০ লাখ মানুষ মেরেছে, তখন জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি, এখন ১৬ কোটি। সেই অনুপাতে কত মানুষ খুন হবে, কত গণকবর হবে, কত মা-বোনের সম্ভ্রম লুট হবে সেটাও তো মাথায় রাখতে হবে এমনভাবে বিকল্প কল্পনা করলে।'

সেই বিদগ্ধ মানুষটি আমার কথায় সায় দিলেন মনে হয় তার নিজের পরিণতির কথা চিন্তা করে।

এটা শুধু তার একার নিরীহ ভাবনা নয়, আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত একটি অংশের ভিতরেও এই ভাবনা পল্লবিত হচ্ছে। আর এটাই হচ্ছে, যারা বেপরোয়া পেট্রলবোমা মেরে মানুষ খুন করে চলেছে, তাদের রক্ষাকবচ। এই চিত্তদৌর্বল্য দুর্বৃত্তদের অধিকতর বেপরোয়া এবং নিষ্ঠুর হওয়ার সুযোগ করে দেয়। একাত্তর সাল সম্পর্কে যাদের অভিজ্ঞতা আছে এবং যারা একাত্তরের বীভৎসতার ভিতর দিয়ে গেছেন, তাদের স্মৃতি উসকে দেওয়ার জন্য বলব, একাত্তরে কিন্তু অনেকেরই আত্মসমর্পণ করেও সম্পদ, সম্ভ্রম কিংবা জীবনরক্ষা করা সম্ভব হয়নি। অনেক আত্মসমর্পণবাদীর জীবন গেছে, সম্পদ গেছে। এটাও একাত্তরের ইতিহাসের আর এক অধ্যায়।

তিন

একাত্তরের প্রসঙ্গটি এখানে টেনে আনতে হলো, কারণ, এই বেপরোয়া নৃশংসতার পিছনে সুবিশাল পরিকল্পনা এবং গভীরতর ষড়যন্ত্র রয়েছে। সরকার কিংবা সরকারি দল নেতৃত্বাধীন জোটের নেতৃবৃন্দ যদি মনে করে থাকেন এটা কেবল জামায়াত-বিএনপির ক্ষমতা দখলের উদ্যোগ এবং তার জন্যই এত কিছু- তাহলে সেটা পূর্ণ সত্য হবে না- ক্ষুদ্রাংশিক সত্য হবে মাত্র। বাস্তব চিত্র হলো, জামায়াত-বিএনপিকে অবশ্যই ক্ষমতায় আনার চেষ্টা হচ্ছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিশেষ করে বাংলাদেশের শাসনভার জামায়াতের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে তালেবান-আইএস অধ্যুষিত এবং পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-নিয়ন্ত্রিত সরকার এখানে চাপানোরই চেষ্টা হচ্ছে। যত ধরনের হামলা, যত ধরনের নীলনকশা, সব রকমের ষড়যন্ত্র এখন সবই করছে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা। তাদের একমাত্র লক্ষ্য একাত্তরে অর্জিত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত চিহ্ন মুছে ফেলা। এই অপচেষ্টা যে এখনই শুরু হয়েছে, তা কিন্তু নয়। পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে থাকার কথা ২০০৫-এর গোড়ার দিকে জামায়াত নেতা মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত মতিউর রহমান নিজামী অত্যন্ত দম্ভ করে বলেছিলেন, 'জামায়াত একদিন বাংলাদেশ শাসন করবে, সে জন্য ১০০ বছর অপেক্ষা করলেও করতে হবে।' যখন তিনি এই দম্ভোক্তি করেছিলেন তখন তিনি খালেদা জিয়া সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী এবং জামায়াত-বিএনপির নির্ভরযোগ্যতম নেতা হিসেবে ততক্ষণে তাদের স্থান স্পষ্ট করে ফেলেছে। অতএব আজ জামায়াত-শিবিরের যে অ্যাকশন প্রোগ্রাম আমরা দেখছি, এটা কোনো আকস্মিক ব্যাপার নয় এবং এটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার একটি অংশ। পাঠক এবং বাংলাদেশের ঘটমান পরিস্থিতির পর্যবেক্ষকরা যদি মুক্তদৃষ্টি নিয়ে ঘটনাবলি অবলোকন করেন তাহলে নিশ্চয়ই তাদের মনে পড়বে কতকগুলো বিষয়-

এক. জামায়াত সব সময় একটি কথার ওপর জোর দিয়ে আসছে, তা হলো, একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, তা ছিল গৃহযুদ্ধ এবং তার সুযোগ নিয়ে ভারতীয় আধিপত্যবাদ বাংলাদেশ সৃষ্টি করে এই অঞ্চলকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে;

দুই. একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, হয়েছে পাক-ভারত সংঘর্ষ, যা ছিল মুসলমানদের ওপর একটা প্রচণ্ড আঘাত;

তিন. একাত্তরে জামায়াত যা করেছে তা দেশ এবং ধর্মের জন্য সঠিকই ছিল;

চার. জামায়াতের ওপর কোনো আঘাত এলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাধবে;

পাঁচ. জামায়াত একদিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে।

একটা বিষয় লক্ষ্য করার মতো। একাত্তরের পর থেকে পাকিস্তান কিংবা জামায়াতে ইসলামী কিন্তু এক মুহূর্তের জন্যও বসে থাকেনি। বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধকে ধ্বংস করার জন্য তারা এখন পর্যন্ত নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একাত্তরের পর বাংলাদেশ-বিরোধী যাবতীয় চেষ্টায় জামায়াত ছিল পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য সঙ্গী। জামায়াত পাকিস্তানকে তাদের সব কর্মকাণ্ডের ঘাঁটি বানিয়ে মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে তাদের শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে থাকে এবং সর্বক্ষেত্রে তাদের একটাই স্থির লক্ষ্য। আর তা হলো, বাংলাদেশ-বিরোধী প্রচারণা এবং বাংলাদেশে নানা ধরনের নাশকতা অন্তর্ঘাতমূলক কাজ সংঘটিত করা। এ ক্ষেত্রে সৌদি আরবের নেতৃত্বে মুসলিম দেশগুলোর অধিকাংশই জামায়াতকে ব্যাপক অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়েছে এবং এখনো দিয়ে চলেছে।

চার

আপাতদৃষ্টিতে অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও পাঠকের স্মৃতি নাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বলে রাখি, ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর থেকে '৭৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১১৬টি দেশ। পাকিস্তান বাংলাদেশ স্বীকৃতি দেয় ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সালে। ওই একই দিনে স্বীকৃতি দেয় ইরান এবং তুরস্ক, এর ছয় দিন পর দেয় নাইজেরিয়া এবং ১০ দিন পর দেয় কাতার। যদি কেউ এভাবে ভাবতে চান তাহলে এমনটি ভাবতে পারেন যে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করার পর পাকিস্তান অতি দ্রুত তার ভূমি পাকাপোক্ত করার জন্য এই কৌশলী স্বীকৃতি দিয়েছিল। আর সৌদি আরবকে স্ট্যান্ডবাই রেখেছিল '৭৫-এর পটপরিবর্তনকে আনুষ্ঠানিকতা দেওয়ার জন্য। আর তাই আমরা দেখি ১৯৭৫-এর ১৬ আগস্ট অর্থাৎ জাতির জনককে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করার পর দিনই সৌদি আরবের স্বীকৃতি আসে এবং ৩১ আগস্ট চীন স্বীকৃতি দেয়। '৭৫-এর ১৫ আগস্টের পরপরই সাহায্যের ঝাঁপি নিয়ে আসে পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন আরব দেশগুলো। এ থেকে খুব সহজে প্রতীয়মান হয়, বাংলাদেশের হৃত জমি পুনরুদ্ধারের জন্য পাকিস্তান কী পরিমাণ শক্তি প্রয়োগ করেছিল। পঁচাত্তরের পর তারা বিলম্ব করেনি তাদের অর্জনকে গুছিয়ে আনতে। তাদের সবচেয়ে বড় শিকার ছিল একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণাকারী মেজর জিয়া। চট্টগ্রাম বেতারে তাকে উপস্থিত করানোর ফলে তার ভিতরে নেতৃত্বের যে স্পৃহা তৈরি হয়েছিল, তাতে পরবর্তী পর্যায়ে সামগ্রিক বিবেচনায় তিনি প্রার্থিত অবস্থান না পাওয়াতে সংক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছিলেন। তার এই মানসিক প্রতিক্রিয়া এমন একজন টের পেয়েছিলেন যিনি সে সময় পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তান অঞ্চলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। তিনি তার গোপন মিশন হিসেবে তথাকথিত স্বপক্ষ ত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। শুধু তাই নয়, অ্যাকটিভ সার্ভিসের লোক হওয়া সত্ত্বেও যুদ্ধে না গিয়েও তিনি সে সময় মুক্তিনগর সরকারের কেন্দ্রস্থলে অবস্থান গ্রহণ করেন। সামরিক পরামর্শক হিসেবে প্রবাসী সরকারের আস্থা অর্জন করার পাশাপাশি সঙ্গোপনে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষে তার ওপর ন্যস্ত দায়িত্ব তিনি অত্যন্ত সূচারুভাবেই পালন করেন। যদি এমন সন্দেহ করা হয় যে, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সামরিক বাহিনীর অফিসারদের ভিতর সে সময় যে অদৃশ্য বিভাজন এবং পারস্পরিক সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছিল, আর প্রবাসী সরকার ও যুব নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল তার পিছনে ওই ব্যক্তির একটা গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল, তাহলে বোধ হয় তা অমূলক হবে না। কাজেই পরিস্থিতি বিশ্লেষণে দেখা যাবে, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়াউর রহমানের কেন্দ্রীয় চরিত্র হয়ে ওঠার পেছনে জিয়াউর রহমানের নিজের কৃতিত্বের চেয়ে তাদেরই কৃতিত্ব অধিকতর, যারা বাংলাদেশের অস্তিত্বকে অস্বীকার করেছে এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সর্বাংশে যুদ্ধ চালাচ্ছে। জিয়া ছিলেন তাদেরই পুতুল। তাই তিনি তাদের ক্রীড়ানক হিসেবেই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী-রাজনীতির পৃষ্ঠপোষকতা করে গেছেন, একের পর এক মুক্তিযোদ্ধা বধ করেছেন, রাজনীতিকে রাজনীতিকদের জন্য অসম্ভব করে দেওয়ার প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে তিনি একাত্তরের ঘাতক ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীদের সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছেন, সামরিক-বেসামরিক আমলাদের রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধার তকমা থাকায় তার পক্ষে সম্ভব হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের বিরাট অংশকে বিভ্রান্ত করার। তাকে এভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় প্রতিষ্ঠা দেওয়ার জন্য ইনাম হিসেবে তিনি সেই মুখোশধারী আইএসআই এজেন্টকে মন্ত্রীর মর্যাদা প্রদান করতে এতটুকু দ্বিধা করেননি। জিয়া তাকে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন তার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায়।

জিয়া থেকে শুরু করে তার পরবর্তী ২১ বছরের ইতিহাস বাংলাদেশের রাজনীতি, সমাজ জীবন কিংবা অর্থনীতিতে একাধিক্রমে পাকিস্তানিকরণের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত অর্জন ধ্বংস করার ইতিহাস, জামায়াতে ইসলামীর অবাধ শাখা-প্রশাখা বিস্তারের ইতিহাস, সাম্প্রদায়িকতা উত্থানের ইতিহাস, জঙ্গিবাদ চাষের ইতিহাস।

পাঁচ

সুদীর্ঘ ২১ বছর পর হঠাৎ করে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া আইএসআই-এর প্রশ্রয়ে লালিত রাজনীতি চমকে গেল বটে কিন্তু হতোদ্যম হলো না। কারণ পুরো ২১ বছর ধরেই তারা নিরাপদে এবং নির্বিঘ্নে গোটা রাষ্ট্রযন্ত্রকে নিজেদের মতো করে সাজিয়েছিল। কাজেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি ২১ বছর পর নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এলো বটে, কিন্তু সমগ্র পরিস্থিতি রইল তাদের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্র-ব্যবস্থার প্রতিটি শাখা-প্রশাখার ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা মুখোশগুলো অকস্মাৎ সক্রিয় হয়ে উঠল। তারা মোটামুটি তাদের কর্মপরিকল্পনার ছক কেটে ফেলল। যেমন-

প্রথমত, তারা প্রশাসনে তাদের প্রতিপক্ষকে চিহ্নিত করে তাদের ছাঁটাই করার ব্যবস্থা করল;

দ্বিতীয়ত, তারা নিজেদের শক্তি সংহত করার উদ্যোগ গ্রহণ করল এবং বিভিন্ন স্তরে নিজেদের খাস-বাহিনী মোতায়েন করার গোপন ব্যবস্থা গ্রহণ করল;

তৃতীয়ত, তারা ধর্মভিত্তিক ভারতবিরোধী শক্তিগুলোকে সমন্বিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করল এবং জঙ্গি স্কোয়াড গঠন করে তাদের ব্যাপকভাবে প্রশিক্ষিত করতে থাকল যাতে সময় এবং সুযোগমতো দেশে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো যায়। তারা এমন একটা পরিস্থিতি ঘটানোর চেষ্টা করেছে যাতে আর কখনো এবং কোনো দিনও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে না পারে- তার সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করা;

চতুর্থত, স্বাভাবিক উপরিকাঠামো দৃশ্যমান করে ক্ষমতায় অধিষ্ঠানকে চিরন্তর করার জন্য ভোটার তালিকা থেকে শুরু করে নির্বাচন প্রক্রিয়ার প্রতিটি স্তরে ব্যাপক জামায়াত-শিবিরের অনুপ্রবেশ ঘটানো। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির ভোটব্যাংক তছনছ করে দেওয়া;

পঞ্চমত, বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধ ঘটানোর ক্ষেত্র প্রস্তুত করা, এ জন্য ব্যাপক অস্ত্রভাণ্ডার গড়ে তোলা, বিভিন্ন ঘটনার ভিতর দিয়ে নিজেদের শক্তিমত্তা ও অস্তিত্বের প্রমাণ রাখা মানুষকে প্রবল অনিশ্চয়তার আবর্তে নিক্ষেপ করে সন্ত্রস্ত ও শক্তিহীন করে তোলা,

ষষ্ঠত, ভারতের অভ্যন্তরে নানাবিধ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং জঙ্গি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে ভারতীয় সামরিক ও বেসামরিক শক্তিকে ব্যস্ত রেখে বাংলাদেশের ভিতরে জঙ্গিবাদের অবাধ চারণভূমি গড়ে তোলা।

পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশকে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ জঙ্গিস্তান গড়ে তোলার পিছনে তিনটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ কারণ আছে বলে অনুমান করা যায়- এক. কৌশলগত দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এর ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে। মিয়ানমার, নেপাল এবং বঙ্গোপসাগর আর ভারত পরিবেষ্টিত এই ভূখণ্ড চীন-ভারত-মিয়ানমার-নেপালের ওপর নজরদারির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ;

দুই. বাংলাদেশের মুসলমান সংখ্যাধিক্য এবং মাত্রাতিরিক্তভাবে ধর্মকে রাজনীতিতে ব্যবহারের প্রবণতা এই দেশে জঙ্গিবাদ চাষের সহজ সুযোগ করে দেয়। বিশেষ করে '৭৫-এর পর থেকে এই দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যায়; তিন. পাকিস্তানের অংশ থাকার কারণে আইএসআই ভেবেছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান-অধ্যুষিত এ অঞ্চলটির ওপর তাদের জন্মগত অধিকার রয়েছে। একাত্তরে এই অংশটি তাদের হাতের বাইরে চলে যাওয়ায় তারা প্রবলভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। একই সঙ্গে এই ভূখণ্ডটি যেহেতু ভারতের অখণ্ড মানচিত্রকে বিপন্ন এবং বিপর্যস্ত করার জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক স্থান, সেহেতু আইএসআই তাদের লালিত সন্তান জঙ্গিবাদকে এ অঞ্চলে প্রতিষ্ঠা করার জন্য সদাসক্রিয়। এই পটভূমি বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়ন করতে হবে। বর্তমান ঘটনাবলি অর্থাৎ এই ক্রমাগত নিরীহ মানুষ হত্যা, দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর ওপর উপর্যুপরি হামলা, দেশের শিক্ষা-ব্যবস্থাকে বিপর্যস্ত করা, মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত করে ফেলা, সমাজের প্রতিটি স্তরকে অনিশ্চয়তা এবং শঙ্কা ও ভীতির পক্ষে নিমজ্জিত করা এর পিছনে অনেক বড় লক্ষ্য হিসেবে কাজ করছে।

আমরা যদি নাইজেরিয়ার দিকে তাকাই, ইরাক-সিরিয়া-লিবিয়া-আফগানিস্তান-পাকিস্তানের দিকে তাকাই, যদি এশিয়া-আফ্রিকা-ইউরোপের অশান্ত অঞ্চলগুলোর দিকে দৃষ্টিনিবদ্ধ করি- তাহলে কিন্তু একই চিত্র দেখতে পাব। দেখতে পাব তালেবানের হিংস্রতা, আইএসআই জঙ্গিদের নৃশংসতা, বোকোহারাম জঙ্গিদের বর্বরতা। একই সঙ্গে যদি বাংলাদেশে একাত্তরের ঘটনা মেলাই, ২০০১-এর নির্বাচন-উত্তর তাণ্ডবের ঘটনাবলি মেলাই, যদি ২০১৪ সালের নির্বাচন-পূর্ববর্তী ধ্বংসযজ্ঞের বাংলাদেশকে মেলাই তাহলে বুঝতে বিলম্ব হবে না যে, জঙ্গিবাদের সন্ত্রাসযাত্রার পথটি এখন বাংলাদেশের ভূমি স্পর্শ করেছে। যদি একে এখনই রুখে দেওয়া না হয়, তাহলে আমরা জানি না এর চেহারা কার মতো হবে। পাকিস্তানে যেভাবে মসজিদের ভিতরে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়, শিক্ষাঙ্গনে হত্যালীলা চালিয়ে ১৪০ শিশু-কিশোরকে গুলি করে খুন করা হয়, এ দেশের চেহারা কি তেমনটি হবে? আফগানিস্তানের ইরাকের লিবিয়ার জর্দানের কিংবা নাইজেরিয়ার চেহারা পরিগ্রহ করবে আমাদের এই সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা সোনার বাংলাদেশ?

আজ এ কথা স্বীকার করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পর প্রয়োজনীয় যে কাজটি করা উচিত ছিল- তা হলো স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির যেখানে যতটুকু শিকড় ছিল তা পূর্ণাঙ্গভাবে নিঃশেষ করা; কিন্তু সেটা করা হয়নি। কখনো ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথা ভেবে, কখনো ব্যক্তিগত দুর্বলতার কারণে কখনো অজ্ঞতাবশত, আবার কখনো তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার ফলে স্বাধীনতার শত্রুরা অনায়াসে বংশবৃদ্ধি করতে পেরেছে। শত্রু এবং অগ্নির চিহ্নমাত্র রাখতে নেই- এই স্বতঃসিদ্ধ সত্যটি বিস্মৃত হওয়ার কারণে এ দেশের যে সর্বনাশটি ঘটে গেছে তার খেসারত কিন্তু এই দেশ এবং জাতিকে বড় মর্মান্তিকভাবে দিতে হয়েছে। আজকের এই পেট্রলবোমার ভয়ঙ্কর আস্ফালন, এই জীবনযাত্রাকে অনিশ্চিত করে ফেলা, এসবই সেই একাত্তর-উত্তর শৈথিল্যের পরিণতি। সেই শৈথিল্যকে তুলনা করা যেতে পারে অর্গলবিহীন কক্ষের সঙ্গে। দুর্বৃত্ত এবং স্বাধীনতার শত্রুদের অবাধ যাতায়াতের কারণেই পঁচাত্তরের পর সেই কক্ষটির দখল চলে গেছে স্বাধীনতা-বিরোধীদের কব্জায়। এর ফলে দানব-দমনের কাজটি ক্রমাগত কঠিনই হয়ে যাচ্ছে।

আমার কাছে শেখ হাসিনাকে জোয়ান অব আর্কের মতো মনে হয়। সেই পঞ্চদশ শতাব্দীর শুরুতে ফরাসি কিশোরী জোয়ান অব আর্ক যেভাবে পুরুষের বেশ ধারণ করে পলায়নপর এবং বিপর্যস্ত সৈন্যদের সংহত করে পরাক্রমশালী ব্রিটিশ সৈন্যকে পরাজিত করেছিলেন, ঠিক তেমনই করেই যেন শেখ হাসিনা একাকী লড়ছেন এবং দেশটাকে শত্রুমুক্ত করার চেষ্টা করছেন। জোয়ান অব আর্ক পেরেছিলেন, তবে এর পরিণতি তার জন্য সুখকর হয়নি। তার শৌর্য-বীর্য-মেধা এবং সাহস তার স্বপক্ষের কাছে ঈর্ষার উদ্রেক করেছিল। তাই মাত্র ১৯ বছর বয়সেই তাকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয় ডাইনি অপবাদ দিয়ে। কারণ পুরুষ-নিয়ন্ত্রিত সমাজব্যবস্থা জোয়ান অব আর্কের অসামান্য সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং সাহসকে নারীর মধ্যে থাকার কথা ভাবতে চায়নি।

আমি শেখ হাসিনার সেই পরিণতি কল্পনা করি না। কারণ এটা একবিংশ শতাব্দী। জোয়ান আব আর্ক যেমন ব্রিটিশরাজকে পরাস্ত করে শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধের অবসান ঘটিয়েছিলেন, শেখ হাসিনাও তেমনি অর্ধশতাব্দীব্যাপী তিল-তিল করে বেড়ে ওঠা স্বাধীনতা-বিরোধীদের পরাস্ত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দৃঢ়সংকল্প ব্যক্ত করেছেন। জোয়ান অব আর্ককে পুড়িয়ে মেরে ফরাসিরা অবশেষে তাকে দেবীর মর্যাদায় সন্ত সাজিয়েছিল।

শেখ হাসিনা জয়ী হোক এবং মানুষই থাকুন, তার ওপর দেবত্ব আরোপিত হোক- কামনা করি না কখনো। তাকে যারা ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে চিত্রিত করতে চান, তাদের সঙ্গে আমি সহমত পোষণ করি না। তবে শুধু এটাই প্রত্যাশা করি- যারা ট্রয়ের কাঠের ঘোড়া বহনের বন্দনা করছেন তাদের ব্যাপারে তিনি সতর্ক থাকুন।

লেখক : প্রকাশিতব্য দৈনিক জাগরণ সম্পাদক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন