শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

বন্দনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন

আবেদ খান
অনলাইন ভার্সন
বন্দনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন

কাগজ কলম নিয়ে বসেছিলাম- ইচ্ছে ছিল ফেব্রুয়ারির ওপর একটা ফরমায়েশি লেখা লিখব। এ-সময় আমাদের পরিবারের গৃহকর্ম-সহযোগী কওসর বিষণ্ন মুখে এসে দাঁড়াল সামনে। তার দিকে তাকাতেই বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে সে বলল, দুজন অত্যন্ত নিকট আত্মীয় জামায়াত-বিএনপির জঙ্গিদের ছোড়া পেট্রলবোমায় ঝলসে ঘটনাস্থলেই প্রাণত্যাগ করেছেন। পেট্রলবোমাটি মারা হয়েছে বরিশালগামী ট্রাকে। ট্রাকচালক এজাজুল তার শ্বশুর মোতালেবকে নিয়ে যাচ্ছিলেন বরিশালে। মোতালেব তার জামাতাকে অনুরোধ করেছিলেন বরিশালে কোনো ট্রিপ পেলে তাকে সেখানে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। মোতালেব চেয়েছিলেন বরিশালের বাবুগঞ্জ থেকে তার শাশুড়িকে নিয়ে আসবেন। ভোর ৫টার দিকে হঠাৎ জঙ্গিরা সেই ট্রাকে পেট্রলবোমা ছুড়ে মারে। ফলে ট্রাকের তিনজনই নিহত হন। তার মধ্যে দুজন আমাদের কওসরের নিকটাত্মীয়। সেই দুজন মোতালেব এবং এজাজুল। জামায়াত-বিএনপি জঙ্গিদের নৃশংস হামলার সর্বশেষ শিকার। খালেদা জিয়ার তথাকথিত আপসহীন চরিত্রের হিংস্র সিদ্ধান্তের কারণে গত সোয়া এক মাসে এই নিয়ে সম্ভবত ৬০টি প্রাণ নিঃশেষ হলো।

আমি কওসরের মুখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না। দুুপুরের দিকে কওসরের ভগ্নিপতি সাজ্জাদ এলেন। তিনি যাচ্ছেন বরিশালে দগ্ধীভূত মরদেহ দুটি নিয়ে আসতে। কাঁদতে কাঁদতে সাজ্জাদ বললেন, এই মোতালেবই তাকে তার তিন মাস বয়স থেকে লালন-পালন করে বড় করেছেন, জীবনে দাঁড় করিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত মোতালেব মিয়া এবং যুবক এজাজুলকে যে প্রাণ দিতে হবে, তা তিনি কল্পনাও করতে পারছিলেন না। স্তব্ধ হয়ে শূন্য অসহায় দৃষ্টিতে সাজ্জাদ আমাদের দিকে তাকাচ্ছিলেন। তার চোখে প্রত্যাশার চিহ্ন ছিল না কিন্তু তারপরও আমি কুণ্ঠিত হচ্ছিলাম। নিজেকে প্রচণ্ডভাবে অপমানিত, লাঞ্ছিত এবং বিধ্বস্ত মনে হচ্ছিল।

সাজ্জাদ আমাদের বাসা থেকে রওনা দিচ্ছেন একজোড়া আগুনে পোড়া মানুষের লাশ আনতে। আর আমি যেন অনুভব করছি পেট্রলবোমার আগুনে আমার রোমকূপ পুড়ছে, আমার সমস্ত শরীরের চামড়া পুড়ে যাচ্ছে, মাংস-চর্বি গলে যাচ্ছে।

স্বল্পভাষী কওসর শুধু অস্ফুট স্বরে বলল, যদি পঞ্চাশটা পেট্রলবোমা মারতে পারতাম খালেদা জিয়ার বাড়িতে তাহলে সেটাই করতাম। তার এই নিষ্ফল আক্রোশের প্রতি সমর্থন দিতে পারছিলাম না বটে, কিন্তু অনুভব করতে পারছিলাম- তার ভেতরকার বেদনা ক্রোধ হয়ে ঝরে পড়ছে এভাবেই।

দুই

একজন বিদগ্ধ ব্যক্তি, যিনি দেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক আসনের নামকরা মানুষও বটে, আমার সঙ্গে দেখা হলো একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে। তিনি বেশ উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, অবস্থা তো দিনের পর দিন খারাপই হয়ে যাচ্ছে। এখন সমাধানটা কী? বললাম, আপনি কীভাবে সমাধান হওয়ার কথা ভাবছেন?

তিনি বললেন, হয় সরকারের উচিত আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া, না-হলে উচিত সরে যাওয়া।

-অর্থাৎ তারেক রহমান বিদেশ থেকে যে কথা বলছে, সেটাই করা উচিত?

-কঠোর ব্যবস্থা না নিতে পারলে আর উপায়ই-বা কী?

আমি অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বললাম, 'অর্থাৎ প্রতিদিন পেট্রলবোমা মেরে নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিচারে হত্যা করলে ক্ষমতায় যাওয়া যায়? যারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নিরপরাধ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করতে পারে, তারা ক্ষমতায় বসলে কী করবে, কী ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত হবে- সেটা কি ভাবতে পারবেন আপনি?'

এবার তিনি একটু থতমত খেলেন। বললেন, কথাটা তো ঠিক, কিন্তু কী করা উচিত কিছুই তো বুঝতে পারছি না।

বললাম, 'একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী আর আল-বদর, রাজাকাররা ৩০ লাখ মানুষ মেরেছে, তখন জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি, এখন ১৬ কোটি। সেই অনুপাতে কত মানুষ খুন হবে, কত গণকবর হবে, কত মা-বোনের সম্ভ্রম লুট হবে সেটাও তো মাথায় রাখতে হবে এমনভাবে বিকল্প কল্পনা করলে।'

সেই বিদগ্ধ মানুষটি আমার কথায় সায় দিলেন মনে হয় তার নিজের পরিণতির কথা চিন্তা করে।

এটা শুধু তার একার নিরীহ ভাবনা নয়, আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত একটি অংশের ভিতরেও এই ভাবনা পল্লবিত হচ্ছে। আর এটাই হচ্ছে, যারা বেপরোয়া পেট্রলবোমা মেরে মানুষ খুন করে চলেছে, তাদের রক্ষাকবচ। এই চিত্তদৌর্বল্য দুর্বৃত্তদের অধিকতর বেপরোয়া এবং নিষ্ঠুর হওয়ার সুযোগ করে দেয়। একাত্তর সাল সম্পর্কে যাদের অভিজ্ঞতা আছে এবং যারা একাত্তরের বীভৎসতার ভিতর দিয়ে গেছেন, তাদের স্মৃতি উসকে দেওয়ার জন্য বলব, একাত্তরে কিন্তু অনেকেরই আত্মসমর্পণ করেও সম্পদ, সম্ভ্রম কিংবা জীবনরক্ষা করা সম্ভব হয়নি। অনেক আত্মসমর্পণবাদীর জীবন গেছে, সম্পদ গেছে। এটাও একাত্তরের ইতিহাসের আর এক অধ্যায়।

তিন

একাত্তরের প্রসঙ্গটি এখানে টেনে আনতে হলো, কারণ, এই বেপরোয়া নৃশংসতার পিছনে সুবিশাল পরিকল্পনা এবং গভীরতর ষড়যন্ত্র রয়েছে। সরকার কিংবা সরকারি দল নেতৃত্বাধীন জোটের নেতৃবৃন্দ যদি মনে করে থাকেন এটা কেবল জামায়াত-বিএনপির ক্ষমতা দখলের উদ্যোগ এবং তার জন্যই এত কিছু- তাহলে সেটা পূর্ণ সত্য হবে না- ক্ষুদ্রাংশিক সত্য হবে মাত্র। বাস্তব চিত্র হলো, জামায়াত-বিএনপিকে অবশ্যই ক্ষমতায় আনার চেষ্টা হচ্ছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিশেষ করে বাংলাদেশের শাসনভার জামায়াতের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে তালেবান-আইএস অধ্যুষিত এবং পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-নিয়ন্ত্রিত সরকার এখানে চাপানোরই চেষ্টা হচ্ছে। যত ধরনের হামলা, যত ধরনের নীলনকশা, সব রকমের ষড়যন্ত্র এখন সবই করছে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা। তাদের একমাত্র লক্ষ্য একাত্তরে অর্জিত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত চিহ্ন মুছে ফেলা। এই অপচেষ্টা যে এখনই শুরু হয়েছে, তা কিন্তু নয়। পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে থাকার কথা ২০০৫-এর গোড়ার দিকে জামায়াত নেতা মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত মতিউর রহমান নিজামী অত্যন্ত দম্ভ করে বলেছিলেন, 'জামায়াত একদিন বাংলাদেশ শাসন করবে, সে জন্য ১০০ বছর অপেক্ষা করলেও করতে হবে।' যখন তিনি এই দম্ভোক্তি করেছিলেন তখন তিনি খালেদা জিয়া সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী এবং জামায়াত-বিএনপির নির্ভরযোগ্যতম নেতা হিসেবে ততক্ষণে তাদের স্থান স্পষ্ট করে ফেলেছে। অতএব আজ জামায়াত-শিবিরের যে অ্যাকশন প্রোগ্রাম আমরা দেখছি, এটা কোনো আকস্মিক ব্যাপার নয় এবং এটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার একটি অংশ। পাঠক এবং বাংলাদেশের ঘটমান পরিস্থিতির পর্যবেক্ষকরা যদি মুক্তদৃষ্টি নিয়ে ঘটনাবলি অবলোকন করেন তাহলে নিশ্চয়ই তাদের মনে পড়বে কতকগুলো বিষয়-

এক. জামায়াত সব সময় একটি কথার ওপর জোর দিয়ে আসছে, তা হলো, একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, তা ছিল গৃহযুদ্ধ এবং তার সুযোগ নিয়ে ভারতীয় আধিপত্যবাদ বাংলাদেশ সৃষ্টি করে এই অঞ্চলকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে;

দুই. একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, হয়েছে পাক-ভারত সংঘর্ষ, যা ছিল মুসলমানদের ওপর একটা প্রচণ্ড আঘাত;

তিন. একাত্তরে জামায়াত যা করেছে তা দেশ এবং ধর্মের জন্য সঠিকই ছিল;

চার. জামায়াতের ওপর কোনো আঘাত এলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাধবে;

পাঁচ. জামায়াত একদিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে।

একটা বিষয় লক্ষ্য করার মতো। একাত্তরের পর থেকে পাকিস্তান কিংবা জামায়াতে ইসলামী কিন্তু এক মুহূর্তের জন্যও বসে থাকেনি। বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধকে ধ্বংস করার জন্য তারা এখন পর্যন্ত নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একাত্তরের পর বাংলাদেশ-বিরোধী যাবতীয় চেষ্টায় জামায়াত ছিল পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য সঙ্গী। জামায়াত পাকিস্তানকে তাদের সব কর্মকাণ্ডের ঘাঁটি বানিয়ে মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে তাদের শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে থাকে এবং সর্বক্ষেত্রে তাদের একটাই স্থির লক্ষ্য। আর তা হলো, বাংলাদেশ-বিরোধী প্রচারণা এবং বাংলাদেশে নানা ধরনের নাশকতা অন্তর্ঘাতমূলক কাজ সংঘটিত করা। এ ক্ষেত্রে সৌদি আরবের নেতৃত্বে মুসলিম দেশগুলোর অধিকাংশই জামায়াতকে ব্যাপক অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়েছে এবং এখনো দিয়ে চলেছে।

চার

আপাতদৃষ্টিতে অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও পাঠকের স্মৃতি নাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বলে রাখি, ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর থেকে '৭৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১১৬টি দেশ। পাকিস্তান বাংলাদেশ স্বীকৃতি দেয় ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সালে। ওই একই দিনে স্বীকৃতি দেয় ইরান এবং তুরস্ক, এর ছয় দিন পর দেয় নাইজেরিয়া এবং ১০ দিন পর দেয় কাতার। যদি কেউ এভাবে ভাবতে চান তাহলে এমনটি ভাবতে পারেন যে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করার পর পাকিস্তান অতি দ্রুত তার ভূমি পাকাপোক্ত করার জন্য এই কৌশলী স্বীকৃতি দিয়েছিল। আর সৌদি আরবকে স্ট্যান্ডবাই রেখেছিল '৭৫-এর পটপরিবর্তনকে আনুষ্ঠানিকতা দেওয়ার জন্য। আর তাই আমরা দেখি ১৯৭৫-এর ১৬ আগস্ট অর্থাৎ জাতির জনককে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করার পর দিনই সৌদি আরবের স্বীকৃতি আসে এবং ৩১ আগস্ট চীন স্বীকৃতি দেয়। '৭৫-এর ১৫ আগস্টের পরপরই সাহায্যের ঝাঁপি নিয়ে আসে পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন আরব দেশগুলো। এ থেকে খুব সহজে প্রতীয়মান হয়, বাংলাদেশের হৃত জমি পুনরুদ্ধারের জন্য পাকিস্তান কী পরিমাণ শক্তি প্রয়োগ করেছিল। পঁচাত্তরের পর তারা বিলম্ব করেনি তাদের অর্জনকে গুছিয়ে আনতে। তাদের সবচেয়ে বড় শিকার ছিল একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণাকারী মেজর জিয়া। চট্টগ্রাম বেতারে তাকে উপস্থিত করানোর ফলে তার ভিতরে নেতৃত্বের যে স্পৃহা তৈরি হয়েছিল, তাতে পরবর্তী পর্যায়ে সামগ্রিক বিবেচনায় তিনি প্রার্থিত অবস্থান না পাওয়াতে সংক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছিলেন। তার এই মানসিক প্রতিক্রিয়া এমন একজন টের পেয়েছিলেন যিনি সে সময় পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তান অঞ্চলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। তিনি তার গোপন মিশন হিসেবে তথাকথিত স্বপক্ষ ত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। শুধু তাই নয়, অ্যাকটিভ সার্ভিসের লোক হওয়া সত্ত্বেও যুদ্ধে না গিয়েও তিনি সে সময় মুক্তিনগর সরকারের কেন্দ্রস্থলে অবস্থান গ্রহণ করেন। সামরিক পরামর্শক হিসেবে প্রবাসী সরকারের আস্থা অর্জন করার পাশাপাশি সঙ্গোপনে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষে তার ওপর ন্যস্ত দায়িত্ব তিনি অত্যন্ত সূচারুভাবেই পালন করেন। যদি এমন সন্দেহ করা হয় যে, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সামরিক বাহিনীর অফিসারদের ভিতর সে সময় যে অদৃশ্য বিভাজন এবং পারস্পরিক সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছিল, আর প্রবাসী সরকার ও যুব নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল তার পিছনে ওই ব্যক্তির একটা গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল, তাহলে বোধ হয় তা অমূলক হবে না। কাজেই পরিস্থিতি বিশ্লেষণে দেখা যাবে, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়াউর রহমানের কেন্দ্রীয় চরিত্র হয়ে ওঠার পেছনে জিয়াউর রহমানের নিজের কৃতিত্বের চেয়ে তাদেরই কৃতিত্ব অধিকতর, যারা বাংলাদেশের অস্তিত্বকে অস্বীকার করেছে এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সর্বাংশে যুদ্ধ চালাচ্ছে। জিয়া ছিলেন তাদেরই পুতুল। তাই তিনি তাদের ক্রীড়ানক হিসেবেই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী-রাজনীতির পৃষ্ঠপোষকতা করে গেছেন, একের পর এক মুক্তিযোদ্ধা বধ করেছেন, রাজনীতিকে রাজনীতিকদের জন্য অসম্ভব করে দেওয়ার প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে তিনি একাত্তরের ঘাতক ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীদের সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছেন, সামরিক-বেসামরিক আমলাদের রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধার তকমা থাকায় তার পক্ষে সম্ভব হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের বিরাট অংশকে বিভ্রান্ত করার। তাকে এভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় প্রতিষ্ঠা দেওয়ার জন্য ইনাম হিসেবে তিনি সেই মুখোশধারী আইএসআই এজেন্টকে মন্ত্রীর মর্যাদা প্রদান করতে এতটুকু দ্বিধা করেননি। জিয়া তাকে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন তার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায়।

জিয়া থেকে শুরু করে তার পরবর্তী ২১ বছরের ইতিহাস বাংলাদেশের রাজনীতি, সমাজ জীবন কিংবা অর্থনীতিতে একাধিক্রমে পাকিস্তানিকরণের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত অর্জন ধ্বংস করার ইতিহাস, জামায়াতে ইসলামীর অবাধ শাখা-প্রশাখা বিস্তারের ইতিহাস, সাম্প্রদায়িকতা উত্থানের ইতিহাস, জঙ্গিবাদ চাষের ইতিহাস।

পাঁচ

সুদীর্ঘ ২১ বছর পর হঠাৎ করে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া আইএসআই-এর প্রশ্রয়ে লালিত রাজনীতি চমকে গেল বটে কিন্তু হতোদ্যম হলো না। কারণ পুরো ২১ বছর ধরেই তারা নিরাপদে এবং নির্বিঘ্নে গোটা রাষ্ট্রযন্ত্রকে নিজেদের মতো করে সাজিয়েছিল। কাজেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি ২১ বছর পর নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এলো বটে, কিন্তু সমগ্র পরিস্থিতি রইল তাদের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্র-ব্যবস্থার প্রতিটি শাখা-প্রশাখার ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা মুখোশগুলো অকস্মাৎ সক্রিয় হয়ে উঠল। তারা মোটামুটি তাদের কর্মপরিকল্পনার ছক কেটে ফেলল। যেমন-

প্রথমত, তারা প্রশাসনে তাদের প্রতিপক্ষকে চিহ্নিত করে তাদের ছাঁটাই করার ব্যবস্থা করল;

দ্বিতীয়ত, তারা নিজেদের শক্তি সংহত করার উদ্যোগ গ্রহণ করল এবং বিভিন্ন স্তরে নিজেদের খাস-বাহিনী মোতায়েন করার গোপন ব্যবস্থা গ্রহণ করল;

তৃতীয়ত, তারা ধর্মভিত্তিক ভারতবিরোধী শক্তিগুলোকে সমন্বিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করল এবং জঙ্গি স্কোয়াড গঠন করে তাদের ব্যাপকভাবে প্রশিক্ষিত করতে থাকল যাতে সময় এবং সুযোগমতো দেশে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো যায়। তারা এমন একটা পরিস্থিতি ঘটানোর চেষ্টা করেছে যাতে আর কখনো এবং কোনো দিনও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে না পারে- তার সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করা;

চতুর্থত, স্বাভাবিক উপরিকাঠামো দৃশ্যমান করে ক্ষমতায় অধিষ্ঠানকে চিরন্তর করার জন্য ভোটার তালিকা থেকে শুরু করে নির্বাচন প্রক্রিয়ার প্রতিটি স্তরে ব্যাপক জামায়াত-শিবিরের অনুপ্রবেশ ঘটানো। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির ভোটব্যাংক তছনছ করে দেওয়া;

পঞ্চমত, বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধ ঘটানোর ক্ষেত্র প্রস্তুত করা, এ জন্য ব্যাপক অস্ত্রভাণ্ডার গড়ে তোলা, বিভিন্ন ঘটনার ভিতর দিয়ে নিজেদের শক্তিমত্তা ও অস্তিত্বের প্রমাণ রাখা মানুষকে প্রবল অনিশ্চয়তার আবর্তে নিক্ষেপ করে সন্ত্রস্ত ও শক্তিহীন করে তোলা,

ষষ্ঠত, ভারতের অভ্যন্তরে নানাবিধ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং জঙ্গি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে ভারতীয় সামরিক ও বেসামরিক শক্তিকে ব্যস্ত রেখে বাংলাদেশের ভিতরে জঙ্গিবাদের অবাধ চারণভূমি গড়ে তোলা।

পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশকে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ জঙ্গিস্তান গড়ে তোলার পিছনে তিনটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ কারণ আছে বলে অনুমান করা যায়- এক. কৌশলগত দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এর ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে। মিয়ানমার, নেপাল এবং বঙ্গোপসাগর আর ভারত পরিবেষ্টিত এই ভূখণ্ড চীন-ভারত-মিয়ানমার-নেপালের ওপর নজরদারির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ;

দুই. বাংলাদেশের মুসলমান সংখ্যাধিক্য এবং মাত্রাতিরিক্তভাবে ধর্মকে রাজনীতিতে ব্যবহারের প্রবণতা এই দেশে জঙ্গিবাদ চাষের সহজ সুযোগ করে দেয়। বিশেষ করে '৭৫-এর পর থেকে এই দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যায়; তিন. পাকিস্তানের অংশ থাকার কারণে আইএসআই ভেবেছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান-অধ্যুষিত এ অঞ্চলটির ওপর তাদের জন্মগত অধিকার রয়েছে। একাত্তরে এই অংশটি তাদের হাতের বাইরে চলে যাওয়ায় তারা প্রবলভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। একই সঙ্গে এই ভূখণ্ডটি যেহেতু ভারতের অখণ্ড মানচিত্রকে বিপন্ন এবং বিপর্যস্ত করার জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক স্থান, সেহেতু আইএসআই তাদের লালিত সন্তান জঙ্গিবাদকে এ অঞ্চলে প্রতিষ্ঠা করার জন্য সদাসক্রিয়। এই পটভূমি বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়ন করতে হবে। বর্তমান ঘটনাবলি অর্থাৎ এই ক্রমাগত নিরীহ মানুষ হত্যা, দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর ওপর উপর্যুপরি হামলা, দেশের শিক্ষা-ব্যবস্থাকে বিপর্যস্ত করা, মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত করে ফেলা, সমাজের প্রতিটি স্তরকে অনিশ্চয়তা এবং শঙ্কা ও ভীতির পক্ষে নিমজ্জিত করা এর পিছনে অনেক বড় লক্ষ্য হিসেবে কাজ করছে।

আমরা যদি নাইজেরিয়ার দিকে তাকাই, ইরাক-সিরিয়া-লিবিয়া-আফগানিস্তান-পাকিস্তানের দিকে তাকাই, যদি এশিয়া-আফ্রিকা-ইউরোপের অশান্ত অঞ্চলগুলোর দিকে দৃষ্টিনিবদ্ধ করি- তাহলে কিন্তু একই চিত্র দেখতে পাব। দেখতে পাব তালেবানের হিংস্রতা, আইএসআই জঙ্গিদের নৃশংসতা, বোকোহারাম জঙ্গিদের বর্বরতা। একই সঙ্গে যদি বাংলাদেশে একাত্তরের ঘটনা মেলাই, ২০০১-এর নির্বাচন-উত্তর তাণ্ডবের ঘটনাবলি মেলাই, যদি ২০১৪ সালের নির্বাচন-পূর্ববর্তী ধ্বংসযজ্ঞের বাংলাদেশকে মেলাই তাহলে বুঝতে বিলম্ব হবে না যে, জঙ্গিবাদের সন্ত্রাসযাত্রার পথটি এখন বাংলাদেশের ভূমি স্পর্শ করেছে। যদি একে এখনই রুখে দেওয়া না হয়, তাহলে আমরা জানি না এর চেহারা কার মতো হবে। পাকিস্তানে যেভাবে মসজিদের ভিতরে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়, শিক্ষাঙ্গনে হত্যালীলা চালিয়ে ১৪০ শিশু-কিশোরকে গুলি করে খুন করা হয়, এ দেশের চেহারা কি তেমনটি হবে? আফগানিস্তানের ইরাকের লিবিয়ার জর্দানের কিংবা নাইজেরিয়ার চেহারা পরিগ্রহ করবে আমাদের এই সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা সোনার বাংলাদেশ?

আজ এ কথা স্বীকার করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পর প্রয়োজনীয় যে কাজটি করা উচিত ছিল- তা হলো স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির যেখানে যতটুকু শিকড় ছিল তা পূর্ণাঙ্গভাবে নিঃশেষ করা; কিন্তু সেটা করা হয়নি। কখনো ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথা ভেবে, কখনো ব্যক্তিগত দুর্বলতার কারণে কখনো অজ্ঞতাবশত, আবার কখনো তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার ফলে স্বাধীনতার শত্রুরা অনায়াসে বংশবৃদ্ধি করতে পেরেছে। শত্রু এবং অগ্নির চিহ্নমাত্র রাখতে নেই- এই স্বতঃসিদ্ধ সত্যটি বিস্মৃত হওয়ার কারণে এ দেশের যে সর্বনাশটি ঘটে গেছে তার খেসারত কিন্তু এই দেশ এবং জাতিকে বড় মর্মান্তিকভাবে দিতে হয়েছে। আজকের এই পেট্রলবোমার ভয়ঙ্কর আস্ফালন, এই জীবনযাত্রাকে অনিশ্চিত করে ফেলা, এসবই সেই একাত্তর-উত্তর শৈথিল্যের পরিণতি। সেই শৈথিল্যকে তুলনা করা যেতে পারে অর্গলবিহীন কক্ষের সঙ্গে। দুর্বৃত্ত এবং স্বাধীনতার শত্রুদের অবাধ যাতায়াতের কারণেই পঁচাত্তরের পর সেই কক্ষটির দখল চলে গেছে স্বাধীনতা-বিরোধীদের কব্জায়। এর ফলে দানব-দমনের কাজটি ক্রমাগত কঠিনই হয়ে যাচ্ছে।

আমার কাছে শেখ হাসিনাকে জোয়ান অব আর্কের মতো মনে হয়। সেই পঞ্চদশ শতাব্দীর শুরুতে ফরাসি কিশোরী জোয়ান অব আর্ক যেভাবে পুরুষের বেশ ধারণ করে পলায়নপর এবং বিপর্যস্ত সৈন্যদের সংহত করে পরাক্রমশালী ব্রিটিশ সৈন্যকে পরাজিত করেছিলেন, ঠিক তেমনই করেই যেন শেখ হাসিনা একাকী লড়ছেন এবং দেশটাকে শত্রুমুক্ত করার চেষ্টা করছেন। জোয়ান অব আর্ক পেরেছিলেন, তবে এর পরিণতি তার জন্য সুখকর হয়নি। তার শৌর্য-বীর্য-মেধা এবং সাহস তার স্বপক্ষের কাছে ঈর্ষার উদ্রেক করেছিল। তাই মাত্র ১৯ বছর বয়সেই তাকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয় ডাইনি অপবাদ দিয়ে। কারণ পুরুষ-নিয়ন্ত্রিত সমাজব্যবস্থা জোয়ান অব আর্কের অসামান্য সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং সাহসকে নারীর মধ্যে থাকার কথা ভাবতে চায়নি।

আমি শেখ হাসিনার সেই পরিণতি কল্পনা করি না। কারণ এটা একবিংশ শতাব্দী। জোয়ান আব আর্ক যেমন ব্রিটিশরাজকে পরাস্ত করে শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধের অবসান ঘটিয়েছিলেন, শেখ হাসিনাও তেমনি অর্ধশতাব্দীব্যাপী তিল-তিল করে বেড়ে ওঠা স্বাধীনতা-বিরোধীদের পরাস্ত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দৃঢ়সংকল্প ব্যক্ত করেছেন। জোয়ান অব আর্ককে পুড়িয়ে মেরে ফরাসিরা অবশেষে তাকে দেবীর মর্যাদায় সন্ত সাজিয়েছিল।

শেখ হাসিনা জয়ী হোক এবং মানুষই থাকুন, তার ওপর দেবত্ব আরোপিত হোক- কামনা করি না কখনো। তাকে যারা ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে চিত্রিত করতে চান, তাদের সঙ্গে আমি সহমত পোষণ করি না। তবে শুধু এটাই প্রত্যাশা করি- যারা ট্রয়ের কাঠের ঘোড়া বহনের বন্দনা করছেন তাদের ব্যাপারে তিনি সতর্ক থাকুন।

লেখক : প্রকাশিতব্য দৈনিক জাগরণ সম্পাদক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’
‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
শ্রীপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডার টিকিট
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডার টিকিট

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধে বৃদ্ধ নিহত
জমি নিয়ে বিরোধে বৃদ্ধ নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৮০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৮০১ হাজি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ছয় দফা দাবিতে মাদারীপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ছয় দফা দাবিতে মাদারীপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
একনেকের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক কর্মচারীকে গুলি
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক কর্মচারীকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতিকালে গৃহবধূকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
ডাকাতিকালে গৃহবধূকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি
কমলনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ফাইনাল হার; অবশেষে মুখ খুললেন হেড
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ফাইনাল হার; অবশেষে মুখ খুললেন হেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় পার্টনার কংগ্রেস সমাবেশ
কুমিল্লায় পার্টনার কংগ্রেস সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে নির্বাচন অফিসে দুদকের অভিযান
দিনাজপুরে নির্বাচন অফিসে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জে টমটমের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
কিশোরগঞ্জে টমটমের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষকদের শাস্তি ও ছাত্রীদের নিরাপত্তা চেয়ে শাবি ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
ধর্ষকদের শাস্তি ও ছাত্রীদের নিরাপত্তা চেয়ে শাবি ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জন্মদিনে জয় না পেলেও শেষ ষোলোতে মায়ামি
মেসির জন্মদিনে জয় না পেলেও শেষ ষোলোতে মায়ামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাণের আমেজ আর হৃদয়ের উষ্ণতায় ব্রুকলীন পথমেলায় মানবতার জয়গান
প্রাণের আমেজ আর হৃদয়ের উষ্ণতায় ব্রুকলীন পথমেলায় মানবতার জয়গান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলন আজ
ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলন আজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম