শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

আলহামদুলিল্লাহ! কেন বলবেন! কখন বলবেন

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আলহামদুলিল্লাহ! কেন বলবেন! কখন বলবেন

কোনো কিছু পাওয়ার পর কিংবা কোনো কিছু খাওয়ার পর আমরা সাধারণত আলহামদুলিল্লাহ বলি। এর বাইরেও বলি। কোনো সুসংবাদ, রোগমুক্তি কিংবা অন্তর শীতল করা আবেগ-অনুভূতির ক্ষেত্রেও আলহামদুলিল্লাহ বলি। এটি একটি কোরআনিক শব্দ, যার অর্থ সব প্রশংসা আল্লাহর। কোনো নিরীশ্বরবাদী যদি প্রশ্ন করেন কেন আপনি আলহামদুলিল্লাহ বলবেন? কারণ সবকিছুই তো আপনি অর্জন করেছেন নিজস্ব পরিশ্রমের বিনিময়ে অথবা আপনার মতো অন্য কোনো মানুষের দয়া-করুণা কিংবা অনুকম্পার কারণে। কম জানা দুর্বল ইমানের লোকজন বুদ্ধিমান নিরীশ্বরবাদীর দ্বারা যে কোনো সময় বিভ্রান্ত হতে পারেন। আর সে কারণে সচরাচর ব্যবহৃত খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকলে অনেক ফেতনা-ফেসাদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

আলহামদুলিল্লাহ বুঝতে হলে সবার আগে দরকার আলহামদু শব্দটির অর্থ, উদ্দেশ্য এবং তাৎপর্য জানা। পরে আপনাকে জানতে হবে রব এবং আলামিন শব্দের অর্থ। আলহামদু বলতে সেই প্রশংসাকে বোঝানো হয় যা নিয়ামতের কারণে জ্ঞাপিত হয়। আর নিয়ামত হলো সেসব পুরস্কার, দান কিংবা অনুদান যা বান্দা তার মালিক দীন-দুনিয়ার বাদশাহ আল্লাহর পক্ষ থেকে জন্মসূত্রে বা কর্মসূত্রে লাভ করে। নিয়ামতগুলো কখনো দেখা যায় আবার কখনো দেখা যায় না; কখনো স্পর্শ করা যায় আবার কখনো যায় না- হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়। নিয়ামতের জন্য আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও প্রশংসা হারাম। আল্লাহর নিয়ামত সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে হলে আপনার থাকতে হবে আধুনিক বিজ্ঞানময় একটি মন, বুদ্ধিমান মস্তিষ্ক এবং প্রচুর জ্ঞান।

পবিত্র কোরআনের সুরা ইবরাহিমের ৩৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'তোমরা আল্লাহর নিয়ামত গুনে শেষ করতে পারবে না'। মানুষ সাধারণত এসব খোঁজাখুঁজির তোয়াক্কা করে না। আল্লাহর দেওয়া নিয়ামতকে নিজের প্রাপ্য কিংবা পরিশ্রমলব্ধ বা অন্য কোনো মানুষের অনুগ্রহ মনে করে তারা হয় নির্বিকার থাকে, নয়তো অহংকারী হয়ে পড়ে কিংবা অন্য কোনো বান্দার কাছে মাথা নুইয়ে আত্মসমর্পণ করে। আর এ কারণেই এ আয়াতের পরবর্তী বাক্যে আল্লাহ বলেন, 'মানুষ বড়ই জালিম, অকৃতজ্ঞ'। কোন জালিম কোন অকৃতজ্ঞ তা বোঝার জন্য আয়াতের প্রথম বাক্যটি পড়তে হবে। আল্লাহ বলেন, 'আর যিনি তাঁর নিকট চাওয়া প্রতিটি বস্তু দিয়ে দিলেন'। আয়াতের এ অংশের ব্যাখ্যায় বলা যায় মানুষ তার রবের দরবারে কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করলে রব তা মঞ্জুর করেন। কিন্তু অকৃতজ্ঞ এবং জালিম প্রকৃতির মানুষ আল্লাহর নিয়ামতপ্রাপ্তির পর তা বেমালুম ভুলে যায়।

বুদ্ধিমান মানুষ আল্লাহর নিয়ামত সম্পর্কে ধারণা লাভের জন্য প্রথমে নিজ সত্তার প্রতি মনোযোগী হয় এবং সতর্ক পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে আবিষ্কারের চেষ্টা করে। মানুষের সত্তার দুটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। একটিকে বলা হয় দেহ এবং অন্যটি হলো আত্মা। দুর্ভাগ্য সেই মানুষের যে আত্মার ওপর শরীরকে প্রাধান্য দেয় এবং শরীরের ভোগবিলাসের জন্য আত্মার ওপর জুলুম করে কিংবা আত্মাকে মেরে ফেলে। কোনো মুমিন বান্দা শরীরকে আত্মার ওপর প্রাধান্য দেন না। তারা আত্মাকে পবিত্র রাখার জন্য সব সময় শরীর ও মনকে (নফ্স) নিয়ন্ত্রণ করেন। মুমিন তার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দিকে তাকান এবং দেহের ভিতর চলমান প্রায় পাঁচ হাজার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের খোঁজখবর নেন। তিনি ভাবেন কীভাবে শরীরের মধ্যে স্থাপিত ওষুধের কারখানাটির হাজারো রুহানি ওষুধ তার বিষ, ব্যথা, কাটাছেঁড়া কিছুটা ভালো করে দেয় অথবা ভাঙা হাড়গুলোকে জোড়া লাগিয়ে দেয়। নিজের শরীরের লাখো-কোটি কোষ কিংবা একটি কোষকে কেন্দ্র করে তৈরি একেকটি নিউক্লিয়াস এবং সেই নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের খেলার কাহিনী বান্দাকে রবের প্রতি কৃতজ্ঞ না করে পারে না। এখন প্রশ্ন হলো, বান্দার প্রতি আল্লাহপ্রদত্ত নিয়ামতগুলোর মধ্যে কোনটিকে প্রাধান্য দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলতে হবে? আমার মতে জাগতিক বিষয়গুলোর যেসব ঘটনা, উপকরণ এবং উপাদান সহজে দেখা যায়, বোঝা যায় কিংবা অনুভব করা যায় সেগুলোকে স্মরণে এনে আলহামদুলিল্লাহ বললে হৃদয়-মন খুব সহজেই আল্লহর প্রতি মোতাওয়াজ্জু হয়ে পড়ে। স্বয়ং আল্লাহও তদ্রূপ নির্দেশ দিয়েছেন আল কোরআনে। সুরা দোহার ৬ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, '(হে নবী) আমি কি আপনাকে ইয়াতিম হিসেবে আশ্রয় দান করিনি!' পরবর্তী আয়াতগুলোয় আল্লাহ বলেন, 'তিনি আপনাকে পথহারা হিসেবে পেয়েছেন, এরপর পথ প্রদর্শন করেছেন। তিনি আপনাকে পেয়েছেন নিঃস্ব, অতঃপর অভাবমুক্ত করেছেন।' এ সুরার শেষ আয়াতে বলা হয়েছে, 'আপনার পালনকর্তার নিয়ামতের কথা প্রকাশ করুন'।

উপরোক্ত আয়াতগুলোয় আল্লাহ তার রসুল (সা.)-কে উদ্দেশ করে বললেও তিনি মূলত মানবমণ্ডলীকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন তাদের প্রতি প্রদত্ত নিয়ামত সম্পর্কে কৃতজ্ঞ হওয়ার জন্য। জীবনের শুরু থেকে পর্যায়ক্রমে যেসব ঘটনা সহজেই দাগ কাটে সেগুলো স্মরণ করার জন্য ইঙ্গিত করা হয়েছে। এতিম হিসেবে জন্মের পর রসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর মা এবং দাদার মৃত্যুতে অনেকটা পথহারা পথিকের মতো চাচা আবু তালিবের কাছে আশ্রয় নেন। এ সময় থেকে উম্মুল মুমিনিন খাদিজা (রা.)-এর সঙ্গে ব্যবসা শুরুর আগ পর্যন্ত প্রাত্যহিক জীবনের দারিদ্র্য তাকে বার বার আঘাত করতে থাকে। সব শেষে তার আশ্রয়দাতা আবু তালিবের মৃত্যুর পর তিনি দিশাহারা হয়ে পড়েন। রসুলুল্লাহ (সা.) যখন মদিনা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং অল্প দিনের মধ্যে মক্কাসহ সমগ্র হিজাজ, ইয়েমেন, নুফুদ, হাইল, নজদ প্রভৃতি অঞ্চলের ওপর নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে একজন ক্ষমতাধর শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন তখন জাগতিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য, অর্থবিত্ত ও ক্ষমতা তার পায়ের কাছে চলে এলো। জীবনের এ সুখময় ক্ষণে তিনি সব সময় তার অতীত জীবনের সফল স্মৃতি বার বার স্মরণ এবং তার প্রতি প্রদত্ত আল্লাহর নিয়ামতের স্মরণ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে তার উম্মতের জন্য অনুকরণীয় এবং পালনীয় দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন।

আপনার প্রাত্যহিক জীবনের অসংখ্য ঘটনা স্মরণ করে আপনি আলহামদুলিল্লাহ বলতে পারেন। খুব ভোরে আপনি যখন ঘুম থেকে ওঠেন তখনো আপনার চোখে ঘুমের রেশ থাকার কারণে চোখ দুটি খুলতে হয়তো একটু দেরি করেন। কিন্তু ততক্ষণে আপনার দেহের পেশিগুলো ধীরে ধীরে সচল হয়ে গেছে, আপনার মস্তিষ্কও কাজ করতে শুরু করেছে। এ সময় আপনি সাধারণত একটু গড়াগড়ি করেন। তারপর গতকালের ঘটনা স্মরণ করেন। এরপর আজকের দিনের করণীয় নিয়ে মস্তিষ্ককে তৎপর করেন। যদি আপনার তাড়া থাকে তবে তিড়িং বিড়িং লাফ মেরে আপনি বিছানা থেকে উঠে পড়েন। আর আপনার যদি হতাশা কিংবা কাজের কোনো তাড়া না থাকে তবে শুয়ে শুয়ে গড়াগড়ি দিতে দিতে আকাশকুসুম কল্পনায় আপনি বহু হাতি-ঘোড়া মেরে রাজা-উজিরের বারটা বাজিয়ে হাপিত্যেশ করতে থাকেন। এ অবস্থায় নিদ্রা থেকে জাগ্রত হয়ে চোখ খোলার আগে আপনি কয়েকটি বিষয় চিন্তা করুন। আপনি যখন ঘুমিয়ে পড়েছিলেন তখন কার্যত আপনি ছিলেন মৃত। জাগ্রত হওয়ার আগে আল্লাহ দয়া করে আপনার রহটি আপনাকে ফেরত দেন। দ্বিতীয়ত, বেশির ভাগ মানুষের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয় ঘুমন্ত অবস্থায় এবং ভোর রাতের দিকে। অন্যদিকে কিয়ামত সংঘটিত হবে ভোররাতে। কাজেই ঘুম থেকে জেগে আপনি যদি আল্লাহকে ধন্যবাদ দেন রুহুটি ফেরত দেওয়ার জন্য এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন হার্ট অ্যাটাক কিংবা কিয়ামতের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে সেদিনের মতো বেঁচে যাওয়ার জন্য, তখন দেখবেন আপনার অন্তর আল্লাহর নুরে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে।

ঘুম থেকে উঠে অজু করেন। তারপর নামাজ পড়ে নিজের সব দুঃখ-কষ্ট-যাতনা, চাওয়া-পাওয়া, পরিকল্পনা, আশা-আশঙ্কার কথা আপনার মাতৃভাষায় বিনয়ের সঙ্গে সুন্দর সুন্দর শব্দমালা দিয়ে আল্লার কাছে উপস্থাপন করুন কখনো উচ্চৈঃস্বরে আবার কখনো নিম্নস্বরে কিংবা ফিসফিসিয়ে। আপনার এ মোনাজাতের ধরন হবে এমন যেন মহান আল্লাহ পরম বন্ধুরূপে আপনার সামনে রয়েছেন। আপনি আপনার মালিককে বলুন, প্রাণ খুলে বলুন, আবদারের সুরে এমনভাবে বলুন যা আপনি দুনিয়ার কাউকে বলতে পারেন না। দেখবেন বলতে বলতে আপনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন, আপনার অন্তরের সব বেদনা পানি হয়ে আপনার নাক-চোখের অশ্রু হয়ে যাবে। আপনি হয়ে পড়বেন প্রশান্তচিত্তের কৃতজ্ঞ এবং আত্মপ্রত্যয়ী একজন মানুষ।

মোনাজাত শেষ করে আপনি কারও সঙ্গে কথা বলবেন না। প্রশান্ত মন নিয়ে আপনি চলে যান বেলকনিতে কিংবা ছাদে। এবার আকাশের দিকে তাকান। তারপর চারদিকটায়। কিছু পাখিকে দেখবেন উড়তে। আপনার কানে ভেসে আসবে হরেকরকম পাক-পাখালির ডাক। এরপর আপনার দৃষ্টি জমিনে নামিয়ে আনুন। আশপাশের বৃক্ষ-তরুরাজি, মাটি ও মানুষের দিকে তাকান এবং পুনরায় আসমানের দিকে তাকিয়ে বলুন, আহ! দুনিয়াটি বড়ই সুন্দর যেন একটি আনন্দ ভুবন। আপনার চোখ, কান এবং অন্যান্য ইন্দ্রিয়ের কথা স্মরণ করুন যা না হলে পৃথিবীর সব রূপ, রস, গন্ধ আপনার অজানা থেকে যেত। সর্বশেষে নিজের মনকে বিনয়ী করুন, আপনার মালিককে ভালোবাসুন এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞ হয়ে বলে উঠুন আলহামদুলিল্লাহ।

প্রাত্যহিক জীবনের সব কাজ শুরুর আগে নিজেকে সাজান। শেভ, গোসল ইত্যাদি সারার পর পোশাক পরিবর্তন করে একটু আয়নার সামনে দাঁড়ান। মাত্র দু-তিন মিনিট। একটু সাজগোজ করুন। এ সময় গুনগুন করে প্রিয় কোনো গানের কয়েকটি লাইনে সুর তুলতে পারেন অথবা কোরআনের কোনো আয়াতে সুর তুলে তিলাওয়াত করতে করতে নিজেকে সজ্জিত করতে গিয়ে কেবল নিজের সৌন্দর্য নিয়ে ভাবুন। নিজেকে দেখুন এবং বলুন, আমি এক অনন্য মানুষ। আমি আল্লাহর দয়া, সাহায্য এবং করুণাপ্রাপ্ত একজন বান্দা; আল্লাহ আমায় ভালো রেখেছেন; অনেকের চেয়ে ভালো রেখেছেন- আলহামদুলিল্লাহ।

সকালের নাস্তার টেবিলে বসে আপনি টেবিলের খাবারের দিকে তাকান। স্মরণ করুন এই খাদ্যের জন্য অনেক মা সন্তানকে বিক্রি করে দেন, অনেক স্ত্রী স্বামীকে ছেড়ে চলে যান, অনেক স্বামী-পিতা ব্যর্থতা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেন। এই সময়ে আপনি ফোনে কথা বলবেন না। স্ত্রী-সন্তান বা কাজের লোকের ত্রুটি খুঁজবেন না এবং দিনের কর্মসূচি ভেবে পেরেশান হবেন না। সময় নিয়ে নাস্তা করুন এবং খেতে খেতে একটু চোখ বুজে খাবার স্বাদ অনুভবের চেষ্টা করুন। আল্লাহকে স্মরণ করুন এবং মনে মনে বার বার আলহামদুলিল্লাহ বলুন।

ঘর থেকে বের হওয়ার আগে পরিবারের সদস্যদের দিকে তাকান, তাদের জন্য অন্তরটি মহব্বতে পূর্ণ করুন। তারা সবাই আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার জন্য নিয়ামত। তাদের ত্রুটিগুলো ভুলে যান এবং ভাবুন আপনি তাদের ভালোবাসেন এবং তারাও আপনাকে ভালোবাসে। আপনারা একে অন্যের সাহায্যকারী, আনন্দলোকের সঙ্গী এবং বিপদ-আপদ, অসুখ-বিসুখের সময় সাহায্যকারী। তারপর সালাম বিনিময়ের পর বিসমিল্লাহ বলে ঘর থেকে বের হন। বের হওয়ার আগে এক নজরে আপনার ঘরটি দেখুন। পরিবারের সদস্যদের দেখুন এবং মনে মনে বলুন, আলহামদুলিল্লাহ। আশা করা যায় আল্লাহর রহমত ও বরকতের চাদরে আপনি মোড়ানো থাকবেন। কোনো সফলতার পেছনে আপনাকে ছুটতে হবে না। বরং সফলতাগুলো ভিক্ষুকের মতো বার বার আপনার কদমে আছড়ে পড়বে আর আপনি সে দৃশ্য দেখে বলে উঠবেন- আলহামদুলিল্লাহ!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন