শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

এক. অদ্ভুত কথা। কথাটা কিন্তু অদ্ভুতভাবেই সত্য। তা হলো, এদেশে পুলিশই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে বলে আমাকে বদলাও। পুলিশ নিজেকে কীভাবে বদলাবে সেটাও দীর্ঘ নয় বছর আগেই প্রস্তাবিত আইনের সংস্কার আকারে জমা দিয়ে রেখেছে। কিন্তু পুলিশ নিজেকে যতই বদলাতে চাক, যতই আইনের সংস্কার পেশ করুক, রাজনীতিময় এই দেশে রাজনীতির লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনীর মুক্তি মেলা ভার।  রাজনীতির নোংরা কাজগুলো করানোর জন্য এরাই তো সবচেয়ে দক্ষ! আর এদের ঘাড়েই সব অপকর্মের দায় চাপিয়ে দেওয়ারও রয়েছে মহাসুযোগ। এ কারণেই ঔপনিবেশিক আমলের পুলিশ থেকে শুরু করে পাকিস্তানি কিংবা স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশও যেন আজও সেই ‘পেটোয়া’ ইমেজ নিয়েই টিকে আছে। স্বৈরাচারী এরশাদের সময় যে পুলিশকে এক সময় ‘ঠোলা’ বলা হতো কালের পরিক্রমায় তারাই আজকে ‘পুলিশ লীগ’ বা ‘দেশের রাজা’তে পরিণত হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক অঞ্চলের পুলিশের দাপটে খোদ পুলিশ প্রশাসনের ভিতরেই চলছে যতসব ভয়ঙ্কর ধরনের পেশাগত অবিচার ও অধিকারহীনতার মারাত্মক বঞ্চনা। আঞ্চলিকতার ভয়াবহতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, বিশেষ জেলার পুলিশরাই যেন পুলিশ প্রশাসনের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগের একমাত্র অধিকারী। কাদের স্বার্থ পূরণ করতে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে সবার আগে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আমাদের পুলিশ বাহিনী আজ এতটাই জনমনে নিগৃহীত হয়ে পড়ল? মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের অসংখ্য এসপি, ডিআইজিসহ অগণিত পুলিশ জীবন দিয়েছিল স্বাধীন এই রাষ্ট্রটিকে জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে।

স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ৪৫ বছর পার হলেও সেই পুলিশ আজও স্বাধীন হয়নি! সরকারি দলের ক্যাডার বাহিনীর মতো বিরোধীদের সমানে পেটানো যাদের কাজ, সেই পুলিশই দেশের বাইরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে কী করে দেশের জন্য বয়ে আনে বিরল সম্মান? আমাদের এই পুলিশরাই কী করে শান্তি মিশনে দক্ষতা ও সততার পুরস্কারস্বরূপ সংখ্যায় সর্বোচ্চ স্থান অর্জন করে? কারণ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অশান্তি তৈরি করার মতো নেতা যে নেই! কাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢুকাতে হবে, কার পকেটে অস্ত্র, মাদক বা জিহাদি বই ঢুকিয়ে রিমান্ডে নিয়ে ‘সাইজ’ করতে হবে— এসব দক্ষতা জানা নেতাদের যে বড্ড অভাব শান্তি মিশনে!

দুই. বছর দুয়েক আগে আমার এক ক্লায়েন্টের ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো তার ক্যারিয়ার নিয়ে। তার নাকি আজন্ম শখ পুলিশে জয়েন করার। কথাবার্তার দীর্ঘক্ষণ পর ভয়ে ভয়ে সে জানাল, পঞ্চাশ লাখ টাকার মতো নাকি লাগবে পুলিশের এএসআই পদ পেতে হলে। সে নাকি এই টাকা জোগাড়ও করে রেখেছে। কিন্তু বিশ্বস্ত কোনো সোর্সের অভাবে কাউকে সে বিশ্বাস করতে পারছে না। আমি বললাম, এমনকি আছে পুলিশের চাকরিতে? এর জন্য পঞ্চাশ লাখ টাকা দিতে হবে? সে না মানলেও, তাকে জিজ্ঞাস করলাম, এর চেয়ে ঢের বেশি টাকা রোজগারের উদ্দেশ্যেই কি সে এভাবে পুলিশে ঢুকতে চাচ্ছে? অনেকটা লজ্জাই পেলাম তার উত্তরটা শুনে। সরাসরি আমাকে প্রশ্ন করল, টাকা না দিয়ে পুলিশে ঢোকার কোনো রাস্তা বাকি আছে নাকি? একজন সাধারণ কনস্টেবল পদেও নাকি আট-দশ লাখ টাকা লাগে। প্রমোশন আর পোস্টিং বাণিজ্যে নাকি কোটি কোটি টাকারও লেনদেন হয়। সপ্তাহ শেষে প্রতিটা থানায় মাসোহারা ও চাঁদা তুলে বড়কর্তাদের কাছে পৌঁছাতে না পারলে নাকি চাকরি নট। এই চাঁদাবাজি ও মাসোহারার টাকা বড়কর্তাদের হাত ঘুরে উপরের দিকে উঠতেই থাকে। চাঁদাবাজি ও মাসোহারার পুরো নেটওয়ার্কটাই চলছে সুশৃঙ্খলভাবে। কেউ লেফট-রাইটে ঠিকমতো পা মেলাতে না পারলে হয়ে যাচ্ছে কক্ষচ্যুত। পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে দিনের পর দিন দুর্গম কোনো পল্লী এলাকায় চাকরি রক্ষা করা ছাড়া তার কাছে অন্য কোনো উপায় আর থাকে না। তাই পুলিশ বেঁচে থাকার জন্যই এখন বেশ স্মার্ট! নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করতে তাই তাদের হাত আর কাঁপে না। বিরোধী দলের চিফ হুইপকে পর্যন্ত রাজপথে কুকুর-বেড়ালের মতো পেটাতে পারলে পদ, পদবি, পুরস্কার— সবই পাওয়া যায় রাতারাতি। তাই অবৈধ শাসককে রক্ষা করতে যারা রাজপথে নিজেদের প্রাণ পর্যন্ত বিলিয়ে দিচ্ছে, তাদের কৃতকর্মের বিচার করবে কে? তাদের পোড়ানো আগুনে দগ্ধ চা দোকানদারের জন্য মায়াকান্না আর বার্ন ইউনিটে শত ক্যামেরার ঝলক তাই তো আর দেখা যায় না। প্রকাশ্য আগুনে পুড়িয়েও তাদের ‘আগুন সন্ত্রাসী’ বলার সৎ সাহসই বা কোথায়? এ যেন ‘যেমনে নাচাও, তেমনি নাচি। পুতুলের কি দোষ।’ তারপরও কিন্তু দিন শেষে সব দোষে দোষী সেই নন্দঘোষ, সেই পুলিশ, সেই ‘পুতুল’।

তিন. পুলিশ যেন এখন সমালোচিত এক বাহিনী। ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বীকে চাঁদার জন্য ক্রসফায়ারের হুমকি দিতে, সিটি করপোরেশনের পরিদর্শক বিকাশকে মারধর, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, আর সর্বশেষে চা দোকানদার বাবুলকে চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে জ্বলন্ত চুলার আগুনে পুড়িয়ে মারার বীভৎসতা নিয়ে পুলিশ কী করে নিজেদের ‘দেশের রাজা’ বলে দাবি করতে পারে? এর কারণ একটাই। দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে যেরকম ফৌজদারি মামলা করা যায় না, আমাদের পুলিশকেও তেমনি আইনি সবরকম সুরক্ষা দিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ যে কাউকে যখন তখন মেরে ফেললেও তার কোনো বিচার হবে না এদেশে। হত্যার অপরাধে দেশের মানুষের হয় মৃত্যুদণ্ড আর পুলিশের শাস্তি হয় চাকরিচ্যুতি! এতে শাস্তি তো দূরের কথা সে বরং বসে বসে বেতনভাতা সবই পায়। হ্যাঁ, শাস্তির মধ্যে শুধু ‘স্পিড মানিটা’ পায় না। কিন্তু দেখা গেছে, এরাই বরং নানাবিধ তদবিরে জড়িয়ে আগের মতো উপরি ইনকামটা ঠিকই ধরে রাখে। পুলিশের এসব অপরাধ ‘বিচ্ছিন্ন’ নয়, বরং নিত্যনৈমিত্তিক। আইজিপি বলেছেন, ‘পুড়িয়ে হত্যায় পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে না। ব্যক্তিগত অপরাধের দায় পুলিশ বিভাগ নেবে না।’ কিন্তু ইউনিফর্ম পরে অভিযান চালানোর সময় অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত কী করে হয়? তাহলে রাব্বীকে নির্যাতনকারী পুলিশের পক্ষ হয়ে সরকার আপিল করল কেন? আর মজার দিকটা হচ্ছে, পুলিশ যতই অপরাধ করুক না কেন, তার দোষ ধরার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটি পুলিশ দিয়েই গঠিত। তাই পুলিশের হাতে মার খাওয়া ভিকটিমও কী করে যেন তদন্ত শেষে হয়ে যায় ‘পুলিশের কাজে বাধাদানের অপরাধে’ অপরাধী। তাই পুলিশের চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়া যাবে না। ভাগ্যক্রমে আগুনে পুড়ে মরা থেকে যদি বাবুল বেঁচেও যেত নিশ্চিতভাবেই সে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে ফৌজদারি মামলার আসামি সাব্যস্ত হয়ে যেত।

চার. পুরো পুলিশ বাহিনীকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই। আর সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীকে যেন জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবেই দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের ওপর যতই রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপ থাকুক না কেন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ, দমন, জনগণের জানমাল ও সম্পত্তি রক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করাই হচ্ছে পুলিশ বাহিনীর একমাত্র দায়িত্ব। অথচ এই সরকারের আমলে পুলিশের মধ্যে ব্যাপক হারে দুর্নীতি, রাজনৈতিক ও আর্থিক উচ্চাভিলাষ, অতিশয় ক্ষমতার চর্চা, রাজনৈতিক দলের নেতা ও ক্যাডারের মতো অতি উৎসাহী, আইনের শাসনকে বাদ দিয়ে সরকারি দমন নীতিকেই একমাত্র নীতি মনে করার কারণে গোটা পুলিশ বাহিনীকেই বদনামের ভাগিদার হতে হচ্ছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে, যাদের অঙ্গুলি হেলনে পুলিশকে দিয়ে দলীয় রাজনৈতিক এজেন্ডা পূরণের কাজ করাতে বাধ্য করা হয়, ক্ষমতার পরিবর্তনে সেই পুলিশই আরেক দলের হয়ে প্রকাশ্য রাজপথে তাদেরই পেটাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও লুত্ফুজ্জামান বাবরের ওপর পুলিশি অ্যাকশন মনে করিয়ে দেয় পুলিশ আসলে কারোরই নয়। যখন যার তখন তার।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীনদের খুশি করতে প্রজাতন্ত্রের এমন পুলিশ দেশ ও জাতির জন্য কখনো কল্যাণকর হতে পারে না। অবৈধ শাসনের গুম, খুন, গুলি, চাঁদাবাজির দায় গোটা পুলিশ বাহিনী কেন নিতে যাবে? এতে একসময় মাঠপর্যায়ে এই বাহিনীর ইমেজ ও আস্থা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তারা জনগণের সরাসরি প্রতিপক্ষে রূপান্তরিত হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীর নিজেদের মধ্যেও পারিবারিক অশ্রদ্ধা, সামাজিক মর্যাদাহানি, পেশাগত আতঙ্ক, অনীহা, হতাশা ও নেতিবাচক ইমেজের মাত্রা বহুগুণে বেড়ে যাবে। এতে করে পুলিশ বাহিনীর একাই ক্ষতি হবে তা কিন্তু নয়, গোটা দেশের জন্যই তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠবে।

পাঁচ. রাজনৈতিক সহিংসতায় দায়িত্বে অবহেলার অজুহাতে চাকরি যায় পুলিশের। ভাবখানা এমন, যেন রাজনৈতিক আন্দোলন পরাস্ত করার সব দায় শুধু পুলিশের। অথচ ফৌজদারি কার্যবিধি ও পুলিশ প্রবিধান মতে, জেলা প্রশাসক হচ্ছেন জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির প্রধান ও তার তত্ত্বাবধানেই পুলিশের থাকার কথা। অথচ যেখানে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই এখন কিছু জানার সুযোগ পান না, সেখানে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসিদের দোষ দিয়েই বা কী লাভ হবে? আইনে পুলিশের এসপিদের জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে কাজ করার কথা থাকলেও কে শুনে কার কথা? সবকিছুরই নিয়ন্ত্রণ যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেখানে এসপি-ডিসিদের নন্দঘোষ বানিয়ে বদলি-প্রত্যাহার করা ছাড়া আর কিই-বা করার আছে? অনেকে বলে পুলিশকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, এদেশে পুলিশ কেবলই রাজনৈতিক দাস! পুলিশের নিজের আবার মানবাধিকার আছে নাকি? তাদের আবার স্বাধীনতা কিসের? তাদের আবার সংস্কার কিসের? ২০০৭ সালের পুলিশ সংস্কার আইনের খসড়া করে পুলিশ চেয়েছিল নিজেদের সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে। পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত কাউকেই তাদের পদায়নের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে বদলি বা অপসারণ করা যাবে না। পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে মন্ত্রী-এমপি বা যে কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির মৌখিক, লিখিত বা টেলিফোনে সুপারিশ ফৌজদারি অপরাধ বলে গণ্য হবে বলে বলা হয় এই সংস্কার আইনে। কিন্তু পুলিশের চাওয়া মতে এই আইন পাস করলে তো পুলিশ স্বাধীন হয়ে যাবে। মহাবিপদে পড়বে শাসক দল। দলের মন্ত্রী-এমপিরা পুলিশকে আর চাকর-বাকরের মতো খাটাতে পারবে না। শিশুদের গুলি করে মারলেও এমপিদের আর রক্ষা মিলবে না। গণহারে ছাত্রলীগের ভাগ্যে একাই সব পুলিশি চাকরি জুটবে না। আজকের দাগি আসামি যাকে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে, কালকে সে নেতা হয়ে সেই পুলিশেরই প্রোটেকশন নিয়ে দিব্যি ছড়ি ঘোরাতে পারবে না। তাই প্রশ্ন জাগে, পুলিশ নিজে ভালো হতে চাইলেও কি তাকে ভালো হতে দেওয়া হবে?

আর যতদিন এই চক্র ভাঙা না যাবে ততদিনই আজকের বিএনপি-জামায়াত পেটানো পুলিশ ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ পেটানো পুলিশে পরিণত হবে। একবার এই দল মার খেলে আরেকবার অন্য দল মার খাবে। কিন্তু জনগণের ভাগ্যে মার খাওয়া আর পুড়ে মরা কিন্তু নিত্যদিনের।  পুলিশ না হয় স্বাধীন হতে পারছে না। কিন্তু আমরা কি স্বাধীন? পুলিশ না হয় নন্দঘোষ। কিন্তু আমরা কেন ভাগ্যঘোষ?

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

২৫ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে