শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

এক. অদ্ভুত কথা। কথাটা কিন্তু অদ্ভুতভাবেই সত্য। তা হলো, এদেশে পুলিশই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে বলে আমাকে বদলাও। পুলিশ নিজেকে কীভাবে বদলাবে সেটাও দীর্ঘ নয় বছর আগেই প্রস্তাবিত আইনের সংস্কার আকারে জমা দিয়ে রেখেছে। কিন্তু পুলিশ নিজেকে যতই বদলাতে চাক, যতই আইনের সংস্কার পেশ করুক, রাজনীতিময় এই দেশে রাজনীতির লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনীর মুক্তি মেলা ভার।  রাজনীতির নোংরা কাজগুলো করানোর জন্য এরাই তো সবচেয়ে দক্ষ! আর এদের ঘাড়েই সব অপকর্মের দায় চাপিয়ে দেওয়ারও রয়েছে মহাসুযোগ। এ কারণেই ঔপনিবেশিক আমলের পুলিশ থেকে শুরু করে পাকিস্তানি কিংবা স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশও যেন আজও সেই ‘পেটোয়া’ ইমেজ নিয়েই টিকে আছে। স্বৈরাচারী এরশাদের সময় যে পুলিশকে এক সময় ‘ঠোলা’ বলা হতো কালের পরিক্রমায় তারাই আজকে ‘পুলিশ লীগ’ বা ‘দেশের রাজা’তে পরিণত হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক অঞ্চলের পুলিশের দাপটে খোদ পুলিশ প্রশাসনের ভিতরেই চলছে যতসব ভয়ঙ্কর ধরনের পেশাগত অবিচার ও অধিকারহীনতার মারাত্মক বঞ্চনা। আঞ্চলিকতার ভয়াবহতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, বিশেষ জেলার পুলিশরাই যেন পুলিশ প্রশাসনের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগের একমাত্র অধিকারী। কাদের স্বার্থ পূরণ করতে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে সবার আগে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আমাদের পুলিশ বাহিনী আজ এতটাই জনমনে নিগৃহীত হয়ে পড়ল? মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের অসংখ্য এসপি, ডিআইজিসহ অগণিত পুলিশ জীবন দিয়েছিল স্বাধীন এই রাষ্ট্রটিকে জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে।

স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ৪৫ বছর পার হলেও সেই পুলিশ আজও স্বাধীন হয়নি! সরকারি দলের ক্যাডার বাহিনীর মতো বিরোধীদের সমানে পেটানো যাদের কাজ, সেই পুলিশই দেশের বাইরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে কী করে দেশের জন্য বয়ে আনে বিরল সম্মান? আমাদের এই পুলিশরাই কী করে শান্তি মিশনে দক্ষতা ও সততার পুরস্কারস্বরূপ সংখ্যায় সর্বোচ্চ স্থান অর্জন করে? কারণ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অশান্তি তৈরি করার মতো নেতা যে নেই! কাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢুকাতে হবে, কার পকেটে অস্ত্র, মাদক বা জিহাদি বই ঢুকিয়ে রিমান্ডে নিয়ে ‘সাইজ’ করতে হবে— এসব দক্ষতা জানা নেতাদের যে বড্ড অভাব শান্তি মিশনে!

দুই. বছর দুয়েক আগে আমার এক ক্লায়েন্টের ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো তার ক্যারিয়ার নিয়ে। তার নাকি আজন্ম শখ পুলিশে জয়েন করার। কথাবার্তার দীর্ঘক্ষণ পর ভয়ে ভয়ে সে জানাল, পঞ্চাশ লাখ টাকার মতো নাকি লাগবে পুলিশের এএসআই পদ পেতে হলে। সে নাকি এই টাকা জোগাড়ও করে রেখেছে। কিন্তু বিশ্বস্ত কোনো সোর্সের অভাবে কাউকে সে বিশ্বাস করতে পারছে না। আমি বললাম, এমনকি আছে পুলিশের চাকরিতে? এর জন্য পঞ্চাশ লাখ টাকা দিতে হবে? সে না মানলেও, তাকে জিজ্ঞাস করলাম, এর চেয়ে ঢের বেশি টাকা রোজগারের উদ্দেশ্যেই কি সে এভাবে পুলিশে ঢুকতে চাচ্ছে? অনেকটা লজ্জাই পেলাম তার উত্তরটা শুনে। সরাসরি আমাকে প্রশ্ন করল, টাকা না দিয়ে পুলিশে ঢোকার কোনো রাস্তা বাকি আছে নাকি? একজন সাধারণ কনস্টেবল পদেও নাকি আট-দশ লাখ টাকা লাগে। প্রমোশন আর পোস্টিং বাণিজ্যে নাকি কোটি কোটি টাকারও লেনদেন হয়। সপ্তাহ শেষে প্রতিটা থানায় মাসোহারা ও চাঁদা তুলে বড়কর্তাদের কাছে পৌঁছাতে না পারলে নাকি চাকরি নট। এই চাঁদাবাজি ও মাসোহারার টাকা বড়কর্তাদের হাত ঘুরে উপরের দিকে উঠতেই থাকে। চাঁদাবাজি ও মাসোহারার পুরো নেটওয়ার্কটাই চলছে সুশৃঙ্খলভাবে। কেউ লেফট-রাইটে ঠিকমতো পা মেলাতে না পারলে হয়ে যাচ্ছে কক্ষচ্যুত। পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে দিনের পর দিন দুর্গম কোনো পল্লী এলাকায় চাকরি রক্ষা করা ছাড়া তার কাছে অন্য কোনো উপায় আর থাকে না। তাই পুলিশ বেঁচে থাকার জন্যই এখন বেশ স্মার্ট! নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করতে তাই তাদের হাত আর কাঁপে না। বিরোধী দলের চিফ হুইপকে পর্যন্ত রাজপথে কুকুর-বেড়ালের মতো পেটাতে পারলে পদ, পদবি, পুরস্কার— সবই পাওয়া যায় রাতারাতি। তাই অবৈধ শাসককে রক্ষা করতে যারা রাজপথে নিজেদের প্রাণ পর্যন্ত বিলিয়ে দিচ্ছে, তাদের কৃতকর্মের বিচার করবে কে? তাদের পোড়ানো আগুনে দগ্ধ চা দোকানদারের জন্য মায়াকান্না আর বার্ন ইউনিটে শত ক্যামেরার ঝলক তাই তো আর দেখা যায় না। প্রকাশ্য আগুনে পুড়িয়েও তাদের ‘আগুন সন্ত্রাসী’ বলার সৎ সাহসই বা কোথায়? এ যেন ‘যেমনে নাচাও, তেমনি নাচি। পুতুলের কি দোষ।’ তারপরও কিন্তু দিন শেষে সব দোষে দোষী সেই নন্দঘোষ, সেই পুলিশ, সেই ‘পুতুল’।

তিন. পুলিশ যেন এখন সমালোচিত এক বাহিনী। ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বীকে চাঁদার জন্য ক্রসফায়ারের হুমকি দিতে, সিটি করপোরেশনের পরিদর্শক বিকাশকে মারধর, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, আর সর্বশেষে চা দোকানদার বাবুলকে চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে জ্বলন্ত চুলার আগুনে পুড়িয়ে মারার বীভৎসতা নিয়ে পুলিশ কী করে নিজেদের ‘দেশের রাজা’ বলে দাবি করতে পারে? এর কারণ একটাই। দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে যেরকম ফৌজদারি মামলা করা যায় না, আমাদের পুলিশকেও তেমনি আইনি সবরকম সুরক্ষা দিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ যে কাউকে যখন তখন মেরে ফেললেও তার কোনো বিচার হবে না এদেশে। হত্যার অপরাধে দেশের মানুষের হয় মৃত্যুদণ্ড আর পুলিশের শাস্তি হয় চাকরিচ্যুতি! এতে শাস্তি তো দূরের কথা সে বরং বসে বসে বেতনভাতা সবই পায়। হ্যাঁ, শাস্তির মধ্যে শুধু ‘স্পিড মানিটা’ পায় না। কিন্তু দেখা গেছে, এরাই বরং নানাবিধ তদবিরে জড়িয়ে আগের মতো উপরি ইনকামটা ঠিকই ধরে রাখে। পুলিশের এসব অপরাধ ‘বিচ্ছিন্ন’ নয়, বরং নিত্যনৈমিত্তিক। আইজিপি বলেছেন, ‘পুড়িয়ে হত্যায় পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে না। ব্যক্তিগত অপরাধের দায় পুলিশ বিভাগ নেবে না।’ কিন্তু ইউনিফর্ম পরে অভিযান চালানোর সময় অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত কী করে হয়? তাহলে রাব্বীকে নির্যাতনকারী পুলিশের পক্ষ হয়ে সরকার আপিল করল কেন? আর মজার দিকটা হচ্ছে, পুলিশ যতই অপরাধ করুক না কেন, তার দোষ ধরার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটি পুলিশ দিয়েই গঠিত। তাই পুলিশের হাতে মার খাওয়া ভিকটিমও কী করে যেন তদন্ত শেষে হয়ে যায় ‘পুলিশের কাজে বাধাদানের অপরাধে’ অপরাধী। তাই পুলিশের চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়া যাবে না। ভাগ্যক্রমে আগুনে পুড়ে মরা থেকে যদি বাবুল বেঁচেও যেত নিশ্চিতভাবেই সে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে ফৌজদারি মামলার আসামি সাব্যস্ত হয়ে যেত।

চার. পুরো পুলিশ বাহিনীকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই। আর সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীকে যেন জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবেই দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের ওপর যতই রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপ থাকুক না কেন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ, দমন, জনগণের জানমাল ও সম্পত্তি রক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করাই হচ্ছে পুলিশ বাহিনীর একমাত্র দায়িত্ব। অথচ এই সরকারের আমলে পুলিশের মধ্যে ব্যাপক হারে দুর্নীতি, রাজনৈতিক ও আর্থিক উচ্চাভিলাষ, অতিশয় ক্ষমতার চর্চা, রাজনৈতিক দলের নেতা ও ক্যাডারের মতো অতি উৎসাহী, আইনের শাসনকে বাদ দিয়ে সরকারি দমন নীতিকেই একমাত্র নীতি মনে করার কারণে গোটা পুলিশ বাহিনীকেই বদনামের ভাগিদার হতে হচ্ছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে, যাদের অঙ্গুলি হেলনে পুলিশকে দিয়ে দলীয় রাজনৈতিক এজেন্ডা পূরণের কাজ করাতে বাধ্য করা হয়, ক্ষমতার পরিবর্তনে সেই পুলিশই আরেক দলের হয়ে প্রকাশ্য রাজপথে তাদেরই পেটাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও লুত্ফুজ্জামান বাবরের ওপর পুলিশি অ্যাকশন মনে করিয়ে দেয় পুলিশ আসলে কারোরই নয়। যখন যার তখন তার।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীনদের খুশি করতে প্রজাতন্ত্রের এমন পুলিশ দেশ ও জাতির জন্য কখনো কল্যাণকর হতে পারে না। অবৈধ শাসনের গুম, খুন, গুলি, চাঁদাবাজির দায় গোটা পুলিশ বাহিনী কেন নিতে যাবে? এতে একসময় মাঠপর্যায়ে এই বাহিনীর ইমেজ ও আস্থা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তারা জনগণের সরাসরি প্রতিপক্ষে রূপান্তরিত হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীর নিজেদের মধ্যেও পারিবারিক অশ্রদ্ধা, সামাজিক মর্যাদাহানি, পেশাগত আতঙ্ক, অনীহা, হতাশা ও নেতিবাচক ইমেজের মাত্রা বহুগুণে বেড়ে যাবে। এতে করে পুলিশ বাহিনীর একাই ক্ষতি হবে তা কিন্তু নয়, গোটা দেশের জন্যই তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠবে।

পাঁচ. রাজনৈতিক সহিংসতায় দায়িত্বে অবহেলার অজুহাতে চাকরি যায় পুলিশের। ভাবখানা এমন, যেন রাজনৈতিক আন্দোলন পরাস্ত করার সব দায় শুধু পুলিশের। অথচ ফৌজদারি কার্যবিধি ও পুলিশ প্রবিধান মতে, জেলা প্রশাসক হচ্ছেন জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির প্রধান ও তার তত্ত্বাবধানেই পুলিশের থাকার কথা। অথচ যেখানে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই এখন কিছু জানার সুযোগ পান না, সেখানে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসিদের দোষ দিয়েই বা কী লাভ হবে? আইনে পুলিশের এসপিদের জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে কাজ করার কথা থাকলেও কে শুনে কার কথা? সবকিছুরই নিয়ন্ত্রণ যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেখানে এসপি-ডিসিদের নন্দঘোষ বানিয়ে বদলি-প্রত্যাহার করা ছাড়া আর কিই-বা করার আছে? অনেকে বলে পুলিশকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, এদেশে পুলিশ কেবলই রাজনৈতিক দাস! পুলিশের নিজের আবার মানবাধিকার আছে নাকি? তাদের আবার স্বাধীনতা কিসের? তাদের আবার সংস্কার কিসের? ২০০৭ সালের পুলিশ সংস্কার আইনের খসড়া করে পুলিশ চেয়েছিল নিজেদের সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে। পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত কাউকেই তাদের পদায়নের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে বদলি বা অপসারণ করা যাবে না। পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে মন্ত্রী-এমপি বা যে কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির মৌখিক, লিখিত বা টেলিফোনে সুপারিশ ফৌজদারি অপরাধ বলে গণ্য হবে বলে বলা হয় এই সংস্কার আইনে। কিন্তু পুলিশের চাওয়া মতে এই আইন পাস করলে তো পুলিশ স্বাধীন হয়ে যাবে। মহাবিপদে পড়বে শাসক দল। দলের মন্ত্রী-এমপিরা পুলিশকে আর চাকর-বাকরের মতো খাটাতে পারবে না। শিশুদের গুলি করে মারলেও এমপিদের আর রক্ষা মিলবে না। গণহারে ছাত্রলীগের ভাগ্যে একাই সব পুলিশি চাকরি জুটবে না। আজকের দাগি আসামি যাকে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে, কালকে সে নেতা হয়ে সেই পুলিশেরই প্রোটেকশন নিয়ে দিব্যি ছড়ি ঘোরাতে পারবে না। তাই প্রশ্ন জাগে, পুলিশ নিজে ভালো হতে চাইলেও কি তাকে ভালো হতে দেওয়া হবে?

আর যতদিন এই চক্র ভাঙা না যাবে ততদিনই আজকের বিএনপি-জামায়াত পেটানো পুলিশ ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ পেটানো পুলিশে পরিণত হবে। একবার এই দল মার খেলে আরেকবার অন্য দল মার খাবে। কিন্তু জনগণের ভাগ্যে মার খাওয়া আর পুড়ে মরা কিন্তু নিত্যদিনের।  পুলিশ না হয় স্বাধীন হতে পারছে না। কিন্তু আমরা কি স্বাধীন? পুলিশ না হয় নন্দঘোষ। কিন্তু আমরা কেন ভাগ্যঘোষ?

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর