শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

এক. অদ্ভুত কথা। কথাটা কিন্তু অদ্ভুতভাবেই সত্য। তা হলো, এদেশে পুলিশই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে বলে আমাকে বদলাও। পুলিশ নিজেকে কীভাবে বদলাবে সেটাও দীর্ঘ নয় বছর আগেই প্রস্তাবিত আইনের সংস্কার আকারে জমা দিয়ে রেখেছে। কিন্তু পুলিশ নিজেকে যতই বদলাতে চাক, যতই আইনের সংস্কার পেশ করুক, রাজনীতিময় এই দেশে রাজনীতির লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনীর মুক্তি মেলা ভার।  রাজনীতির নোংরা কাজগুলো করানোর জন্য এরাই তো সবচেয়ে দক্ষ! আর এদের ঘাড়েই সব অপকর্মের দায় চাপিয়ে দেওয়ারও রয়েছে মহাসুযোগ। এ কারণেই ঔপনিবেশিক আমলের পুলিশ থেকে শুরু করে পাকিস্তানি কিংবা স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশও যেন আজও সেই ‘পেটোয়া’ ইমেজ নিয়েই টিকে আছে। স্বৈরাচারী এরশাদের সময় যে পুলিশকে এক সময় ‘ঠোলা’ বলা হতো কালের পরিক্রমায় তারাই আজকে ‘পুলিশ লীগ’ বা ‘দেশের রাজা’তে পরিণত হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক অঞ্চলের পুলিশের দাপটে খোদ পুলিশ প্রশাসনের ভিতরেই চলছে যতসব ভয়ঙ্কর ধরনের পেশাগত অবিচার ও অধিকারহীনতার মারাত্মক বঞ্চনা। আঞ্চলিকতার ভয়াবহতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, বিশেষ জেলার পুলিশরাই যেন পুলিশ প্রশাসনের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগের একমাত্র অধিকারী। কাদের স্বার্থ পূরণ করতে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে সবার আগে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আমাদের পুলিশ বাহিনী আজ এতটাই জনমনে নিগৃহীত হয়ে পড়ল? মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের অসংখ্য এসপি, ডিআইজিসহ অগণিত পুলিশ জীবন দিয়েছিল স্বাধীন এই রাষ্ট্রটিকে জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে।

স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ৪৫ বছর পার হলেও সেই পুলিশ আজও স্বাধীন হয়নি! সরকারি দলের ক্যাডার বাহিনীর মতো বিরোধীদের সমানে পেটানো যাদের কাজ, সেই পুলিশই দেশের বাইরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে কী করে দেশের জন্য বয়ে আনে বিরল সম্মান? আমাদের এই পুলিশরাই কী করে শান্তি মিশনে দক্ষতা ও সততার পুরস্কারস্বরূপ সংখ্যায় সর্বোচ্চ স্থান অর্জন করে? কারণ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অশান্তি তৈরি করার মতো নেতা যে নেই! কাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢুকাতে হবে, কার পকেটে অস্ত্র, মাদক বা জিহাদি বই ঢুকিয়ে রিমান্ডে নিয়ে ‘সাইজ’ করতে হবে— এসব দক্ষতা জানা নেতাদের যে বড্ড অভাব শান্তি মিশনে!

দুই. বছর দুয়েক আগে আমার এক ক্লায়েন্টের ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো তার ক্যারিয়ার নিয়ে। তার নাকি আজন্ম শখ পুলিশে জয়েন করার। কথাবার্তার দীর্ঘক্ষণ পর ভয়ে ভয়ে সে জানাল, পঞ্চাশ লাখ টাকার মতো নাকি লাগবে পুলিশের এএসআই পদ পেতে হলে। সে নাকি এই টাকা জোগাড়ও করে রেখেছে। কিন্তু বিশ্বস্ত কোনো সোর্সের অভাবে কাউকে সে বিশ্বাস করতে পারছে না। আমি বললাম, এমনকি আছে পুলিশের চাকরিতে? এর জন্য পঞ্চাশ লাখ টাকা দিতে হবে? সে না মানলেও, তাকে জিজ্ঞাস করলাম, এর চেয়ে ঢের বেশি টাকা রোজগারের উদ্দেশ্যেই কি সে এভাবে পুলিশে ঢুকতে চাচ্ছে? অনেকটা লজ্জাই পেলাম তার উত্তরটা শুনে। সরাসরি আমাকে প্রশ্ন করল, টাকা না দিয়ে পুলিশে ঢোকার কোনো রাস্তা বাকি আছে নাকি? একজন সাধারণ কনস্টেবল পদেও নাকি আট-দশ লাখ টাকা লাগে। প্রমোশন আর পোস্টিং বাণিজ্যে নাকি কোটি কোটি টাকারও লেনদেন হয়। সপ্তাহ শেষে প্রতিটা থানায় মাসোহারা ও চাঁদা তুলে বড়কর্তাদের কাছে পৌঁছাতে না পারলে নাকি চাকরি নট। এই চাঁদাবাজি ও মাসোহারার টাকা বড়কর্তাদের হাত ঘুরে উপরের দিকে উঠতেই থাকে। চাঁদাবাজি ও মাসোহারার পুরো নেটওয়ার্কটাই চলছে সুশৃঙ্খলভাবে। কেউ লেফট-রাইটে ঠিকমতো পা মেলাতে না পারলে হয়ে যাচ্ছে কক্ষচ্যুত। পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে দিনের পর দিন দুর্গম কোনো পল্লী এলাকায় চাকরি রক্ষা করা ছাড়া তার কাছে অন্য কোনো উপায় আর থাকে না। তাই পুলিশ বেঁচে থাকার জন্যই এখন বেশ স্মার্ট! নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করতে তাই তাদের হাত আর কাঁপে না। বিরোধী দলের চিফ হুইপকে পর্যন্ত রাজপথে কুকুর-বেড়ালের মতো পেটাতে পারলে পদ, পদবি, পুরস্কার— সবই পাওয়া যায় রাতারাতি। তাই অবৈধ শাসককে রক্ষা করতে যারা রাজপথে নিজেদের প্রাণ পর্যন্ত বিলিয়ে দিচ্ছে, তাদের কৃতকর্মের বিচার করবে কে? তাদের পোড়ানো আগুনে দগ্ধ চা দোকানদারের জন্য মায়াকান্না আর বার্ন ইউনিটে শত ক্যামেরার ঝলক তাই তো আর দেখা যায় না। প্রকাশ্য আগুনে পুড়িয়েও তাদের ‘আগুন সন্ত্রাসী’ বলার সৎ সাহসই বা কোথায়? এ যেন ‘যেমনে নাচাও, তেমনি নাচি। পুতুলের কি দোষ।’ তারপরও কিন্তু দিন শেষে সব দোষে দোষী সেই নন্দঘোষ, সেই পুলিশ, সেই ‘পুতুল’।

তিন. পুলিশ যেন এখন সমালোচিত এক বাহিনী। ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বীকে চাঁদার জন্য ক্রসফায়ারের হুমকি দিতে, সিটি করপোরেশনের পরিদর্শক বিকাশকে মারধর, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, আর সর্বশেষে চা দোকানদার বাবুলকে চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে জ্বলন্ত চুলার আগুনে পুড়িয়ে মারার বীভৎসতা নিয়ে পুলিশ কী করে নিজেদের ‘দেশের রাজা’ বলে দাবি করতে পারে? এর কারণ একটাই। দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে যেরকম ফৌজদারি মামলা করা যায় না, আমাদের পুলিশকেও তেমনি আইনি সবরকম সুরক্ষা দিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ যে কাউকে যখন তখন মেরে ফেললেও তার কোনো বিচার হবে না এদেশে। হত্যার অপরাধে দেশের মানুষের হয় মৃত্যুদণ্ড আর পুলিশের শাস্তি হয় চাকরিচ্যুতি! এতে শাস্তি তো দূরের কথা সে বরং বসে বসে বেতনভাতা সবই পায়। হ্যাঁ, শাস্তির মধ্যে শুধু ‘স্পিড মানিটা’ পায় না। কিন্তু দেখা গেছে, এরাই বরং নানাবিধ তদবিরে জড়িয়ে আগের মতো উপরি ইনকামটা ঠিকই ধরে রাখে। পুলিশের এসব অপরাধ ‘বিচ্ছিন্ন’ নয়, বরং নিত্যনৈমিত্তিক। আইজিপি বলেছেন, ‘পুড়িয়ে হত্যায় পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে না। ব্যক্তিগত অপরাধের দায় পুলিশ বিভাগ নেবে না।’ কিন্তু ইউনিফর্ম পরে অভিযান চালানোর সময় অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত কী করে হয়? তাহলে রাব্বীকে নির্যাতনকারী পুলিশের পক্ষ হয়ে সরকার আপিল করল কেন? আর মজার দিকটা হচ্ছে, পুলিশ যতই অপরাধ করুক না কেন, তার দোষ ধরার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটি পুলিশ দিয়েই গঠিত। তাই পুলিশের হাতে মার খাওয়া ভিকটিমও কী করে যেন তদন্ত শেষে হয়ে যায় ‘পুলিশের কাজে বাধাদানের অপরাধে’ অপরাধী। তাই পুলিশের চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়া যাবে না। ভাগ্যক্রমে আগুনে পুড়ে মরা থেকে যদি বাবুল বেঁচেও যেত নিশ্চিতভাবেই সে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে ফৌজদারি মামলার আসামি সাব্যস্ত হয়ে যেত।

চার. পুরো পুলিশ বাহিনীকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই। আর সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীকে যেন জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবেই দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের ওপর যতই রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপ থাকুক না কেন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ, দমন, জনগণের জানমাল ও সম্পত্তি রক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করাই হচ্ছে পুলিশ বাহিনীর একমাত্র দায়িত্ব। অথচ এই সরকারের আমলে পুলিশের মধ্যে ব্যাপক হারে দুর্নীতি, রাজনৈতিক ও আর্থিক উচ্চাভিলাষ, অতিশয় ক্ষমতার চর্চা, রাজনৈতিক দলের নেতা ও ক্যাডারের মতো অতি উৎসাহী, আইনের শাসনকে বাদ দিয়ে সরকারি দমন নীতিকেই একমাত্র নীতি মনে করার কারণে গোটা পুলিশ বাহিনীকেই বদনামের ভাগিদার হতে হচ্ছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে, যাদের অঙ্গুলি হেলনে পুলিশকে দিয়ে দলীয় রাজনৈতিক এজেন্ডা পূরণের কাজ করাতে বাধ্য করা হয়, ক্ষমতার পরিবর্তনে সেই পুলিশই আরেক দলের হয়ে প্রকাশ্য রাজপথে তাদেরই পেটাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও লুত্ফুজ্জামান বাবরের ওপর পুলিশি অ্যাকশন মনে করিয়ে দেয় পুলিশ আসলে কারোরই নয়। যখন যার তখন তার।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীনদের খুশি করতে প্রজাতন্ত্রের এমন পুলিশ দেশ ও জাতির জন্য কখনো কল্যাণকর হতে পারে না। অবৈধ শাসনের গুম, খুন, গুলি, চাঁদাবাজির দায় গোটা পুলিশ বাহিনী কেন নিতে যাবে? এতে একসময় মাঠপর্যায়ে এই বাহিনীর ইমেজ ও আস্থা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তারা জনগণের সরাসরি প্রতিপক্ষে রূপান্তরিত হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীর নিজেদের মধ্যেও পারিবারিক অশ্রদ্ধা, সামাজিক মর্যাদাহানি, পেশাগত আতঙ্ক, অনীহা, হতাশা ও নেতিবাচক ইমেজের মাত্রা বহুগুণে বেড়ে যাবে। এতে করে পুলিশ বাহিনীর একাই ক্ষতি হবে তা কিন্তু নয়, গোটা দেশের জন্যই তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠবে।

পাঁচ. রাজনৈতিক সহিংসতায় দায়িত্বে অবহেলার অজুহাতে চাকরি যায় পুলিশের। ভাবখানা এমন, যেন রাজনৈতিক আন্দোলন পরাস্ত করার সব দায় শুধু পুলিশের। অথচ ফৌজদারি কার্যবিধি ও পুলিশ প্রবিধান মতে, জেলা প্রশাসক হচ্ছেন জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির প্রধান ও তার তত্ত্বাবধানেই পুলিশের থাকার কথা। অথচ যেখানে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই এখন কিছু জানার সুযোগ পান না, সেখানে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসিদের দোষ দিয়েই বা কী লাভ হবে? আইনে পুলিশের এসপিদের জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে কাজ করার কথা থাকলেও কে শুনে কার কথা? সবকিছুরই নিয়ন্ত্রণ যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেখানে এসপি-ডিসিদের নন্দঘোষ বানিয়ে বদলি-প্রত্যাহার করা ছাড়া আর কিই-বা করার আছে? অনেকে বলে পুলিশকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, এদেশে পুলিশ কেবলই রাজনৈতিক দাস! পুলিশের নিজের আবার মানবাধিকার আছে নাকি? তাদের আবার স্বাধীনতা কিসের? তাদের আবার সংস্কার কিসের? ২০০৭ সালের পুলিশ সংস্কার আইনের খসড়া করে পুলিশ চেয়েছিল নিজেদের সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে। পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত কাউকেই তাদের পদায়নের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে বদলি বা অপসারণ করা যাবে না। পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে মন্ত্রী-এমপি বা যে কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির মৌখিক, লিখিত বা টেলিফোনে সুপারিশ ফৌজদারি অপরাধ বলে গণ্য হবে বলে বলা হয় এই সংস্কার আইনে। কিন্তু পুলিশের চাওয়া মতে এই আইন পাস করলে তো পুলিশ স্বাধীন হয়ে যাবে। মহাবিপদে পড়বে শাসক দল। দলের মন্ত্রী-এমপিরা পুলিশকে আর চাকর-বাকরের মতো খাটাতে পারবে না। শিশুদের গুলি করে মারলেও এমপিদের আর রক্ষা মিলবে না। গণহারে ছাত্রলীগের ভাগ্যে একাই সব পুলিশি চাকরি জুটবে না। আজকের দাগি আসামি যাকে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে, কালকে সে নেতা হয়ে সেই পুলিশেরই প্রোটেকশন নিয়ে দিব্যি ছড়ি ঘোরাতে পারবে না। তাই প্রশ্ন জাগে, পুলিশ নিজে ভালো হতে চাইলেও কি তাকে ভালো হতে দেওয়া হবে?

আর যতদিন এই চক্র ভাঙা না যাবে ততদিনই আজকের বিএনপি-জামায়াত পেটানো পুলিশ ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ পেটানো পুলিশে পরিণত হবে। একবার এই দল মার খেলে আরেকবার অন্য দল মার খাবে। কিন্তু জনগণের ভাগ্যে মার খাওয়া আর পুড়ে মরা কিন্তু নিত্যদিনের।  পুলিশ না হয় স্বাধীন হতে পারছে না। কিন্তু আমরা কি স্বাধীন? পুলিশ না হয় নন্দঘোষ। কিন্তু আমরা কেন ভাগ্যঘোষ?

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
সর্বশেষ খবর
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর