শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

এক. অদ্ভুত কথা। কথাটা কিন্তু অদ্ভুতভাবেই সত্য। তা হলো, এদেশে পুলিশই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে বলে আমাকে বদলাও। পুলিশ নিজেকে কীভাবে বদলাবে সেটাও দীর্ঘ নয় বছর আগেই প্রস্তাবিত আইনের সংস্কার আকারে জমা দিয়ে রেখেছে। কিন্তু পুলিশ নিজেকে যতই বদলাতে চাক, যতই আইনের সংস্কার পেশ করুক, রাজনীতিময় এই দেশে রাজনীতির লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনীর মুক্তি মেলা ভার।  রাজনীতির নোংরা কাজগুলো করানোর জন্য এরাই তো সবচেয়ে দক্ষ! আর এদের ঘাড়েই সব অপকর্মের দায় চাপিয়ে দেওয়ারও রয়েছে মহাসুযোগ। এ কারণেই ঔপনিবেশিক আমলের পুলিশ থেকে শুরু করে পাকিস্তানি কিংবা স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশও যেন আজও সেই ‘পেটোয়া’ ইমেজ নিয়েই টিকে আছে। স্বৈরাচারী এরশাদের সময় যে পুলিশকে এক সময় ‘ঠোলা’ বলা হতো কালের পরিক্রমায় তারাই আজকে ‘পুলিশ লীগ’ বা ‘দেশের রাজা’তে পরিণত হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক অঞ্চলের পুলিশের দাপটে খোদ পুলিশ প্রশাসনের ভিতরেই চলছে যতসব ভয়ঙ্কর ধরনের পেশাগত অবিচার ও অধিকারহীনতার মারাত্মক বঞ্চনা। আঞ্চলিকতার ভয়াবহতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, বিশেষ জেলার পুলিশরাই যেন পুলিশ প্রশাসনের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগের একমাত্র অধিকারী। কাদের স্বার্থ পূরণ করতে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে সবার আগে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আমাদের পুলিশ বাহিনী আজ এতটাই জনমনে নিগৃহীত হয়ে পড়ল? মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের অসংখ্য এসপি, ডিআইজিসহ অগণিত পুলিশ জীবন দিয়েছিল স্বাধীন এই রাষ্ট্রটিকে জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে।

স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ৪৫ বছর পার হলেও সেই পুলিশ আজও স্বাধীন হয়নি! সরকারি দলের ক্যাডার বাহিনীর মতো বিরোধীদের সমানে পেটানো যাদের কাজ, সেই পুলিশই দেশের বাইরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে কী করে দেশের জন্য বয়ে আনে বিরল সম্মান? আমাদের এই পুলিশরাই কী করে শান্তি মিশনে দক্ষতা ও সততার পুরস্কারস্বরূপ সংখ্যায় সর্বোচ্চ স্থান অর্জন করে? কারণ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অশান্তি তৈরি করার মতো নেতা যে নেই! কাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢুকাতে হবে, কার পকেটে অস্ত্র, মাদক বা জিহাদি বই ঢুকিয়ে রিমান্ডে নিয়ে ‘সাইজ’ করতে হবে— এসব দক্ষতা জানা নেতাদের যে বড্ড অভাব শান্তি মিশনে!

দুই. বছর দুয়েক আগে আমার এক ক্লায়েন্টের ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো তার ক্যারিয়ার নিয়ে। তার নাকি আজন্ম শখ পুলিশে জয়েন করার। কথাবার্তার দীর্ঘক্ষণ পর ভয়ে ভয়ে সে জানাল, পঞ্চাশ লাখ টাকার মতো নাকি লাগবে পুলিশের এএসআই পদ পেতে হলে। সে নাকি এই টাকা জোগাড়ও করে রেখেছে। কিন্তু বিশ্বস্ত কোনো সোর্সের অভাবে কাউকে সে বিশ্বাস করতে পারছে না। আমি বললাম, এমনকি আছে পুলিশের চাকরিতে? এর জন্য পঞ্চাশ লাখ টাকা দিতে হবে? সে না মানলেও, তাকে জিজ্ঞাস করলাম, এর চেয়ে ঢের বেশি টাকা রোজগারের উদ্দেশ্যেই কি সে এভাবে পুলিশে ঢুকতে চাচ্ছে? অনেকটা লজ্জাই পেলাম তার উত্তরটা শুনে। সরাসরি আমাকে প্রশ্ন করল, টাকা না দিয়ে পুলিশে ঢোকার কোনো রাস্তা বাকি আছে নাকি? একজন সাধারণ কনস্টেবল পদেও নাকি আট-দশ লাখ টাকা লাগে। প্রমোশন আর পোস্টিং বাণিজ্যে নাকি কোটি কোটি টাকারও লেনদেন হয়। সপ্তাহ শেষে প্রতিটা থানায় মাসোহারা ও চাঁদা তুলে বড়কর্তাদের কাছে পৌঁছাতে না পারলে নাকি চাকরি নট। এই চাঁদাবাজি ও মাসোহারার টাকা বড়কর্তাদের হাত ঘুরে উপরের দিকে উঠতেই থাকে। চাঁদাবাজি ও মাসোহারার পুরো নেটওয়ার্কটাই চলছে সুশৃঙ্খলভাবে। কেউ লেফট-রাইটে ঠিকমতো পা মেলাতে না পারলে হয়ে যাচ্ছে কক্ষচ্যুত। পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে দিনের পর দিন দুর্গম কোনো পল্লী এলাকায় চাকরি রক্ষা করা ছাড়া তার কাছে অন্য কোনো উপায় আর থাকে না। তাই পুলিশ বেঁচে থাকার জন্যই এখন বেশ স্মার্ট! নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করতে তাই তাদের হাত আর কাঁপে না। বিরোধী দলের চিফ হুইপকে পর্যন্ত রাজপথে কুকুর-বেড়ালের মতো পেটাতে পারলে পদ, পদবি, পুরস্কার— সবই পাওয়া যায় রাতারাতি। তাই অবৈধ শাসককে রক্ষা করতে যারা রাজপথে নিজেদের প্রাণ পর্যন্ত বিলিয়ে দিচ্ছে, তাদের কৃতকর্মের বিচার করবে কে? তাদের পোড়ানো আগুনে দগ্ধ চা দোকানদারের জন্য মায়াকান্না আর বার্ন ইউনিটে শত ক্যামেরার ঝলক তাই তো আর দেখা যায় না। প্রকাশ্য আগুনে পুড়িয়েও তাদের ‘আগুন সন্ত্রাসী’ বলার সৎ সাহসই বা কোথায়? এ যেন ‘যেমনে নাচাও, তেমনি নাচি। পুতুলের কি দোষ।’ তারপরও কিন্তু দিন শেষে সব দোষে দোষী সেই নন্দঘোষ, সেই পুলিশ, সেই ‘পুতুল’।

তিন. পুলিশ যেন এখন সমালোচিত এক বাহিনী। ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বীকে চাঁদার জন্য ক্রসফায়ারের হুমকি দিতে, সিটি করপোরেশনের পরিদর্শক বিকাশকে মারধর, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, আর সর্বশেষে চা দোকানদার বাবুলকে চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে জ্বলন্ত চুলার আগুনে পুড়িয়ে মারার বীভৎসতা নিয়ে পুলিশ কী করে নিজেদের ‘দেশের রাজা’ বলে দাবি করতে পারে? এর কারণ একটাই। দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে যেরকম ফৌজদারি মামলা করা যায় না, আমাদের পুলিশকেও তেমনি আইনি সবরকম সুরক্ষা দিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ যে কাউকে যখন তখন মেরে ফেললেও তার কোনো বিচার হবে না এদেশে। হত্যার অপরাধে দেশের মানুষের হয় মৃত্যুদণ্ড আর পুলিশের শাস্তি হয় চাকরিচ্যুতি! এতে শাস্তি তো দূরের কথা সে বরং বসে বসে বেতনভাতা সবই পায়। হ্যাঁ, শাস্তির মধ্যে শুধু ‘স্পিড মানিটা’ পায় না। কিন্তু দেখা গেছে, এরাই বরং নানাবিধ তদবিরে জড়িয়ে আগের মতো উপরি ইনকামটা ঠিকই ধরে রাখে। পুলিশের এসব অপরাধ ‘বিচ্ছিন্ন’ নয়, বরং নিত্যনৈমিত্তিক। আইজিপি বলেছেন, ‘পুড়িয়ে হত্যায় পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে না। ব্যক্তিগত অপরাধের দায় পুলিশ বিভাগ নেবে না।’ কিন্তু ইউনিফর্ম পরে অভিযান চালানোর সময় অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত কী করে হয়? তাহলে রাব্বীকে নির্যাতনকারী পুলিশের পক্ষ হয়ে সরকার আপিল করল কেন? আর মজার দিকটা হচ্ছে, পুলিশ যতই অপরাধ করুক না কেন, তার দোষ ধরার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটি পুলিশ দিয়েই গঠিত। তাই পুলিশের হাতে মার খাওয়া ভিকটিমও কী করে যেন তদন্ত শেষে হয়ে যায় ‘পুলিশের কাজে বাধাদানের অপরাধে’ অপরাধী। তাই পুলিশের চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়া যাবে না। ভাগ্যক্রমে আগুনে পুড়ে মরা থেকে যদি বাবুল বেঁচেও যেত নিশ্চিতভাবেই সে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে ফৌজদারি মামলার আসামি সাব্যস্ত হয়ে যেত।

চার. পুরো পুলিশ বাহিনীকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই। আর সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীকে যেন জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবেই দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের ওপর যতই রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপ থাকুক না কেন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ, দমন, জনগণের জানমাল ও সম্পত্তি রক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করাই হচ্ছে পুলিশ বাহিনীর একমাত্র দায়িত্ব। অথচ এই সরকারের আমলে পুলিশের মধ্যে ব্যাপক হারে দুর্নীতি, রাজনৈতিক ও আর্থিক উচ্চাভিলাষ, অতিশয় ক্ষমতার চর্চা, রাজনৈতিক দলের নেতা ও ক্যাডারের মতো অতি উৎসাহী, আইনের শাসনকে বাদ দিয়ে সরকারি দমন নীতিকেই একমাত্র নীতি মনে করার কারণে গোটা পুলিশ বাহিনীকেই বদনামের ভাগিদার হতে হচ্ছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে, যাদের অঙ্গুলি হেলনে পুলিশকে দিয়ে দলীয় রাজনৈতিক এজেন্ডা পূরণের কাজ করাতে বাধ্য করা হয়, ক্ষমতার পরিবর্তনে সেই পুলিশই আরেক দলের হয়ে প্রকাশ্য রাজপথে তাদেরই পেটাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও লুত্ফুজ্জামান বাবরের ওপর পুলিশি অ্যাকশন মনে করিয়ে দেয় পুলিশ আসলে কারোরই নয়। যখন যার তখন তার।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীনদের খুশি করতে প্রজাতন্ত্রের এমন পুলিশ দেশ ও জাতির জন্য কখনো কল্যাণকর হতে পারে না। অবৈধ শাসনের গুম, খুন, গুলি, চাঁদাবাজির দায় গোটা পুলিশ বাহিনী কেন নিতে যাবে? এতে একসময় মাঠপর্যায়ে এই বাহিনীর ইমেজ ও আস্থা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তারা জনগণের সরাসরি প্রতিপক্ষে রূপান্তরিত হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীর নিজেদের মধ্যেও পারিবারিক অশ্রদ্ধা, সামাজিক মর্যাদাহানি, পেশাগত আতঙ্ক, অনীহা, হতাশা ও নেতিবাচক ইমেজের মাত্রা বহুগুণে বেড়ে যাবে। এতে করে পুলিশ বাহিনীর একাই ক্ষতি হবে তা কিন্তু নয়, গোটা দেশের জন্যই তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠবে।

পাঁচ. রাজনৈতিক সহিংসতায় দায়িত্বে অবহেলার অজুহাতে চাকরি যায় পুলিশের। ভাবখানা এমন, যেন রাজনৈতিক আন্দোলন পরাস্ত করার সব দায় শুধু পুলিশের। অথচ ফৌজদারি কার্যবিধি ও পুলিশ প্রবিধান মতে, জেলা প্রশাসক হচ্ছেন জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির প্রধান ও তার তত্ত্বাবধানেই পুলিশের থাকার কথা। অথচ যেখানে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই এখন কিছু জানার সুযোগ পান না, সেখানে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসিদের দোষ দিয়েই বা কী লাভ হবে? আইনে পুলিশের এসপিদের জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে কাজ করার কথা থাকলেও কে শুনে কার কথা? সবকিছুরই নিয়ন্ত্রণ যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেখানে এসপি-ডিসিদের নন্দঘোষ বানিয়ে বদলি-প্রত্যাহার করা ছাড়া আর কিই-বা করার আছে? অনেকে বলে পুলিশকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, এদেশে পুলিশ কেবলই রাজনৈতিক দাস! পুলিশের নিজের আবার মানবাধিকার আছে নাকি? তাদের আবার স্বাধীনতা কিসের? তাদের আবার সংস্কার কিসের? ২০০৭ সালের পুলিশ সংস্কার আইনের খসড়া করে পুলিশ চেয়েছিল নিজেদের সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে। পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত কাউকেই তাদের পদায়নের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে বদলি বা অপসারণ করা যাবে না। পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে মন্ত্রী-এমপি বা যে কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির মৌখিক, লিখিত বা টেলিফোনে সুপারিশ ফৌজদারি অপরাধ বলে গণ্য হবে বলে বলা হয় এই সংস্কার আইনে। কিন্তু পুলিশের চাওয়া মতে এই আইন পাস করলে তো পুলিশ স্বাধীন হয়ে যাবে। মহাবিপদে পড়বে শাসক দল। দলের মন্ত্রী-এমপিরা পুলিশকে আর চাকর-বাকরের মতো খাটাতে পারবে না। শিশুদের গুলি করে মারলেও এমপিদের আর রক্ষা মিলবে না। গণহারে ছাত্রলীগের ভাগ্যে একাই সব পুলিশি চাকরি জুটবে না। আজকের দাগি আসামি যাকে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে, কালকে সে নেতা হয়ে সেই পুলিশেরই প্রোটেকশন নিয়ে দিব্যি ছড়ি ঘোরাতে পারবে না। তাই প্রশ্ন জাগে, পুলিশ নিজে ভালো হতে চাইলেও কি তাকে ভালো হতে দেওয়া হবে?

আর যতদিন এই চক্র ভাঙা না যাবে ততদিনই আজকের বিএনপি-জামায়াত পেটানো পুলিশ ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ পেটানো পুলিশে পরিণত হবে। একবার এই দল মার খেলে আরেকবার অন্য দল মার খাবে। কিন্তু জনগণের ভাগ্যে মার খাওয়া আর পুড়ে মরা কিন্তু নিত্যদিনের।  পুলিশ না হয় স্বাধীন হতে পারছে না। কিন্তু আমরা কি স্বাধীন? পুলিশ না হয় নন্দঘোষ। কিন্তু আমরা কেন ভাগ্যঘোষ?

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা