শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ নন্দঘোষ, আমরা ভাগ্যঘোষ

এক. অদ্ভুত কথা। কথাটা কিন্তু অদ্ভুতভাবেই সত্য। তা হলো, এদেশে পুলিশই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে বলে আমাকে বদলাও। পুলিশ নিজেকে কীভাবে বদলাবে সেটাও দীর্ঘ নয় বছর আগেই প্রস্তাবিত আইনের সংস্কার আকারে জমা দিয়ে রেখেছে। কিন্তু পুলিশ নিজেকে যতই বদলাতে চাক, যতই আইনের সংস্কার পেশ করুক, রাজনীতিময় এই দেশে রাজনীতির লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনীর মুক্তি মেলা ভার।  রাজনীতির নোংরা কাজগুলো করানোর জন্য এরাই তো সবচেয়ে দক্ষ! আর এদের ঘাড়েই সব অপকর্মের দায় চাপিয়ে দেওয়ারও রয়েছে মহাসুযোগ। এ কারণেই ঔপনিবেশিক আমলের পুলিশ থেকে শুরু করে পাকিস্তানি কিংবা স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশও যেন আজও সেই ‘পেটোয়া’ ইমেজ নিয়েই টিকে আছে। স্বৈরাচারী এরশাদের সময় যে পুলিশকে এক সময় ‘ঠোলা’ বলা হতো কালের পরিক্রমায় তারাই আজকে ‘পুলিশ লীগ’ বা ‘দেশের রাজা’তে পরিণত হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক অঞ্চলের পুলিশের দাপটে খোদ পুলিশ প্রশাসনের ভিতরেই চলছে যতসব ভয়ঙ্কর ধরনের পেশাগত অবিচার ও অধিকারহীনতার মারাত্মক বঞ্চনা। আঞ্চলিকতার ভয়াবহতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, বিশেষ জেলার পুলিশরাই যেন পুলিশ প্রশাসনের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগের একমাত্র অধিকারী। কাদের স্বার্থ পূরণ করতে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে সবার আগে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আমাদের পুলিশ বাহিনী আজ এতটাই জনমনে নিগৃহীত হয়ে পড়ল? মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের অসংখ্য এসপি, ডিআইজিসহ অগণিত পুলিশ জীবন দিয়েছিল স্বাধীন এই রাষ্ট্রটিকে জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে।

স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ৪৫ বছর পার হলেও সেই পুলিশ আজও স্বাধীন হয়নি! সরকারি দলের ক্যাডার বাহিনীর মতো বিরোধীদের সমানে পেটানো যাদের কাজ, সেই পুলিশই দেশের বাইরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে কী করে দেশের জন্য বয়ে আনে বিরল সম্মান? আমাদের এই পুলিশরাই কী করে শান্তি মিশনে দক্ষতা ও সততার পুরস্কারস্বরূপ সংখ্যায় সর্বোচ্চ স্থান অর্জন করে? কারণ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অশান্তি তৈরি করার মতো নেতা যে নেই! কাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢুকাতে হবে, কার পকেটে অস্ত্র, মাদক বা জিহাদি বই ঢুকিয়ে রিমান্ডে নিয়ে ‘সাইজ’ করতে হবে— এসব দক্ষতা জানা নেতাদের যে বড্ড অভাব শান্তি মিশনে!

দুই. বছর দুয়েক আগে আমার এক ক্লায়েন্টের ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো তার ক্যারিয়ার নিয়ে। তার নাকি আজন্ম শখ পুলিশে জয়েন করার। কথাবার্তার দীর্ঘক্ষণ পর ভয়ে ভয়ে সে জানাল, পঞ্চাশ লাখ টাকার মতো নাকি লাগবে পুলিশের এএসআই পদ পেতে হলে। সে নাকি এই টাকা জোগাড়ও করে রেখেছে। কিন্তু বিশ্বস্ত কোনো সোর্সের অভাবে কাউকে সে বিশ্বাস করতে পারছে না। আমি বললাম, এমনকি আছে পুলিশের চাকরিতে? এর জন্য পঞ্চাশ লাখ টাকা দিতে হবে? সে না মানলেও, তাকে জিজ্ঞাস করলাম, এর চেয়ে ঢের বেশি টাকা রোজগারের উদ্দেশ্যেই কি সে এভাবে পুলিশে ঢুকতে চাচ্ছে? অনেকটা লজ্জাই পেলাম তার উত্তরটা শুনে। সরাসরি আমাকে প্রশ্ন করল, টাকা না দিয়ে পুলিশে ঢোকার কোনো রাস্তা বাকি আছে নাকি? একজন সাধারণ কনস্টেবল পদেও নাকি আট-দশ লাখ টাকা লাগে। প্রমোশন আর পোস্টিং বাণিজ্যে নাকি কোটি কোটি টাকারও লেনদেন হয়। সপ্তাহ শেষে প্রতিটা থানায় মাসোহারা ও চাঁদা তুলে বড়কর্তাদের কাছে পৌঁছাতে না পারলে নাকি চাকরি নট। এই চাঁদাবাজি ও মাসোহারার টাকা বড়কর্তাদের হাত ঘুরে উপরের দিকে উঠতেই থাকে। চাঁদাবাজি ও মাসোহারার পুরো নেটওয়ার্কটাই চলছে সুশৃঙ্খলভাবে। কেউ লেফট-রাইটে ঠিকমতো পা মেলাতে না পারলে হয়ে যাচ্ছে কক্ষচ্যুত। পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে দিনের পর দিন দুর্গম কোনো পল্লী এলাকায় চাকরি রক্ষা করা ছাড়া তার কাছে অন্য কোনো উপায় আর থাকে না। তাই পুলিশ বেঁচে থাকার জন্যই এখন বেশ স্মার্ট! নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করতে তাই তাদের হাত আর কাঁপে না। বিরোধী দলের চিফ হুইপকে পর্যন্ত রাজপথে কুকুর-বেড়ালের মতো পেটাতে পারলে পদ, পদবি, পুরস্কার— সবই পাওয়া যায় রাতারাতি। তাই অবৈধ শাসককে রক্ষা করতে যারা রাজপথে নিজেদের প্রাণ পর্যন্ত বিলিয়ে দিচ্ছে, তাদের কৃতকর্মের বিচার করবে কে? তাদের পোড়ানো আগুনে দগ্ধ চা দোকানদারের জন্য মায়াকান্না আর বার্ন ইউনিটে শত ক্যামেরার ঝলক তাই তো আর দেখা যায় না। প্রকাশ্য আগুনে পুড়িয়েও তাদের ‘আগুন সন্ত্রাসী’ বলার সৎ সাহসই বা কোথায়? এ যেন ‘যেমনে নাচাও, তেমনি নাচি। পুতুলের কি দোষ।’ তারপরও কিন্তু দিন শেষে সব দোষে দোষী সেই নন্দঘোষ, সেই পুলিশ, সেই ‘পুতুল’।

তিন. পুলিশ যেন এখন সমালোচিত এক বাহিনী। ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বীকে চাঁদার জন্য ক্রসফায়ারের হুমকি দিতে, সিটি করপোরেশনের পরিদর্শক বিকাশকে মারধর, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, আর সর্বশেষে চা দোকানদার বাবুলকে চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে জ্বলন্ত চুলার আগুনে পুড়িয়ে মারার বীভৎসতা নিয়ে পুলিশ কী করে নিজেদের ‘দেশের রাজা’ বলে দাবি করতে পারে? এর কারণ একটাই। দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে যেরকম ফৌজদারি মামলা করা যায় না, আমাদের পুলিশকেও তেমনি আইনি সবরকম সুরক্ষা দিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ যে কাউকে যখন তখন মেরে ফেললেও তার কোনো বিচার হবে না এদেশে। হত্যার অপরাধে দেশের মানুষের হয় মৃত্যুদণ্ড আর পুলিশের শাস্তি হয় চাকরিচ্যুতি! এতে শাস্তি তো দূরের কথা সে বরং বসে বসে বেতনভাতা সবই পায়। হ্যাঁ, শাস্তির মধ্যে শুধু ‘স্পিড মানিটা’ পায় না। কিন্তু দেখা গেছে, এরাই বরং নানাবিধ তদবিরে জড়িয়ে আগের মতো উপরি ইনকামটা ঠিকই ধরে রাখে। পুলিশের এসব অপরাধ ‘বিচ্ছিন্ন’ নয়, বরং নিত্যনৈমিত্তিক। আইজিপি বলেছেন, ‘পুড়িয়ে হত্যায় পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে না। ব্যক্তিগত অপরাধের দায় পুলিশ বিভাগ নেবে না।’ কিন্তু ইউনিফর্ম পরে অভিযান চালানোর সময় অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত কী করে হয়? তাহলে রাব্বীকে নির্যাতনকারী পুলিশের পক্ষ হয়ে সরকার আপিল করল কেন? আর মজার দিকটা হচ্ছে, পুলিশ যতই অপরাধ করুক না কেন, তার দোষ ধরার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটি পুলিশ দিয়েই গঠিত। তাই পুলিশের হাতে মার খাওয়া ভিকটিমও কী করে যেন তদন্ত শেষে হয়ে যায় ‘পুলিশের কাজে বাধাদানের অপরাধে’ অপরাধী। তাই পুলিশের চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়া যাবে না। ভাগ্যক্রমে আগুনে পুড়ে মরা থেকে যদি বাবুল বেঁচেও যেত নিশ্চিতভাবেই সে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে ফৌজদারি মামলার আসামি সাব্যস্ত হয়ে যেত।

চার. পুরো পুলিশ বাহিনীকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই। আর সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীকে যেন জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবেই দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের ওপর যতই রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপ থাকুক না কেন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ, দমন, জনগণের জানমাল ও সম্পত্তি রক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করাই হচ্ছে পুলিশ বাহিনীর একমাত্র দায়িত্ব। অথচ এই সরকারের আমলে পুলিশের মধ্যে ব্যাপক হারে দুর্নীতি, রাজনৈতিক ও আর্থিক উচ্চাভিলাষ, অতিশয় ক্ষমতার চর্চা, রাজনৈতিক দলের নেতা ও ক্যাডারের মতো অতি উৎসাহী, আইনের শাসনকে বাদ দিয়ে সরকারি দমন নীতিকেই একমাত্র নীতি মনে করার কারণে গোটা পুলিশ বাহিনীকেই বদনামের ভাগিদার হতে হচ্ছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে, যাদের অঙ্গুলি হেলনে পুলিশকে দিয়ে দলীয় রাজনৈতিক এজেন্ডা পূরণের কাজ করাতে বাধ্য করা হয়, ক্ষমতার পরিবর্তনে সেই পুলিশই আরেক দলের হয়ে প্রকাশ্য রাজপথে তাদেরই পেটাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও লুত্ফুজ্জামান বাবরের ওপর পুলিশি অ্যাকশন মনে করিয়ে দেয় পুলিশ আসলে কারোরই নয়। যখন যার তখন তার।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীনদের খুশি করতে প্রজাতন্ত্রের এমন পুলিশ দেশ ও জাতির জন্য কখনো কল্যাণকর হতে পারে না। অবৈধ শাসনের গুম, খুন, গুলি, চাঁদাবাজির দায় গোটা পুলিশ বাহিনী কেন নিতে যাবে? এতে একসময় মাঠপর্যায়ে এই বাহিনীর ইমেজ ও আস্থা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তারা জনগণের সরাসরি প্রতিপক্ষে রূপান্তরিত হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীর নিজেদের মধ্যেও পারিবারিক অশ্রদ্ধা, সামাজিক মর্যাদাহানি, পেশাগত আতঙ্ক, অনীহা, হতাশা ও নেতিবাচক ইমেজের মাত্রা বহুগুণে বেড়ে যাবে। এতে করে পুলিশ বাহিনীর একাই ক্ষতি হবে তা কিন্তু নয়, গোটা দেশের জন্যই তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠবে।

পাঁচ. রাজনৈতিক সহিংসতায় দায়িত্বে অবহেলার অজুহাতে চাকরি যায় পুলিশের। ভাবখানা এমন, যেন রাজনৈতিক আন্দোলন পরাস্ত করার সব দায় শুধু পুলিশের। অথচ ফৌজদারি কার্যবিধি ও পুলিশ প্রবিধান মতে, জেলা প্রশাসক হচ্ছেন জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির প্রধান ও তার তত্ত্বাবধানেই পুলিশের থাকার কথা। অথচ যেখানে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই এখন কিছু জানার সুযোগ পান না, সেখানে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসিদের দোষ দিয়েই বা কী লাভ হবে? আইনে পুলিশের এসপিদের জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে কাজ করার কথা থাকলেও কে শুনে কার কথা? সবকিছুরই নিয়ন্ত্রণ যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেখানে এসপি-ডিসিদের নন্দঘোষ বানিয়ে বদলি-প্রত্যাহার করা ছাড়া আর কিই-বা করার আছে? অনেকে বলে পুলিশকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, এদেশে পুলিশ কেবলই রাজনৈতিক দাস! পুলিশের নিজের আবার মানবাধিকার আছে নাকি? তাদের আবার স্বাধীনতা কিসের? তাদের আবার সংস্কার কিসের? ২০০৭ সালের পুলিশ সংস্কার আইনের খসড়া করে পুলিশ চেয়েছিল নিজেদের সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে। পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত কাউকেই তাদের পদায়নের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে বদলি বা অপসারণ করা যাবে না। পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে মন্ত্রী-এমপি বা যে কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির মৌখিক, লিখিত বা টেলিফোনে সুপারিশ ফৌজদারি অপরাধ বলে গণ্য হবে বলে বলা হয় এই সংস্কার আইনে। কিন্তু পুলিশের চাওয়া মতে এই আইন পাস করলে তো পুলিশ স্বাধীন হয়ে যাবে। মহাবিপদে পড়বে শাসক দল। দলের মন্ত্রী-এমপিরা পুলিশকে আর চাকর-বাকরের মতো খাটাতে পারবে না। শিশুদের গুলি করে মারলেও এমপিদের আর রক্ষা মিলবে না। গণহারে ছাত্রলীগের ভাগ্যে একাই সব পুলিশি চাকরি জুটবে না। আজকের দাগি আসামি যাকে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে, কালকে সে নেতা হয়ে সেই পুলিশেরই প্রোটেকশন নিয়ে দিব্যি ছড়ি ঘোরাতে পারবে না। তাই প্রশ্ন জাগে, পুলিশ নিজে ভালো হতে চাইলেও কি তাকে ভালো হতে দেওয়া হবে?

আর যতদিন এই চক্র ভাঙা না যাবে ততদিনই আজকের বিএনপি-জামায়াত পেটানো পুলিশ ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ পেটানো পুলিশে পরিণত হবে। একবার এই দল মার খেলে আরেকবার অন্য দল মার খাবে। কিন্তু জনগণের ভাগ্যে মার খাওয়া আর পুড়ে মরা কিন্তু নিত্যদিনের।  পুলিশ না হয় স্বাধীন হতে পারছে না। কিন্তু আমরা কি স্বাধীন? পুলিশ না হয় নন্দঘোষ। কিন্তু আমরা কেন ভাগ্যঘোষ?

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা