শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, রবিবার, ০৬ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

রাজধানীর সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক?

কাজী সিরাজ
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রাজধানীর সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক?

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রাজধানী ঢাকার সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটেদের কাছে বিভিন্ন থানা থেকে একটি ফরম সরবরাহ করা হয়েছে এবং নির্ধারিত সেই ফরমে ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য প্রদান করতে বলা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ দমন এবং নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য এ উদ্যোগ নিয়েছে ডিএমপি। কমিশনার  আসাদুজ্জামান মিয়া আগামী ১৫ মার্চ ডেডলাইন নির্ধারণ করে দিয়ে বলেছেন, তথ্য না দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাড়ির মালিক, ভবন মালিক, ভাড়াটিয়া, পরিবারের অন্যসব সদস্য, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান মালিক ছাড়াও ছিন্নমূল নাগরিকদের তথ্যও পুলিশের হাতে থাকবে। থাকবে ড্রাইভার ও গৃহকর্মীদের তথ্যও। নানা প্রশ্ন উঠেছে এ নিয়ে। হঠাৎ কেন গোটা রাজধানীবাসীকে পুলিশ তাদের নজরদারিতে আনতে চাচ্ছে? সবাই কি জঙ্গি অথবা সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক অথবা নিরাপত্তার জন্য হুমকি? আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখে রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক? নিরাপত্তার জন্য সব নাগরিকের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য জানানো কি জরুরি? সাধারণ জ্ঞান বলে, পুলিশ ছুটবে সমাজবিরোধী দুর্বৃত্ত, চোর, ডাকাত, খুনি, সন্ত্রাসী, প্রকৃত জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদী তত্পরতায় জড়িত নাগরিক-নিরাপত্তা বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে। তাদের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে পারে পুলিশ। এ ব্যাপারে জনসাধারণের সাহায্য-সহযোগিতা চাইতে পারে তারা। নাগরিকদেরও উচিত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পুলিশ তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করা। নাগরিক সাধারণের সহযোগিতা পাওয়ার ব্যাপারে একটা বিষয়ের প্রতি অবশ্যই নজর দিতে হবে; তা হচ্ছে তাদের নিরাপত্তা বিধান। জঙ্গি, সন্ত্রাসী, দুর্বৃত্ত, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষমতা ও শক্তির অধিকারী। নাগরিকদের একটা কমন পারসেপশন হচ্ছে কখনো কখনো কোথাও কোথাও  এই ধরনের অপরাধীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাউকে কাউকেও ম্যানেজ করে ফেলে। আমাদের দেশে নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুনসহ বেশ কটি ঘটনায় অপরাধী-আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আনহোলি যোগসাজশের প্রমাণ তো হাতের কাছেই আছে। ঢাকায় অপরাধ দমনে জনগণের সহযোগিতা পাওয়ার জন্য জনগণ ভয় বা চাপের মধ্যে থাকবে না, তেমন কৌশলই নেওয়া দরকার। ডিএমপির সিদ্ধান্তটি কিন্তু নগরবাসীর মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আইনজ্ঞ, সমাজসেবী এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এই পদক্ষেপকে নাগরিক হয়রানির নামান্তর বলে চিত্রিত করছেন। পুলিশ বলছে, নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্যই এ ব্যবস্থা। নাগরিক সাধারণের জানমাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা বিধানের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করে পুলিশ বাহিনী তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ব্যাপারে আইনি বিধান আছে, আইনে ও বিধানে পুলিশের কর্মকাণ্ডের সীমানাও নির্ধারণ করা আছে। জননিরাপত্তা বিধান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার অজুহাতে পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত অন্য কোনো বাহিনী আইনবহির্ভূত কোনো কাজ করতে পারে না। সীমা লঙ্ঘন করলে বাহিনী সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান আছে। পুলিশের বিরুদ্ধে কখনো কখনো সীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। মিডিয়ায়ও সে খবর আসে। অভিযোগ অনুপাতে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা তেমন শোনা যায় না। সাধারণ একজন মানুষকে জিজ্ঞেস করলেও বলবে, পুলিশ যদি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সততার সঙ্গে যথাযথভাবে পালন করে, তা হলে অপরাধী বা অপরাধীচক্র যত শক্তিশালীই হোক না কেন তাদের দমন করা সম্ভব। সাধারণ্যে এমন একটা বদ্ধমূল ধারণাও আছে যে, অপরাধ কারা করে পুলিশ তা জানে, এমনকি কোথায় কোন ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয় সবই তাদের জানা। পুলিশ চাইলে অল্প সময়ের মধ্যেই রাজধানীর অধিকাংশ অপরাধীকে ধরে ফেলতে পারে। অর্থাৎ পুলিশের সক্ষমতা সম্পর্কে সন্দেহ করে না কেউ। তবে মনে করে তারপরও অপরাধ হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশের মৌনতায়। অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায়। পুলিশ কেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরাধীদের বেলায় মৌনতা বা শৈথিল্য প্রদর্শন করে, কেন নিষ্ক্রিয় থাকে তারও একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ মানুষের কাছে আছে। তাতে পুলিশের ভাবমূর্তি ম্লান হয়। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, গুম, খুন, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, শিশু অপহরণ ও হত্যার ঘটনা নিত্য ঘটছে। কমার লক্ষণ তো নেই-ই, বরং এসবের তীব্রতা বাড়ছে।

আশাজাগানিয়া তেমন কিছু করে দেখাতে পারছে না পুলিশ তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে, পুলিশের ওপর আস্থা ধরে রাখতে পারছে না। এর মধ্যেই ডিএমপির এই ফরমান। বিশিষ্টজনরা ডিএমপির নির্দেশনাকে আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড বলে অভিহিত করছেন। তারা বলছেন, পুলিশ এভাবে একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য অকারণে চাইতে বা সংরক্ষণ করতে পারে না। এটা ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষার সাংবিধানিক গ্যারান্টির লঙ্ঘন। বাংলাদেশের আইনে এ ব্যাপারে কোনো বিধান নেই বলছেন, আইনজ্ঞরা। পুলিশের ওপর আস্থা কম থাকায় অনেকেই বলছেন, পুলিশ একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্যাবলির অপব্যবহার করতে পারে। কোনো কারণ ছাড়া নিরপরাধ কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তার নিজের, পরিবারের সদস্যদের যাবতীয় তথ্য কেউ সংগ্রহ করাটা বেআইনি। প্রয়োজনে একমাত্র আদালতে ছাড়া মানুষ তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরসহ অন্যান্য গোপন তথ্য অন্য কাউকে দিতে বাধ্য নয়। প্রশ্ন উত্থিত হয়েছে যে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কি রাজধানীর সোয়া কোটিরও বেশি বাসিন্দাকে হয় দাগি-দোষী-অপরাধী অথবা অপরাধীদের আশ্রয়দাতা ভাবছে? যেসব ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল আইডি কার্ড সংগ্রহের সময় সব তথ্যই জমা দেওয়া হয়েছে। কারও সম্পর্কে জানতে হলে সরকারি দফতরে সংরক্ষিত তথ্যভাণ্ডার থেকেই তা সংগ্রহ করা যায়। পুলিশকে কোনো প্রয়োজন ছাড়া আবার কেন তা দিতে হবে? আবার ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়ে বলা হয়েছে, এর মধ্যে সব তথ্য সংবলিত ফরম জমা দেওয়া না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ যেন ‘ভাত দেয়ার মুরোদ নেই, কিল দেয়ার গোসাই।’

ঢাকার বাড়িওয়ালাদের কাছ থেকে ভাড়াটেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের পুলিশি ফরমানকে চ্যালেঞ্জ করে লিগ্যাল নোটিস দিয়েছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনি পুলিশের এই কার্যক্রম বন্ধ করতে বলেছেন। গত ১ মার্চ নোটিস জারির পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারকে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করে জবাব দিতে বলা হয়েছে। ব্যারিস্টার বড়ুয়া তার নোটিসে বলেছেন, পুলিশ এভাবে ব্যক্তিগত তথ্য গ্রহণ করতে পারে না। এসব তথ্য সংগ্রহ করে সংরক্ষণের কোনো বিধান বাংলাদেশে নেই। পুলিশ এসব তথ্যের অপব্যবহার করতে পারে আশঙ্কায় তিনি আইনি পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে নোটিসে উল্লেখ করেছেন। সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার পুলিশের এ উদ্যোগকে বেআইনি ও জননিরাপত্তার জন্য ভারসাম্যহীন বলে উল্লেখ করে বলেছেন, এতে নাগরিকদের গোপনীয়তা রক্ষার মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হবে। নাগরিক হিসেবে আমরা রাষ্ট্রের কাছে নিরাপত্তা যেমন চাই, একই সঙ্গে আমাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে গোপনীয়তা রক্ষায় নিশ্চয়তাও চাই। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন পুলিশ কর্তৃক বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগকে বাড়াবাড়ি আখ্যায়িত করে বলেছেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে তো সবারই ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়াই আছে; পুলিশকে আবার দিতে হবে কেন? তার মতে, পুলিশ নিরাপত্তা বা মামলার প্রয়োজনে কোনো নাগরিকের পরিচয় জানতে চাইতে পারে, কিন্তু ফরমে চাওয়া অন্যান্য তথ্য প্রদানে আমরা আইনত বাধ্য নই। মানবাধিকার সংগঠক অ্যাডভোকেট এলিনা খানও একই অভিমত ব্যক্ত করে বলেছেন, প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজনীয় নাগরিক তথ্য সিটি করপোরেশনে থাকে, আয় ও সম্পদের উৎস এনবিআরে থাকে, বাড়ির যাবতীয় তথ্য রাজউক বা সিটি করপোরেশনে থাকে, পূর্ণাঙ্গ তথ্য থাকে জাতীয় পরিচয়পত্রে। এগুলোর গোপনীয়তা রক্ষা করা আইনত সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্ব। পুলিশ এসব তথ্য নিয়ে অপব্যবহার করলে নাগরিক জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠতে পারে। বিশিষ্টজনদের মতে, নাগরিকদের তথ্য প্রদানের ফরমান এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্য জমা না দিলে ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি আইনের চোখে অচল।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ শুধু পুলিশের ওপর মহলই নয়, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের অনুমোদন ছাড়া এ কাজে হাত দিয়েছে বলে মনে হয় না। একটি ভীতু ও দুর্বল সরকারই নাগরিকদের ওপর আস্থা হারিয়ে সবাইকে প্রতিপক্ষ মনে করে এবং জনগণকে চাপের মধ্যে রাখার জন্য এ ধরনের কৌশল অবলম্বন করে। তারা ভাবে, সব ব্যক্তিগত গোপন তথ্য পুলিশের কাছে গচ্ছিত থাকলে সরকারের বিরুদ্ধে কিছু করার সাহস করবে না এই ভেবে যে, তারা পুলিশের জালে ধরা আছে। আয়ের উৎস, সম্পদের উৎস, কোনো মামলার সূত্র— যে কোনো তথ্য নিয়ে পুলিশ যে কোনো সময়ই চাপ দিতে পারে। ফলে সরকারের বিরোধিতা বা সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সাহস দেখাবে না কেউ। পুলিশকে দিয়ে তাই সরকার এ কাজটি করাচ্ছে বলে যে ধারণার সৃষ্টি হয়েছে তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এতে কি সরকার লাভবান হবে? মোটেই না। এতে বরং সরকারের দুর্বলতা ও গণবিচ্ছিন্নতা আরও প্রকট হবে।

বিষয়টি নিয়ে শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশই নয়, পুলিশ বাহিনীর সর্বোচ্চ মহলেরও ভাবা দরকার। আগেই বলেছি, ওপর মহলের অনুমোদন ছাড়া ডিএমপি এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হয় না। পুলিশ প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে পুনর্ভাবনা করবেন বলে আশা করি। নিরীহ, শান্তিপ্রিয় রাজধানীবাসীকে কেন তাদের যাবতীয় তথ্য থানায় জমা দিতে হবে তার কোনো কনভিন্সিং ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়নি। যারা অপরাধী নন, অপরাধীদের পৃষ্ঠপোষকও নন, জঙ্গি, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী, তাদের কেন পুলিশের ডাটাবেজে থাকতে হবে? এর ফলে শুধু ঢাকায় নয়, সারা দেশে এবং দেশের বাইরেও খারাপ বা ভুল বার্তা যাচ্ছে। বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দল বলছে, সরকার দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ডিএমপির সিদ্ধান্ত কি বিরোধী দলসমূহের এই বক্তব্যের পালে বাড়তি হাওয়া দিচ্ছে না? আমাদের পুলিশ বাহিনীর অনেক অর্জনও আছে। ভালো কাজও আছে। কোনো একটি ভুলের গহ্বরে ভালো কাজ ও অর্জনগুলো যেন হারিয়ে না যায়। ডিএমপির সরবরাহকৃত ফরম নাগরিকরা পূরণ করে জমা দিচ্ছেন। না দেওয়ার জন্য বলছি না।  এর লাভ-ক্ষতিটায় যে উদ্দেশ্যের কথা বলা হয়েছে সে উদ্দেশ্য সাধনে এই কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা কতটুকু তা বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ভাবতে বলছি। তারা কি ভাববেন?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : kazi.shiraz@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ফের রিমান্ডে শাজাহান-সালমান-আনিসুলসহ ৫ জন
ফের রিমান্ডে শাজাহান-সালমান-আনিসুলসহ ৫ জন

এই মাত্র | জাতীয়

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন কারাগারে
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন কারাগারে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরসরাইয়ে পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ২
মিরসরাইয়ে পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বৈরাচারী সরকার তরুণদের ভবিষ্যৎ ছিনিয়ে নিয়েছিল : উপদেষ্টা আসিফ
স্বৈরাচারী সরকার তরুণদের ভবিষ্যৎ ছিনিয়ে নিয়েছিল : উপদেষ্টা আসিফ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক শাহীনের মায়ের ইন্তেকাল
সাংবাদিক শাহীনের মায়ের ইন্তেকাল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়ার গুঞ্জনে মুখ খুললেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়ার গুঞ্জনে মুখ খুললেন শান্ত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের মধ্যেই ইরান গেলেন বাংলাদেশি কূটনীতিক
যুদ্ধের মধ্যেই ইরান গেলেন বাংলাদেশি কূটনীতিক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে অজ্ঞাত কঙ্কাল উদ্ধার
নড়াইলে অজ্ঞাত কঙ্কাল উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৯৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৯৭

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা ঘিরে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষা ঘিরে ডিএমপির নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

'এই যুদ্ধ শেষ করবে ইরানই', হুঁশিয়ারি তেহরানের
'এই যুদ্ধ শেষ করবে ইরানই', হুঁশিয়ারি তেহরানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিপ্লবী ছাত্র সমাজের মানববন্ধন
চাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিপ্লবী ছাত্র সমাজের মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই বিপ্লবে স্কাউট সদস্যদের আত্মাহুতির নজির বিশ্বে আর নেই : প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লবে স্কাউট সদস্যদের আত্মাহুতির নজির বিশ্বে আর নেই : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ বনদস্যু বাহিনীর সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ বনদস্যু বাহিনীর সদস্য আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশুর খাদ্যকে মৎস্য খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
পশুর খাদ্যকে মৎস্য খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপি ক্যারিয়ার অ্যান্ড এডুকেশন ফেস্ট উদ্বোধন
বিইউপি ক্যারিয়ার অ্যান্ড এডুকেশন ফেস্ট উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ফরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাল ইসরায়েল
আবারও ফরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাল ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৭৩ জন, মৃত্যু ১
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৭৩ জন, মৃত্যু ১

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুলের শুনানি ৭ জুলাই
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুলের শুনানি ৭ জুলাই

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদের ২১ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদের ২১ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় পেনশন মেলার উদ্বোধন ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় পেনশন মেলার উদ্বোধন ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আবারও অবস্থান কর্মসূচিতে এনটিআরসিএ ভাইভা রেজাল্ট বঞ্চিত প্রার্থীরা
আবারও অবস্থান কর্মসূচিতে এনটিআরসিএ ভাইভা রেজাল্ট বঞ্চিত প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই টন মসলা উদ্ধার, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই টন মসলা উদ্ধার, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা
টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে মূলধন কমেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা
এক বছরে মূলধন কমেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে