শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, রবিবার, ০৬ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

রাজধানীর সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক?

কাজী সিরাজ
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রাজধানীর সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক?

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রাজধানী ঢাকার সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটেদের কাছে বিভিন্ন থানা থেকে একটি ফরম সরবরাহ করা হয়েছে এবং নির্ধারিত সেই ফরমে ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য প্রদান করতে বলা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ দমন এবং নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য এ উদ্যোগ নিয়েছে ডিএমপি। কমিশনার  আসাদুজ্জামান মিয়া আগামী ১৫ মার্চ ডেডলাইন নির্ধারণ করে দিয়ে বলেছেন, তথ্য না দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাড়ির মালিক, ভবন মালিক, ভাড়াটিয়া, পরিবারের অন্যসব সদস্য, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান মালিক ছাড়াও ছিন্নমূল নাগরিকদের তথ্যও পুলিশের হাতে থাকবে। থাকবে ড্রাইভার ও গৃহকর্মীদের তথ্যও। নানা প্রশ্ন উঠেছে এ নিয়ে। হঠাৎ কেন গোটা রাজধানীবাসীকে পুলিশ তাদের নজরদারিতে আনতে চাচ্ছে? সবাই কি জঙ্গি অথবা সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক অথবা নিরাপত্তার জন্য হুমকি? আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখে রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক? নিরাপত্তার জন্য সব নাগরিকের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য জানানো কি জরুরি? সাধারণ জ্ঞান বলে, পুলিশ ছুটবে সমাজবিরোধী দুর্বৃত্ত, চোর, ডাকাত, খুনি, সন্ত্রাসী, প্রকৃত জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদী তত্পরতায় জড়িত নাগরিক-নিরাপত্তা বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে। তাদের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে পারে পুলিশ। এ ব্যাপারে জনসাধারণের সাহায্য-সহযোগিতা চাইতে পারে তারা। নাগরিকদেরও উচিত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পুলিশ তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করা। নাগরিক সাধারণের সহযোগিতা পাওয়ার ব্যাপারে একটা বিষয়ের প্রতি অবশ্যই নজর দিতে হবে; তা হচ্ছে তাদের নিরাপত্তা বিধান। জঙ্গি, সন্ত্রাসী, দুর্বৃত্ত, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষমতা ও শক্তির অধিকারী। নাগরিকদের একটা কমন পারসেপশন হচ্ছে কখনো কখনো কোথাও কোথাও  এই ধরনের অপরাধীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাউকে কাউকেও ম্যানেজ করে ফেলে। আমাদের দেশে নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুনসহ বেশ কটি ঘটনায় অপরাধী-আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আনহোলি যোগসাজশের প্রমাণ তো হাতের কাছেই আছে। ঢাকায় অপরাধ দমনে জনগণের সহযোগিতা পাওয়ার জন্য জনগণ ভয় বা চাপের মধ্যে থাকবে না, তেমন কৌশলই নেওয়া দরকার। ডিএমপির সিদ্ধান্তটি কিন্তু নগরবাসীর মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আইনজ্ঞ, সমাজসেবী এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এই পদক্ষেপকে নাগরিক হয়রানির নামান্তর বলে চিত্রিত করছেন। পুলিশ বলছে, নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্যই এ ব্যবস্থা। নাগরিক সাধারণের জানমাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা বিধানের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করে পুলিশ বাহিনী তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ব্যাপারে আইনি বিধান আছে, আইনে ও বিধানে পুলিশের কর্মকাণ্ডের সীমানাও নির্ধারণ করা আছে। জননিরাপত্তা বিধান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার অজুহাতে পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত অন্য কোনো বাহিনী আইনবহির্ভূত কোনো কাজ করতে পারে না। সীমা লঙ্ঘন করলে বাহিনী সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান আছে। পুলিশের বিরুদ্ধে কখনো কখনো সীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। মিডিয়ায়ও সে খবর আসে। অভিযোগ অনুপাতে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা তেমন শোনা যায় না। সাধারণ একজন মানুষকে জিজ্ঞেস করলেও বলবে, পুলিশ যদি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সততার সঙ্গে যথাযথভাবে পালন করে, তা হলে অপরাধী বা অপরাধীচক্র যত শক্তিশালীই হোক না কেন তাদের দমন করা সম্ভব। সাধারণ্যে এমন একটা বদ্ধমূল ধারণাও আছে যে, অপরাধ কারা করে পুলিশ তা জানে, এমনকি কোথায় কোন ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয় সবই তাদের জানা। পুলিশ চাইলে অল্প সময়ের মধ্যেই রাজধানীর অধিকাংশ অপরাধীকে ধরে ফেলতে পারে। অর্থাৎ পুলিশের সক্ষমতা সম্পর্কে সন্দেহ করে না কেউ। তবে মনে করে তারপরও অপরাধ হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশের মৌনতায়। অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায়। পুলিশ কেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরাধীদের বেলায় মৌনতা বা শৈথিল্য প্রদর্শন করে, কেন নিষ্ক্রিয় থাকে তারও একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ মানুষের কাছে আছে। তাতে পুলিশের ভাবমূর্তি ম্লান হয়। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, গুম, খুন, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, শিশু অপহরণ ও হত্যার ঘটনা নিত্য ঘটছে। কমার লক্ষণ তো নেই-ই, বরং এসবের তীব্রতা বাড়ছে।

আশাজাগানিয়া তেমন কিছু করে দেখাতে পারছে না পুলিশ তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে, পুলিশের ওপর আস্থা ধরে রাখতে পারছে না। এর মধ্যেই ডিএমপির এই ফরমান। বিশিষ্টজনরা ডিএমপির নির্দেশনাকে আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড বলে অভিহিত করছেন। তারা বলছেন, পুলিশ এভাবে একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য অকারণে চাইতে বা সংরক্ষণ করতে পারে না। এটা ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষার সাংবিধানিক গ্যারান্টির লঙ্ঘন। বাংলাদেশের আইনে এ ব্যাপারে কোনো বিধান নেই বলছেন, আইনজ্ঞরা। পুলিশের ওপর আস্থা কম থাকায় অনেকেই বলছেন, পুলিশ একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্যাবলির অপব্যবহার করতে পারে। কোনো কারণ ছাড়া নিরপরাধ কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তার নিজের, পরিবারের সদস্যদের যাবতীয় তথ্য কেউ সংগ্রহ করাটা বেআইনি। প্রয়োজনে একমাত্র আদালতে ছাড়া মানুষ তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরসহ অন্যান্য গোপন তথ্য অন্য কাউকে দিতে বাধ্য নয়। প্রশ্ন উত্থিত হয়েছে যে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কি রাজধানীর সোয়া কোটিরও বেশি বাসিন্দাকে হয় দাগি-দোষী-অপরাধী অথবা অপরাধীদের আশ্রয়দাতা ভাবছে? যেসব ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল আইডি কার্ড সংগ্রহের সময় সব তথ্যই জমা দেওয়া হয়েছে। কারও সম্পর্কে জানতে হলে সরকারি দফতরে সংরক্ষিত তথ্যভাণ্ডার থেকেই তা সংগ্রহ করা যায়। পুলিশকে কোনো প্রয়োজন ছাড়া আবার কেন তা দিতে হবে? আবার ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়ে বলা হয়েছে, এর মধ্যে সব তথ্য সংবলিত ফরম জমা দেওয়া না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ যেন ‘ভাত দেয়ার মুরোদ নেই, কিল দেয়ার গোসাই।’

ঢাকার বাড়িওয়ালাদের কাছ থেকে ভাড়াটেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের পুলিশি ফরমানকে চ্যালেঞ্জ করে লিগ্যাল নোটিস দিয়েছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনি পুলিশের এই কার্যক্রম বন্ধ করতে বলেছেন। গত ১ মার্চ নোটিস জারির পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারকে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করে জবাব দিতে বলা হয়েছে। ব্যারিস্টার বড়ুয়া তার নোটিসে বলেছেন, পুলিশ এভাবে ব্যক্তিগত তথ্য গ্রহণ করতে পারে না। এসব তথ্য সংগ্রহ করে সংরক্ষণের কোনো বিধান বাংলাদেশে নেই। পুলিশ এসব তথ্যের অপব্যবহার করতে পারে আশঙ্কায় তিনি আইনি পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে নোটিসে উল্লেখ করেছেন। সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার পুলিশের এ উদ্যোগকে বেআইনি ও জননিরাপত্তার জন্য ভারসাম্যহীন বলে উল্লেখ করে বলেছেন, এতে নাগরিকদের গোপনীয়তা রক্ষার মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হবে। নাগরিক হিসেবে আমরা রাষ্ট্রের কাছে নিরাপত্তা যেমন চাই, একই সঙ্গে আমাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে গোপনীয়তা রক্ষায় নিশ্চয়তাও চাই। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন পুলিশ কর্তৃক বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগকে বাড়াবাড়ি আখ্যায়িত করে বলেছেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে তো সবারই ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়াই আছে; পুলিশকে আবার দিতে হবে কেন? তার মতে, পুলিশ নিরাপত্তা বা মামলার প্রয়োজনে কোনো নাগরিকের পরিচয় জানতে চাইতে পারে, কিন্তু ফরমে চাওয়া অন্যান্য তথ্য প্রদানে আমরা আইনত বাধ্য নই। মানবাধিকার সংগঠক অ্যাডভোকেট এলিনা খানও একই অভিমত ব্যক্ত করে বলেছেন, প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজনীয় নাগরিক তথ্য সিটি করপোরেশনে থাকে, আয় ও সম্পদের উৎস এনবিআরে থাকে, বাড়ির যাবতীয় তথ্য রাজউক বা সিটি করপোরেশনে থাকে, পূর্ণাঙ্গ তথ্য থাকে জাতীয় পরিচয়পত্রে। এগুলোর গোপনীয়তা রক্ষা করা আইনত সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্ব। পুলিশ এসব তথ্য নিয়ে অপব্যবহার করলে নাগরিক জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠতে পারে। বিশিষ্টজনদের মতে, নাগরিকদের তথ্য প্রদানের ফরমান এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্য জমা না দিলে ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি আইনের চোখে অচল।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ শুধু পুলিশের ওপর মহলই নয়, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের অনুমোদন ছাড়া এ কাজে হাত দিয়েছে বলে মনে হয় না। একটি ভীতু ও দুর্বল সরকারই নাগরিকদের ওপর আস্থা হারিয়ে সবাইকে প্রতিপক্ষ মনে করে এবং জনগণকে চাপের মধ্যে রাখার জন্য এ ধরনের কৌশল অবলম্বন করে। তারা ভাবে, সব ব্যক্তিগত গোপন তথ্য পুলিশের কাছে গচ্ছিত থাকলে সরকারের বিরুদ্ধে কিছু করার সাহস করবে না এই ভেবে যে, তারা পুলিশের জালে ধরা আছে। আয়ের উৎস, সম্পদের উৎস, কোনো মামলার সূত্র— যে কোনো তথ্য নিয়ে পুলিশ যে কোনো সময়ই চাপ দিতে পারে। ফলে সরকারের বিরোধিতা বা সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সাহস দেখাবে না কেউ। পুলিশকে দিয়ে তাই সরকার এ কাজটি করাচ্ছে বলে যে ধারণার সৃষ্টি হয়েছে তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এতে কি সরকার লাভবান হবে? মোটেই না। এতে বরং সরকারের দুর্বলতা ও গণবিচ্ছিন্নতা আরও প্রকট হবে।

বিষয়টি নিয়ে শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশই নয়, পুলিশ বাহিনীর সর্বোচ্চ মহলেরও ভাবা দরকার। আগেই বলেছি, ওপর মহলের অনুমোদন ছাড়া ডিএমপি এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হয় না। পুলিশ প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে পুনর্ভাবনা করবেন বলে আশা করি। নিরীহ, শান্তিপ্রিয় রাজধানীবাসীকে কেন তাদের যাবতীয় তথ্য থানায় জমা দিতে হবে তার কোনো কনভিন্সিং ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়নি। যারা অপরাধী নন, অপরাধীদের পৃষ্ঠপোষকও নন, জঙ্গি, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী, তাদের কেন পুলিশের ডাটাবেজে থাকতে হবে? এর ফলে শুধু ঢাকায় নয়, সারা দেশে এবং দেশের বাইরেও খারাপ বা ভুল বার্তা যাচ্ছে। বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দল বলছে, সরকার দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ডিএমপির সিদ্ধান্ত কি বিরোধী দলসমূহের এই বক্তব্যের পালে বাড়তি হাওয়া দিচ্ছে না? আমাদের পুলিশ বাহিনীর অনেক অর্জনও আছে। ভালো কাজও আছে। কোনো একটি ভুলের গহ্বরে ভালো কাজ ও অর্জনগুলো যেন হারিয়ে না যায়। ডিএমপির সরবরাহকৃত ফরম নাগরিকরা পূরণ করে জমা দিচ্ছেন। না দেওয়ার জন্য বলছি না।  এর লাভ-ক্ষতিটায় যে উদ্দেশ্যের কথা বলা হয়েছে সে উদ্দেশ্য সাধনে এই কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা কতটুকু তা বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ভাবতে বলছি। তারা কি ভাববেন?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর