শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, রবিবার, ০৬ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

রাজধানীর সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক?

কাজী সিরাজ
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রাজধানীর সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক?

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রাজধানী ঢাকার সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটেদের কাছে বিভিন্ন থানা থেকে একটি ফরম সরবরাহ করা হয়েছে এবং নির্ধারিত সেই ফরমে ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য প্রদান করতে বলা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ দমন এবং নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য এ উদ্যোগ নিয়েছে ডিএমপি। কমিশনার  আসাদুজ্জামান মিয়া আগামী ১৫ মার্চ ডেডলাইন নির্ধারণ করে দিয়ে বলেছেন, তথ্য না দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাড়ির মালিক, ভবন মালিক, ভাড়াটিয়া, পরিবারের অন্যসব সদস্য, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান মালিক ছাড়াও ছিন্নমূল নাগরিকদের তথ্যও পুলিশের হাতে থাকবে। থাকবে ড্রাইভার ও গৃহকর্মীদের তথ্যও। নানা প্রশ্ন উঠেছে এ নিয়ে। হঠাৎ কেন গোটা রাজধানীবাসীকে পুলিশ তাদের নজরদারিতে আনতে চাচ্ছে? সবাই কি জঙ্গি অথবা সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক অথবা নিরাপত্তার জন্য হুমকি? আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখে রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী সব নাগরিকই কি বিপজ্জনক? নিরাপত্তার জন্য সব নাগরিকের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য জানানো কি জরুরি? সাধারণ জ্ঞান বলে, পুলিশ ছুটবে সমাজবিরোধী দুর্বৃত্ত, চোর, ডাকাত, খুনি, সন্ত্রাসী, প্রকৃত জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদী তত্পরতায় জড়িত নাগরিক-নিরাপত্তা বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে। তাদের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে পারে পুলিশ। এ ব্যাপারে জনসাধারণের সাহায্য-সহযোগিতা চাইতে পারে তারা। নাগরিকদেরও উচিত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পুলিশ তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করা। নাগরিক সাধারণের সহযোগিতা পাওয়ার ব্যাপারে একটা বিষয়ের প্রতি অবশ্যই নজর দিতে হবে; তা হচ্ছে তাদের নিরাপত্তা বিধান। জঙ্গি, সন্ত্রাসী, দুর্বৃত্ত, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষমতা ও শক্তির অধিকারী। নাগরিকদের একটা কমন পারসেপশন হচ্ছে কখনো কখনো কোথাও কোথাও  এই ধরনের অপরাধীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাউকে কাউকেও ম্যানেজ করে ফেলে। আমাদের দেশে নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুনসহ বেশ কটি ঘটনায় অপরাধী-আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আনহোলি যোগসাজশের প্রমাণ তো হাতের কাছেই আছে। ঢাকায় অপরাধ দমনে জনগণের সহযোগিতা পাওয়ার জন্য জনগণ ভয় বা চাপের মধ্যে থাকবে না, তেমন কৌশলই নেওয়া দরকার। ডিএমপির সিদ্ধান্তটি কিন্তু নগরবাসীর মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আইনজ্ঞ, সমাজসেবী এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এই পদক্ষেপকে নাগরিক হয়রানির নামান্তর বলে চিত্রিত করছেন। পুলিশ বলছে, নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্যই এ ব্যবস্থা। নাগরিক সাধারণের জানমাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা বিধানের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করে পুলিশ বাহিনী তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ব্যাপারে আইনি বিধান আছে, আইনে ও বিধানে পুলিশের কর্মকাণ্ডের সীমানাও নির্ধারণ করা আছে। জননিরাপত্তা বিধান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার অজুহাতে পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত অন্য কোনো বাহিনী আইনবহির্ভূত কোনো কাজ করতে পারে না। সীমা লঙ্ঘন করলে বাহিনী সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান আছে। পুলিশের বিরুদ্ধে কখনো কখনো সীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। মিডিয়ায়ও সে খবর আসে। অভিযোগ অনুপাতে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা তেমন শোনা যায় না। সাধারণ একজন মানুষকে জিজ্ঞেস করলেও বলবে, পুলিশ যদি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সততার সঙ্গে যথাযথভাবে পালন করে, তা হলে অপরাধী বা অপরাধীচক্র যত শক্তিশালীই হোক না কেন তাদের দমন করা সম্ভব। সাধারণ্যে এমন একটা বদ্ধমূল ধারণাও আছে যে, অপরাধ কারা করে পুলিশ তা জানে, এমনকি কোথায় কোন ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয় সবই তাদের জানা। পুলিশ চাইলে অল্প সময়ের মধ্যেই রাজধানীর অধিকাংশ অপরাধীকে ধরে ফেলতে পারে। অর্থাৎ পুলিশের সক্ষমতা সম্পর্কে সন্দেহ করে না কেউ। তবে মনে করে তারপরও অপরাধ হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশের মৌনতায়। অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায়। পুলিশ কেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরাধীদের বেলায় মৌনতা বা শৈথিল্য প্রদর্শন করে, কেন নিষ্ক্রিয় থাকে তারও একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ মানুষের কাছে আছে। তাতে পুলিশের ভাবমূর্তি ম্লান হয়। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, গুম, খুন, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, শিশু অপহরণ ও হত্যার ঘটনা নিত্য ঘটছে। কমার লক্ষণ তো নেই-ই, বরং এসবের তীব্রতা বাড়ছে।

আশাজাগানিয়া তেমন কিছু করে দেখাতে পারছে না পুলিশ তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে, পুলিশের ওপর আস্থা ধরে রাখতে পারছে না। এর মধ্যেই ডিএমপির এই ফরমান। বিশিষ্টজনরা ডিএমপির নির্দেশনাকে আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড বলে অভিহিত করছেন। তারা বলছেন, পুলিশ এভাবে একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য অকারণে চাইতে বা সংরক্ষণ করতে পারে না। এটা ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষার সাংবিধানিক গ্যারান্টির লঙ্ঘন। বাংলাদেশের আইনে এ ব্যাপারে কোনো বিধান নেই বলছেন, আইনজ্ঞরা। পুলিশের ওপর আস্থা কম থাকায় অনেকেই বলছেন, পুলিশ একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্যাবলির অপব্যবহার করতে পারে। কোনো কারণ ছাড়া নিরপরাধ কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তার নিজের, পরিবারের সদস্যদের যাবতীয় তথ্য কেউ সংগ্রহ করাটা বেআইনি। প্রয়োজনে একমাত্র আদালতে ছাড়া মানুষ তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরসহ অন্যান্য গোপন তথ্য অন্য কাউকে দিতে বাধ্য নয়। প্রশ্ন উত্থিত হয়েছে যে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কি রাজধানীর সোয়া কোটিরও বেশি বাসিন্দাকে হয় দাগি-দোষী-অপরাধী অথবা অপরাধীদের আশ্রয়দাতা ভাবছে? যেসব ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল আইডি কার্ড সংগ্রহের সময় সব তথ্যই জমা দেওয়া হয়েছে। কারও সম্পর্কে জানতে হলে সরকারি দফতরে সংরক্ষিত তথ্যভাণ্ডার থেকেই তা সংগ্রহ করা যায়। পুলিশকে কোনো প্রয়োজন ছাড়া আবার কেন তা দিতে হবে? আবার ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়ে বলা হয়েছে, এর মধ্যে সব তথ্য সংবলিত ফরম জমা দেওয়া না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ যেন ‘ভাত দেয়ার মুরোদ নেই, কিল দেয়ার গোসাই।’

ঢাকার বাড়িওয়ালাদের কাছ থেকে ভাড়াটেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের পুলিশি ফরমানকে চ্যালেঞ্জ করে লিগ্যাল নোটিস দিয়েছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনি পুলিশের এই কার্যক্রম বন্ধ করতে বলেছেন। গত ১ মার্চ নোটিস জারির পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারকে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করে জবাব দিতে বলা হয়েছে। ব্যারিস্টার বড়ুয়া তার নোটিসে বলেছেন, পুলিশ এভাবে ব্যক্তিগত তথ্য গ্রহণ করতে পারে না। এসব তথ্য সংগ্রহ করে সংরক্ষণের কোনো বিধান বাংলাদেশে নেই। পুলিশ এসব তথ্যের অপব্যবহার করতে পারে আশঙ্কায় তিনি আইনি পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে নোটিসে উল্লেখ করেছেন। সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার পুলিশের এ উদ্যোগকে বেআইনি ও জননিরাপত্তার জন্য ভারসাম্যহীন বলে উল্লেখ করে বলেছেন, এতে নাগরিকদের গোপনীয়তা রক্ষার মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হবে। নাগরিক হিসেবে আমরা রাষ্ট্রের কাছে নিরাপত্তা যেমন চাই, একই সঙ্গে আমাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে গোপনীয়তা রক্ষায় নিশ্চয়তাও চাই। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন পুলিশ কর্তৃক বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগকে বাড়াবাড়ি আখ্যায়িত করে বলেছেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে তো সবারই ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়াই আছে; পুলিশকে আবার দিতে হবে কেন? তার মতে, পুলিশ নিরাপত্তা বা মামলার প্রয়োজনে কোনো নাগরিকের পরিচয় জানতে চাইতে পারে, কিন্তু ফরমে চাওয়া অন্যান্য তথ্য প্রদানে আমরা আইনত বাধ্য নই। মানবাধিকার সংগঠক অ্যাডভোকেট এলিনা খানও একই অভিমত ব্যক্ত করে বলেছেন, প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজনীয় নাগরিক তথ্য সিটি করপোরেশনে থাকে, আয় ও সম্পদের উৎস এনবিআরে থাকে, বাড়ির যাবতীয় তথ্য রাজউক বা সিটি করপোরেশনে থাকে, পূর্ণাঙ্গ তথ্য থাকে জাতীয় পরিচয়পত্রে। এগুলোর গোপনীয়তা রক্ষা করা আইনত সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্ব। পুলিশ এসব তথ্য নিয়ে অপব্যবহার করলে নাগরিক জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠতে পারে। বিশিষ্টজনদের মতে, নাগরিকদের তথ্য প্রদানের ফরমান এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্য জমা না দিলে ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি আইনের চোখে অচল।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ শুধু পুলিশের ওপর মহলই নয়, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের অনুমোদন ছাড়া এ কাজে হাত দিয়েছে বলে মনে হয় না। একটি ভীতু ও দুর্বল সরকারই নাগরিকদের ওপর আস্থা হারিয়ে সবাইকে প্রতিপক্ষ মনে করে এবং জনগণকে চাপের মধ্যে রাখার জন্য এ ধরনের কৌশল অবলম্বন করে। তারা ভাবে, সব ব্যক্তিগত গোপন তথ্য পুলিশের কাছে গচ্ছিত থাকলে সরকারের বিরুদ্ধে কিছু করার সাহস করবে না এই ভেবে যে, তারা পুলিশের জালে ধরা আছে। আয়ের উৎস, সম্পদের উৎস, কোনো মামলার সূত্র— যে কোনো তথ্য নিয়ে পুলিশ যে কোনো সময়ই চাপ দিতে পারে। ফলে সরকারের বিরোধিতা বা সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সাহস দেখাবে না কেউ। পুলিশকে দিয়ে তাই সরকার এ কাজটি করাচ্ছে বলে যে ধারণার সৃষ্টি হয়েছে তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এতে কি সরকার লাভবান হবে? মোটেই না। এতে বরং সরকারের দুর্বলতা ও গণবিচ্ছিন্নতা আরও প্রকট হবে।

বিষয়টি নিয়ে শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশই নয়, পুলিশ বাহিনীর সর্বোচ্চ মহলেরও ভাবা দরকার। আগেই বলেছি, ওপর মহলের অনুমোদন ছাড়া ডিএমপি এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হয় না। পুলিশ প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে পুনর্ভাবনা করবেন বলে আশা করি। নিরীহ, শান্তিপ্রিয় রাজধানীবাসীকে কেন তাদের যাবতীয় তথ্য থানায় জমা দিতে হবে তার কোনো কনভিন্সিং ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়নি। যারা অপরাধী নন, অপরাধীদের পৃষ্ঠপোষকও নন, জঙ্গি, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী, তাদের কেন পুলিশের ডাটাবেজে থাকতে হবে? এর ফলে শুধু ঢাকায় নয়, সারা দেশে এবং দেশের বাইরেও খারাপ বা ভুল বার্তা যাচ্ছে। বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দল বলছে, সরকার দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ডিএমপির সিদ্ধান্ত কি বিরোধী দলসমূহের এই বক্তব্যের পালে বাড়তি হাওয়া দিচ্ছে না? আমাদের পুলিশ বাহিনীর অনেক অর্জনও আছে। ভালো কাজও আছে। কোনো একটি ভুলের গহ্বরে ভালো কাজ ও অর্জনগুলো যেন হারিয়ে না যায়। ডিএমপির সরবরাহকৃত ফরম নাগরিকরা পূরণ করে জমা দিচ্ছেন। না দেওয়ার জন্য বলছি না।  এর লাভ-ক্ষতিটায় যে উদ্দেশ্যের কথা বলা হয়েছে সে উদ্দেশ্য সাধনে এই কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা কতটুকু তা বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ভাবতে বলছি। তারা কি ভাববেন?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

এই মাত্র | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে