শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৫, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পরাগের মায়ের মৃত্যু এবং...

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
পরাগের মায়ের মৃত্যু এবং...

পরাগের আম্মা আকস্মিকভাবে মারা গেছেন গত বৃহস্পতিবার। জানাজা, দাফনে অংশ নিতে পারিনি। তীব্র এক মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছি। কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। আপনজনের বিপদে-আপদে মানুষ আপনজনকে পাশে আশা করে। এটাই স্বাভাবিক। আর মাতৃবিয়োগের চেয়ে বড় বিপদ আর কি-ই বা হতে পারে! এমন এক সময়ে পড়ে রয়েছি রাজধানী ঢাকায়। কার্যত বাধ্য হয়ে। এযাবতকালের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ছোঁয়াচে করোনাভাইরাস জনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে ও রাখতে কোয়ারেন্টাইনে থাকছি। বাধ্য হয়ে স্বেচ্ছায়, পরিজনের অনুরোধে এবং সরকারের উপর্যুপরি পরামর্শে। দুঃসময়ে পরাগের পাশে থেকে তাকে সঙ্গ দিতে পারলাম না। নিজেকে ব্ড্ড অপরাধী মনে হচ্ছে। 

নুরুদ্দীন পরাগ আমাদের খুব ভালো একজন কর্মী। কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন নিয়ে সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যখন দিনের পর দিন পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়িয়েছি, সব সময় পরাগ আমাদের সঙ্গ দিয়েছে। এরপর একজন ভাল রাজনৈতিক কর্মী হয়েও উঠেছে। যখনই গ্রামে যাই তখন আলফাডাঙ্গা উপজেলার হিদাডাঙ্গা গ্রামের পরাগ ছুটে আসে। কারণে, অকারণে সঙ্গ দেয় দীর্ঘ সময়। সেই পরাগের মায়ের মৃত্যুতে তার পাশে না থাকতে পারার যে যন্ত্রণা তীব্র থেকে তীব্রতর করে দিল তা তো ওই করোনাভাইরাসই। 
তবে কি করোনাভাইরাস আমাদের অসামাজিক করে দিচ্ছে? গোটা বিশ্বে মহামারি ঠেকাতে বিচ্ছিন্নকরণ পদ্ধতি একটি সাময়িক উপায় হয়তো। হতে পারে। কিন্তু এটি যদি দীর্ঘমেয়াদি হয়? তাহলে এর ফলাফল হবে ভয়াবহ। শুধু কি অর্থনীতি ভেঙে পড়বে? সামাজিক সম্পর্কও ভেঙে চুরমার হবে। পারস্পরিক অবিশ্বাস চরম আকার ধারণ করবে। 

তাই পারস্পরিক বিচ্ছিন্নকরণের পরিবর্তে পারস্পরিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায় খুঁজতে হবে। 
করোনাভাইরাস কোথা থেকে এলো? কে বা কারা এর জন্য দায়ী? গ্লোবালাইজেশন বা বিশ্বায়নের কারণেই এই রোগ ছড়াচ্ছে, এমন অভিযোগ রয়েছে। একারণে অবিশ্বায়ন বা ‘দেয়াল তোলা’ নীতি নেওয়ার পক্ষে একটা জনমত সৃষ্টির চেষ্টাও আছে। কিন্তু বিশ্বায়ন সীমিত করে সংক্রমণ রোগ থেকে বাঁচা কি আদৌ সম্ভব? মোটেও না। বরং নিরন্তর তথ্য আদান-প্রদান, পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের থেকে বিশ্বকে বাঁচানো বেশি সহজ। 

মহামারিতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু এর আগেও একাধিকবার হয়েছে। ইতিহাস বারবার সেই সাক্ষ্য দেয়। একসময় গুটিবসন্ত গোটা বিশ্বেই আতঙ্কের নাম ছিল। ১৫২০ সালে মধ্য আমেরিকায় মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া গুটিবসন্ত রোগে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এরপর ভয়াবহ ‘ফ্লু’ আসে ১৯১৮ সালে। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে মাত্র কয়েক মাসেই ‘ফ্লু’ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত হয় পৃথিবীর অর্ধশত কোটি মানুষ। প্রায় ১০ কোটি মানুষের প্রাণহানি হয় ‘ফ্লু’তে। এরপর তা নিয়ন্ত্রণে আসে। 

পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। বিশেষত, পরিবহন ব্যবস্থা এখন এত উন্নত যে নিমিষেই এক দেশের নাগরিক আকের দেশে যেতে পারেন। অত্যাধুনিক, আধুনিক শহরে তাই জীবাণুর সহজ প্রবেশ খুবই স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। বিশ্বায়ন যত বেশি হবে বিশ্বও ততো অরক্ষিত হয়ে উঠবে এটাই স্বাভাবিক। এরকম একটি অরক্ষিত, দুর্বিষহ পৃথিবীতেই এখন আমাদের বসবাস। এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করতে, সুরক্ষিত রাখতে আমাদের নিতে হবে বহুমুখী পদক্ষেপ। বিশেষত, তথ্য আদান প্রদান আর পারস্পরিক যোগাযোগ সম্পর্ক বৃদ্ধি করা। 

যেকোনো মহামারির বিরুদ্ধে মানুষের সম্মিলিত প্রতিরোধই এর বিরুদ্ধে বাঁচার উপায় হতে পারে। পরস্পর তথ্য বিনিময় করে জীবাণু গবেষক, চিকিৎসকরা মহামারি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক বিভিন্ন সময় আবিষ্কার করেছেন অতীতে এবং বর্তমান ও ভবিষ্যতেও তা করবেন এটিই আমাদের আশা। 

চিকিৎসাবিজ্ঞানী, গবেষক, স্বাস্থ্যকর্মী সবাই মিলে একযোগে কাজ করে সারা দুনিয়ার মহামারির তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে গবেষণা করেছেন বলেই মাত্র দুই সপ্তাহে করোনাভাইরাস সম্পর্কে গোটা বিশ্ব জানতে পেরেছে। বিজ্ঞানীরা এই নতুন ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার করতে পেরেছে এবং ভাইরাস আক্রান্ত মানুষকে শনাক্ত করার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও রপ্ত করে ফেলেছে। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রতিষেধকও অতি দ্রুত আবিষ্কার হয়ে আমাদের ব্যবহার উপযোগী হবে- এই আশা আমরা তাই করতেই পারি। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৯৭৯ সালে বিশ্বব্যাপী গুটিবসন্ত নির্মূলের ঘোষণা দেয়। অথচ আর এক দশক আগেই ১৯৬৭ সালে প্রায় দেড় কোটি মানুষ গোটা দুনিয়ায় গুটিবসন্তে আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে মৃত্যু হয় ২০ লাখ লোকের। এরপর আবিষ্কৃত হয় গুটিবসন্তের টিকা। ৫৪১ সালে গোটা দুনিয়ায় জাস্টিনিয়ান প্লেগ ভয়াবহ আকারে আসে এবং ৫ কোটি মানুষের প্রাণহানি ঘটায়। তখন বিশ্বের জনসংখ্যাই ছিল ১০ কোটি। এই সময়ে যারা বেঁচে ছিলেন তারা নাকি মূলত বিচ্ছিন্নকরণ পদ্ধতি অবলম্বন করেই ইতিবাচক ফল পান। জাস্টিনিয়ান প্লেগের ৮০০ বছর পর আবার প্লেগের প্রকোপ শুরু হয় দুনিয়া জুড়ে। ১৯৪৭ সালে এটি ইউরোপে আঘাত হানে। পরে চার বছরে অন্তত ২০ কোটি মানুষের মৃত্যু হয় এই মহামারিতে। ‘ব্ল্যাক ডেথ’ নামে এই প্লেগ মানুষকে অনেক ভুগিয়েছে। উপর্যুপরি গবেষণা, তথ্য আদান-প্রদান আর বিজ্ঞানীদের নিরলস প্রচেষ্টায় এই মহামারির বিরুদ্ধেও মানুষের জয় হয়েছে। তবে তখনও আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টিন নিয়ম চালু করে অনেক সুফল পাওয়া গেছে। যদিও ব্ল্যাক ডেথের পরবর্তী ৩০০ বছর ধরে নির্দিষ্ট সময় পর পর প্লেগের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে ইংল্যান্ড। 

কলেরা, ম্যালেরিয়া, ইবোলা, ডেঙ্গু কি আমাদের কম ভুগিয়েছে? কিংবা চিকনগুনিয়া? ১৮১৭ সালে রাশিয়ায় মহামারি আকারে শুরু হওয়া কলেরা পরবর্তীতে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে যায় এবং অন্তত ২০ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়। পরবর্তীকালে উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ পানি এবং প্রতিষেধক আবিষ্কার করে একে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। উন্নত বিশ্বে কলেরা নির্মূল হলেও অনুন্নত দেশগুলোতে এখনো তা রয়ে গেছে। কারণ পর্যাপ্ত স্যানিটেশন, বিশুদ্ধ খাবার পানির পুরোপুরি ব্যবস্থা করতে না পারা। 

তবে সকল মহামারির বিরুদ্ধেই মানুষ লড়ছে। আর মূল শক্তিই হলো একতা। একে অপরকে সহযোগিতা করার মানসিকতা। সীমান্ত বন্ধ করে দিয়ে, তথ্য গোপন করে, বৈশ্বিক যোগাযোগ শিথিল করে মহামারির প্রকোপ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না। ‘আইসোলেশন’, ‘কোয়ারেন্টিন’ কি দীর্ঘায়িত করা সম্ভব? তাহলে তো মধ্যযুগ কিংবা প্রস্তর যুগে ফেরত যেতে হবে আমাদের। সেটা কি আদৌ সম্ভব? 

বরং আমাদের উচিত হবে আরো মানবিক হওয়া। বিপদগ্রস্তদের পাশে আরো বেশি করে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা। বৈশ্বিক সাহায্য-সহযোগিতা, পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে সুরক্ষা অর্জন বেশি সহজ বলেই আমার মনে হয়। যেমন, যে দেশ মহামারিতে বেশি আক্রান্ত তার উচিত তথ্য গোপন না করা। আর যেসব দেশ কম আক্রান্ত তার উচিত ক্ষতিগ্রস্ত দেশের পাশে সবভাবে দাঁড়ানো। সৌহার্দ্যপূর্ণ মনোভাব বৃদ্ধিই হতে পারে এখন সবচেয়ে বড় শক্তি। আতঙ্ক, অবিশ্বাস আর বিচ্ছিন্নতার নীতি থেকে সরে আসি সবাই। এই হোক করোনা ভাইরাস থেকে আমাদের শিক্ষা। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

এই মাত্র | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম