শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৫, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পরাগের মায়ের মৃত্যু এবং...

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
পরাগের মায়ের মৃত্যু এবং...

পরাগের আম্মা আকস্মিকভাবে মারা গেছেন গত বৃহস্পতিবার। জানাজা, দাফনে অংশ নিতে পারিনি। তীব্র এক মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছি। কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। আপনজনের বিপদে-আপদে মানুষ আপনজনকে পাশে আশা করে। এটাই স্বাভাবিক। আর মাতৃবিয়োগের চেয়ে বড় বিপদ আর কি-ই বা হতে পারে! এমন এক সময়ে পড়ে রয়েছি রাজধানী ঢাকায়। কার্যত বাধ্য হয়ে। এযাবতকালের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ছোঁয়াচে করোনাভাইরাস জনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে ও রাখতে কোয়ারেন্টাইনে থাকছি। বাধ্য হয়ে স্বেচ্ছায়, পরিজনের অনুরোধে এবং সরকারের উপর্যুপরি পরামর্শে। দুঃসময়ে পরাগের পাশে থেকে তাকে সঙ্গ দিতে পারলাম না। নিজেকে ব্ড্ড অপরাধী মনে হচ্ছে। 

নুরুদ্দীন পরাগ আমাদের খুব ভালো একজন কর্মী। কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন নিয়ে সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যখন দিনের পর দিন পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়িয়েছি, সব সময় পরাগ আমাদের সঙ্গ দিয়েছে। এরপর একজন ভাল রাজনৈতিক কর্মী হয়েও উঠেছে। যখনই গ্রামে যাই তখন আলফাডাঙ্গা উপজেলার হিদাডাঙ্গা গ্রামের পরাগ ছুটে আসে। কারণে, অকারণে সঙ্গ দেয় দীর্ঘ সময়। সেই পরাগের মায়ের মৃত্যুতে তার পাশে না থাকতে পারার যে যন্ত্রণা তীব্র থেকে তীব্রতর করে দিল তা তো ওই করোনাভাইরাসই। 
তবে কি করোনাভাইরাস আমাদের অসামাজিক করে দিচ্ছে? গোটা বিশ্বে মহামারি ঠেকাতে বিচ্ছিন্নকরণ পদ্ধতি একটি সাময়িক উপায় হয়তো। হতে পারে। কিন্তু এটি যদি দীর্ঘমেয়াদি হয়? তাহলে এর ফলাফল হবে ভয়াবহ। শুধু কি অর্থনীতি ভেঙে পড়বে? সামাজিক সম্পর্কও ভেঙে চুরমার হবে। পারস্পরিক অবিশ্বাস চরম আকার ধারণ করবে। 

তাই পারস্পরিক বিচ্ছিন্নকরণের পরিবর্তে পারস্পরিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায় খুঁজতে হবে। 
করোনাভাইরাস কোথা থেকে এলো? কে বা কারা এর জন্য দায়ী? গ্লোবালাইজেশন বা বিশ্বায়নের কারণেই এই রোগ ছড়াচ্ছে, এমন অভিযোগ রয়েছে। একারণে অবিশ্বায়ন বা ‘দেয়াল তোলা’ নীতি নেওয়ার পক্ষে একটা জনমত সৃষ্টির চেষ্টাও আছে। কিন্তু বিশ্বায়ন সীমিত করে সংক্রমণ রোগ থেকে বাঁচা কি আদৌ সম্ভব? মোটেও না। বরং নিরন্তর তথ্য আদান-প্রদান, পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের থেকে বিশ্বকে বাঁচানো বেশি সহজ। 

মহামারিতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু এর আগেও একাধিকবার হয়েছে। ইতিহাস বারবার সেই সাক্ষ্য দেয়। একসময় গুটিবসন্ত গোটা বিশ্বেই আতঙ্কের নাম ছিল। ১৫২০ সালে মধ্য আমেরিকায় মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া গুটিবসন্ত রোগে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এরপর ভয়াবহ ‘ফ্লু’ আসে ১৯১৮ সালে। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে মাত্র কয়েক মাসেই ‘ফ্লু’ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত হয় পৃথিবীর অর্ধশত কোটি মানুষ। প্রায় ১০ কোটি মানুষের প্রাণহানি হয় ‘ফ্লু’তে। এরপর তা নিয়ন্ত্রণে আসে। 

পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। বিশেষত, পরিবহন ব্যবস্থা এখন এত উন্নত যে নিমিষেই এক দেশের নাগরিক আকের দেশে যেতে পারেন। অত্যাধুনিক, আধুনিক শহরে তাই জীবাণুর সহজ প্রবেশ খুবই স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। বিশ্বায়ন যত বেশি হবে বিশ্বও ততো অরক্ষিত হয়ে উঠবে এটাই স্বাভাবিক। এরকম একটি অরক্ষিত, দুর্বিষহ পৃথিবীতেই এখন আমাদের বসবাস। এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করতে, সুরক্ষিত রাখতে আমাদের নিতে হবে বহুমুখী পদক্ষেপ। বিশেষত, তথ্য আদান প্রদান আর পারস্পরিক যোগাযোগ সম্পর্ক বৃদ্ধি করা। 

যেকোনো মহামারির বিরুদ্ধে মানুষের সম্মিলিত প্রতিরোধই এর বিরুদ্ধে বাঁচার উপায় হতে পারে। পরস্পর তথ্য বিনিময় করে জীবাণু গবেষক, চিকিৎসকরা মহামারি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক বিভিন্ন সময় আবিষ্কার করেছেন অতীতে এবং বর্তমান ও ভবিষ্যতেও তা করবেন এটিই আমাদের আশা। 

চিকিৎসাবিজ্ঞানী, গবেষক, স্বাস্থ্যকর্মী সবাই মিলে একযোগে কাজ করে সারা দুনিয়ার মহামারির তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে গবেষণা করেছেন বলেই মাত্র দুই সপ্তাহে করোনাভাইরাস সম্পর্কে গোটা বিশ্ব জানতে পেরেছে। বিজ্ঞানীরা এই নতুন ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার করতে পেরেছে এবং ভাইরাস আক্রান্ত মানুষকে শনাক্ত করার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও রপ্ত করে ফেলেছে। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রতিষেধকও অতি দ্রুত আবিষ্কার হয়ে আমাদের ব্যবহার উপযোগী হবে- এই আশা আমরা তাই করতেই পারি। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৯৭৯ সালে বিশ্বব্যাপী গুটিবসন্ত নির্মূলের ঘোষণা দেয়। অথচ আর এক দশক আগেই ১৯৬৭ সালে প্রায় দেড় কোটি মানুষ গোটা দুনিয়ায় গুটিবসন্তে আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে মৃত্যু হয় ২০ লাখ লোকের। এরপর আবিষ্কৃত হয় গুটিবসন্তের টিকা। ৫৪১ সালে গোটা দুনিয়ায় জাস্টিনিয়ান প্লেগ ভয়াবহ আকারে আসে এবং ৫ কোটি মানুষের প্রাণহানি ঘটায়। তখন বিশ্বের জনসংখ্যাই ছিল ১০ কোটি। এই সময়ে যারা বেঁচে ছিলেন তারা নাকি মূলত বিচ্ছিন্নকরণ পদ্ধতি অবলম্বন করেই ইতিবাচক ফল পান। জাস্টিনিয়ান প্লেগের ৮০০ বছর পর আবার প্লেগের প্রকোপ শুরু হয় দুনিয়া জুড়ে। ১৯৪৭ সালে এটি ইউরোপে আঘাত হানে। পরে চার বছরে অন্তত ২০ কোটি মানুষের মৃত্যু হয় এই মহামারিতে। ‘ব্ল্যাক ডেথ’ নামে এই প্লেগ মানুষকে অনেক ভুগিয়েছে। উপর্যুপরি গবেষণা, তথ্য আদান-প্রদান আর বিজ্ঞানীদের নিরলস প্রচেষ্টায় এই মহামারির বিরুদ্ধেও মানুষের জয় হয়েছে। তবে তখনও আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টিন নিয়ম চালু করে অনেক সুফল পাওয়া গেছে। যদিও ব্ল্যাক ডেথের পরবর্তী ৩০০ বছর ধরে নির্দিষ্ট সময় পর পর প্লেগের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে ইংল্যান্ড। 

কলেরা, ম্যালেরিয়া, ইবোলা, ডেঙ্গু কি আমাদের কম ভুগিয়েছে? কিংবা চিকনগুনিয়া? ১৮১৭ সালে রাশিয়ায় মহামারি আকারে শুরু হওয়া কলেরা পরবর্তীতে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে যায় এবং অন্তত ২০ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়। পরবর্তীকালে উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ পানি এবং প্রতিষেধক আবিষ্কার করে একে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। উন্নত বিশ্বে কলেরা নির্মূল হলেও অনুন্নত দেশগুলোতে এখনো তা রয়ে গেছে। কারণ পর্যাপ্ত স্যানিটেশন, বিশুদ্ধ খাবার পানির পুরোপুরি ব্যবস্থা করতে না পারা। 

তবে সকল মহামারির বিরুদ্ধেই মানুষ লড়ছে। আর মূল শক্তিই হলো একতা। একে অপরকে সহযোগিতা করার মানসিকতা। সীমান্ত বন্ধ করে দিয়ে, তথ্য গোপন করে, বৈশ্বিক যোগাযোগ শিথিল করে মহামারির প্রকোপ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না। ‘আইসোলেশন’, ‘কোয়ারেন্টিন’ কি দীর্ঘায়িত করা সম্ভব? তাহলে তো মধ্যযুগ কিংবা প্রস্তর যুগে ফেরত যেতে হবে আমাদের। সেটা কি আদৌ সম্ভব? 

বরং আমাদের উচিত হবে আরো মানবিক হওয়া। বিপদগ্রস্তদের পাশে আরো বেশি করে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা। বৈশ্বিক সাহায্য-সহযোগিতা, পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে সুরক্ষা অর্জন বেশি সহজ বলেই আমার মনে হয়। যেমন, যে দেশ মহামারিতে বেশি আক্রান্ত তার উচিত তথ্য গোপন না করা। আর যেসব দেশ কম আক্রান্ত তার উচিত ক্ষতিগ্রস্ত দেশের পাশে সবভাবে দাঁড়ানো। সৌহার্দ্যপূর্ণ মনোভাব বৃদ্ধিই হতে পারে এখন সবচেয়ে বড় শক্তি। আতঙ্ক, অবিশ্বাস আর বিচ্ছিন্নতার নীতি থেকে সরে আসি সবাই। এই হোক করোনা ভাইরাস থেকে আমাদের শিক্ষা। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা