শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৭, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

২ মাস সময় পেলেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
২ মাস সময় পেলেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ

প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল থাকা মানুষ নিষ্ঠুরভাবে প্রকৃতি ও পরিবেশকে বিনাশ করে চলেছে যুগ যুগ ধরে। আমরা জানি, প্রত্যেক ক্রিয়ার সমান প্রতিক্রিয়া আছে। নিউটনের সেই তৃতীয় সূত্র ভুলে গিয়ে মানুষ নিজের অকল্যাণ নিজেই ডেকে আনে। এই যে নির্বিচারে আমরা সৃষ্টিকর্তার সাজানো প্রকৃতির বিনাশ করছি, এতে চূড়ান্ত ভুক্তভোগী কে হচ্ছে? প্রকৃতি ও পরিবেশের রক্ষক হওয়ার বদলে আমরা যখন তার ভক্ষক হয়ে দাঁড়াই, তখন তার ফল কী ভয়াবহ হতে পারে, সে কথার আরেক উদাহরণ করোনাভাইরাস বললে ভুল হবে কি?

প্রকৃতি যদি সজীব হয়, যদি তার অনুভূতি থাকে, তাহলে তার এমন প্রতিশোধে অবাক হবার কিছু তো নেই। এখন প্রকৃতি মুখ ফিরিয়ে নিয়ে ঘোষণা করেছে এই পৃথিবী শুধু মানুষের নয়! সকল জীব ও প্রাণের ন্যায্যতা চাই। মহান সৃষ্টিকর্তাও হয়তো মানুষের দম্ভ আর অত্যাচারের হিসেব চুকাতে বর্তমান মানুষের আহাজারি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবেন ।

এইদিকে জাপানের রাস্তায় যখন দেখি হরিণের দল দৌঁড়াচ্ছে, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে মানুষবিহীন নির্জনতায় খেলা করছে অজস্র ডলফিন আর সাগরলতারা ফুটে আছে সাগরের পাড়জুড়ে তখন ভাবি মানুষের অত্যাচারে কি ক্ষতিই না হয়েছে প্রকৃতি ও পরিবেশের! মানুষের দখলের ইতিহাস মনে পড়ে বারবার। আমরা কি পারবো প্রকৃতির সেই ক্ষত মিটিয়ে এই পৃথিবীকে সাজিয়ে তুলতে পুনরায় ।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস করোনাভাইরাসকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ‘সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট’ বলে অভিহিত করেছেন। জাতিসংঘপ্রধান সতর্ক করেছেন, করোনাভাইরাস মহামারী বিশ্বকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সবচেয়ে মহাসংকটে ফেলেছে।

জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির বরাতে আল–জাজিরা জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ৮ লাখ ৫৭ হাজার মানুষের করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৭৮ হাজার ব্যক্তি করোনামুক্ত হয়েছেন। করোনার আক্রান্ত হয়ে ৪২ হাজার মানুষ মারা গেছেন। চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে উৎপত্তি হয় প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের।

তবে বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপে ছড়ানো করোনাভাইরাস নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে মিথ্যা এবং তথ্য লুকানোর অভিযোগ করে আসছে বিভিন্ন দেশ এবং গণমাধ্যম। এদিকে ইচ্ছাকৃতভাবে করোনাভাইরাস ছড়ানোর অভিযোগে চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ২০ ট্রিলিয়ন ডলারের মামলা করা হয়েছে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার এমপি জর্জ ক্রিস্টেনসেনও করোনাভাইরাসের জন্য চীনের কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়েছেন।

যদিও করোনাভাইরাসের প্রকোপ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মেডিকেল সরঞ্জাম পাঠাচ্ছে চীন। যদিও নেদারল্যান্ড, স্পেনের মতো দেশ ওই সব সামগ্রীকে বিপজ্জনক উল্লেখ করে ফেরত দিয়েছে। আমাদের মত অনেক দেশ এই চীনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে অনেকাংশে ।

এখানে একটি তথ্য আমাদের অনেককে ভাবিয়ে তুলেছে । মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন রাষ্ট্রীয়ভাবে করোনাভাইরাসকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করার আগে থেকেই চীনে ফেস মাস্ক বিক্রি বেড়ে যায়। এছাড়া করোনার খবর বাইরের দেশে জানার আগ থেকেই বিশ্বে ফেস মাস্ক রফতানি বন্ধ করে দেয় চীন। পাশাপাশি বিদেশ থেকেও তখন প্রায় ৫ কোটি ৬০ লাখ ফেস মাস্ক চীন আমদানি করে।

এদিকে বিগত দুই মাস সময় পেলেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ । প্রেস ব্রিফিং এ করোনা মোকাবেলার সক্ষমতার কথা বারবার বলা হলেও অব্যবস্থাপনার চিত্র প্রথম থেকেই স্পষ্ট । সেই সাথে কয়েক মন্ত্রী-আমলার অবহেলা ও উদাসীনতা আজ দেশবাসীর কাছে পানির মত পরিষ্কার। সাধারণ জনতাকে মানুষ হিসেবেই গণ্য করে না ক্ষমতাধর কিছু মানুষ। তারই বহিঃপ্রকাশ দেখলাম আমরা করোনা নিয়ে আলাপ- আলোচনা আর ব্রিফিং-এ এই বিশ্ব মহামারীতে ।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে ছয়জনের মৃত্যু হলো। বুধবার ভিডিও কনফারেন্সে এ কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে এই তথ্য দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

যদিও করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মানুষ মারা যাচ্ছে। এমন উপসর্গের উপস্থিতির পরও সবাইকে টেস্টের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। যা সাধারণ মানুষের মনে উদ্বেগ ও শঙ্কা তৈরি করেছে। দেখা যাচ্ছে মৃত্যুর পর তাদের বাড়ি লকডাউন করা হচ্ছে। যার ফলে স্থানীয় মানুষ আরো বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে। সাধারণের মনে প্রশ্ন আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে তাহলে কেন লাখ লাখ বেডের হাসপাতাল তৈরির ঘোষণা আসছে ?

এইদিকে চার বছরের মধ্যে এই মৌসুমেই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে পাওয়া তথ্য তা–ই বলছে। শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত রোগ বা অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ইনফেকশন (এআরআই) বলতে সর্দি–কাশি, গলাব্যথা থেকে শুরু করে ব্রঙ্কাইটিস, ব্রঙ্কুইলাইটাস ও নিউমোনিয়াকে বোঝানো হয়ে থাকে।

অব্যবস্থাপনার সাথে সাথে মোল্লা মৌলভীর কোরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা, মনগড়া মিথ্যা তথ্য ও গুজব রটিয়ে গনজমায়েত হতে সাধারণ মানুষকে উস্কানি দিয়েছে । কেউ বলছেন এই ভাইরাস মুসলমানদের আক্রমণ করে না, কেউ আবার ভাইরাসের সাথে স্বপ্নেও কথা বলছেন । এ সমস্ত ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে আরো কিছু গুজবের মধ্যে রয়েছে- থানকুনি পাতা খেলে, ঘন ঘন চা পান করলে, আদা অথবা রসুন দিয়ে গরম পানি খেলে করোনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। “এ রোগ গরীবদের হয় না, সৃষ্টিকর্তার প্রতি অবিশ্বাসীদের হয়ে থাকে।”

এইসব ধর্মান্ধ শক্তির কাছে নতজানু আমাদের নেতা-নেত্রীদের অসহায় চেহারাও আমরা দুঃখের সাথে প্রত্যক্ষ করছি । মক্কা-মদিনায় নামাজ আদায় বন্ধ করতে পারলেও আমরা জুমা’বার বা মসজিদে নামাজ আদায়ের ব্যাপারে স্পষ্ট বক্তব্য দেখিনি । সকল এয়ারপোর্ট বন্ধ হলেও কোন শক্তির উপর ভর দিয়ে আমরা আমাদের এয়ারপোর্ট খোলা রেখেছি সেই জবাব কেউ চাইছি না । আবার হোম কোয়েরেন্টাইন এর নামে প্রবাসী ভাইয়েরাও সর্বোচ্চ উদাসীনতা দেখিয়ে সকল নির্দেশনা অমান্য করে নবাবজাদার মত ঘুরে বেড়িয়েছেন ! পুরো জাতিকে ফেলেছেন ঝুঁকিতে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মহামারী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় স্বীকৃত ওষুধ ও প্রতিষেধক এখনো উদ্ভাবিত হয়নি। তাই রোগ শনাক্তকরণে পরীক্ষা জোরদার করতে হবে। আর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করার পাশাপাশি পরস্পরের মধ্যে কমপক্ষে ৩ ফুট বা ১ মিটার দূরত্ব বজায় রাখা, জনসমাগম এড়ানো, গণপরিবহন ব্যবহার না করার মতো বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে।

নেদারল্যান্ডসের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান এলসেভিয়ের প্রকাশিত সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ নেটওয়ার্ক সাময়িকীতে গত সপ্তাহে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধেও করোনা ঠেকাতে সামাজিক দূরত্বের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। গবেষণাটি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়া, চীনের সাংহাইটেক ইউনিভার্সিটি ও হংকংয়ের চায়নিজ ইউনিভার্সিটি অব হংকংয়ের একদল গবেষক। এতে বলা হয়, উহান শহর অবরুদ্ধ করা না হলে শুধু চীনেই আরও ৬৫ শতাংশ মানুষ করোনা সংক্রমিত হতো।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে বিশ্বে প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। সংক্রমণ ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাই আপাতত সমাধান। আগামী ১৫ দিনের জন্য আমাদের ভীষণ সতর্ক থাকতে হবে । মানুষের নিরাপত্তার জন্য বন্ধ করতে হবে সবরকমের গণজমায়েত । তাই দ্রুত মানবকল্যাণে হেলাফেলা না করে স্বাস্থ্য বিধিনিষেধ মতো ঘর থেকে বের হওয়া যাবে না। অতি জরুরী না হলে যত কষ্টই হোক না কেন নিজের জন্য, নিজের পরিবার তথা রাষ্ট্রের জন্য ঘরে থাকতে হবে।

আমরা জানি জরুরী অবস্থা কিংবা সাধারণ ছুটি করোনামুক্ত করবে না কিন্তু এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচাবে পুরো জাতিকে। তাই কর্তৃপক্ষের কাছে আহবান, অন্য কোন বাহিনী দিয়ে এই ভাইরাস সংক্রমণ কমানো গেলেও মুক্ত হওয়া সম্ভব নয়। দ্রুত চিকিৎসা সেবার সাথে জড়িত সকলের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ঐক্যবদ্ধভাবে করোনার সাথে যুদ্ধ করতে হবে।

এই মহামারী আর আতঙ্কের মধ্যে বিশ্বাস করতে চাই, সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত ও সম্মিলিত কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, ঘুরে দাঁড়াবে বিশ্ব । প্রকৃতির সাথে মানবিক আচরণে করোনার সাথে মানুষের এই যুদ্ধ থামবে। পৃথিবী তার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। মানুষের জয় হবেই।

লেখক : সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম।
সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ‘৭১’।
মেইল- fmshahin71gmail.com

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা