শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাকালের কথন: একটি কোভিডিয়ট ব্যবস্থার উপাখ্যান

কাজী এস. ফরিদ
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালের কথন: একটি কোভিডিয়ট ব্যবস্থার উপাখ্যান

করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করার প্রাক্কালে মার্চ মাসের শুরুর দিকে আরবান ডিকশনারি ‘কোভিডিয়ট’ নামে একটি অপমানজনক নুতন শব্দের ব্যবহার শুরু করে। তাদের মতে, কোভিডিয়ট হচ্ছে সেই সব ব্যক্তি যারা কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও নিজ নিজ দেশের সরকার কর্তৃক প্রদত্ত নীতিমালা ও নির্দেশনা মেনে চলে না। এই সব ব্যক্তি জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালা উপেক্ষা করে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলে না, অহেতুক ভয়-ভীতি ছড়ায়, অন্যের কথা না ভেবে প্রয়োজনের অনেকগুণ বেশি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী কিনার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে, অযৌক্তিক সব খবর বিশ্বাস করে, যাচাই না করে ভুল ও মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করে, প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণ না করে অন্যের ক্ষতির কারণ হয়, ও হিরোইজম প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে কোন কোন সময় মানবসেবার নামে  হাস্যকর কাজ করে। তারা করোনাভাইরাসকে অস্বীকার করে, মনে করে তাদের যেহেতু কোন শারীরিক অসুস্থতা নাই এবং যেহেতু তারা বয়স্ক নয়, তাই তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবে না। আবার ব্যক্তির পাশাপাশি কোন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান, এমনকি সরকার ব্যবস্থাও কোভিডিয়ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হতে পার।

সরকার ব্যবস্থাও যে কোভিডিয়ট হতে পারে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ইতালি ও ফ্রান্স। করোনাভাইরাসকে যথাযথভাবে গুরুত্ব না দেওয়ার মাশুল তারা এখন হাড়ে হাড়ে দিচ্ছে। 

পরিসংখ্যান বলছে, এই ৪টি দেশেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও এর কারণে মোট মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আমাদের সরকার ব্যবস্থাও যে কোভিডিয়ট তা আমাদের কর্মকাণ্ডে এবং আমাদের আইন প্রণেতাদের বক্তব্যে  প্রমাণিত হচ্ছে। এই বছরের ৭ জানুয়ারি চীনের উহান শহরে শনাক্ত হওয়ার পর করোনাভাইরাস ইউরোপ-আমেরিকা ঘুরে আমাদের দেশে প্রবেশ করে ৮ মার্চ। সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এই ভাইরাস বিশ্বের ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে প্রায় ২৪ লক্ষ ১৪ হাজার ৬০৫ জন ব্যক্তিকে সংক্রমিত করে প্রাণ নিয়েছে প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ১৭৪ জনের। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার আগে প্রস্তুতি নওেয়ার জন্যে আমরা ২ মাসের ও বেশি সময় পেয়েছিলাম । কিন্তু এত সময় পেয়েও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি না নিয়ে আমরা বোকামির পরিচয় দিয়েছি যার জন্যে হয়তো আমাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।   

আমাদের আইন প্রণেতারা করোনাভাইরাসের ভয়াবহতাকে উপহাস করে বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করে সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করেছেন। তাদের সুমধুর বচনগুলো ছিল,‘আমাদের দেশে করোনাভাইরাস আসবে না’, ‘আমাদের প্রস্তুতি অনেক উন্নত দেশের চেয়েও ভাল’, ‘সরকার সময়মতো সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বিধায় দেশে সংক্রমণ কম  হয়েছে’, ‘করোনা মারাত্বক রোগ নয় - এটা সর্দি- জ্বরের মত’, ‘আমরা করোনা রুখে দিয়েছি’, ‘আমরা করোনার চেয়েও শক্তিশালী’, ‘করোনা প্রতিরোধে ঢাকা বিমানবন্দরের মত ব্যবস্থা উন্নত দেশগুলোতেও নেই’, ‘করোনাভাইরাস মারাত্বক নয়, ছোঁয়াচে’, ইত্যাদি। একজন মেয়র লন্ডন থেকে এসেছেন। তাঁকে এয়ারপোর্টে নাকি কিছুই বলা হয়নি এবং তিনি নিজেও নাকি জানতেন না যে তার হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা দরকার। যথারীতি তিনি তার সকল কাজকর্ম স্বাভাবিক সময়ের মত চালিয়ে গেছেন।  

সরকারি বিভিন্ন সিদ্ধান্তেও দ্বিধাগ্রস্ততা ও অপরিকল্পনার ছাপ স্পষ্ট। জনগণকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা না দিয়ে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় তারা এই ছুটিকে স্বাভাবিক সময়ের মত ছুটি মনে করে নিজ নিজ অবস্থানে থাকেননি। তাছাড়া গণপরিবহন বন্ধ না করে ছুটি ঘোষণা করায় মানুষ দলে দলে উৎসবমুখর পরিবেশে গ্রামে চলে গেছে এবং ঢাকা থেকে করোনাভাইরাস গ্রামে নিয়ে গেছে। সব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যাদের ঢাকায় থাকা-খাওয়ার নিশ্চয়তা নাই তারা না হয় গ্রামে গেলেন, কিন্তু বাকিরা এটাকে ছুটি মনে করে আনন্দ করার নিমিত্তে গ্রামে গেছেন। কেউ কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে চলে গেছেন। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও অনেকেই অনাকাঙ্খিত ছুটি পেয়ে এই দলে যোগ দিয়েছেন। সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনে বলা হল, সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষ মনে করল তাহলে মনে হয় দিনে বের হওয়া যাবে। তাই গত কয়েকদিন যাবৎ বিশেষ করে ঢাকা শহরে মানুষের বাইরে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে। ব্যাংকিং সেবা মাত্র ২ ঘণ্টার জন্যে চালু থাকায় অনেক মানুষ একসাথে ব্যাংকে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। এতে ব্যাংকাররা সংক্রমণের ঝুঁকিতে বেশি পড়ছে। তার চেয়ে সপ্তাহে একদিন সারাদিনের জন্যে খোলা রাখাটাই বেশি যৌক্তিক হবে। আবার নিজেরদের লাভ ঠিক রাখার জন্যে গার্মেন্টস মালিকরা হাজার হাজার গার্মেন্টস শ্রমিককে ঢাকা-গ্রাম-ঢাকা দুইবার আনা-নেওয়া করেছে। এটা হতে দেওয়ায় সরকার অনেক বড় একটা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে।

যেখানে জনসমাগম এড়ানোই করোনাভাইরাস প্রতিরোধের অন্যতম একটা উপায়, সেখানে একজন সিভিলি সার্জন ঘটা করে মেয়ের বিয়ে দিয়ে জনসমাগম ঘটিয়েছেন। একটা বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ডাক্তারবৃন্দ ‘করোনা ওয়াক’ এর নামে মিছিল করেছেন। করোনা প্রতিরোধে কোন কোন রাজনৈতিক সংগঠনও নাকি মিছিল করেছে! সেখানে তারা হয়ত বলেছেন, 'করোনার চামড়া তুলে নিবো আমরা' অথবা 'একটা একটা করোনা ধর, সকাল-বিকাল নাস্তা কর'। আর আমাদের মহাজ্ঞানী ও মহানীতিধর নির্বাচন কমিশন তিনটা সংসদীয় আসনে গত ২১ মার্চ উপনির্বাচনও করে ফেলেছেন। অবশ্য দুষ্টু লোকেরা বলতে পারেন, অন্তত ঢাকায় উপনির্বাচনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। কারণ সেখানে প্রতি ঘন্টায় নাকি একজন ভোটার এসেছিল! 


বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সব জাতি-গোষ্ঠীর মানুষই মোটামুটি কোভিডিয়ট আচরণ করছেন। তাই আমরা খবরে শুনতে পাই, কেউ কেউ কয়েকশ টয়লেট পেপার-হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে ঘর ভর্তি করছে, ইত্যাদি। তবে এই ক্ষেত্রে আমরা মনে হয় সবাইকে ছাড়িয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর আমাদের অজ্ঞতা, মূর্খতা, ও অশিক্ষার নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা আমজনতা নামে পরিচিত তারা মনে হয় সকল সীমা অতিক্রম করছে। তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিকে দেখার জন্যে চিড়িয়াখানার মত হুমড়ি খেয়ে পড়ছে, ঘরের দরজা-জানালার ফাঁক-ফোকর দিয়ে উঁকি দিচ্ছে, হাসপাতালের আইসোলেশন বেড - প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাচ্ছে, বিদেশ-ফেরতরা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা থাকলেও অনেকে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়িয়েছে - আত্বীয়-স্বজনের বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছে, অনেকে এখনও বাজারে-মোড়ের চায়ের দোকানে আড্ডা দিচ্ছে, করোনা নিয়ে তর্ক করে মারা যাচ্ছে - অনেক আহত হচ্ছে, যারা স্বাভাবিক সময়ে নামাজ পড়ে না তারাও এখন মসজিদে যেতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে, ইত্যাদি। সবচেয়ে হাস্যকর যে কাজটা করছে তা হল, নিজ নিজ এলাকা লকডাউনের নামে রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে সামাজিক দূরত্বের মাথা খেয়ে ২০-২৫ জন একসাথে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে, একসাথে পার্টি করছে। কেউ কেউ বড় আকারের জনসমাগম  করে ত্রাণ দিচ্ছে, কোন কোন জায়গায় একজন ত্রাণগ্রহীতাকে ত্রাণ বিতরণ করছে ১৫-২০ জন ত্রাণদাতা! তারা পুলিশ-প্রশাসন-সেনাবাহিনীর সাথে লুকোচুরি খেলছে। সবার ঘরে থাকা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল আসলে তারা দৌঁড়ে পালিয়ে যাচ্ছে, আবার টহল চলে গেলে দলবেঁধে পুরোদমে আড্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী না বললেও কেউ কেউ ভয়ে নিজে থেকেই কান ধরে উঠবস করে তাদেরকে বিপদে ফেলছে। 

কোভিডিয়ট এর বিপরীতে কোভিডিয়েন্ট নামে আরেকটি শব্দ প্রচিলত হতে যাচ্ছে। কোভিডিয়েন্ট হচ্ছে ঐ সমস্ত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, সংগঠন, বা  সরকার ব্যবস্থা যারা কোভিড-১৯ কে গুরুত্বের সাথে নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলছে। উন্নত বিশ্বের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কোভিডিয়েন্ট সরকার ব্যবস্থা হচ্ছে জার্মানি, নিউজিলান্ড ও জাপান। জাপান ছাড়াও আমাদের এশিয়ায় আছে ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভুটান। জার্মানিতে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ দেখা দেওয়ার পূর্বে জানুয়ারিতেই জার্মান সরকার করোনাভাইরাস শনাক্তে ব্যাপক হারে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। সে কারণে ইউরোপের বড় বড় দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিতে মৃত্যুর হার অনেক কম। করোনা মোকাবিলার জন্য যত দ্রুত সম্ভব আমাদের কোভিডিয়ট আচরণ পরিত্যাগ করতে হবে এবং ব্যক্তি, সংগঠন, সকল প্রতিষ্ঠান ও সরকার ব্যবস্থাকে কঠোরভাবে কোভিডিয়েন্ট হতে হবে। যে দেশগুলো সফলভাবে করোনাভাইরাস মোকাবিলা করছে, আমাদের সরকার ব্যবস্থার উচিত হবে কালক্ষেপন না করে অতিদ্রুত তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাহলেই কেবলমাত্র আমরা করোনা-যুদ্ধে জয়লাভ করতে পারব বলে মনে হয়। এর অন্যথা হলে আমাদেরকে অনেক চড়া মূল্য দিতে হবে, যেটা দেয়ার স্বক্ষমতা হয়ত আমাদের নাই।   


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।  email:[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা