শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাকালের কথন: একটি কোভিডিয়ট ব্যবস্থার উপাখ্যান

কাজী এস. ফরিদ
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালের কথন: একটি কোভিডিয়ট ব্যবস্থার উপাখ্যান

করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করার প্রাক্কালে মার্চ মাসের শুরুর দিকে আরবান ডিকশনারি ‘কোভিডিয়ট’ নামে একটি অপমানজনক নুতন শব্দের ব্যবহার শুরু করে। তাদের মতে, কোভিডিয়ট হচ্ছে সেই সব ব্যক্তি যারা কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও নিজ নিজ দেশের সরকার কর্তৃক প্রদত্ত নীতিমালা ও নির্দেশনা মেনে চলে না। এই সব ব্যক্তি জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালা উপেক্ষা করে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলে না, অহেতুক ভয়-ভীতি ছড়ায়, অন্যের কথা না ভেবে প্রয়োজনের অনেকগুণ বেশি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী কিনার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে, অযৌক্তিক সব খবর বিশ্বাস করে, যাচাই না করে ভুল ও মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করে, প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণ না করে অন্যের ক্ষতির কারণ হয়, ও হিরোইজম প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে কোন কোন সময় মানবসেবার নামে  হাস্যকর কাজ করে। তারা করোনাভাইরাসকে অস্বীকার করে, মনে করে তাদের যেহেতু কোন শারীরিক অসুস্থতা নাই এবং যেহেতু তারা বয়স্ক নয়, তাই তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবে না। আবার ব্যক্তির পাশাপাশি কোন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান, এমনকি সরকার ব্যবস্থাও কোভিডিয়ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হতে পার।

সরকার ব্যবস্থাও যে কোভিডিয়ট হতে পারে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ইতালি ও ফ্রান্স। করোনাভাইরাসকে যথাযথভাবে গুরুত্ব না দেওয়ার মাশুল তারা এখন হাড়ে হাড়ে দিচ্ছে। 

পরিসংখ্যান বলছে, এই ৪টি দেশেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও এর কারণে মোট মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আমাদের সরকার ব্যবস্থাও যে কোভিডিয়ট তা আমাদের কর্মকাণ্ডে এবং আমাদের আইন প্রণেতাদের বক্তব্যে  প্রমাণিত হচ্ছে। এই বছরের ৭ জানুয়ারি চীনের উহান শহরে শনাক্ত হওয়ার পর করোনাভাইরাস ইউরোপ-আমেরিকা ঘুরে আমাদের দেশে প্রবেশ করে ৮ মার্চ। সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এই ভাইরাস বিশ্বের ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে প্রায় ২৪ লক্ষ ১৪ হাজার ৬০৫ জন ব্যক্তিকে সংক্রমিত করে প্রাণ নিয়েছে প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ১৭৪ জনের। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার আগে প্রস্তুতি নওেয়ার জন্যে আমরা ২ মাসের ও বেশি সময় পেয়েছিলাম । কিন্তু এত সময় পেয়েও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি না নিয়ে আমরা বোকামির পরিচয় দিয়েছি যার জন্যে হয়তো আমাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।   

আমাদের আইন প্রণেতারা করোনাভাইরাসের ভয়াবহতাকে উপহাস করে বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করে সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করেছেন। তাদের সুমধুর বচনগুলো ছিল,‘আমাদের দেশে করোনাভাইরাস আসবে না’, ‘আমাদের প্রস্তুতি অনেক উন্নত দেশের চেয়েও ভাল’, ‘সরকার সময়মতো সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বিধায় দেশে সংক্রমণ কম  হয়েছে’, ‘করোনা মারাত্বক রোগ নয় - এটা সর্দি- জ্বরের মত’, ‘আমরা করোনা রুখে দিয়েছি’, ‘আমরা করোনার চেয়েও শক্তিশালী’, ‘করোনা প্রতিরোধে ঢাকা বিমানবন্দরের মত ব্যবস্থা উন্নত দেশগুলোতেও নেই’, ‘করোনাভাইরাস মারাত্বক নয়, ছোঁয়াচে’, ইত্যাদি। একজন মেয়র লন্ডন থেকে এসেছেন। তাঁকে এয়ারপোর্টে নাকি কিছুই বলা হয়নি এবং তিনি নিজেও নাকি জানতেন না যে তার হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা দরকার। যথারীতি তিনি তার সকল কাজকর্ম স্বাভাবিক সময়ের মত চালিয়ে গেছেন।  

সরকারি বিভিন্ন সিদ্ধান্তেও দ্বিধাগ্রস্ততা ও অপরিকল্পনার ছাপ স্পষ্ট। জনগণকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা না দিয়ে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় তারা এই ছুটিকে স্বাভাবিক সময়ের মত ছুটি মনে করে নিজ নিজ অবস্থানে থাকেননি। তাছাড়া গণপরিবহন বন্ধ না করে ছুটি ঘোষণা করায় মানুষ দলে দলে উৎসবমুখর পরিবেশে গ্রামে চলে গেছে এবং ঢাকা থেকে করোনাভাইরাস গ্রামে নিয়ে গেছে। সব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যাদের ঢাকায় থাকা-খাওয়ার নিশ্চয়তা নাই তারা না হয় গ্রামে গেলেন, কিন্তু বাকিরা এটাকে ছুটি মনে করে আনন্দ করার নিমিত্তে গ্রামে গেছেন। কেউ কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে চলে গেছেন। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও অনেকেই অনাকাঙ্খিত ছুটি পেয়ে এই দলে যোগ দিয়েছেন। সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনে বলা হল, সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষ মনে করল তাহলে মনে হয় দিনে বের হওয়া যাবে। তাই গত কয়েকদিন যাবৎ বিশেষ করে ঢাকা শহরে মানুষের বাইরে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে। ব্যাংকিং সেবা মাত্র ২ ঘণ্টার জন্যে চালু থাকায় অনেক মানুষ একসাথে ব্যাংকে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। এতে ব্যাংকাররা সংক্রমণের ঝুঁকিতে বেশি পড়ছে। তার চেয়ে সপ্তাহে একদিন সারাদিনের জন্যে খোলা রাখাটাই বেশি যৌক্তিক হবে। আবার নিজেরদের লাভ ঠিক রাখার জন্যে গার্মেন্টস মালিকরা হাজার হাজার গার্মেন্টস শ্রমিককে ঢাকা-গ্রাম-ঢাকা দুইবার আনা-নেওয়া করেছে। এটা হতে দেওয়ায় সরকার অনেক বড় একটা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে।

যেখানে জনসমাগম এড়ানোই করোনাভাইরাস প্রতিরোধের অন্যতম একটা উপায়, সেখানে একজন সিভিলি সার্জন ঘটা করে মেয়ের বিয়ে দিয়ে জনসমাগম ঘটিয়েছেন। একটা বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ডাক্তারবৃন্দ ‘করোনা ওয়াক’ এর নামে মিছিল করেছেন। করোনা প্রতিরোধে কোন কোন রাজনৈতিক সংগঠনও নাকি মিছিল করেছে! সেখানে তারা হয়ত বলেছেন, 'করোনার চামড়া তুলে নিবো আমরা' অথবা 'একটা একটা করোনা ধর, সকাল-বিকাল নাস্তা কর'। আর আমাদের মহাজ্ঞানী ও মহানীতিধর নির্বাচন কমিশন তিনটা সংসদীয় আসনে গত ২১ মার্চ উপনির্বাচনও করে ফেলেছেন। অবশ্য দুষ্টু লোকেরা বলতে পারেন, অন্তত ঢাকায় উপনির্বাচনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। কারণ সেখানে প্রতি ঘন্টায় নাকি একজন ভোটার এসেছিল! 


বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সব জাতি-গোষ্ঠীর মানুষই মোটামুটি কোভিডিয়ট আচরণ করছেন। তাই আমরা খবরে শুনতে পাই, কেউ কেউ কয়েকশ টয়লেট পেপার-হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে ঘর ভর্তি করছে, ইত্যাদি। তবে এই ক্ষেত্রে আমরা মনে হয় সবাইকে ছাড়িয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর আমাদের অজ্ঞতা, মূর্খতা, ও অশিক্ষার নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা আমজনতা নামে পরিচিত তারা মনে হয় সকল সীমা অতিক্রম করছে। তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিকে দেখার জন্যে চিড়িয়াখানার মত হুমড়ি খেয়ে পড়ছে, ঘরের দরজা-জানালার ফাঁক-ফোকর দিয়ে উঁকি দিচ্ছে, হাসপাতালের আইসোলেশন বেড - প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাচ্ছে, বিদেশ-ফেরতরা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা থাকলেও অনেকে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়িয়েছে - আত্বীয়-স্বজনের বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছে, অনেকে এখনও বাজারে-মোড়ের চায়ের দোকানে আড্ডা দিচ্ছে, করোনা নিয়ে তর্ক করে মারা যাচ্ছে - অনেক আহত হচ্ছে, যারা স্বাভাবিক সময়ে নামাজ পড়ে না তারাও এখন মসজিদে যেতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে, ইত্যাদি। সবচেয়ে হাস্যকর যে কাজটা করছে তা হল, নিজ নিজ এলাকা লকডাউনের নামে রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে সামাজিক দূরত্বের মাথা খেয়ে ২০-২৫ জন একসাথে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে, একসাথে পার্টি করছে। কেউ কেউ বড় আকারের জনসমাগম  করে ত্রাণ দিচ্ছে, কোন কোন জায়গায় একজন ত্রাণগ্রহীতাকে ত্রাণ বিতরণ করছে ১৫-২০ জন ত্রাণদাতা! তারা পুলিশ-প্রশাসন-সেনাবাহিনীর সাথে লুকোচুরি খেলছে। সবার ঘরে থাকা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল আসলে তারা দৌঁড়ে পালিয়ে যাচ্ছে, আবার টহল চলে গেলে দলবেঁধে পুরোদমে আড্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী না বললেও কেউ কেউ ভয়ে নিজে থেকেই কান ধরে উঠবস করে তাদেরকে বিপদে ফেলছে। 

কোভিডিয়ট এর বিপরীতে কোভিডিয়েন্ট নামে আরেকটি শব্দ প্রচিলত হতে যাচ্ছে। কোভিডিয়েন্ট হচ্ছে ঐ সমস্ত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, সংগঠন, বা  সরকার ব্যবস্থা যারা কোভিড-১৯ কে গুরুত্বের সাথে নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলছে। উন্নত বিশ্বের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কোভিডিয়েন্ট সরকার ব্যবস্থা হচ্ছে জার্মানি, নিউজিলান্ড ও জাপান। জাপান ছাড়াও আমাদের এশিয়ায় আছে ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভুটান। জার্মানিতে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ দেখা দেওয়ার পূর্বে জানুয়ারিতেই জার্মান সরকার করোনাভাইরাস শনাক্তে ব্যাপক হারে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। সে কারণে ইউরোপের বড় বড় দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিতে মৃত্যুর হার অনেক কম। করোনা মোকাবিলার জন্য যত দ্রুত সম্ভব আমাদের কোভিডিয়ট আচরণ পরিত্যাগ করতে হবে এবং ব্যক্তি, সংগঠন, সকল প্রতিষ্ঠান ও সরকার ব্যবস্থাকে কঠোরভাবে কোভিডিয়েন্ট হতে হবে। যে দেশগুলো সফলভাবে করোনাভাইরাস মোকাবিলা করছে, আমাদের সরকার ব্যবস্থার উচিত হবে কালক্ষেপন না করে অতিদ্রুত তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাহলেই কেবলমাত্র আমরা করোনা-যুদ্ধে জয়লাভ করতে পারব বলে মনে হয়। এর অন্যথা হলে আমাদেরকে অনেক চড়া মূল্য দিতে হবে, যেটা দেয়ার স্বক্ষমতা হয়ত আমাদের নাই।   


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।  email:[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা