শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৫, মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

নৈতিকতা ভুলে আমরা কি চূড়ান্ত অসংবেদনশীল হয়ে যাচ্ছি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
নৈতিকতা ভুলে আমরা কি চূড়ান্ত অসংবেদনশীল হয়ে যাচ্ছি?

বেসরকারি টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টিফোরে করোনা ভাইরাস নিয়ে হেলথ টিপস বিষয়ক একটি অনুষ্ঠান দেখছিলাম। টেলিফোনে মুজতবা খান নামে সাবেক একজন জনপ্রতিনিধি দর্শক নিজের পরিচয় দিয়ে ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুর চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুর মর্মস্পর্শী বর্ণনা দিলেন। বললেন, হৃদরোগের সমস্যা নিয়ে তার বন্ধু রাজধানী ঢাকার চারটি হাসপাতাল ঘুরেছেন। কোথাও ভর্তি করেনি। চিকিৎসা না পেয়ে অতঃপর ওই হৃদরোগী মারা গেছেন। কোভিড-১৯ আতঙ্কে এইভাবে অন্যান্য রোগাক্রান্তদের সামাজিক হেনস্থা ও বিচ্ছিন্নতার বিষয়টি কি কেবলই কাকতালীয়? না-কি এর রেশ ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। 
প্রতিদিন টেলিভিশনের পর্দায় হুটহাট সাধারণ মানুষের হেনস্তার নানাসব খবর দেখছি। পত্রিকার পাতা এবং অনলাইন পোর্টালগুলোতেও সন্দেহের বশে অনেক নিরীহ মানুষের হেনস্তা হওয়া, সামাজিকভাবে বিপর্যস্ত করে দেওয়ার খবরগুলো পড়ে মন ভারী হয়ে উঠছে। 
‘করোনা সন্দেহে চিকিৎসা দেয়নি হাসপাতাল’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মৃত্যু, কয়েকদিন আগে দেশের সকল পত্র-পত্রিকায় এক যোগে এই শিরোনামের খবরটি পড়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। সুমন চাকমা নামে ওই শিক্ষার্থী ফুসফুসের জটিলতায় ভুগছিল, তার বিদেশেও চিকিৎসা হয়েছিল। অসুস্থবোধ করার পর তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, গণস্বাস্থ্যনগর হাসপাতাল ও জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু চারটি হাসপাতালই তাকে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী বলে সন্দেহ করে। এরপর তাকে ঢাকা থেকে তার খাগড়াছড়ি গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। 
সম্পূর্ণ অবহেলা, বিনা চিকিৎসায় দেশের অন্যতম সেরা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর এইভাবে মৃত্যু হাওয়া কি শুধুই দুর্ভাগ্যজনক! না-কি এই ঘটনা চোখে আঙুল দিয়ে আমাদের দেখিয়ে দেয় আমরা আসলে কতটা অমানবিক হয়ে গেছি। 

দায়িত্ব, কর্তব্যনিষ্ঠা ফেলে কতটা দায়সাড়া গোছের আমরা তার ও প্রমাণ সুমন চাকমার মৃত্যু। খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরেও বিষয়টি এসেছে। মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বিষয়টি তিনি গুরুত্বের সঙ্গেই তুলে ধরেছেন। দেশের চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মীর প্রশংসা, দায়িত্বপালনের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুবিধাদি দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত উদার মনোভাব পোষণ করেছেন। পাশাপাশি বলেছেন, এই যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীটি কোনো চিকিৎসা ছাড়াই মারা গেলো, এটি কি মেনে নেওয়া যায়? যাদের অবহেলায় এটি হলো তাদের শাস্তি পাওয়া উচিত বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর এই মনে করাটা আসলে এক ধরনের অনুশাসনই। জানিনা আদৌ কর্তব্য অবহেলা, চূড়ান্ত অমানবিক আচরণকারীরা আদৌ শাস্তির আওতায় আসবে কি-না! 

দিন দশেক আগে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি খবরের কাগজে একটি শিরোনাম দেখে চোখ আটকে গেলো। ‘করোনা সন্দেহে ঢাকা থেকে ফেরা স্বামীকে বের করে দিলেন স্ত্রী।’ খবরে যা লেখা হয়েছে, ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি ফিরলেন স্বামী। তার জ্বর, সর্দি ও কাশি দেখা দেয়। এতেই বাধে বিপত্তি। করোনা আক্রান্ত সন্দেহে স্বামীকে আর বাড়িতে উঠতে দেননি স্ত্রী। কাবিল প্রামাণিক নামে ওই ব্যক্তি আসলে মৌসুমী জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন এবং পরে সুস্থও হয়ে ওঠেন। কিন্তু স্ত্রী জেসমিন আক্তারের সন্দেহের কারণে প্রতিবেশী এবং পরে গ্রামবাসী ও স্থানীয় প্রশাসন কাবিলকে রীতিমতো নির্জনে থাকতে বাধ্য করে। ঘটনাটি বগুড়ার আদমদীঘির। নির্মাণ শ্রমিক কাবিলের স্ত্রী হয়তো অতি সতর্কতামূলক আচরণ করেছেন। কিন্তু এরপর গ্রামবাসী ও প্রশাসনও যা করেছে তাও কি যুক্তিযুক্ত? 

নড়াইলের নড়াগাতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রোকসানা খাতুন অভিযোগ করেছেন, যশোর সদর হাসপাতালে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন তার স্বামী আহসানুল ইসলাম। বুকে ব্যথা অনুভব করলে ৯ এপ্রিল তাকে যশোর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাননি। একইভাবে নওগার রানিনগরে এক জ্বরাক্রান্ত যুবক চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেছেন, অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঢাকায় কাপড়ের দোকানে কাজ করা ওই যুবক জ্বর, কাঁশি নিয়ে ঢাকা থেকে নওগাঁয় আসেন। এ সময় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে গ্রামবাসী ও ইউপি সদস্য তাকে গ্রামে ঢুকতে দেননি। এরপর চিকিৎসার জন্য তাকে পার্শ্ববর্তী আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানেও চিকিৎসকরা তাকে ফিরিয়ে দেন। এরপর অসুস্থ ওই ব্যক্তিকে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকের বারান্দায় রাখা হয়। এইভাবে ঘুরে ঘুরে নওগা সদর হাসপাতাল হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন।  

বিদেশ থেকে স্বামী দেশে ফিরেছেন শুনে স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে গেছেন, এমন একাধিক খবর পত্রিকার পাতায় দেখেছি। কোথাও কোথাও বিদেশ ফেরত ব্যক্তিদের নাম ধরে মাইকে প্রচার, তাদেরকে বয়কটের কথা কিংবা সামাজিক গণমাধ্যমেও ধোলাই, যা- কি না গণপিটুনির চেয়ে কোনো অংশে কম না। বিদেশ ফেরত কেউ যদি দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেয় তাহলে এই আমরা যা করছি তাও কি খুব যুক্তিযুক্ত? এমনও শুনছি ভাড়াটিয়া স্বাস্থ্যকর্মী হলে কোথাও কোথাও বাড়িওয়ালার বিরূপ আচরণের মুখোমুখি হচ্ছেন। এসব তো মোটেই কাম্য নয়। 
কেউ কেউ কেন এমন মনে  করছেন যে যেসব স্বাস্থ্যকর্মী করোনা রোগী দেখছেন মানেই করোনা ভাইরাস বয়ে বেড়াচ্ছেন! এভাবে অবিশ্বাস, সন্দেহ আর আস্থাহীনতায় মানবিক আচরণগুলো উধাও হয়ে যাচ্ছে। এগুলো খুব খারাপ লক্ষণ। 

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্তকে কেন অপরাধী হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে? কোণঠাসা করা হচ্ছে আক্রান্তের পরিবারকে? যার জেরে পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে আতঙ্কিত হচ্ছেন অন্যরা। এক্ষেত্রে তাই সংক্রমণের থেকেও যেন সামাজিক হয়রানির আশঙ্কাই বেশি। গোপনীয়তার সব নৈতিকতা জলাঞ্জলি দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়। আক্রান্তকে একবারও না দেখে, উপযুক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করে নানা অবিচার হচ্ছে তার প্রতি, পরিবারের প্রতি। আমরা কি তাহলে নৈতিকতা ভুলে চূড়ান্ত অমানবিক হয়ে যাচ্ছি?

সংকটে, বিপর্যয়ে, দুঃসময়েই আসল পরীক্ষা হয় মানবিকবোধ আর মনুষ্যত্বে আমাদের মানবিকসত্তা কত সুদৃঢ় তা বুঝে নেওয়ার সময় এটাই। এই দুঃসময়ে অনেকেরই সভ্য-ভদ্র মুখোশ নিজের অজান্তেই খসে বেরিয়ে আসে ভেতরের সংকীর্ণতা, স্বার্থপরতা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের এই মহামারির সময়ে থেকে থেকে আমরা এমন কিছু অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হচ্ছি, যেখানে মনুষ্যত্বের অবমাননা প্রকট হয়ে উঠছে। 

স্বার্থপরতা আমাদের মধ্যে বরাবরই আছে। থাকবেও। কিন্তু পরার্থপরতাও আছে সেই সঙ্গে এবং সেটি যত বৃদ্ধি পাবে ততই মনুষ্যত্ব জয়ী হবে। অন্যের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ার মধ্যেই তো প্রকৃত মনুষ্যত্ব। করোনা ভাইরাসের কারণে লম্বা ছুটি এবং হঠাৎ কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের মুখে দু মুঠো অন্ন জোগাতে সমাজের অনেক বিত্তবান এগিয়ে আসছেন। অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ব্যক্তি অসহায়, দরিদ্রদের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। কিন্তু এই অতি দুঃসময়েও সরকারি ত্রাণ আত্মসাৎ, চাল চুরির খবরও আসছে। কোথাও দু’চারজন জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মচারীর জড়িত হওয়ার খবরও আসছে। 

এরা কি মানুষ? না-কি নরপিশাচ? মনুষ্যত্বহীন মানুষ নামধারী এই অমানুষদের কঠিনতম বিচার কাম্য। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা