শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা: আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, তবে রুখে দাঁড়াতে জানি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা: আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, তবে রুখে দাঁড়াতে জানি

হাউমাউ করে কাঁদছেন রাজু ভাই। মুঠোফোনের অপর প্রান্তে তাঁর কান্নার কারণটি আমার তখনো অজানা। কি হয়েছে ভাই? দু’বার প্রশ্ন করেও কোনো উত্তর পেলাম না। একটু হলেও বিচলিত আমি। চুপচাপ কান্নার আওয়াজ শুনতে থাকলাম মিনিট দেড়েক। এরপর কান্না বিজড়িত গলায় ঘনিষ্ঠজনের মৃত্যুর খবরটি দিলেন রাজু ভাই। যিনি আমার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক ও সমাজকর্মের সঙ্গী। টানা বলতে থাকলেন ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিল তাঁর এই নিকটাত্মীয়। ন্যূনতম কোন চিকিৎসা পায়নি। চিকিৎসা দূরে থাক ঠিকমতো খাওয়াও সরবরাহ করেনি। এমনকি চিকিৎসক, নার্স, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা ধারে পাশেও আসেনি। রোগী ছিল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। আর অধিকাংশ রোগীর চিকিৎসার অবস্থাও এমনই বেহাল, জানালেন সদ্য স্বজনহারা এই রাজনৈতিক কর্মী। 

করোনা আক্রান্ত রোগী নির্ধারিত হাসপাতালে ভর্তি হলে সেবা না পাওয়ার এই চিত্র কার্যত সবখানে। কী নিয়তি! হাসপাতাল আছে, ডাক্তার আছে, নার্স আছে, আছ নানা ধরনের যন্ত্রপাতি। নেই শুধু চিকিৎসা সেবা। কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া যেসব রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন, এবং তাদের অনেকেই দুর্বিসহ দিনগুলো কাটানো, চিকিৎসা সেবার বর্ণনা দিয়েছেন। যা নিয়মিত পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে। প্রকাশিত এই সব খবরে যে ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে তা একদিকে যেমন অমানবিক তেমনি আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা যে কতখানি ভঙ্গুর, দুর্বল আর চরম দুর্নীতিগ্রস্ত তারই প্রতীকী। 

দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ২৫ এপ্রিল রিপোর্টার রাশেদ রাব্বি লিখেছেন রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট তাঁকে বলেছেন, করোনা শনাক্তের পর তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। টানা ১৫ দিন হাসপাতালে থেকে এরপর ছাড়া পান। এই দীর্ঘ সময়ে কোনো চিকিৎসকের সঙ্গে তার দেখা হয়নি। দূর থেকেও কোন চিকিৎসক তাকে দেখতে যেমন আসেননি, কোনো নার্সও খোঁজ নেননি। দরজার বাইরে খাবার রেখে যেত, নিজে গিয়ে নিয়ে আসতেন। অর্ধমাসে বিছানাপত্রও পরিবর্তন করেনি, এমনকী থাকার কক্ষটিও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়নি।

যত দেখছি, শুনছি, অবগত হচ্ছি চরমভাবে হতাশ হচ্ছি। ভীত, সন্ত্রস্তও হচ্ছি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে ত্রুটি, ছিদ্র আর অনিয়ম দুর্নীতি তা জেনে। মেয়াদোত্তীর্ণ টিউবও সিরিঞ্জ ব্যবহার করে করোনা রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মীদের সরবরাহ করা পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ড গ্ল্যাভসের অনেক কিছুই মানহীন। এমন খবর তো পুরনো হয়ে গেছে। এসব যারা করলো তারা কি চিহ্নিত হয়েছে? কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পেয়েছে? আমাদের জানা নেই। বরং আমরা যা জানি, জানতে পারছি তা আরও ভয়ংকর। পিপিই ও মাস্কের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে সেগুলো গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন খুলনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ। ফল পেয়েছেন হাতে নাতে। তাকে প্রথমে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং পরে পাবনা মানসিক হাসপাতালে বদলি করা হয়। এছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে এভাবে প্রশ্ন তোলায় নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের এক চিকিৎসককে কারণ দর্শাও নোটিশ দেওয়া হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এভাবে ১০ জন চিকিৎসক একইভাবে কারণ দর্শাও নোটিশ পেয়েছেন। 

এসব কীসের লক্ষণ! যেসব চিকিৎসক স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর মান চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে আমাদের সজাগ ও সতর্ক করে দিলেন তারা তো বাহবা পাওয়ার যোগ্য। উল্টো দুর্ব্যবহার করে তাদেরকে যারা কোনঠাসা করতে তৎপর এরা আসলে কারা? কি তাদের দুরভিসন্ধি? পিপিই মাস্কের মান নিয়ে তো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২১ এপ্রিল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী মানহীন মাস্ক প্রসঙ্গে রাজধানীর বাসাবোর মহানগর হাসপাতালের উদাহরণ তুলে ধরেন। 

কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর ওইদিন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ের শুরুতে যেভাবে কেন্দ্রীয় ওষুধ সরবরাহ পরিদপ্তরের (সিএমএসডি) পক্ষ থেকে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে জানান দেওয়া হয় যে সব মান যাচাই করে পিপিই ও এন-৯৫ মাস্ক নেওয়া হয়েছে সেটিও বিস্ময়কর। সব দোষ নাকি গণমাধ্যমের। 

এ নিয়ে কিছু গণমাধ্যম নাকি ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে। দারুণ! গণমাধ্যমকে গালি দেওয়া, দোষ দেওয়া হয়তো সহজ। কিন্তু গণমাধ্যমকে দোষারোপ করলেই কি সাধারণ মাস্ক এন-৯৫ মাস্ক হয়ে যাবে? কিংবা মানহীন অন্যান্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীও মানসম্মত হয়ে যাবে, গণমাধ্যমকে কোণঠাসা কারার এই চেষ্টায়। কোনটাই হবে। কে বা কারা ত্রুটি ধরিয়ে দিল সেটি জানা জরুরি না-কি ত্রুটি সারানোটাই মূল কথা। মুগদা জেনারেল হাসপাতালে মানহীন মাস্ক সরবরাহকারী কে সেটি আমাদের জানার বিষয় নয় মোটেও। বরং কেন ওই মানহীন মাস্ক ওই হাসপাতালে গেল তার রহস্য জানা জরুরি। মানসম্মত মাস্ক যেন ওই হাসপাতাল এবং দেশের অন্যান্য হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা পায় সেটি নিশ্চিত হওয়াই জরুরি। কিন্তু কেমন যেন সব তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এন-৯৫ মাস্ক তৈরির অনুমোদন পায়নি কোনো উৎপাদক। কিন্তু এন-৯৫ এর মোড়ক তৈরি করলো একটি প্রতিষ্ঠান আর ওই মোড়কে সরবরাহ করলো সাধারণ মাস্ক। এটি কি স্রেফ কোন ভুল? না-কি দুরভিসন্ধি? আর এই দুরভিসন্ধির বিষয়টি জনসম্মুখে নিয়ে এসে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা এক শ্রেণির কাছে ভিলেন হয়ে গেলো মিডিয়া। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে এই রক্তচক্ষুতে আমি ভীত, সন্ত্রস্ত নই। বরং ভয় পাচ্ছি চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের  মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা ঢুকিয়ে সাধারণ মানুষকে আরও স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ায়। 

এমনিতেই হাসপাতালগুলোতে মানুষের চিকিৎসা সেবা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রশ্নবিদ্ধ। তারমধ্যে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পার হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যেমন ভয় ঢুকেছে, তেমনি বেশি ভয়ের মধ্যে আছেন এক শ্রেণির চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মী। বিশেষ করে করোনাভাইরাসের রোগীর চিকিৎসার জন্য যেসব হাসপাতালকে বিশেষায়িত করা হয়েছে সেখানে যারা কর্মরত তাদের সীমাবদ্ধতা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর অপ্রতুলতা এবং সেগুলোর মান নিয়ে উদ্বিগ্ন সব মহল। কেবল যারা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে তারাই কেন যেন নির্ভার। তারা কি আসলে সমস্যার গভীরে ঢুকে এর সমাধান করতে চাচ্ছেন না, না-কি নিজেরাই সমস্যার কারণ সেটিও প্রশ্ন। স্বাস্থ্যকর্মীদের চিকিৎসা, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও সামাজিক নিরাপত্তা যখন ঝুঁকির মধ্যে থাকে তখন আমাদের জন্যে সেটি যে কতটা দুর্ভোগ ও দুর্যোগের কারণ হতে পারে সেটি কি বুঝতে আর বাকি থাকে?    

প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়তি প্রণোদনা দেওয়ার জন্য বীমা ও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ঘোষণা দিয়েছেন। নিশ্চয়ই এর যথাযথ বাস্তবায়ন হবে। রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সিলেটের একজন চিকিৎসক প্রাণ হারিয়েছেন। যিনি আক্রান্ত হওয়ার পর ঢাকায় আসার জন্য রাষ্ট্রের কাছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, এমনকি আইসিইউ সুবিধাসম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্স চেয়েও পাননি। এই উদাহরণ কি চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের উৎসাহিত করে? মোটেই না। স্বাস্থ্যসেবা খাতের দিকে বাড়তি মনোযোগের যেসব নমুনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে চারিদিকে দেখি তাতে তো কোন উৎসাহ পাইনা। 

খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, ৩০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের পদ আছে ৫৮ জনের আর কর্মরত আছেন ১৭ জন, নার্সিং কর্মকর্তার ৮৬ পদের বিপরীতে কর্মরত আছে ৭৯ জন আর ৪২ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও আছে ২ জন। প্রশ্ন, যেভাবে চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মীরাও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন সেখানে কোনো কারণে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের কেউ আক্রান্ত হলে স্বাভাবিক চিকিৎসা কর্মকাণ্ড কি চলবে? পুরাতন খবরের কাগজে চোখ মেলতে গিয়ে ২০২০ সালের ১৪ মার্চ যুগান্তর পত্রিকার একটি খবরে চোখ পড়লো। যেখানে বলা হয়েছে, রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি মরচুয়ারি ফ্রিজ কেনা হয়েছে ১ কোটি ৯৮ লাখ ২০ হাজার টাকায়। যার প্রকৃত বাজার মূল্য মাত্র ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা। স্বাস্থ্য খাতে এই রকম উদাহরণ আছে ভুরিভুরি। অপ্রয়োজনে কেনাকাটা আর কেনাকাটায় দুর্নীতির মহোৎসব স্বাস্থ্যখাতে স্বাভাবিক ঘটনা গত কয়েক দশক ধরেই। প্রতি বছর ২২ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ আছে, সরকারের স্বাস্থ্য খাতে। এই টাকাটা কিভাবে ব্যয় হয়? এর স্বচ্ছতা যে নেই তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু এর শেষ কোথায়?

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি নিয়ে বছর দেড়েক বেশ সক্রিয়, তৎপর। অনেকগুলো মামলা হয়েছে, আরও অনুসন্ধান চলছে। দুদক স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক দুর্নীতি নিয়ে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে উঠুক এটাই এই মুহূর্তে আমরা চাই। বিশেষ করে এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাস রোগ শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরি স্থাপন সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি কেনাসহ পিপিই, ফেস মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভসসহ যত ধরনের কেনাকাটা হচ্ছে তা কতখানি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার মধ্যে হচ্ছে সেটি বিশেষভাবে অনুসন্ধান, তদন্ত করে দেখুক দুদক। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক দায়িত্ব নেওয়ার পর দুদক কমিশনার মোজাম্মেল হক খান ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি রোধে ২১ দফা সুপারিশমালা হস্তান্তর করেন। কেন সেই সুপারিশমালা ডিপ ফ্রিজে তার অনুসন্ধানও জরুরি।
স্বাস্থ্য খাতের ব্যবস্থাপকরা কেন এত বেপরোয়া? তারা কি ভাবছেন এভাবেই পার পেয়ে যাবেন? এত সোজা? দেশবরেণ্য চিকিৎসক আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে বলেছিলেন, সরকারি পর্যায়ে ব্যর্থতা আছে। বিশেষ করে করোনা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে বিদেশ ফেরতদের বিমানবন্দর থেকে সরকারিভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে ঠিকমতো রাখতে না পারা-বড় ব্যর্থতা। 

কেন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন প্রস্তুত করা গেল না, এটিই প্রশ্ন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন মনে করেন, স্বাস্থ্য খাতে ত্রুটি পরিকল্পনায়, ব্যবস্থাপনায়। এখন যদি ব্যাপকহারে মানুষ করোনায় আক্রান্ত হন তাহলে তাদের চিকিৎসায় পর্যাপ্ত চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মী পাওয়া যাবে না। স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসক, কর্মী সংকট, এটা কি মেনে নেওয়া যায়? এতদিন কার অবহেলায় অদক্ষতায় চিকিৎসক, কর্মী নিয়োগ করা যায়নি? কেন  পর্যাপ্ত নার্স, স্বাস্থ্য প্রযুক্তিবিদ তৈরি হলো না? এর জবাব কি এতদিন ধরে স্বাস্থ্য খাতের নেতৃত্ব যারা দিয়ে আসছেন, তারা দেবেন না? দিতেই হবে। 
যে জাতি ভাষার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে পারে, লড়াই, সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে পারে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বুলেটের মুখোমুখি হতে পারে সেই জাতি যে নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য রুখে দাঁড়াবেই এটি আমাদের স্বাস্থ্যখাত ব্যবস্থাপকদের মনে রাখা উচিত। অতএব স্বাস্থ্যখাতের মাফিয়ারা হুঁশিয়ার, সাবধান। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।   

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন   

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

এই মাত্র | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা