শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা: আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, তবে রুখে দাঁড়াতে জানি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা: আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, তবে রুখে দাঁড়াতে জানি

হাউমাউ করে কাঁদছেন রাজু ভাই। মুঠোফোনের অপর প্রান্তে তাঁর কান্নার কারণটি আমার তখনো অজানা। কি হয়েছে ভাই? দু’বার প্রশ্ন করেও কোনো উত্তর পেলাম না। একটু হলেও বিচলিত আমি। চুপচাপ কান্নার আওয়াজ শুনতে থাকলাম মিনিট দেড়েক। এরপর কান্না বিজড়িত গলায় ঘনিষ্ঠজনের মৃত্যুর খবরটি দিলেন রাজু ভাই। যিনি আমার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক ও সমাজকর্মের সঙ্গী। টানা বলতে থাকলেন ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিল তাঁর এই নিকটাত্মীয়। ন্যূনতম কোন চিকিৎসা পায়নি। চিকিৎসা দূরে থাক ঠিকমতো খাওয়াও সরবরাহ করেনি। এমনকি চিকিৎসক, নার্স, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা ধারে পাশেও আসেনি। রোগী ছিল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। আর অধিকাংশ রোগীর চিকিৎসার অবস্থাও এমনই বেহাল, জানালেন সদ্য স্বজনহারা এই রাজনৈতিক কর্মী। 

করোনা আক্রান্ত রোগী নির্ধারিত হাসপাতালে ভর্তি হলে সেবা না পাওয়ার এই চিত্র কার্যত সবখানে। কী নিয়তি! হাসপাতাল আছে, ডাক্তার আছে, নার্স আছে, আছ নানা ধরনের যন্ত্রপাতি। নেই শুধু চিকিৎসা সেবা। কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া যেসব রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন, এবং তাদের অনেকেই দুর্বিসহ দিনগুলো কাটানো, চিকিৎসা সেবার বর্ণনা দিয়েছেন। যা নিয়মিত পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে। প্রকাশিত এই সব খবরে যে ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে তা একদিকে যেমন অমানবিক তেমনি আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা যে কতখানি ভঙ্গুর, দুর্বল আর চরম দুর্নীতিগ্রস্ত তারই প্রতীকী। 

দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ২৫ এপ্রিল রিপোর্টার রাশেদ রাব্বি লিখেছেন রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট তাঁকে বলেছেন, করোনা শনাক্তের পর তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। টানা ১৫ দিন হাসপাতালে থেকে এরপর ছাড়া পান। এই দীর্ঘ সময়ে কোনো চিকিৎসকের সঙ্গে তার দেখা হয়নি। দূর থেকেও কোন চিকিৎসক তাকে দেখতে যেমন আসেননি, কোনো নার্সও খোঁজ নেননি। দরজার বাইরে খাবার রেখে যেত, নিজে গিয়ে নিয়ে আসতেন। অর্ধমাসে বিছানাপত্রও পরিবর্তন করেনি, এমনকী থাকার কক্ষটিও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়নি।

যত দেখছি, শুনছি, অবগত হচ্ছি চরমভাবে হতাশ হচ্ছি। ভীত, সন্ত্রস্তও হচ্ছি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে ত্রুটি, ছিদ্র আর অনিয়ম দুর্নীতি তা জেনে। মেয়াদোত্তীর্ণ টিউবও সিরিঞ্জ ব্যবহার করে করোনা রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মীদের সরবরাহ করা পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ড গ্ল্যাভসের অনেক কিছুই মানহীন। এমন খবর তো পুরনো হয়ে গেছে। এসব যারা করলো তারা কি চিহ্নিত হয়েছে? কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পেয়েছে? আমাদের জানা নেই। বরং আমরা যা জানি, জানতে পারছি তা আরও ভয়ংকর। পিপিই ও মাস্কের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে সেগুলো গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন খুলনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ। ফল পেয়েছেন হাতে নাতে। তাকে প্রথমে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং পরে পাবনা মানসিক হাসপাতালে বদলি করা হয়। এছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে এভাবে প্রশ্ন তোলায় নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের এক চিকিৎসককে কারণ দর্শাও নোটিশ দেওয়া হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এভাবে ১০ জন চিকিৎসক একইভাবে কারণ দর্শাও নোটিশ পেয়েছেন। 

এসব কীসের লক্ষণ! যেসব চিকিৎসক স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর মান চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে আমাদের সজাগ ও সতর্ক করে দিলেন তারা তো বাহবা পাওয়ার যোগ্য। উল্টো দুর্ব্যবহার করে তাদেরকে যারা কোনঠাসা করতে তৎপর এরা আসলে কারা? কি তাদের দুরভিসন্ধি? পিপিই মাস্কের মান নিয়ে তো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২১ এপ্রিল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী মানহীন মাস্ক প্রসঙ্গে রাজধানীর বাসাবোর মহানগর হাসপাতালের উদাহরণ তুলে ধরেন। 

কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর ওইদিন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ের শুরুতে যেভাবে কেন্দ্রীয় ওষুধ সরবরাহ পরিদপ্তরের (সিএমএসডি) পক্ষ থেকে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে জানান দেওয়া হয় যে সব মান যাচাই করে পিপিই ও এন-৯৫ মাস্ক নেওয়া হয়েছে সেটিও বিস্ময়কর। সব দোষ নাকি গণমাধ্যমের। 

এ নিয়ে কিছু গণমাধ্যম নাকি ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে। দারুণ! গণমাধ্যমকে গালি দেওয়া, দোষ দেওয়া হয়তো সহজ। কিন্তু গণমাধ্যমকে দোষারোপ করলেই কি সাধারণ মাস্ক এন-৯৫ মাস্ক হয়ে যাবে? কিংবা মানহীন অন্যান্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীও মানসম্মত হয়ে যাবে, গণমাধ্যমকে কোণঠাসা কারার এই চেষ্টায়। কোনটাই হবে। কে বা কারা ত্রুটি ধরিয়ে দিল সেটি জানা জরুরি না-কি ত্রুটি সারানোটাই মূল কথা। মুগদা জেনারেল হাসপাতালে মানহীন মাস্ক সরবরাহকারী কে সেটি আমাদের জানার বিষয় নয় মোটেও। বরং কেন ওই মানহীন মাস্ক ওই হাসপাতালে গেল তার রহস্য জানা জরুরি। মানসম্মত মাস্ক যেন ওই হাসপাতাল এবং দেশের অন্যান্য হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা পায় সেটি নিশ্চিত হওয়াই জরুরি। কিন্তু কেমন যেন সব তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এন-৯৫ মাস্ক তৈরির অনুমোদন পায়নি কোনো উৎপাদক। কিন্তু এন-৯৫ এর মোড়ক তৈরি করলো একটি প্রতিষ্ঠান আর ওই মোড়কে সরবরাহ করলো সাধারণ মাস্ক। এটি কি স্রেফ কোন ভুল? না-কি দুরভিসন্ধি? আর এই দুরভিসন্ধির বিষয়টি জনসম্মুখে নিয়ে এসে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা এক শ্রেণির কাছে ভিলেন হয়ে গেলো মিডিয়া। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে এই রক্তচক্ষুতে আমি ভীত, সন্ত্রস্ত নই। বরং ভয় পাচ্ছি চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের  মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা ঢুকিয়ে সাধারণ মানুষকে আরও স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ায়। 

এমনিতেই হাসপাতালগুলোতে মানুষের চিকিৎসা সেবা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রশ্নবিদ্ধ। তারমধ্যে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পার হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যেমন ভয় ঢুকেছে, তেমনি বেশি ভয়ের মধ্যে আছেন এক শ্রেণির চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মী। বিশেষ করে করোনাভাইরাসের রোগীর চিকিৎসার জন্য যেসব হাসপাতালকে বিশেষায়িত করা হয়েছে সেখানে যারা কর্মরত তাদের সীমাবদ্ধতা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর অপ্রতুলতা এবং সেগুলোর মান নিয়ে উদ্বিগ্ন সব মহল। কেবল যারা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে তারাই কেন যেন নির্ভার। তারা কি আসলে সমস্যার গভীরে ঢুকে এর সমাধান করতে চাচ্ছেন না, না-কি নিজেরাই সমস্যার কারণ সেটিও প্রশ্ন। স্বাস্থ্যকর্মীদের চিকিৎসা, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও সামাজিক নিরাপত্তা যখন ঝুঁকির মধ্যে থাকে তখন আমাদের জন্যে সেটি যে কতটা দুর্ভোগ ও দুর্যোগের কারণ হতে পারে সেটি কি বুঝতে আর বাকি থাকে?    

প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়তি প্রণোদনা দেওয়ার জন্য বীমা ও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ঘোষণা দিয়েছেন। নিশ্চয়ই এর যথাযথ বাস্তবায়ন হবে। রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সিলেটের একজন চিকিৎসক প্রাণ হারিয়েছেন। যিনি আক্রান্ত হওয়ার পর ঢাকায় আসার জন্য রাষ্ট্রের কাছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, এমনকি আইসিইউ সুবিধাসম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্স চেয়েও পাননি। এই উদাহরণ কি চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের উৎসাহিত করে? মোটেই না। স্বাস্থ্যসেবা খাতের দিকে বাড়তি মনোযোগের যেসব নমুনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে চারিদিকে দেখি তাতে তো কোন উৎসাহ পাইনা। 

খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, ৩০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের পদ আছে ৫৮ জনের আর কর্মরত আছেন ১৭ জন, নার্সিং কর্মকর্তার ৮৬ পদের বিপরীতে কর্মরত আছে ৭৯ জন আর ৪২ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও আছে ২ জন। প্রশ্ন, যেভাবে চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মীরাও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন সেখানে কোনো কারণে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের কেউ আক্রান্ত হলে স্বাভাবিক চিকিৎসা কর্মকাণ্ড কি চলবে? পুরাতন খবরের কাগজে চোখ মেলতে গিয়ে ২০২০ সালের ১৪ মার্চ যুগান্তর পত্রিকার একটি খবরে চোখ পড়লো। যেখানে বলা হয়েছে, রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি মরচুয়ারি ফ্রিজ কেনা হয়েছে ১ কোটি ৯৮ লাখ ২০ হাজার টাকায়। যার প্রকৃত বাজার মূল্য মাত্র ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা। স্বাস্থ্য খাতে এই রকম উদাহরণ আছে ভুরিভুরি। অপ্রয়োজনে কেনাকাটা আর কেনাকাটায় দুর্নীতির মহোৎসব স্বাস্থ্যখাতে স্বাভাবিক ঘটনা গত কয়েক দশক ধরেই। প্রতি বছর ২২ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ আছে, সরকারের স্বাস্থ্য খাতে। এই টাকাটা কিভাবে ব্যয় হয়? এর স্বচ্ছতা যে নেই তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু এর শেষ কোথায়?

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি নিয়ে বছর দেড়েক বেশ সক্রিয়, তৎপর। অনেকগুলো মামলা হয়েছে, আরও অনুসন্ধান চলছে। দুদক স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক দুর্নীতি নিয়ে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে উঠুক এটাই এই মুহূর্তে আমরা চাই। বিশেষ করে এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাস রোগ শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরি স্থাপন সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি কেনাসহ পিপিই, ফেস মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভসসহ যত ধরনের কেনাকাটা হচ্ছে তা কতখানি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার মধ্যে হচ্ছে সেটি বিশেষভাবে অনুসন্ধান, তদন্ত করে দেখুক দুদক। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক দায়িত্ব নেওয়ার পর দুদক কমিশনার মোজাম্মেল হক খান ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি রোধে ২১ দফা সুপারিশমালা হস্তান্তর করেন। কেন সেই সুপারিশমালা ডিপ ফ্রিজে তার অনুসন্ধানও জরুরি।
স্বাস্থ্য খাতের ব্যবস্থাপকরা কেন এত বেপরোয়া? তারা কি ভাবছেন এভাবেই পার পেয়ে যাবেন? এত সোজা? দেশবরেণ্য চিকিৎসক আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে বলেছিলেন, সরকারি পর্যায়ে ব্যর্থতা আছে। বিশেষ করে করোনা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে বিদেশ ফেরতদের বিমানবন্দর থেকে সরকারিভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে ঠিকমতো রাখতে না পারা-বড় ব্যর্থতা। 

কেন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন প্রস্তুত করা গেল না, এটিই প্রশ্ন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন মনে করেন, স্বাস্থ্য খাতে ত্রুটি পরিকল্পনায়, ব্যবস্থাপনায়। এখন যদি ব্যাপকহারে মানুষ করোনায় আক্রান্ত হন তাহলে তাদের চিকিৎসায় পর্যাপ্ত চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মী পাওয়া যাবে না। স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসক, কর্মী সংকট, এটা কি মেনে নেওয়া যায়? এতদিন কার অবহেলায় অদক্ষতায় চিকিৎসক, কর্মী নিয়োগ করা যায়নি? কেন  পর্যাপ্ত নার্স, স্বাস্থ্য প্রযুক্তিবিদ তৈরি হলো না? এর জবাব কি এতদিন ধরে স্বাস্থ্য খাতের নেতৃত্ব যারা দিয়ে আসছেন, তারা দেবেন না? দিতেই হবে। 
যে জাতি ভাষার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে পারে, লড়াই, সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে পারে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বুলেটের মুখোমুখি হতে পারে সেই জাতি যে নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য রুখে দাঁড়াবেই এটি আমাদের স্বাস্থ্যখাত ব্যবস্থাপকদের মনে রাখা উচিত। অতএব স্বাস্থ্যখাতের মাফিয়ারা হুঁশিয়ার, সাবধান। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।   

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন   

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা