শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা: আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, তবে রুখে দাঁড়াতে জানি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা: আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, তবে রুখে দাঁড়াতে জানি

হাউমাউ করে কাঁদছেন রাজু ভাই। মুঠোফোনের অপর প্রান্তে তাঁর কান্নার কারণটি আমার তখনো অজানা। কি হয়েছে ভাই? দু’বার প্রশ্ন করেও কোনো উত্তর পেলাম না। একটু হলেও বিচলিত আমি। চুপচাপ কান্নার আওয়াজ শুনতে থাকলাম মিনিট দেড়েক। এরপর কান্না বিজড়িত গলায় ঘনিষ্ঠজনের মৃত্যুর খবরটি দিলেন রাজু ভাই। যিনি আমার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক ও সমাজকর্মের সঙ্গী। টানা বলতে থাকলেন ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিল তাঁর এই নিকটাত্মীয়। ন্যূনতম কোন চিকিৎসা পায়নি। চিকিৎসা দূরে থাক ঠিকমতো খাওয়াও সরবরাহ করেনি। এমনকি চিকিৎসক, নার্স, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা ধারে পাশেও আসেনি। রোগী ছিল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। আর অধিকাংশ রোগীর চিকিৎসার অবস্থাও এমনই বেহাল, জানালেন সদ্য স্বজনহারা এই রাজনৈতিক কর্মী। 

করোনা আক্রান্ত রোগী নির্ধারিত হাসপাতালে ভর্তি হলে সেবা না পাওয়ার এই চিত্র কার্যত সবখানে। কী নিয়তি! হাসপাতাল আছে, ডাক্তার আছে, নার্স আছে, আছ নানা ধরনের যন্ত্রপাতি। নেই শুধু চিকিৎসা সেবা। কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া যেসব রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন, এবং তাদের অনেকেই দুর্বিসহ দিনগুলো কাটানো, চিকিৎসা সেবার বর্ণনা দিয়েছেন। যা নিয়মিত পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে। প্রকাশিত এই সব খবরে যে ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে তা একদিকে যেমন অমানবিক তেমনি আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা যে কতখানি ভঙ্গুর, দুর্বল আর চরম দুর্নীতিগ্রস্ত তারই প্রতীকী। 

দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ২৫ এপ্রিল রিপোর্টার রাশেদ রাব্বি লিখেছেন রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট তাঁকে বলেছেন, করোনা শনাক্তের পর তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। টানা ১৫ দিন হাসপাতালে থেকে এরপর ছাড়া পান। এই দীর্ঘ সময়ে কোনো চিকিৎসকের সঙ্গে তার দেখা হয়নি। দূর থেকেও কোন চিকিৎসক তাকে দেখতে যেমন আসেননি, কোনো নার্সও খোঁজ নেননি। দরজার বাইরে খাবার রেখে যেত, নিজে গিয়ে নিয়ে আসতেন। অর্ধমাসে বিছানাপত্রও পরিবর্তন করেনি, এমনকী থাকার কক্ষটিও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়নি।

যত দেখছি, শুনছি, অবগত হচ্ছি চরমভাবে হতাশ হচ্ছি। ভীত, সন্ত্রস্তও হচ্ছি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে ত্রুটি, ছিদ্র আর অনিয়ম দুর্নীতি তা জেনে। মেয়াদোত্তীর্ণ টিউবও সিরিঞ্জ ব্যবহার করে করোনা রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মীদের সরবরাহ করা পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ড গ্ল্যাভসের অনেক কিছুই মানহীন। এমন খবর তো পুরনো হয়ে গেছে। এসব যারা করলো তারা কি চিহ্নিত হয়েছে? কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পেয়েছে? আমাদের জানা নেই। বরং আমরা যা জানি, জানতে পারছি তা আরও ভয়ংকর। পিপিই ও মাস্কের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে সেগুলো গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন খুলনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ। ফল পেয়েছেন হাতে নাতে। তাকে প্রথমে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং পরে পাবনা মানসিক হাসপাতালে বদলি করা হয়। এছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে এভাবে প্রশ্ন তোলায় নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের এক চিকিৎসককে কারণ দর্শাও নোটিশ দেওয়া হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এভাবে ১০ জন চিকিৎসক একইভাবে কারণ দর্শাও নোটিশ পেয়েছেন। 

এসব কীসের লক্ষণ! যেসব চিকিৎসক স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর মান চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে আমাদের সজাগ ও সতর্ক করে দিলেন তারা তো বাহবা পাওয়ার যোগ্য। উল্টো দুর্ব্যবহার করে তাদেরকে যারা কোনঠাসা করতে তৎপর এরা আসলে কারা? কি তাদের দুরভিসন্ধি? পিপিই মাস্কের মান নিয়ে তো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২১ এপ্রিল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী মানহীন মাস্ক প্রসঙ্গে রাজধানীর বাসাবোর মহানগর হাসপাতালের উদাহরণ তুলে ধরেন। 

কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর ওইদিন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ের শুরুতে যেভাবে কেন্দ্রীয় ওষুধ সরবরাহ পরিদপ্তরের (সিএমএসডি) পক্ষ থেকে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে জানান দেওয়া হয় যে সব মান যাচাই করে পিপিই ও এন-৯৫ মাস্ক নেওয়া হয়েছে সেটিও বিস্ময়কর। সব দোষ নাকি গণমাধ্যমের। 

এ নিয়ে কিছু গণমাধ্যম নাকি ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে। দারুণ! গণমাধ্যমকে গালি দেওয়া, দোষ দেওয়া হয়তো সহজ। কিন্তু গণমাধ্যমকে দোষারোপ করলেই কি সাধারণ মাস্ক এন-৯৫ মাস্ক হয়ে যাবে? কিংবা মানহীন অন্যান্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীও মানসম্মত হয়ে যাবে, গণমাধ্যমকে কোণঠাসা কারার এই চেষ্টায়। কোনটাই হবে। কে বা কারা ত্রুটি ধরিয়ে দিল সেটি জানা জরুরি না-কি ত্রুটি সারানোটাই মূল কথা। মুগদা জেনারেল হাসপাতালে মানহীন মাস্ক সরবরাহকারী কে সেটি আমাদের জানার বিষয় নয় মোটেও। বরং কেন ওই মানহীন মাস্ক ওই হাসপাতালে গেল তার রহস্য জানা জরুরি। মানসম্মত মাস্ক যেন ওই হাসপাতাল এবং দেশের অন্যান্য হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা পায় সেটি নিশ্চিত হওয়াই জরুরি। কিন্তু কেমন যেন সব তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এন-৯৫ মাস্ক তৈরির অনুমোদন পায়নি কোনো উৎপাদক। কিন্তু এন-৯৫ এর মোড়ক তৈরি করলো একটি প্রতিষ্ঠান আর ওই মোড়কে সরবরাহ করলো সাধারণ মাস্ক। এটি কি স্রেফ কোন ভুল? না-কি দুরভিসন্ধি? আর এই দুরভিসন্ধির বিষয়টি জনসম্মুখে নিয়ে এসে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা এক শ্রেণির কাছে ভিলেন হয়ে গেলো মিডিয়া। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে এই রক্তচক্ষুতে আমি ভীত, সন্ত্রস্ত নই। বরং ভয় পাচ্ছি চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের  মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা ঢুকিয়ে সাধারণ মানুষকে আরও স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ায়। 

এমনিতেই হাসপাতালগুলোতে মানুষের চিকিৎসা সেবা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রশ্নবিদ্ধ। তারমধ্যে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পার হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যেমন ভয় ঢুকেছে, তেমনি বেশি ভয়ের মধ্যে আছেন এক শ্রেণির চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মী। বিশেষ করে করোনাভাইরাসের রোগীর চিকিৎসার জন্য যেসব হাসপাতালকে বিশেষায়িত করা হয়েছে সেখানে যারা কর্মরত তাদের সীমাবদ্ধতা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর অপ্রতুলতা এবং সেগুলোর মান নিয়ে উদ্বিগ্ন সব মহল। কেবল যারা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে তারাই কেন যেন নির্ভার। তারা কি আসলে সমস্যার গভীরে ঢুকে এর সমাধান করতে চাচ্ছেন না, না-কি নিজেরাই সমস্যার কারণ সেটিও প্রশ্ন। স্বাস্থ্যকর্মীদের চিকিৎসা, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও সামাজিক নিরাপত্তা যখন ঝুঁকির মধ্যে থাকে তখন আমাদের জন্যে সেটি যে কতটা দুর্ভোগ ও দুর্যোগের কারণ হতে পারে সেটি কি বুঝতে আর বাকি থাকে?    

প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়তি প্রণোদনা দেওয়ার জন্য বীমা ও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ঘোষণা দিয়েছেন। নিশ্চয়ই এর যথাযথ বাস্তবায়ন হবে। রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সিলেটের একজন চিকিৎসক প্রাণ হারিয়েছেন। যিনি আক্রান্ত হওয়ার পর ঢাকায় আসার জন্য রাষ্ট্রের কাছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, এমনকি আইসিইউ সুবিধাসম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্স চেয়েও পাননি। এই উদাহরণ কি চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের উৎসাহিত করে? মোটেই না। স্বাস্থ্যসেবা খাতের দিকে বাড়তি মনোযোগের যেসব নমুনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে চারিদিকে দেখি তাতে তো কোন উৎসাহ পাইনা। 

খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, ৩০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের পদ আছে ৫৮ জনের আর কর্মরত আছেন ১৭ জন, নার্সিং কর্মকর্তার ৮৬ পদের বিপরীতে কর্মরত আছে ৭৯ জন আর ৪২ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও আছে ২ জন। প্রশ্ন, যেভাবে চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মীরাও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন সেখানে কোনো কারণে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের কেউ আক্রান্ত হলে স্বাভাবিক চিকিৎসা কর্মকাণ্ড কি চলবে? পুরাতন খবরের কাগজে চোখ মেলতে গিয়ে ২০২০ সালের ১৪ মার্চ যুগান্তর পত্রিকার একটি খবরে চোখ পড়লো। যেখানে বলা হয়েছে, রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি মরচুয়ারি ফ্রিজ কেনা হয়েছে ১ কোটি ৯৮ লাখ ২০ হাজার টাকায়। যার প্রকৃত বাজার মূল্য মাত্র ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা। স্বাস্থ্য খাতে এই রকম উদাহরণ আছে ভুরিভুরি। অপ্রয়োজনে কেনাকাটা আর কেনাকাটায় দুর্নীতির মহোৎসব স্বাস্থ্যখাতে স্বাভাবিক ঘটনা গত কয়েক দশক ধরেই। প্রতি বছর ২২ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ আছে, সরকারের স্বাস্থ্য খাতে। এই টাকাটা কিভাবে ব্যয় হয়? এর স্বচ্ছতা যে নেই তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু এর শেষ কোথায়?

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি নিয়ে বছর দেড়েক বেশ সক্রিয়, তৎপর। অনেকগুলো মামলা হয়েছে, আরও অনুসন্ধান চলছে। দুদক স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক দুর্নীতি নিয়ে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে উঠুক এটাই এই মুহূর্তে আমরা চাই। বিশেষ করে এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাস রোগ শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরি স্থাপন সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি কেনাসহ পিপিই, ফেস মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভসসহ যত ধরনের কেনাকাটা হচ্ছে তা কতখানি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার মধ্যে হচ্ছে সেটি বিশেষভাবে অনুসন্ধান, তদন্ত করে দেখুক দুদক। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক দায়িত্ব নেওয়ার পর দুদক কমিশনার মোজাম্মেল হক খান ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি রোধে ২১ দফা সুপারিশমালা হস্তান্তর করেন। কেন সেই সুপারিশমালা ডিপ ফ্রিজে তার অনুসন্ধানও জরুরি।
স্বাস্থ্য খাতের ব্যবস্থাপকরা কেন এত বেপরোয়া? তারা কি ভাবছেন এভাবেই পার পেয়ে যাবেন? এত সোজা? দেশবরেণ্য চিকিৎসক আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে বলেছিলেন, সরকারি পর্যায়ে ব্যর্থতা আছে। বিশেষ করে করোনা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে বিদেশ ফেরতদের বিমানবন্দর থেকে সরকারিভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে ঠিকমতো রাখতে না পারা-বড় ব্যর্থতা। 

কেন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন প্রস্তুত করা গেল না, এটিই প্রশ্ন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন মনে করেন, স্বাস্থ্য খাতে ত্রুটি পরিকল্পনায়, ব্যবস্থাপনায়। এখন যদি ব্যাপকহারে মানুষ করোনায় আক্রান্ত হন তাহলে তাদের চিকিৎসায় পর্যাপ্ত চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মী পাওয়া যাবে না। স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসক, কর্মী সংকট, এটা কি মেনে নেওয়া যায়? এতদিন কার অবহেলায় অদক্ষতায় চিকিৎসক, কর্মী নিয়োগ করা যায়নি? কেন  পর্যাপ্ত নার্স, স্বাস্থ্য প্রযুক্তিবিদ তৈরি হলো না? এর জবাব কি এতদিন ধরে স্বাস্থ্য খাতের নেতৃত্ব যারা দিয়ে আসছেন, তারা দেবেন না? দিতেই হবে। 
যে জাতি ভাষার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে পারে, লড়াই, সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে পারে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বুলেটের মুখোমুখি হতে পারে সেই জাতি যে নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য রুখে দাঁড়াবেই এটি আমাদের স্বাস্থ্যখাত ব্যবস্থাপকদের মনে রাখা উচিত। অতএব স্বাস্থ্যখাতের মাফিয়ারা হুঁশিয়ার, সাবধান। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।   

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন   

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা