শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, শুক্রবার, ০৩ জুলাই, ২০২০

‘এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো’

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
‘এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো’

আরিফ রায়হান দ্বীপ। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগে যে গণজাগরণের সূচনা হয়েছিল, দ্বীপ ছিল সেই জাগরণের সামনের সারির যোদ্ধা। নিজ হাতে প্ল্যাকার্ডে  "এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো" লিখে রাজপথে এসে দাঁড়িয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধাতে। কি নির্মম সত্য যে, তার বুকের তাজা রক্তের বদলেই একাত্তরের খুনিদের ফাঁসি দেখেছিল বাংলাদেশ! দ্বীপের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে ৭১ এর গণহত্যাকারীদের কিছু ফাঁসি হয়েছে ঠিকই কিন্তু দ্বীপের খুনিদের শাস্তি নিশ্চিত করা যায়নি এ দেশে। আমরা নিষিদ্ধ করতে পারিনি সেই খুনি স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে। প্রিয় সহযোদ্ধা শহীদ আরিফ রায়হান দ্বীপের হত্যাকাণ্ডের সপ্তম বছর পেরিয়ে অষ্টমে এসে দাঁড়িয়ে স্মরণ করছি এই জাগরণ যোদ্ধাকে ।

সেদিন শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ হয়েছিল শাহবাগ। সেদিন লাখো দ্বীপের মুখে সেই কবিতার ধ্বনি ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’। একুশের চেতনার সাথে উচ্চারিত হয় আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার মুখে। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও শহীদদের সন্তানরা এসে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন এবং আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে ভীষণ রকম উৎসাহ যোগান। মা-বোনেরা ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন শাহবাগের তরুণদের সাথে কণ্ঠ মেলাতে। শিক্ষকের হাত ধরে স্কুল থেকে আসে শিশুরা। হাতে প্ল্যাকার্ড “রাজাকারের ফাঁসি চাই।” কচি গলায় জোরে উচ্চারণ ‘জয় বাংলা’। প্রিয়জনের সাথে গভীর রাতে এসে গৃহবধূ শ্লোগান দেয় ‘রাজাকারের ফাঁসি চাই’।      

ইতিহাসে ঠাঁই করে নিল শাহবাগ। শাহবাগ স্মরণকালের বৃহত্তম গনজমায়েতে রূপ নিল। বাংলা মটর থেকে টিএসসি আর মৎস্য ভবন থেকে কাঁটাবন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়। কয়েক লাখ মানুষের গগণবিদারী শ্লোগানে কম্পিত শাহবাগ। শাহবাগ থেকে জন্ম হল প্রজন্ম চত্বরের। শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী ঘোষণা করেন, ‘আজ থেকে শাহবাগের আরেক নাম প্রজন্ম চত্বর। ড. জাফর ইকবাল স্যারের ধারণা ভুল প্রমাণিত করলো ৮ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ। স্যার স্বীকার করে নিলেন আমি এত দিন তরুণ প্রজন্মকে ভুল ভেবেছি, তোমাদের দেশপ্রেম আমাকে ভুল প্রমাণিত করেছে। যে সকল পাকিস্তানি দালালদের নাম আমরা মুখে নিতে পারতাম না, সে দালালদের তোমরা তুই রাজাকার বলছ, আমাদেরকে দিয়েও বলাচ্ছো। স্যার নিজেও স্লোগান ধরে স তে সাঈদী তুই রাজাকার, ক তে কাদের মোল্লা তুই রাজাকার, গ তে গোলাম আযম তুই রাজাকার, ন তে নিজামী তুই রাজাকার তুই রাজাকার। এই সমাবেশ থেকে লক্ষ লক্ষ তরুণ শপথ গ্রহণ করে একাত্তরের ঘৃণ্য রাজাকার, আলবদর, গণহত্যা ও ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

তারা দৃঢ় কণ্ঠে উচ্চারণ করে, খুনি কাদের মোল্লাসহ চিহ্নিত সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া এই আন্দোলন চলবে। সেই সাথে যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে। জামায়াত-শিবিরের সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে হবে। মহান মুক্তিযুদ্ধে যেমন প্রবাসী বাঙালিরা বসে ছিল না, তেমনই শাহবাগের দাবির সাথে তারাও বিশ্বের বিভিন্ন শহরে একত্রিত হয়। ২২ দেশের প্রায় ৪৪টি শহরে জড়ো হয় তারা যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের সাথে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে একাত্তরের ঘৃণ্য খুনিদের ফাঁসির দাবিতে। বাসা থেকে মায়েরা খাবার রান্না করে পাশের সন্তানদের হাতে তুলে দেন। ভাগ করে খায় সবাই কারো কোন অভিযোগ নেই, নেই কোন বিরক্তি। রাত-দিন ক্লান্ত শরীর তবুও থামাতে পারে না চলতে থাকে শ্লোগান, গান, কবিতা, নাটক, ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনী। এর মধ্য দিয়ে জেগে থাকে শাহবাগ।

তবে এসময় শুরু হয় নানা চক্রান্ত, স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত শিবিরের সাথে যুক্ত হয়ে ধর্মের নামে রাজনীতি করে হেফাজতে ইসলাম। তারা আঘাত হানতে থাকে একের পর এক। গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম যোদ্ধা রাজিব হায়দার শোভনকে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই আঘাতের সূচনা করে। তারা সক্রিয় করে নানা জঙ্গি গোষ্ঠী। শুরু করে দেশ-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র। যুক্ত হয় জামায়াতের গণমাধ্যম ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে আশ্রয় দেয়া, লালন-পালন করা বিএনপিও।

জঙ্গি জামায়াত-হেফাজতের চাপাতির নির্মম আঘাতে মৃত্যু হয় দ্বীপের। আক্রমণকারীর আঘাতে তিন মাস মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে জীবনযুদ্ধে হার মানেন শাহবাগ আন্দোলনের প্রথম পোস্টার রচয়িতা বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আরিফ রায়হান দ্বীপ। ২০১৩ সালের ২ জুলাই রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ২০১৩-এর ৯ এপ্রিল সকাল ১১ টায় নিজ ক্যাম্পাসের কাজী নজরুল ইসলাম হলের সামনে হেফাজত ইসলামের এক কর্মী চাপাতি দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। গুরুতর আহত দ্বীপকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও পরে স্কয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। আর সেখানেই তার মৃত্যু হয়। দ্বীপ বুয়েটের রশিদ হলের ৩০২ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিল। হামলায় আক্রান্ত হওয়ার কয়েকদিন পূর্বে ক্যাম্পাসে হেফাজতে ইসলামের নামধারী শিবিরের এক কর্মীকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় সে। ওই ঘটনার পর থেকেই নানাভবে তাকে হত্যার হুমকি দেয়া হচ্ছিল।

দ্বীপের ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে গোয়েন্দা পুলিশ ওই বছরের ১৭ এপ্রিল মেজবাহ উদ্দীন মেজবাহ নামে বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের চতুর্থ বর্ষের এক ছাত্রকে গ্রেফতার করে। আর ওই মেজবাহ পুলিশের কাছে দ্বীপের ওপর হামলার দায়ও স্বীকার করেন। বুয়েটের নিজস্ব তদন্ত কমিটির রিপোর্টে দ্বীপের ওপর হামলার ঘটনায় মেজবাহ জড়িত থাকার বিষয় প্রমাণিত হওয়ায় বুয়েট প্রশাসন মেজবাহকে বহিষ্কার করে। কিন্তু তার কিছুদিন পরে কাদের ইশারায় সেই মেজবাহ ছাড়া পেয়ে যায় তা জানা যায়নি। 

আজ আরিফ রায়হান দ্বীপরা হারিয়ে যায় আর জঙ্গিরা পায় পুরস্কার! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে জঙ্গিদের আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে দেখি ৫ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয় আর এদিকে তাদের হাতে নির্মম হত্যার শিকার হয়ে ওয়াসিকুর বাবুদের মরদেহ দাফনের কাপড় কিনতে পারে না তার পরিবার। তাদের ভয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় জাগরণ যোদ্ধারা। যে তরুণ প্রজন্ম বারবার এই অপশক্তিকে রুখে দাঁড়িয়েছে তাদেরকে নানা ভাবে হেনেস্থার শিকার হতে হয়। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে যারা এখনো লড়াইয়ে সামিল আছে, জামায়ত-হেফাজত, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের সকল অবক্ষ্যের বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে কথা বলছে তারা আজ বড্ড অনিরাপদ। ক্ষমতা আর অর্থের মোহে তাদেরকে দূরে ঠেলে দিয়ে এক লোভি সাম্প্রদায়িক প্রজন্ম তৈরি করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এক দল দেশবিরোধী চক্র। তারা আজ মুজিব কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সকল অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মরিয়া।   

নির্মম হলেও সত্য আজ স্বাধীনতাবিরোধী জঙ্গি খুনিদের অনুসারীদেরকে ক্ষমতার চেয়ার কিংবা ব্যবসা বানিজ্য, রাজনীতি ও সামাজিকভাবে পূনর্বাসনের প্রকল্প চালু রেখে কোন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চলেছি আমরা। আপোষের হাত বাড়িয়ে লাখ লাখ দ্বীপের রক্তের সাথে বেইমানি করে বাঙালির গর্বের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে দূরে ঠেলে কোথায় যাচ্ছি আমরা। যত উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির কথাই বলা হোক না কেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজে বেড়ে ওঠা জঙ্গিবাদের থাবায় একদিন সবই ভেস্তে যাবে এবং মনে রাখা দরকার তাদের চাপাতির কোপের রেঞ্জের বাইরে কোন প্রগতিশীলই নয়।  

ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা মাটিতে হাজার হাজার দ্বীপের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে ৭১ এর গণহত্যাকারীদের কিছু ফাঁসি হয়েছে ঠিকই কিন্তু আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা, তাঁর আজীবন সংগ্রামে অর্জিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে পারিনি সেই একাত্তরের খুনি, ধর্ষণকারী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে ।   

আরিফ রায়হান দ্বীপ- সহযোদ্ধারা তোমায় ভোলেনি। তোমার রক্তদানের ইতিহাস জেনে নিশ্চয়ই প্রজন্ম তাদের লড়াই অব্যাহত রাখবে। তারা বারবার প্রতিরোধ গড়ে তুলবে এই অন্ধকার শক্তির উৎসের বিরুদ্ধে মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য-প্রগতির জন্য ।   

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ৭১। সংগঠক, গণজাগরণ মঞ্চ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়