শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, শুক্রবার, ০৩ জুলাই, ২০২০

‘এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো’

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
‘এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো’

আরিফ রায়হান দ্বীপ। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগে যে গণজাগরণের সূচনা হয়েছিল, দ্বীপ ছিল সেই জাগরণের সামনের সারির যোদ্ধা। নিজ হাতে প্ল্যাকার্ডে  "এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো" লিখে রাজপথে এসে দাঁড়িয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধাতে। কি নির্মম সত্য যে, তার বুকের তাজা রক্তের বদলেই একাত্তরের খুনিদের ফাঁসি দেখেছিল বাংলাদেশ! দ্বীপের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে ৭১ এর গণহত্যাকারীদের কিছু ফাঁসি হয়েছে ঠিকই কিন্তু দ্বীপের খুনিদের শাস্তি নিশ্চিত করা যায়নি এ দেশে। আমরা নিষিদ্ধ করতে পারিনি সেই খুনি স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে। প্রিয় সহযোদ্ধা শহীদ আরিফ রায়হান দ্বীপের হত্যাকাণ্ডের সপ্তম বছর পেরিয়ে অষ্টমে এসে দাঁড়িয়ে স্মরণ করছি এই জাগরণ যোদ্ধাকে ।

সেদিন শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ হয়েছিল শাহবাগ। সেদিন লাখো দ্বীপের মুখে সেই কবিতার ধ্বনি ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’। একুশের চেতনার সাথে উচ্চারিত হয় আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার মুখে। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও শহীদদের সন্তানরা এসে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন এবং আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে ভীষণ রকম উৎসাহ যোগান। মা-বোনেরা ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন শাহবাগের তরুণদের সাথে কণ্ঠ মেলাতে। শিক্ষকের হাত ধরে স্কুল থেকে আসে শিশুরা। হাতে প্ল্যাকার্ড “রাজাকারের ফাঁসি চাই।” কচি গলায় জোরে উচ্চারণ ‘জয় বাংলা’। প্রিয়জনের সাথে গভীর রাতে এসে গৃহবধূ শ্লোগান দেয় ‘রাজাকারের ফাঁসি চাই’।      

ইতিহাসে ঠাঁই করে নিল শাহবাগ। শাহবাগ স্মরণকালের বৃহত্তম গনজমায়েতে রূপ নিল। বাংলা মটর থেকে টিএসসি আর মৎস্য ভবন থেকে কাঁটাবন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়। কয়েক লাখ মানুষের গগণবিদারী শ্লোগানে কম্পিত শাহবাগ। শাহবাগ থেকে জন্ম হল প্রজন্ম চত্বরের। শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী ঘোষণা করেন, ‘আজ থেকে শাহবাগের আরেক নাম প্রজন্ম চত্বর। ড. জাফর ইকবাল স্যারের ধারণা ভুল প্রমাণিত করলো ৮ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ। স্যার স্বীকার করে নিলেন আমি এত দিন তরুণ প্রজন্মকে ভুল ভেবেছি, তোমাদের দেশপ্রেম আমাকে ভুল প্রমাণিত করেছে। যে সকল পাকিস্তানি দালালদের নাম আমরা মুখে নিতে পারতাম না, সে দালালদের তোমরা তুই রাজাকার বলছ, আমাদেরকে দিয়েও বলাচ্ছো। স্যার নিজেও স্লোগান ধরে স তে সাঈদী তুই রাজাকার, ক তে কাদের মোল্লা তুই রাজাকার, গ তে গোলাম আযম তুই রাজাকার, ন তে নিজামী তুই রাজাকার তুই রাজাকার। এই সমাবেশ থেকে লক্ষ লক্ষ তরুণ শপথ গ্রহণ করে একাত্তরের ঘৃণ্য রাজাকার, আলবদর, গণহত্যা ও ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

তারা দৃঢ় কণ্ঠে উচ্চারণ করে, খুনি কাদের মোল্লাসহ চিহ্নিত সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া এই আন্দোলন চলবে। সেই সাথে যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে। জামায়াত-শিবিরের সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে হবে। মহান মুক্তিযুদ্ধে যেমন প্রবাসী বাঙালিরা বসে ছিল না, তেমনই শাহবাগের দাবির সাথে তারাও বিশ্বের বিভিন্ন শহরে একত্রিত হয়। ২২ দেশের প্রায় ৪৪টি শহরে জড়ো হয় তারা যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের সাথে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে একাত্তরের ঘৃণ্য খুনিদের ফাঁসির দাবিতে। বাসা থেকে মায়েরা খাবার রান্না করে পাশের সন্তানদের হাতে তুলে দেন। ভাগ করে খায় সবাই কারো কোন অভিযোগ নেই, নেই কোন বিরক্তি। রাত-দিন ক্লান্ত শরীর তবুও থামাতে পারে না চলতে থাকে শ্লোগান, গান, কবিতা, নাটক, ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনী। এর মধ্য দিয়ে জেগে থাকে শাহবাগ।

তবে এসময় শুরু হয় নানা চক্রান্ত, স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত শিবিরের সাথে যুক্ত হয়ে ধর্মের নামে রাজনীতি করে হেফাজতে ইসলাম। তারা আঘাত হানতে থাকে একের পর এক। গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম যোদ্ধা রাজিব হায়দার শোভনকে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই আঘাতের সূচনা করে। তারা সক্রিয় করে নানা জঙ্গি গোষ্ঠী। শুরু করে দেশ-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র। যুক্ত হয় জামায়াতের গণমাধ্যম ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে আশ্রয় দেয়া, লালন-পালন করা বিএনপিও।

জঙ্গি জামায়াত-হেফাজতের চাপাতির নির্মম আঘাতে মৃত্যু হয় দ্বীপের। আক্রমণকারীর আঘাতে তিন মাস মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে জীবনযুদ্ধে হার মানেন শাহবাগ আন্দোলনের প্রথম পোস্টার রচয়িতা বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আরিফ রায়হান দ্বীপ। ২০১৩ সালের ২ জুলাই রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ২০১৩-এর ৯ এপ্রিল সকাল ১১ টায় নিজ ক্যাম্পাসের কাজী নজরুল ইসলাম হলের সামনে হেফাজত ইসলামের এক কর্মী চাপাতি দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। গুরুতর আহত দ্বীপকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও পরে স্কয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। আর সেখানেই তার মৃত্যু হয়। দ্বীপ বুয়েটের রশিদ হলের ৩০২ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিল। হামলায় আক্রান্ত হওয়ার কয়েকদিন পূর্বে ক্যাম্পাসে হেফাজতে ইসলামের নামধারী শিবিরের এক কর্মীকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় সে। ওই ঘটনার পর থেকেই নানাভবে তাকে হত্যার হুমকি দেয়া হচ্ছিল।

দ্বীপের ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে গোয়েন্দা পুলিশ ওই বছরের ১৭ এপ্রিল মেজবাহ উদ্দীন মেজবাহ নামে বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের চতুর্থ বর্ষের এক ছাত্রকে গ্রেফতার করে। আর ওই মেজবাহ পুলিশের কাছে দ্বীপের ওপর হামলার দায়ও স্বীকার করেন। বুয়েটের নিজস্ব তদন্ত কমিটির রিপোর্টে দ্বীপের ওপর হামলার ঘটনায় মেজবাহ জড়িত থাকার বিষয় প্রমাণিত হওয়ায় বুয়েট প্রশাসন মেজবাহকে বহিষ্কার করে। কিন্তু তার কিছুদিন পরে কাদের ইশারায় সেই মেজবাহ ছাড়া পেয়ে যায় তা জানা যায়নি। 

আজ আরিফ রায়হান দ্বীপরা হারিয়ে যায় আর জঙ্গিরা পায় পুরস্কার! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে জঙ্গিদের আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে দেখি ৫ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয় আর এদিকে তাদের হাতে নির্মম হত্যার শিকার হয়ে ওয়াসিকুর বাবুদের মরদেহ দাফনের কাপড় কিনতে পারে না তার পরিবার। তাদের ভয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় জাগরণ যোদ্ধারা। যে তরুণ প্রজন্ম বারবার এই অপশক্তিকে রুখে দাঁড়িয়েছে তাদেরকে নানা ভাবে হেনেস্থার শিকার হতে হয়। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে যারা এখনো লড়াইয়ে সামিল আছে, জামায়ত-হেফাজত, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের সকল অবক্ষ্যের বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে কথা বলছে তারা আজ বড্ড অনিরাপদ। ক্ষমতা আর অর্থের মোহে তাদেরকে দূরে ঠেলে দিয়ে এক লোভি সাম্প্রদায়িক প্রজন্ম তৈরি করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এক দল দেশবিরোধী চক্র। তারা আজ মুজিব কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সকল অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মরিয়া।   

নির্মম হলেও সত্য আজ স্বাধীনতাবিরোধী জঙ্গি খুনিদের অনুসারীদেরকে ক্ষমতার চেয়ার কিংবা ব্যবসা বানিজ্য, রাজনীতি ও সামাজিকভাবে পূনর্বাসনের প্রকল্প চালু রেখে কোন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চলেছি আমরা। আপোষের হাত বাড়িয়ে লাখ লাখ দ্বীপের রক্তের সাথে বেইমানি করে বাঙালির গর্বের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে দূরে ঠেলে কোথায় যাচ্ছি আমরা। যত উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির কথাই বলা হোক না কেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজে বেড়ে ওঠা জঙ্গিবাদের থাবায় একদিন সবই ভেস্তে যাবে এবং মনে রাখা দরকার তাদের চাপাতির কোপের রেঞ্জের বাইরে কোন প্রগতিশীলই নয়।  

ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা মাটিতে হাজার হাজার দ্বীপের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে ৭১ এর গণহত্যাকারীদের কিছু ফাঁসি হয়েছে ঠিকই কিন্তু আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা, তাঁর আজীবন সংগ্রামে অর্জিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে পারিনি সেই একাত্তরের খুনি, ধর্ষণকারী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে ।   

আরিফ রায়হান দ্বীপ- সহযোদ্ধারা তোমায় ভোলেনি। তোমার রক্তদানের ইতিহাস জেনে নিশ্চয়ই প্রজন্ম তাদের লড়াই অব্যাহত রাখবে। তারা বারবার প্রতিরোধ গড়ে তুলবে এই অন্ধকার শক্তির উৎসের বিরুদ্ধে মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য-প্রগতির জন্য ।   

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ৭১। সংগঠক, গণজাগরণ মঞ্চ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা