শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, শুক্রবার, ০৩ জুলাই, ২০২০

‘এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো’

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
‘এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো’

আরিফ রায়হান দ্বীপ। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগে যে গণজাগরণের সূচনা হয়েছিল, দ্বীপ ছিল সেই জাগরণের সামনের সারির যোদ্ধা। নিজ হাতে প্ল্যাকার্ডে  "এই পথে আজ জীবন দেবো, রক্তের বদলে ফাঁসি নেবো" লিখে রাজপথে এসে দাঁড়িয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধাতে। কি নির্মম সত্য যে, তার বুকের তাজা রক্তের বদলেই একাত্তরের খুনিদের ফাঁসি দেখেছিল বাংলাদেশ! দ্বীপের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে ৭১ এর গণহত্যাকারীদের কিছু ফাঁসি হয়েছে ঠিকই কিন্তু দ্বীপের খুনিদের শাস্তি নিশ্চিত করা যায়নি এ দেশে। আমরা নিষিদ্ধ করতে পারিনি সেই খুনি স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে। প্রিয় সহযোদ্ধা শহীদ আরিফ রায়হান দ্বীপের হত্যাকাণ্ডের সপ্তম বছর পেরিয়ে অষ্টমে এসে দাঁড়িয়ে স্মরণ করছি এই জাগরণ যোদ্ধাকে ।

সেদিন শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ হয়েছিল শাহবাগ। সেদিন লাখো দ্বীপের মুখে সেই কবিতার ধ্বনি ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’। একুশের চেতনার সাথে উচ্চারিত হয় আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার মুখে। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও শহীদদের সন্তানরা এসে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন এবং আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে ভীষণ রকম উৎসাহ যোগান। মা-বোনেরা ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন শাহবাগের তরুণদের সাথে কণ্ঠ মেলাতে। শিক্ষকের হাত ধরে স্কুল থেকে আসে শিশুরা। হাতে প্ল্যাকার্ড “রাজাকারের ফাঁসি চাই।” কচি গলায় জোরে উচ্চারণ ‘জয় বাংলা’। প্রিয়জনের সাথে গভীর রাতে এসে গৃহবধূ শ্লোগান দেয় ‘রাজাকারের ফাঁসি চাই’।      

ইতিহাসে ঠাঁই করে নিল শাহবাগ। শাহবাগ স্মরণকালের বৃহত্তম গনজমায়েতে রূপ নিল। বাংলা মটর থেকে টিএসসি আর মৎস্য ভবন থেকে কাঁটাবন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়। কয়েক লাখ মানুষের গগণবিদারী শ্লোগানে কম্পিত শাহবাগ। শাহবাগ থেকে জন্ম হল প্রজন্ম চত্বরের। শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী ঘোষণা করেন, ‘আজ থেকে শাহবাগের আরেক নাম প্রজন্ম চত্বর। ড. জাফর ইকবাল স্যারের ধারণা ভুল প্রমাণিত করলো ৮ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ। স্যার স্বীকার করে নিলেন আমি এত দিন তরুণ প্রজন্মকে ভুল ভেবেছি, তোমাদের দেশপ্রেম আমাকে ভুল প্রমাণিত করেছে। যে সকল পাকিস্তানি দালালদের নাম আমরা মুখে নিতে পারতাম না, সে দালালদের তোমরা তুই রাজাকার বলছ, আমাদেরকে দিয়েও বলাচ্ছো। স্যার নিজেও স্লোগান ধরে স তে সাঈদী তুই রাজাকার, ক তে কাদের মোল্লা তুই রাজাকার, গ তে গোলাম আযম তুই রাজাকার, ন তে নিজামী তুই রাজাকার তুই রাজাকার। এই সমাবেশ থেকে লক্ষ লক্ষ তরুণ শপথ গ্রহণ করে একাত্তরের ঘৃণ্য রাজাকার, আলবদর, গণহত্যা ও ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

তারা দৃঢ় কণ্ঠে উচ্চারণ করে, খুনি কাদের মোল্লাসহ চিহ্নিত সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া এই আন্দোলন চলবে। সেই সাথে যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে। জামায়াত-শিবিরের সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে হবে। মহান মুক্তিযুদ্ধে যেমন প্রবাসী বাঙালিরা বসে ছিল না, তেমনই শাহবাগের দাবির সাথে তারাও বিশ্বের বিভিন্ন শহরে একত্রিত হয়। ২২ দেশের প্রায় ৪৪টি শহরে জড়ো হয় তারা যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের সাথে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে একাত্তরের ঘৃণ্য খুনিদের ফাঁসির দাবিতে। বাসা থেকে মায়েরা খাবার রান্না করে পাশের সন্তানদের হাতে তুলে দেন। ভাগ করে খায় সবাই কারো কোন অভিযোগ নেই, নেই কোন বিরক্তি। রাত-দিন ক্লান্ত শরীর তবুও থামাতে পারে না চলতে থাকে শ্লোগান, গান, কবিতা, নাটক, ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনী। এর মধ্য দিয়ে জেগে থাকে শাহবাগ।

তবে এসময় শুরু হয় নানা চক্রান্ত, স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত শিবিরের সাথে যুক্ত হয়ে ধর্মের নামে রাজনীতি করে হেফাজতে ইসলাম। তারা আঘাত হানতে থাকে একের পর এক। গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম যোদ্ধা রাজিব হায়দার শোভনকে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই আঘাতের সূচনা করে। তারা সক্রিয় করে নানা জঙ্গি গোষ্ঠী। শুরু করে দেশ-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র। যুক্ত হয় জামায়াতের গণমাধ্যম ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে আশ্রয় দেয়া, লালন-পালন করা বিএনপিও।

জঙ্গি জামায়াত-হেফাজতের চাপাতির নির্মম আঘাতে মৃত্যু হয় দ্বীপের। আক্রমণকারীর আঘাতে তিন মাস মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে জীবনযুদ্ধে হার মানেন শাহবাগ আন্দোলনের প্রথম পোস্টার রচয়িতা বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আরিফ রায়হান দ্বীপ। ২০১৩ সালের ২ জুলাই রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ২০১৩-এর ৯ এপ্রিল সকাল ১১ টায় নিজ ক্যাম্পাসের কাজী নজরুল ইসলাম হলের সামনে হেফাজত ইসলামের এক কর্মী চাপাতি দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। গুরুতর আহত দ্বীপকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও পরে স্কয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। আর সেখানেই তার মৃত্যু হয়। দ্বীপ বুয়েটের রশিদ হলের ৩০২ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিল। হামলায় আক্রান্ত হওয়ার কয়েকদিন পূর্বে ক্যাম্পাসে হেফাজতে ইসলামের নামধারী শিবিরের এক কর্মীকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় সে। ওই ঘটনার পর থেকেই নানাভবে তাকে হত্যার হুমকি দেয়া হচ্ছিল।

দ্বীপের ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে গোয়েন্দা পুলিশ ওই বছরের ১৭ এপ্রিল মেজবাহ উদ্দীন মেজবাহ নামে বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের চতুর্থ বর্ষের এক ছাত্রকে গ্রেফতার করে। আর ওই মেজবাহ পুলিশের কাছে দ্বীপের ওপর হামলার দায়ও স্বীকার করেন। বুয়েটের নিজস্ব তদন্ত কমিটির রিপোর্টে দ্বীপের ওপর হামলার ঘটনায় মেজবাহ জড়িত থাকার বিষয় প্রমাণিত হওয়ায় বুয়েট প্রশাসন মেজবাহকে বহিষ্কার করে। কিন্তু তার কিছুদিন পরে কাদের ইশারায় সেই মেজবাহ ছাড়া পেয়ে যায় তা জানা যায়নি। 

আজ আরিফ রায়হান দ্বীপরা হারিয়ে যায় আর জঙ্গিরা পায় পুরস্কার! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে জঙ্গিদের আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে দেখি ৫ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয় আর এদিকে তাদের হাতে নির্মম হত্যার শিকার হয়ে ওয়াসিকুর বাবুদের মরদেহ দাফনের কাপড় কিনতে পারে না তার পরিবার। তাদের ভয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় জাগরণ যোদ্ধারা। যে তরুণ প্রজন্ম বারবার এই অপশক্তিকে রুখে দাঁড়িয়েছে তাদেরকে নানা ভাবে হেনেস্থার শিকার হতে হয়। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে যারা এখনো লড়াইয়ে সামিল আছে, জামায়ত-হেফাজত, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের সকল অবক্ষ্যের বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে কথা বলছে তারা আজ বড্ড অনিরাপদ। ক্ষমতা আর অর্থের মোহে তাদেরকে দূরে ঠেলে দিয়ে এক লোভি সাম্প্রদায়িক প্রজন্ম তৈরি করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এক দল দেশবিরোধী চক্র। তারা আজ মুজিব কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সকল অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মরিয়া।   

নির্মম হলেও সত্য আজ স্বাধীনতাবিরোধী জঙ্গি খুনিদের অনুসারীদেরকে ক্ষমতার চেয়ার কিংবা ব্যবসা বানিজ্য, রাজনীতি ও সামাজিকভাবে পূনর্বাসনের প্রকল্প চালু রেখে কোন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চলেছি আমরা। আপোষের হাত বাড়িয়ে লাখ লাখ দ্বীপের রক্তের সাথে বেইমানি করে বাঙালির গর্বের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে দূরে ঠেলে কোথায় যাচ্ছি আমরা। যত উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির কথাই বলা হোক না কেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজে বেড়ে ওঠা জঙ্গিবাদের থাবায় একদিন সবই ভেস্তে যাবে এবং মনে রাখা দরকার তাদের চাপাতির কোপের রেঞ্জের বাইরে কোন প্রগতিশীলই নয়।  

ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা মাটিতে হাজার হাজার দ্বীপের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে ৭১ এর গণহত্যাকারীদের কিছু ফাঁসি হয়েছে ঠিকই কিন্তু আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা, তাঁর আজীবন সংগ্রামে অর্জিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে পারিনি সেই একাত্তরের খুনি, ধর্ষণকারী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে ।   

আরিফ রায়হান দ্বীপ- সহযোদ্ধারা তোমায় ভোলেনি। তোমার রক্তদানের ইতিহাস জেনে নিশ্চয়ই প্রজন্ম তাদের লড়াই অব্যাহত রাখবে। তারা বারবার প্রতিরোধ গড়ে তুলবে এই অন্ধকার শক্তির উৎসের বিরুদ্ধে মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য-প্রগতির জন্য ।   

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ৭১। সংগঠক, গণজাগরণ মঞ্চ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম