শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২০, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পতন না হলে মন্ত্রিসভার সদস্যরা মোশতাকের আওয়ামী লীগই করতেন!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
পতন না হলে মন্ত্রিসভার সদস্যরা মোশতাকের আওয়ামী লীগই করতেন!

৮৩ দিনের রাজত্বের অবসান না ঘটলে মোশতাকের নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগ করতেন তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবনের উদ্দেশ্যেই রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক '৭৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন এবং '৭৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন।  এর দু'দিন আগে ১ সেপ্টেম্বর এক আদেশের মাধ্যমে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী থেকে এক দলীয় (বাকশাল) পদ্ধতি রহিত করেন। 

তিনি ১৬ অক্টোবর বঙ্গভবনে ডাকেন সংসদ সদস্যদের সভা। স্পিকার আবদুল মালেক উকিল সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সংসদ সদস্য ময়েজউদ্দিন আহমদ, অ্যাড. সিরাজুল হক ও  শামসুল হক বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করে বক্তব্য রাখেন। ভয়ভীতি উপেক্ষা করেই। তখনও মোশতাক মন্ত্রিসভার সদস্যরা ছিলেন নির্বিকার। 

২৬ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করা যাবে না মর্মে 'ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ' জারি করার পক্ষেও মন্ত্রিসভায় অনুমোদন ছিল। মোশতাকের আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের খসড়া তৈরি করে বাহবা কুড়িয়েছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুরও আইনমন্ত্রী ছিলেন। মোশতাক মন্ত্রিসভার সদস্যরা  বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভারই সদস্য ছিলেন।

মোশতাকের মোসাহেবি এমনভাবে শুরু হয় যে, দেশে জাতীয় পাখি আছে, জাতীয় ফুল আছে, জাতীয় ফল আছে, একটা জাতীয় টুপি থাকা দরকার। অতএব একটা জাতীয় টুপির পক্ষে মন্ত্রিসভার অনুমোদন মিললো। গাঢ় ছাই রঙের কিস্তি টুপি যে টুপিটা খন্দকার মোশতাক পরিধান করেন। সংসদ ভবনসহ সমস্ত সরকারি দফতর থেকে বঙ্গবন্ধু ছবি নামিয়ে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয় ২৬ আগস্ট। মন্ত্রিসভার কোন সদস্য সরকারের কোন সিদ্ধান্তের বিপক্ষে মত প্রকাশ করেনি। বরং শপথ গ্রহণের পর কে কোন দফতর পাবেন সেনিয়ে মোশতাকের সমীহ আদায়ের চেষ্টা করেন। যে কারণে পূর্বের দফতরগুলো তাদের মাঝে বন্টন করা হয়। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু বাকশাল মন্ত্রিসভার ভিত্তিতে দফতরগুলো র্বন্টন করা হয়।

মন্ত্রিসভা গঠনের ৮ দিনের ব্যবধানে (২৩ আগস্ট) গ্রেফতার করা হয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, এম মনসুর আলী, এএইচএম কামরুজ্জামান, আব্দুস সামাদ আজাদ এবং ২ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করা হয় জিল্লুর রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ ও  গাজী গোলাম মোস্তফাকে। এসব গ্রেফতার নিয়েও কী  মন্ত্রিসভার কোন সদস্য মুখ খুলেছিলেন?  রাষ্ট্রপতি মোশতাক কী গ্রেফতারের আগে তার মন্ত্রীদের পরামর্শ নেননি? 
 
সংসদ সদস্যদের  বৈঠক সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু সরকারের তথ্যমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী তার 'রাজনীতির তিনকাল' গ্রন্থে  লিখেছেন, "একদিন খন্দকার মোশতাক আমাকে ইফতারের দাওয়াত দিলেন। ইফতারের পর বললেন, "তোমাকে আমার সঙ্গে কাজ করতে হবে। তুমিও যদি দেশের রাষ্ট্রপতি হও তাহলে তোমারও দেশ পরিচালনার জন্য ৫০ জন লোক লাগবে।" জবাবে বললাম, মোশতাক ভাই আপনি তো বলেছেন আওয়ামী লীগ করবেন। তাই আমাকে দলের জন্যই রাখেন। সরকারে টানার দরকার নেই। 

'৬৬-৭২ আওয়ামী লীগে সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী নেতাদের গ্রেফতারের প্রতি ইঙ্গিত করে বঙ্গভবনের সভায় বলেছিলেন, "যেভাবে নেতাকর্মীদের নির্যাতন, গ্রেফতার ও হয়রানি করা হচ্ছে, তাতে দল করবেন কাদের নিয়ে? বাস্তবতা ছিল মোশতাকের ৮৩ দিনের রাজত্বে একজন মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘটনা ঘটেনি। পতন না হলে তারা কি মোশতাকের নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগ করতেন? 

মোশতাক মন্ত্রিসভার সদস্যদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেছিলেন, "আপনারা কেউ লাশের সঙ্গে টুঙ্গিপাড়া যেতে চাইলে যেতে পারেন।" কিন্তু মোশতাক দেখলেন কেউই যেতে আগ্রহী নন।  মোশতাকের পতনের চার বছর পরও তাদের কেউ বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করতে টুঙ্গিপাড়ায় যাননি। এটাই ছিল নির্মম ও নিষ্ঠুর বাস্তবতা। যদিও খন্দকার মোশতাকের আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবনের সুযোগ আর হয়নি। তিনি ডেমোক্রেটিক লীগ নামে একটি দল গঠন করেছিলেন। '৭৬ সালে পল্টন ময়দানে তার জনসভায় কে বা কাহারা অতর্কিত সাপ ছেড়ে দেয় এবং ঘটে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা। ৯ জন এতে মারা যায়। 

৭৬ সালের ৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবনের পর সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন নেতৃত্বলাভ করেন। পরে স্পিকার আবদুল মালেক উকিলের হাতে চলে যায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। আব্দুর রাজ্জাক কারাগারে বসে সাধারণ সম্পাদক হন। মালেক উকিল আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগদান শেষে লন্ডনে যাত্রা বিরতিকালে সাংবাদিকদের বলেন, "বাংলাদেশ ফেরাউনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে।"

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে চরম ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য করার পরও আবদুল মালেক উকিল কি করে আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়েছিলেন তার জবাব কে দেবেন? 

'৭৯ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় সংসদ গঠিত হলে মোশতাকের নৌ জাহাজ চলাচল মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন।
মোশতাকের মন্ত্রীদের মধ্যে ফণিভূষণ মজুমদার, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মোমিন, সোহরাব হোসেনও আওয়ামী লীগের রাজনীতির শীর্ষে অবস্থান করেন। 
অপরদিকে, মোশতাকের অর্থমন্ত্রী ডঃ আজিজুর রহমান মল্লিক, শিক্ষামন্ত্রী ডঃ মোজাফফর আহমদ চৌধুরী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী মোশতাকের পতনের পর নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন।

পরিকল্পনা মন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী আওয়ামী লীগ (মিজান) এর সাধারণ সম্পাদক হলেও পরে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মন্ত্রী হন। আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর রাজনীতি থেকে হারিয়ে যান। বঙ্গবন্ধু সরকারের নৌ জাহাজ চলাচল মন্ত্রী জেনারেল এম এ জি ওসমানী মোশতাকের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হয়েছিলেন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তাকে সমর্থন দেয়।  

প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে দেওয়ান ফরিদ গাজী আওয়ামী লীগে ফেরেন। বিএনপিতে পাড়ি জমান কেএম ওবায়দুর রহমান, রিয়াজুদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়া, নূরুল ইসলাম মঞ্জুর। আর  জাতীয় পার্টিতে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, ডাঃ ক্ষিতীশ চন্দ্র মন্ডল। তাহের উদ্দিন ঠাকুর, নূরুল ইসলাম চৌধুরী সৈয়দ আলতাফ হোসেন, মোসলেম উদ্দিন খান ও মোমেন উদ্দিন আহমেদও মোশতাকের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ছাড়া মোশতাক মন্ত্রিসভার কেউ বেঁচে নেই। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি টিভি চ্যানেল খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলি টিভি চ্যানেল খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়