শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!

সব ঝড় এলোমেলো করে না। কিছু ঝড় জীবনে জমে থাকা জঞ্জালকে পরিস্কার করে চলার পথটাকে সহজ করে দেয়। বর্তমান সরকার, প্রশাসন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও অংগ সংগঠনে সরাসরি হেফাজতমনস্ক এবং পৃষ্ঠপোষকতাকারীর সংখ্যা নেহায়েত কম না। ছায়ার সাথে যুদ্ধ করার আগে নিজের ঘর কালসাপ মুক্ত করা উচিত।

নেতা বানানোর সময় পকেটের লোক খোঁজেন! কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত যে বিভক্তি সেটার দাম বেশ চড়া মূল্যেই চুকাতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কিশোরগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কি শিক্ষা নেবে? প্রতিটা জেলায় ৭/৮ টা করে গ্রুপ। এক গ্রুপ মার খায়, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা হয়। অন্য গ্রুপ গুলো তখন নিরাপদ দূরত্বে বসে হাততালি দেয়। তাদেরও কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। পরবর্তীতে তারাও হামলা এবং ভাঙ্গচুরের শিকার হয়েছে। ‌অথচ একসাথে যদি রুখে দাঁড়াতো, হেফাজত লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হতো। যত ইচ্ছে ভাইলীগ করেন সমস্যা নেই। কিন্তু সংকটের সময় বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগটা করেন। শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে মাঠে নামেন। দেশকে নিয়ে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেন। সময় গেলে সাধন হবে না!

গত কয়েক বছর ধরে একটা শ্রেণির আবির্ভাব ঘটেছে ; যারা চাকুরির সুবাদে আওয়ামী লীগ করে। তারা কথায় কথায় বলে আমি ছাত্রলীগের নেতা ছিলাম। ওমুক এমপি মন্ত্রী আমার আত্মীয়। দেশে যখন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা হয়, জামায়াত শিবির, হেফাজত স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দিনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের বাড়ি ভাংচুর করে। তখন এরা অনলাইন অফলাইনে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে।

এদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয় আপনারা প্রতিবাদ করেন না কেন? কেন কিছু লেখেন না, বলেন না? তখন তারা বলে সরকারি চাকরি করে রাজনীতি করা যায় না। গত এক যুগে এরা সবচেয়ে বেশি সুবিধাবাদী। সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হলো কিছু নেতা এইসব সরকারী সুবিধাবাদীদের দালালি করে।

আইরনী হলো -হেফাজতকে শেখ হাসিনার ঘাড়ে উঠিয়ে দিয়েছিলো আওয়ামী লীগের কিছু লোভী নেতা, সিভিল এবং মিলিটারী আমলা। এই ভুলের মাশুল আরো অনেক যুগ দিতে হবে। নূরকে আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে বলে শেখ হাসিনাকে গেলানো হলো। সেই নূর তো আপনাদের মুসলমানিত্ব নিয়ে টান দিলো! স্বার্থপর, মাথামোটা, লোভী নেতা এবং আমলা দেশ, জাতি এবং দলের জন্য চরম ক্ষতিকর। শেখ হাসিনার টিমে অধিকাংশই এখন সুশীল। দুই একজন মারমুখী ব্যাটসম্যান দরকার। যারা স্লগ ওভারে নেমে দলের প্রয়োজনে ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে জেতাবেন।

দোলাইপাড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য কবে স্থাপন হবে? বেশ কয়েকমাস তো হয়ে গেলো! এটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। আপোষ না সংগ্রাম? বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের অবমাননাকারীদের বিরূদ্ধে রাজধানীর দোলাইরপাড়ে গৌরব’৭১ এর মহাসমাবেশ ছিল গত ৫ ডিসেম্বর। ঐ সমাবেশটা আয়োজন করতে বেশ বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিলো আয়োজকদের। বাধাটা কে দিয়েছিলো জানেন? আওয়ামী লীগের এক শীর্ষনেতা। প্রোগ্রামের আগের রাতে এবং প্রোগ্রামের দিন সকালে জনে জনে ফোন করে প্রোগ্রামে যেতে মানা করা হয়েছিলো। এতকিছুর পরেও শেষপর্যন্ত প্রোগ্রামটা সফল হয়েছিলো। আওয়ামী লীগেরই আরেক শীর্ষ নেতা ঢাল হয়ে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সেদিন।

এখন প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনেপ্রাণে হেফাজত লীগ ধারণকারী নেতাদেরকে প্রমোট করবে নাকি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ যারা করে সেই নেতাদেরকে সামনে এগিয়ে দেবে। শেখ হাসিনার ঘাড়ে যারা হেফাজতকে তুলে দিয়েছে তাদের নিয়ে ভাবার সময় নিশ্চয়ই এখন এসেছে ! দুধকলা দিয়ে পোষা সাপটা ‌অজগর হয়ে সব গিলে খেতে চাইছে। গোটা রাষ্ট্রটা এদের পেটে চালান হওয়ার আগেই ঘুম থেকে জাগেন।

আপোষকামীতায় ভেসে যাচ্ছে সব সব অর্জন! দেশটা আদর্শহীন ভণ্ডদের রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে দিনদিন। প্রিয় স্বদেশ এখন আলোর ইতিহাস থেকে মুখ ঘুরিয়ে হেঁটে চলেছে অন্ধকারের দিকে। এই জনপদে এখন মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে, মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি করে চরিত্র হনন করা যায়, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধেও বলা যায়! রাষ্ট্রের আইন-কানুন এমনকি রাষ্ট্রকেও অস্বীকার করা যায়! কওমী মাদ্রাসায় শিশু-কিশোরদের বলাৎকার করা যায় এবং হত্যাও করা যায়! শুধু ধর্মব্যবসায়ী তথাকথিত ‘ইসলামের রক্ষক’ হেফাজতের কোনো নেতার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যায় না, কোনো সমালোচনা করা যায় না। করলেই... মস্তক চাহিয়া মিছিল হয়! চাপাতির আঘাতে রক্তের লালে রাজপথ কিংবা বাড়ি, ঘর এবং ঘরের দেয়াল নতুন আলপনায় সেজে ওঠে! হায়রে ৩০ লাখ শহীদের বাংলাদেশ!

যেকোন জাতীয় দিবসে ৩২ নম্বরের জনস্রোত দেখে যে কেউ খুশি হবেন এবং আবেগে আপ্লুত হতে পারেন। তবে এই সংখ্যার একশো ভাগের এক ভাগও যদি বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য অবমাননাকারী মামুনুল গংদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতো তাহলে এই ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ধৃষ্টতা এবং আস্ফালন জাতির দেখতে হতো না!

আশার কথা হলো মামুনুল সহ হেফাজতের অন্যান্য নেতাদের গ্রেফতার। রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার সাথে জড়িত সকলকে আইন এবং বিচারের আওতায় আনার একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শুধু গ্রেফতার করলেই হবে না। রাষ্ট্রবিরোধী জঙ্গি কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকায় হেফাজত ইসলামকে দেওয়া রেলওয়ের ৩২ কোটি টাকার জমি ফেরত নেওয়া হোক। কওমি সনদের স্বীকৃতি বাতিল করা হোক। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক। সরকারী অনুমোদনহীন মাদ্রাসা অনতিবিলম্বে বন্ধ করা হোক। বাবুনগরী সহ হেফাজতের শীর্ষ নেতাদের রাষ্ট্রবিরোধী এবং জঙ্গী কর্মকাণ্ডের জন্য দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।

সাইবারজগৎ অপশক্তির দখলে। সেখানে চলছে নিত্যনতুন গুজব আর অপপ্রচার। তাদের এই সীমাহীন মিথ্যাচারের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য একটা শক্ত সাইবার ইউনিট দরকার। বেতনভুক্ত কর্মচারী বা সহমত ভাই না। মনেপ্রাণে দেশ এবং বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করে, মেধাবী, প্রখর বোধসম্পন্ন একদল ক্ষ্যাপাটে ছেলে বড্ড বেশি প্রয়োজন এই মুহূর্তে। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল এখন অন্যের ঘরে। আফসোস! অমিত সম্ভাবনাময় তারুণ্যকে মোটিভেট করতে ব্যর্থ হয়েছে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি। সামনে ঘোর অন্ধকার!

গত কয়েকদিন ধরে রাজপথ এবং অনলাইনে সেই পুরোনো পাপীরাই। এই যে এত এত নায়ক/নায়িকা, গায়ক/গায়িকা, সেলিব্রেটিরা, উপকমিটির শত শত নেতা তারা কি সবাই শীতনিদ্রায়!

এখনো নিজের জায়গা জমি বিক্রি করে মানুষ আওয়ামী লীগ করে; মায়ের কানের দুল বন্ধক রেখে ছাত্রলীগ করে। এই পাগল কর্মীরাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ‘প্রাণ’। কোন শঠ নেতার উপর ভর করে আওয়ামী লীগ টিকে নেই। আওয়ামী লীগের শেকড় অনেক গভীরে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই প্রেম বহমান।

নগরে আগুন লাগলে দেবালয় কি অক্ষত থাকে? সংকটের সময় বিশ্বাসযাগ্য নেতার অভাব একটু বেশি করেই চোখে পড়ে। মানুষ শেষপর্যন্ত নেতার উপর ভরসা রাখতে চায়; কোন অভিনেতাকে তারা বিশ্বাস করে না। সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। শুভবোধসম্পন্ন অসংখ্য মানুষ এখনো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দিকে তাকিয়ে আছে। এই দমবন্ধ করা পরিবেশ, ধর্মান্ধদের আস্ফালন তাদের হৃদয়ে রক্ত ঝরায়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মী একটা ডাক এবং সঠিক নির্দেশনার অপেক্ষায়। আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো !

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা