শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!

সব ঝড় এলোমেলো করে না। কিছু ঝড় জীবনে জমে থাকা জঞ্জালকে পরিস্কার করে চলার পথটাকে সহজ করে দেয়। বর্তমান সরকার, প্রশাসন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও অংগ সংগঠনে সরাসরি হেফাজতমনস্ক এবং পৃষ্ঠপোষকতাকারীর সংখ্যা নেহায়েত কম না। ছায়ার সাথে যুদ্ধ করার আগে নিজের ঘর কালসাপ মুক্ত করা উচিত।

নেতা বানানোর সময় পকেটের লোক খোঁজেন! কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত যে বিভক্তি সেটার দাম বেশ চড়া মূল্যেই চুকাতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কিশোরগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কি শিক্ষা নেবে? প্রতিটা জেলায় ৭/৮ টা করে গ্রুপ। এক গ্রুপ মার খায়, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা হয়। অন্য গ্রুপ গুলো তখন নিরাপদ দূরত্বে বসে হাততালি দেয়। তাদেরও কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। পরবর্তীতে তারাও হামলা এবং ভাঙ্গচুরের শিকার হয়েছে। ‌অথচ একসাথে যদি রুখে দাঁড়াতো, হেফাজত লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হতো। যত ইচ্ছে ভাইলীগ করেন সমস্যা নেই। কিন্তু সংকটের সময় বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগটা করেন। শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে মাঠে নামেন। দেশকে নিয়ে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেন। সময় গেলে সাধন হবে না!

গত কয়েক বছর ধরে একটা শ্রেণির আবির্ভাব ঘটেছে ; যারা চাকুরির সুবাদে আওয়ামী লীগ করে। তারা কথায় কথায় বলে আমি ছাত্রলীগের নেতা ছিলাম। ওমুক এমপি মন্ত্রী আমার আত্মীয়। দেশে যখন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা হয়, জামায়াত শিবির, হেফাজত স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দিনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের বাড়ি ভাংচুর করে। তখন এরা অনলাইন অফলাইনে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে।

এদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয় আপনারা প্রতিবাদ করেন না কেন? কেন কিছু লেখেন না, বলেন না? তখন তারা বলে সরকারি চাকরি করে রাজনীতি করা যায় না। গত এক যুগে এরা সবচেয়ে বেশি সুবিধাবাদী। সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হলো কিছু নেতা এইসব সরকারী সুবিধাবাদীদের দালালি করে।

আইরনী হলো -হেফাজতকে শেখ হাসিনার ঘাড়ে উঠিয়ে দিয়েছিলো আওয়ামী লীগের কিছু লোভী নেতা, সিভিল এবং মিলিটারী আমলা। এই ভুলের মাশুল আরো অনেক যুগ দিতে হবে। নূরকে আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে বলে শেখ হাসিনাকে গেলানো হলো। সেই নূর তো আপনাদের মুসলমানিত্ব নিয়ে টান দিলো! স্বার্থপর, মাথামোটা, লোভী নেতা এবং আমলা দেশ, জাতি এবং দলের জন্য চরম ক্ষতিকর। শেখ হাসিনার টিমে অধিকাংশই এখন সুশীল। দুই একজন মারমুখী ব্যাটসম্যান দরকার। যারা স্লগ ওভারে নেমে দলের প্রয়োজনে ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে জেতাবেন।

দোলাইপাড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য কবে স্থাপন হবে? বেশ কয়েকমাস তো হয়ে গেলো! এটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। আপোষ না সংগ্রাম? বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের অবমাননাকারীদের বিরূদ্ধে রাজধানীর দোলাইরপাড়ে গৌরব’৭১ এর মহাসমাবেশ ছিল গত ৫ ডিসেম্বর। ঐ সমাবেশটা আয়োজন করতে বেশ বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিলো আয়োজকদের। বাধাটা কে দিয়েছিলো জানেন? আওয়ামী লীগের এক শীর্ষনেতা। প্রোগ্রামের আগের রাতে এবং প্রোগ্রামের দিন সকালে জনে জনে ফোন করে প্রোগ্রামে যেতে মানা করা হয়েছিলো। এতকিছুর পরেও শেষপর্যন্ত প্রোগ্রামটা সফল হয়েছিলো। আওয়ামী লীগেরই আরেক শীর্ষ নেতা ঢাল হয়ে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সেদিন।

এখন প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনেপ্রাণে হেফাজত লীগ ধারণকারী নেতাদেরকে প্রমোট করবে নাকি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ যারা করে সেই নেতাদেরকে সামনে এগিয়ে দেবে। শেখ হাসিনার ঘাড়ে যারা হেফাজতকে তুলে দিয়েছে তাদের নিয়ে ভাবার সময় নিশ্চয়ই এখন এসেছে ! দুধকলা দিয়ে পোষা সাপটা ‌অজগর হয়ে সব গিলে খেতে চাইছে। গোটা রাষ্ট্রটা এদের পেটে চালান হওয়ার আগেই ঘুম থেকে জাগেন।

আপোষকামীতায় ভেসে যাচ্ছে সব সব অর্জন! দেশটা আদর্শহীন ভণ্ডদের রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে দিনদিন। প্রিয় স্বদেশ এখন আলোর ইতিহাস থেকে মুখ ঘুরিয়ে হেঁটে চলেছে অন্ধকারের দিকে। এই জনপদে এখন মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে, মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি করে চরিত্র হনন করা যায়, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধেও বলা যায়! রাষ্ট্রের আইন-কানুন এমনকি রাষ্ট্রকেও অস্বীকার করা যায়! কওমী মাদ্রাসায় শিশু-কিশোরদের বলাৎকার করা যায় এবং হত্যাও করা যায়! শুধু ধর্মব্যবসায়ী তথাকথিত ‘ইসলামের রক্ষক’ হেফাজতের কোনো নেতার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যায় না, কোনো সমালোচনা করা যায় না। করলেই... মস্তক চাহিয়া মিছিল হয়! চাপাতির আঘাতে রক্তের লালে রাজপথ কিংবা বাড়ি, ঘর এবং ঘরের দেয়াল নতুন আলপনায় সেজে ওঠে! হায়রে ৩০ লাখ শহীদের বাংলাদেশ!

যেকোন জাতীয় দিবসে ৩২ নম্বরের জনস্রোত দেখে যে কেউ খুশি হবেন এবং আবেগে আপ্লুত হতে পারেন। তবে এই সংখ্যার একশো ভাগের এক ভাগও যদি বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য অবমাননাকারী মামুনুল গংদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতো তাহলে এই ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ধৃষ্টতা এবং আস্ফালন জাতির দেখতে হতো না!

আশার কথা হলো মামুনুল সহ হেফাজতের অন্যান্য নেতাদের গ্রেফতার। রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার সাথে জড়িত সকলকে আইন এবং বিচারের আওতায় আনার একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শুধু গ্রেফতার করলেই হবে না। রাষ্ট্রবিরোধী জঙ্গি কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকায় হেফাজত ইসলামকে দেওয়া রেলওয়ের ৩২ কোটি টাকার জমি ফেরত নেওয়া হোক। কওমি সনদের স্বীকৃতি বাতিল করা হোক। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক। সরকারী অনুমোদনহীন মাদ্রাসা অনতিবিলম্বে বন্ধ করা হোক। বাবুনগরী সহ হেফাজতের শীর্ষ নেতাদের রাষ্ট্রবিরোধী এবং জঙ্গী কর্মকাণ্ডের জন্য দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।

সাইবারজগৎ অপশক্তির দখলে। সেখানে চলছে নিত্যনতুন গুজব আর অপপ্রচার। তাদের এই সীমাহীন মিথ্যাচারের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য একটা শক্ত সাইবার ইউনিট দরকার। বেতনভুক্ত কর্মচারী বা সহমত ভাই না। মনেপ্রাণে দেশ এবং বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করে, মেধাবী, প্রখর বোধসম্পন্ন একদল ক্ষ্যাপাটে ছেলে বড্ড বেশি প্রয়োজন এই মুহূর্তে। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল এখন অন্যের ঘরে। আফসোস! অমিত সম্ভাবনাময় তারুণ্যকে মোটিভেট করতে ব্যর্থ হয়েছে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি। সামনে ঘোর অন্ধকার!

গত কয়েকদিন ধরে রাজপথ এবং অনলাইনে সেই পুরোনো পাপীরাই। এই যে এত এত নায়ক/নায়িকা, গায়ক/গায়িকা, সেলিব্রেটিরা, উপকমিটির শত শত নেতা তারা কি সবাই শীতনিদ্রায়!

এখনো নিজের জায়গা জমি বিক্রি করে মানুষ আওয়ামী লীগ করে; মায়ের কানের দুল বন্ধক রেখে ছাত্রলীগ করে। এই পাগল কর্মীরাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ‘প্রাণ’। কোন শঠ নেতার উপর ভর করে আওয়ামী লীগ টিকে নেই। আওয়ামী লীগের শেকড় অনেক গভীরে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই প্রেম বহমান।

নগরে আগুন লাগলে দেবালয় কি অক্ষত থাকে? সংকটের সময় বিশ্বাসযাগ্য নেতার অভাব একটু বেশি করেই চোখে পড়ে। মানুষ শেষপর্যন্ত নেতার উপর ভরসা রাখতে চায়; কোন অভিনেতাকে তারা বিশ্বাস করে না। সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। শুভবোধসম্পন্ন অসংখ্য মানুষ এখনো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দিকে তাকিয়ে আছে। এই দমবন্ধ করা পরিবেশ, ধর্মান্ধদের আস্ফালন তাদের হৃদয়ে রক্ত ঝরায়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মী একটা ডাক এবং সঠিক নির্দেশনার অপেক্ষায়। আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো !

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে