শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!

সব ঝড় এলোমেলো করে না। কিছু ঝড় জীবনে জমে থাকা জঞ্জালকে পরিস্কার করে চলার পথটাকে সহজ করে দেয়। বর্তমান সরকার, প্রশাসন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও অংগ সংগঠনে সরাসরি হেফাজতমনস্ক এবং পৃষ্ঠপোষকতাকারীর সংখ্যা নেহায়েত কম না। ছায়ার সাথে যুদ্ধ করার আগে নিজের ঘর কালসাপ মুক্ত করা উচিত।

নেতা বানানোর সময় পকেটের লোক খোঁজেন! কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত যে বিভক্তি সেটার দাম বেশ চড়া মূল্যেই চুকাতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কিশোরগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কি শিক্ষা নেবে? প্রতিটা জেলায় ৭/৮ টা করে গ্রুপ। এক গ্রুপ মার খায়, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা হয়। অন্য গ্রুপ গুলো তখন নিরাপদ দূরত্বে বসে হাততালি দেয়। তাদেরও কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। পরবর্তীতে তারাও হামলা এবং ভাঙ্গচুরের শিকার হয়েছে। ‌অথচ একসাথে যদি রুখে দাঁড়াতো, হেফাজত লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হতো। যত ইচ্ছে ভাইলীগ করেন সমস্যা নেই। কিন্তু সংকটের সময় বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগটা করেন। শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে মাঠে নামেন। দেশকে নিয়ে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেন। সময় গেলে সাধন হবে না!

গত কয়েক বছর ধরে একটা শ্রেণির আবির্ভাব ঘটেছে ; যারা চাকুরির সুবাদে আওয়ামী লীগ করে। তারা কথায় কথায় বলে আমি ছাত্রলীগের নেতা ছিলাম। ওমুক এমপি মন্ত্রী আমার আত্মীয়। দেশে যখন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা হয়, জামায়াত শিবির, হেফাজত স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দিনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের বাড়ি ভাংচুর করে। তখন এরা অনলাইন অফলাইনে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে।

এদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয় আপনারা প্রতিবাদ করেন না কেন? কেন কিছু লেখেন না, বলেন না? তখন তারা বলে সরকারি চাকরি করে রাজনীতি করা যায় না। গত এক যুগে এরা সবচেয়ে বেশি সুবিধাবাদী। সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হলো কিছু নেতা এইসব সরকারী সুবিধাবাদীদের দালালি করে।

আইরনী হলো -হেফাজতকে শেখ হাসিনার ঘাড়ে উঠিয়ে দিয়েছিলো আওয়ামী লীগের কিছু লোভী নেতা, সিভিল এবং মিলিটারী আমলা। এই ভুলের মাশুল আরো অনেক যুগ দিতে হবে। নূরকে আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে বলে শেখ হাসিনাকে গেলানো হলো। সেই নূর তো আপনাদের মুসলমানিত্ব নিয়ে টান দিলো! স্বার্থপর, মাথামোটা, লোভী নেতা এবং আমলা দেশ, জাতি এবং দলের জন্য চরম ক্ষতিকর। শেখ হাসিনার টিমে অধিকাংশই এখন সুশীল। দুই একজন মারমুখী ব্যাটসম্যান দরকার। যারা স্লগ ওভারে নেমে দলের প্রয়োজনে ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে জেতাবেন।

দোলাইপাড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য কবে স্থাপন হবে? বেশ কয়েকমাস তো হয়ে গেলো! এটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। আপোষ না সংগ্রাম? বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের অবমাননাকারীদের বিরূদ্ধে রাজধানীর দোলাইরপাড়ে গৌরব’৭১ এর মহাসমাবেশ ছিল গত ৫ ডিসেম্বর। ঐ সমাবেশটা আয়োজন করতে বেশ বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিলো আয়োজকদের। বাধাটা কে দিয়েছিলো জানেন? আওয়ামী লীগের এক শীর্ষনেতা। প্রোগ্রামের আগের রাতে এবং প্রোগ্রামের দিন সকালে জনে জনে ফোন করে প্রোগ্রামে যেতে মানা করা হয়েছিলো। এতকিছুর পরেও শেষপর্যন্ত প্রোগ্রামটা সফল হয়েছিলো। আওয়ামী লীগেরই আরেক শীর্ষ নেতা ঢাল হয়ে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সেদিন।

এখন প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনেপ্রাণে হেফাজত লীগ ধারণকারী নেতাদেরকে প্রমোট করবে নাকি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ যারা করে সেই নেতাদেরকে সামনে এগিয়ে দেবে। শেখ হাসিনার ঘাড়ে যারা হেফাজতকে তুলে দিয়েছে তাদের নিয়ে ভাবার সময় নিশ্চয়ই এখন এসেছে ! দুধকলা দিয়ে পোষা সাপটা ‌অজগর হয়ে সব গিলে খেতে চাইছে। গোটা রাষ্ট্রটা এদের পেটে চালান হওয়ার আগেই ঘুম থেকে জাগেন।

আপোষকামীতায় ভেসে যাচ্ছে সব সব অর্জন! দেশটা আদর্শহীন ভণ্ডদের রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে দিনদিন। প্রিয় স্বদেশ এখন আলোর ইতিহাস থেকে মুখ ঘুরিয়ে হেঁটে চলেছে অন্ধকারের দিকে। এই জনপদে এখন মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে, মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি করে চরিত্র হনন করা যায়, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধেও বলা যায়! রাষ্ট্রের আইন-কানুন এমনকি রাষ্ট্রকেও অস্বীকার করা যায়! কওমী মাদ্রাসায় শিশু-কিশোরদের বলাৎকার করা যায় এবং হত্যাও করা যায়! শুধু ধর্মব্যবসায়ী তথাকথিত ‘ইসলামের রক্ষক’ হেফাজতের কোনো নেতার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যায় না, কোনো সমালোচনা করা যায় না। করলেই... মস্তক চাহিয়া মিছিল হয়! চাপাতির আঘাতে রক্তের লালে রাজপথ কিংবা বাড়ি, ঘর এবং ঘরের দেয়াল নতুন আলপনায় সেজে ওঠে! হায়রে ৩০ লাখ শহীদের বাংলাদেশ!

যেকোন জাতীয় দিবসে ৩২ নম্বরের জনস্রোত দেখে যে কেউ খুশি হবেন এবং আবেগে আপ্লুত হতে পারেন। তবে এই সংখ্যার একশো ভাগের এক ভাগও যদি বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য অবমাননাকারী মামুনুল গংদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতো তাহলে এই ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ধৃষ্টতা এবং আস্ফালন জাতির দেখতে হতো না!

আশার কথা হলো মামুনুল সহ হেফাজতের অন্যান্য নেতাদের গ্রেফতার। রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার সাথে জড়িত সকলকে আইন এবং বিচারের আওতায় আনার একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শুধু গ্রেফতার করলেই হবে না। রাষ্ট্রবিরোধী জঙ্গি কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকায় হেফাজত ইসলামকে দেওয়া রেলওয়ের ৩২ কোটি টাকার জমি ফেরত নেওয়া হোক। কওমি সনদের স্বীকৃতি বাতিল করা হোক। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক। সরকারী অনুমোদনহীন মাদ্রাসা অনতিবিলম্বে বন্ধ করা হোক। বাবুনগরী সহ হেফাজতের শীর্ষ নেতাদের রাষ্ট্রবিরোধী এবং জঙ্গী কর্মকাণ্ডের জন্য দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।

সাইবারজগৎ অপশক্তির দখলে। সেখানে চলছে নিত্যনতুন গুজব আর অপপ্রচার। তাদের এই সীমাহীন মিথ্যাচারের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য একটা শক্ত সাইবার ইউনিট দরকার। বেতনভুক্ত কর্মচারী বা সহমত ভাই না। মনেপ্রাণে দেশ এবং বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করে, মেধাবী, প্রখর বোধসম্পন্ন একদল ক্ষ্যাপাটে ছেলে বড্ড বেশি প্রয়োজন এই মুহূর্তে। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল এখন অন্যের ঘরে। আফসোস! অমিত সম্ভাবনাময় তারুণ্যকে মোটিভেট করতে ব্যর্থ হয়েছে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি। সামনে ঘোর অন্ধকার!

গত কয়েকদিন ধরে রাজপথ এবং অনলাইনে সেই পুরোনো পাপীরাই। এই যে এত এত নায়ক/নায়িকা, গায়ক/গায়িকা, সেলিব্রেটিরা, উপকমিটির শত শত নেতা তারা কি সবাই শীতনিদ্রায়!

এখনো নিজের জায়গা জমি বিক্রি করে মানুষ আওয়ামী লীগ করে; মায়ের কানের দুল বন্ধক রেখে ছাত্রলীগ করে। এই পাগল কর্মীরাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ‘প্রাণ’। কোন শঠ নেতার উপর ভর করে আওয়ামী লীগ টিকে নেই। আওয়ামী লীগের শেকড় অনেক গভীরে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই প্রেম বহমান।

নগরে আগুন লাগলে দেবালয় কি অক্ষত থাকে? সংকটের সময় বিশ্বাসযাগ্য নেতার অভাব একটু বেশি করেই চোখে পড়ে। মানুষ শেষপর্যন্ত নেতার উপর ভরসা রাখতে চায়; কোন অভিনেতাকে তারা বিশ্বাস করে না। সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। শুভবোধসম্পন্ন অসংখ্য মানুষ এখনো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দিকে তাকিয়ে আছে। এই দমবন্ধ করা পরিবেশ, ধর্মান্ধদের আস্ফালন তাদের হৃদয়ে রক্ত ঝরায়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মী একটা ডাক এবং সঠিক নির্দেশনার অপেক্ষায়। আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো !

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

এই মাত্র | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা