শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

বাবা দিবসে, বাবা হবার গল্প

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
বাবা দিবসে, বাবা হবার গল্প

রুমী মা হবে আর আমি বাবা। অনুভূতিটা ছিল অন্য রকম।

ধীরে ধীরে আমার সন্তান রুমীর গর্ভে বেড়ে উঠছে। তাকে নিয়ে কত পরিকল্পনা। আমি তখন বড় বোনের কাছে থাকি। বোনের ছয় মেয়ে। রুমীরাও সাত বোন। তাই স্বাভাবিকভাবেই সবার চাওয়া ছিল, আমাদের একটা ছেলে সন্তান হোক। রুমীর প্রশ্ন- তুমি ছেলে চাও নাকি মেয়ে? আমি বললাম, আমার কাছে ছেলে-মেয়ে কোন বিষয় নয়। আল্লাহর কাছে সুস্থ সন্তান চাই।
রুমীকে নিয়ে ডা. রওশনারা আপার কাছে গেলাম। ২০ জানুয়ারি শেষ চেকআপের দিন ডাক্তার আপা বললেন, রুমীর সুগার বেশি। শরীরে পানি জমে যাচ্ছে। দেরি করা ঠিক হবে না। তার কথা মতো রাতেই হলি ফ্যামিলিতে ভর্তি করে দিলাম। সকালে ডাক্তার আপা আসবেন। রুমীকে লেবার ওয়ার্ডে রেখে আমি আমার শাশুড়ি ক্যাবিনে চলে আসি। রাতে ঘুমের গভীরে মাকে স্বপ্নে দেখলাম। মা খুব আনন্দিত। খুব মজা করছেন। আমি ঘুমের ঘোরে নানান কথা বলছি। ঘুম ভাঙ্গলে দেখি পাশের সিটে আমার শাশুড়ি আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কি তোমার মাকে স্বপ্ন দেখছিলে? জি বলতেই, বললেন তোমার মা আসছে, রুমীর মেয়ে হবে। কোন রকমে মুখ ধুয়ে অপারেশন থিয়েটারের সামনে অপেক্ষা করতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর ডা. রওশনারা আপা নিজেই সদ্য ভূমিষ্ঠ বাচ্চাকে টাওয়েলে পেঁচিয়ে কোলে করে হাসতে হাসতে অপারেশন থিয়েটারের বাইরে এলেন। বললেন, খোকন তোমার মাকে নিয়ে এসেছি। সত্যিই সেসময় আমি আমার মাকে দেখতে পাচ্ছিলাম। যেনো আমার মা-ই এলেন। মায়ের নাম রাখা হলো তাসনিম তাহের মীম। এখনো মীমকে নাম নিয়ে নয়, মা বলেই ডাকি।

আমার দুই মা। একজন বড় মা অন্যজন ছোট মা।
রুমী আমার দুই মাকে পেটে ধরে আমাকে ধন্য করেছে। তাদেরকে লালন-পালন করার দায়িত্ব বলতে গেলে আমিই পালন করেছি। এ দায়িত্ব আমি আনন্দ নিয়েই পালন করতাম। কাজের বাইরে সবটুকু সময়ই ছিল মীমের জন্য। তার যত চাওয়া-পাওয়া, আনন্দ-ভালোবাসা, সব কিছুতেই আমি। আমার পরে ওর ছোট চাচা। মীমের স্কুলে যাবার বয়স হলে প্রথমে তাকে ধানমন্ডির একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করলাম। স্কুলের প্রথম দিন প্রচণ্ড বৃষ্টি ছিল। স্কুল ছুটি হওয়ার পর বাচ্চারা যার যার গাড়িতে করে বাড়ি চলে যায়। বৃষ্টি থামার অপেক্ষায় আমরা দুজন বসে আছি। দুই ঘণ্টা পর বৃষ্টি থামলে মোটরসাইকেলে চেপে আমরা বাসায় ফিরি। ছোট মানুষ মীম। স্কুলের প্রথম দিনেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো তার। বৃষ্টির দিন। প্রায়ই বৃষ্টি হচ্ছে। বাসায় ফিরতেও তাই দেরি হয়। আমার মা বলেই ফেললো, বাবা বন্ধুদের গাড়ি আছে। আমাদের জন্যও একটা গাড়ি কেনো। প্রথমে গুরুত্ব দিইনি। মনে করেছিলাম, ছোটো মানুষ এমনটা বলতেই পারে। এক সময় মীমের চাওয়াটা বাড়তে থাকে। আমি তাকে গাড়ি কেনার আশ্বাস দিয়ে এক বছর পার করে দিলাম। একটা সময় এসে আমার আর ভালো লাগছিল না। পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্কুল পরিবর্তন করে বাসার কাছে বাংলা মিডিয়াম মনিপুর স্কুলে নিয়ে আসলাম। স্কুল পরিবর্তন করার বিষয়টা আমার নিজের কাছেই খারাপ লাগছিল। বাসার কাছে স্কুল। গাড়ি দূরে থাক, মোটরসাইকেলেরও আর দরকার হয় না। বাবা-মেয়ে গল্প করতে করতে রিকশায় আসা-যাওয়া করি।

আমার আত্বীয়-স্বজন এমনকি বন্ধু-বান্ধবদের কাছেও মীম খুব আদরের ছিল। মীমের জন্মের পর থেকে আমার জীবনে একটার পর একটা উন্নতি ও সাফল্য আসছিল। সবার আদরের হওয়ায় গাড়ি ছাড়া অন্য সব কিছুতেই মীমের আবদার চাওয়ার আগেই পূরণ করা হয়েছে। মীম এখন আর গাড়ির কথা ভাবে না।

মীম ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পেয়েছে। এক রাতে দাওয়াত খেয়ে আসার সময় কাওরান বাজারে নিয়ে যাই তাকে। উদ্দেশ্য ছিল, রাতে পথশিশুরা কীভাবে গাড়ির নিচে, ঝুড়ির মধ্যে, ফুটপাতে ঘুমায় তা দেখুক মীম। পরদিন সকালে আবার কাওরান বাজারে নিয়ে যাই তাকে। বিয়ে বাড়ির ফেলে দেওয়া খাবার কীভাবে ভিক্ষুক আর টোকাইরা কিনে খায় তা দেখাতে। মীমকে বলি তুমি রাতে যে খাবার নষ্ট করেছিলে সেই খাবার পথ শিশুরা কীভাবে খাচ্ছে দেখ। মীম রাতের দৃশ্য দেখলো। সকালেও দেখলো। কিন্তু কোন কিছু বললো না। দুপরে খাওয়া দাওয়া করে অফিসে চলে আসি। রাতে ঘুমানোর সময় মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে মীমকে বললাম, তোমাকে গত রাত ও সকালের দৃশ্য কেন দেখালাম কিছু বুঝতে পেরেছো? মীম বললো, না। আমি বললাম, তুমিতো সব সময় ভালো খাবার খেয়েছো। ভালো কাপড় পরেছো। এসিতে ঘুমিয়েছো। গাড়িতে ঘুরবার চিন্তা করছো। এর বাইরেও যে একটা জগত আছে তা তোমার জানা দরকার। বিপদে পড়লে যেনো কখনো ভেঙে না পর। তাছাড়া মানুষের জন্য তোমার মনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়াবে এসব দৃশ্য। সুখ অনুভব করবার জন্য অভাব-দুঃখ-কষ্ট অনুভব করতে হবে।

পরদিন সকালে স্কুলে যাবার জন্য ডাকতেই মীম প্রতিদিনের মত বলে, তুমি নামাজ পড়ে নাও। ছোট সময় থেকে মীমের অভ্যাস, ফজরের পর দোয়া পড়ে গায়ে ফু দিলে ঘুম থেকে উঠে স্কুলের জন্য তৈরি হয়। সেদিন মীমের ভিতরে পরিবর্তন দেখলাম। স্কুলে যাবার পথে যত জন অসহায় মানুষ দেখেছে সবাইকে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে সাহায্য করেছে। এভাবে প্রতিদিন সাহায্য করা একটা অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায় মীমের।
ঈদের পর স্কুল খুলেছে। যাবার পথে সাহায্য নেওয়ার মানুষগুলো সবাই এখনো আসেনি। মীমের মন খারাপ। বিশেষ করে বয়স্ক একজন মহিলার জন্য। এ মহিলাকে প্রায় দিনই মীম সাহায্য করে। বয়স্ক মহিলাটিও মীমকে অনেক আদর করে। কয়েক দিন পরে যাওয়ার পথে ঐ বয়স্ক মহিলাকে দেখতে পেয়ে মীম আনন্দিত হলো। দৌড়ে তার কাছে গিয়ে স্কুল ব্যাগ খুলে একটি শাড়ি বের করে দিল। ঈদের আগে জাকাতের জন্য আনা শাড়ি কখন জানি ঐ মহিলাকে দেবার জন্য ব্যাগে রেখে দিয়েছিল মীম। শাড়ি দিতে পেরে মীমের চেহারায় আনন্দ দেখতে পেলাম। তখন আমার মায়ের কথা মনে পড়ছিল। আমি আল্লাহর কাছে চেয়েছি মীম ওর দাদির মত হোক। আমার মা সারা জীবন মানুষকে দিয়ে গিয়েছেন।

মীমের বেড়ে উঠার মধ্যে আমাদের ছোট মা মরিয়ম এলো। মরিয়ম একটু আগে পৃথিবীতে আসায় দুর্বল ছিল। স্বাস্থ্যগত সমস্যার পাশাপাশি মরিয়মের মানসিক সমস্যাও ছিল। শারিরীক ও মানসিকভাবে বেড়ে উঠতে অনেক সময় লেগেছে তার। জন্মের পর মরিয়মকে আমার একটু বেশিই সময় দিতে হয়েছে। ছোট মায়ের নার্সিং দরকার। ডাক্তারের পরামর্শ মতো আমি নার্সিং করছি। অনেক সময় দিতে হচ্ছে। আমার মনে হলো, মীম আর আগের মতো নেই। বাবার জন্য পাগল মা কেমন যেনো একটু দূরে সরে গেছে। একদিন মীম তার মাকে বলেই ফেললো, বাবা আমাকে এখন আর ভালোবাসে না। বুঝতে পারলাম, মরিয়মকে এত বেশি সময় দেওয়াটা ভালোভাবে নিচ্ছে না মীম। তার ধারণা, বাবা আগের মতো ভালোবাসে না। বিষয়টা নিয়ে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললাম। কিছু পড়াশুনা করলাম। এ ধরনের সমস্যার কারণে অনেক বাচ্চা মানসিক অসুস্থতায় ভুগতে পারে। যা কিনা মীমের জন্য বিপদ হয়ে যেত। আমরা সবাই মিলে মীমকে মরিয়মের অবস্থা বুঝাতে লাগলাম। মীমকে সাথে নিয়ে মরিয়মের নার্সিং করতে লাগলাম। আল্লাহর রহমতে মীম এক সময় মরিয়মের খেলার সাথী হয়ে যায়।

সেই সময় বড় দুইটা ভূমিকম্প হয়ে ছিলো। মীম ভূমিকম্পকে ভীষণ ভয় পায়। ভূমিকম্প শুরু হতে সে আমাদের কিছু না বলে মরিয়মকে কোলে নিয়ে দৌড়ে নিচে নেমে যায়। কোথাও গেলে মীম মরিয়মের দিকে আলাদাভাবে খেয়াল রাখে। ওদের এই ভালোবাসা আমাদেরকে অভিভূত করে।
বাবার প্রতি মীমের একটু বেশিই ভালোবাসা। করোনার সময় বাবার জন্য সারাক্ষণ চিন্তা করে। অফিস থেকে বাসায় যাবার পথে আমি ফোন করে জানিয়ে দিই। মীম পানি গরম করে বাথরুমে রাখে। আমি সোজা বাথরুমে ঢুকে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিই। এত সতর্কতার পরও আমার করোনা হলো। মরিয়মকে অনেক কষ্টে আমার কাছ থেকে সরাতে পারলেও মীমকে সরানো যায়নি। সবাই নিষেধ করলেও মীম মানতে চায়নি। আমার সব কাজ খাওয়া দাওয়া সব মীম করিয়েছে। আমার তখন ভীষণ খারাপ অবস্থা। ডায়াবেটিস বেড়ে যাচ্ছে, ইনসুলিন দিতে হচ্ছে। প্রথম প্রথম আমার ছোট ভাই করেছে। পরে ডায়াবেটিস মাপা ইনসুলিন দেওয়া মীম নিজেই করেছে। আমরা সবাই ওকে নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। আল্লাহর রহমতে মীমের কিছু হয়নি। আমি সুস্থ হয়েছি। ভালো আছি।

‘বাবা’ নামটির সাথে যেমন নির্ভরতা ও বিশ্বাস জড়িয়ে আছে। তেমনি বন্ধু হিসেবেও কিন্তু বাবা হতে পারেন অসাধারণ! যেকোনো সন্তান লালন-পালনে, মায়ের পাশাপাশি বাবাকেও তাই নিজস্ব দায়িত্বগুলো পালন করে যেতে হবে। সন্তান পরিবার থেকে প্রথমে যে শিক্ষাটা পায়, তা-ই সে সামাজিকভাবে কাজে লাগায়। বাবা মার সন্তানদের নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাবনা থাকতেই পারে। সেই স্বপ্ন সফল করতে যতই ব্যস্ততা থাকুক, দিন শেষে সন্তানের জন্য আলাদা করে সময় রাখতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, ভালোবাসা দিতে হবে, যাতে সে বাবা-মার অনুগত সন্তান হতে পারে। বর্তমানের অধিকাংশ বাবাই কিন্তু সন্তানের ভয়ের জায়গাটি ছেড়ে বন্ধুর জায়গাটি দখল করতে সক্ষম হয়েছেন! কিন্তু তবু ব্যস্ততা বা ভুল মানসিকতার জন্য, অনেক সন্তানই মনোজগতে বিকাশের ক্ষেত্রে সাথী হিসেবে বাবাকে পাচ্ছে না। সন্তানের নানা ধরনের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাবার দায়িত্ব অনেক। সন্তান আমাদের জীবনে সেরা উপহার।

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি