শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

বাবা দিবসে, বাবা হবার গল্প

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
বাবা দিবসে, বাবা হবার গল্প

রুমী মা হবে আর আমি বাবা। অনুভূতিটা ছিল অন্য রকম।

ধীরে ধীরে আমার সন্তান রুমীর গর্ভে বেড়ে উঠছে। তাকে নিয়ে কত পরিকল্পনা। আমি তখন বড় বোনের কাছে থাকি। বোনের ছয় মেয়ে। রুমীরাও সাত বোন। তাই স্বাভাবিকভাবেই সবার চাওয়া ছিল, আমাদের একটা ছেলে সন্তান হোক। রুমীর প্রশ্ন- তুমি ছেলে চাও নাকি মেয়ে? আমি বললাম, আমার কাছে ছেলে-মেয়ে কোন বিষয় নয়। আল্লাহর কাছে সুস্থ সন্তান চাই।
রুমীকে নিয়ে ডা. রওশনারা আপার কাছে গেলাম। ২০ জানুয়ারি শেষ চেকআপের দিন ডাক্তার আপা বললেন, রুমীর সুগার বেশি। শরীরে পানি জমে যাচ্ছে। দেরি করা ঠিক হবে না। তার কথা মতো রাতেই হলি ফ্যামিলিতে ভর্তি করে দিলাম। সকালে ডাক্তার আপা আসবেন। রুমীকে লেবার ওয়ার্ডে রেখে আমি আমার শাশুড়ি ক্যাবিনে চলে আসি। রাতে ঘুমের গভীরে মাকে স্বপ্নে দেখলাম। মা খুব আনন্দিত। খুব মজা করছেন। আমি ঘুমের ঘোরে নানান কথা বলছি। ঘুম ভাঙ্গলে দেখি পাশের সিটে আমার শাশুড়ি আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কি তোমার মাকে স্বপ্ন দেখছিলে? জি বলতেই, বললেন তোমার মা আসছে, রুমীর মেয়ে হবে। কোন রকমে মুখ ধুয়ে অপারেশন থিয়েটারের সামনে অপেক্ষা করতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর ডা. রওশনারা আপা নিজেই সদ্য ভূমিষ্ঠ বাচ্চাকে টাওয়েলে পেঁচিয়ে কোলে করে হাসতে হাসতে অপারেশন থিয়েটারের বাইরে এলেন। বললেন, খোকন তোমার মাকে নিয়ে এসেছি। সত্যিই সেসময় আমি আমার মাকে দেখতে পাচ্ছিলাম। যেনো আমার মা-ই এলেন। মায়ের নাম রাখা হলো তাসনিম তাহের মীম। এখনো মীমকে নাম নিয়ে নয়, মা বলেই ডাকি।

আমার দুই মা। একজন বড় মা অন্যজন ছোট মা।
রুমী আমার দুই মাকে পেটে ধরে আমাকে ধন্য করেছে। তাদেরকে লালন-পালন করার দায়িত্ব বলতে গেলে আমিই পালন করেছি। এ দায়িত্ব আমি আনন্দ নিয়েই পালন করতাম। কাজের বাইরে সবটুকু সময়ই ছিল মীমের জন্য। তার যত চাওয়া-পাওয়া, আনন্দ-ভালোবাসা, সব কিছুতেই আমি। আমার পরে ওর ছোট চাচা। মীমের স্কুলে যাবার বয়স হলে প্রথমে তাকে ধানমন্ডির একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করলাম। স্কুলের প্রথম দিন প্রচণ্ড বৃষ্টি ছিল। স্কুল ছুটি হওয়ার পর বাচ্চারা যার যার গাড়িতে করে বাড়ি চলে যায়। বৃষ্টি থামার অপেক্ষায় আমরা দুজন বসে আছি। দুই ঘণ্টা পর বৃষ্টি থামলে মোটরসাইকেলে চেপে আমরা বাসায় ফিরি। ছোট মানুষ মীম। স্কুলের প্রথম দিনেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো তার। বৃষ্টির দিন। প্রায়ই বৃষ্টি হচ্ছে। বাসায় ফিরতেও তাই দেরি হয়। আমার মা বলেই ফেললো, বাবা বন্ধুদের গাড়ি আছে। আমাদের জন্যও একটা গাড়ি কেনো। প্রথমে গুরুত্ব দিইনি। মনে করেছিলাম, ছোটো মানুষ এমনটা বলতেই পারে। এক সময় মীমের চাওয়াটা বাড়তে থাকে। আমি তাকে গাড়ি কেনার আশ্বাস দিয়ে এক বছর পার করে দিলাম। একটা সময় এসে আমার আর ভালো লাগছিল না। পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্কুল পরিবর্তন করে বাসার কাছে বাংলা মিডিয়াম মনিপুর স্কুলে নিয়ে আসলাম। স্কুল পরিবর্তন করার বিষয়টা আমার নিজের কাছেই খারাপ লাগছিল। বাসার কাছে স্কুল। গাড়ি দূরে থাক, মোটরসাইকেলেরও আর দরকার হয় না। বাবা-মেয়ে গল্প করতে করতে রিকশায় আসা-যাওয়া করি।

আমার আত্বীয়-স্বজন এমনকি বন্ধু-বান্ধবদের কাছেও মীম খুব আদরের ছিল। মীমের জন্মের পর থেকে আমার জীবনে একটার পর একটা উন্নতি ও সাফল্য আসছিল। সবার আদরের হওয়ায় গাড়ি ছাড়া অন্য সব কিছুতেই মীমের আবদার চাওয়ার আগেই পূরণ করা হয়েছে। মীম এখন আর গাড়ির কথা ভাবে না।

মীম ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পেয়েছে। এক রাতে দাওয়াত খেয়ে আসার সময় কাওরান বাজারে নিয়ে যাই তাকে। উদ্দেশ্য ছিল, রাতে পথশিশুরা কীভাবে গাড়ির নিচে, ঝুড়ির মধ্যে, ফুটপাতে ঘুমায় তা দেখুক মীম। পরদিন সকালে আবার কাওরান বাজারে নিয়ে যাই তাকে। বিয়ে বাড়ির ফেলে দেওয়া খাবার কীভাবে ভিক্ষুক আর টোকাইরা কিনে খায় তা দেখাতে। মীমকে বলি তুমি রাতে যে খাবার নষ্ট করেছিলে সেই খাবার পথ শিশুরা কীভাবে খাচ্ছে দেখ। মীম রাতের দৃশ্য দেখলো। সকালেও দেখলো। কিন্তু কোন কিছু বললো না। দুপরে খাওয়া দাওয়া করে অফিসে চলে আসি। রাতে ঘুমানোর সময় মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে মীমকে বললাম, তোমাকে গত রাত ও সকালের দৃশ্য কেন দেখালাম কিছু বুঝতে পেরেছো? মীম বললো, না। আমি বললাম, তুমিতো সব সময় ভালো খাবার খেয়েছো। ভালো কাপড় পরেছো। এসিতে ঘুমিয়েছো। গাড়িতে ঘুরবার চিন্তা করছো। এর বাইরেও যে একটা জগত আছে তা তোমার জানা দরকার। বিপদে পড়লে যেনো কখনো ভেঙে না পর। তাছাড়া মানুষের জন্য তোমার মনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়াবে এসব দৃশ্য। সুখ অনুভব করবার জন্য অভাব-দুঃখ-কষ্ট অনুভব করতে হবে।

পরদিন সকালে স্কুলে যাবার জন্য ডাকতেই মীম প্রতিদিনের মত বলে, তুমি নামাজ পড়ে নাও। ছোট সময় থেকে মীমের অভ্যাস, ফজরের পর দোয়া পড়ে গায়ে ফু দিলে ঘুম থেকে উঠে স্কুলের জন্য তৈরি হয়। সেদিন মীমের ভিতরে পরিবর্তন দেখলাম। স্কুলে যাবার পথে যত জন অসহায় মানুষ দেখেছে সবাইকে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে সাহায্য করেছে। এভাবে প্রতিদিন সাহায্য করা একটা অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায় মীমের।
ঈদের পর স্কুল খুলেছে। যাবার পথে সাহায্য নেওয়ার মানুষগুলো সবাই এখনো আসেনি। মীমের মন খারাপ। বিশেষ করে বয়স্ক একজন মহিলার জন্য। এ মহিলাকে প্রায় দিনই মীম সাহায্য করে। বয়স্ক মহিলাটিও মীমকে অনেক আদর করে। কয়েক দিন পরে যাওয়ার পথে ঐ বয়স্ক মহিলাকে দেখতে পেয়ে মীম আনন্দিত হলো। দৌড়ে তার কাছে গিয়ে স্কুল ব্যাগ খুলে একটি শাড়ি বের করে দিল। ঈদের আগে জাকাতের জন্য আনা শাড়ি কখন জানি ঐ মহিলাকে দেবার জন্য ব্যাগে রেখে দিয়েছিল মীম। শাড়ি দিতে পেরে মীমের চেহারায় আনন্দ দেখতে পেলাম। তখন আমার মায়ের কথা মনে পড়ছিল। আমি আল্লাহর কাছে চেয়েছি মীম ওর দাদির মত হোক। আমার মা সারা জীবন মানুষকে দিয়ে গিয়েছেন।

মীমের বেড়ে উঠার মধ্যে আমাদের ছোট মা মরিয়ম এলো। মরিয়ম একটু আগে পৃথিবীতে আসায় দুর্বল ছিল। স্বাস্থ্যগত সমস্যার পাশাপাশি মরিয়মের মানসিক সমস্যাও ছিল। শারিরীক ও মানসিকভাবে বেড়ে উঠতে অনেক সময় লেগেছে তার। জন্মের পর মরিয়মকে আমার একটু বেশিই সময় দিতে হয়েছে। ছোট মায়ের নার্সিং দরকার। ডাক্তারের পরামর্শ মতো আমি নার্সিং করছি। অনেক সময় দিতে হচ্ছে। আমার মনে হলো, মীম আর আগের মতো নেই। বাবার জন্য পাগল মা কেমন যেনো একটু দূরে সরে গেছে। একদিন মীম তার মাকে বলেই ফেললো, বাবা আমাকে এখন আর ভালোবাসে না। বুঝতে পারলাম, মরিয়মকে এত বেশি সময় দেওয়াটা ভালোভাবে নিচ্ছে না মীম। তার ধারণা, বাবা আগের মতো ভালোবাসে না। বিষয়টা নিয়ে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললাম। কিছু পড়াশুনা করলাম। এ ধরনের সমস্যার কারণে অনেক বাচ্চা মানসিক অসুস্থতায় ভুগতে পারে। যা কিনা মীমের জন্য বিপদ হয়ে যেত। আমরা সবাই মিলে মীমকে মরিয়মের অবস্থা বুঝাতে লাগলাম। মীমকে সাথে নিয়ে মরিয়মের নার্সিং করতে লাগলাম। আল্লাহর রহমতে মীম এক সময় মরিয়মের খেলার সাথী হয়ে যায়।

সেই সময় বড় দুইটা ভূমিকম্প হয়ে ছিলো। মীম ভূমিকম্পকে ভীষণ ভয় পায়। ভূমিকম্প শুরু হতে সে আমাদের কিছু না বলে মরিয়মকে কোলে নিয়ে দৌড়ে নিচে নেমে যায়। কোথাও গেলে মীম মরিয়মের দিকে আলাদাভাবে খেয়াল রাখে। ওদের এই ভালোবাসা আমাদেরকে অভিভূত করে।
বাবার প্রতি মীমের একটু বেশিই ভালোবাসা। করোনার সময় বাবার জন্য সারাক্ষণ চিন্তা করে। অফিস থেকে বাসায় যাবার পথে আমি ফোন করে জানিয়ে দিই। মীম পানি গরম করে বাথরুমে রাখে। আমি সোজা বাথরুমে ঢুকে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিই। এত সতর্কতার পরও আমার করোনা হলো। মরিয়মকে অনেক কষ্টে আমার কাছ থেকে সরাতে পারলেও মীমকে সরানো যায়নি। সবাই নিষেধ করলেও মীম মানতে চায়নি। আমার সব কাজ খাওয়া দাওয়া সব মীম করিয়েছে। আমার তখন ভীষণ খারাপ অবস্থা। ডায়াবেটিস বেড়ে যাচ্ছে, ইনসুলিন দিতে হচ্ছে। প্রথম প্রথম আমার ছোট ভাই করেছে। পরে ডায়াবেটিস মাপা ইনসুলিন দেওয়া মীম নিজেই করেছে। আমরা সবাই ওকে নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। আল্লাহর রহমতে মীমের কিছু হয়নি। আমি সুস্থ হয়েছি। ভালো আছি।

‘বাবা’ নামটির সাথে যেমন নির্ভরতা ও বিশ্বাস জড়িয়ে আছে। তেমনি বন্ধু হিসেবেও কিন্তু বাবা হতে পারেন অসাধারণ! যেকোনো সন্তান লালন-পালনে, মায়ের পাশাপাশি বাবাকেও তাই নিজস্ব দায়িত্বগুলো পালন করে যেতে হবে। সন্তান পরিবার থেকে প্রথমে যে শিক্ষাটা পায়, তা-ই সে সামাজিকভাবে কাজে লাগায়। বাবা মার সন্তানদের নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাবনা থাকতেই পারে। সেই স্বপ্ন সফল করতে যতই ব্যস্ততা থাকুক, দিন শেষে সন্তানের জন্য আলাদা করে সময় রাখতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, ভালোবাসা দিতে হবে, যাতে সে বাবা-মার অনুগত সন্তান হতে পারে। বর্তমানের অধিকাংশ বাবাই কিন্তু সন্তানের ভয়ের জায়গাটি ছেড়ে বন্ধুর জায়গাটি দখল করতে সক্ষম হয়েছেন! কিন্তু তবু ব্যস্ততা বা ভুল মানসিকতার জন্য, অনেক সন্তানই মনোজগতে বিকাশের ক্ষেত্রে সাথী হিসেবে বাবাকে পাচ্ছে না। সন্তানের নানা ধরনের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাবার দায়িত্ব অনেক। সন্তান আমাদের জীবনে সেরা উপহার।

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ