শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, শুক্রবার, ০২ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আসা-যাওয়ার পথের ধারে

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
আসা-যাওয়ার পথের ধারে

চলন্ত গাড়িতে বসে বাইরে অপলক তাকিয়ে থাকার অভ্যেস আমার দীর্ঘদিনের। মানুষ, বৃক্ষ, লতাপাতা এমনকি গবাদি পশুর দুশ্চিন্তাহীন অবাধ বিচরণের ভেতরও যে এক অপার সৌন্দর্য আছে তা আমাকে সর্বদায় মুগ্ধতা দেয়। আমার দু'চোখ ভরে তন্দ্রা না নেমে বরং ক্রমেই দৃষ্টির সীমানা প্রসারিত হতে থাকে। কেন জানি এমন হয়, গাড়িতে গান শুনে শুনে আমি যেন পথের সাথী তৃণকেও দেখতে চাই। বলা যায়, 'আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ'। গাড়িতে সারাক্ষণ আমার এমন সজাগ দৃষ্টিপাত কখনো বা চালককেও ভাবিয়ে তোলে। কেননা বেশিরভাগ মানুষ গাড়িতে খানিকটা আয়েশি প্রহর কাটাতে চায়। যা আমি পারি না। আমার হয় না। 

২) বেশ কয়েক বছর আগে একবার সকাল বেলা ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাচ্ছি। ভূলতা, নরসিংদী হয়ে, ভৈরব বাজার পেছনে ফেলে মেঘনা ব্রিজে উঠতেই দু'দিকের বিস্তীর্ণ জলরাশির ওপর আমার চোখ পড়ে। মৃদু তরঙ্গের সাথে সূর্যালোকের ঝিলিক দেয়া রৌদ্র-ছায়ায় আমি চকিত হয়ে ভাবি, এই তো আমার সোনার বাংলা। আমার জন্ম-জন্মান্তরের ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা। এ দৃশ্যপট যেন মুহূর্তে আমাকে নস্টালজিক করে তুলে। অল্প সামনেই আশুগঞ্জ শিল্পাঞ্চল। গাড়ি এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বরোড বরাবর। ডানদিকে স্থির তাকিয়ে আমি। হঠাৎ চোখ যায়, চাতাল মিলের দিঘল আঙিনায় মেয়েদের ধান শুকানোর কাজে। একটি বস্ত্রহীন ছোট্ট শিশু মা'র আঁচল টেনে ধরে প্রচণ্ড রোদে গরম ধানের ওপর দিয়ে পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে। মা চাতাল শ্রমিক। তার চার-পাঁচ বছর বয়সী শিশুটিকে কোন ক্রমেই বিচ্ছিন্ন করে কোথাও বসাতে পারছে না। মাথায় ধানের খাঁচা মুখে তার বিরক্তিকর অভিব্যক্তি। শিশুটিও মা'কে ছাড়বে না চিৎকার করে কাঁদছে সে। অবস্থাটি এমন যে, মালিকের সিদ্ধ ধান শুকানো নারী শ্রমিকের কাছে এক দিকে তার সন্তান অন্যদিকে শ্রমবিক্রি। কোন দিক সামলাবে সে, সন্তানের জীবন না নিজের জীবীকা? গাড়িতে বসে ভাবছিলাম, এ জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে এ শিশুদের জন্য আমরা কি কিছু করতে পারি না? এখানকার মহাসড়কের দু'পাশে শত শত চাতালকলে এমন অসংখ্য নারী শ্রমিক কাজ করছে। তাদের সন্তানদেরও একই অবস্থা। যেন দেখার কেউ নেই। নেই এ শিশুদের ভূত-ভবিষ্যৎ। কী হবে এদের বেড়ে ওঠা শৈশব, কৈশোর বা কর্মজীবনের? ওরাও যে আমাদের ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। 

৩) মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো। কিছু একটা করে ফেলার প্রবল ইচ্ছে শক্তিও আছে। পরবর্তী মাসিক সমন্বয় সভায় আলোকপাত করা হল। সিদ্ধান্ত নেই আশুগঞ্জ এলাকায় গিয়ে চাতাল কল মালিক, জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় বিত্তশালীদের সাথে সভা করা হবে। এবং সবার সার্বিক সহযোগিতা নেয়া হবে। 
২০১১ সালের শেষ দিকে আকস্মিক ভাবে ডাক আসে MAAT ট্রেনিং এ অংশ নিতে। দেশে ও সিঙ্গাপুরে মাসদেড়েকের প্রশিক্ষণ শেষ করে যথারীতি কর্মস্থলে ফিরি। আবার কাজ শুরু করি। উদ্দেশ্য চাতালের মিলে বসবাসকারী নারী শ্রমিকদের ছোট্ট সোনামনিদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র ও প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা। (Day-care centre cum Pre-primary school) । সভা হল, স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন /পরিষদসহ সকলই সম্মতির আশ্বাস বাণী শুনালেন। এখন জমি বা স্থান নির্বাচনের পালা। চাতালকলগুলো সবই রাস্তার পাশে বিধায় কেন্দ্রও রাস্তাসংলগ্ন করতে হবে। আর রাস্তার দু'পাশ মানে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন। সড়ক বিভাগের সম্মতিতে আশুগঞ্জ পুলিশ স্টেশনের নিকটবর্তী এক খণ্ড পতিত জমিতে এ সেন্টারের কাজ শুরু করি। প্রাথমিক পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ থেকে সামান্য জনবল এনে চালু করা হল 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র'। সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অবদানের মূল্যে দ্রুত গড়ে উঠে একাধিক কক্ষ বিশিষ্ট টিনশেড ভবন। সন্মুখে এক চিলতে সবুজ। দেয়ালের বেষ্টনী ও নানন্দিক গেইট। সাড়া পড়ে যায়, চাতাল মিলের শ্রমজীবী নারীদের মাঝে। তাদের চোখের কোণে আনন্দাশ্রু। সাথে যোগ করে দেওয়া হল 'মিড ডে মিল '। ফলে রাতারাতি শিশুদের আগ্রহ দ্বিগুণ হয়ে উঠে। 

৪) আসা যাওয়ার পথে আমি নিজেই আকস্মিক ঢুকে পড়ি এ কেন্দ্রে। শ্রেণি কক্ষে প্রবেশ করে এদের পড়াই, পড়ি, আনন্দ পাই, আনন্দ দেই। আমার আন্তরিকতার ঘাটতি নেই, উদ্যোগ, উৎসাহ সীমাহীন। এসব প্রায় ছিন্নমূল শিশুদের মধ্যে সহসা প্রাণের স্পন্দন যেন প্রথম আমাকেই  স্পন্দিত করে তুলে। তখন আমি ঢাকায় যোগাযোগ করি। সবার আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমীন চৌধুরী'র নিকট আবেদন করি। আমাদের স্ব-উদ্যোগ এবং স্বোপার্জিত প্রতিষ্ঠানটি তিনি যেন গিয়ে সদয় উদ্বোধন করে দেন। আমি বিস্মিত হই। সহাস্যে সম্মতি দিলেন তিনি। এবং ২০১২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অপরাহ্নে আমাদের উচ্চ শিক্ষিত, বনেদি ও বিনয়ী মহান জাতীয় সংসদের আজকের মাননীয় স্পীকার স্বয়ং আশুগঞ্জে উপস্থিত হয়ে এক মনোরম আনুষ্ঠানিকতার মধ্যদিয়ে এ 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র এবং প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে'র শুভ সূচনা করেন। তিনি এমন কর্ম ও আয়োজনের প্রশংসাও করেন। এমনকি এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত প্রয়াসে আরও যাতে গড়ে তোলা হয় সে দিকেও উপস্থিত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। 

হ্যাঁ , এ ধরনের শিশুবান্ধব কার্যক্রম দেশের সর্বত্র চাতাল শিল্প এলাকায় জনপ্রশাসনের উদ্যােগেও গ্রহন করা যায়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর, নওগাঁ, জয়পুরহাট ইত্যাদি জেলায় ছড়িয়ে দেয়া যায়। এতে শ্রমজীবী নারীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে তাদের জীবীকার সঠিক ঠিকানা পেতে পারে। রাষ্ট্রও সকল নাগরিকের প্রতি সমান সুযোগের সাংবিধানিক দায়ভার কিছুটা লাঘব করতে পারেন। প্রয়োজন একে ধরে রাখা (sustainable) এবং ছড়িয়ে দেয়ার (replicable) কাজ করা। 

৫) আমার হৃদয় আন্দোলিত হয়ে উঠে, যখন শুনি এবং দেখি স্কুলটি গত ছয়বছর যাবৎ আমাকে স্মরণ করে ভালভাবেই টিকে আছে। ইতোমধ্যে কয়েক হাজার শিশু শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ বা হাতেকড়ি নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে অন্যত্র বৃহত্তর অঙ্গনে। পুলকিত বোধ করি, যখন একাধিকবার নানা গণমাধ্যমে এমন কার্যক্রমের নন্দিত প্রচার দেখি। সত্যি হল, মানুষ এখনও জনহিতৈষী এবং জনবান্ধব। ভাল কাজের সুনাম ও মন্দের নিন্দা করে। আর দিনশেষে আমাদের সকলের আশ্রয় যে শুধুই মানুষ। বহুদিন হয়েছে, সরকারি কাজে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলাম। রাস্তা- ঘাটে যত্রতত্র পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন ইত্যাদি দেখি নি বরং সবুজ নগরের বিপুল আয়োজনই চোখে পড়েছিল। তবে লিফটের ভেতরে সুন্দর সুন্দর অনেক শিক্ষণীয় কথা পড়েছিলাম। একটা লেখা ছিল 'inspite of everything men are still good at heart'। কাজেই মানুষকে মূল্য দিয়েই আমাদের সকলের আশা আকাঙ্ক্ষা ডানা মেলে উড়ুক। অন্যথায় স্থায়ীত্ব পাবে নিতান্তই কম। 

৬) চাকরিতে বদলি হতে হয় বলে তখন আশুগঞ্জের চাতালপুরে আর নতুন কিছু করা হয়ে উঠেনি। তবে পরবর্তীকালে বিভাগীয় কমিশনার চট্টগ্রাম পদে আসীন হলে আমার প্রশাসনিক অধিক্ষেত্র হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চাতালকল এলাকা পরিদর্শন করে আরও একটি প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করি। এবার আমার স্নেহ- ভাজনেষু সহকর্মী জেলা প্রশাসক হায়াৎ উদ দৌলা খান নিজে এসবের সামাজিক মূল্য ও প্রভাব উপলব্ধি করে আমার সমান্তরালে এগিয়ে আসেন। অসাধারণ মননশীলতা, দেশপ্রেমবোধ, সততা ও সৃজনশীলতা ছাড়া কে চায় এসবে বৃথাই শ্রম এবং সময় বিলিয়ে দিতে? এবার আমি স্থান নির্বাচন করে দেই। রাস্তার নিকটে প্রয়োজনীয় খাস জমিও পাওয়া গেল। খরিয়ালা গ্রামে ধীরে ধীরে গড়ে তোলা হল দ্বিতীয় কেন্দ্র। শতাধিক শিশু তথা ছেলে মেয়ের উপস্থিতিতে বিগত ১৩ আষাঢ় ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ২৭ জুন ২০১৯ খ্রিঃ উদ্বোধন করা হয় প্রতিষ্ঠানটি। পাথরের গায়ে লেখা হল, "চাতালকল নারী শ্রমিকের সন্তানদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ২য় দিবা যত্ন কেন্দ্র ও প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নব নির্মিত শ্রেণি কক্ষের উদ্বোধন"। 

৭) মনে আছে, করোনার অব্যবহিত পূর্বেও শিশুদের মাঝে নানা সময়ে নতুন বই, জামা কাপড়, খাদ্য, টিফিন বক্স, ব্যাগ ইত্যাদি বিতরণ করেছি। তাদের চোখে-মুখে আনন্দ আর হাসির জোয়ার দেখেছি। এই তো সেদিন, করোনার ঝুঁকিতেও সীমিত পরিসরে শিশুদের কাছে গিয়ে জেলা প্রশাসনের খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আসি। বিদ্যালয়ও দেখে আসি। এতে যেন আমি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাঁচি। এ যেন আমার নিয়ত ভাল লাগার এক অবিচ্ছিন্ন অনুসঙ্গে পরিণত হয়েছে। 

বলা বাহুল্য, মধ্যে ক'বছর আমি ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে কর্মরত ছিলাম, কিন্তু যখনই সস্ত্রীক কিশোরগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে গিয়েছি পথে ভৈরব ব্রীজ পেরিয়ে চাতালকল নারী শ্রমিকের অবুঝ শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠিত আমার বিদ্যালয় ও শিশুদের দেখে যেতে ভুলিনি। এতে আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবুর উৎসাহ যথেষ্ট প্রণিধানযোগ্য এবং স্মরণীয়। কেননা সে আমাকে কখনও নিরুৎসাহিত করেনি। আমার চোখের সামনে এদের বেড়ে ওঠা এবং ক্রমপরিবর্তন দেখার অদ্ভুত এক নেশায় আমি বুদ হয়ে থাকি। 

১৭ আষাঢ় ১৪২৮ বঙ্গাব্দ 
০১ জুলাই ২০২১ খ্রিঃ।

লেখক: সচিব, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ