শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, শুক্রবার, ০২ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আসা-যাওয়ার পথের ধারে

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
আসা-যাওয়ার পথের ধারে

চলন্ত গাড়িতে বসে বাইরে অপলক তাকিয়ে থাকার অভ্যেস আমার দীর্ঘদিনের। মানুষ, বৃক্ষ, লতাপাতা এমনকি গবাদি পশুর দুশ্চিন্তাহীন অবাধ বিচরণের ভেতরও যে এক অপার সৌন্দর্য আছে তা আমাকে সর্বদায় মুগ্ধতা দেয়। আমার দু'চোখ ভরে তন্দ্রা না নেমে বরং ক্রমেই দৃষ্টির সীমানা প্রসারিত হতে থাকে। কেন জানি এমন হয়, গাড়িতে গান শুনে শুনে আমি যেন পথের সাথী তৃণকেও দেখতে চাই। বলা যায়, 'আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ'। গাড়িতে সারাক্ষণ আমার এমন সজাগ দৃষ্টিপাত কখনো বা চালককেও ভাবিয়ে তোলে। কেননা বেশিরভাগ মানুষ গাড়িতে খানিকটা আয়েশি প্রহর কাটাতে চায়। যা আমি পারি না। আমার হয় না। 

২) বেশ কয়েক বছর আগে একবার সকাল বেলা ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাচ্ছি। ভূলতা, নরসিংদী হয়ে, ভৈরব বাজার পেছনে ফেলে মেঘনা ব্রিজে উঠতেই দু'দিকের বিস্তীর্ণ জলরাশির ওপর আমার চোখ পড়ে। মৃদু তরঙ্গের সাথে সূর্যালোকের ঝিলিক দেয়া রৌদ্র-ছায়ায় আমি চকিত হয়ে ভাবি, এই তো আমার সোনার বাংলা। আমার জন্ম-জন্মান্তরের ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা। এ দৃশ্যপট যেন মুহূর্তে আমাকে নস্টালজিক করে তুলে। অল্প সামনেই আশুগঞ্জ শিল্পাঞ্চল। গাড়ি এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বরোড বরাবর। ডানদিকে স্থির তাকিয়ে আমি। হঠাৎ চোখ যায়, চাতাল মিলের দিঘল আঙিনায় মেয়েদের ধান শুকানোর কাজে। একটি বস্ত্রহীন ছোট্ট শিশু মা'র আঁচল টেনে ধরে প্রচণ্ড রোদে গরম ধানের ওপর দিয়ে পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে। মা চাতাল শ্রমিক। তার চার-পাঁচ বছর বয়সী শিশুটিকে কোন ক্রমেই বিচ্ছিন্ন করে কোথাও বসাতে পারছে না। মাথায় ধানের খাঁচা মুখে তার বিরক্তিকর অভিব্যক্তি। শিশুটিও মা'কে ছাড়বে না চিৎকার করে কাঁদছে সে। অবস্থাটি এমন যে, মালিকের সিদ্ধ ধান শুকানো নারী শ্রমিকের কাছে এক দিকে তার সন্তান অন্যদিকে শ্রমবিক্রি। কোন দিক সামলাবে সে, সন্তানের জীবন না নিজের জীবীকা? গাড়িতে বসে ভাবছিলাম, এ জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে এ শিশুদের জন্য আমরা কি কিছু করতে পারি না? এখানকার মহাসড়কের দু'পাশে শত শত চাতালকলে এমন অসংখ্য নারী শ্রমিক কাজ করছে। তাদের সন্তানদেরও একই অবস্থা। যেন দেখার কেউ নেই। নেই এ শিশুদের ভূত-ভবিষ্যৎ। কী হবে এদের বেড়ে ওঠা শৈশব, কৈশোর বা কর্মজীবনের? ওরাও যে আমাদের ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। 

৩) মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো। কিছু একটা করে ফেলার প্রবল ইচ্ছে শক্তিও আছে। পরবর্তী মাসিক সমন্বয় সভায় আলোকপাত করা হল। সিদ্ধান্ত নেই আশুগঞ্জ এলাকায় গিয়ে চাতাল কল মালিক, জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় বিত্তশালীদের সাথে সভা করা হবে। এবং সবার সার্বিক সহযোগিতা নেয়া হবে। 
২০১১ সালের শেষ দিকে আকস্মিক ভাবে ডাক আসে MAAT ট্রেনিং এ অংশ নিতে। দেশে ও সিঙ্গাপুরে মাসদেড়েকের প্রশিক্ষণ শেষ করে যথারীতি কর্মস্থলে ফিরি। আবার কাজ শুরু করি। উদ্দেশ্য চাতালের মিলে বসবাসকারী নারী শ্রমিকদের ছোট্ট সোনামনিদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র ও প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা। (Day-care centre cum Pre-primary school) । সভা হল, স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন /পরিষদসহ সকলই সম্মতির আশ্বাস বাণী শুনালেন। এখন জমি বা স্থান নির্বাচনের পালা। চাতালকলগুলো সবই রাস্তার পাশে বিধায় কেন্দ্রও রাস্তাসংলগ্ন করতে হবে। আর রাস্তার দু'পাশ মানে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন। সড়ক বিভাগের সম্মতিতে আশুগঞ্জ পুলিশ স্টেশনের নিকটবর্তী এক খণ্ড পতিত জমিতে এ সেন্টারের কাজ শুরু করি। প্রাথমিক পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ থেকে সামান্য জনবল এনে চালু করা হল 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র'। সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অবদানের মূল্যে দ্রুত গড়ে উঠে একাধিক কক্ষ বিশিষ্ট টিনশেড ভবন। সন্মুখে এক চিলতে সবুজ। দেয়ালের বেষ্টনী ও নানন্দিক গেইট। সাড়া পড়ে যায়, চাতাল মিলের শ্রমজীবী নারীদের মাঝে। তাদের চোখের কোণে আনন্দাশ্রু। সাথে যোগ করে দেওয়া হল 'মিড ডে মিল '। ফলে রাতারাতি শিশুদের আগ্রহ দ্বিগুণ হয়ে উঠে। 

৪) আসা যাওয়ার পথে আমি নিজেই আকস্মিক ঢুকে পড়ি এ কেন্দ্রে। শ্রেণি কক্ষে প্রবেশ করে এদের পড়াই, পড়ি, আনন্দ পাই, আনন্দ দেই। আমার আন্তরিকতার ঘাটতি নেই, উদ্যোগ, উৎসাহ সীমাহীন। এসব প্রায় ছিন্নমূল শিশুদের মধ্যে সহসা প্রাণের স্পন্দন যেন প্রথম আমাকেই  স্পন্দিত করে তুলে। তখন আমি ঢাকায় যোগাযোগ করি। সবার আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমীন চৌধুরী'র নিকট আবেদন করি। আমাদের স্ব-উদ্যোগ এবং স্বোপার্জিত প্রতিষ্ঠানটি তিনি যেন গিয়ে সদয় উদ্বোধন করে দেন। আমি বিস্মিত হই। সহাস্যে সম্মতি দিলেন তিনি। এবং ২০১২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অপরাহ্নে আমাদের উচ্চ শিক্ষিত, বনেদি ও বিনয়ী মহান জাতীয় সংসদের আজকের মাননীয় স্পীকার স্বয়ং আশুগঞ্জে উপস্থিত হয়ে এক মনোরম আনুষ্ঠানিকতার মধ্যদিয়ে এ 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র এবং প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে'র শুভ সূচনা করেন। তিনি এমন কর্ম ও আয়োজনের প্রশংসাও করেন। এমনকি এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত প্রয়াসে আরও যাতে গড়ে তোলা হয় সে দিকেও উপস্থিত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। 

হ্যাঁ , এ ধরনের শিশুবান্ধব কার্যক্রম দেশের সর্বত্র চাতাল শিল্প এলাকায় জনপ্রশাসনের উদ্যােগেও গ্রহন করা যায়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর, নওগাঁ, জয়পুরহাট ইত্যাদি জেলায় ছড়িয়ে দেয়া যায়। এতে শ্রমজীবী নারীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে তাদের জীবীকার সঠিক ঠিকানা পেতে পারে। রাষ্ট্রও সকল নাগরিকের প্রতি সমান সুযোগের সাংবিধানিক দায়ভার কিছুটা লাঘব করতে পারেন। প্রয়োজন একে ধরে রাখা (sustainable) এবং ছড়িয়ে দেয়ার (replicable) কাজ করা। 

৫) আমার হৃদয় আন্দোলিত হয়ে উঠে, যখন শুনি এবং দেখি স্কুলটি গত ছয়বছর যাবৎ আমাকে স্মরণ করে ভালভাবেই টিকে আছে। ইতোমধ্যে কয়েক হাজার শিশু শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ বা হাতেকড়ি নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে অন্যত্র বৃহত্তর অঙ্গনে। পুলকিত বোধ করি, যখন একাধিকবার নানা গণমাধ্যমে এমন কার্যক্রমের নন্দিত প্রচার দেখি। সত্যি হল, মানুষ এখনও জনহিতৈষী এবং জনবান্ধব। ভাল কাজের সুনাম ও মন্দের নিন্দা করে। আর দিনশেষে আমাদের সকলের আশ্রয় যে শুধুই মানুষ। বহুদিন হয়েছে, সরকারি কাজে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলাম। রাস্তা- ঘাটে যত্রতত্র পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন ইত্যাদি দেখি নি বরং সবুজ নগরের বিপুল আয়োজনই চোখে পড়েছিল। তবে লিফটের ভেতরে সুন্দর সুন্দর অনেক শিক্ষণীয় কথা পড়েছিলাম। একটা লেখা ছিল 'inspite of everything men are still good at heart'। কাজেই মানুষকে মূল্য দিয়েই আমাদের সকলের আশা আকাঙ্ক্ষা ডানা মেলে উড়ুক। অন্যথায় স্থায়ীত্ব পাবে নিতান্তই কম। 

৬) চাকরিতে বদলি হতে হয় বলে তখন আশুগঞ্জের চাতালপুরে আর নতুন কিছু করা হয়ে উঠেনি। তবে পরবর্তীকালে বিভাগীয় কমিশনার চট্টগ্রাম পদে আসীন হলে আমার প্রশাসনিক অধিক্ষেত্র হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চাতালকল এলাকা পরিদর্শন করে আরও একটি প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করি। এবার আমার স্নেহ- ভাজনেষু সহকর্মী জেলা প্রশাসক হায়াৎ উদ দৌলা খান নিজে এসবের সামাজিক মূল্য ও প্রভাব উপলব্ধি করে আমার সমান্তরালে এগিয়ে আসেন। অসাধারণ মননশীলতা, দেশপ্রেমবোধ, সততা ও সৃজনশীলতা ছাড়া কে চায় এসবে বৃথাই শ্রম এবং সময় বিলিয়ে দিতে? এবার আমি স্থান নির্বাচন করে দেই। রাস্তার নিকটে প্রয়োজনীয় খাস জমিও পাওয়া গেল। খরিয়ালা গ্রামে ধীরে ধীরে গড়ে তোলা হল দ্বিতীয় কেন্দ্র। শতাধিক শিশু তথা ছেলে মেয়ের উপস্থিতিতে বিগত ১৩ আষাঢ় ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ২৭ জুন ২০১৯ খ্রিঃ উদ্বোধন করা হয় প্রতিষ্ঠানটি। পাথরের গায়ে লেখা হল, "চাতালকল নারী শ্রমিকের সন্তানদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ২য় দিবা যত্ন কেন্দ্র ও প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নব নির্মিত শ্রেণি কক্ষের উদ্বোধন"। 

৭) মনে আছে, করোনার অব্যবহিত পূর্বেও শিশুদের মাঝে নানা সময়ে নতুন বই, জামা কাপড়, খাদ্য, টিফিন বক্স, ব্যাগ ইত্যাদি বিতরণ করেছি। তাদের চোখে-মুখে আনন্দ আর হাসির জোয়ার দেখেছি। এই তো সেদিন, করোনার ঝুঁকিতেও সীমিত পরিসরে শিশুদের কাছে গিয়ে জেলা প্রশাসনের খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আসি। বিদ্যালয়ও দেখে আসি। এতে যেন আমি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাঁচি। এ যেন আমার নিয়ত ভাল লাগার এক অবিচ্ছিন্ন অনুসঙ্গে পরিণত হয়েছে। 

বলা বাহুল্য, মধ্যে ক'বছর আমি ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে কর্মরত ছিলাম, কিন্তু যখনই সস্ত্রীক কিশোরগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে গিয়েছি পথে ভৈরব ব্রীজ পেরিয়ে চাতালকল নারী শ্রমিকের অবুঝ শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠিত আমার বিদ্যালয় ও শিশুদের দেখে যেতে ভুলিনি। এতে আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবুর উৎসাহ যথেষ্ট প্রণিধানযোগ্য এবং স্মরণীয়। কেননা সে আমাকে কখনও নিরুৎসাহিত করেনি। আমার চোখের সামনে এদের বেড়ে ওঠা এবং ক্রমপরিবর্তন দেখার অদ্ভুত এক নেশায় আমি বুদ হয়ে থাকি। 

১৭ আষাঢ় ১৪২৮ বঙ্গাব্দ 
০১ জুলাই ২০২১ খ্রিঃ।

লেখক: সচিব, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে