শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, শুক্রবার, ০২ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আসা-যাওয়ার পথের ধারে

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
আসা-যাওয়ার পথের ধারে

চলন্ত গাড়িতে বসে বাইরে অপলক তাকিয়ে থাকার অভ্যেস আমার দীর্ঘদিনের। মানুষ, বৃক্ষ, লতাপাতা এমনকি গবাদি পশুর দুশ্চিন্তাহীন অবাধ বিচরণের ভেতরও যে এক অপার সৌন্দর্য আছে তা আমাকে সর্বদায় মুগ্ধতা দেয়। আমার দু'চোখ ভরে তন্দ্রা না নেমে বরং ক্রমেই দৃষ্টির সীমানা প্রসারিত হতে থাকে। কেন জানি এমন হয়, গাড়িতে গান শুনে শুনে আমি যেন পথের সাথী তৃণকেও দেখতে চাই। বলা যায়, 'আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ'। গাড়িতে সারাক্ষণ আমার এমন সজাগ দৃষ্টিপাত কখনো বা চালককেও ভাবিয়ে তোলে। কেননা বেশিরভাগ মানুষ গাড়িতে খানিকটা আয়েশি প্রহর কাটাতে চায়। যা আমি পারি না। আমার হয় না। 

২) বেশ কয়েক বছর আগে একবার সকাল বেলা ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাচ্ছি। ভূলতা, নরসিংদী হয়ে, ভৈরব বাজার পেছনে ফেলে মেঘনা ব্রিজে উঠতেই দু'দিকের বিস্তীর্ণ জলরাশির ওপর আমার চোখ পড়ে। মৃদু তরঙ্গের সাথে সূর্যালোকের ঝিলিক দেয়া রৌদ্র-ছায়ায় আমি চকিত হয়ে ভাবি, এই তো আমার সোনার বাংলা। আমার জন্ম-জন্মান্তরের ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা। এ দৃশ্যপট যেন মুহূর্তে আমাকে নস্টালজিক করে তুলে। অল্প সামনেই আশুগঞ্জ শিল্পাঞ্চল। গাড়ি এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বরোড বরাবর। ডানদিকে স্থির তাকিয়ে আমি। হঠাৎ চোখ যায়, চাতাল মিলের দিঘল আঙিনায় মেয়েদের ধান শুকানোর কাজে। একটি বস্ত্রহীন ছোট্ট শিশু মা'র আঁচল টেনে ধরে প্রচণ্ড রোদে গরম ধানের ওপর দিয়ে পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে। মা চাতাল শ্রমিক। তার চার-পাঁচ বছর বয়সী শিশুটিকে কোন ক্রমেই বিচ্ছিন্ন করে কোথাও বসাতে পারছে না। মাথায় ধানের খাঁচা মুখে তার বিরক্তিকর অভিব্যক্তি। শিশুটিও মা'কে ছাড়বে না চিৎকার করে কাঁদছে সে। অবস্থাটি এমন যে, মালিকের সিদ্ধ ধান শুকানো নারী শ্রমিকের কাছে এক দিকে তার সন্তান অন্যদিকে শ্রমবিক্রি। কোন দিক সামলাবে সে, সন্তানের জীবন না নিজের জীবীকা? গাড়িতে বসে ভাবছিলাম, এ জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে এ শিশুদের জন্য আমরা কি কিছু করতে পারি না? এখানকার মহাসড়কের দু'পাশে শত শত চাতালকলে এমন অসংখ্য নারী শ্রমিক কাজ করছে। তাদের সন্তানদেরও একই অবস্থা। যেন দেখার কেউ নেই। নেই এ শিশুদের ভূত-ভবিষ্যৎ। কী হবে এদের বেড়ে ওঠা শৈশব, কৈশোর বা কর্মজীবনের? ওরাও যে আমাদের ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। 

৩) মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো। কিছু একটা করে ফেলার প্রবল ইচ্ছে শক্তিও আছে। পরবর্তী মাসিক সমন্বয় সভায় আলোকপাত করা হল। সিদ্ধান্ত নেই আশুগঞ্জ এলাকায় গিয়ে চাতাল কল মালিক, জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় বিত্তশালীদের সাথে সভা করা হবে। এবং সবার সার্বিক সহযোগিতা নেয়া হবে। 
২০১১ সালের শেষ দিকে আকস্মিক ভাবে ডাক আসে MAAT ট্রেনিং এ অংশ নিতে। দেশে ও সিঙ্গাপুরে মাসদেড়েকের প্রশিক্ষণ শেষ করে যথারীতি কর্মস্থলে ফিরি। আবার কাজ শুরু করি। উদ্দেশ্য চাতালের মিলে বসবাসকারী নারী শ্রমিকদের ছোট্ট সোনামনিদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র ও প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা। (Day-care centre cum Pre-primary school) । সভা হল, স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন /পরিষদসহ সকলই সম্মতির আশ্বাস বাণী শুনালেন। এখন জমি বা স্থান নির্বাচনের পালা। চাতালকলগুলো সবই রাস্তার পাশে বিধায় কেন্দ্রও রাস্তাসংলগ্ন করতে হবে। আর রাস্তার দু'পাশ মানে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন। সড়ক বিভাগের সম্মতিতে আশুগঞ্জ পুলিশ স্টেশনের নিকটবর্তী এক খণ্ড পতিত জমিতে এ সেন্টারের কাজ শুরু করি। প্রাথমিক পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ থেকে সামান্য জনবল এনে চালু করা হল 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র'। সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অবদানের মূল্যে দ্রুত গড়ে উঠে একাধিক কক্ষ বিশিষ্ট টিনশেড ভবন। সন্মুখে এক চিলতে সবুজ। দেয়ালের বেষ্টনী ও নানন্দিক গেইট। সাড়া পড়ে যায়, চাতাল মিলের শ্রমজীবী নারীদের মাঝে। তাদের চোখের কোণে আনন্দাশ্রু। সাথে যোগ করে দেওয়া হল 'মিড ডে মিল '। ফলে রাতারাতি শিশুদের আগ্রহ দ্বিগুণ হয়ে উঠে। 

৪) আসা যাওয়ার পথে আমি নিজেই আকস্মিক ঢুকে পড়ি এ কেন্দ্রে। শ্রেণি কক্ষে প্রবেশ করে এদের পড়াই, পড়ি, আনন্দ পাই, আনন্দ দেই। আমার আন্তরিকতার ঘাটতি নেই, উদ্যোগ, উৎসাহ সীমাহীন। এসব প্রায় ছিন্নমূল শিশুদের মধ্যে সহসা প্রাণের স্পন্দন যেন প্রথম আমাকেই  স্পন্দিত করে তুলে। তখন আমি ঢাকায় যোগাযোগ করি। সবার আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমীন চৌধুরী'র নিকট আবেদন করি। আমাদের স্ব-উদ্যোগ এবং স্বোপার্জিত প্রতিষ্ঠানটি তিনি যেন গিয়ে সদয় উদ্বোধন করে দেন। আমি বিস্মিত হই। সহাস্যে সম্মতি দিলেন তিনি। এবং ২০১২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অপরাহ্নে আমাদের উচ্চ শিক্ষিত, বনেদি ও বিনয়ী মহান জাতীয় সংসদের আজকের মাননীয় স্পীকার স্বয়ং আশুগঞ্জে উপস্থিত হয়ে এক মনোরম আনুষ্ঠানিকতার মধ্যদিয়ে এ 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র এবং প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে'র শুভ সূচনা করেন। তিনি এমন কর্ম ও আয়োজনের প্রশংসাও করেন। এমনকি এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত প্রয়াসে আরও যাতে গড়ে তোলা হয় সে দিকেও উপস্থিত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। 

হ্যাঁ , এ ধরনের শিশুবান্ধব কার্যক্রম দেশের সর্বত্র চাতাল শিল্প এলাকায় জনপ্রশাসনের উদ্যােগেও গ্রহন করা যায়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর, নওগাঁ, জয়পুরহাট ইত্যাদি জেলায় ছড়িয়ে দেয়া যায়। এতে শ্রমজীবী নারীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে তাদের জীবীকার সঠিক ঠিকানা পেতে পারে। রাষ্ট্রও সকল নাগরিকের প্রতি সমান সুযোগের সাংবিধানিক দায়ভার কিছুটা লাঘব করতে পারেন। প্রয়োজন একে ধরে রাখা (sustainable) এবং ছড়িয়ে দেয়ার (replicable) কাজ করা। 

৫) আমার হৃদয় আন্দোলিত হয়ে উঠে, যখন শুনি এবং দেখি স্কুলটি গত ছয়বছর যাবৎ আমাকে স্মরণ করে ভালভাবেই টিকে আছে। ইতোমধ্যে কয়েক হাজার শিশু শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ বা হাতেকড়ি নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে অন্যত্র বৃহত্তর অঙ্গনে। পুলকিত বোধ করি, যখন একাধিকবার নানা গণমাধ্যমে এমন কার্যক্রমের নন্দিত প্রচার দেখি। সত্যি হল, মানুষ এখনও জনহিতৈষী এবং জনবান্ধব। ভাল কাজের সুনাম ও মন্দের নিন্দা করে। আর দিনশেষে আমাদের সকলের আশ্রয় যে শুধুই মানুষ। বহুদিন হয়েছে, সরকারি কাজে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলাম। রাস্তা- ঘাটে যত্রতত্র পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন ইত্যাদি দেখি নি বরং সবুজ নগরের বিপুল আয়োজনই চোখে পড়েছিল। তবে লিফটের ভেতরে সুন্দর সুন্দর অনেক শিক্ষণীয় কথা পড়েছিলাম। একটা লেখা ছিল 'inspite of everything men are still good at heart'। কাজেই মানুষকে মূল্য দিয়েই আমাদের সকলের আশা আকাঙ্ক্ষা ডানা মেলে উড়ুক। অন্যথায় স্থায়ীত্ব পাবে নিতান্তই কম। 

৬) চাকরিতে বদলি হতে হয় বলে তখন আশুগঞ্জের চাতালপুরে আর নতুন কিছু করা হয়ে উঠেনি। তবে পরবর্তীকালে বিভাগীয় কমিশনার চট্টগ্রাম পদে আসীন হলে আমার প্রশাসনিক অধিক্ষেত্র হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চাতালকল এলাকা পরিদর্শন করে আরও একটি প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করি। এবার আমার স্নেহ- ভাজনেষু সহকর্মী জেলা প্রশাসক হায়াৎ উদ দৌলা খান নিজে এসবের সামাজিক মূল্য ও প্রভাব উপলব্ধি করে আমার সমান্তরালে এগিয়ে আসেন। অসাধারণ মননশীলতা, দেশপ্রেমবোধ, সততা ও সৃজনশীলতা ছাড়া কে চায় এসবে বৃথাই শ্রম এবং সময় বিলিয়ে দিতে? এবার আমি স্থান নির্বাচন করে দেই। রাস্তার নিকটে প্রয়োজনীয় খাস জমিও পাওয়া গেল। খরিয়ালা গ্রামে ধীরে ধীরে গড়ে তোলা হল দ্বিতীয় কেন্দ্র। শতাধিক শিশু তথা ছেলে মেয়ের উপস্থিতিতে বিগত ১৩ আষাঢ় ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ২৭ জুন ২০১৯ খ্রিঃ উদ্বোধন করা হয় প্রতিষ্ঠানটি। পাথরের গায়ে লেখা হল, "চাতালকল নারী শ্রমিকের সন্তানদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ২য় দিবা যত্ন কেন্দ্র ও প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নব নির্মিত শ্রেণি কক্ষের উদ্বোধন"। 

৭) মনে আছে, করোনার অব্যবহিত পূর্বেও শিশুদের মাঝে নানা সময়ে নতুন বই, জামা কাপড়, খাদ্য, টিফিন বক্স, ব্যাগ ইত্যাদি বিতরণ করেছি। তাদের চোখে-মুখে আনন্দ আর হাসির জোয়ার দেখেছি। এই তো সেদিন, করোনার ঝুঁকিতেও সীমিত পরিসরে শিশুদের কাছে গিয়ে জেলা প্রশাসনের খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আসি। বিদ্যালয়ও দেখে আসি। এতে যেন আমি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাঁচি। এ যেন আমার নিয়ত ভাল লাগার এক অবিচ্ছিন্ন অনুসঙ্গে পরিণত হয়েছে। 

বলা বাহুল্য, মধ্যে ক'বছর আমি ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে কর্মরত ছিলাম, কিন্তু যখনই সস্ত্রীক কিশোরগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে গিয়েছি পথে ভৈরব ব্রীজ পেরিয়ে চাতালকল নারী শ্রমিকের অবুঝ শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠিত আমার বিদ্যালয় ও শিশুদের দেখে যেতে ভুলিনি। এতে আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবুর উৎসাহ যথেষ্ট প্রণিধানযোগ্য এবং স্মরণীয়। কেননা সে আমাকে কখনও নিরুৎসাহিত করেনি। আমার চোখের সামনে এদের বেড়ে ওঠা এবং ক্রমপরিবর্তন দেখার অদ্ভুত এক নেশায় আমি বুদ হয়ে থাকি। 

১৭ আষাঢ় ১৪২৮ বঙ্গাব্দ 
০১ জুলাই ২০২১ খ্রিঃ।

লেখক: সচিব, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা