শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৯, সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে

জাহাঙ্গীর কবীর নানক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে

আগস্ট মাস বাঙালি জাতির ভাগ্যাকাশে এক বিষের বীণায় রক্তস্নাত অশ্রুঝরা প্লাবনধারার মাস। এ মাসেই বাঙালির মহাকালের মহানায়ক ও মহান দার্শনিক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নারকীয়ভাবে হত্যা করেছিলো মানুষরূপী নরপিশাচরা। আগস্টের শোকাতুর আর্তনাদের স্মৃতিকথায় আমাদের হারানোর বেদনাকে আমরা গভীরভাবে অনুভব করি।

বাংলার আকাশে যতবারই বিজয়ের লাল সূর্যের লালিমা দৃশ্যমান হয়েছে, ততবারই আঁধারের ঘনঘটা এসে বাংলার আলোর আভাকে নিভিয়ে দেওয়ার প্রয়াস চালিয়েছে। ঠিক যেমন ১৯৭১ সালে হাজার বছরের শৃঙ্খল ভেঙে বাঙালি জাতি তার লালিত স্বপ্ন সাধ স্বাধীনতাকে আলিঙ্গন করেছিল, ঠিক তার পরক্ষণেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে আবারও বাংলার স্বাধীনতার লাল সূর্যকে ঘাতকরা চিরতরে অস্তমিত করবার পাঁয়তারা করেছিল৷ কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব ততদিনে মিশে গিয়েছিলো বাংলার পর্বত, বায়ু, গিরি, জলে। বঙ্গবন্ধু নিজের আদর্শকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন সমগ্র বাংলার পথে প্রান্তরে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেও তার আদর্শের টিকিটি পর্যন্ত টলাতে পারেনি সেই স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র। 

১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ছিলো ইতিহাসের কালো যুগে ঘটা সবচেয়ে জঘন্য রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। যুগে যুগে আমরা দেখেছি মহান দার্শনিক, মহান রাজনীতিকদের হত্যা করে তাদের কন্ঠরোধ করার অপতৎপরতা চলেছে সমগ্র বিশ্বে। কিন্তু এভাবে সপরিবারে শিশুপুত্রসহ হত্যা সকল রাজনৈতিক হত্যার বর্বরতার সীমারেখার পাত ভেঙে ফেলেছে। এই নারকীয় হত্যাকাণ্ড কোন সেনা বিদ্রোহ ছিল না। সুদীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রের আচল বেঁধে এই আগস্ট ট্র্যাজেডিকে মঞ্চস্থ করা হয়েছিল দেশি-বিদেশি ও আন্তর্জাতিক মহলের প্রত্যক্ষ মদদে। আরও স্পষ্টভাবে বলতে গেলে আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এদেশীয় কিছু খুনীদের ভাড়া করে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের উপর।

সেই আইএসআই ও আন্তর্জাতিক কুচক্রী মহলের সাথে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ছিলেন সে সময়ের তৎকালীন উপসেনা প্রধান খুনি জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধু হত্যার ছক কষতে ১৯৭৪ থেকে হত্যার পূর্ব পর্যন্ত প্রায়ই মেজর জিয়ার সাথে ব্যক্তিগত বৈঠকে বসেছেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর স্টেশন চিফ ফিলিপ চেরী। সাংবাদিক লরেঞ্জ লিফশুলজ ২০১১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে বলেন, 'সিআইএর তত্ত্বাবধানে ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে প্রধান ভূমিকা পালন করেন জিয়া। জিয়ার সহযোগিতা ছাড়া ওই হত্যাকাণ্ড ঘটতই না। জিয়া অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে কর্নেল রশীদের কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেন এবং রশীদকে সব সময় আশ্বস্ত করেন যে, তিনি তাদের সঙ্গে আছেন।' কাজেই জেনারেল জিয়া যে পর্দার আড়াল থেকে এই নারকীয় ও বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যপ্রণেতা আজ তা দিবালোকের মতো সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। 

তারা হত্যা করেছিল বাংলার মহিয়সি নারী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবকে। হত্যা করে বিশিষ্ট ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক  মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল, নববিবাহিতা স্ত্রী সুলতানা কামাল, লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল ও তার বিধবা স্ত্রী রোজী জামাল, ১০ বছরের শিশু পুত্র শেখ রাসেল, কর্নেল জামীলসহ অনেককে। তারা হত্যা করে কৃষক নেতা আব্দুর রব সেরনিয়াবাদসহ পরিবারের অনান্য সদস্যদের। তারা হত্যা করে ৭১ এ মুজিব বাহিনী প্রধান ও যুব লীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ মনি ও তার অন্তসত্তা স্ত্রী আরজু মনিকে ।

১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পর আমরা ঘুরে বেরিয়েছি উদ্ভ্রান্ত চাতক পাখির মতো। সেদিন যেন বাংলার আকাশের হাহাকার আর আর্তনাদের প্রতিধ্বনি মিলিয়ে গিয়েছিল মহাকাশের গ্রহ নক্ষত্র ভেদ করে। সেই আগস্ট ট্র্যাজেডির খলনায়কদের মুখোশ উন্মোচন হলেও অনেকেই এখনও পর্দার আড়ালেই রয়ে গেছে৷ আজ সময় এসেছে জাতির কাছে  আড়ালের সেই মানবরূপী দানবদের লেবাস উন্মোচনের। আড়াল থেকে কলকাঠি নাড়া সেই প্রেতাত্মাদের মুখ ও মুখোশ উন্মোচন হয়নি বলেই ১/১১ এর অঘটনের সময়ে মাননীয় নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সঙ্গে আওয়ামী লীগের অনেক নেতা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। আমরা ৭৫ এর আগস্টের ২১ তারিখ মিছিল করেছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ।

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু মুজিব আসবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। নুতন সাজে সেজেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আনন্দে আত্মহারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। চোখে ঘুম নেই। এমন সময় শেষ রাতে মসজিদে আযানের ধ্বনি “আসসলাতু খাইরুন মিনান নাউম”। তখনই কামানের গোলা ও গুলির শব্দে ঢাকাবাসীর ঘুম ভাঙলো। কিছুক্ষণে রেডিও মারফত জানা গেল, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছে। আমি, আমার বন্ধু কাসেম ও ছালাম শহীদ (কানাডা প্রবাসী) ছুটে গেলাম সেরনিয়াবাদ সাহেবের বাসায়। সেখানে যেতেই গেটে একজন পুলিশ বলল এখানে সব শেষ করে দিয়েছে।

আপনারা তাড়াতাড়ি চলে যান। আমরা ছুটে গেলাম আমু ভাইয়ের বাসায়। আলু বাজার তার খালার বাসায়। আমু ভাইকে নিয়ে আমরা বেরিয়ে গেলাম। ততক্ষণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খুনিদের অনুগত কিছু সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান নিয়েছে ভারী অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে।তাদের আশঙ্কা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ হতে পারে। আমু ভাইও পরে গ্রেফতার হয়ে যান।

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর যখন পুরো দেশে শোকের মাতম চলছিল তখন খুনি মোশতাক বঙ্গভবনে সংসদ সদস্যদের ডাকলেন৷ আমরা তখন এমপিদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে চিঠি দিয়ে তাদের সতর্ক করেছি। এর পরিণাম ও পরিণতির কথা তাদেরকে বারবার স্মরণ করিয়েছি৷ আমরা বলেছিলাম, ‘বঙ্গভবনে মোশতাকের ওই সংসদীয় সভায় উপস্থিত হওয়া যাবেনা।’ কিন্তু তারপরেও অনেকেই সেই সভায় উপস্থিত হয়েছিলেন৷ শুরু হলো দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করবার এক নোংরা খেলা।বিভ্রান্ত করা হয়েছিল বিশ্ববাসীকে৷ বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার দুই তৃতীয়াংশ মন্ত্রী সেদিন খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছিলেন৷ আমরা গুটিকতক মুজিব সৈনিক সেদিন প্রতিরোধ গড়েছিলাম কিন্তু নেতৃত্বের আত্মসমর্পণের কারনে সে প্রতিরোধ ধোপে টেকেনি। 

১৯৭৬ এ প্রথম শাহাদাৎবার্ষিকীতে বরিশালে হরতাল পালন করতে গিয়ে ১০ আগস্ট গ্রেফতার ও অমানবিক নির্যাতনের শিকার হই এবং ওই সময়ে বরিশালে ছাত্রলীগ নেতা  শহীদ খান (মৃত) শহীদ সেরনিয়াবাদ, সুভাষ  রায় (মৃত) হেমায়েত হাওলাদার, সামসুদ্দীন খাজা, শহীদ বিশ্বাস, গাওসে আলম লাল, হুমাউনসহ কতিয়  ছাত্রলীগ নেতা অদম্য সাহসের পরিচয় দিয়েছেন । 

আগস্ট মাস এলেই যেন হন্তারকদের রক্তে হায়েনাদের মতো হিংস্রতা কাজ করে৷ আগস্ট এলেই যেন শিতল মস্তিস্কের ষড়যন্ত্রের জলছাপ দেশজুড়ে দানা বাঁধে। ৭৫ এর ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর জন্য যেন স্বাধীনতা বিরোধীরা সবসময়ই আঁটসাঁট বেঁধে তৈরি থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আরেকটি ১৫ আগস্ট ঘটানোর উদ্দেশ্যে ও আওয়ামী লীগকে ইতিহাসের পাতা থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে সেদিন রাবণের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল দেশবিরোধী অপশক্তি বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দেশীয় বিদেশি দোসর খালেদা-তারেক-নিজামীরা।

সেদিন আওয়ামী লীগের পূর্ব নির্ধারিত সন্ত্রাস, বোমাবাজি, জঙ্গী হামলার প্রতিবাদে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে প্রতিবাদ সমাবেশে ভয়ংকর গ্রেনেড হামলা হয়। যে আর্জেস গ্রেনেড দিয়ে সব কিছু ধ্বংস করতে চেয়েছিল সেই গ্রেনেড কারা ব্যবহার করে থাকে, এটা তারা কোথা থেকে পেলো এর তদন্ত করতে গিয়ে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসে। বিএনপির শাসনামলে ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে এমনই পৈশাচিক ও নারকীয় বর্বরতা ঘটেছে বহুবার। বানিয়ারচরে গির্জায়, খুলনায় কাদিয়ানিদের মসজিদে, সিলেটে হজরত শাহজালালের মাজারের মতো ধর্মীয় স্থানে ঘটেছিল বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা।

২১ আগস্টের ভয়াল হামলায় অবিস্ফোরিত যে গ্রেনেডগুলো পাওয়া গিয়েছিল তার সবই ছিল ‘আর্জেস গ্রেনেড'। গ্রেনেডের গায়ে লেখা ছিলো পাকিস্তান অর্ডিনেন্স ফ্যাক্টরিজ। বুঝতে আর বাকি থাকেনা কাদের মদদ আর কোন  আঁতাতে এই নারকীয় কর্মযজ্ঞ সাধিত হয়েছে। সেদিনও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বুকের রক্ত ঝরেছে, অকাতরে প্রাণ দিয়েছেন অনেক নেতাকর্মী।

মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে রক্ষায় সেদিন আওয়ামী লীগের নেতারা মৃত্যুকেও পরোয়া করেনি। সেদিনের কথা স্মৃতিতে ভাসলে মনে আসে, হামলার পরে আমি ও মির্জা আজম  সুধাসদনে গিয়েছিলাম। ঢুকে দেখি নেত্রী সোফায় বসা আর সোফার হাতলে বসে নেত্রীর গলা জড়িয়ে ধরে কান্না করছেন ছোট আপা (শেখ রেহানা)। তার চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরছে। আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাইচা আছো।’ এরই মধ্যে নেত্রীর নিরাপত্তায় পুরো সুধাসদন কর্ডন করে রেখেছে আমাদের নেতাকর্মীরা।

আমি আপাকে বললাম ওদের (বিএনপি-জামায়াত) আর ছাড়ব না। ক্ষমতায় থাকতে দেব না। অনির্দিষ্টকালের হরতাল দিয়ে সব কলাপস করে দিব। রক্তের বদলা নেবই। ওদের পতন না ঘটা পর্যন্ত হরতাল চলবে। যেখানে যার বাড়িঘর আছে, সমস্ত জ্বালিয়ে দেব। নেত্রী তখন বললেন, 'আমি রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আগে আমার মানুষকে বাঁচাও। হরতাল হলে তারা মুভমেন্ট করতে পারবে না। রাজনীতি পরে।' তিনি কেঁদে কেঁদে বললেন, 'আমার জন্য আর কত মানুষ জীবন দিবে? ওদের বাঁচাও। আমার আর রেহানার সমস্ত গহনা বিক্রি করে হলেও ওদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করো।' নেত্রীর নির্দেশে আমাদের চিকিৎসকদের নিয়ে তিনটি চিকিৎসক টিম করে হাসপাতালে নামিয়ে দিতে বললেন। কারণ ড্যাবের ডাক্তাররা (বিএনপি পন্থি ডাক্তার সংগঠন) হাসপাতালগুলি থেকে সরে গেছে, আহতদের কোনো চিকিৎসা তারা দেবেন না। আমরা আমাদের চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বললাম। তারা সবাই যার যার জায়গা থেকে আহতদের চিকিৎসায় নেমে পড়লেন। 

সেদিন রাতে আবার সুধাসদনে গেলাম। তখন রাত সাড়ে এগারোটা বাজে। নেত্রী বললেন, 'কালকে তোমরা দুইজনে ওই এলাকাটা (সমাবেশস্থল) একটু সংরক্ষণ করো।' পরের দিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে সমাবেশস্থলে গিয়ে দেখলাম, সেখানে পুলিশ রয়েছে। তারা আমাদেরকে আমাদের দলীয় অফিসে ঢুকতে দেবে না। আমরা চিৎকার করে বলতে লাগলাম, 'মরাকে আর মারার ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। গুলি করেন বুকে। তারপরও ঢুকবো।'

এক সময় ওয়াকিটকিতে কার সঙ্গে যেন কথা বলল পুলিশ। আমরা ধাক্কা দেয়ার পর তারা সরে গেল। আমরা যখন ঢুকলাম, তখনও রক্ত শুকায় নাই। ছুপ ছুপ রক্ত পড়ে আছে। যুবলীগ অফিসে ঢুকে দেখি আঙ্গুল পরে আছে। পা ফেলতে পারছি না। হাতের আঙুল, নখ, কাঁচা গোশত, হাজার হাজার জুতা পড়ে আছে। লাল ব্যানার ছিঁড়ে লাঠিতে বেঁধে ট্রাকসহ পুরো এলাকা আমরা ঘিরে রাখলাম। গ্রেনেডের চিহ্নিত জায়গাগুলোয় লাল পতাকা টানিয়ে দিলাম।  ওইদিন রাতেই (২২ আগস্ট) সিটি করপোরেশনের গাড়ি সব আলামত ধুয়ে ফেলল। ট্রাকটা নিয়ে গেছে। কোনো আলামত তারা রাখেনি। সবকিছু নিশ্চিহ্ন করে রেখেছে। 

বঙ্গবন্ধু ছিলেন গ্রিক পুরাণের পৌরাণিক ফিনিক্স পাখির মনুষ্য রূপ৷ যিনি দগ্ধ ভস্ম ভেদ করে পুনরায় পরাজয়ের দোরগোড়া থেকে অদম্য ও অমর অক্ষয় রূপে বিজয়ীর বেশে প্রত্যাগমন করতে পারতেন৷ দীর্ঘ জেল জীবন কাটিয়ে বাঙালির মুক্তির নায়ক বনে যাওয়া ছিল তারই অনুপম নিদর্শন। মা, মাটি ও মানুষের ভালোবাসা ছিল যার যাপিত জীবনের একমাত্র অবলম্বন।মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেও তিনি অবিনশ্বর হয়ে জিইয়ে রয়েছেন। বাঙালির প্রতিটি সম্মুখ অগ্রযাত্রায়, পাখির কলাকাকলিতে, নদীর বহমান কলতানে আর বিজয়ের প্রতিটি উল্লসিত কন্ঠের মাঝেই বঙ্গবন্ধুর রক্ত ঋণ প্রবাহমান৷ বাংলার যে আকাশে আজ মুক্ত বিহঙ্গেরা ওড়ে সে আকাশের বিশালতা আর ব্যপ্তির পরিমাপ ফুটে উঠেছিলো বঙ্গবন্ধুর ওই কালো চশমার অন্তরে নিহিত আঁখি দুটির মাঝে।

১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট আমাদের জন্য একটি শিক্ষা। এই শোকের মাতমকে আমাদের শক্তির আতুড়ঘর করে গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নতুন প্রজন্মকে ২১ আগস্টের কুশীলবদের সম্পর্কে অবগত করতে হবে। আগস্ট ট্র্যাজেডির সকল আস্ফালন থেকে শিক্ষা নিয়েই আমাদের নতুন প্রজন্মকে পুনর্জাগরণের আলোয় উদ্ভাসিত করতে হবে। নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকারের বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাহলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নসাধের সোনার বাংলা আমাদের হাতড়িয়ে বেড়াবে।

বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সফল রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন শেখ হাসিনা সেই পথেরই দিশারি। পিতার অসমাপ্ত কাজগুলো তিনি সমাপ্ত করতে হাল ধরেন দেশের। ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে তিনি নানাবিধ উন্নয়নের পরিকল্পনা করেন, কিন্তু ২০০১ একাত্তরের প্রেতাত্মা জামায়াত বিএনপি ক্ষমতায় এসে তার পরিকল্পনা ভেস্তে দেন। চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০১৮ ক্ষমতায় এসেই তিনি ভিশন ২০২১, ভিশন ২০৪১ এবং ডেল্টা প্লান করেন। সারাদেশে তিনি উন্নয়নের মহাযজ্ঞ শুরু করেন।

এনালগ বাংলাদেশ রূপান্তরিত হয় ডিজিটাল বাংলাদেশে। তিনি দশটি মেগা প্রকল্প হাতে নেন। বাস্তবায়নাধীন মেগা প্রকল্পগুলো হলো পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প; রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন; রামপাল মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট; মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড পাওয়ার প্রজেক্ট; ঢাকা মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প (মেট্রোরেল); এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ, মহেশখালী, কক্সবাজার; সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর; পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর; পদ্মা রেল সেতু সংযোগ প্রকল্প ও দোহাজারী থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ। যেসব প্রকল্পের অধিকাংশেরই ৭০ শতাংশেরও বেশি কাজ সম্পন্ন হয়েছে ইতোমধ্যে। 

পিতা মুজিবের স্বপ্নের সোনার বাংলা এগিয়ে যাচ্ছে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে। বঙ্গবন্ধুর রক্ত যার ধমনীতে প্রবাহিত, যে রক্ত কোনদিন পরাভব মানে না। সেই রক্তের উত্তরাধিকার শেখ হাসিনার হাতেই সফলতা অর্জিত হবে।  আল্লাহর রহমতে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে উঠবে।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা