শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

বোনের মৃত্যু ও আমার শিক্ষক

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বোনের মৃত্যু ও আমার শিক্ষক

একবুক বেদনা নিয়ে মানিকখালি রেলস্টেশনের ফ্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে আছেন আমার বাবা। আগের দিন শিশু কন্যাকে দাফন করে মানসিকভাবে তিনি বেশ মুষড়ে পড়েছেন। তাঁর চেহারায় আগাগোড়া বিষন্নতার ছাপ পড়ে আছে। তিনি লক্ষ করছেন, আপন বা পরিচিতজনের মধ্যে আজ ঢাকাগামী কোনো যাত্রী আছেন কিনা। মনে মনে তাকেই খুঁজছেন তিনি। আজকের ভেতর পুত্রের কাছে কন্যার মৃত্যু সংবাদ পৌঁছাতে হবে। চিঠিপত্র লেখা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। আজকের চিঠি কবে গিয়ে পৌঁছাবে বলা যায় না। তাঁর ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। মহসীন হলে বসবাস করে। দুঃসংবাদ হলেও এটা তাকে জানাতেই হবে। দেরি হলে সে খুব কষ্ট পাবে। কী আশ্চর্য, ট্রেন আসার একটু আগেই তিনি পেয়ে যান তাঁর একজন সুহৃদ ও পুত্রের শুভাকাঙ্ক্ষী শিক্ষককে। কেবল শিক্ষক বললে ভুল হবে, এলাকার সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও বিপুলভাবে পরিচিত স্বয়ং প্রধানশিক্ষককে। তিনি ঢাকার যাত্রী। স্কুলের প্রয়োজনে ঢাকায় বোর্ড অফিসে যাচ্ছেন। বাবা তাঁকে কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গিয়ে কন্যার মৃত্যুর সংবাদ পৌঁছানোর জন্য অনুরোধ করেন। আমাদের স্কুল জীবনের খ্যাতিমান সেই  প্রধানশিক্ষক সেদিন এ দায়িত্ব সযত্নে নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন।

২) ১৯৮৩ সালের অক্টোবর বা নভেম্বর মাস হবে। ক্যাম্পাসের এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি শেষে সন্ধ্যার পর মহসীন হলের সামনে এসে হাজির হই। দেশব্যাপী স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছে। প্রতিটা হলের গেটের ওপর ছাত্রদের জটলা বাঁধা ভিড় লেগে আছে। কিছুদিন আগে ঢাকায় ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে বিভিন্ন হল ও পুরান ঢাকার নানা স্থান থেকে ছাত্র নেতাদের আনাগোনায় পুরো এলাকা মুখরিত। হলের গেটের কাছে দাঁড়িয়ে এক বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছি। হঠাৎ পেছন থেকে আমার ডাকনাম ধরে ভারিক্কি কণ্ঠের এক আদুরে সম্বোধন শুনি।
এই---এদিকে আয়, 
আমি মাথা ঘুরিয়ে বিস্মিত হই। আরে শান্তু স্যার যে।
স্যার আপনি কেমন আছেন? কোথায় আসছেন?
আমি কদমবুসি করতে আভূমি নত হই।
স্যার বললেন,
তোর কাছেই-এসেছি।

স্যারের হাতে একখানা ছোট ব্যাগ। আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। শান্তু স্যার (শাহ্ শামসুদ্দীন) নিজেই এসেছেন! আমাদের এলাকায় শান্তু স্যার নামেই তিনি প্রায় কিংবদন্তি। স্কুলে যাকে দেখলে আমরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে দৌড়ে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করতাম। সে-ই প্রবল ব্যক্তিত্ববান স্যার হলের সামনে বেঞ্চের ওপর বসে আছেন! স্যার আবার বললেন, আমি অনেকক্ষণ যাবৎ এখানে বসে আছি। সবার দিকে তাকাচ্ছিলাম। তোকে খুঁজে হয়রান হয়ে গেছি। ছয় তলায় গিয়ে দেখি তোর রুমে তালা।

শোন, একটা দুঃসংবাদ আছে। মন খারাপ করিস না কিন্তু। গতকাল তোর সবচে ছোট বোন আনোয়ারা মারা গেছে। কটিয়াদি উপজেলা হাসপাতালেই তার মৃত্যু হয়েছে। আমি অপ্রস্তুত ছিলাম। বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতন অবস্থা হলো। আমার মাথাটা চক্কর দিয়ে ওঠে। হতভম্ব হয়ে আমি শুধু একটা প্রশ্ন করি, কি হয়েছিল স্যার? আমি তো পনের দিন আগে তাকে ভালো দেখে এসেছি।

তোর বাবা আমাকে বলেছেন, ধনুষ্টংকার হয়েছিল। কিছুদিন আগে পায়ে কাঁটা বিধেঁছিল। কেউ নাকি কিছু বুঝতে পারেনি। শেষ মুহূর্তে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কি করা যাবে, মহান আল্লাহর ওপর ভরসা। যা, তুই বাড়ি থেকে একবার ঘুরে আস। 

সঙ্গে সঙ্গে আমার দু’চোখ ভরে অশ্রু নেমে আসে। হতবিহ্বল হয়ে যাই। আমার বয়স তখন ২১ বছর হবে। তবু শরীরটা অবশ হয়ে আসছিল। তবে তাৎক্ষণিক সম্বিৎ ফিরে পাই। স্যারকে বিদায় জানিয়ে আমি দৌড়িয়ে নিজের কক্ষে যাই। মনে পড়ে, সেদিন স্যারকে বলতেও পারিনি তিনি কোথায় উঠবেন, কার সঙ্গে থাকবেন ইত্যাদি কুশলাদি। কালবিলম্ব না করে ছোট্ট একটি ব্যাগ নিয়ে নিচে নেমে আসি। তখনো রুমে না ফেরায় রুমমেটকেও বলা হয়নি। হল থেকে একটু হেঁটে এসে ইউনিভার্সিটি ক্লাবের বিপরীত দিক থেকে রিকশা নিই। রিকশায় বসে ভাবছিলাম, শান্তু স্যার আমাকে সত্যিই সন্তানতুল্য স্নেহ করেন, এটা কেবল একটু ভালো ছাত্র ছিলাম তা বলেই নয়। মনে পড়ছিল, সেই কবে এসএসসি পরীক্ষাকালীন একজন হল পরিদর্শক শিক্ষকের সঙ্গে আমার বেশ ঝামেলা হলে স্যার কী অস্থির ও বিচলিত হয়েছিলেন।

তিনি সেই বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকের কাছে আমার হয়ে এবং আমার প্রশংসা করে খাতাটা ফেরৎ দেয়ার জন্য কতটা মিনতি করেছিলেন। পরবর্তীতে জেনেছিলাম, সেই শিক্ষক স্কুলে আমার স্যারেরও সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। যাক রাতেই সোজা কমলাপুর রেলস্টেশনে পৌঁছি এবং স্টেশন মাস্টারের মাধ্যমে জানতে পারি, আজকের মতো চট্টগ্রামগামী মাত্র দুটো ট্রেন আছে। তবে একটি ভৈরববাজার ধরবে। অন্যটি ননস্টপ ও দ্রুতগামী। আমি ভৈরববাজার পর্যন্তই যেতে চাই। কিছুক্ষণের মধ্যেই ট্রেন প্রস্তুত হলো এবং আমি একটা সিটে বসি।

৩) ট্রেনে বসে আমার খুব কান্না পাচ্ছিল। চোখ ভিজে আসছিল বারবার। আমার দু'চোখের আয়নায় ছোট বোনটার অনিন্দ্য সুন্দর মুখখানা নিরন্তর নেচে যাচ্ছিল। আহা! কী চটপটে বুদ্ধিদীপ্ত চোখ ছিল তার। আমি কিছুতেই তাকে একটা মৃত মুখের সাথে মেলাতে পারছিলাম না। ট্রেনটা সেদিন কী অদ্ভুত এবং এক ধরনের বিকট শব্দ করে চলেছিল, তা ভাবা যায় না। আমার কাছে অস্বাভাবিক ঠেকেছিল। গাছগাছালি, ঝোপঝাড়, বাঁশবাগান সবকিছু পেছনে ফেলে দানবের মতন ধাবমান ছিল এ মেইল ট্রেন। আমি অন্ধকারে জানলার শার্শিতে চোখ মেলে ধরি-ছোট বোনটার মৃত্যুর কথা ভোলার শত চেষ্টা করেও পারিনি। ঘুরে ফিরে চোখে ভাসছিল, কানে বাজছিল তার শেষ বাক্যটি “ভাইজান যাইও না মা তোমাকে খুঁজতেছে”।

এই তো মাত্র ক'দিন আগের কথা। বাড়ি থেকে ঢাকা আসার সময় মাকে সালাম করে আমি বাড়ির পেছনের রাস্তা দিয়ে বের হই। মা বুঝতে পারেনি। তিনি ভেবেছেন সামনের বড় রাস্তা দিয়ে স্টেশনে যাচ্ছি। সেদিন আনোয়ারা দৌড়ে এসে কী মায়াবী কণ্ঠে বললো, "ভাইজান, মা তোমাকে ওদিকে খুঁজতে গেছে"। তখন আমাদের বাড়ি থেকে স্টেশনে যাওয়ার দু'দিকেই পথ ছিল। আমি ফিরে এসে মা'র সঙ্গে পুনর্বার কথা বলে এসেছিলাম। মাকে বলেছিলাম, মা আমার জন্য চিন্তা করো না, কয়েক দিন বাদেই চলে আসব। এই যে ট্রেনের শব্দ শোনা যায়। মা বললেন, 'সাবধানে যাইয়ো বাবা'। এ সমস্ত কথোপকথন আর দৃশ্যপট আমাকে অনবরত  মানসিক যন্ত্রণা দিচ্ছিল। আমি শিশুদের মত অবুঝ হয়ে পড়েছিলাম। 

৪) ভৈরববাজার স্টেশনে ট্রেনটা খুব অল্প সময়ের জন্য থেমেছিল। রাত তখন ১১-৪০ মিনিট হবে। আমাকে কিশোরগঞ্জের দিকে আরও পাঁচটি স্টেশন পেরিয়ে যেতে হবে। কিশোরগঞ্জ তখনো মহকুমা শহর। বছরখানেক বাদে এটি জেলায় উন্নীত হয়। ভৈরব স্টেশন অফিসে খোঁজ নিয়ে জানলাম, আজ বিলম্বের কারণে বাহাদুরাবাদ মেইল ট্রেন একটু পরেই পৌঁছে যাবে। এটা নাকি আমার ভাগ্য। অন্যথায় সারাটি রাত ফ্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে কাটাতে হত। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনটা আসলেই আমি এতে উঠে বসি। আমাকে পঞ্চম নম্বর পার হয়ে ষষ্ঠ নম্বর স্টেশন মানিকখালিতে নামতে হবে। বসার আসন নেই। কাজেই হ্যান্ডেলে হাত রেখে সটান দাঁড়িয়ে। প্রায় ঘণ্টাখানিক পরে আমার গন্তব্য ও নির্ধারিত স্টেশনে গিয়ে নেমে যাই। মানিকখালি স্টেশনের অদূরেই আমাদের বাড়ি। পায়ে হেঁটে যখন বাড়ি পৌঁছি, ঘড়ির কাঁটায় রাত ১টার কাছাকাছি। উঠোনে দাঁড়িয়ে 'মা' বলে একবার শব্দ করতেই নিমিষে দরজাটা খুলে গেল। মা আমাকে জড়িয়ে ধরে সজোরে কেঁদে উঠলেন। বাবা বিছানার ওপর নির্বাক পাথর হয়ে বসে আছেন। বাড়ি থেকে আমার শেষবার বিদায় নেওয়ার করুণ দৃশ্যের বর্ণনা করে মা বিলাপ করছিলেন।

সে রাতটাও পোহালো। ভোরের আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে উঠলো মানুষের প্রতিদিনের পৃথিবী। সবাই যে যার মতন মিলিয়ে যাচ্ছে দিক-দিগন্তের ঠিকানায়। আমি নিভৃতে আনোয়ারার কবরের কাছে গিয়ে মনে মনে প্রার্থনা করি--হে আল্লাহ, আমার নিষ্পাপ ছোট বোনটাকে বেহেশত নসিব করুন। 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে