শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন অর্থনীতিবিদ তার নিজের দেশে, নিজের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে আদালতে বিচারাধীন শ্রম অধিকার সংক্রান্ত মামলা সমূহে ‌নিজের পক্ষে রায় আনতে বিচারকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী সচিবদের ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে 'ঢাকা লজিস্টিক এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামে এক দালাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছে।

ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে তার অনুমোদনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বেআইনি চুক্তি করেছে গ্রামীণ টেলিকম। এই ধরনের চুক্তি শুধু বেআইনিই নয়, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী এই ধরনের চুক্তি করা অপরাধমূলক কাজ। কারণ অপরাধ সংগঠনের লক্ষ্যে কোন চুক্তি করা অপরাধ। 

গ্রামীণ টেলিকমের সেই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসের উপস্থিতিতে দালাল প্রতিষ্ঠান ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস) একটি বিস্তারিত পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করে। 

লিখিতভাবে উপস্থাপিত এই প্রেজেন্টেশনে কীভাবে আদালতসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে প্রভাবিত করা যেতে পারে, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছে। গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভার অডিও রেকর্ড (ঘুষ প্রদানের চুক্তির বিষয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যসহ), দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক গ্রামীণ টেলিকমের কাছে প্রেরিত ই-মেইল এবং বোর্ড সভায় উপস্থাপিত ডিএলএসএস এর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এই প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। 

অডিওতে শোনা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনুস বোর্ড সভায় এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের সময় ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা (ঘুষ প্রদানের বিষয়সমূহ) অন্তর্ভুক্ত না করে শুধুমাত্র ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি অনুমোদনের সিদ্ধান্তটুকু কার্যবিবরণীতে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা দেন।

আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস তাদের লিখিত প্রতিবেদনে এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, ড. ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকম ইতোপূর্বে শ্রম আদালতের একজন চেয়ারম্যানকে ঘুষ প্রদান করে আসছিল। 

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীরা ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর বিধান মোতাবেক কোম্পানির নীট মুনাফার ৫% অর্থ অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল বাবদ তাদের প্রাপ্য অংশ দাবি করে আসছিল এবং সে দাবিতে কোম্পানির ১০৭ জন শ্রমিক কর্মচারীর পক্ষে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ১০৭টি মামলা দায়ের করেন। 

গ্রামীণ টেলিকম ওই মামলাসমূহ 'মেনটেইনেবল' নয় মর্মে হাইকোর্টে শতাধিক রিট পিটিশন দায়ের করে। এ সকল রিট পিটিশন হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় শ্রমিক বিদ্বেষী ড. ইউনূস ২৫/১০/২০২০ তারিখে এক নোটিশের মাধ্যমে মামলার পক্ষ ভুক্ত সকল শ্রমিককে চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন। হাইকোর্ট এই অবৈধ শ্রমিক ছাঁটাইকে স্থগিত করে ছাটাইকৃত শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ প্রদান করেন। এই কারণে ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম ধারণা করে যে, হাইকোর্ট বিভাগ থেকে তাদের মতো করে রায় পাওয়া সম্ভব হবে না। তখন তারা 'ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামক  দালাল প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে শ্রম আদালতের মামলাসমূহে তাদের পক্ষে রায় আনার নীল নকশা তৈরি করে এবং হাইকোর্টে বিচারাধীন সকল রিট পিটিশন প্রত্যাহার করে শ্রম আদালতে মামলাসমূহ শুনানির ব্যবস্থা করে।  

ড. ইউনুসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের ১৪/০৬/২০২১ তারিখে অনুষ্ঠিত ১০৪তম বোর্ড সভায় ভূতাপেক্ষ অনুমোদনের মাধ্যমে ২৫/০৫/২০২১ তারিখ থেকে বিচারক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কে প্রভাবিত করার জন্য ওই দালাল প্রতিষ্ঠানকে নিযুক্ত করে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ওই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কয়েকজন ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে আদালতের রায় পক্ষে আনার বিষয়ে দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস এর প্রস্তাবের পক্ষে মতামত দেন এবং বোর্ড সভায় এই অপরাধমূলক বেআইনি প্রস্তাব অনুমোদন করেন। 

বোর্ড সভায় গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান বলেন, “...বাংলাদেশে আইনিভাবে লড়াই করে সব যায়গায় টেকা যায় না, সে ক্ষেত্রে আমাদের দুটো জিনিস, একটা হলো 'আইআর' বলে একটা কনসালটেন্ট বাংলাদেশে কাজ করে, তারা 'ইন্টার্নাল রিলেশন্স' এর কাজ করে, স্টেক হোল্ডারস, ল', জুডিশিয়ারি, সরকারের ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পিপল, রাজনীতিবিদ এ সব মিলে তারা একটা পজিশন তৈরি করে ...” 

গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভায় প্রস্তাবনার ভূয়সী প্রশংসা করে প্রফেসর ইউনূস এটি অনুমোদন করেন। তিনি ওই প্রস্তাবনা অনুমোদনের সময় বলেন: “ এই দুটো প্রস্তাব ভালো প্রস্তাব। এ প্রস্তাব আমি স্বেচ্ছায় এনকারেজ করছি... এটা আমরা অনুমোদন করলাম। আর দ্বিতীয় বিষয় হলো এ আইটেম নিয়ে যে আলোচনা হলো তা 'অফ দা রেকর্ড'। শুধু ডিসিশন গুলো থাকবে। মিনিটস টা সংক্ষেপে হবে।"

গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে কয়েকজন বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে নীল নকশা সম্বলিত একটি প্রস্তাবনা তৈরি করে। যা ২২/০৬/২০২১ তারিখে ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসানকে পাঠায়। শুধুমাত্র এই প্রস্তাবনা তৈরির জন্য গ্রামীণ টেলিকম ডিএলএসএস'কে ৫ লাখ টাকা দেয়। ওই ই-মেইলে ডিএলএসএস উল্লেখ করেছে:

“... However, please find attached the assessment and way forward including the tentative cost which can be negotiated upon the actual involvement of the level of influence and through whom with an objective to clean the whole issue in favour of GTC (Grameen Telecom).” 

ওই প্রস্তাবনার ফাইন্ডিংস-এ ডিএলএসএস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, গ্রামীণ টেলিকম পূর্বে তাদের পক্ষে রায় আনার জন্য শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান শাহজাহান সাজুকে ঘুষ প্রদান করেছিলেন। ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমকে ই-মেইলে প্রেরিত এবং পরবর্তীতে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় উপস্থাপিত এই লিখিত ফাইন্ডিংস এ উল্লেখ করেছে: 

“ GTC (Grameen Telecom) dependency on Mr. Shahjahan, the former Chairman, Labour Court who digested the whole piece of cake alone that GTC paid time to time.” 

এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর সুস্পষ্ট বিধান থাকা সত্ত্বেও শ্রম আদালত গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের একমাত্র ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দেয়। পরবর্তীতে শ্রম আদালতের এই আদেশ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিত করে দেয়। শ্রমিক কর্মচারীরা দাবি জানিয়ে আসছিল যে, শ্রম আদালত যে রায় দিয়েছিল তা বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর বিধানের লঙ্ঘন ছিল এবং আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকারের পরিপন্থী ছিল। 

দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক উপস্থাপিত প্রস্তাবনায় গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীগণ কর্তৃক দায়েরকৃত মামলাসমূহ থেকে ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকমকে রেহাই দেওয়ার জন্য এবং শ্রমিকদের তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার জন্য একটি 'ওয়ে ফরওয়ার্ড' (Way Forward) তৈরি করে যেখানে তারা উল্লেখ করেছে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা-মন্ত্রী-সচিব এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহায়তায় মাত্র ১৩.৮০ কোটি টাকার বিনিময়ে বিদ্যমান সকল সমস্যা সমাধান করবেন। ১৩. ৮০ কোটি টাকার এই প্যাকেজ মূলত একটি ঘুষের প্যাকেজ। বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের অনুমোদনে গ্রামীণ টেলিকম এই ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছিল। 

ডিএলএসএস তার প্রতিবেদনে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি তালিকা ছবিসহ উপস্থাপন করেছে। ওই প্রতিবেদনে তারা সংশ্লিষ্ট মামলাসমূহ শ্রম আদালতে এনে নিজেদের পক্ষে রায় আনার একটি স্ট্রাটেজি তৈরি করে যেটি প্রতিবেদনে তারা “Top Down Approach” হিসেবে উল্লেখ করে: 

“We will engage with Minister personally and through our liaison to brief and condition her Majesty Honorable Labour Minister. 
Will condition the Labour secretariat. 
Will condition Inspector General of Factories (IGF) 
Will Condition Labour Director 
Will Convince Labour Leaders in one to one session since they are our committee members in different forum 
Engage Ministry to device an exit package” 

'শান্তিতে নোবেল জয়ী' ড. ইউনূস তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে একটি দালাল চক্রের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার একটি চুক্তি করেছিল। যা ছিল সম্পূর্ণ বেআইনি ও অপরাধমূলক কাজ। তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাৎ ও লুটপাট, শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের মত মানবাধিকার লঙ্ঘন, ঘুষ প্রদান ও ঘুষ প্রদানের জন্য চুক্তি সম্পাদন, দেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে বিদেশে লবিস্টের মাধ্যমে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং কোম্পানি আইনসহ অপরাপর আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চলে ব্যাপক স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও বেআইনি কর্মকাণ্ড। ড. ইউনূসের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ন্যায় বিচারের স্বার্থে তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষ্যে এই ধরনের ভণ্ড ও দেশবিরোধী ব্যক্তির বিচার হওয়া প্রয়োজন। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে