শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন অর্থনীতিবিদ তার নিজের দেশে, নিজের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে আদালতে বিচারাধীন শ্রম অধিকার সংক্রান্ত মামলা সমূহে ‌নিজের পক্ষে রায় আনতে বিচারকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী সচিবদের ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে 'ঢাকা লজিস্টিক এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামে এক দালাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছে।

ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে তার অনুমোদনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বেআইনি চুক্তি করেছে গ্রামীণ টেলিকম। এই ধরনের চুক্তি শুধু বেআইনিই নয়, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী এই ধরনের চুক্তি করা অপরাধমূলক কাজ। কারণ অপরাধ সংগঠনের লক্ষ্যে কোন চুক্তি করা অপরাধ। 

গ্রামীণ টেলিকমের সেই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসের উপস্থিতিতে দালাল প্রতিষ্ঠান ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস) একটি বিস্তারিত পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করে। 

লিখিতভাবে উপস্থাপিত এই প্রেজেন্টেশনে কীভাবে আদালতসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে প্রভাবিত করা যেতে পারে, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছে। গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভার অডিও রেকর্ড (ঘুষ প্রদানের চুক্তির বিষয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যসহ), দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক গ্রামীণ টেলিকমের কাছে প্রেরিত ই-মেইল এবং বোর্ড সভায় উপস্থাপিত ডিএলএসএস এর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এই প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। 

অডিওতে শোনা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনুস বোর্ড সভায় এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের সময় ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা (ঘুষ প্রদানের বিষয়সমূহ) অন্তর্ভুক্ত না করে শুধুমাত্র ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি অনুমোদনের সিদ্ধান্তটুকু কার্যবিবরণীতে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা দেন।

আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস তাদের লিখিত প্রতিবেদনে এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, ড. ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকম ইতোপূর্বে শ্রম আদালতের একজন চেয়ারম্যানকে ঘুষ প্রদান করে আসছিল। 

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীরা ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর বিধান মোতাবেক কোম্পানির নীট মুনাফার ৫% অর্থ অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল বাবদ তাদের প্রাপ্য অংশ দাবি করে আসছিল এবং সে দাবিতে কোম্পানির ১০৭ জন শ্রমিক কর্মচারীর পক্ষে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ১০৭টি মামলা দায়ের করেন। 

গ্রামীণ টেলিকম ওই মামলাসমূহ 'মেনটেইনেবল' নয় মর্মে হাইকোর্টে শতাধিক রিট পিটিশন দায়ের করে। এ সকল রিট পিটিশন হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় শ্রমিক বিদ্বেষী ড. ইউনূস ২৫/১০/২০২০ তারিখে এক নোটিশের মাধ্যমে মামলার পক্ষ ভুক্ত সকল শ্রমিককে চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন। হাইকোর্ট এই অবৈধ শ্রমিক ছাঁটাইকে স্থগিত করে ছাটাইকৃত শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ প্রদান করেন। এই কারণে ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম ধারণা করে যে, হাইকোর্ট বিভাগ থেকে তাদের মতো করে রায় পাওয়া সম্ভব হবে না। তখন তারা 'ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামক  দালাল প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে শ্রম আদালতের মামলাসমূহে তাদের পক্ষে রায় আনার নীল নকশা তৈরি করে এবং হাইকোর্টে বিচারাধীন সকল রিট পিটিশন প্রত্যাহার করে শ্রম আদালতে মামলাসমূহ শুনানির ব্যবস্থা করে।  

ড. ইউনুসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের ১৪/০৬/২০২১ তারিখে অনুষ্ঠিত ১০৪তম বোর্ড সভায় ভূতাপেক্ষ অনুমোদনের মাধ্যমে ২৫/০৫/২০২১ তারিখ থেকে বিচারক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কে প্রভাবিত করার জন্য ওই দালাল প্রতিষ্ঠানকে নিযুক্ত করে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ওই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কয়েকজন ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে আদালতের রায় পক্ষে আনার বিষয়ে দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস এর প্রস্তাবের পক্ষে মতামত দেন এবং বোর্ড সভায় এই অপরাধমূলক বেআইনি প্রস্তাব অনুমোদন করেন। 

বোর্ড সভায় গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান বলেন, “...বাংলাদেশে আইনিভাবে লড়াই করে সব যায়গায় টেকা যায় না, সে ক্ষেত্রে আমাদের দুটো জিনিস, একটা হলো 'আইআর' বলে একটা কনসালটেন্ট বাংলাদেশে কাজ করে, তারা 'ইন্টার্নাল রিলেশন্স' এর কাজ করে, স্টেক হোল্ডারস, ল', জুডিশিয়ারি, সরকারের ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পিপল, রাজনীতিবিদ এ সব মিলে তারা একটা পজিশন তৈরি করে ...” 

গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভায় প্রস্তাবনার ভূয়সী প্রশংসা করে প্রফেসর ইউনূস এটি অনুমোদন করেন। তিনি ওই প্রস্তাবনা অনুমোদনের সময় বলেন: “ এই দুটো প্রস্তাব ভালো প্রস্তাব। এ প্রস্তাব আমি স্বেচ্ছায় এনকারেজ করছি... এটা আমরা অনুমোদন করলাম। আর দ্বিতীয় বিষয় হলো এ আইটেম নিয়ে যে আলোচনা হলো তা 'অফ দা রেকর্ড'। শুধু ডিসিশন গুলো থাকবে। মিনিটস টা সংক্ষেপে হবে।"

গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে কয়েকজন বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে নীল নকশা সম্বলিত একটি প্রস্তাবনা তৈরি করে। যা ২২/০৬/২০২১ তারিখে ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসানকে পাঠায়। শুধুমাত্র এই প্রস্তাবনা তৈরির জন্য গ্রামীণ টেলিকম ডিএলএসএস'কে ৫ লাখ টাকা দেয়। ওই ই-মেইলে ডিএলএসএস উল্লেখ করেছে:

“... However, please find attached the assessment and way forward including the tentative cost which can be negotiated upon the actual involvement of the level of influence and through whom with an objective to clean the whole issue in favour of GTC (Grameen Telecom).” 

ওই প্রস্তাবনার ফাইন্ডিংস-এ ডিএলএসএস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, গ্রামীণ টেলিকম পূর্বে তাদের পক্ষে রায় আনার জন্য শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান শাহজাহান সাজুকে ঘুষ প্রদান করেছিলেন। ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমকে ই-মেইলে প্রেরিত এবং পরবর্তীতে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় উপস্থাপিত এই লিখিত ফাইন্ডিংস এ উল্লেখ করেছে: 

“ GTC (Grameen Telecom) dependency on Mr. Shahjahan, the former Chairman, Labour Court who digested the whole piece of cake alone that GTC paid time to time.” 

এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর সুস্পষ্ট বিধান থাকা সত্ত্বেও শ্রম আদালত গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের একমাত্র ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দেয়। পরবর্তীতে শ্রম আদালতের এই আদেশ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিত করে দেয়। শ্রমিক কর্মচারীরা দাবি জানিয়ে আসছিল যে, শ্রম আদালত যে রায় দিয়েছিল তা বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর বিধানের লঙ্ঘন ছিল এবং আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকারের পরিপন্থী ছিল। 

দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক উপস্থাপিত প্রস্তাবনায় গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীগণ কর্তৃক দায়েরকৃত মামলাসমূহ থেকে ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকমকে রেহাই দেওয়ার জন্য এবং শ্রমিকদের তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার জন্য একটি 'ওয়ে ফরওয়ার্ড' (Way Forward) তৈরি করে যেখানে তারা উল্লেখ করেছে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা-মন্ত্রী-সচিব এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহায়তায় মাত্র ১৩.৮০ কোটি টাকার বিনিময়ে বিদ্যমান সকল সমস্যা সমাধান করবেন। ১৩. ৮০ কোটি টাকার এই প্যাকেজ মূলত একটি ঘুষের প্যাকেজ। বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের অনুমোদনে গ্রামীণ টেলিকম এই ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছিল। 

ডিএলএসএস তার প্রতিবেদনে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি তালিকা ছবিসহ উপস্থাপন করেছে। ওই প্রতিবেদনে তারা সংশ্লিষ্ট মামলাসমূহ শ্রম আদালতে এনে নিজেদের পক্ষে রায় আনার একটি স্ট্রাটেজি তৈরি করে যেটি প্রতিবেদনে তারা “Top Down Approach” হিসেবে উল্লেখ করে: 

“We will engage with Minister personally and through our liaison to brief and condition her Majesty Honorable Labour Minister. 
Will condition the Labour secretariat. 
Will condition Inspector General of Factories (IGF) 
Will Condition Labour Director 
Will Convince Labour Leaders in one to one session since they are our committee members in different forum 
Engage Ministry to device an exit package” 

'শান্তিতে নোবেল জয়ী' ড. ইউনূস তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে একটি দালাল চক্রের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার একটি চুক্তি করেছিল। যা ছিল সম্পূর্ণ বেআইনি ও অপরাধমূলক কাজ। তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাৎ ও লুটপাট, শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের মত মানবাধিকার লঙ্ঘন, ঘুষ প্রদান ও ঘুষ প্রদানের জন্য চুক্তি সম্পাদন, দেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে বিদেশে লবিস্টের মাধ্যমে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং কোম্পানি আইনসহ অপরাপর আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চলে ব্যাপক স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও বেআইনি কর্মকাণ্ড। ড. ইউনূসের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ন্যায় বিচারের স্বার্থে তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষ্যে এই ধরনের ভণ্ড ও দেশবিরোধী ব্যক্তির বিচার হওয়া প্রয়োজন। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা