শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন অর্থনীতিবিদ তার নিজের দেশে, নিজের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে আদালতে বিচারাধীন শ্রম অধিকার সংক্রান্ত মামলা সমূহে ‌নিজের পক্ষে রায় আনতে বিচারকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী সচিবদের ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে 'ঢাকা লজিস্টিক এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামে এক দালাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছে।

ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে তার অনুমোদনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বেআইনি চুক্তি করেছে গ্রামীণ টেলিকম। এই ধরনের চুক্তি শুধু বেআইনিই নয়, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী এই ধরনের চুক্তি করা অপরাধমূলক কাজ। কারণ অপরাধ সংগঠনের লক্ষ্যে কোন চুক্তি করা অপরাধ। 

গ্রামীণ টেলিকমের সেই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসের উপস্থিতিতে দালাল প্রতিষ্ঠান ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস) একটি বিস্তারিত পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করে। 

লিখিতভাবে উপস্থাপিত এই প্রেজেন্টেশনে কীভাবে আদালতসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে প্রভাবিত করা যেতে পারে, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছে। গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভার অডিও রেকর্ড (ঘুষ প্রদানের চুক্তির বিষয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যসহ), দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক গ্রামীণ টেলিকমের কাছে প্রেরিত ই-মেইল এবং বোর্ড সভায় উপস্থাপিত ডিএলএসএস এর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এই প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। 

অডিওতে শোনা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনুস বোর্ড সভায় এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের সময় ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা (ঘুষ প্রদানের বিষয়সমূহ) অন্তর্ভুক্ত না করে শুধুমাত্র ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি অনুমোদনের সিদ্ধান্তটুকু কার্যবিবরণীতে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা দেন।

আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস তাদের লিখিত প্রতিবেদনে এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, ড. ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকম ইতোপূর্বে শ্রম আদালতের একজন চেয়ারম্যানকে ঘুষ প্রদান করে আসছিল। 

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীরা ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর বিধান মোতাবেক কোম্পানির নীট মুনাফার ৫% অর্থ অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল বাবদ তাদের প্রাপ্য অংশ দাবি করে আসছিল এবং সে দাবিতে কোম্পানির ১০৭ জন শ্রমিক কর্মচারীর পক্ষে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ১০৭টি মামলা দায়ের করেন। 

গ্রামীণ টেলিকম ওই মামলাসমূহ 'মেনটেইনেবল' নয় মর্মে হাইকোর্টে শতাধিক রিট পিটিশন দায়ের করে। এ সকল রিট পিটিশন হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় শ্রমিক বিদ্বেষী ড. ইউনূস ২৫/১০/২০২০ তারিখে এক নোটিশের মাধ্যমে মামলার পক্ষ ভুক্ত সকল শ্রমিককে চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন। হাইকোর্ট এই অবৈধ শ্রমিক ছাঁটাইকে স্থগিত করে ছাটাইকৃত শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ প্রদান করেন। এই কারণে ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম ধারণা করে যে, হাইকোর্ট বিভাগ থেকে তাদের মতো করে রায় পাওয়া সম্ভব হবে না। তখন তারা 'ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামক  দালাল প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে শ্রম আদালতের মামলাসমূহে তাদের পক্ষে রায় আনার নীল নকশা তৈরি করে এবং হাইকোর্টে বিচারাধীন সকল রিট পিটিশন প্রত্যাহার করে শ্রম আদালতে মামলাসমূহ শুনানির ব্যবস্থা করে।  

ড. ইউনুসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের ১৪/০৬/২০২১ তারিখে অনুষ্ঠিত ১০৪তম বোর্ড সভায় ভূতাপেক্ষ অনুমোদনের মাধ্যমে ২৫/০৫/২০২১ তারিখ থেকে বিচারক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কে প্রভাবিত করার জন্য ওই দালাল প্রতিষ্ঠানকে নিযুক্ত করে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ওই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কয়েকজন ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে আদালতের রায় পক্ষে আনার বিষয়ে দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস এর প্রস্তাবের পক্ষে মতামত দেন এবং বোর্ড সভায় এই অপরাধমূলক বেআইনি প্রস্তাব অনুমোদন করেন। 

বোর্ড সভায় গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান বলেন, “...বাংলাদেশে আইনিভাবে লড়াই করে সব যায়গায় টেকা যায় না, সে ক্ষেত্রে আমাদের দুটো জিনিস, একটা হলো 'আইআর' বলে একটা কনসালটেন্ট বাংলাদেশে কাজ করে, তারা 'ইন্টার্নাল রিলেশন্স' এর কাজ করে, স্টেক হোল্ডারস, ল', জুডিশিয়ারি, সরকারের ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পিপল, রাজনীতিবিদ এ সব মিলে তারা একটা পজিশন তৈরি করে ...” 

গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভায় প্রস্তাবনার ভূয়সী প্রশংসা করে প্রফেসর ইউনূস এটি অনুমোদন করেন। তিনি ওই প্রস্তাবনা অনুমোদনের সময় বলেন: “ এই দুটো প্রস্তাব ভালো প্রস্তাব। এ প্রস্তাব আমি স্বেচ্ছায় এনকারেজ করছি... এটা আমরা অনুমোদন করলাম। আর দ্বিতীয় বিষয় হলো এ আইটেম নিয়ে যে আলোচনা হলো তা 'অফ দা রেকর্ড'। শুধু ডিসিশন গুলো থাকবে। মিনিটস টা সংক্ষেপে হবে।"

গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে কয়েকজন বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে নীল নকশা সম্বলিত একটি প্রস্তাবনা তৈরি করে। যা ২২/০৬/২০২১ তারিখে ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসানকে পাঠায়। শুধুমাত্র এই প্রস্তাবনা তৈরির জন্য গ্রামীণ টেলিকম ডিএলএসএস'কে ৫ লাখ টাকা দেয়। ওই ই-মেইলে ডিএলএসএস উল্লেখ করেছে:

“... However, please find attached the assessment and way forward including the tentative cost which can be negotiated upon the actual involvement of the level of influence and through whom with an objective to clean the whole issue in favour of GTC (Grameen Telecom).” 

ওই প্রস্তাবনার ফাইন্ডিংস-এ ডিএলএসএস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, গ্রামীণ টেলিকম পূর্বে তাদের পক্ষে রায় আনার জন্য শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান শাহজাহান সাজুকে ঘুষ প্রদান করেছিলেন। ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমকে ই-মেইলে প্রেরিত এবং পরবর্তীতে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় উপস্থাপিত এই লিখিত ফাইন্ডিংস এ উল্লেখ করেছে: 

“ GTC (Grameen Telecom) dependency on Mr. Shahjahan, the former Chairman, Labour Court who digested the whole piece of cake alone that GTC paid time to time.” 

এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর সুস্পষ্ট বিধান থাকা সত্ত্বেও শ্রম আদালত গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের একমাত্র ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দেয়। পরবর্তীতে শ্রম আদালতের এই আদেশ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিত করে দেয়। শ্রমিক কর্মচারীরা দাবি জানিয়ে আসছিল যে, শ্রম আদালত যে রায় দিয়েছিল তা বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর বিধানের লঙ্ঘন ছিল এবং আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকারের পরিপন্থী ছিল। 

দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক উপস্থাপিত প্রস্তাবনায় গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীগণ কর্তৃক দায়েরকৃত মামলাসমূহ থেকে ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকমকে রেহাই দেওয়ার জন্য এবং শ্রমিকদের তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার জন্য একটি 'ওয়ে ফরওয়ার্ড' (Way Forward) তৈরি করে যেখানে তারা উল্লেখ করেছে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা-মন্ত্রী-সচিব এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহায়তায় মাত্র ১৩.৮০ কোটি টাকার বিনিময়ে বিদ্যমান সকল সমস্যা সমাধান করবেন। ১৩. ৮০ কোটি টাকার এই প্যাকেজ মূলত একটি ঘুষের প্যাকেজ। বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের অনুমোদনে গ্রামীণ টেলিকম এই ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছিল। 

ডিএলএসএস তার প্রতিবেদনে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি তালিকা ছবিসহ উপস্থাপন করেছে। ওই প্রতিবেদনে তারা সংশ্লিষ্ট মামলাসমূহ শ্রম আদালতে এনে নিজেদের পক্ষে রায় আনার একটি স্ট্রাটেজি তৈরি করে যেটি প্রতিবেদনে তারা “Top Down Approach” হিসেবে উল্লেখ করে: 

“We will engage with Minister personally and through our liaison to brief and condition her Majesty Honorable Labour Minister. 
Will condition the Labour secretariat. 
Will condition Inspector General of Factories (IGF) 
Will Condition Labour Director 
Will Convince Labour Leaders in one to one session since they are our committee members in different forum 
Engage Ministry to device an exit package” 

'শান্তিতে নোবেল জয়ী' ড. ইউনূস তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে একটি দালাল চক্রের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার একটি চুক্তি করেছিল। যা ছিল সম্পূর্ণ বেআইনি ও অপরাধমূলক কাজ। তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাৎ ও লুটপাট, শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের মত মানবাধিকার লঙ্ঘন, ঘুষ প্রদান ও ঘুষ প্রদানের জন্য চুক্তি সম্পাদন, দেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে বিদেশে লবিস্টের মাধ্যমে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং কোম্পানি আইনসহ অপরাপর আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চলে ব্যাপক স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও বেআইনি কর্মকাণ্ড। ড. ইউনূসের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ন্যায় বিচারের স্বার্থে তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষ্যে এই ধরনের ভণ্ড ও দেশবিরোধী ব্যক্তির বিচার হওয়া প্রয়োজন। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে