শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন অর্থনীতিবিদ তার নিজের দেশে, নিজের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে আদালতে বিচারাধীন শ্রম অধিকার সংক্রান্ত মামলা সমূহে ‌নিজের পক্ষে রায় আনতে বিচারকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী সচিবদের ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে 'ঢাকা লজিস্টিক এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামে এক দালাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছে।

ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে তার অনুমোদনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বেআইনি চুক্তি করেছে গ্রামীণ টেলিকম। এই ধরনের চুক্তি শুধু বেআইনিই নয়, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী এই ধরনের চুক্তি করা অপরাধমূলক কাজ। কারণ অপরাধ সংগঠনের লক্ষ্যে কোন চুক্তি করা অপরাধ। 

গ্রামীণ টেলিকমের সেই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসের উপস্থিতিতে দালাল প্রতিষ্ঠান ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস) একটি বিস্তারিত পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করে। 

লিখিতভাবে উপস্থাপিত এই প্রেজেন্টেশনে কীভাবে আদালতসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে প্রভাবিত করা যেতে পারে, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছে। গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভার অডিও রেকর্ড (ঘুষ প্রদানের চুক্তির বিষয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যসহ), দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক গ্রামীণ টেলিকমের কাছে প্রেরিত ই-মেইল এবং বোর্ড সভায় উপস্থাপিত ডিএলএসএস এর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এই প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। 

অডিওতে শোনা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনুস বোর্ড সভায় এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের সময় ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা (ঘুষ প্রদানের বিষয়সমূহ) অন্তর্ভুক্ত না করে শুধুমাত্র ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি অনুমোদনের সিদ্ধান্তটুকু কার্যবিবরণীতে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা দেন।

আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস তাদের লিখিত প্রতিবেদনে এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, ড. ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকম ইতোপূর্বে শ্রম আদালতের একজন চেয়ারম্যানকে ঘুষ প্রদান করে আসছিল। 

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীরা ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর বিধান মোতাবেক কোম্পানির নীট মুনাফার ৫% অর্থ অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল বাবদ তাদের প্রাপ্য অংশ দাবি করে আসছিল এবং সে দাবিতে কোম্পানির ১০৭ জন শ্রমিক কর্মচারীর পক্ষে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ১০৭টি মামলা দায়ের করেন। 

গ্রামীণ টেলিকম ওই মামলাসমূহ 'মেনটেইনেবল' নয় মর্মে হাইকোর্টে শতাধিক রিট পিটিশন দায়ের করে। এ সকল রিট পিটিশন হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় শ্রমিক বিদ্বেষী ড. ইউনূস ২৫/১০/২০২০ তারিখে এক নোটিশের মাধ্যমে মামলার পক্ষ ভুক্ত সকল শ্রমিককে চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন। হাইকোর্ট এই অবৈধ শ্রমিক ছাঁটাইকে স্থগিত করে ছাটাইকৃত শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ প্রদান করেন। এই কারণে ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম ধারণা করে যে, হাইকোর্ট বিভাগ থেকে তাদের মতো করে রায় পাওয়া সম্ভব হবে না। তখন তারা 'ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামক  দালাল প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে শ্রম আদালতের মামলাসমূহে তাদের পক্ষে রায় আনার নীল নকশা তৈরি করে এবং হাইকোর্টে বিচারাধীন সকল রিট পিটিশন প্রত্যাহার করে শ্রম আদালতে মামলাসমূহ শুনানির ব্যবস্থা করে।  

ড. ইউনুসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের ১৪/০৬/২০২১ তারিখে অনুষ্ঠিত ১০৪তম বোর্ড সভায় ভূতাপেক্ষ অনুমোদনের মাধ্যমে ২৫/০৫/২০২১ তারিখ থেকে বিচারক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কে প্রভাবিত করার জন্য ওই দালাল প্রতিষ্ঠানকে নিযুক্ত করে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ওই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কয়েকজন ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে আদালতের রায় পক্ষে আনার বিষয়ে দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস এর প্রস্তাবের পক্ষে মতামত দেন এবং বোর্ড সভায় এই অপরাধমূলক বেআইনি প্রস্তাব অনুমোদন করেন। 

বোর্ড সভায় গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান বলেন, “...বাংলাদেশে আইনিভাবে লড়াই করে সব যায়গায় টেকা যায় না, সে ক্ষেত্রে আমাদের দুটো জিনিস, একটা হলো 'আইআর' বলে একটা কনসালটেন্ট বাংলাদেশে কাজ করে, তারা 'ইন্টার্নাল রিলেশন্স' এর কাজ করে, স্টেক হোল্ডারস, ল', জুডিশিয়ারি, সরকারের ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পিপল, রাজনীতিবিদ এ সব মিলে তারা একটা পজিশন তৈরি করে ...” 

গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভায় প্রস্তাবনার ভূয়সী প্রশংসা করে প্রফেসর ইউনূস এটি অনুমোদন করেন। তিনি ওই প্রস্তাবনা অনুমোদনের সময় বলেন: “ এই দুটো প্রস্তাব ভালো প্রস্তাব। এ প্রস্তাব আমি স্বেচ্ছায় এনকারেজ করছি... এটা আমরা অনুমোদন করলাম। আর দ্বিতীয় বিষয় হলো এ আইটেম নিয়ে যে আলোচনা হলো তা 'অফ দা রেকর্ড'। শুধু ডিসিশন গুলো থাকবে। মিনিটস টা সংক্ষেপে হবে।"

গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে কয়েকজন বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে নীল নকশা সম্বলিত একটি প্রস্তাবনা তৈরি করে। যা ২২/০৬/২০২১ তারিখে ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসানকে পাঠায়। শুধুমাত্র এই প্রস্তাবনা তৈরির জন্য গ্রামীণ টেলিকম ডিএলএসএস'কে ৫ লাখ টাকা দেয়। ওই ই-মেইলে ডিএলএসএস উল্লেখ করেছে:

“... However, please find attached the assessment and way forward including the tentative cost which can be negotiated upon the actual involvement of the level of influence and through whom with an objective to clean the whole issue in favour of GTC (Grameen Telecom).” 

ওই প্রস্তাবনার ফাইন্ডিংস-এ ডিএলএসএস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, গ্রামীণ টেলিকম পূর্বে তাদের পক্ষে রায় আনার জন্য শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান শাহজাহান সাজুকে ঘুষ প্রদান করেছিলেন। ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমকে ই-মেইলে প্রেরিত এবং পরবর্তীতে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় উপস্থাপিত এই লিখিত ফাইন্ডিংস এ উল্লেখ করেছে: 

“ GTC (Grameen Telecom) dependency on Mr. Shahjahan, the former Chairman, Labour Court who digested the whole piece of cake alone that GTC paid time to time.” 

এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর সুস্পষ্ট বিধান থাকা সত্ত্বেও শ্রম আদালত গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের একমাত্র ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দেয়। পরবর্তীতে শ্রম আদালতের এই আদেশ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিত করে দেয়। শ্রমিক কর্মচারীরা দাবি জানিয়ে আসছিল যে, শ্রম আদালত যে রায় দিয়েছিল তা বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর বিধানের লঙ্ঘন ছিল এবং আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকারের পরিপন্থী ছিল। 

দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক উপস্থাপিত প্রস্তাবনায় গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীগণ কর্তৃক দায়েরকৃত মামলাসমূহ থেকে ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকমকে রেহাই দেওয়ার জন্য এবং শ্রমিকদের তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার জন্য একটি 'ওয়ে ফরওয়ার্ড' (Way Forward) তৈরি করে যেখানে তারা উল্লেখ করেছে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা-মন্ত্রী-সচিব এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহায়তায় মাত্র ১৩.৮০ কোটি টাকার বিনিময়ে বিদ্যমান সকল সমস্যা সমাধান করবেন। ১৩. ৮০ কোটি টাকার এই প্যাকেজ মূলত একটি ঘুষের প্যাকেজ। বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের অনুমোদনে গ্রামীণ টেলিকম এই ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছিল। 

ডিএলএসএস তার প্রতিবেদনে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি তালিকা ছবিসহ উপস্থাপন করেছে। ওই প্রতিবেদনে তারা সংশ্লিষ্ট মামলাসমূহ শ্রম আদালতে এনে নিজেদের পক্ষে রায় আনার একটি স্ট্রাটেজি তৈরি করে যেটি প্রতিবেদনে তারা “Top Down Approach” হিসেবে উল্লেখ করে: 

“We will engage with Minister personally and through our liaison to brief and condition her Majesty Honorable Labour Minister. 
Will condition the Labour secretariat. 
Will condition Inspector General of Factories (IGF) 
Will Condition Labour Director 
Will Convince Labour Leaders in one to one session since they are our committee members in different forum 
Engage Ministry to device an exit package” 

'শান্তিতে নোবেল জয়ী' ড. ইউনূস তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে একটি দালাল চক্রের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার একটি চুক্তি করেছিল। যা ছিল সম্পূর্ণ বেআইনি ও অপরাধমূলক কাজ। তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাৎ ও লুটপাট, শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের মত মানবাধিকার লঙ্ঘন, ঘুষ প্রদান ও ঘুষ প্রদানের জন্য চুক্তি সম্পাদন, দেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে বিদেশে লবিস্টের মাধ্যমে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং কোম্পানি আইনসহ অপরাপর আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চলে ব্যাপক স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও বেআইনি কর্মকাণ্ড। ড. ইউনূসের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ন্যায় বিচারের স্বার্থে তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষ্যে এই ধরনের ভণ্ড ও দেশবিরোধী ব্যক্তির বিচার হওয়া প্রয়োজন। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

৩২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম