শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন অর্থনীতিবিদ তার নিজের দেশে, নিজের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে আদালতে বিচারাধীন শ্রম অধিকার সংক্রান্ত মামলা সমূহে ‌নিজের পক্ষে রায় আনতে বিচারকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী সচিবদের ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে 'ঢাকা লজিস্টিক এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামে এক দালাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছে।

ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে তার অনুমোদনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বেআইনি চুক্তি করেছে গ্রামীণ টেলিকম। এই ধরনের চুক্তি শুধু বেআইনিই নয়, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী এই ধরনের চুক্তি করা অপরাধমূলক কাজ। কারণ অপরাধ সংগঠনের লক্ষ্যে কোন চুক্তি করা অপরাধ। 

গ্রামীণ টেলিকমের সেই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসের উপস্থিতিতে দালাল প্রতিষ্ঠান ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস) একটি বিস্তারিত পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করে। 

লিখিতভাবে উপস্থাপিত এই প্রেজেন্টেশনে কীভাবে আদালতসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে প্রভাবিত করা যেতে পারে, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছে। গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভার অডিও রেকর্ড (ঘুষ প্রদানের চুক্তির বিষয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যসহ), দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক গ্রামীণ টেলিকমের কাছে প্রেরিত ই-মেইল এবং বোর্ড সভায় উপস্থাপিত ডিএলএসএস এর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এই প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। 

অডিওতে শোনা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনুস বোর্ড সভায় এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের সময় ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা (ঘুষ প্রদানের বিষয়সমূহ) অন্তর্ভুক্ত না করে শুধুমাত্র ডিএলএসএস এর সঙ্গে চুক্তি অনুমোদনের সিদ্ধান্তটুকু কার্যবিবরণীতে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা দেন।

আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস তাদের লিখিত প্রতিবেদনে এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, ড. ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকম ইতোপূর্বে শ্রম আদালতের একজন চেয়ারম্যানকে ঘুষ প্রদান করে আসছিল। 

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীরা ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর বিধান মোতাবেক কোম্পানির নীট মুনাফার ৫% অর্থ অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল বাবদ তাদের প্রাপ্য অংশ দাবি করে আসছিল এবং সে দাবিতে কোম্পানির ১০৭ জন শ্রমিক কর্মচারীর পক্ষে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ১০৭টি মামলা দায়ের করেন। 

গ্রামীণ টেলিকম ওই মামলাসমূহ 'মেনটেইনেবল' নয় মর্মে হাইকোর্টে শতাধিক রিট পিটিশন দায়ের করে। এ সকল রিট পিটিশন হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় শ্রমিক বিদ্বেষী ড. ইউনূস ২৫/১০/২০২০ তারিখে এক নোটিশের মাধ্যমে মামলার পক্ষ ভুক্ত সকল শ্রমিককে চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন। হাইকোর্ট এই অবৈধ শ্রমিক ছাঁটাইকে স্থগিত করে ছাটাইকৃত শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ প্রদান করেন। এই কারণে ড. ইউনূসের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম ধারণা করে যে, হাইকোর্ট বিভাগ থেকে তাদের মতো করে রায় পাওয়া সম্ভব হবে না। তখন তারা 'ঢাকা লজিস্টিকস এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (ডিএলএসএস)' নামক  দালাল প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে শ্রম আদালতের মামলাসমূহে তাদের পক্ষে রায় আনার নীল নকশা তৈরি করে এবং হাইকোর্টে বিচারাধীন সকল রিট পিটিশন প্রত্যাহার করে শ্রম আদালতে মামলাসমূহ শুনানির ব্যবস্থা করে।  

ড. ইউনুসের সভাপতিত্বে গ্রামীণ টেলিকমের ১৪/০৬/২০২১ তারিখে অনুষ্ঠিত ১০৪তম বোর্ড সভায় ভূতাপেক্ষ অনুমোদনের মাধ্যমে ২৫/০৫/২০২১ তারিখ থেকে বিচারক এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কে প্রভাবিত করার জন্য ওই দালাল প্রতিষ্ঠানকে নিযুক্ত করে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ওই বোর্ড সভায় ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কয়েকজন ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে আদালতের রায় পক্ষে আনার বিষয়ে দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস এর প্রস্তাবের পক্ষে মতামত দেন এবং বোর্ড সভায় এই অপরাধমূলক বেআইনি প্রস্তাব অনুমোদন করেন। 

বোর্ড সভায় গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান বলেন, “...বাংলাদেশে আইনিভাবে লড়াই করে সব যায়গায় টেকা যায় না, সে ক্ষেত্রে আমাদের দুটো জিনিস, একটা হলো 'আইআর' বলে একটা কনসালটেন্ট বাংলাদেশে কাজ করে, তারা 'ইন্টার্নাল রিলেশন্স' এর কাজ করে, স্টেক হোল্ডারস, ল', জুডিশিয়ারি, সরকারের ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পিপল, রাজনীতিবিদ এ সব মিলে তারা একটা পজিশন তৈরি করে ...” 

গ্রামীণ টেলিকমের ওই বোর্ড সভায় প্রস্তাবনার ভূয়সী প্রশংসা করে প্রফেসর ইউনূস এটি অনুমোদন করেন। তিনি ওই প্রস্তাবনা অনুমোদনের সময় বলেন: “ এই দুটো প্রস্তাব ভালো প্রস্তাব। এ প্রস্তাব আমি স্বেচ্ছায় এনকারেজ করছি... এটা আমরা অনুমোদন করলাম। আর দ্বিতীয় বিষয় হলো এ আইটেম নিয়ে যে আলোচনা হলো তা 'অফ দা রেকর্ড'। শুধু ডিসিশন গুলো থাকবে। মিনিটস টা সংক্ষেপে হবে।"

গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে কয়েকজন বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে নীল নকশা সম্বলিত একটি প্রস্তাবনা তৈরি করে। যা ২২/০৬/২০২১ তারিখে ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসানকে পাঠায়। শুধুমাত্র এই প্রস্তাবনা তৈরির জন্য গ্রামীণ টেলিকম ডিএলএসএস'কে ৫ লাখ টাকা দেয়। ওই ই-মেইলে ডিএলএসএস উল্লেখ করেছে:

“... However, please find attached the assessment and way forward including the tentative cost which can be negotiated upon the actual involvement of the level of influence and through whom with an objective to clean the whole issue in favour of GTC (Grameen Telecom).” 

ওই প্রস্তাবনার ফাইন্ডিংস-এ ডিএলএসএস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, গ্রামীণ টেলিকম পূর্বে তাদের পক্ষে রায় আনার জন্য শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান শাহজাহান সাজুকে ঘুষ প্রদান করেছিলেন। ডিএলএসএস গ্রামীণ টেলিকমকে ই-মেইলে প্রেরিত এবং পরবর্তীতে গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় উপস্থাপিত এই লিখিত ফাইন্ডিংস এ উল্লেখ করেছে: 

“ GTC (Grameen Telecom) dependency on Mr. Shahjahan, the former Chairman, Labour Court who digested the whole piece of cake alone that GTC paid time to time.” 

এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর সুস্পষ্ট বিধান থাকা সত্ত্বেও শ্রম আদালত গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের একমাত্র ট্রেড ইউনিয়নের কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দেয়। পরবর্তীতে শ্রম আদালতের এই আদেশ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিত করে দেয়। শ্রমিক কর্মচারীরা দাবি জানিয়ে আসছিল যে, শ্রম আদালত যে রায় দিয়েছিল তা বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর বিধানের লঙ্ঘন ছিল এবং আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকারের পরিপন্থী ছিল। 

দালাল প্রতিষ্ঠান ডিএলএসএস কর্তৃক উপস্থাপিত প্রস্তাবনায় গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীগণ কর্তৃক দায়েরকৃত মামলাসমূহ থেকে ইউনূস পরিচালিত গ্রামীণ টেলিকমকে রেহাই দেওয়ার জন্য এবং শ্রমিকদের তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার জন্য একটি 'ওয়ে ফরওয়ার্ড' (Way Forward) তৈরি করে যেখানে তারা উল্লেখ করেছে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা-মন্ত্রী-সচিব এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহায়তায় মাত্র ১৩.৮০ কোটি টাকার বিনিময়ে বিদ্যমান সকল সমস্যা সমাধান করবেন। ১৩. ৮০ কোটি টাকার এই প্যাকেজ মূলত একটি ঘুষের প্যাকেজ। বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের অনুমোদনে গ্রামীণ টেলিকম এই ১৩.৮০ কোটি টাকার চুক্তি করেছিল। 

ডিএলএসএস তার প্রতিবেদনে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি তালিকা ছবিসহ উপস্থাপন করেছে। ওই প্রতিবেদনে তারা সংশ্লিষ্ট মামলাসমূহ শ্রম আদালতে এনে নিজেদের পক্ষে রায় আনার একটি স্ট্রাটেজি তৈরি করে যেটি প্রতিবেদনে তারা “Top Down Approach” হিসেবে উল্লেখ করে: 

“We will engage with Minister personally and through our liaison to brief and condition her Majesty Honorable Labour Minister. 
Will condition the Labour secretariat. 
Will condition Inspector General of Factories (IGF) 
Will Condition Labour Director 
Will Convince Labour Leaders in one to one session since they are our committee members in different forum 
Engage Ministry to device an exit package” 

'শান্তিতে নোবেল জয়ী' ড. ইউনূস তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার হীন উদ্দেশ্যে বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে ঘুষ দেয়ার ঘৃণ্যতম উদ্দেশ্যে একটি দালাল চক্রের সঙ্গে ১৩.৮০ কোটি টাকার একটি চুক্তি করেছিল। যা ছিল সম্পূর্ণ বেআইনি ও অপরাধমূলক কাজ। তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাৎ ও লুটপাট, শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের মত মানবাধিকার লঙ্ঘন, ঘুষ প্রদান ও ঘুষ প্রদানের জন্য চুক্তি সম্পাদন, দেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে বিদেশে লবিস্টের মাধ্যমে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং কোম্পানি আইনসহ অপরাপর আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া তার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চলে ব্যাপক স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও বেআইনি কর্মকাণ্ড। ড. ইউনূসের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ন্যায় বিচারের স্বার্থে তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষ্যে এই ধরনের ভণ্ড ও দেশবিরোধী ব্যক্তির বিচার হওয়া প্রয়োজন। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী
হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন
তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী
বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু
অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর
আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা