শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৯, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ

শহীদ উল্লা খন্দকার
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ

বঙ্গবন্ধুর সংক্ষিপ্ত জীবনী : হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাঙালি জাতির ত্রাণকর্তা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। 

পিতা শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা মোসাম্মৎ সাহারা খাতুনের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান ছিলেন শেখ মুজিব। বাবা মা তাঁকে ডাকতেন খোকা বলে। অজপাড়াগাঁয়ের সেই খোকাই আজকের বাঙালি জাতির মহানায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। 

শৈশবেই তিনি সাধারণ মানুষের অধিকার সম্পর্কে ছিলেন সচেতন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন সাধারণ মানুষের ন্যায্য দাবি, অধিকার আদায়ে রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। তাই স্কুল জীবনেই তিনি রাজনীতি শুরু করেন এবং সান্নিধ্য লাভ করেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো মহান নেতাদের এবং দাবি জানান ছাত্রদের অধিকার প্রতিষ্ঠার। 

১৯৪৭-১৯৭১ পর্যন্ত প্রতিদিনই ছিল তার কঠিন সংগ্রামের জীবন। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য তিনি নিরলস সংগ্রাম করে গিয়েছেন। এ সংগ্রামের পথ মোটেও সহজ ছিল না। সাধারণ মানুষের অধিকার আদায় করতে গিয়ে তার স্বল্প জীবনের অধিকাংশ সময়ই কেটে গেছে জেলখানার অন্ধকারে। তবুও মানুষের কথা তিনি ভোলেননি। সংগ্রামের পথ থেকে তিনি সরে আসেননি। আপসহীন চিত্তে সারাজীবন উৎসর্গ করে গিয়েছেন মানুষের জন্য। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বঙ্গবন্ধুর জীবনে জনগণই ছিলেন অন্তপ্রাণ। কথায় কথায় তিনি বলতেন আমার মানুষ, আমার বাঙালি, আমার গরিব দুঃখী অর্থাৎ এদেশের প্রতিটি মানুষকে তিনি নিজের অন্তরে ঠাঁই দিয়েছেন। 

জনগণের মুখে হাসি ফুটানোই ছিল তাঁর অন্যতম লক্ষ্য। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা – এই মৌলিক অধিকারগুলো পূরণের মাধ্যমে বাংলার মানুষের উন্নত জীবন প্রতিষ্ঠাই ছিল তাঁর আদর্শ। যার প্রমাণস্বরূপ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ১৫নং অনুচ্ছেদে রয়েছে মৌলিক চাহিদা পূরণের নিশ্চয়তা। বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক মুক্তিই ছিল তাঁর জীবনের স্বপ্ন। আর এই স্বপ্নই হলো তাঁর আদর্শের বহিঃপ্রকাশ। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাঙালি জাতির নিজস্ব ভূমিস্বত্বা থাকবে, যে ভূমিতে বাঙালি তার নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিতে পারবে, তার নীতি সে নিজেই পরিচালনা করতে পারবে। জনগণকে অর্থনৈতিক মুক্তি দেয়া, জনগণকে ক্ষমতায়ন করা, মানুষের জন্য কাজ করা, নিঃস্বার্থভাবে মানুষের জন্য জীবনকে বিলিয়ে দেয়া- এগুলো হলো জাতির পিতার অন্যতম আদর্শ। যে কারণে তিনি জনগণের দাবি আদায়ের জন্য এক আদর্শবাদী আত্মত্যাগী নেতা হিসেবে আজীবন সংগ্রাম করে গিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জীবনে সততাই ছিল মূল চালিকাশক্তি। এই সততার শিক্ষা তিনি পেয়েছেন পরিবার থেকে। বঙ্গবন্ধু তাঁর বাবার দেয়া উপদেশ “Sincerity of Purpose & Honesty Of Purpose” মেনেই সারাজীবন রাজনীতি করে গেছেন।
 
স্নেহময়ী বঙ্গবন্ধু: বঙ্গবন্ধু এদেশের জনগণকে এতোটাই ভালোবাসতেন যে প্রখ্যাত সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট এর প্রশ্নোত্তরে বলেন, “আমার সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে, আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি। আর আমার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে যে, আমি আমার জনগণকে অত্যাধিক ভালোবাসি”। তিনি দেশের সাধারণ মানুষ, যারা আজও দুঃখী, যারা আজও নিরন্তর সংগ্রাম করে বেঁচে আছে, তাদের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখকে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির উপজীব্য করার জন্য শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিসেবীদের প্রতি আহ্বান জানান। 

তিনি দেশের গরিব চাষিদের নিয়ে বলেন, “আমাদের চাষিরা হলো সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত শ্রেণি এবং তাদের উন্নতির জন্য আমাদের উদ্যোগের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে। গরিবের ওপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে” । 

দূরদর্শী বঙ্গবন্ধু : বঙ্গবন্ধু ছিলেন দূরদর্শী নেতা। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হলেও তাতে বাঙালির কোনো লাভ হবে না, বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান নেতা বঙ্গবন্ধু এটি ভালোভাবেই উপলব্ধি করেন এবং সেসময় হতেই তিনি বাঙালি জাতির স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে থাকেন। “ইতিহাসে তিনিই অমর, যিনি তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং জাতিকে স্বপ্ন দেখান” যা বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত সচেতনতার সাথে বাস্তবায়ন করেন। এ কারণেই তিনি ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। বঙ্গবন্ধু শুধু একটি নাম নয়; বঙ্গবন্ধু একটি প্রতিষ্ঠান, একটি সত্তা, একটি ইতিহাস। জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে অন্তরালের বঙ্গবন্ধু আরো শক্তিশালী। যতদিন বাঙালি থাকবে, বাংলাদেশ থাকবে, এদেশের জনগণ থাকবে ততদিনই বঙ্গবন্ধু সবার অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন।

দেশপ্রেমিক বঙ্গবন্ধু : নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের মুক্তির আলোকবর্তিকা হয়ে তিনি বিশ্বকে আলোকময় করেছেন, সর্বদাই নিপীড়িত মানুষের কথা ভেবেছেন। এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধুর মহান উক্তি- “এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না, যদি বাংলার মা বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না পায়।”

আপসহীন বঙ্গবন্ধু: বঙ্গবন্ধু জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই সংগ্রাম করে গিয়েছেন সাধারণ মানুষের জন্য, তিনি স্বপ্ন দেখতেন সোনার বাংলা গড়ার। তিনি আজীবন মানুষের জন্য কাজ করে গিয়েছেন। জনগণের অধিকার আদায় করতে গিয়ে ৪৬৮২ দিন বা প্রায় ১৩ বছর জেলখানার অন্ধকারে তিনি কাটিয়েছেন, তবুও তিনি অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম চালিয়ে গিয়েছেন। 

অসাম্প্রদায়িক বঙ্গবন্ধু: ১৯৪৭ এর দেশভাগের পরে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা বেঁধে গেলে তিনি তাঁর কর্মীদের নিয়ে দাঙ্গা থামানোর চেষ্টা করেন। দাঙ্গায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেয়ার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যান। মানুষকে সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে তিনি কখনও হিন্দু মুসলিম ভেদাভেদ করেননি। ১৯৫৫ সালে বঙ্গবন্ধুর অনুপ্রেরণায় “আওয়ামী মুসলিম লীগ” থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে “আওয়ামী লীগ” করা হয়, যা তাঁর অসাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার ফলাফল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে রচিত সংবিধানেও বঙ্গবন্ধু ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে লিপিবদ্ধ করেন। সকল ধর্ম, বর্ণ ও গোত্রের নিজ নিজ ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত করেন। তিনি আরো বলেন- “পবিত্র ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা চলবে না। সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে, কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না। এদেশের কৃষক-শ্রমিক, হিন্দু-মুসলমান সবাই সুখে থাকবে, শান্তিতে থাকবে”। 

মৃত্যুঞ্জয়ী বঙ্গবন্ধু : ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন। এ সময় পাকিস্তানি প্রশাসন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আপস করার চেষ্টা করেন। কিন্তু যারা বাংলার মানুষের তাজা রক্ত ঝরিয়েছে তাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু আপস করতে রাজি হননি। এমনকি তাঁর সামনেই কবর খুঁড়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়া অথবা কবরে যাওয়া এর মধ্যে যে কোনো একটি বেছে নিতে বললে তিনি মৃত্যুকে ভয় পাননি এবং শত্রুর সঙ্গে কেনো প্রকার আঁতাত করতে রাজি হননি। তিনি বলেছিলেন- “যে মানুষ মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত, তাকে কেউ মারতে পারে না”। যদিও পাকিস্তানি প্রশাসন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার দুঃসাহস দেখায়নি।

আত্মত্যাগী বঙ্গবন্ধু : ১৯৭০-এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জয় লাভ করে কিন্তু পাকিস্তান সরকার বিজয়ী দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে টালবাহানা শুরু করে। এতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আন্দোলন শুরু করলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আন্দোলনে গুলি চালায়। এতে অনেক হতাহত হয়। পরবর্তী সময়ে ভুট্টো প্রশাসন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিলে তিনি বলেন- “আমার ভাইয়ের রক্তে রঞ্জিত লাশের ওপর দিয়ে কীভাবে আমি বৈঠকে যাব। আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না। প্রধানমন্ত্রী হবার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী আসে এবং যায়। কিন্তু, যে ভালোবাসা ও সম্মান দেশবাসী আমাকে দিয়েছেন, তা আমি সারাজীবন মনে রাখব। সাত কোটি বাঙালির ভালোবাসার কাঙ্গাল আমি। আমি সব হারাতে পারি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারব না”। তিনি জনগণের ভালোবাসা পেতে প্রধানমন্ত্রীর পদ বিসর্জন দিতেও দ্বিধাবোধ করেননি। 

বিচক্ষণ বঙ্গবন্ধু: বঙ্গবন্ধু ছিলেন অত্যন্ত বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। তাঁর বিচক্ষণতার প্রমাণ পাওয়া যায় ১৯৭১ সালে ৭ মার্চে রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে। সেদিন সমগ্র ঢাকা শহর পশ্চিমা বাহিনী দ্বারা ঘেরাও করা ছিল। তিনি জানতেন আজ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা করা হয়, তাহলে পশ্চিমা বাহিনীর গুলিতে লাখ লাখ তাজা প্রাণ ঝরে যাবে। তাই তিনি অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে ঘোষণা করেন যে- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকো। আমরা মরতে যখন শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না”। বঙ্গবন্ধু রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ এড়ানোর জন্য প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে, জনসাধারণকে আসলে স্বাধীনতা সংগ্রামের আহ্বান জানান।

মহানায়ক বঙ্গবন্ধু: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালোরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। নির্বিচারে গণহত্যা চালায়। ঠিক তখনই মহানায়ক গ্রেপ্তার হওয়ার আগে দিয়ে যান তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ নির্দেশনা। তিনি বাঙালি জাতিকে দিয়ে যান মুক্তির বার্তা অর্থাৎ মহান স্বাধীনতার ঘোষণা। যার পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ নয়মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা অর্জন করি প্রাণের স্বাধীনতা। পাকিস্তান শাসনামলে প্রশাসন ছিল চরম দুর্নীতিগ্রস্ত। দেশে বিরাজ করছিল চরম অরাজকতা। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত ধ্বংসপ্রায় দেশকে পুনর্গঠনের জন্য বঙ্গবন্ধু উদ্যোগ গ্রহণ করেন। পুনর্গঠনের জন্য তিনি ঘোষণা করেন- “আমার সরকার নবরাষ্ট্র এবং নতুন সমাজের উপযোগী করে প্রশাসন যন্ত্রকে পুনর্গঠিত করবে” এবং তারই ধারাবাহিকতায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ২১(২) ধারায় সংযোজন করেন “ সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যক ব্যক্তির কর্তব্য” । তিনি আরো বলেন- “সরকারী কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তারা জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে। সমস্ত সরকারি কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন”। জনগণের প্রতি এই দায়িত্বশীল ভালোবাসাই বঙ্গবন্ধুকে নায়ক থেকে মহানায়কে পরিণত করে এবং তিনি হয়ে উঠেন একটি জাতির জনক। 

জাতির সেই সূর্য সন্তান, বাংলার মহানায়ককে এদেশের কিছু কুলাঙ্গার ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। মানুষকে হত্যা করা যায় কিন্তু কারো দর্শন, নীতি ও আদর্শকে হত্যা করা যায় না। মানুষ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তারা হত্যা করতে পারেনি বঙ্গবন্ধুর দর্শন, নীতি ও আদর্শকে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শই আজ আমাদের পথ চলার পাথেয়। বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন, নীতি-আদর্শ, কর্ম ও নেতৃত্বের বহুমাত্রিক গুণাবলির মধ্যেই নিহিত রয়েছে আদর্শ মানুষ ও সুনাগরিক হওয়ার সব উপাদান। বঙ্গবন্ধুর লেখা ‌‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ‘কারাগারের রোজনামচা’ এবং ‘আমার দেখা নয়া চীন’ পাঠ করলে বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন ও ত্যাগের মহিমার প্রমাণ পাওয়া যায়। 

লেখক : প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জ-৩ এর দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি ও সাবেক সচিব 
  
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা