শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪১, বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৪

বৃদ্ধাশ্রম, অবহেলিত শিশুদের ঈদ ও প্রকৃতির বিচার

সাইফুল ইসলাম (স্বপ্নীল)
অনলাইন ভার্সন
বৃদ্ধাশ্রম, অবহেলিত শিশুদের ঈদ ও প্রকৃতির বিচার

সময় মানুষের জীবনের কঠিন সত্য বলে!যে সত্য বড়ই অপ্রিয়, তিক্ত ও রুঢ় বাস্তবতার। যৌবনে সর্বশক্তি দিয়ে আয় করে সবার চাহিদা পূরণ করা ব্যক্তিটি বার্ধক্যে সংসারের বোঝা হয়ে যায়। কতশত দিনরাত অক্লান্ত খেটে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে, দেহ-মনের উপর অমানুষিক অত্যাচার করে মুখে দু মুঠো অন্ন তুলে দেওয়া বাবা পুরস্কার হিসেবে বার্ধক্যে তাচ্ছিল্য উপহার পায়। সংসারের কত গ্লানি, কত চড়াই উৎরাই পেরিয়ে নিজে দিনশেষে ভালোবাসার বদলে উপহাস, অবহেলা উপহার পেয়ে থাকেন। নিজেই সংসারে অপাংক্তেয় হয়ে যান। যেন নিজ ঘরে পরবাসী। 

সংসারে যৌবনের রাঙা বউ হয়ে আসা মেয়েটি মায়ের বয়সী শাশুড়িকে সহ্য করতে পারে না। নতুন সংসারে এসে সবকিছুকে আপন করে নিতে চায় অনেক মেয়ে। শ্বশুর-শাশুড়ি স্বামী-সংসার সব যেন তার কাছে প্রায়োরিটি। আবার প্রায়শই হয়ে দেখা যায় বেশিরভাগ বউ-শাশুড়ি মা-মেয়ে সম্পর্কের বদলে পারস্পরিক দ্বন্দ্ব, বিষোদ্গার, অবিশ্বাস করে থাকেন। এক্ষেত্রে আর্থ-সামাজিক,সাংস্কৃতিক ফ্যাক্টরগুলো সমস্যার মূলে কাজ করে। ৩০ বছর পরম আদর-যত্নে, ভালোবাসা ও স্নেহে গড়ে তোলা সন্তানটি যখন একটি মেয়েকে ঘরে বউ করে নিয়ে আসেন অনেক মা সেটাকে সহজভাবে মানসিকভাবে মেনে নিতে পারেন না। আবার নববিবাহিত বউ সংসারে এমন প্রভাব খাটাতে চান যেন তিনি ৩০ বছরের সম্পর্ককে থোরাই কেয়ার করেন। এভাবেই মানসিক ও মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ঝগড়া-বিবাদ ও পারিবারিক কলহে রূপ নেয়। অনেকেই বলে থাকেন আমি বউ চাই না, আমি তোমাকে মেয়ে হিসেবেই চাই। যেমন মা-মেয়ের সম্পর্ক অমলিন, অটুট ও মধুর হয়! কিন্তু দিন কয়েক না যেতেই সেই সম্পর্কে চিড় ধরতে থাকে।সংসারের নানা হিসাব-নিকাশ, পীড়নে পড়ে হরহামেশাই মনকষাকষি, ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হন। একটু আদর-স্নেহ-ভালোবাসা, মমতা ও উদার মন-মানসিকতা এ ধরনের অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে পারে।

স্লামডগ মিলিয়নিয়ার কিংবা বালান মুভির শিশুদের সঙ্গে এযুগের লাখ লাখ শিশুর মিল পাওয়া যায় কি?অবশ্যই যায়। জীবনের গ্যাড়াকলে পড়ে এ সকল নিষ্পাপ শিশু কত অবহেলা, বঞ্চনা ও তাচ্ছিল্যের শিকার হন! জীবনের রুঢ়তা এভাবে তাদের নিষ্পেষিত করে কেন? তাদের জন্মই কি আজন্ম পাপ? নিজে ন্যূনতম অন্যায়-অপরাধ না করে সারা জীবন দুঃখ ও কষ্টের গ্লানি বয়ে বেড়াবে; এটাই কি তাদের নিয়তি? অন্যের পাপের ফল বা অবহেলার দায় তারা কেন সইবে? এ কেমন বিচার? কিন্তু তাদের জীবনের দুর্ভোগ কষ্ট লাগবে কারো দায় আছে কি? 

পৃথিবীর সম্পদের অধিকাংশ মজুদ আছে মাত্র পাঁচ ভাগ ব্যক্তির কাছে। এই এলিট শ্রেণির ধনী মানুষগুলো ছিন্নমূল অসহায় মানুষদের স্বাবলম্বী ও আত্ম-নির্ভরশীল হতে সাহায্য করতে পারেন। কিন্তু আদৌ তারা করবেন কি? বাস্তবতা হচ্ছে সম্ভবত করবেন না। এ পৃথিবীর একটা রুঢ় বাস্তবতা হলো সবাই তেলা মাথায় তেল দিতে চায়, জটা চুলের হাল কেউ নিতে চায় না। পুঁজিবাদী সভ্যতা মানুষের আবেগ, অনুভূতি কেড়ে নিচ্ছে; বিসর্জন দিতে হচ্ছে বিবেক।

রোজার দীর্ঘ ৩০ দিনে ও পবিত্র ঈদের দিনে খুশির আমাজে অনেকেই থাকে কিন্তু থাকে না এতিমখানার অথবা নামগোত্রহীন রাস্তার টোকাই বলে তাচ্ছিল্য করা শিশুটি কিংবা সেই অনাথ শিশুটি যার হয়তোবা কেউ নেই, কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই; থাকে না বৃদ্ধাশ্রম এর সেই বাবা মায়েরা যাদের সন্তান-সন্ততি, অর্থকড়ি, জায়গা-জমি কোন কিছুই নেই অথবা থাকলেও তাদের খবর কেউ রাখেন না কিংবা তাদের সম্পদ, জায়গা-জমি কেউ জবরদখল করে আছেন। তাদের কথা কি আমরা কেউ কখনো ভেবেছি? আমাদের হৃদয় কি কখনো নাড়া দেয় না ? তাদের কষ্টের কথা ভেবে চোখ ছলছল করে উঠে না! যদি উঠে থাকে তাহলে আমরা সৃষ্টির সেরা জীব বা আশরাফুল মাখলুকাত। 

বছর কয়েক আগে আমি ঢাকার উত্তরার আপন নিবাস বৃদ্ধাশ্রমে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আমাদের আলোকিত সমাজের উদ্যোগে কিছু খাবার নিয়ে যাই। সেখানে নামপরিচয়হীন ষাটোর্ধ্ব বিভিন্ন বয়সী মায়েরা থাকেন। যাদেরকে হয়তো রাস্তায়, ফুটপাতে, বাস-ট্রেন স্টেশনে অসহায়, নিঃস্ব অবস্থায় পাওয়া গেছে। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে তাদের ভরণপোষণ ও চিকিৎসা পরিচালনা করে একটি অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তাদের কখনো খেয়ে না খেয়েও থাকতে হয়। তাদের অনেকেরই করুন ইতিহাস রয়েছে। তাদের অনেকেরই ছেলে-মেয়ে দেশ-বিদেশে প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, তাদের বাসায় এতো দামি আসবাব টাকা-পয়সা, সোনা-গয়না, চাকর-বাকর সবার জায়গা হলেও বৃদ্ধ বাবা-মায়ের জায়গা হয় না!চাকরবাকরদের জন্য সারভেন্ট রুম থাকলেও বৃদ্ধ পিতামাতার জন্য জায়গার বড়ই অভাব! তাদের কাছে  বৃদ্ধ বাবা-মা বোঝাস্বরূপ।

ঈদের খুশি অনেকের  মাঝে, ঘরে ঘরে বিরাজ করে । সেই খুশির হাওয়া বৃদ্ধাশ্রমের বাবা-মা কিংবা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের গায়ে লেগেছে কি? পবিত্র খুশির দিনে তাদের খবর কেউ রাখে কি? রাখলে তা কতজনই বা রাখে কিংবা তাদের কথা ভাবে? বৃদ্ধ বাবা-মায়ের প্রতি এটুকু আবদার কি প্রত্যাশিত নয়? এটা কি খুব বেশি কিছু! বাবা-মায়ের পরম আদর-যত্নে, শ্রমে-ঘামে প্রতিষ্ঠিত সন্তান যখন তার পিতা-মাতাকে অযত্ন, অবহেলায় বাইরে রেখে আসে প্রকৃতি তখন কি তা দেখে না? সৃষ্টিকর্তা হয়তো যথোপযুক্ত প্রতিদান নিশ্চয়ই তাদের প্রদান করেন তবে সেটি হয়তোবা তাদের পিতা-মাতা দেখে যেতে পারেন না। তাদের সন্তান-সন্ততিও হয়তোবা তাদের সাথে এমনটি করে থাকে। এটাই ন্যাচারাল জাস্টিস বা প্রকৃতির বিচার। প্রকৃতি ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। জীবনের হিসাব-নিকাশ বড়ই কঠিন, বড়ই নিষ্ঠুর, বড়ই বাস্তব। তাকে উপেক্ষা কিংবা অবহেলা করার সামর্থ্য বা সক্ষমতা কারোরই নেই।

লেখক : শিক্ষক ও কলামিস্ট 
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
সর্বশেষ খবর
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা