শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৫, শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪ আপডেট:

দুর্নীতিবাজ আর ঘুষখোরদের নাম মুখে নেয়া যেন পাপ

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
দুর্নীতিবাজ আর ঘুষখোরদের নাম মুখে নেয়া যেন পাপ

গ্রামের একটা প্রবাদ আছে, ‘ভাশুরের নাম মুখে নিলে পাপ’। আজকাল বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজ ঘুষখোরদের ক্ষেত্রে এ প্রবাদটা বেশ প্রযোজ্য। দুর্নীতিবাজ বা ঘুষখোরদের নিয়ে কথা বললেই মনে হয় মহাপাপ করে ফেলেছে। অথচ বিশ্বের মোড়ল দেশ যখন বাংলাদেশের প্রশাসন থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যক্তিদের নিয়ে কথা বলছে তা নিয়ে শক্তভাবে অবস্থান নিতে পারে না সরকার ও সে সকল প্রতিষ্ঠান, যারা এদের দুর্নীতিকে নীরবে সয়ে গেছে বা সয়ে যাচ্ছে। যদিও সরকার দলের নেতারা তাদের বক্তব্যে হালকাভাবে মানুষকে সান্ত্বনার বাণী দিয়ে বলেন, এসব ভূয়া মিথ্যা তথ্য। আর সাবেকদের নিয়ে সরকারের মাথাব্যথা কম তা আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিচ্ছে।

সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান আজিজ আহমেদের উপর মার্কিনীদের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যুক্তি খণ্ডের বা আলাপচারিতা চলার মাঝেই দুদকের মামলায় পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ও ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়ে আদালতে নতুন চমক দিলেন। ঘটনাটা পুরনো আর এ বিষয়ে বেনজীর আহমেদ বলেছিলেন, ‘তার কোন সম্পত্তি অবৈধ নয়। যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে তার সম্পত্তি অবৈধ, তবে সে গ্রুপ বা ব্যক্তিকে বিনামূল্যে সম্পত্তি দিয়ে দিবে।’ এধরনের কথায় দুদকের মামলা ক্ষেত্রে একটা সংশয় থেকে যায় আর তা হলো, দুদক মামলার স্বপক্ষে যথাযথ প্রমাণ ও সাক্ষ্য প্রমাণ করতে পারে কিনা? সাধারণত দুদকের মামলা পরিচালনা বা রায় কার্যকর করা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে জনমণে। আদালত অঙ্গনে দুদকের মামলার নয়ছয় কোন গোপন বিষয় নয়। আবার অনেক সময় বলা হয়, ‘দুদকের মামলা মানে অবৈধ টাকাকে বৈধ করার সূবর্ণ সুযোগ।’ 

আজিজ আহমেদ বা বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশের জন্য কোন একক উদাহরণ নয়। এ ধরনের রাঘব বোয়ালদের সংখ্যা দেশের প্রতিটি সেক্টরে অগণিত। আর এদের কাছে জিম্মি দেশের জনগণ ও সরকার। কেন জিম্মি তার উত্তর যেমন মানুষ জানে তেমনি সরকার ও অবগত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে শেখ হাসিনার সরকার দুর্নীতি দমন করতে পারেনি। এ নীতি কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীর একক নীতি হিসেবে প্রতীয়মান হয় মানুষের কাছে। আর কারো কাছে এ নীতির আদর্শবোধ আছে বলে মনে হয় না।

গণতান্ত্রিক দেশের একদলীয় শাসন ব্যবস্থা গণতন্ত্রকে যেমন দুর্বল করে তেমনিভাবে জনগণের সমর্থনকে উপেক্ষা করে প্রশাসন নির্ভর হয়ে দেশ চালাতে হয় সরকারকে। আর তখনি প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সরকারকে জিম্মি করে তাদের ফায়দা লুটে নেয়। এ সত্যটা রাতের তারার মত সত্য হলেও স্বীকার করতে পারে না রাষ্ট্র ব্যবস্থা। কারণ বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সরকার প্রধান এসব প্রতিবন্ধকতা ভেঙে দিয়ে সোনার বাংলার গড়ার স্বপ্ন দেখেন বলেই তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করছেন তার স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিতে। 

তবে উন্নয়নের পথে হাঁটতে গিয়ে মানবিক উন্নয়ন না করে শুধুমাত্র ইট-পাথরের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিলে তা কখনোই টেকসই হয় না। তার প্রমাণ বোধ করি বর্তমানের বাংলাদেশে। যার কিছু জলন্ত উদাহরণ রয়েছে সমসাময়িক কালে। 

বাংলাদেশের রেল ব্যবস্থাপনার চিত্র কতটা তথৈবচ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। স্টেশনের টিকেট নিয়ে কালোবাজারি, রেলের যন্ত্রপাতি কেনা, রেললাইনের উন্নয়ন স্টেশনের আশেপাশে অবৈধ স্থাপনা থেকে চাঁদাবাজিসহ রেল সম্পদের দখলবাজিতে সম্পৃক্ত রয়েছে রেলের সকল শ্রেণির কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। টিকেটের কালোবাজির বন্ধ করতে মেশিনে টিকেট সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হলেও মেশিন প্রায় বিকল থাকে। কালোবাজারিরা সেনা সদস্যকে হেনস্তা করেছে তা এ সিন্ডিকেটের বিশেষ উদাহরণ। অন্যান্য সেক্টরের মত এ সেক্টরেও রয়েছে সিন্ডিকেট। আর এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা একই স্টেশনে কাজ করে বছরের পর বছর। তাদের বদলি করার সাহস হয় না কারো। কারণ এদের হাত বেশ লম্বা। ঠিক একই অবস্থা দেশের বন্দর জাহাজ সেক্টরে। অথচ এক সময়ে বাংলাদেশের রেল ও শিপিং ছিল উল্লেখযোগ্য লাভজনক প্রতিষ্ঠান। অথচ চট্রগ্রাম বন্দরের শ্রমিক রাজনীতি ক্ষমতার অপব্যবহারের ধবংস করেছে এ সেক্টরকে। 

বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের পরিস্থিতি নিয়ে জনগণ আতঙ্কিত দীর্ঘ সময় ধরে। ব্যাংক লুটেরাদের নামের দীর্ঘ তালিকা তৈরি হচ্ছে সময়ের পরিক্রমায়। তবে তাদের থেকে অর্থ ফেরত পাবার প্রক্রিয়া সেই আইনের মারপ্যাঁচ ঘুরপাক খাচ্ছে দিনের পর দিন। সমাধান হিসাবে অলাভজনক ব্যাংককে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে স্থিতিশীল ব্যাংকের ঘাড়ে। যার ফলাফল হিসাবে জনগণ আস্থা হারাচ্ছে দেশের ব্যাংক সেক্টরের উপর। এখানেই ক্ষান্ত নয় দুর্নীতিবাজরা। তাদের এসব অপকর্মের কাছে জিম্মি শুধু জনগণ নয়, সরকার ও বেকাদায় পড়ছে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে সামাল দিতে গিয়ে।

রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতা শব্দগুলো এখন কেবল কাগজে কলমের ভাষা। জনগণের কথা বলার রাজনীতিবিদের বড় অভাব দেশে। ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক নেতা হবার খায়েশে কারণে সঠিক রাজনৈতিক নেতা তৈরি হচ্ছে না সমাজে। যার প্রমাণ মিলে যখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১১ বছরে দলের ১১ হাজার কর্মী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। কেন এরা দল থেকে দূরে সরে গেলো, এর জবাব আওয়ামী লীগের নেতাদের অবশ্যই দিতে হবে।’

এ কথা কতটা দুঃখজনক তা বুঝতে পারলে স্থানীয় নেতারা নিজেদের জবাবদিহিতার বন্দোবস্ত করতে পারত। তারা তা করতে পারে না। কারণ রাজনীতি এখন ব্যবসাতে পরিণত হয়েছে। তাই আদর্শ নেতা ও কর্মীদের হটিয়ে যারা জয় বাংলার লেবাস ধরে আছে তারা দুঃসময়ের বন্ধু হবে না এটা যে অবধারিত সত্য তা জেনেও চুপ থাকে দলের নেতারা।

তাই আওয়ামী লীগের সমর্থনকারীদের আজকাল বলতে শোনা যায়, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশে আর কোন দল নাই। তাদের দল ক্ষমতায় থাকবেই, অতএব নিজেদের অর্থ সম্পদ তৈরি করে আখের গোছানোর এটাই উপযুক্ত সময়।’ এ ধরনের চিন্তা ভাবনায় সত্যিকারের নেতা কর্মীরা নিজেদের আদর্শ হারিয়ে যাবার ভয়ে নীরব অবস্থান নিয়েছে বলে কর্মীরা হারিয়ে যাচ্ছে কালের ধারায়। অন্যদিকে ত্যাগী নেতাদের চেয়ে নব্য ব্যবসায়ী ক্ষমতাধর নেতাদের দৌরাত্ম সবখানেই বেশি। এদের সাথে সম্পর্ক রেখে ফায়দা নেয়ার চেষ্টা মানবিক উন্নয়নের অন্তরায় তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

মোটকথায় বাংলাদেশের এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে ঘুষখোর দুর্নীতিবাজদের প্রভাব নেই। তাই একজন আজিজ আহমেদ বা বেনজীর আহমেদের ঘটনা নিয়ে এখন আর বিস্মিত হবার কিছু নেই। বরং যারা ক্ষমতার অপব্যবহার, অবৈধ সম্পদ অর্জন আর টাকা পাচার করে আজ দেশকে হুমকির মুখে ফেলছে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে সবাইকে। এ সাহসটুকু না থাকলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সামনে দাঁড়াতে পারবে না দেশের মানুষ। সামান্যতম দেশপ্রেম থাকলে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে হবে পরিবার ও সমাজকে। তা না হলে আগামী প্রজন্ম দায়ী করবে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে থাকা পরিবার, সমাজ ও দেশকে। 

লেখক: কলাম লেখক  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা