শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৫, শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪ আপডেট:

দুর্নীতিবাজ আর ঘুষখোরদের নাম মুখে নেয়া যেন পাপ

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
দুর্নীতিবাজ আর ঘুষখোরদের নাম মুখে নেয়া যেন পাপ

গ্রামের একটা প্রবাদ আছে, ‘ভাশুরের নাম মুখে নিলে পাপ’। আজকাল বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজ ঘুষখোরদের ক্ষেত্রে এ প্রবাদটা বেশ প্রযোজ্য। দুর্নীতিবাজ বা ঘুষখোরদের নিয়ে কথা বললেই মনে হয় মহাপাপ করে ফেলেছে। অথচ বিশ্বের মোড়ল দেশ যখন বাংলাদেশের প্রশাসন থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যক্তিদের নিয়ে কথা বলছে তা নিয়ে শক্তভাবে অবস্থান নিতে পারে না সরকার ও সে সকল প্রতিষ্ঠান, যারা এদের দুর্নীতিকে নীরবে সয়ে গেছে বা সয়ে যাচ্ছে। যদিও সরকার দলের নেতারা তাদের বক্তব্যে হালকাভাবে মানুষকে সান্ত্বনার বাণী দিয়ে বলেন, এসব ভূয়া মিথ্যা তথ্য। আর সাবেকদের নিয়ে সরকারের মাথাব্যথা কম তা আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিচ্ছে।

সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান আজিজ আহমেদের উপর মার্কিনীদের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যুক্তি খণ্ডের বা আলাপচারিতা চলার মাঝেই দুদকের মামলায় পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ও ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়ে আদালতে নতুন চমক দিলেন। ঘটনাটা পুরনো আর এ বিষয়ে বেনজীর আহমেদ বলেছিলেন, ‘তার কোন সম্পত্তি অবৈধ নয়। যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে তার সম্পত্তি অবৈধ, তবে সে গ্রুপ বা ব্যক্তিকে বিনামূল্যে সম্পত্তি দিয়ে দিবে।’ এধরনের কথায় দুদকের মামলা ক্ষেত্রে একটা সংশয় থেকে যায় আর তা হলো, দুদক মামলার স্বপক্ষে যথাযথ প্রমাণ ও সাক্ষ্য প্রমাণ করতে পারে কিনা? সাধারণত দুদকের মামলা পরিচালনা বা রায় কার্যকর করা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে জনমণে। আদালত অঙ্গনে দুদকের মামলার নয়ছয় কোন গোপন বিষয় নয়। আবার অনেক সময় বলা হয়, ‘দুদকের মামলা মানে অবৈধ টাকাকে বৈধ করার সূবর্ণ সুযোগ।’ 

আজিজ আহমেদ বা বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশের জন্য কোন একক উদাহরণ নয়। এ ধরনের রাঘব বোয়ালদের সংখ্যা দেশের প্রতিটি সেক্টরে অগণিত। আর এদের কাছে জিম্মি দেশের জনগণ ও সরকার। কেন জিম্মি তার উত্তর যেমন মানুষ জানে তেমনি সরকার ও অবগত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে শেখ হাসিনার সরকার দুর্নীতি দমন করতে পারেনি। এ নীতি কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীর একক নীতি হিসেবে প্রতীয়মান হয় মানুষের কাছে। আর কারো কাছে এ নীতির আদর্শবোধ আছে বলে মনে হয় না।

গণতান্ত্রিক দেশের একদলীয় শাসন ব্যবস্থা গণতন্ত্রকে যেমন দুর্বল করে তেমনিভাবে জনগণের সমর্থনকে উপেক্ষা করে প্রশাসন নির্ভর হয়ে দেশ চালাতে হয় সরকারকে। আর তখনি প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সরকারকে জিম্মি করে তাদের ফায়দা লুটে নেয়। এ সত্যটা রাতের তারার মত সত্য হলেও স্বীকার করতে পারে না রাষ্ট্র ব্যবস্থা। কারণ বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সরকার প্রধান এসব প্রতিবন্ধকতা ভেঙে দিয়ে সোনার বাংলার গড়ার স্বপ্ন দেখেন বলেই তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করছেন তার স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিতে। 

তবে উন্নয়নের পথে হাঁটতে গিয়ে মানবিক উন্নয়ন না করে শুধুমাত্র ইট-পাথরের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিলে তা কখনোই টেকসই হয় না। তার প্রমাণ বোধ করি বর্তমানের বাংলাদেশে। যার কিছু জলন্ত উদাহরণ রয়েছে সমসাময়িক কালে। 

বাংলাদেশের রেল ব্যবস্থাপনার চিত্র কতটা তথৈবচ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। স্টেশনের টিকেট নিয়ে কালোবাজারি, রেলের যন্ত্রপাতি কেনা, রেললাইনের উন্নয়ন স্টেশনের আশেপাশে অবৈধ স্থাপনা থেকে চাঁদাবাজিসহ রেল সম্পদের দখলবাজিতে সম্পৃক্ত রয়েছে রেলের সকল শ্রেণির কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। টিকেটের কালোবাজির বন্ধ করতে মেশিনে টিকেট সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হলেও মেশিন প্রায় বিকল থাকে। কালোবাজারিরা সেনা সদস্যকে হেনস্তা করেছে তা এ সিন্ডিকেটের বিশেষ উদাহরণ। অন্যান্য সেক্টরের মত এ সেক্টরেও রয়েছে সিন্ডিকেট। আর এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা একই স্টেশনে কাজ করে বছরের পর বছর। তাদের বদলি করার সাহস হয় না কারো। কারণ এদের হাত বেশ লম্বা। ঠিক একই অবস্থা দেশের বন্দর জাহাজ সেক্টরে। অথচ এক সময়ে বাংলাদেশের রেল ও শিপিং ছিল উল্লেখযোগ্য লাভজনক প্রতিষ্ঠান। অথচ চট্রগ্রাম বন্দরের শ্রমিক রাজনীতি ক্ষমতার অপব্যবহারের ধবংস করেছে এ সেক্টরকে। 

বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের পরিস্থিতি নিয়ে জনগণ আতঙ্কিত দীর্ঘ সময় ধরে। ব্যাংক লুটেরাদের নামের দীর্ঘ তালিকা তৈরি হচ্ছে সময়ের পরিক্রমায়। তবে তাদের থেকে অর্থ ফেরত পাবার প্রক্রিয়া সেই আইনের মারপ্যাঁচ ঘুরপাক খাচ্ছে দিনের পর দিন। সমাধান হিসাবে অলাভজনক ব্যাংককে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে স্থিতিশীল ব্যাংকের ঘাড়ে। যার ফলাফল হিসাবে জনগণ আস্থা হারাচ্ছে দেশের ব্যাংক সেক্টরের উপর। এখানেই ক্ষান্ত নয় দুর্নীতিবাজরা। তাদের এসব অপকর্মের কাছে জিম্মি শুধু জনগণ নয়, সরকার ও বেকাদায় পড়ছে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে সামাল দিতে গিয়ে।

রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতা শব্দগুলো এখন কেবল কাগজে কলমের ভাষা। জনগণের কথা বলার রাজনীতিবিদের বড় অভাব দেশে। ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক নেতা হবার খায়েশে কারণে সঠিক রাজনৈতিক নেতা তৈরি হচ্ছে না সমাজে। যার প্রমাণ মিলে যখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১১ বছরে দলের ১১ হাজার কর্মী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। কেন এরা দল থেকে দূরে সরে গেলো, এর জবাব আওয়ামী লীগের নেতাদের অবশ্যই দিতে হবে।’

এ কথা কতটা দুঃখজনক তা বুঝতে পারলে স্থানীয় নেতারা নিজেদের জবাবদিহিতার বন্দোবস্ত করতে পারত। তারা তা করতে পারে না। কারণ রাজনীতি এখন ব্যবসাতে পরিণত হয়েছে। তাই আদর্শ নেতা ও কর্মীদের হটিয়ে যারা জয় বাংলার লেবাস ধরে আছে তারা দুঃসময়ের বন্ধু হবে না এটা যে অবধারিত সত্য তা জেনেও চুপ থাকে দলের নেতারা।

তাই আওয়ামী লীগের সমর্থনকারীদের আজকাল বলতে শোনা যায়, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশে আর কোন দল নাই। তাদের দল ক্ষমতায় থাকবেই, অতএব নিজেদের অর্থ সম্পদ তৈরি করে আখের গোছানোর এটাই উপযুক্ত সময়।’ এ ধরনের চিন্তা ভাবনায় সত্যিকারের নেতা কর্মীরা নিজেদের আদর্শ হারিয়ে যাবার ভয়ে নীরব অবস্থান নিয়েছে বলে কর্মীরা হারিয়ে যাচ্ছে কালের ধারায়। অন্যদিকে ত্যাগী নেতাদের চেয়ে নব্য ব্যবসায়ী ক্ষমতাধর নেতাদের দৌরাত্ম সবখানেই বেশি। এদের সাথে সম্পর্ক রেখে ফায়দা নেয়ার চেষ্টা মানবিক উন্নয়নের অন্তরায় তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

মোটকথায় বাংলাদেশের এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে ঘুষখোর দুর্নীতিবাজদের প্রভাব নেই। তাই একজন আজিজ আহমেদ বা বেনজীর আহমেদের ঘটনা নিয়ে এখন আর বিস্মিত হবার কিছু নেই। বরং যারা ক্ষমতার অপব্যবহার, অবৈধ সম্পদ অর্জন আর টাকা পাচার করে আজ দেশকে হুমকির মুখে ফেলছে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে সবাইকে। এ সাহসটুকু না থাকলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সামনে দাঁড়াতে পারবে না দেশের মানুষ। সামান্যতম দেশপ্রেম থাকলে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে হবে পরিবার ও সমাজকে। তা না হলে আগামী প্রজন্ম দায়ী করবে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে থাকা পরিবার, সমাজ ও দেশকে। 

লেখক: কলাম লেখক  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে