শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, বুধবার, ০৫ জুন, ২০২৪

সচেতনতাই পারে ভবিষৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত পরিবেশ উপহার দিতে

ড. মো. মিজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সচেতনতাই পারে ভবিষৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত পরিবেশ উপহার দিতে

বিশ্ব পরিবেশ দিবস স্থানিয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সম্পদের পরিমিত ব্যবহার, দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন ইত্যাদি বিষয়ের জন্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিনির্মানের একমাত্র আদর্শ পক্রিয়া যা ইতোমধ্যেই সকলের কাছে গৃহীত ও প্রশংসিত হয়েছে। উপরোক্ত উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে রাজনৈতিক ও সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পরিবেশ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ৫-১৬ জুন সুইডেনের ষ্টকহোমে  মানবিক পরিবেশ  বিষয়ে সম্মিলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সময় জাতিসংঘের সাধারণ সভায় প্রতিবছর ৫ জুনকে বিশ্ব পরিবেশ দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। জাতিসংঘের সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৯৭৪ সালে প্রথম বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপিত হয় যার থিম ছিল-Only One Earth। ১৯৭৪ সাল থেকে সিদ্ধান্ত হয় প্রতিবছর নতুন একটি দেশ নতুন একটি থিম নিয়ে স্বগিতিক দেশের ভূমিকা পালন করবে। সেই থেকে প্রতিবছর বিশ্বের এক একটি দেশ পরিবেশ বিপর্যয়ের কারন বিষয়ে নতুন  থিম নিয়ে স্বাগতিক দেশ হিসেবে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদ্যাপনের আয়োজন করে থাকে।

এবারের থিম- Land restoration, desertification and drought resilience এবং স্লোগান- Our land our future, we are #geneartion restoration এবং আয়োজক দেশ সৌদি আরব। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় বিশ্ব পরিবেশ দিবসের থিম ভাবানুবাদ করে- “করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা” এবারের থিমে তিনটি বিষয় সুর্নির্দিষ্ট-  ভূমি পুনরুদ্ধার আর্থৎ অবক্ষয়িত ভূমি পুনরুদ্ধার করা; দ্বিতীয় বিষয় জলবায়ু পরিবর্তনের করণে বিশ্বব্যাপি ক্ষরার পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে তা কমিয়ে নিয়ে আসা এবং তৃতীয় বিষয় হচ্ছে মরুময়তা কমিয়ে নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে অভিযোজন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন নিয়ে এসে সৃষ্ট ক্ষরার সঙ্গে অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।  প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণে দেখা যায়, UN এর তথ্যমতে বিশ্বে মাত্রাগত ও পারিসরগত মরুময়তা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০২-২০০৩ সালে খরাভুক্ত জমির পরিমাণ ছিল মোট ভূমির  শতকরা ৪৩.৯২ ভাগ (৩.১৩ বিলিয়ন হেক্টর), যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ২০০৪-২০০৭ সালে দাড়ায় শতকরা ৪৫.৯৭ ভাগ (৩.২৫ বিলিয়ন হেক্টর), ২০১৬-২০১৯ সালে শতকরা ৫০.০৮ ভাগ (৩.২৮৩ বিলিয়ন হেক্টর)। এক অনুমান অনুযায়ী ২০৫০ সাল নাদাগ শতকরা ৯০ ভাগ জমি খরার কারনে ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়বে। 

যাহোক, এক দিকে যেমন খরাভুক্ত এলাকা বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি চরম (Extreme) এবং গুরুতর (Severe) খরাভুক্ত এলাকার আয়তনও দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিবছর বিশ^ নিউ মেক্সিকো বা পোল্যান্ডের সমান উর্বর কৃষি জমি মরুময়তার কারনে হারাচ্ছে। United Nations Convention to Combat Desertification এ বলা হয় মরুকরণে ২৫০ মিলিয়ন লোক আক্রান্ত এবং ২০৪৫ সাল নাগাদ ১৩৫ মিলিয়ন লোক মরুময়তার কারনে জীবিকার অন্বেষণে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গার স্থানান্তরিত হবে। ফলে বিশ্বে মানবসভ্যতা মারত্মক ক্ষতির সম্মুখিন হবে। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মরুময়তাবৃদ্ধির পেছনে চালিকা শক্তি কি এবং ফলাফলই বা কি হতে পারে? প্রথমে যদি মোটা দাগে চালিকা শক্তিসমূহের নাম বলি তাহলে বলতে হয় আধুনিক কৃষিব্যবস্থার প্রয়োগ; প্রতিকূল পরিবেশকে অনুকূলে এনে কৃষিকাজের সম্প্রসারণ ঘটানো, প্রচুর পরিমাণে খনিজদ্রব্য উত্তোলণ ও ব্যবহার, ব্যাপক পরিমানে বনজসম্পদ ধ্বংস, ব্যাপক শিল্পায়ন, উন্নত পরিবহণব্যবস্থার ব্যাপক সম্প্রসারণসহ ভূমি ব্যবহারের আমূল পরিবর্তন।

২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যা হবে প্রায় ১০ বিলিয়ন। FAO এর মতে এই বর্ধিত জনসংখ্যার চাহিদা পুরন করতে শতকরা ৫০% খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে। এই থেকেই বোঝা যায় কৃষি কাজে অব্যবহার যোগ্য মৃত্তিকাকে ব্যবহার যোগ্য করা সহ ভূমির প্রগাড় ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যা পরিবেশ অক্ষুন্নরেখে অর্জন করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষকরে কৃষিকাজে পানির বর্ধিত চাহিদা মোকাবেলা করা। ২০৫০ সাল নাগাদ পানির চাহিদা শতকরা ৫০ ভাগ বৃদ্ধিপাবে। কৃষিকাজে ভূ-গর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহারের কারনে ইতোমধ্যেই পানির লেভেল অনেক নিচে নেমে গেছে। অন্যদিকে জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় ব্যবহারযোগ্য ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি কমে গেছে এবং ভূ-গর্ভস্থ পানি পূরণ হতে পারছে না। যা পরোক্ষভাবে মরুময়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বনভূমিকে পরিবেশ দূষণ বিশেষকরে বায়ু দূষণের শোধনাগার বলা হয়। কিন্তু বিশ্বব্যাপি এই বনভূমির পরিমান আশংকাজনকভাবে কমছে। ২০০২ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিশ্বে বনভূমির পরিমান কমেছে শতকরা ৭.৪ ভাগ। অপরদিকে ক্রমবর্ধন শিল্প-কারখানা বা কৃষিকাজের মাধ্যমে উৎক্ষিপ্ত দূষক বায়ুমন্ডলকে দূষিত করছে ফলে বিশ্বব্যাপি জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জলবায়ু হারাচ্ছে তার স্বকীয়তা। জলবায়ুর আচরন হয়ে উঠছে অনিয়মতান্ত্রিক। ঘটছে অসময়ে কোথাও অতিবৃষ্টি আবার কোথাও অনাবৃষ্টি, কোথাও অতিরিক্ত শীত আবার কোথাও মাত্রাতিরিক্ত গরম। 

একইভাবে জলবায়ুর পরিবর্তনে জৈব জ্বালানির ব্যবহারও কম দায়ী নয়। এই জৈব জ্বালানির ব্যবহার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১৯৮৫ সালে মোট জৈব জ্বালানি ব্যবহারের পরিমান ছিল ৬৬.০৪ কোয়ডরিলিয়ন বিটিইউ যা  ২০২৩ সালে দাড়ায় ৭৭.১৮ কোয়ডরিলিয়ন বিটিইউ। সুতরাং একদিকে জৈব জ্বালানি ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপরদিকে জৈব জ্বালানি বৃদ্ধি জনিত কারনে সৃষ্ট দূষণ পরিশোধনকারী বনভূমির পরিমান হ্রাস পাচ্ছে। ফলে বিশ্বব্যাপী জলবায়ুর এক্সট্রিমিটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষকরে তাপ ও বৃষ্টিপাতের অনিয়মতান্ত্রিকতার ক্ষেত্রে। যা বিশ্বব্যাপী মরুময়তাবৃদ্ধির অন্যতম চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে।   

যাহোক, বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও এর প্রভাব কম নয়। বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চল এমনিতেই খরা প্রবন। বৈশিষ্ট্যগত দিক দিয়ে তাপমাত্রার আধিক্য এবং কম বৃষ্টিপাত লক্ষ্য করা যায়। সাম্প্রতিক বছর গুলোতে এই বৈশিষ্ট্য আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে। সুতরাং সমনের বছরগুলিতে এই মাত্রা যে আরো বৃদ্ধি পাবে তা সহজেই অনুমেয়। এই সমস্যা থেকে উত্তোরণের পথ খুব সহজ নয়। কেননা বায়ুমণ্ডলের কোন রাজনৈতিক সীমানা নেই। তাই এক জায়গায় সৃষ্ট দূষণ সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। 

পরিবর্তন নিয়ে আসে বিষ্ব জলবায়ুতে। বায়ুমন্ডলের দূষণে বাংলাদেশের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য না হলেও সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ। তাই বিষ্বর সঙ্গে বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে এবং একই সঙ্গে পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে এইরূপ কৃষিব্যবস্থা ব্যাপকভাবে গ্রহণ করতে হবে। বিশেষকরে উত্তর-পশ্চিম বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য এমন ধরনের শস্য উদ্ভাবন এবং চাষ করতে হবে যাতে কম সেচের প্রয়োজন হয়। এছাড়া শস্য-প্রক্রিয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। মনে রাখতে হবে অবনয়নকৃত পরিবেশ যেমন পুনুরুদ্ধার করা জরুরী, তেমনি আমাদের কর্মকাণ্ড যেন আর পরিবেশের অবনয়ন না ঘটায় সে দিকেও লক্ষ্য রাখা জরুরী। সকলের সচেতনতাই পারে ভবিষৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত পরিবেশ উপহার দিতে।

লেখক: অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ/জয়শ্রী

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে