শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, বুধবার, ০৫ জুন, ২০২৪

সচেতনতাই পারে ভবিষৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত পরিবেশ উপহার দিতে

ড. মো. মিজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সচেতনতাই পারে ভবিষৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত পরিবেশ উপহার দিতে

বিশ্ব পরিবেশ দিবস স্থানিয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সম্পদের পরিমিত ব্যবহার, দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন ইত্যাদি বিষয়ের জন্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিনির্মানের একমাত্র আদর্শ পক্রিয়া যা ইতোমধ্যেই সকলের কাছে গৃহীত ও প্রশংসিত হয়েছে। উপরোক্ত উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে রাজনৈতিক ও সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পরিবেশ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ৫-১৬ জুন সুইডেনের ষ্টকহোমে  মানবিক পরিবেশ  বিষয়ে সম্মিলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সময় জাতিসংঘের সাধারণ সভায় প্রতিবছর ৫ জুনকে বিশ্ব পরিবেশ দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। জাতিসংঘের সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৯৭৪ সালে প্রথম বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপিত হয় যার থিম ছিল-Only One Earth। ১৯৭৪ সাল থেকে সিদ্ধান্ত হয় প্রতিবছর নতুন একটি দেশ নতুন একটি থিম নিয়ে স্বগিতিক দেশের ভূমিকা পালন করবে। সেই থেকে প্রতিবছর বিশ্বের এক একটি দেশ পরিবেশ বিপর্যয়ের কারন বিষয়ে নতুন  থিম নিয়ে স্বাগতিক দেশ হিসেবে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদ্যাপনের আয়োজন করে থাকে।

এবারের থিম- Land restoration, desertification and drought resilience এবং স্লোগান- Our land our future, we are #geneartion restoration এবং আয়োজক দেশ সৌদি আরব। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় বিশ্ব পরিবেশ দিবসের থিম ভাবানুবাদ করে- “করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা” এবারের থিমে তিনটি বিষয় সুর্নির্দিষ্ট-  ভূমি পুনরুদ্ধার আর্থৎ অবক্ষয়িত ভূমি পুনরুদ্ধার করা; দ্বিতীয় বিষয় জলবায়ু পরিবর্তনের করণে বিশ্বব্যাপি ক্ষরার পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে তা কমিয়ে নিয়ে আসা এবং তৃতীয় বিষয় হচ্ছে মরুময়তা কমিয়ে নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে অভিযোজন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন নিয়ে এসে সৃষ্ট ক্ষরার সঙ্গে অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।  প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণে দেখা যায়, UN এর তথ্যমতে বিশ্বে মাত্রাগত ও পারিসরগত মরুময়তা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০২-২০০৩ সালে খরাভুক্ত জমির পরিমাণ ছিল মোট ভূমির  শতকরা ৪৩.৯২ ভাগ (৩.১৩ বিলিয়ন হেক্টর), যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ২০০৪-২০০৭ সালে দাড়ায় শতকরা ৪৫.৯৭ ভাগ (৩.২৫ বিলিয়ন হেক্টর), ২০১৬-২০১৯ সালে শতকরা ৫০.০৮ ভাগ (৩.২৮৩ বিলিয়ন হেক্টর)। এক অনুমান অনুযায়ী ২০৫০ সাল নাদাগ শতকরা ৯০ ভাগ জমি খরার কারনে ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়বে। 

যাহোক, এক দিকে যেমন খরাভুক্ত এলাকা বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি চরম (Extreme) এবং গুরুতর (Severe) খরাভুক্ত এলাকার আয়তনও দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিবছর বিশ^ নিউ মেক্সিকো বা পোল্যান্ডের সমান উর্বর কৃষি জমি মরুময়তার কারনে হারাচ্ছে। United Nations Convention to Combat Desertification এ বলা হয় মরুকরণে ২৫০ মিলিয়ন লোক আক্রান্ত এবং ২০৪৫ সাল নাগাদ ১৩৫ মিলিয়ন লোক মরুময়তার কারনে জীবিকার অন্বেষণে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গার স্থানান্তরিত হবে। ফলে বিশ্বে মানবসভ্যতা মারত্মক ক্ষতির সম্মুখিন হবে। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মরুময়তাবৃদ্ধির পেছনে চালিকা শক্তি কি এবং ফলাফলই বা কি হতে পারে? প্রথমে যদি মোটা দাগে চালিকা শক্তিসমূহের নাম বলি তাহলে বলতে হয় আধুনিক কৃষিব্যবস্থার প্রয়োগ; প্রতিকূল পরিবেশকে অনুকূলে এনে কৃষিকাজের সম্প্রসারণ ঘটানো, প্রচুর পরিমাণে খনিজদ্রব্য উত্তোলণ ও ব্যবহার, ব্যাপক পরিমানে বনজসম্পদ ধ্বংস, ব্যাপক শিল্পায়ন, উন্নত পরিবহণব্যবস্থার ব্যাপক সম্প্রসারণসহ ভূমি ব্যবহারের আমূল পরিবর্তন।

২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যা হবে প্রায় ১০ বিলিয়ন। FAO এর মতে এই বর্ধিত জনসংখ্যার চাহিদা পুরন করতে শতকরা ৫০% খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে। এই থেকেই বোঝা যায় কৃষি কাজে অব্যবহার যোগ্য মৃত্তিকাকে ব্যবহার যোগ্য করা সহ ভূমির প্রগাড় ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যা পরিবেশ অক্ষুন্নরেখে অর্জন করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষকরে কৃষিকাজে পানির বর্ধিত চাহিদা মোকাবেলা করা। ২০৫০ সাল নাগাদ পানির চাহিদা শতকরা ৫০ ভাগ বৃদ্ধিপাবে। কৃষিকাজে ভূ-গর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহারের কারনে ইতোমধ্যেই পানির লেভেল অনেক নিচে নেমে গেছে। অন্যদিকে জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় ব্যবহারযোগ্য ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি কমে গেছে এবং ভূ-গর্ভস্থ পানি পূরণ হতে পারছে না। যা পরোক্ষভাবে মরুময়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বনভূমিকে পরিবেশ দূষণ বিশেষকরে বায়ু দূষণের শোধনাগার বলা হয়। কিন্তু বিশ্বব্যাপি এই বনভূমির পরিমান আশংকাজনকভাবে কমছে। ২০০২ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিশ্বে বনভূমির পরিমান কমেছে শতকরা ৭.৪ ভাগ। অপরদিকে ক্রমবর্ধন শিল্প-কারখানা বা কৃষিকাজের মাধ্যমে উৎক্ষিপ্ত দূষক বায়ুমন্ডলকে দূষিত করছে ফলে বিশ্বব্যাপি জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জলবায়ু হারাচ্ছে তার স্বকীয়তা। জলবায়ুর আচরন হয়ে উঠছে অনিয়মতান্ত্রিক। ঘটছে অসময়ে কোথাও অতিবৃষ্টি আবার কোথাও অনাবৃষ্টি, কোথাও অতিরিক্ত শীত আবার কোথাও মাত্রাতিরিক্ত গরম। 

একইভাবে জলবায়ুর পরিবর্তনে জৈব জ্বালানির ব্যবহারও কম দায়ী নয়। এই জৈব জ্বালানির ব্যবহার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১৯৮৫ সালে মোট জৈব জ্বালানি ব্যবহারের পরিমান ছিল ৬৬.০৪ কোয়ডরিলিয়ন বিটিইউ যা  ২০২৩ সালে দাড়ায় ৭৭.১৮ কোয়ডরিলিয়ন বিটিইউ। সুতরাং একদিকে জৈব জ্বালানি ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপরদিকে জৈব জ্বালানি বৃদ্ধি জনিত কারনে সৃষ্ট দূষণ পরিশোধনকারী বনভূমির পরিমান হ্রাস পাচ্ছে। ফলে বিশ্বব্যাপী জলবায়ুর এক্সট্রিমিটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষকরে তাপ ও বৃষ্টিপাতের অনিয়মতান্ত্রিকতার ক্ষেত্রে। যা বিশ্বব্যাপী মরুময়তাবৃদ্ধির অন্যতম চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে।   

যাহোক, বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও এর প্রভাব কম নয়। বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চল এমনিতেই খরা প্রবন। বৈশিষ্ট্যগত দিক দিয়ে তাপমাত্রার আধিক্য এবং কম বৃষ্টিপাত লক্ষ্য করা যায়। সাম্প্রতিক বছর গুলোতে এই বৈশিষ্ট্য আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে। সুতরাং সমনের বছরগুলিতে এই মাত্রা যে আরো বৃদ্ধি পাবে তা সহজেই অনুমেয়। এই সমস্যা থেকে উত্তোরণের পথ খুব সহজ নয়। কেননা বায়ুমণ্ডলের কোন রাজনৈতিক সীমানা নেই। তাই এক জায়গায় সৃষ্ট দূষণ সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। 

পরিবর্তন নিয়ে আসে বিষ্ব জলবায়ুতে। বায়ুমন্ডলের দূষণে বাংলাদেশের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য না হলেও সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ। তাই বিষ্বর সঙ্গে বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে এবং একই সঙ্গে পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে এইরূপ কৃষিব্যবস্থা ব্যাপকভাবে গ্রহণ করতে হবে। বিশেষকরে উত্তর-পশ্চিম বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য এমন ধরনের শস্য উদ্ভাবন এবং চাষ করতে হবে যাতে কম সেচের প্রয়োজন হয়। এছাড়া শস্য-প্রক্রিয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। মনে রাখতে হবে অবনয়নকৃত পরিবেশ যেমন পুনুরুদ্ধার করা জরুরী, তেমনি আমাদের কর্মকাণ্ড যেন আর পরিবেশের অবনয়ন না ঘটায় সে দিকেও লক্ষ্য রাখা জরুরী। সকলের সচেতনতাই পারে ভবিষৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত পরিবেশ উপহার দিতে।

লেখক: অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ/জয়শ্রী

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা