শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৯, রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি

বাংলাদেশ পরিণত হবে ইনভেস্টমেন্ট হাবে

অপরাজিতা হক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ পরিণত হবে ইনভেস্টমেন্ট হাবে

১৯৭২ সালে যুদ্ধবিধস্ত রিজার্ভশূন্য অবস্থায় সাতশ' ছিয়াশি কোটি টাকার বাজেট দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। এখন পৃথিবীর ৩৩তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ ডলার। বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর শাসন আমলে বাংলাদেশ ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৯.৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছিল। ১৯৭৫ সালে জাতির জনককে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যার পর বাংলাদেশের অর্থনীতির যে নিম্নগামী ধারা তৈরি হয়েছিল তার থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আমাদের প্রবৃদ্ধি ৭.৮৮ শতাংশে দাঁড়ায়। করোনাকালে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশ ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধির চক্রে পড়ে গেলেও বাংলাদেশ ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৩.৪৫ শতাংশ ধনাত্মক প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। করোনা পরবর্তী ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধের অস্থির অর্থনীতির বিশ্বে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও ম্যাক্রো-ইকোনোমিক স্ট্যাবিলিটির লক্ষ্যে ২০২৪-২৫ সালের জন্য একটি আন্তরিক, বাস্তবসম্মত ও ভারসাম্যমূলক বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে যারা অহেতুক সমালোচনা করেন, তাদেরকে কিছু তথ্য স্মরণ করিয়ে দেয়া প্রয়োজন। ২০০৬-০৭ অর্থ বছরে বিএনপির দেয়া সর্বশেষ বাজেটের আকার ছিল মাত্র ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা আর বিশেষ গবেষণা সংস্থার ঘরে তৈরি ২০০৭-০৮ অর্থ বছরের বাজেটের আকার ছিল সাকুল্যে ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা। সেখান থেকে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটিয়ে আমাদের ২০২৪-২৫ সালের বাজেটের আকার দাঁড়িয়েছে ৭ লক্ষ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও এ সময়টায় বিপ্লব ঘটে গেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেটের প্রায় ৯৪ শতাংশ অর্থ্যাৎ ৭ লক্ষ ১৪ হাজার ৪১৮ কোটি টাকার সংশোধিত বাজেট বস্তবায়িত হয়েছে।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে ২০০৬-০৭ অর্থবছরে বিএনপির শাসন আমলের শেষ বছর রাজস্ব আদায় হয়েছিল মাত্র ৪৯ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। ২০০৭-০৮ অর্থ বছরে সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসন আমলে ব্যবসায়ীদের ধরে বেঁধে এনে রাজস্ব আদায় করা হয়েছে ৬০ হাজার ৫৩৯ কোটি টাকা। আর ২০২৩-২০২৪ সালের সম্পূরক বাজেটে রাজস্বের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৭৮ হাজার কোটি টাকা।

ডিজিটাইজেশনের ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড খানিকটা পিছিয়ে থাকলেও দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের 'ক্যাশলেস ইকনোমি' গড়ার প্রত্যয়। দেশে এখন ২২ কোটি 'মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট' রয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডিজিটাল লেনদেন ১৫ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। রিটেইল পেমেন্টের ক্ষেত্রেও মোবাইল মাধ্যম ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ডিজিটাল ট্রানজেকশনের বেলায় ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট ছাড় দেয়া হলে এ ক্ষেত্রে ব্যাপক সাড়া পড়বে এবং ভ্যাট আদায়ও বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এখন উচিত হবে 'স্মার্ট ইকোনমি'র অগ্রগতির সাথে সমন্বয় করে 'ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস' এর মত অবসলিউট প্রযুক্তি থেকে সরে এসে 'ইন্টিগ্রেটেড ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম' চালু করা, যা একই সঙ্গে সকল ধরণের কার্ড ও মোবাইল পেমেন্ট গ্রহণে সক্ষম হবে এবং রাজস্ব বোর্ডের প্রাপ্য তাৎক্ষণিকভাবে তাদের একাউন্টে জমা হবে।

এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে শুধু খুচরা পর্যায়ের ভ্যাট আদায় নয় এর ফলে ক্রেতা, বিক্রেতা ও পণ্যের যে 'ডিজিটাল ফুট প্রিন্ট' তৈরি হবে তার 'বিগ ডাটা এ্যানালাইসিস' করে উৎপাদন ও পাইকারী পর্যায়ের মূল্য সংযোজন করসহ আমদানি শুল্কের আদায়ও নিশ্চিত করা যাবে। এ উপাত্য কর্পোরেট ট্যাক্স ও ব্যক্তি পর্যায়ের আয়কর নির্ধারণের ক্ষেত্রেও নিয়ামক ভূমিকা রাখবে। 'ট্যাক্স নেট' প্রসারের ক্ষেত্রে এটাই হতে পারে সবচেয়ে উপযোগি পদক্ষেপ।

বেচা-কেনা ছাড়াও আমাদের বহু সেবা খাত রয়েছে যা বাধ্যতামূলকভাবে 'ডিজিটাইজ' করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র ক্যাবল টিভি ডিস্ট্রিবিউশন খাতে ৪ কোটি গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় হতে পারে বছরে ২ হাজার ৮৮০ কোটি টাকার মূল্য সংযোজন কর। ভূমি সংক্রান্ত বহু তথ্য সরবরাহে সরকার ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করেছে। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ১৯৯৬-২০০১ শাসন আমলে গৃহিত পাইলট প্রকল্পের আলোকে ভোটার ডাটাবেইজ এবং ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের সাথে 'ইন্টিগ্রেট' করে প্রতিটি জমির মালিককে সমন্বিত 'সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশীপ' প্রণয়ন করা হলে ভূমি বিরোধ ও সে সংক্রান্ত মামলা-জট শূন্যের কোটায় নেমে আসবে। 'ই-জুডিশিয়ারি' প্রতিষ্ঠার উদ্যোগও আমাদের দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করতে হবে।

একদল চিহ্নিত বিশেষজ্ঞদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে লাগাতার গুজব ও ভীতি ছড়ানো হচ্ছে। এক্ষেত্রেও কিছু তথ্য জেনে নেয়া প্রয়োজন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন দেশের রির্জাভ ছিলো মাত্র ৫.৫৭ বিলিয়ন ডলার। সরকারের যুগান্তকারী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ফলে মাত্র ১০ বছরে দেশের প্রবৃদ্ধি ৭.৮৮ শতাংশ ছাড়িয়ে যায় এবং ২০১৯-২০ অর্থ বছরে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২০-২০২১ সালে কোভিড মহামারির কারণে আমদানী স্থবির হয়ে যাওয়ায় এবং অনেক অভিবাসী তাদের সঞ্চয় নিয়ে দেশে ফিরে আসায় সর্বমোট রিজার্ভ ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪৮.০৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে।

তবে মহামারি থেকে কাটিয়ে উঠে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতেই 'পেন্ট আপ ডিমান্ড' মোকাবেলায় রিজার্ভের ওপর চাপ তৈরি হতে থাকে। অনেক প্রবাসী একেবারে দেশে চলে আসায় রেমিটেন্স প্রবাহেও ধীর গতি তৈরি হয়। সর্বোপরি 'সাপ্লাই চেইন' বিভ্রাট এবং ইউক্রেন যুদ্ধ ও স্যাংশনের কারণে কেবল জ্বালানী আমদানিতেই বাংলাদেশকে গত ৩ বছরে অতিরিক্ত ১৩.৯ বিলিয়ন ডলার বাড়তি গুণতে হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার সরকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের অবিচল আস্থা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সময়োপযোগি পদক্ষেপের ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা প্রায় ৫ মাসের আমদানী ব্যায় মেটাতে সক্ষম। রপ্তানী বাণিজ্যে ২ শতাংশ এবং রেমিটেন্স প্রবাহে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির ফলে আমাদের 'ব্যালেন্স অব পেমেন্ট'ও এখন ধনাত্মাক ধারায় ফিরেছে। গত অর্থ বছরের ৩.৩ বিলিয়ন ডলার ঘাটতির পরিবর্তে এ বছর উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ৫.৮ বিলিয়ন ডলার। আইএফসির মতে, অবকাঠামো খাতে যে বিনিয়োগ সরকার করেছে তা আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশকে 'ইনভেস্টমেন্ট হাব'- এ পরিণত করবে।

তবে ব্যাংকিং সেক্টর রিফর্ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সসহ সার্বিক সুশাসন এখন সময়ের দাবি, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ অবশ্যই পরবর্তী ধাপে উত্তীর্ণ হবে।

লেখক : সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে