শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০২, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

এমন তান্ডব থেকে কি শিক্ষা নেবে আওয়ামী লীগ?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এমন তান্ডব থেকে কি শিক্ষা নেবে আওয়ামী লীগ?

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সামনে এবার একটা বড় সুযোগ এসেছে নিজের ঘর পরিষ্কার করার। কোটা আন্দোলনের সূত্রপাত, ষড়যন্ত্র, আওয়ামী নেতাদের অতিকথন ও অদূরদর্শিতার ক্ষতচিহ্ন বয়ে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ। যাদের হাত ধরে অনুপ্রবেশ ঘটেছে আওয়ামী রাজনীতিতে এদের সারা জীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক। জনমানুষের পালস বুঝে    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সব সময় রাজনীতি করেছে। ২০১৪-এর পর সেই আওয়ামী লীগ কেন উল্টোপথে হাঁটছে?

মূল দল এবং সহযোগী ও অঙ্গ-সংগঠনের কোথাও ডেডিকেশনের কোনো মূল্য নেই। যে যত বড়    তেলবাজ তার তত বড় পোস্ট। তান্ডবের কয়েকটা দিন পুরো ঢাকা শহরের আওয়ামী লীগের এমপি এবং নেতারা কোথায় ছিলেন?  এই সরকারের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগীরা কেন রাতারাতি চোখ পল্টি নিল?   ঘোষণা দিয়ে কোটি কোটি টাকা খরচ করে লাখ লাখ সাইবার যোদ্ধা বানানো হলো তারা সব কোথায় হাওয়া হয়ে গেল! অনলাইন, অফলাইন কোনো কিছুই আওয়ামী লীগের দখলে নেই। গত ১৬ বছরে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগ। কোথাও কোনো সাংগঠনিক চর্চা নেই। থানায় থানায় জেলায় জেলায় নিজস্ব বলয়, যার অধিকাংশই সুবিধাভোগী এবং অনুপ্রবেশকারী দিয়ে ভরা। দল এবং সরকারে প্রতিটা ধাপে ত্যাগী এবং পরীক্ষিতরা বঞ্চিত। সেটার ফল হাতে হাতে পেল আওয়ামী সরকার। এর থেকে যদি শিক্ষা না নেয় তাহলে সামনে আরও কঠিন দুঃসময় অপেক্ষা করছে। এবারও কিছু আবেগী এবং বেহায়া মানুষ আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজপথে এবং অনলাইনে যুদ্ধ করেছে। ভুল থেকে শিক্ষা না নিলে পরেরবার আওয়ামী লীগ কাউকে পাশে পাবে না। নেতা বানানোর সময় সবচেয়ে লোভী, তেলবাজ এবং অযোগ্যকে বেছে নেওয়া হয়। বঞ্চিত করা হয় সবচেয়ে পরীক্ষিত, যোগ্য এবং পরিশ্রমী কর্মীকে।

এত গেল দলের পদ-পদবি। এবার আসি সরকারি বিভিন্ন চেয়ার প্রসঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কাদের বানানো হয়? এবারের এ অস্থিরতায় কোনো ভাইস চ্যান্সেলরের সাহসী ভূমিকা আপনারা দেখেছেন? প্রত্যেকেই তার চেয়ার বাঁচাতে ব্যস্ত ছিলেন। দল, সরকার জাহান্নামে যাক কিন্তু চেয়ার বেঁচে থাক। অথচ দলীয় পরিচয়েই প্রত্যেকে চেয়ারে বসেছেন।
দেশে এত এত সংস্থা। গত কয়েকদিন ধরে লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় ঢুকল সেই তথ্য কেন কারও কাছে ছিল না? সঠিক তথ্য থাকলে এতগুলো প্রাণ ঝরত না। রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপূরণীয় এই বিপুল ক্ষয়ক্ষতিও এড়ানো যেত। কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিনিয়র সাংবাদিকদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মহাখালীতে অগ্নিসংযোগের ঘটনার কথা তুলে ধরে ডিবিসি সম্পাদক জায়েদুল আহসান পিন্টু বলেন, বেলা ৩টার পর সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্য ছিলেন না। তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘কেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কোনো সদস্য সেখানে ছিলেন না এবং কেন একজন কর্মকর্তা তাঁর বাহিনী নিয়ে জায়গা ছেড়ে চলে গেলেন?’ তিনি বলেন, গোয়েন্দা রিপোর্ট ছিল এবং সে কারণেই পুলিশ রাজধানীর আশপাশে চেকপোস্ট বসায়। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেছেন, রাজধানীতে কোনো পিঁপড়া প্রবেশ করতে পারবে না, অথচ হাতি প্রবেশ করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে। নিজেদের কর্মকান্ডের জন্য আত্মসমালোচনা করার পরামর্শ দিয়ে পিন্টু বলেন, গত ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের অফিস রক্ষায় কেন সেনাবাহিনী বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রয়োজন পড়ল। এ প্রশ্ন আমারও।

দেশে আইসিটি নামে একটা মন্ত্রণালয় আছে। সেই মন্ত্রণালয়ের কাজটা কী? গত ১০ বছরে আইসিটি মন্ত্রণালয়ে কারা কাজ করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশ করা হোক। অনলাইন প্ল্যাটফরমটা কেন এতটা অনিরাপদ হলো? এর দায় কার? প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। দেশটা ডিজিটাল করলেন আপনি অথচ তার সুফল কেন অন্যরা ভোগ করছে! গুজব প্রতিরোধে কী ভূমিকা রেখেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়? আইসিটি মন্ত্রণালয় এত বছর যাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে প্রত্যেকেই এক একটা গুজবের ফ্যাক্টরি। আইসিটি সেক্টরের পুরো নিয়ন্ত্রণ জামায়াত-বিএনপির হাতে। কোথাও কোনো জবাবদিহিতা নেই।

একটা বিষয় জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া দরকার। কথায় কথায় উপদেষ্টার নাম এবং রেফারেন্স ব্যবহার করা চিরতরে বন্ধ করা হোক। শুধু দল নয়, দেশের প্রতিটা সেক্টরে সুবিধাবাদীদের রাজত্ব। অতি দ্রুত এই রাজত্বের অবসান হোক। প্রতিটা সেক্টরে যোগ্য, দক্ষ এবং পরীক্ষিতরা মূল্যায়িত হোক এবং সেটা আজ এই মুহূর্ত থেকে শুরু হোক।

বঙ্গবন্ধুর যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যাত্রা শুরু করেছিল সেই আওয়ামী লীগকে কী করে সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা গিলে খেল? একটা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের পরিবর্তে কী দেখলাম আমরা? এখানে বাউলরা নির্যাতিত। তাদের ঘর, বাদ্যযন্ত্র ভেঙে দেওয়া হয়। ধর্মের অপব্যাখ্যা ও উন্মাদনা ছড়ানো ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথি হন আওয়ামী লীগের এমপি ও নেতারা। থানা ও জেলা শহরের লাইব্রেরিগুলোর কী অবস্থা? সংস্কৃতিচর্চা কেন্দ্রগুলো অযত্ন-অবহেলায় অধিকাংশই বন্ধ হয়ে গেছে। আওয়ামী সরকারের গত ১৬ বছরে সবচেয়ে উপেক্ষিত সংস্কৃতি অঙ্গন।

বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা এই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো কেন বিএনপি-জামায়াতের রাজত্ব? প্রধানমন্ত্রী বিটের কয়জন সাংবাদিকের ব্যাকগ্রাউন্ড ঠিক আছে? কারা এদের পৃষ্ঠপোষক? অনেক মন্ত্রী, এমপি এবং নেতার পরিবারের সদস্যদের বিতর্কিত ভূমিকা ছিল এই কোটাবিরোধী আন্দোলনে। তাদের বিরুদ্ধে দল কি কোনো ব্যবস্থা নেবে?

আমাদের সংগঠন গৌরব ’৭১-এর সমাবেশ ছিল ১৭ জুলাই বিকাল ৪টায় শাহবাগে। ওইদিন সকাল থেকে আমাদের সমাবেশ করতে মানা করা হয়। বলা হয় এটা অনেক রিস্ক হয়ে যাবে, আমাদের ওপর হামলা হতে পারে। আমরা সব উপেক্ষা করে ওইদিন শাহবাগ দাঁড়াই। আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই গা বাঁচাতে আমাদের সমাবেশে আসেননি। তারপরও ওইদিন আমরা সমাবেশটা বেশ সফলভাবে শেষ করি। আমাদের ওই সমাবেশে সত্যি সত্যিই বাধা দেওয়া হয়েছিল। তবে জামায়াত-বিএনপি না, আওয়ামী লীগ নামধারীরাই বাধা দিয়েছিল। এখানেই শেষ হয়। দুই দিন পর গৌরব ’৭১-এর সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীনকে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির কার্যালয়ে গুলি করা এবং জবাই করার হুমকি দেয় ওই একই ব্যক্তি। পাঁচ দিন পার হলেও আওয়ামী লীগের নেতারা কোনো বিচার করেননি। চাইলেই হত্যাচেষ্টা মামলা করা যেত। ঘৃণায় সেটাও করা হয়নি। আওয়ামী লীগের সব বড় বড় কুতুব যখন গর্তে ঢুকেছিল তখন গৌরব ’৭১ এবং শাহীন মাঠে ছিল। তার খুব ভালো প্রতিদান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দিয়েছে। এভাবেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দিন দিন একা হয়েছে।

প্রতিটা স্তরে কমিটি বাণিজ্য সংগঠনকে একেবারে শেষ করে দিয়েছে। কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক। ছাত্রলীগকে একটা গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এমন ঠুঁটো জগন্নাথ বানানো হয়েছে। একটা শক্তিশালী সিন্ডিকেট বছরের পর বছর ধরে সুকৌশলে ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছে। এদের চিহ্নিত করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। মাঠের কর্মীদের রোদে পোড়া চেহারা, শরীরে ঘামের গন্ধ এমপি-মন্ত্রী নেতাদের ভীষণ অপছন্দ। উনাদের পছন্দ চকচকে চেহারা, পারফিউম মেখে ঘুরে বেড়ানো লোকজন। প্রতিটা এমপি, মন্ত্রী, নেতার পাশে আপনি কোনো দুর্দিনের কর্মী পাবেন না।  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এই বেহাল দশায় দেশের প্রতিটি বোধসম্পন্ন, অসাম্প্রদায়িক, দেশপ্রেমিক নাগরিকের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। তারা এখনো প্রচন্ড আশা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দিকে তাকিয়ে আছে। তারা বিশ্বাস করে গর্বের পতাকা এবং সার্বভৌমত্ব দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতেই সবচেয়ে নিরাপদ।

 
লেখক : সম্পাদক, বিবার্তা ২৪ ডটনেট ও পরিচালক, জাগরণ টিভি।
 


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে