শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৪, মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪

আওয়ামী লীগের ভাঙা সাংস্কৃতিক বোমা ও নতুন বাংলাদেশ

কাজী জেসিন
আওয়ামী লীগের ভাঙা সাংস্কৃতিক বোমা ও নতুন বাংলাদেশ

কিছু দৃশ্য ভোলা যায় না। কিছু দৃশ্য আমরা কোনো দিন ভুলবো না। নিজের দেশের মাটিতে নিজেদের শাসকের বুলেটে শত শত তরুণ-ছাত্রকে করুণভাবে হত্যা করা হয়েছে। গুলিবিদ্ধ ছাত্রকে চিকিৎসা পর্যন্ত নিতে বাঁধা দেয়া হয়েছে। প্রায় মৃত বুলেটবিদ্ধ ছাত্রকে সাঁজোয়া যান থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি এবং পুলিশ কমিশনারকে এক পুলিশ অফিসার দেখাচ্ছেন কীভাবে তিনি একের পর এক হত্যা করেছেন। এবং তারা ভীষণ নির্লিপ্তভাবে তা দেখছেন। যেন বুঝে নিচ্ছেন পুলিশ নির্দেশ ঠিকমতো পালন করছেন কি-না। এই দৃশ্য বিশ্বের যে কোনো নির্মমতাকে হার মানায়।

রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি, এরই মাঝে শুরু হয়েছে নতুন খেলা। গুম, খুন, হত্যার হোলি-খেলার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা আওয়ামী লীগ একই পথে আবারও এখন তাদের 'হারানো স্বর্গ' ফিরে পাবার লক্ষ্যে নানামুখি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

আওয়ামী লীগের মূল রাজনৈতিক পুঁজি বা 'সেলিং পয়েন্ট'র একটি  ছিল 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা'। এই দলটি মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর একটি বড়ো অংশের মধ্যে এই বিশ্বাস একসময় সৃষ্টি করতে পেরেছিল যে, তারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি।

আওয়ামী লীগ নেত্রী নিজে যুদ্ধাপরাধীর ঘরে তার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে, তাদের নিজ পরিবারের সদস্য করে, বিচারের ব্যবস্থা করেছিলেন বিরোধী রাজনীতির কথিত যুদ্ধাপরাধীদের দেশে ও আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচিত এক বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধ্বজাধারী হয়ে নিজের দলের বাইরের প্রতিটি নাগরিককে তারা চিত্রিত করেছে রাজাকার হিসেবে। বিরোধীমতের সকলকে আখ্যা দেয়া হয়েছে পাকিস্তানের দোসর বলে।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বাণিজ্য করতে করতে রাজনৈতিক মুনাফায় ফুলে ফেঁপে ওঠা আওয়ামী লীগ বৈষম্যের বিরুদ্ধে দেশের মেধাবী তরুণ প্রতিবাদী ছাত্রদেরও অভ্যাসবসত রাজাকার বললে, কে আসলে একুশ শতকের রাজাকার, কে আসলে দেশ-বিরোধী শক্তি তা' দিনের আলোর মতো দেশের আপামর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। জন্ম হয় এক নতুন বাংলাদেশের। উন্মোচিত হয় বাংলাদেশের জন্য এক নতুন দিগন্ত। আর আওয়ামী লীগ হারিয়ে ফেলে তাদের দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা পুঁজি, তাদের রাজনীতির মূল সেলিং পয়েন্ট। আর তাই ছাত্রদের মিছিলে সারাদেশ মুখরিত হয়ে ওঠে 'ভুয়া' শব্দে।

ছাত্রদের খুনের অপরাধ কাঁধে নিয়ে পরাজিত আওয়ামী লীগ এখন দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য এবং দল হিসেবে টিকে থাকার জন্য ব্যাবহার করছে তাদের দ্বিতীয় পুঁজি - সাম্প্রদায়িকতা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল প্রায় ষোলো বছর। এই ষোলো বছরে বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কমেছে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে আমরা দেখি ২০১১ সালে ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুরা জনসংখ্যার ৯.৬১ শতাংশ ছিল, যার মধ্যে হিন্দু ছিল ৮.৫৪ শতাংশ, বৌদ্ধ ০.৬২ শতাংশ, খ্রিস্টান ০.৩১ শতাংশ এবং অন্যান্য ০.১৪ শতাংশ। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের হিন্দু জনসংখ্যা ৭.৯৫ শতাংশে নেমে আসে। তারপরেও এই দলটিই সংখ্যালঘুদের রক্ষার দাবি করে।

এছাড়া আমরা দেখেছি বিগত পনেরো বছরে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর অসংখ্য নিপীড়নের ঘটনা। শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিশ্বস্ত এবং নানা সময়ে পুরস্কৃত পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ দখল করেছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের শত শত বিঘা জমি।  মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জের হিন্দুদের ‘শত শত বিঘা’ জমি দখলের অভিযোগ এনে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ওই এলাকা ঘুরে দেখার অনুরোধও জানিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা  কি হিন্দু সম্প্রদায়ের দখল হয়ে যাওয়া জমি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ? গোপালগঞ্জ শেখ হাসিনার নিজের নির্বাচনী এলাকা। তিনি নিজের এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা দিতেও কোনো  উদ্যোগ নেননি।    

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের ২০২১ সালের প্রতিবেদন  অনুযায়ী, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে '২১-এর  সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ৩,৬৭৯টি আক্রমণ সংঘটিত হয়েছে।

২০১৯ সালে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের  অধিকার রক্ষায় কাজ করা প্রতিষ্ঠান 'শাড়ি'র পরিচালক প্রিয়া সাহা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ৩৭ মিলিয়ন মানুষ নিখোঁজ। কারা তাদের গৃহহারা করেছে জানতে চাইলে প্রিয়া সাহা ইতঃস্তত করে মুসলিম ফান্ডামেন্টালিস্টদের কথা বলেন এবং তিনি এও বলেন যে, এই মৌলবাদীরা সবসময় রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়েছে। তিনি বলেছিলেন বিচার না পাবার কথা। লক্ষ্য করতে হবে ২০১৯ সালে তিনি যখন এই কথা বলছেন তখন ইতোমধ্যে আওয়ামী শাসনামলের প্রায় ১০ বছর পেরিয়েছে। এর অর্থ এই দাঁড়ায় যে আওয়ামী শাসনামলে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছে। আমি মনে করি, আজ আমাদের এই তথ্যগুলো ঘেঁটে দেখার সময় এসেছে। জানা দরকার, কেন প্রিয়া সাহাকে সেদিন ওবায়দুল কাদের মামলার হুমকি দিয়েছিলেন।

দ্বিতীয় যে ট্রাম কার্ডটি আওয়ামী লীগ ব্যবহার করে আসছে তা হলো 'অসাম্প্রদায়িকতা'। ভারত ও পাশ্চাত্যের ইসলামফোবিয়ার ফায়দা হাসিল করতে দৃশ্যপটে  ইসলামী মৌলবাদকে তুলে ধরা এবং নিজেদের অসাম্প্রদায়িকতার বাহক হিসেবে হাজির করা তাদের আরেকটি কৌশল। সে অপকৌশলের অংশ হিসেবেই আওয়ামী লীগ এক ঢিলে দুই পাখি মেরে চলেছে বহু বছর ধরে। এখন যখন আমরা দেখি যে, বিভিন্ন মন্দিরে আওয়ামী লীগ নেতাদের আদেশে হামলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগ কর্মীরা প্রতিবেশী হিন্দুর বাড়িতে হামলা করছে, গাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, আমাদের জানার সময় এসেছে বিগত সময়গুলোতে যখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল তখন কিভাবে ৩৭ মিলিয়ন (প্রিয়া সাহার তথ্যমতে) হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী গুম হয়েছে এবং কীভাবে অপরাধীরা রাজনৈতিক প্রশ্রয় পেয়েছে। কারা ছিল তারা?  ক্ষমতাকে ব্যবহার করে ইসলামিস্টের মুখোশ পরে বিভিন্ন সংখ্যালঘুদের উপর হামলা, নিপীড়ন কারা করেছে- তা জানার সময় এসেছে এখন।

আমরা যা বিশ্বাস করি তার বেশিরভাগই ক্ষমতাবানদের তৈরি করা ন্যারেটিভ। আর এই বয়ানের বাইরের কিছু দেখলে তা আমাদের অবাক করে, এবং অনেকে তা ইগনোরও করেন, কারণ তাতে তাদের লাভ হয়। কিন্তু যত দ্রুত আমরা সত্যকে অনুধাবন করবো, যত তাড়াতাড়ি আমরা মিলনের সম্ভাবনাকে আলিঙ্গন করবো তত দ্রুত আমরা ক্ষত কাটিয়ে জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে পারবো।

দ্বিতীয় স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে সংযুক্ত হয়েছে এক নতুন দৃশ্য। মন্দির পাহারা দিচ্ছেন মাদ্রাসার ছাত্ররা। এই সৌহার্দ্য, এই দায়িত্ববোধ, এই ঐক্যের গুরত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিগত তিনটি মেয়াদে নগ্ন হস্তক্ষেপ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে নানান সুবিধা নিয়ে আসা ভারত এখন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুর উপর নির্যাতনের কাহিনীকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড় করছে। তারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে। আওয়ামী লীগ ও ভারত উভয় মিলে যা করছে তা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের জন্যই ভয়ানক ক্ষতিকারক।

বিগত ক’দিনে এ পর্যন্ত এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি যেখানে আমরা দেখতে পাই যে, বাংলাদেশে কোনো প্রতিক্রিয়াশীল মুসলিম কোনো হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান পরিবারের উপর হামলা করেছে। অথচ অনেকেই এটা প্রচার করতে ভালোবাসে যে, ইসলামিক আইন যারা পাঠ করছে তারাই প্রতিক্রিয়াশীল এবং তারাই হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টানদের উপর হামলা করে। এই ইসলামোফোবিয়া থেকে বাংলাদেশের মানুষ বের হয়ে আসছে। গত ক’দিনে মাদ্রাসার ছাত্রদের লক্ষ্য করে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী অনেককে বলতে শুনেছি: “এই ভাইরা আমাদের পাহারা দিয়েছেন।”

দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করে আওয়ামী লীগ তাদের দ্বিতীয় সেলিং পয়েন্টটাও হারিয়ে ফেলছে। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার  গুল্মে আগুন দিয়ে উত্তাপ ছড়াতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশ ফিনিক্স পাখির মতো ছাই থেকে বেঁচে উঠছে। আমাদেরকে বাঁচতে হবে সবাইকে নিয়ে, সকলে মিলে, একসাথে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের বাঁচাতে সবাই এগিয়ে আসুন।আর একটি হিন্দু, বৌদ্ধ, বা খ্রিস্টান ভাইয়ের গায়ে যেনো কোনো আঘাত না আসে।আর একটি বোনের যেন আতংকে থাকতে না হয়  একদিনও।

আফ্রিকান বিপ্লবী লেখক নগুগি ওয়া থিয়াঙ্গোর কথা, “সাম্রাজ্যবাদ সবচেয়ে বড় যে অস্ত্র প্রতিদিন সম্মিলিত প্রতিরোধের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তা হলো সাংস্কৃতিক বোমা। সাংস্কৃতিক বোমার প্রভাব হলো মানুষের নাম, তাদের ভাষা, তাদের পরিবেশ, তাদের সংগ্রামের ঐতিহ্য, তাদের ঐক্য, তাদের সক্ষমতা এবং শেষ পর্যন্ত নিজেদের ওপর বিশ্বাসকে ধ্বংস করা।” এরকম মানসিক নিয়ন্ত্রণ যে কোনো প্রভাবশালী শক্তি দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে, যা আওয়ামী লীগ এতদিন ধরে করে এসেছে। আশার  কথা হলো আওয়ামী লীগের সেই সাংস্কৃতিক বোমা ধ্বংস হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ এক অন্ধকার গভীর গর্ত থেকে উঠে আসছে, আমাদের সন্তানসম ছাত্রদের প্রাণের  বিনিময়ে। এ এক অদ্ভুত করুণ সত্য! মার্ক টোয়েন বলেছেন, "সত্য গল্পের চেয়েও অদ্ভুত, তবে তা সম্ভবত এজন্যই যে, গল্প সম্ভাবনার মধ্যে সীমাবদ্ধ; সত্য নয়।"

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
সর্বশেষ খবর
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

এই মাত্র | জাতীয়

সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন
সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার
ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী
দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ
বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম
পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?
স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’
যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স
১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত
টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের গর্ভে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, আটক ২
মায়ের গর্ভে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, আটক ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন!
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন!

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কৃষক দলের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২০ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন