শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৪, মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪

আওয়ামী লীগের ভাঙা সাংস্কৃতিক বোমা ও নতুন বাংলাদেশ

কাজী জেসিন
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের ভাঙা সাংস্কৃতিক বোমা ও নতুন বাংলাদেশ

কিছু দৃশ্য ভোলা যায় না। কিছু দৃশ্য আমরা কোনো দিন ভুলবো না। নিজের দেশের মাটিতে নিজেদের শাসকের বুলেটে শত শত তরুণ-ছাত্রকে করুণভাবে হত্যা করা হয়েছে। গুলিবিদ্ধ ছাত্রকে চিকিৎসা পর্যন্ত নিতে বাঁধা দেয়া হয়েছে। প্রায় মৃত বুলেটবিদ্ধ ছাত্রকে সাঁজোয়া যান থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি এবং পুলিশ কমিশনারকে এক পুলিশ অফিসার দেখাচ্ছেন কীভাবে তিনি একের পর এক হত্যা করেছেন। এবং তারা ভীষণ নির্লিপ্তভাবে তা দেখছেন। যেন বুঝে নিচ্ছেন পুলিশ নির্দেশ ঠিকমতো পালন করছেন কি-না। এই দৃশ্য বিশ্বের যে কোনো নির্মমতাকে হার মানায়।

রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি, এরই মাঝে শুরু হয়েছে নতুন খেলা। গুম, খুন, হত্যার হোলি-খেলার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা আওয়ামী লীগ একই পথে আবারও এখন তাদের 'হারানো স্বর্গ' ফিরে পাবার লক্ষ্যে নানামুখি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

আওয়ামী লীগের মূল রাজনৈতিক পুঁজি বা 'সেলিং পয়েন্ট'র একটি  ছিল 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা'। এই দলটি মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর একটি বড়ো অংশের মধ্যে এই বিশ্বাস একসময় সৃষ্টি করতে পেরেছিল যে, তারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি।

আওয়ামী লীগ নেত্রী নিজে যুদ্ধাপরাধীর ঘরে তার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে, তাদের নিজ পরিবারের সদস্য করে, বিচারের ব্যবস্থা করেছিলেন বিরোধী রাজনীতির কথিত যুদ্ধাপরাধীদের দেশে ও আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচিত এক বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধ্বজাধারী হয়ে নিজের দলের বাইরের প্রতিটি নাগরিককে তারা চিত্রিত করেছে রাজাকার হিসেবে। বিরোধীমতের সকলকে আখ্যা দেয়া হয়েছে পাকিস্তানের দোসর বলে।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বাণিজ্য করতে করতে রাজনৈতিক মুনাফায় ফুলে ফেঁপে ওঠা আওয়ামী লীগ বৈষম্যের বিরুদ্ধে দেশের মেধাবী তরুণ প্রতিবাদী ছাত্রদেরও অভ্যাসবসত রাজাকার বললে, কে আসলে একুশ শতকের রাজাকার, কে আসলে দেশ-বিরোধী শক্তি তা' দিনের আলোর মতো দেশের আপামর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। জন্ম হয় এক নতুন বাংলাদেশের। উন্মোচিত হয় বাংলাদেশের জন্য এক নতুন দিগন্ত। আর আওয়ামী লীগ হারিয়ে ফেলে তাদের দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা পুঁজি, তাদের রাজনীতির মূল সেলিং পয়েন্ট। আর তাই ছাত্রদের মিছিলে সারাদেশ মুখরিত হয়ে ওঠে 'ভুয়া' শব্দে।

ছাত্রদের খুনের অপরাধ কাঁধে নিয়ে পরাজিত আওয়ামী লীগ এখন দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য এবং দল হিসেবে টিকে থাকার জন্য ব্যাবহার করছে তাদের দ্বিতীয় পুঁজি - সাম্প্রদায়িকতা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল প্রায় ষোলো বছর। এই ষোলো বছরে বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কমেছে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে আমরা দেখি ২০১১ সালে ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুরা জনসংখ্যার ৯.৬১ শতাংশ ছিল, যার মধ্যে হিন্দু ছিল ৮.৫৪ শতাংশ, বৌদ্ধ ০.৬২ শতাংশ, খ্রিস্টান ০.৩১ শতাংশ এবং অন্যান্য ০.১৪ শতাংশ। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের হিন্দু জনসংখ্যা ৭.৯৫ শতাংশে নেমে আসে। তারপরেও এই দলটিই সংখ্যালঘুদের রক্ষার দাবি করে।

এছাড়া আমরা দেখেছি বিগত পনেরো বছরে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর অসংখ্য নিপীড়নের ঘটনা। শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিশ্বস্ত এবং নানা সময়ে পুরস্কৃত পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ দখল করেছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের শত শত বিঘা জমি।  মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জের হিন্দুদের ‘শত শত বিঘা’ জমি দখলের অভিযোগ এনে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ওই এলাকা ঘুরে দেখার অনুরোধও জানিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা  কি হিন্দু সম্প্রদায়ের দখল হয়ে যাওয়া জমি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ? গোপালগঞ্জ শেখ হাসিনার নিজের নির্বাচনী এলাকা। তিনি নিজের এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা দিতেও কোনো  উদ্যোগ নেননি।    

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের ২০২১ সালের প্রতিবেদন  অনুযায়ী, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে '২১-এর  সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ৩,৬৭৯টি আক্রমণ সংঘটিত হয়েছে।

২০১৯ সালে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের  অধিকার রক্ষায় কাজ করা প্রতিষ্ঠান 'শাড়ি'র পরিচালক প্রিয়া সাহা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ৩৭ মিলিয়ন মানুষ নিখোঁজ। কারা তাদের গৃহহারা করেছে জানতে চাইলে প্রিয়া সাহা ইতঃস্তত করে মুসলিম ফান্ডামেন্টালিস্টদের কথা বলেন এবং তিনি এও বলেন যে, এই মৌলবাদীরা সবসময় রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়েছে। তিনি বলেছিলেন বিচার না পাবার কথা। লক্ষ্য করতে হবে ২০১৯ সালে তিনি যখন এই কথা বলছেন তখন ইতোমধ্যে আওয়ামী শাসনামলের প্রায় ১০ বছর পেরিয়েছে। এর অর্থ এই দাঁড়ায় যে আওয়ামী শাসনামলে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছে। আমি মনে করি, আজ আমাদের এই তথ্যগুলো ঘেঁটে দেখার সময় এসেছে। জানা দরকার, কেন প্রিয়া সাহাকে সেদিন ওবায়দুল কাদের মামলার হুমকি দিয়েছিলেন।

দ্বিতীয় যে ট্রাম কার্ডটি আওয়ামী লীগ ব্যবহার করে আসছে তা হলো 'অসাম্প্রদায়িকতা'। ভারত ও পাশ্চাত্যের ইসলামফোবিয়ার ফায়দা হাসিল করতে দৃশ্যপটে  ইসলামী মৌলবাদকে তুলে ধরা এবং নিজেদের অসাম্প্রদায়িকতার বাহক হিসেবে হাজির করা তাদের আরেকটি কৌশল। সে অপকৌশলের অংশ হিসেবেই আওয়ামী লীগ এক ঢিলে দুই পাখি মেরে চলেছে বহু বছর ধরে। এখন যখন আমরা দেখি যে, বিভিন্ন মন্দিরে আওয়ামী লীগ নেতাদের আদেশে হামলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগ কর্মীরা প্রতিবেশী হিন্দুর বাড়িতে হামলা করছে, গাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, আমাদের জানার সময় এসেছে বিগত সময়গুলোতে যখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল তখন কিভাবে ৩৭ মিলিয়ন (প্রিয়া সাহার তথ্যমতে) হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী গুম হয়েছে এবং কীভাবে অপরাধীরা রাজনৈতিক প্রশ্রয় পেয়েছে। কারা ছিল তারা?  ক্ষমতাকে ব্যবহার করে ইসলামিস্টের মুখোশ পরে বিভিন্ন সংখ্যালঘুদের উপর হামলা, নিপীড়ন কারা করেছে- তা জানার সময় এসেছে এখন।

আমরা যা বিশ্বাস করি তার বেশিরভাগই ক্ষমতাবানদের তৈরি করা ন্যারেটিভ। আর এই বয়ানের বাইরের কিছু দেখলে তা আমাদের অবাক করে, এবং অনেকে তা ইগনোরও করেন, কারণ তাতে তাদের লাভ হয়। কিন্তু যত দ্রুত আমরা সত্যকে অনুধাবন করবো, যত তাড়াতাড়ি আমরা মিলনের সম্ভাবনাকে আলিঙ্গন করবো তত দ্রুত আমরা ক্ষত কাটিয়ে জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে পারবো।

দ্বিতীয় স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে সংযুক্ত হয়েছে এক নতুন দৃশ্য। মন্দির পাহারা দিচ্ছেন মাদ্রাসার ছাত্ররা। এই সৌহার্দ্য, এই দায়িত্ববোধ, এই ঐক্যের গুরত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিগত তিনটি মেয়াদে নগ্ন হস্তক্ষেপ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে নানান সুবিধা নিয়ে আসা ভারত এখন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুর উপর নির্যাতনের কাহিনীকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড় করছে। তারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে। আওয়ামী লীগ ও ভারত উভয় মিলে যা করছে তা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের জন্যই ভয়ানক ক্ষতিকারক।

বিগত ক’দিনে এ পর্যন্ত এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি যেখানে আমরা দেখতে পাই যে, বাংলাদেশে কোনো প্রতিক্রিয়াশীল মুসলিম কোনো হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান পরিবারের উপর হামলা করেছে। অথচ অনেকেই এটা প্রচার করতে ভালোবাসে যে, ইসলামিক আইন যারা পাঠ করছে তারাই প্রতিক্রিয়াশীল এবং তারাই হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টানদের উপর হামলা করে। এই ইসলামোফোবিয়া থেকে বাংলাদেশের মানুষ বের হয়ে আসছে। গত ক’দিনে মাদ্রাসার ছাত্রদের লক্ষ্য করে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী অনেককে বলতে শুনেছি: “এই ভাইরা আমাদের পাহারা দিয়েছেন।”

দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করে আওয়ামী লীগ তাদের দ্বিতীয় সেলিং পয়েন্টটাও হারিয়ে ফেলছে। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার  গুল্মে আগুন দিয়ে উত্তাপ ছড়াতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশ ফিনিক্স পাখির মতো ছাই থেকে বেঁচে উঠছে। আমাদেরকে বাঁচতে হবে সবাইকে নিয়ে, সকলে মিলে, একসাথে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের বাঁচাতে সবাই এগিয়ে আসুন।আর একটি হিন্দু, বৌদ্ধ, বা খ্রিস্টান ভাইয়ের গায়ে যেনো কোনো আঘাত না আসে।আর একটি বোনের যেন আতংকে থাকতে না হয়  একদিনও।

আফ্রিকান বিপ্লবী লেখক নগুগি ওয়া থিয়াঙ্গোর কথা, “সাম্রাজ্যবাদ সবচেয়ে বড় যে অস্ত্র প্রতিদিন সম্মিলিত প্রতিরোধের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তা হলো সাংস্কৃতিক বোমা। সাংস্কৃতিক বোমার প্রভাব হলো মানুষের নাম, তাদের ভাষা, তাদের পরিবেশ, তাদের সংগ্রামের ঐতিহ্য, তাদের ঐক্য, তাদের সক্ষমতা এবং শেষ পর্যন্ত নিজেদের ওপর বিশ্বাসকে ধ্বংস করা।” এরকম মানসিক নিয়ন্ত্রণ যে কোনো প্রভাবশালী শক্তি দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে, যা আওয়ামী লীগ এতদিন ধরে করে এসেছে। আশার  কথা হলো আওয়ামী লীগের সেই সাংস্কৃতিক বোমা ধ্বংস হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ এক অন্ধকার গভীর গর্ত থেকে উঠে আসছে, আমাদের সন্তানসম ছাত্রদের প্রাণের  বিনিময়ে। এ এক অদ্ভুত করুণ সত্য! মার্ক টোয়েন বলেছেন, "সত্য গল্পের চেয়েও অদ্ভুত, তবে তা সম্ভবত এজন্যই যে, গল্প সম্ভাবনার মধ্যে সীমাবদ্ধ; সত্য নয়।"

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা