শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৪, মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪

আওয়ামী লীগের ভাঙা সাংস্কৃতিক বোমা ও নতুন বাংলাদেশ

কাজী জেসিন
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের ভাঙা সাংস্কৃতিক বোমা ও নতুন বাংলাদেশ

কিছু দৃশ্য ভোলা যায় না। কিছু দৃশ্য আমরা কোনো দিন ভুলবো না। নিজের দেশের মাটিতে নিজেদের শাসকের বুলেটে শত শত তরুণ-ছাত্রকে করুণভাবে হত্যা করা হয়েছে। গুলিবিদ্ধ ছাত্রকে চিকিৎসা পর্যন্ত নিতে বাঁধা দেয়া হয়েছে। প্রায় মৃত বুলেটবিদ্ধ ছাত্রকে সাঁজোয়া যান থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি এবং পুলিশ কমিশনারকে এক পুলিশ অফিসার দেখাচ্ছেন কীভাবে তিনি একের পর এক হত্যা করেছেন। এবং তারা ভীষণ নির্লিপ্তভাবে তা দেখছেন। যেন বুঝে নিচ্ছেন পুলিশ নির্দেশ ঠিকমতো পালন করছেন কি-না। এই দৃশ্য বিশ্বের যে কোনো নির্মমতাকে হার মানায়।

রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি, এরই মাঝে শুরু হয়েছে নতুন খেলা। গুম, খুন, হত্যার হোলি-খেলার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা আওয়ামী লীগ একই পথে আবারও এখন তাদের 'হারানো স্বর্গ' ফিরে পাবার লক্ষ্যে নানামুখি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

আওয়ামী লীগের মূল রাজনৈতিক পুঁজি বা 'সেলিং পয়েন্ট'র একটি  ছিল 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা'। এই দলটি মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর একটি বড়ো অংশের মধ্যে এই বিশ্বাস একসময় সৃষ্টি করতে পেরেছিল যে, তারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি।

আওয়ামী লীগ নেত্রী নিজে যুদ্ধাপরাধীর ঘরে তার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে, তাদের নিজ পরিবারের সদস্য করে, বিচারের ব্যবস্থা করেছিলেন বিরোধী রাজনীতির কথিত যুদ্ধাপরাধীদের দেশে ও আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচিত এক বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধ্বজাধারী হয়ে নিজের দলের বাইরের প্রতিটি নাগরিককে তারা চিত্রিত করেছে রাজাকার হিসেবে। বিরোধীমতের সকলকে আখ্যা দেয়া হয়েছে পাকিস্তানের দোসর বলে।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বাণিজ্য করতে করতে রাজনৈতিক মুনাফায় ফুলে ফেঁপে ওঠা আওয়ামী লীগ বৈষম্যের বিরুদ্ধে দেশের মেধাবী তরুণ প্রতিবাদী ছাত্রদেরও অভ্যাসবসত রাজাকার বললে, কে আসলে একুশ শতকের রাজাকার, কে আসলে দেশ-বিরোধী শক্তি তা' দিনের আলোর মতো দেশের আপামর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। জন্ম হয় এক নতুন বাংলাদেশের। উন্মোচিত হয় বাংলাদেশের জন্য এক নতুন দিগন্ত। আর আওয়ামী লীগ হারিয়ে ফেলে তাদের দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা পুঁজি, তাদের রাজনীতির মূল সেলিং পয়েন্ট। আর তাই ছাত্রদের মিছিলে সারাদেশ মুখরিত হয়ে ওঠে 'ভুয়া' শব্দে।

ছাত্রদের খুনের অপরাধ কাঁধে নিয়ে পরাজিত আওয়ামী লীগ এখন দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য এবং দল হিসেবে টিকে থাকার জন্য ব্যাবহার করছে তাদের দ্বিতীয় পুঁজি - সাম্প্রদায়িকতা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল প্রায় ষোলো বছর। এই ষোলো বছরে বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কমেছে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে আমরা দেখি ২০১১ সালে ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুরা জনসংখ্যার ৯.৬১ শতাংশ ছিল, যার মধ্যে হিন্দু ছিল ৮.৫৪ শতাংশ, বৌদ্ধ ০.৬২ শতাংশ, খ্রিস্টান ০.৩১ শতাংশ এবং অন্যান্য ০.১৪ শতাংশ। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের হিন্দু জনসংখ্যা ৭.৯৫ শতাংশে নেমে আসে। তারপরেও এই দলটিই সংখ্যালঘুদের রক্ষার দাবি করে।

এছাড়া আমরা দেখেছি বিগত পনেরো বছরে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর অসংখ্য নিপীড়নের ঘটনা। শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিশ্বস্ত এবং নানা সময়ে পুরস্কৃত পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ দখল করেছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের শত শত বিঘা জমি।  মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জের হিন্দুদের ‘শত শত বিঘা’ জমি দখলের অভিযোগ এনে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ওই এলাকা ঘুরে দেখার অনুরোধও জানিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা  কি হিন্দু সম্প্রদায়ের দখল হয়ে যাওয়া জমি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ? গোপালগঞ্জ শেখ হাসিনার নিজের নির্বাচনী এলাকা। তিনি নিজের এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা দিতেও কোনো  উদ্যোগ নেননি।    

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের ২০২১ সালের প্রতিবেদন  অনুযায়ী, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে '২১-এর  সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ৩,৬৭৯টি আক্রমণ সংঘটিত হয়েছে।

২০১৯ সালে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের  অধিকার রক্ষায় কাজ করা প্রতিষ্ঠান 'শাড়ি'র পরিচালক প্রিয়া সাহা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ৩৭ মিলিয়ন মানুষ নিখোঁজ। কারা তাদের গৃহহারা করেছে জানতে চাইলে প্রিয়া সাহা ইতঃস্তত করে মুসলিম ফান্ডামেন্টালিস্টদের কথা বলেন এবং তিনি এও বলেন যে, এই মৌলবাদীরা সবসময় রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়েছে। তিনি বলেছিলেন বিচার না পাবার কথা। লক্ষ্য করতে হবে ২০১৯ সালে তিনি যখন এই কথা বলছেন তখন ইতোমধ্যে আওয়ামী শাসনামলের প্রায় ১০ বছর পেরিয়েছে। এর অর্থ এই দাঁড়ায় যে আওয়ামী শাসনামলে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছে। আমি মনে করি, আজ আমাদের এই তথ্যগুলো ঘেঁটে দেখার সময় এসেছে। জানা দরকার, কেন প্রিয়া সাহাকে সেদিন ওবায়দুল কাদের মামলার হুমকি দিয়েছিলেন।

দ্বিতীয় যে ট্রাম কার্ডটি আওয়ামী লীগ ব্যবহার করে আসছে তা হলো 'অসাম্প্রদায়িকতা'। ভারত ও পাশ্চাত্যের ইসলামফোবিয়ার ফায়দা হাসিল করতে দৃশ্যপটে  ইসলামী মৌলবাদকে তুলে ধরা এবং নিজেদের অসাম্প্রদায়িকতার বাহক হিসেবে হাজির করা তাদের আরেকটি কৌশল। সে অপকৌশলের অংশ হিসেবেই আওয়ামী লীগ এক ঢিলে দুই পাখি মেরে চলেছে বহু বছর ধরে। এখন যখন আমরা দেখি যে, বিভিন্ন মন্দিরে আওয়ামী লীগ নেতাদের আদেশে হামলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগ কর্মীরা প্রতিবেশী হিন্দুর বাড়িতে হামলা করছে, গাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, আমাদের জানার সময় এসেছে বিগত সময়গুলোতে যখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল তখন কিভাবে ৩৭ মিলিয়ন (প্রিয়া সাহার তথ্যমতে) হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী গুম হয়েছে এবং কীভাবে অপরাধীরা রাজনৈতিক প্রশ্রয় পেয়েছে। কারা ছিল তারা?  ক্ষমতাকে ব্যবহার করে ইসলামিস্টের মুখোশ পরে বিভিন্ন সংখ্যালঘুদের উপর হামলা, নিপীড়ন কারা করেছে- তা জানার সময় এসেছে এখন।

আমরা যা বিশ্বাস করি তার বেশিরভাগই ক্ষমতাবানদের তৈরি করা ন্যারেটিভ। আর এই বয়ানের বাইরের কিছু দেখলে তা আমাদের অবাক করে, এবং অনেকে তা ইগনোরও করেন, কারণ তাতে তাদের লাভ হয়। কিন্তু যত দ্রুত আমরা সত্যকে অনুধাবন করবো, যত তাড়াতাড়ি আমরা মিলনের সম্ভাবনাকে আলিঙ্গন করবো তত দ্রুত আমরা ক্ষত কাটিয়ে জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে পারবো।

দ্বিতীয় স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে সংযুক্ত হয়েছে এক নতুন দৃশ্য। মন্দির পাহারা দিচ্ছেন মাদ্রাসার ছাত্ররা। এই সৌহার্দ্য, এই দায়িত্ববোধ, এই ঐক্যের গুরত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিগত তিনটি মেয়াদে নগ্ন হস্তক্ষেপ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে নানান সুবিধা নিয়ে আসা ভারত এখন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুর উপর নির্যাতনের কাহিনীকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড় করছে। তারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে। আওয়ামী লীগ ও ভারত উভয় মিলে যা করছে তা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের জন্যই ভয়ানক ক্ষতিকারক।

বিগত ক’দিনে এ পর্যন্ত এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি যেখানে আমরা দেখতে পাই যে, বাংলাদেশে কোনো প্রতিক্রিয়াশীল মুসলিম কোনো হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান পরিবারের উপর হামলা করেছে। অথচ অনেকেই এটা প্রচার করতে ভালোবাসে যে, ইসলামিক আইন যারা পাঠ করছে তারাই প্রতিক্রিয়াশীল এবং তারাই হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টানদের উপর হামলা করে। এই ইসলামোফোবিয়া থেকে বাংলাদেশের মানুষ বের হয়ে আসছে। গত ক’দিনে মাদ্রাসার ছাত্রদের লক্ষ্য করে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী অনেককে বলতে শুনেছি: “এই ভাইরা আমাদের পাহারা দিয়েছেন।”

দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করে আওয়ামী লীগ তাদের দ্বিতীয় সেলিং পয়েন্টটাও হারিয়ে ফেলছে। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার  গুল্মে আগুন দিয়ে উত্তাপ ছড়াতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশ ফিনিক্স পাখির মতো ছাই থেকে বেঁচে উঠছে। আমাদেরকে বাঁচতে হবে সবাইকে নিয়ে, সকলে মিলে, একসাথে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের বাঁচাতে সবাই এগিয়ে আসুন।আর একটি হিন্দু, বৌদ্ধ, বা খ্রিস্টান ভাইয়ের গায়ে যেনো কোনো আঘাত না আসে।আর একটি বোনের যেন আতংকে থাকতে না হয়  একদিনও।

আফ্রিকান বিপ্লবী লেখক নগুগি ওয়া থিয়াঙ্গোর কথা, “সাম্রাজ্যবাদ সবচেয়ে বড় যে অস্ত্র প্রতিদিন সম্মিলিত প্রতিরোধের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তা হলো সাংস্কৃতিক বোমা। সাংস্কৃতিক বোমার প্রভাব হলো মানুষের নাম, তাদের ভাষা, তাদের পরিবেশ, তাদের সংগ্রামের ঐতিহ্য, তাদের ঐক্য, তাদের সক্ষমতা এবং শেষ পর্যন্ত নিজেদের ওপর বিশ্বাসকে ধ্বংস করা।” এরকম মানসিক নিয়ন্ত্রণ যে কোনো প্রভাবশালী শক্তি দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে, যা আওয়ামী লীগ এতদিন ধরে করে এসেছে। আশার  কথা হলো আওয়ামী লীগের সেই সাংস্কৃতিক বোমা ধ্বংস হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ এক অন্ধকার গভীর গর্ত থেকে উঠে আসছে, আমাদের সন্তানসম ছাত্রদের প্রাণের  বিনিময়ে। এ এক অদ্ভুত করুণ সত্য! মার্ক টোয়েন বলেছেন, "সত্য গল্পের চেয়েও অদ্ভুত, তবে তা সম্ভবত এজন্যই যে, গল্প সম্ভাবনার মধ্যে সীমাবদ্ধ; সত্য নয়।"

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে