শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ছয় কমিশন এবং জাতির প্রত্যাশা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
ছয় কমিশন এবং জাতির প্রত্যাশা

আমাদের ছাত্রাবস্থায় আমরা পড়েছি ‘কুজনেটস হাইপোথিসিস’ বা কুজনেটের উপপ্রমেয় নামে খুব আকর্ষণীয় এক বুর্জোয়া কৌশল। এই ধারণার প্রবর্তক ছিলেন সাইমন কুজনেটস নামের ১৯৭১ সালে নোবেলজয়ী এক অর্থনীতিবিদ। ধারণাটির অন্তর্নিহিত বক্তব্য হচ্ছে এই যে উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক স্তরে আয়বৈষম্য নিয়ে মাথাব্যথার কারণ নেই; প্রাথমিক স্তরে বৈষম্য বাড়বে বৈ কমবে না এবং তা কেন, সে এক লম্বা ফিরিস্তি। কিন্তু প্রবৃদ্ধি শিখরে পৌঁছানোর পর আয়বৈষম্য হবে নিম্নগামী।

একে বলে ‘ইনভারটেড ইউ হাইপোথিসিস’। সুতরাং নীতিগত সুপারিশ হচ্ছে বৈষম্য বাড়ছে তো বাড়ুক, ঘাবড়াও মাত, আখেরে সমতা সমর্পিত হবে। অর্থাৎ আগে কেকটিকে বড় করতে দাও, তারপর বিতরণের কথা করোটিতে রাখো। খাবলা দিয়ে এখনই খেতে চাইলে সবাই না খেয়ে মরতে হবে; তার চেয়ে বরং কিছু লোক ধনী হয়ে বিনিয়োগ করুক, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হোক, তখন উপচে পড়া প্রভাবে সবাই কিছু না কিছু অংশ পাবে, ‘জিডিপি দ্রুত বাড়ছে, এখন অসাম্যও বাড়বে, এটিই স্বাভাবিক, এমনকি প্রয়োজনীয়ও, ওপর তলার মানুষের আয় বেশি বাড়লে সঞ্চয় বাড়বে, লগ্নি বাড়বে’।

বলা বাহুল্য, এই তত্ত্বের ওপর সওয়ার অনেক দেশ কৌশল প্রণয়ন করেছে, বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। এবং বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ তত্ত্বটির অসারতা প্রমাণে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে কেউ যদি খাড়া করায়, তখন তাকে দোষ দেওয়া যাবে বলে মনে হয় না।

দুই. 

তবে সমালোচকরা আয়বৃদ্ধির জন্য অসাম্য দরকার এমনতর চিন্তার পেছনে কোনো সাবলীল অর্থনৈতিক যুক্তি খুঁজে পাননি এবং বিভিন্ন দেশের বাস্তব অভিজ্ঞতায়ও এমন কোনো ধারণা ধোপে টেকে বলে মনে হয় না। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন এই ধরনের মনোভাবের প্রবল বিরোধী।

তিনি মনে করেন, বরং উল্টো রথে অনেক দেশেই আয় খুব দ্রুত বেড়েছে আবার একই সঙ্গে অসাম্যও কমেছে। উদাহরণস্বরূপ, সেন বলছেন, জাপানে উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে যখন মেজি রেস্টোরেশন হলো, দ্রুত আয়বৃদ্ধি শুরু হলো, শাসকরা ঠিক করলেন সবাইকে খুব তাড়াতাড়ি সাক্ষর করে তুলবেন, ৪০ বছরের মধ্যে তা করেও দেওয়া হলো, স্বাস্থ্য পরিষেবাও প্রসারিত হলো এবং আয়ের অসাম্যও তখন বাড়েনি। দক্ষিণ কোরিয়ায় গত শতাব্দীর ষাটের দশক থেকে প্রচণ্ড রকম গ্রোথ হলো, কিন্তু অসাম্যও কমল। মোটকথা, অসাম্য ছাড়া অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে না এমন ধারণা অবান্তর, অগ্রহণযোগ্য বলে দাবি এই অর্থনীতিবিদের।

সমাজবিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেকে ভাবেন গণতন্ত্র ও দ্রুত প্রবৃদ্ধি একসঙ্গে যায় না—এদের সম্পর্ক নাকি শাপে-নেউলে।

আসলে এটি ভ্রান্ত ধারণা। কারণ প্রথমত, এই দুই সহগের মধ্যে কার্যকারণ অনুপস্থিত এবং দ্বিতীয়ত, যেমন ভারতে, যতটুকু প্রবৃদ্ধি এসেছে, তা গণতন্ত্রের জামানায় বললে বোধ করি ভুল হবে না।

এই নিবন্ধে অমর্ত্য সেনের ক্ষুরধার যুক্তি ক্ষেত্রবিশেষ হুবহু তুলে ধরা হবে। তিনি বলছেন, ‘আয়বৃদ্ধির জন্য অসাম্য চাই—এই কুযুক্তিটাও একেবারে ওই গোত্রেরই। এর পরে যখন দেখা যাবে অসাম্যটাও কমানো যাচ্ছে, বিশেষ করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তার প্রসার ঘটছে, আয়ের অসাম্যও কমছে এবং গ্রোথও হচ্ছে, তখন লোকে আর এই নিয়ে বলবে না। তখন হয়তো আবার একটা অন্য কিছু খাড়া করবে...চীনে এত দ্রুত আয়বৃদ্ধি হতে পারত না, যদি সেখানকার মানুষ প্রাথমিক সক্ষমতাগুলো অনেকখানি অর্জন করতে না পারত। আমাদের দেশের সরকারি বিশ্বাস হচ্ছে যে অপুষ্ট, রুগ্ণ এবং অশিক্ষিত শ্রমিকরা একটা শিল্প বিপ্লব নিয়ে আসবে।’ প্রসঙ্গত বলা দরকার যে গেল পাঁচ দশকেও বাংলাদেশ জিডিপির অনুপাতে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ আন্তর্জাতিক মানসম্মত করতে পারেনি।

তিন.

এক সাক্ষাৎকারে অমর্ত্য যা বলছেন, তা বাংলাদেশের জন্যও সত্যি, “মেক ইন ইন্ডিয়া তখনই সম্ভব, যখন আমাদের ‘মেক’ করার ক্ষমতা আছে। আমাদের দেশে বিশ্ববাজারে রপ্তানি করতে পারি এমন প্রধানত তিনটা জিনিস তৈরি করা হয়। একটা হচ্ছে ফার্মাসিউটিক্যালস, মানে ওষুধপত্র। সেটা তো অত্যন্ত দক্ষ কর্মীরা তৈরি করেন, মানে যাঁরা আমাদের দেশের ‘ফার্স্ট বয়’ এবং ‘ফার্স্ট গার্ল’ও। তার পরে হচ্ছে তথ্য-প্রযুক্তি, আইটি, সেটাও তাঁদেরই ব্যাপার। তৃতীয় হচ্ছে অটো পার্টস, মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, সেটা যান্ত্রিকভাবে আমরা ভালো করতে পারি। জাপান বা চীন এ রকম হাজারটা জিনিস তৈরি করতে পারে, কারণ সেখানে কর্মীরা শিক্ষিত, তাই তাঁদের যদি বলা হয় একটা জিনিস এই ভাবে করতে হবে, এই ভাবে তার গুণগত মান বজায় রাখতে হবে, তাঁরা সেটা করতে পারবেন। মৌলিক একটা শিক্ষা না থাকলে সেটা সম্ভবই নয়। ফলে আমরা যেখানে তিনটা জিনিসে দক্ষতা দেখাই, চীনারা সেখানে প্রায় চার হাজার জিনিসে দক্ষ। পার্থক্যটা খুঁজতে গেলে দেখা যাবে তার পেছনে আছে আমাদের শিক্ষার অভাব এবং অসাম্য, স্বাস্থ্যের অভাব এবং অসাম্য। সুতরাং দ্রুত আয়বৃদ্ধির জন্য অসাম্য দরকার—এই ধারণার পক্ষে শুধু যে যুক্তি ও তথ্যের অভাব আছে তা-ই নয়, এর বিপক্ষের যুক্তিগুলো অত্যন্ত জোরালো। কিন্তু এই সম্পূর্ণ ভুল ধারণাটা চালু হয়েছে, কারণ এটা চালু করা হয়েছে।”

চার.

বাংলাদেশে চলমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ব্যবহৃত ‘সংস্কার’ বা ‘খোলনলচে বদলে দেওয়া’ কথাগুলো বিভিন্ন উপায়ে অমর্ত্য সেনের চিন্তায় ছিল : “সমাজের মধ্যে একটা খুব পাকা রকম ব্যবধান, ‘আমরা-ওরা’র একটা পার্থক্য, খুব বড় রকমেরই হয়েছে...আমাদের মতো লোকেরা যদি কোনো আইন ভাঙে, মনে হয় হয়তো পুলিশ গ্রেপ্তার করবে, তাহলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে কোনো বড় আইনজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করি, কোনো ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট গোছের কারো সঙ্গে চেনা থাকলে তাঁকে বলি, আমাদের কাছে সেটা একটা বড় সমস্যা নয়। কিন্তু বহু মানুষের কাছে এটা একটা ভীষণ সমস্যা, পুলিশের হাজতে গেলে বের করার কোনো উপায়ই নেই। তাঁদের সমস্যাগুলো নিয়ে ভাবনা-চিন্তা যথেষ্ট করা হয়েছে বলে মনে হয় না।”

অমর্ত্য সেন মনে করেন, এই ব্যবধানটিই বোধ হয় গণতন্ত্রের পক্ষে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক। গণতন্ত্র দিয়ে যা হতে পারত, তা হচ্ছে না। তিনি লিখেছেন, “সাধারণ লোকের নাম করে যাঁরা অনেক রকম সুযোগ-সুবিধা আদায় করছেন, তাঁরা তো খুব সাধারণ না। সত্যিকারের সাধারণ মানুষের প্রতি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়ে যে কত অবহেলা হচ্ছে, সেগুলোর দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা ক্রমেই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। যেমন অনেকেরই ধারণা ছিল, ওই এলপিজির ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষের জন্য। কিন্তু সাধারণ লোকের তো এলপিজি ব্যবহার করার কোনো সুযোগ নেই। মনে আছে, ১৯৫২-৫৩ সালে আমার বন্ধু ও সহযোগী মৃণাল দত্তচৌধুরী ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভের তথ্য সংগ্রহের কাজ পেয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে সঙ্গে আমি গিয়েছিলাম প্রশ্নোত্তর শুনতে। খুব দুস্থ মানুষের বসতি ছিল সেটা, বোধ হয় কলুটোলা অঞ্চলে। সেখানে এনএসএসের নিয়ম অনুসারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘আপনাদের বাড়িতে কি রেফ্রিজারেটর আছে?’ ‘এয়ারকন্ডিশনার আছে?’ আমার যে জবাবটা সবচেয়ে মনে আছে—একটা পরিবারের কর্তা এয়ারকন্ডিশনার শব্দটা শোনেননি, তিনি প্রশ্ন শুনে বললেন, ‘আমি ঠিক জানি না আমাদের ঘরে আছে কি না, আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করতে হবে!’”

পাঁচ.

বর্তমানে যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলছে, সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে এবং ছয়টি কমিশন করা হয়েছে, তার মূলে কিন্তু বৈষম্য—প্রবৃদ্ধির মধ্যকার ইতিবাচক সম্পর্ক সম্বন্ধনীয় কৌশল ও নীতিমালা। কুজনেটস হাইপোথিসিস আমাদের জন্য কাল হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক খাতে প্রাপ্য গুরুত্ব না দিয়ে কেবলই প্রবৃদ্ধিতাড়িত উন্নয়ন কৌশল বুমেরাং হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে, বিশেষত সত্তরের দশকের শেষ থেকে এযাবৎকালের প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে মূল দর্শন ছিল ‘আগে কেক বড় হোক, পড়ে বিতরণ’ ভাবনা। সেই কেক বড় করতে গিয়ে ঋণখেলাপি, দুর্নীতি, গণতন্ত্রহীনতা, অপশাসন জেঁকে বসেছিল। বর্তমান আয় ও সম্পদ বৈষম্য, ধর্মীয় বিভাজন, সামাজিক অবক্ষয় প্রমাণ করে যে সবাইকে সমান সুযোগ দিয়ে অর্থাৎ অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটাতে পারলে হয়তো বাংলাদেশের অগ্রগতির গল্পটি অন্য রকম হতে পারত, উন্নয়ন টেকসই করা যেত। আমাদের আশপাশের অবস্থাও যে খুব ভালো, তা হলফ করে বলা যাবে না। তবে কারণ একই—আয়বৈষম্য প্রবৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক।

ছয়.

সুতরাং ‘খোলনলচে’ বদলে দেওয়ার জন্য গঠিত ছয় কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে একটি সমতামুখী উন্নয়ন কৌশলে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস। সেখানে ‘কেউ খাবে তো কেউ খাবে না, তা হবে না’ বরং সবাই কমবেশি খেতে পারবে, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান নয়, সবাই বাংলাদেশি হবে, রাষ্ট্রযন্ত্র নিপীড়িতের পক্ষে থাকবে, নারী-পুরুষ, ভদ্রলোক-ছোটলোক ভেদাভেদ চিরবিদায় নেবে।

পাদটীকা

এক ফরাসি ভদ্রলোক বাংলা শিখেছেন, তিনি এক বাঙালি বন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছেন, বাংলায় যে ‘বইটই’ বলা হয়, ওই টইটা কোথা থেকে এলো। বন্ধুটি উত্তর দিয়েছিলেন, এটি কিন্তু ভদ্রলোকেরা বলে না, ছোটলোক-টোটলোকেরাই বলে!

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
সর্বশেষ খবর
বগুড়া শহীদ জিয়াউর  রহমান মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ী নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ী নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে
শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা
ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা