শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৯, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

কেন পিয়াজে স্বনির্ভর হতে পারছি না?

কৃষিবিদ মো. বশিরুল ইসলাম
কেন পিয়াজে স্বনির্ভর হতে পারছি না?

রোজকার রান্নার অন্যতম উপকরণ পিয়াজ। পিয়াজ কাটার সময়ে চোখে যতই পানি আসুক না কেন, খাবারের স্বাদ বাড়াতে জুড়ি নেই। শুধু অন্য রান্নার অনুষঙ্গ নয়, কাঁচা খেতেও পিয়াজ বেশ সুস্বাদু। এছাড়া ভর্তা, আচার এবং সালাদ হিসেবেও কদর কম নয়। আর পান্তা ভাতের সঙ্গে এক টুকরো পিয়াজ না হলে খাওয়াই তো অতৃপ্তি রয়ে যাবে। কিন্তু সেই পিয়াজের দাম যখন নাগালের বাইরে চলে যায়, তখন বিপাকে পড়েন ভোক্তারা। গণমাধ্যম থেকে শুরু করে তখন চারদিকে হৈচৈ পড়ে যায়। 

পিয়াজ নিয়ে সবচেয়ে বড় হৈচৈ ঘটে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর। ওই সময় ভারত হঠাৎ করে পিয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়। পাগলা ঘোড়ার মতো লাফিয়ে লাফিয়ে পিয়াজের দাম ৬০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে ওঠে। আর এবছর মৌসুমের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত অস্থিরতা বিরজমান। কারণ, দেশীয় উৎপাদনের ৭০ ভাগ পিয়াজ কৃষক ঘরে তোলে মার্চ-এপ্রিল মাসে। এ বছর ওই সময়ও পিয়াজের দাম বেশি ছিল। যে কারণে দাম বেশি থাকায় আগেভাগেই উত্তোলন করে বিক্রি করেছিলেন চাষিরা। এতে তারা লাভবান হলেও সার্বিকভাবে দেশের মোট উৎপাদনে প্রভাব পড়েছে। আবার মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দেখা দিয়েছে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার। এমতাবস্থায়, নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে পিয়াজের দাম কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সাধারণ ভোক্তাদের কাছে এটিই এখন সবচেয়ে বড় শঙ্কার বিষয়। যদি সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, তাহলে দাম আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিতে পারে।

এমন পরিস্থিতিতে, পিয়াজের বাজারমূল্য সহনশীল পর্যায়ে আনার লক্ষ্যে ৬ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে দিয়েছে। কিন্তু এখনো শুল্ক কমানোর সুফল দেখা যায়নি বাজারে। আগের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি। বর্তমানে ভারতের পাশাপাশি পাকিস্তান, চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পিয়াজ আমদানি করছেন আমদানিকারকরা। বাজারে পিয়াজের সরবরাহেও কোনো ঘাটতি নেই।  খুচরা বাজারে বুধবার রাজধানীতে প্রতি কেজি দেশি পিয়াজ ১১০ থেকে ১১৫ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে পিয়াজ রফতানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপের চার মাস পর তা কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে ভারত। ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ হার কার্যকর হয়েছে বলে দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক পরিপত্রে জানানো হয়েছে।

কিন্তু কথা হচ্ছে, আমরা কেন পিয়াজে স্বনির্ভর হতে পারছি না। অথচ পিয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার সুযোগ কিন্তু আমাদের রয়েছে। যেহেতু শীতকালের চাষকৃত পিয়াজ দিয়েই আমাদের ৭০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। আর দরকার মাত্র ৩০ শতাংশ, তাই একটা নির্দিষ্ট জোন বা এলাকায় চাষ করলেই চলে। এক্ষেত্রে মৌসুমভিত্তিক পিয়াজের পাশাপাশি গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ উৎপাদনে তৎপর হতে হবে। কোন কোন এলাকা চাষ করা হবে আর কীভাবে কৃষকদের গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ চাষে আগ্রহী করে তুলতে হবে সেটার জন্য পথ খুঁজে বের করতে হবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্টদের। 

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মসলা গবেষণা কেন্দ্র হতে বারি পিয়াজ- ২, বারি পিয়াজ-৩ ও বারি পিয়াজ-৫ এবং বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে বিনা পিয়াজ-১ ও বিনা পিয়াজ-২ নামে পাঁচটি গ্রীষ্মকালীন জাত নিবন্ধিত হয়েছে। গ্রীষ্মকালীন চারা মাঠে লাগানোর ৮০-৯০ দিনের ভেতর পিয়াজ সংগ্রহ করার উপযোগী হয়ে যায়। ফলে জুলাই-আগস্ট মাসের ভেতর সংগ্রহ করে ফেলা সম্ভব। যা শীতকালীন পিয়াজ সংগ্রহ করার চার মাস আগেই পাওয়া যায়। গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বর্ষাকালেও চাষ করা যায়। বর্ষাকালে লাগালে গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ জাতগুলো ৫০-৫৫ দিন পরেই সংগ্রহ করা যায়। গ্রীষ্মকালীন পিয়াজের বীজ কৃষক বা প্রাতিষ্ঠানিক উৎপাদন না থাকায় এর বীজ বাজারে পাওয়া যায় না। 

প্রণোদনা হিসেবে কৃষকদের বিনামূল্য গ্রীষ্মকালীন পিয়াজের বীজ সরবরাহ করা হলে এ পিয়াজের উৎপাদন বাড়বে এবং ঘাটতি কমে আসবে। দেশে পিয়াজ উৎপাদনকারী প্রধান এলাকা পাবনা, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, মাগুরা, বগুড়া ও লালমনিরহাট। এসব এলাকায় কৃষকদের গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ চাষে বেশি উৎসাহ দিতে হবে। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ চাষ করাগেলে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা শূন্য শতাংশে নেমে আসবে। সেই সঙ্গে আমরা পিয়াজ উৎপাদনেও স্বয়ংসম্পূর্ণতা লাভ করব।

একসময় আমাদের চালের খুবই সঙ্কট ছিল। ভারত, ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করতে হতো। এখন আমাদের সঙ্কট তেমন নেই। এখন দেশে পর্যাপ্ত গরু উৎপাদন হচ্ছে। দেশের চাহিদা পূরণে আর গরু আমদানির প্রয়োজন নেই। আমাদের গরুর চাহিদা আমাদের খামারিরাই মিটিয়ে দিচ্ছে। ইলিশের অভাব ছিল। এখন সঙ্কট নেই। অন্যান্য মাছের চাহিদাও চাষের মাধ্যমে পূরণ হচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- পিয়াজ কেন এখনও ভোগাচ্ছে! আমাদের আমদানি করতে হচ্ছে? আমার মতে চাল, গরু, মাছ সমস্যা আমরা যেভাবে করেছি, সেভাবে পরিকল্পনা করলে শতভাগ পিয়াজ দেশে উৎপাদন সম্ভব। 

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থ-বছরে পিয়াজের উৎপাদন ছিল ২৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৪ টন। পক্ষান্তরে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সারণি থেকে দেখা যায়, একই অর্থবছরে দেশে পিয়াজ উৎপাদন হয়েছিল ৩৪ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টন। ফলে পিয়াজের উৎপাদন নিয়ে ডিএইর তুলনায় বিবিএসের তথ্যে পার্থক্য দেখা যাচ্ছে ৯ লাখ ৯ হাজার ৫০৬ টন। সরকারের দুটি সংস্থা মধ্যে পিয়াজ উৎপাদনের তফাৎ দেখা যাচ্ছে ৯ লাখ ৯ হাজার ৫০৬ টন, যা মোট চাহিদার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। আসলে, উৎপাদন ও চাহিদার হ-য-ব-র-ল তথ্যদেশে পিয়াজের উৎপাদন, চাহিদা ও ঘাটতি নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। এটি একটি বড় সমস্যা। প্রতি বছর দাম বাড়লে বিষয়টি সামনে আসে, কিন্তু এখনো তা স্পষ্ট হয়নি। বলা বাহুল্য, এ তথ্যবিভ্রাট পিয়াজের বাজারে অস্থিরতা তৈরির পেছনে বড় ভূমিকা রাখছে। 

পিয়াজের ব্যবহার নিয়ে আরও কিছু চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া যায়। আমাদের মাথাপিছু পিয়াজের ব্যবহার ১৫ কিলোগ্রাম । সেই হিসাবে ১৭ কোটি মানুষের জন্য ২৫ লাখ টন পিয়াজই যথেষ্ট হওয়ার কথা। অথচ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) হিসাবে, ২০২২ সালে বাংলাদেশ ৭ লাখ ২৭ হাজার টন পিয়াজ আমদানি করেছে। কিন্তু গত বছর ২০২৩ আমদানি ৯ লাখ টন ছাড়িয়ে গেছে। অর্থাৎ উৎপাদনের দিকে যেমন সাফল্যের তথ্য দেওয়া হচ্ছে, তেমনি আমদানিও বাড়ছে। যে কারণে সঠিক ঘাটতির হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না। এছাড়া, দেশে উৎপাদিত পিয়াজের ২৫ থেকে ৩০ ভাগ সঠিক পরিচর্যা ও সংরক্ষণের অভাবসহ নানা কারণে নষ্ট হয়ে যায়। ফলে বাড়তি উৎপাদনের পরও ঘাটতি থেকেই যাচ্ছে। আর এই ঘাটতি মেটাতেই আমদানি করতে হচ্ছে।

সবচেয়ে মজার তথ্য হলো, গত ২০ বছরে বাংলাদেশে বার্ষিক মাথাপিছু পিয়াজের ব্যবহার দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। অর্থাৎ আগের তুলনায় আমরা এখন অনেক বেশি পিয়াজ খাচ্ছি। তাহলে, একটা কাজ করলে কেমন হয়? পিয়াজ আমদানি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হোক। দাম কিছুটা বেড়ে গেলে পরের বছর কৃষকেরা উৎসাহ পেয়ে একটু বেশি উৎপাদন করে বাজারে একধরনের ভারসাম্য নিয়ে আসবে। শুধু সিন্ডিকেটের ওপর খানিকটা নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে সরকারকে, যা বলাবাহুল্য খুব সহজ নয়।

পিয়াজের বর্তমান উৎপাদন খরচ প্রতি কেজি প্রায় ৩০ টাকা। খামার প্রান্তে এর বিক্রয় মূল্য ৩৫ থেকে ৩৭ টাকা। বিপণন, পরিবহণ, সংরক্ষণ ও ব্যবসায়ীদের লাভ যোগ করে পিয়াজের মূল্য ভোক্তা পর্যায়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। মৌসুম শেষে তা সর্বোচ্চ ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত উঠতে পারে। কোনোক্রমেই তা তিন অঙ্ক ছাড়াতে পারে না। পিয়াজের দাম ১০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠা খুবই অস্বাভাবিক। অন্যদিকে এক কেজি চাল উৎপাদন খরচ এবং বিক্রয় মূল্য যদি হিসাব করা হয় সেক্ষেত্রে এই রকম অস্বাভাবিক দাম কখনোও দেখা যায় না। 

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের ইকোনমিক ক্রাইম ইউনিট পিয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধান করেছে। তাদের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে- বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধি ও দেশীয় জোগান কম থাকায় নয়, কারসাজি করেই পিয়াজের দাম বাড়ানো হয়েছে। কখনও কখনও আমদানি মূল্যের দ্বিগুণ দামে ভোক্তারা পিয়াজ কিনতে বাধ্য হয়েছেন। কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী একশ্রেণির ব্যবসায়ী পিয়াজের অস্বাভাবিক মজুদও গড়ে তোলেন। মাঝখানে কয়েকটি স্তরে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। 

পিয়াজের বর্তমান সংকট সমাধানের জন্য উৎপাদন বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। কৃষক যাতে দাম ভালো পান, সে জন্য উৎপাদন মৌসুমে আমদানি বন্ধ রাখতে হবে। আর পিয়াজ সংরক্ষণের দিকে মনোযোগী হতে হবে, যাতে সারা বছরই পণ্যটির সরবরাহ অব্যাহত রাখা যায়। এছাড়া, অনাবাদি ও চরের জমি পিয়াজ চাষে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ভালো বীজ সহজলভ্য করতে হবে এবং উচ্চফলনশীল জাতগুলোর চাষ বাড়াতে হবে। পিয়াজচাষিদের একটি নির্ভরযোগ্য স্থিতিশীল বাজারের নিশ্চয়তা দিতে হবে। মনে রাখতে হবে পিয়াজ রান্নার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ হলেও অত্যাবশ্যক নয়। এর ব্যবহার কমিয়ে দিলেও কোনো ক্ষতি হবে না।

লেখক: উপ-পরিচালক
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
সর্বশেষ খবর
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় বিজয় উৎসব
কানাডায় বিজয় উৎসব

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

৪ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৮ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন