শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪

‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’

সেই ১৯৪৯ সালে ক্লাস ফোরে পড়ার সময় কবিতাটি আমাদের পাঠ্যসূচিতে ছিল। তখনকার প্রায় সব গল্প-কবিতাই ছিল হিতোপদেশমূলক। আর গল্প বা কবিতার শেষে সন্নিবেশিত থাকত গুটিকতক প্রশ্ন, যার ভেতর একটি প্রশ্ন ছিল প্রায় অবধারিত : গল্পটি/কবিতাটি পাঠ করিয়া কী শিক্ষা পাইলে?

জীবনের সেই ঊষালগ্নে যা-ই পাঠ করতাম তা একেবারে মর্মমূলে গেঁথে যেত। যে শিশুপাঠ্য কবিতাটির কথা বলছি, সেটি আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা।

শুরুর দিকের দু’টি চরণ সব সময় আওড়াতে আমার খুব ভালো লাগে। শুরুর সেই চরণ দুটি হচ্ছে : ‘মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান/মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ শুধু আওড়ানো নয়, আমি কথাগুলো মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি। আর সেই বিশ্বাস থেকেই আজ থেকে প্রায় তিন দশক আগে একটা নাতিদীর্ঘ কবিতা লিখেছিলাম, যার শিরোনাম ছিল : ‘মানুষের আদি পরিচয়’।

পাঠকের সানুগ্রহ সম্মতি নিয়ে ওই কবিতাটি থেকে কটি লাইন উদ্ধৃত করছি : ‘...তা হলে দেখতে তুমি চামড়ার মলাটের নিচে/নীল নয় কালো নয় সবুজ হলুদ নয় একই লাল রক্ত বয়ে যায়/আর সব মিছে...’। কবিতাটির শেষ দু’টি লাইন : ‘কালো নয় সাদা নয় ইষ্টনামে কোনো কষ্ট নয়/মানুষের একটাই নাম সে মানুষ/এটাই তার আদি পরিচয়।’ (মোফাজ্জল করিম : দিনগুলি রাতগুলি। ‘মানুষের আদি পরিচয়’।

অনন্যা ২০১৩।)

কদিন ধরে বাংলাদেশে নানাবিধ অপতৎপরতার আলামত লক্ষ করছি। ৫ আগস্টের আকস্মিক ‘পতন ও মূর্ছার’ পর বর্তমান জনসমর্থিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জনপ্রিয়তাকে যারা ভালো চোখে দেখছে না, তারা অবশ্যই তক্কে তক্কে আছে কী করে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে ল্যাং মারা যায়। পট পরিবর্তনের অস্থিরতার কারণে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সাময়িক অবনতি, তথাকথিত সিন্ডিকেট চক্রের কারসাজিতে দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগমনের সঙ্গে আরেকটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ইস্যু সৃষ্টি করা হলো। সেটা কী? না, সনাতনধর্মী নাগরিকদের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান সর্বজনীন দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে সাম্প্রদায়িক গোলযোগ সৃষ্টির পাঁয়তারা।

যারা বর্তমান সরকারকে নানাভাবে বিব্রত করতে চায়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে করতে চায় হেয় প্রতিপন্ন, তারা এখানে-সেখানে ছোটখাট দু’চারটি দাঙ্গা বাধিয়ে সারা বিশ্বকে দেখাতে চাইল বর্তমান সরকারের আমলে এ দেশে সনাতনধর্মীদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। কিন্তু সরকারের তাত্ক্ষণিক দৃঢ় পদক্ষেপের কারণে বিশ্ববাসী দেখল বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক শান্তি বিনষ্ট হওয়ার মতো তেমন কিছু ঘটেনি। যে দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে বা ঘটানো হয়েছে, তা সরকারের দ্রুত ব্যবস্থাগ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সময়োচিত তৎপরতার কারণে ছড়িয়ে পড়তে পারেনি। সত্যি বলতে কি, দেশে যে কোনো প্রকার সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে, তা দেশের আপামর জনসাধারণ টেরই পায়নি।

কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ টের না পেলে কী হলো, যারা বাংলাদেশের যেকোনো নেতিবাচক সংবাদ সম্প্রচারের জন্য ছোঁকছোঁক করতে থাকে, বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে একটি সাম্প্রদায়িক অশুভ শক্তির দেশ হিসেবে চিত্রিত করতে সর্বদা তৎপর, তারা ঠিকই তিলকে তাল বানিয়ে সেই তালের পিঠা বাজারে হাজারে হাজারে ছাড়ল। তারা কারা? হ্যাঁ, তারা আমাদের ভ্রাতৃপ্রতিম নিকটতম প্রতিবেশী, যাদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা আমরা গত ১৫/১৬ বছর ‘চাহিবামাত্র’, কখনো না চাইতেই দিয়ে আসছি, তারা। তাদের গণমাধ্যম বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের কাল্পনিক কাহিনী এমন রংচং চড়িয়ে প্রচার করতে শুরু করল, যেন এ দেশে রীতিমতো দাঙ্গা বেধে গেছে। এরূপ ভিত্তিহীন মিথ্যা কাহিনীর পরিণতি কী হতে পারে, তা তারা একবারও ভেবে দেখল না। তাদের দেশের একটি শ্রেণি তো নাচইন্যা বুড়ি সেজে বসেই আছে। তার ওপর এ রকম ঢোলের বাড়ি শুনলে তো তারা আরেকটা ২০০৬ সালের গুজরাট-ট্রাজেডি বা তাদের দেশে অতীতে সংঘটিত ভূরি ভূরি সংখ্যালঘু নিধনযজ্ঞ ঘটাতে পারে। আর গুজরাট-কারবালার খলনায়ক তো আজ দীর্ঘদিন যাবৎ তাদের রাষ্ট্রের মহানায়ক। অতএব, বন্ধুরাষ্ট্রের গণমাধ্যমের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ, এ ধরনের প্রচার-প্রচারণার আগে এর প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে দয়া করে তা বিবেচনা করবেন।

অথচ বাস্তব চিত্র হচ্ছে সম্পূর্ণ ভিন্ন। বাংলাদেশের গর্ব করার মতো যেসব বিষয় আছে, আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তার অন্যতম। আবহমানকাল ধরে এই শতকরা ৯০ জন মুসলমান অধ্যুষিত ভূখণ্ডে সব ধর্মের, সব জাতির, সব বর্ণের মানুষ পরস্পর পরস্পরকে ভালোবেসে, সুখ-দুঃখের সঙ্গী হয়ে, সৎ প্রতিবেশীর মতো বসবাস করে আসছে। ব্রিটিশ শাসনের (১৭৫৭-১৯৪৭) প্রায় দুই শ বছর বা তার আগে মুসলিম শাসনামলে এই দেশে কখনো কোনো সাম্প্রদায়িক গোলযোগের কথা শোনা যায়নি। এমনকি পাকিস্তানিদের কালিমালিপ্ত শাসনকালেও (১৯৪৭-১৯৭১), আর যাই হোক, সংখ্যালঘু নির্যাতন বা উত্পীড়নের কোনো ঘটনা ঘটেনি। হ্যাঁ, ব্যতিক্রম ছিল দেশভাগের পূর্বক্ষণে নোয়াখালীর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, যা সংঘটিত হয়েছিল কলকাতার হিন্দু-মুসলিম রায়টের প্রতিক্রিয়াস্বরূপ। পরবর্তীকালে ১৯৬৪ সালে যখন ভারতের আহমাদাবাদে (গুজরাট) মুসলিম নিধন শুরু হয়, তখন ঢাকা শহর ও নারায়ণগঞ্জে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটে। তবে তা পূর্ব পাকিস্তানের (বাংলাদেশের) আর কোথাও ছড়িয়ে পড়েনি। প্রশাসনিক পদক্ষেপের পাশাপাশি মুসলমান সমাজপতিদের দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকার কারণে ওইসব ঘটনা দাঙ্গার রূপ নেয়নি। এক কথায়, বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এ দেশে বসবাসকারী দুই প্রধান জাতি মুসলমান ও হিন্দু পরস্পর পরস্পরের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন নয়, ভ্রাতৃপ্রতিমভাবে যুগ যুগ ধরে বসবাস করে আসছে। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধে তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, বুকের রক্ত দিয়ে স্বাধীন করেছে দেশ।

একটা কথা প্রায়ই গুঞ্জরিত হতে শোনা যায়। যদিও এ ব্যাপারে কখনো কাউকে ঝেড়ে কাশতে দেখা যায় না। এ দেশের সনাতনধর্মীদের দেহ নাকি বাংলাদেশে আর প্রাণটা সীমান্তের ওপারে। বিশেষ করে বর্ণহিন্দু, বিত্তশালী ও উচ্চশ্রেণির নাগরিকদের সম্বন্ধে অনেকেই এরূপ ধারণা পোষণ করেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে এমনটা মনে করি না। জন্মভূমির প্রতি টান, মায়া-মমতা, অন্ধ ভালোবাসা—এগুলো সহজাত বলে আমি মনে করি। তবে হ্যাঁ, নানা কারণে এর ব্যতিক্রম হতে পারে। তাই বলে ঢালাওভাবে এটা বলা ঠিক না যে সনাতনধর্মীদের বাইরে বাংলাদেশ, আর অন্তরে ইন্ডিয়া। আর যার বা যাদের এই ব্যাধি আছে তাদের আমি বলব, আপনার জীবনে-মরণে, সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে আপনি কাকে হাতের কাছে, বুকের কাছে পান? নিশ্চয়ই আপনার বাংলাদেশি প্রতিবেশীকে, বন্ধুকে। কার উন্নতিতে আপনার উন্নতি, কার সুনামে আপনার সুনাম? নিশ্চয়ই আপনার জন্মভূমি বাংলাদেশের। তা হলে ওই প্রতিবেশীর প্রতি গোপন প্রেমে মজে থাকবেন কেন? আর যারা সংখ্যাগরিষ্ঠ (শতকরা ৯০ জন) মুসলমান তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, আমাদের দেশের সংবিধানে, সব আইন-কানুনে, কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ-সংখ্যালঘিষ্ঠ, মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ইত্যাদি বলে কোনো বিভাজন নেই। সংবিধানের দৃষ্টিতে, আইন-কানুনের নিরিখে দেশের সব ধর্ম-বর্ণ-জাতি, ধনী-গরিব, আতুর-ল্যাংড়া সবাই সমান। অতএব কেউ কাউকে তুচ্ছজ্ঞান করার কিছু নেই।

সম্প্রতি ধর্মীয় কারণে যেসব সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা, মন্দির আক্রমণ, প্রতিমা ভাংচুর ইত্যাদির ঘটনা ঘটেছে, তা অবশ্যই নিন্দনীয়। এগুলো যারা করেছে তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদানের জন্য পুলিশের তৎপরতা প্রশংসনীয়। স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পুলিশের আইজি ও অন্য কর্তাব্যক্তিরা বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করে সনাতনধর্মী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেছেন, দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন—এসবই নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দও তাঁদের যথাযথ ভূমিকা পালন করছেন। ভালো কথা। তবে সব কথার শেষ কথা, জনমত ও জনগণের ভূমিকা। সাধারণ মানুষ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তা তো আমরা ‘জুলাই ৩৬’-এর আন্দোলনে দেখেছি। তা হলে আসুন না, আমরা একযোগে সাম্প্রদায়িক আসুরিক শক্তিকে প্রতিহত করতে সঙ্ঘবদ্ধ হই এবং আওয়াজ তুলি : এ দেশ তোমার আমার সকলের। হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ভাই ভাই/এ দেশে বিভেদ সৃষ্টিকারীদের ঠাঁই নাই।

জনগণের ভূমিকার কথা বলতেই এবার একটা অভিনব ও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার উল্লেখ করতেই হয়। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী যারা গত জুলাই-আগস্টের স্বৈরাচার খেদাও আন্দোলনের পুরোভাগে ছিল, তারা এবারও মন্দির-প্রতিমা রক্ষার দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছে। তাদের সঙ্গে ছিল সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক কর্মীরা। তবে সবচেয়ে প্রশংসনীয় ছিল মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতাদের ভূমিকা। তাঁরা ইসলামের মূল আদর্শ তথা পবিত্র কুরআনের বাণী ‘লা ইকরাহা ফিদ্দীন’ (ধর্মে জোর-জুলুম নেই) এবং ‘লাকুম দীনুকুম ওয়ালিয়া দীন’ (তোমাদের ধর্ম তোমাদের কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে) হৃদয়ে ধারণ করে সনাতনধর্মীদের মন্দির ও বিগ্রহ পাহারা দিয়ে এক অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ফলে দুষ্কৃতকারীরা তাদের অপতৎপরতা চালাতে সাহস পায়নি। তবে মাদ্রাসা-ছাত্র ও ধর্মীয় নেতাদের এই দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী ভূমিকা গণমাধ্যমে যতটুকু প্রচার পাওয়া উচিত ছিল, দুঃখের বিষয়, তা পায়নি।

এ প্রসঙ্গে একটা চটুল শ্লোগানধর্মী বক্তব্য সম্বন্ধে দুটো কথা বলতে চাই। দুর্গাপূজা এলেই দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে অনেক সংস্কৃতিকর্মীকে বলতে শোনা যেতো : ধর্ম যার যার, উৎসব সকলের। এই বক্তব্য দিয়ে পূজামণ্ডপে গিয়ে সনাতনধর্মী ভাইবোনের সঙ্গে যোগ দিয়ে প্রতিমাদর্শন প্রসাদভক্ষণ, নৃত্যগীতে অংশগ্রহণ ইত্যাদিকে ‘জায়েজ’ করার একটা প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত লক্ষণীয় ছিল। আমি মনে করি, এটার কোনো দরকার ছিল না। এতে বরং এক শ্রেণির ধর্মপ্রাণ মুসলমানের মনে অহেতুক আঘাত দেওয়া হতো। এরূপ সস্তা মতবাদ, যা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে, প্রচার না করে বরং সনাতনধর্মীদের পূজা যাতে আনন্দঘন অনুকূল পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় সেটা নিশ্চিত করা উচিত।

উপসংহারে বলব, বাংলাদেশের ঐতিহ্য বজায় রেখে আসুন, সবাই মিলে আমাদের গৌরবের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখি। সজাগ থাকি গোলযোগ সৃষ্টিকারী মতলববাজদের অপতৎপরতার ব্যাপারে।

সনাতনধর্মী ভাইবোন ও অন্য সবাইকে জানাই শারদীয় শুভেচ্ছা। সবাই ভালো থাকুন, সুখে থাকুন। শেষ করি মহামতি গৌতম বুদ্ধের বাণী দিয়ে : জগতের সকল প্রাণী সুখে থাকুক।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা