শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪

‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’

সেই ১৯৪৯ সালে ক্লাস ফোরে পড়ার সময় কবিতাটি আমাদের পাঠ্যসূচিতে ছিল। তখনকার প্রায় সব গল্প-কবিতাই ছিল হিতোপদেশমূলক। আর গল্প বা কবিতার শেষে সন্নিবেশিত থাকত গুটিকতক প্রশ্ন, যার ভেতর একটি প্রশ্ন ছিল প্রায় অবধারিত : গল্পটি/কবিতাটি পাঠ করিয়া কী শিক্ষা পাইলে?

জীবনের সেই ঊষালগ্নে যা-ই পাঠ করতাম তা একেবারে মর্মমূলে গেঁথে যেত। যে শিশুপাঠ্য কবিতাটির কথা বলছি, সেটি আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা।

শুরুর দিকের দু’টি চরণ সব সময় আওড়াতে আমার খুব ভালো লাগে। শুরুর সেই চরণ দুটি হচ্ছে : ‘মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান/মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ শুধু আওড়ানো নয়, আমি কথাগুলো মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি। আর সেই বিশ্বাস থেকেই আজ থেকে প্রায় তিন দশক আগে একটা নাতিদীর্ঘ কবিতা লিখেছিলাম, যার শিরোনাম ছিল : ‘মানুষের আদি পরিচয়’।

পাঠকের সানুগ্রহ সম্মতি নিয়ে ওই কবিতাটি থেকে কটি লাইন উদ্ধৃত করছি : ‘...তা হলে দেখতে তুমি চামড়ার মলাটের নিচে/নীল নয় কালো নয় সবুজ হলুদ নয় একই লাল রক্ত বয়ে যায়/আর সব মিছে...’। কবিতাটির শেষ দু’টি লাইন : ‘কালো নয় সাদা নয় ইষ্টনামে কোনো কষ্ট নয়/মানুষের একটাই নাম সে মানুষ/এটাই তার আদি পরিচয়।’ (মোফাজ্জল করিম : দিনগুলি রাতগুলি। ‘মানুষের আদি পরিচয়’।

অনন্যা ২০১৩।)

কদিন ধরে বাংলাদেশে নানাবিধ অপতৎপরতার আলামত লক্ষ করছি। ৫ আগস্টের আকস্মিক ‘পতন ও মূর্ছার’ পর বর্তমান জনসমর্থিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জনপ্রিয়তাকে যারা ভালো চোখে দেখছে না, তারা অবশ্যই তক্কে তক্কে আছে কী করে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে ল্যাং মারা যায়। পট পরিবর্তনের অস্থিরতার কারণে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সাময়িক অবনতি, তথাকথিত সিন্ডিকেট চক্রের কারসাজিতে দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগমনের সঙ্গে আরেকটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ইস্যু সৃষ্টি করা হলো। সেটা কী? না, সনাতনধর্মী নাগরিকদের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান সর্বজনীন দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে সাম্প্রদায়িক গোলযোগ সৃষ্টির পাঁয়তারা।

যারা বর্তমান সরকারকে নানাভাবে বিব্রত করতে চায়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে করতে চায় হেয় প্রতিপন্ন, তারা এখানে-সেখানে ছোটখাট দু’চারটি দাঙ্গা বাধিয়ে সারা বিশ্বকে দেখাতে চাইল বর্তমান সরকারের আমলে এ দেশে সনাতনধর্মীদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। কিন্তু সরকারের তাত্ক্ষণিক দৃঢ় পদক্ষেপের কারণে বিশ্ববাসী দেখল বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক শান্তি বিনষ্ট হওয়ার মতো তেমন কিছু ঘটেনি। যে দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে বা ঘটানো হয়েছে, তা সরকারের দ্রুত ব্যবস্থাগ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সময়োচিত তৎপরতার কারণে ছড়িয়ে পড়তে পারেনি। সত্যি বলতে কি, দেশে যে কোনো প্রকার সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে, তা দেশের আপামর জনসাধারণ টেরই পায়নি।

কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ টের না পেলে কী হলো, যারা বাংলাদেশের যেকোনো নেতিবাচক সংবাদ সম্প্রচারের জন্য ছোঁকছোঁক করতে থাকে, বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে একটি সাম্প্রদায়িক অশুভ শক্তির দেশ হিসেবে চিত্রিত করতে সর্বদা তৎপর, তারা ঠিকই তিলকে তাল বানিয়ে সেই তালের পিঠা বাজারে হাজারে হাজারে ছাড়ল। তারা কারা? হ্যাঁ, তারা আমাদের ভ্রাতৃপ্রতিম নিকটতম প্রতিবেশী, যাদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা আমরা গত ১৫/১৬ বছর ‘চাহিবামাত্র’, কখনো না চাইতেই দিয়ে আসছি, তারা। তাদের গণমাধ্যম বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের কাল্পনিক কাহিনী এমন রংচং চড়িয়ে প্রচার করতে শুরু করল, যেন এ দেশে রীতিমতো দাঙ্গা বেধে গেছে। এরূপ ভিত্তিহীন মিথ্যা কাহিনীর পরিণতি কী হতে পারে, তা তারা একবারও ভেবে দেখল না। তাদের দেশের একটি শ্রেণি তো নাচইন্যা বুড়ি সেজে বসেই আছে। তার ওপর এ রকম ঢোলের বাড়ি শুনলে তো তারা আরেকটা ২০০৬ সালের গুজরাট-ট্রাজেডি বা তাদের দেশে অতীতে সংঘটিত ভূরি ভূরি সংখ্যালঘু নিধনযজ্ঞ ঘটাতে পারে। আর গুজরাট-কারবালার খলনায়ক তো আজ দীর্ঘদিন যাবৎ তাদের রাষ্ট্রের মহানায়ক। অতএব, বন্ধুরাষ্ট্রের গণমাধ্যমের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ, এ ধরনের প্রচার-প্রচারণার আগে এর প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে দয়া করে তা বিবেচনা করবেন।

অথচ বাস্তব চিত্র হচ্ছে সম্পূর্ণ ভিন্ন। বাংলাদেশের গর্ব করার মতো যেসব বিষয় আছে, আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তার অন্যতম। আবহমানকাল ধরে এই শতকরা ৯০ জন মুসলমান অধ্যুষিত ভূখণ্ডে সব ধর্মের, সব জাতির, সব বর্ণের মানুষ পরস্পর পরস্পরকে ভালোবেসে, সুখ-দুঃখের সঙ্গী হয়ে, সৎ প্রতিবেশীর মতো বসবাস করে আসছে। ব্রিটিশ শাসনের (১৭৫৭-১৯৪৭) প্রায় দুই শ বছর বা তার আগে মুসলিম শাসনামলে এই দেশে কখনো কোনো সাম্প্রদায়িক গোলযোগের কথা শোনা যায়নি। এমনকি পাকিস্তানিদের কালিমালিপ্ত শাসনকালেও (১৯৪৭-১৯৭১), আর যাই হোক, সংখ্যালঘু নির্যাতন বা উত্পীড়নের কোনো ঘটনা ঘটেনি। হ্যাঁ, ব্যতিক্রম ছিল দেশভাগের পূর্বক্ষণে নোয়াখালীর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, যা সংঘটিত হয়েছিল কলকাতার হিন্দু-মুসলিম রায়টের প্রতিক্রিয়াস্বরূপ। পরবর্তীকালে ১৯৬৪ সালে যখন ভারতের আহমাদাবাদে (গুজরাট) মুসলিম নিধন শুরু হয়, তখন ঢাকা শহর ও নারায়ণগঞ্জে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটে। তবে তা পূর্ব পাকিস্তানের (বাংলাদেশের) আর কোথাও ছড়িয়ে পড়েনি। প্রশাসনিক পদক্ষেপের পাশাপাশি মুসলমান সমাজপতিদের দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকার কারণে ওইসব ঘটনা দাঙ্গার রূপ নেয়নি। এক কথায়, বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, এ দেশে বসবাসকারী দুই প্রধান জাতি মুসলমান ও হিন্দু পরস্পর পরস্পরের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন নয়, ভ্রাতৃপ্রতিমভাবে যুগ যুগ ধরে বসবাস করে আসছে। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধে তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, বুকের রক্ত দিয়ে স্বাধীন করেছে দেশ।

একটা কথা প্রায়ই গুঞ্জরিত হতে শোনা যায়। যদিও এ ব্যাপারে কখনো কাউকে ঝেড়ে কাশতে দেখা যায় না। এ দেশের সনাতনধর্মীদের দেহ নাকি বাংলাদেশে আর প্রাণটা সীমান্তের ওপারে। বিশেষ করে বর্ণহিন্দু, বিত্তশালী ও উচ্চশ্রেণির নাগরিকদের সম্বন্ধে অনেকেই এরূপ ধারণা পোষণ করেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে এমনটা মনে করি না। জন্মভূমির প্রতি টান, মায়া-মমতা, অন্ধ ভালোবাসা—এগুলো সহজাত বলে আমি মনে করি। তবে হ্যাঁ, নানা কারণে এর ব্যতিক্রম হতে পারে। তাই বলে ঢালাওভাবে এটা বলা ঠিক না যে সনাতনধর্মীদের বাইরে বাংলাদেশ, আর অন্তরে ইন্ডিয়া। আর যার বা যাদের এই ব্যাধি আছে তাদের আমি বলব, আপনার জীবনে-মরণে, সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে আপনি কাকে হাতের কাছে, বুকের কাছে পান? নিশ্চয়ই আপনার বাংলাদেশি প্রতিবেশীকে, বন্ধুকে। কার উন্নতিতে আপনার উন্নতি, কার সুনামে আপনার সুনাম? নিশ্চয়ই আপনার জন্মভূমি বাংলাদেশের। তা হলে ওই প্রতিবেশীর প্রতি গোপন প্রেমে মজে থাকবেন কেন? আর যারা সংখ্যাগরিষ্ঠ (শতকরা ৯০ জন) মুসলমান তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, আমাদের দেশের সংবিধানে, সব আইন-কানুনে, কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ-সংখ্যালঘিষ্ঠ, মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ইত্যাদি বলে কোনো বিভাজন নেই। সংবিধানের দৃষ্টিতে, আইন-কানুনের নিরিখে দেশের সব ধর্ম-বর্ণ-জাতি, ধনী-গরিব, আতুর-ল্যাংড়া সবাই সমান। অতএব কেউ কাউকে তুচ্ছজ্ঞান করার কিছু নেই।

সম্প্রতি ধর্মীয় কারণে যেসব সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা, মন্দির আক্রমণ, প্রতিমা ভাংচুর ইত্যাদির ঘটনা ঘটেছে, তা অবশ্যই নিন্দনীয়। এগুলো যারা করেছে তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদানের জন্য পুলিশের তৎপরতা প্রশংসনীয়। স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পুলিশের আইজি ও অন্য কর্তাব্যক্তিরা বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করে সনাতনধর্মী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেছেন, দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন—এসবই নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দও তাঁদের যথাযথ ভূমিকা পালন করছেন। ভালো কথা। তবে সব কথার শেষ কথা, জনমত ও জনগণের ভূমিকা। সাধারণ মানুষ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তা তো আমরা ‘জুলাই ৩৬’-এর আন্দোলনে দেখেছি। তা হলে আসুন না, আমরা একযোগে সাম্প্রদায়িক আসুরিক শক্তিকে প্রতিহত করতে সঙ্ঘবদ্ধ হই এবং আওয়াজ তুলি : এ দেশ তোমার আমার সকলের। হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ভাই ভাই/এ দেশে বিভেদ সৃষ্টিকারীদের ঠাঁই নাই।

জনগণের ভূমিকার কথা বলতেই এবার একটা অভিনব ও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার উল্লেখ করতেই হয়। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী যারা গত জুলাই-আগস্টের স্বৈরাচার খেদাও আন্দোলনের পুরোভাগে ছিল, তারা এবারও মন্দির-প্রতিমা রক্ষার দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছে। তাদের সঙ্গে ছিল সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক কর্মীরা। তবে সবচেয়ে প্রশংসনীয় ছিল মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতাদের ভূমিকা। তাঁরা ইসলামের মূল আদর্শ তথা পবিত্র কুরআনের বাণী ‘লা ইকরাহা ফিদ্দীন’ (ধর্মে জোর-জুলুম নেই) এবং ‘লাকুম দীনুকুম ওয়ালিয়া দীন’ (তোমাদের ধর্ম তোমাদের কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে) হৃদয়ে ধারণ করে সনাতনধর্মীদের মন্দির ও বিগ্রহ পাহারা দিয়ে এক অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ফলে দুষ্কৃতকারীরা তাদের অপতৎপরতা চালাতে সাহস পায়নি। তবে মাদ্রাসা-ছাত্র ও ধর্মীয় নেতাদের এই দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী ভূমিকা গণমাধ্যমে যতটুকু প্রচার পাওয়া উচিত ছিল, দুঃখের বিষয়, তা পায়নি।

এ প্রসঙ্গে একটা চটুল শ্লোগানধর্মী বক্তব্য সম্বন্ধে দুটো কথা বলতে চাই। দুর্গাপূজা এলেই দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে অনেক সংস্কৃতিকর্মীকে বলতে শোনা যেতো : ধর্ম যার যার, উৎসব সকলের। এই বক্তব্য দিয়ে পূজামণ্ডপে গিয়ে সনাতনধর্মী ভাইবোনের সঙ্গে যোগ দিয়ে প্রতিমাদর্শন প্রসাদভক্ষণ, নৃত্যগীতে অংশগ্রহণ ইত্যাদিকে ‘জায়েজ’ করার একটা প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত লক্ষণীয় ছিল। আমি মনে করি, এটার কোনো দরকার ছিল না। এতে বরং এক শ্রেণির ধর্মপ্রাণ মুসলমানের মনে অহেতুক আঘাত দেওয়া হতো। এরূপ সস্তা মতবাদ, যা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে, প্রচার না করে বরং সনাতনধর্মীদের পূজা যাতে আনন্দঘন অনুকূল পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় সেটা নিশ্চিত করা উচিত।

উপসংহারে বলব, বাংলাদেশের ঐতিহ্য বজায় রেখে আসুন, সবাই মিলে আমাদের গৌরবের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখি। সজাগ থাকি গোলযোগ সৃষ্টিকারী মতলববাজদের অপতৎপরতার ব্যাপারে।

সনাতনধর্মী ভাইবোন ও অন্য সবাইকে জানাই শারদীয় শুভেচ্ছা। সবাই ভালো থাকুন, সুখে থাকুন। শেষ করি মহামতি গৌতম বুদ্ধের বাণী দিয়ে : জগতের সকল প্রাণী সুখে থাকুক।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে