শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৪

বাফুফের নির্বাচন এবং আমাদের প্রত্যাশা

ইকরামউজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বাফুফের নির্বাচন এবং আমাদের প্রত্যাশা

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন পরিবেশ এবং পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সর্বত্রই আলোচনায় স্থান পাচ্ছে এখনই সময় চিন্তা-ভাবনার মধ্য দিয়ে সংস্কার করার। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। ইতিবাচক দিক হলো, এই বিষয়টিকে ঐক্যবদ্ধভাবে এখন সুযোগ মনে করা হচ্ছে।

অতীতে আর ফিরে যেতে চাইছেন না কেউই।
দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল। এই খেলাটি বছরের পর বছর ধরে ধুঁকছে। আর কেন ধুঁকছে এটি সাধারণ মহলেরও অজানা নয়।

সবাই চাইছেন পেশাদারি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ফুটবল ব্যবস্থায় পরিবর্তন আসবে। খেলার প্রতি মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে। ফুটবল জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে টেকসইভাবে এগিয়ে যাবে।
দেশের ফুটবল হোক মানবিক।

এই চত্বরে প্রতিষ্ঠিত হোক বৈষম্যহীনতা এবং সক্ষমতা। এখনই সময় এই চত্বর থেকে অসংগতিগুলো সংশোধনের। নীতিগত সমন্বয়হীনতার জাল থেকে ফুটবল বেরিয়ে আসুক। ফুটবল চত্বরে অবসান হোক ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থের খেলা। এই চত্বরে একত্ববাদিতা বা একনায়কতন্ত্র নয়, সবাইকে সংযুক্ত করে ঐক্যবদ্ধভাবে উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে হবে।

ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করেন, করতে চান তার প্রমাণ তো ফুটবলে আছে।
মানুষ চাইছে ফুটবল শুধু ঢাকা এবং বড় বড় শহরে নয়, দেশজুড়ে আগের মতো মাঠে মাঠে গড়াক। ফুটবল হোক সবার নির্মল বিনোদনের মাধ্যম। চিন্তা-ভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গি এবং মানসিকতার পরিবর্তনের মাধ্যমে সম্ভব ফুটবলকে জাগিয়ে তোলা। ফুটবল এখনো দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। যেকোনো খেলায় ঘরোয়া আসরে খেলা চত্বরে যত বেশি মানুষের সমাগম হয়, এর চেয়ে অনেক বেশি হয় ফুটবলে!

দেশে ফুটবল চলছে লক্ষ্যহীনভাবে। দায়বদ্ধতা, জবাবদিহি, শৃঙ্খলা এবং সুশাসনের ক্ষেত্রে রয়েছে প্রচণ্ড ঘাটতি। সনাতনি ফুটবল সংস্কৃতি থেকে বের হতে না পারলে ফুটবল পারবে না জাতির প্রত্যাশা পূরণ করতে। ফুটবল তো শুধু একটি খেলা নয়, একটি লাভজনক শিল্পও। যেকোনো ট্র্যাডিশনাল অর্থনৈতিক প্রকল্পের চেয়ে এই শিল্পটি অনেক বেশি লাভজনক। ৫৩ বছরেও ফুটবলকে বিপণন করা সম্ভব হয়নি। এটি একটি ব্যর্থতা। এর জন্য প্রয়োজন পেশাদারি মনোভাবসম্পন্ন, মুক্তচিন্তার অধিকারী ফুটবল সংগঠক, যাঁরা মতৈক্যে পৌঁছে তাঁদের প্রজ্ঞা এবং দূরদর্শিতার সঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করবেন। ফুটবলকে যখন বিপণন করা সম্ভব, তখন এই চত্বরের ৭০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতা আর থাকবে না।

দেশের ফুটবলের রুগ্ণ চেহারা। এর জন্য যে শুধু ফুটবল সংগঠকরা দায়ী, তা কিন্তু নয়, দায়ী ক্লাব কর্মকর্তা, খেলোয়াড়, কোচ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যরাও। বাফুফের গভর্নিং বডি তো ২১ সদস্যবিশিষ্ট। শুধু এই ২১ জনের কর্মকাণ্ডে তো ফুটবল আলোর মুখ দেখবে না। দেশের ফুটবল উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট সব মহলের আন্তরিকতা এবং সহযোগিতা।

ফুটবল সংগঠকদের মধ্যে অন্তঃকলহ, বিভিন্ন ধরনের মতপার্থক্য এবং বিবাদ আছে। এটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। যেটি প্রয়োজন, সেটি হচ্ছে জাতীয় স্বার্থে বিভিন্ন ইস্যুতে একমত হওয়া। দেশের ফুটবল প্রশাসন বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে যথাযথ সহযোগিতা থেকে হরহামেশাই বঞ্চিত হচ্ছে। ফুটবল মাঠে শুধু দলীয় খেলা নয়, ফুটবলের ভালো প্রশাসনও এর ব্যতিক্রম নেই। স্ববিরোধিতা এবং আদর্শগত শূন্যতা দেশের ফুটবলের ক্ষেত্রে বড় একটি চ্যালেঞ্জ!

ঘরোয়া ফুটবলে দু-একটি ছাড়া ক্লাবগুলোর চেহারা হতদরিদ্র। ভালো দল গঠনের পাশাপাশি যদি ক্লাবগুলো আধুনিক করার, ভালো পরিবেশ সৃষ্টির দিকে নজর দিত, তাহলে সমর্থক এবং ভক্তরা আবার মাঠমুখী হতো। ক্লাবের সান্নিধ্য চাইত। এর একটি জ্বলন্ত উদাহরণ হলো বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। তারা প্রথম থেকেই দেশি-বিদেশি সেরা খেলোয়াড় নিয়ে দল গঠনের পাশাপাশি ক্লাবের পরিবেশ, ফুটবল কার্যকলাপে আধুনিকায়ন, ফুটবলে বিজ্ঞানের ব্যবহার, খেলার মাঠ এবং একটি পর্যায়ে এসে আধুনিক নিজস্ব অ্যারেনা নির্মাণ করেছে। এই অ্যারেনা এএফসি এবং ফিফা অনুমোদিত। নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটি সম্ভব হয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে দেশের ফুটবল উন্নয়নে সর্বাত্মকভাবে পৃষ্ঠপোষকতার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য। বসুন্ধরা গ্রুপ সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে শুধু নিজস্ব ক্লাবকে নয়, ক্রীড়াঙ্গনে অন্য অংশীদারদের দিকে যেভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, এটি নজিরবিহীন। দেশের ক্রীড়াঙ্গনের উন্নতি এবং ভাবমূর্তি বৃদ্ধিকল্পে এই গ্রুপের ‘ডাইরেক্ট পৃষ্ঠপোষকতা’ বাংলাদেশের গত ৫৩ বছরের ক্রীড়া ইতিহাসে তুলনাহীন।

প্রথম থেকেই ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ফুটবল অন্তপ্রাণ মো. ইমরুল হাসান। এখনো ব্যস্ততার মধ্যে ছুটির দিনগুলোতে ফুটবল খেলেন আনন্দের সঙ্গে। পেশাদার মানসিকতাসম্পন্ন ক্লিন ইমেজের এই ব্যক্তিত্ব পেরেছেন সহযোগী সবাইকে পেশাদার মানসিকতায় একত্র করতে। তিনি বিশ্বাস করেন, উদ্যোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে সবার পার্টিসিপেশনের কোনো বিকল্প নেই। এই ক্লাবের গভর্নিং বডিতে ‘আমি’ শব্দ ব্যবহার করা হয় না, ব্যবহার করা হয় ‘আমরা’। সাংগঠনিক দক্ষতার পাশাপাশি ক্লাব পরিকল্পনার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা, জবাবদিহি, শৃঙ্খলা এবং সুশাসনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলেই খেলতে নেমেই বিপিএলে একনাগাড়ে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ক্লাব। সৃষ্টি করেছে দেশের ফুটবলে নতুন ইতিহাস। ক্লাবটি দেশের ফুটবলে বড় ‘বিজ্ঞাপন’ হতে পেরেছে। বসুন্ধরা কিংস পরিচিত হয়েছে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে।

বাফুফের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৬ অক্টোবর। এটি ফিফার সম্মতিক্রমে অনেক আগেই নির্ধারণ করা হয়েছে। চার বছরের জন্য ১৩৩ জন কাউন্সিলর ২১ সদস্যবিশিষ্ট গভর্নিং বডির নেতা নির্বাচিত করবেন। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে অস্থিরতা বিরাজ করায় বাংলাদেশ থেকে ফিফার কাছে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করা হয়েছিল। ফিফা এই আবেদনে সায় দেয়নি। জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে ঘোষিত তারিখে সব ধরনের প্রক্রিয়া ও নিয়ম অনুসরণ করে।

আসন্ন নির্বাচনে কোনো কোনো পরিচিত মুখ—যাঁরা ফুটবল ফেডারেশনে দায়িত্বশীল পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন, তাঁরা কেউ কেউ রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অনৈতিকতা এবং দলীয় রাজনীতিকে ফুটবলে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনে নিজের থেকেই অংশ নিচ্ছেন না। কেউ আড়ালে গেছেন, কেউ দেশান্তরি হয়েছেন, কেউ জেলে আছেন, আবার কেউ বলেছেন অনেক বছর থাকলাম আর কত!

ফিফা এবং এএফসির দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে নিবদ্ধ। তাদের কাছে প্রতিদিনের আপডেট আছে। ফিফা জানে গুরুত্বপূর্ণ পদে যাঁরা নির্বাচন করছেন। আসন্ন নির্বাচনের সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো চারজন মহিলা ফুটবল সংগঠক এবার সদস্য পদে (১৫টি সদস্য পদ আছে) নির্বাচন করছেন। আরেকটি বিষয় হলো দেশের রাজনৈতিক দল ফিফার নির্বাচনে দলীয়ভাবে মাথা ঘামায়নি। রাজনীতি করেন এমন কারো পছন্দনীয় পার্টি থাকতে পারে, এটি তাঁর নিজস্ব ব্যাপার।

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটি প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। এই নির্বাচনের আবার অন্য রকম গুরুত্ব। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ফিফার গাইডলাইন অনুযায়ী। ফিফা কখনো এ ক্ষেত্রে সরকারের হস্তক্ষেপ এবং খবরদারি পছন্দ করে না। তাদের লক্ষ্য একটাই, ফুটবলের নেতা নির্বাচিত হতে হবে স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়। আর কাউন্সিলররাই তাঁদের ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত করবেন। আসন্ন নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সদস্য পদে শুধু ভোট হবে। সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে ভোটের প্রয়োজন নেই। দুজন প্রার্থী ছিলেন। এর মধ্যে একজন প্রার্থী শেষ পর্যন্ত কাউন্সিলরদের মনোভাব অনুধাবন করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী ছিলেন গতবারের নির্বাচনে (২০২০) ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সবচেয়ে বেশি ভোটে নির্বাচিত, বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট, মহানগরী লীগ কমিটি এবং পেশাদার ফুটবল লীগ কমিটির পরীক্ষিত চেয়ারম্যান জনপ্রিয় ফুটবল সংগঠক মো. ইমরুল হাসান। এবার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন শিল্পপতি থেকে ফুটবল সংগঠক, সাইফ স্পোর্টিংয়ের স্বত্বাধিকারী (সাইফ পাওয়ার বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার করেছে) এবং চট্টগ্রাম আবাহনীর পরিচালক তরফদার রুহুল আমিন। প্রথমে তরফদার সাহেব ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। জাঁকজমক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়ে এবং প্রচুর প্রেস কাভারেজও পেয়েছেন। এরপর তিনি জানিয়েছেন, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। অনেক নাটক মঞ্চায়ন করে কাউন্সিলরদের মনোভাব বুঝতে পেরে শেষ পর্যন্ত তিনি সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন মো. ইমরুল হাসান। ইমরুল হাসানের প্লাস পয়েন্ট গত চার বছর তিনি দুটি কমিটিতে সবাইকে নিয়ে কাজ করেছেন, তাঁর কাজের ধরন সবার কাছে পছন্দনীয় হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, সবার সম্মতিতে তিনি প্রচুর পরিবর্তন এনেছেন। অনেক ইতিবাচক বিষয় সংযোজন করেছেন। এদিকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর অন্যতম হলেন তাবিথ আউয়াল। ২০১২ ও ২০১৬-তে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নিজে একসময় ফুটবল খেলেছেন। দায়িত্ব পালনকালে এই সংগঠক তাঁর মেধা এবং যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। ২০২০ উপনির্বাচনে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচন করলেও জিততে পারেননি। তাবিথ আউয়াল বৃহৎ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত থাকলেও ক্রীড়াঙ্গনে তাঁর দলীয় রাজনীতিকে টেনে আনেননি। এবার শুধু সময়ের ব্যাপার প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার। আমরা চাইব তাবিথ আউয়াল ও মো. ইমরুল হাসানের নেতৃত্বে নতুন কমিটি দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে সক্ষম হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, এআইপিএস এশিয়া, আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এবং প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে