শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪

বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত

জীবদ্দশায় ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের তীব্র সমালোচক ছিলেন অনেকেই। কর্তৃত্ববাদী হিসেবে তাকে ভাবতেন ফিলিস্তিনিদের কেউ কেউ। কারও কারও মতে তিনি ছিলেন আপসকামী। লড়াকু সংগঠন হামাসের অনেক সদস্য ইয়াসির আরাফাতের ধর্মনিরপেক্ষ মনোভাবে ছিলেন রুষ্ট। তবে ফিলিস্তিনি নেতার বিশাল ব্যক্তিত্বের কাছে তারা নীরব থাকতে বাধ্য হতেন। সেই সমালোচকরাও পরবর্তীতে স্বীকার করেছেন নেতা হিসেবে আরাফাতের জুড়ি নেই। কঠিন অবস্থার মোকাবিলা কিভাবে করতে হয় এ বিষয়ে তিনি ছিলেন অসামান্য প্রজ্ঞার অধিকারী। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালানোর পাশাপাশি আলোচনার মাধ্যমে সুবিধা আদায়ের কতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। নেতৃত্বের জন্য যে কারিশমা থাকা প্রয়োজন আরাফাত ছিলেন তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। 

ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে জন্মগ্রহণ করেছিলেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশু খ্রিস্ট। তাকে বলা হতো জনগণের রাজা। প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। জানা কথা যিশুর কোন রাজ্য ছিল না। কিন্তু জনগণের হৃদয় রাজ্যের অধিপতি ছিলেন তিনি। আরাফাত ছিলেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তিনি বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের কাছে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো আরাফাত যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, গত কয়েক শতাব্দীতে তা কখনও স্বাধীন দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। সেই ১৯৪৬ সাল থেকে এ দেশটি ইসরায়েলিদের নাগাপাশে আবদ্ধ। ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তির পর আরাফাত দেশে ফেরার সুযোগ পেয়েছিলেন। সীমিত আকারের স্বায়ত্তশাসন পায় ফিলিস্তিনিরা। কিন্তু সে স্বায়ত্তশাসনও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ইয়াসির আরাফাত নিজেই মৃত্যুর আগের তিন বছর অবরুদ্ধ জীবনযাপন করেছেন। তাকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনি নেতার সদর দফতরে ট্যাংকের গোলা ছুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। 

আরাফাত ছিলেন দুনিয়ার একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান- যিনি কখনও সামরিক পোশাক ত্যাগ করেননি। এমনকি প্রায় সর্বক্ষণ অস্ত্রবহনও করতেন তিনি। মাথায় আরবিয় স্কার্ফ, জলপাই রংয়ের ইউনিফরম এবং কোমরে রিভলবার, আরাফাতের অনুষঙ্গ বলে বিবেচিত হতো। ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের সময় আরাফাত তার অস্ত্র নিয়ে বিড়ম্বনার মুখে পড়েন। বিষয়টি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তার সুবিখ্যাত আত্মজীবনীতেও উল্লেখ করেছেন। মাই লাইফ’ নামের ওই বইয়ের ৫৪২ পৃষ্ঠায় এ বিষয়ে বেশ মজাদার তথ্য রয়েছে। 

স্মর্তব্য যে, ক্লিনটনের সময় হোয়াইট হাউসে আরাফাতের সঙ্গে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনের শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আরাফাত শান্তিচুক্তির সময়ও কাছে অস্ত্র রাখতে চেয়েছিলেন। আপত্তি করেন ক্লিনটন। তিনি তাকে বোঝাতে সক্ষম হন- শান্তি চুক্তির সময় আরাফাত হোয়াইট হাউসে অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে এলে তা একটি ভুল ম্যাসেজ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তিনি আশ্বাস দেন, অস্ত্র ছাড়াই ফিলিস্তিনি নেতা হোয়াইট হাউসে নিরাপদ থাকবেন। 

ইয়াসির আরাফাতের অস্ত্র সঙ্গে রাখা নিয়ে একবার বেশ বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। শ্রীলংকা সফরে গিয়েছিলেন আরাফাত। তার সম্মানে সে দেশের প্রেসিডেন্ট মিস কুমারাতুঙ্গা এক ভোজসভার আয়োজন করেন। সে ভোজসভায় প্রেসিডেন্ট কুমারাতুঙ্গা রসিকতা করে আরাফাতকে বলেন, আশা করি, মি. প্রেসিডেন্ট এখন আর অস্ত্র সঙ্গে রাখেন না? এ রসিকতার জবাবে মৃদু হেসে আরাফাত তার পকেট থেকে রিভলবার বের করে টেবিলে রাখেন। যা দেখে চমকে ওঠেন উপস্থিত অনেকে। কারণ রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় কারোর অস্ত্র বহন অনুমোদনযোগ্য নয়। কিন্তু দুই প্রেসিডেন্ট এটিকে ‘জোক’ হিসেবেই নেন। তাতে অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি। ভোজসভায় উপস্থিত এক তামিল এমপি বিষয়টি ফাঁস করে দেন। বাধ্য হয়েই কুমারাতুঙ্গাকে সাফাই গাইতে হয়। তিনি জানান, ভোজসভায় আরাফাতের কাছে কোন অস্ত্র ছিল না। শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের দেওয়া রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় ইয়াসির আরাফাত অস্ত্র নিয়ে গিয়েছিলেন কিনা। এ অস্বীকৃতির পর বিতর্কের সুযোগ নেই। প্রশ্ন হলো, আরাফাত রাষ্ট্রপ্রধানের মর্যাদা ভোগ করা সত্ত্বেও সর্বক্ষণ অস্ত্র কাছে রাখতেন কেন? এ প্রশ্নটি নিয়ে একবার কথা হয়েছিল এক ফিলিস্তিনি বন্ধুর সঙ্গে। যিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা। তার মতে, ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রধান হিসেবে স্বীকৃত হলেও আরাফাত সব সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলেই ভেবেছেন। স্বাধীনতা পাওয়ার আগে ফিলিস্তিনিদের যোদ্ধাবেশ ত্যাগের যে কোন অবকাশই নেই সামরিক পোশাক আর অস্ত্রবহন করে আরাফাত সে ম্যাসেজই দিয়েছেন। 

ইয়াসির আরাফাত ছিলেন ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার প্রতি ওয়াদাবদ্ধ একটি নাম। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হতেন তিনি। ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের মধ্যে বিভক্তি থাকলেও সব পক্ষের কাছেই তিনি ছিলেন গ্রহণযোগ্য। ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা নিজেদের জীবনের চেয়েও আরাফাতের নিরাপত্তাকে সব সময় গুরুত্ব দিয়েছেন। যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসেদের দক্ষতার ঈর্ষণীয় সুনাম থাকলেও তারা কখনও আরাফাতের টিকিটি ছুঁতেও পারেনি। আরাফাতের প্রতি সহকর্মীদের ভালবাসা ও দায়িত্ববোধের প্রমাণ মেলে একটি ঘটনায়। ঘটনাটি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল শান্তিচুক্তিরও বেশ আগের। ১৯৯২ সালের ৭ এপ্রিল। এয়ার বিসাউ-এর বিমানে করে তিউনিস থেকে লিবিয়া যাওয়ার পথে ফিলিস্তিনি নেতাকে বহনকারী বিমানটি মরুঝড়ের কবলে পড়ে। পাইলট ও ক্রুরা নিশ্চিত হয়- তাদের বিমানটি ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। 

আরাফাতের সফরসঙ্গীদের মুখে তখন চরম উৎকণ্ঠা। নিজের জীবন নয়, নেতার জীবন কিভাবে রক্ষা করা যায়- সে বিষয়ে ত্বরিত সিদ্ধান্ত নেন। সৌভাগ্যক্রমে বিমানটিতে ছিল বেশকিছু কম্বল। নিরাপত্তারক্ষী ও সফরসঙ্গীরা সঙ্গে সঙ্গে আরাফাতকে কম্বল দিয়ে পেঁচালেন। একের পর এক কম্বল পেঁচিয়ে তার শরীরের চারদিকে এমন আস্তরণ সৃষ্টি করা হল যাতে বিমানটি ভেঙ্গে পড়লেও আরাফাত বড় ধরনের আঘাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আগুন না লাগলে দুর্ঘটনার পরও যাতে বেঁচে যেতে পারেন। আরাফাতকে কম্বল পেঁচানোর সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটি লিবিয়ার এক মরু প্রান্তরে ভেঙ্গে পড়ে বালুর স্তুপে। ভেঙ্গে পড়ার আগেই বিমানটির তেলের ট্যাঙ্ক শূন্য হয়ে পড়ায় তাতে আগুন লাগেনি। আরাফাতের বিমানটি তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস থেকে লিবিয়া যাওয়ার পথে ঘটেছিল এ বিপত্তি। কন্ট্রোল টাওয়ারের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায় মরুঝড়ে পড়ার পরপরই। সে সময় আমেরিকার সঙ্গে ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা বা পিএলওর সাপে-নেউলে সম্পর্ক। তা সত্ত্বেও এ বিপদের দিনে তারা আমেরিকার সঙ্গে যোগাযোগ করে। ভাগ্যক্রমে তারা পিএলওর আবেদনে সাড়া দেয়। উপগ্রহ সিস্টেমের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বিমানটি কোথায় ধ্বংস হয়েছে ঠিক সে তথ্যটি জানায়। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। লিবিয়ার এক দুর্গম মরু অঞ্চলে বিধ্বস্ত বিমানটির সন্ধান পাওয়া যায়। ধ্বংসস্ত‚প থেকে আরাফাতকে উদ্ধার করা হয় কম্বল পেঁচানো অবস্থায়। বিমানটির চালক ও যাত্রীদের কেউ বেঁচে না থাকলেও আরাফাত প্রাণে রক্ষা পান সহকর্মীদের আত্মত্যাগে। যদিও সামান্য আহতও হন তিনি। ফিলিস্তিন-ইসরায়েল শান্তিচুক্তির পর আরাফাত স্বদেশে ফিরে আসার সুযোগ পান। তার আগে পিএলওর সদর দফতর ছিল তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে। আরাফাতের অবস্থানও ছিল সেখানে। অবিশ্বাস্য নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ছিল তার বসবাস। আরাফাত কোথায় আছেন সিনিয়র দু’একজন নেতা ছাড়া আর সবারই ছিল অজানা। তার গোপন আবাসস্থলে ব্যক্তিগত স্টাফ ছাড়া আর কারও প্রবেশাধিকার ছিল না। কোন বিদেশীর জন্য সে গোপন অবস্থানে যাওয়ার ছিল অবিশ্বাস্য ব্যাপার। 

ফিলিস্তিনি জনগণের হৃদয়ের অধিশ্বর হিসেবে বিবেচিত হতেন ইয়াসির আরাফাত। মুসলিম- খ্রিস্টান নির্বিশেষে সকল ফিলিস্তিনির কাছে তিনি ছিলেন সমান প্রিয়। ফিলিস্তিনের বেথলেহামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিস্ট। যিশুর জন্মদিনের উৎসবে বেথলেহামের গির্জায় যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হত তাতে প্রতিবারই প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত হতেন ইয়াসির আরাফাত। ইসরায়েলিরা মৃত্যুর আগের তিন বছর আরাফাতকে এ অনুষ্ঠানে যোগদানের অনুমতি দেয়নি। বেথলেহাম গির্জা কর্তৃপক্ষ আরাফাতের বদলে কাউকে এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করতে রাজি হয়নি। যে কারণে প্রধান অতিথির আসনে স্থান পেয়েছে আরাফাতের ঐতিহ্যবাহী আরবি স্কার্ফ। দৈহিকভাবে আরাফাতের উপস্থিতিতে বাধা সৃষ্টি করা গেলেও মানুষের হৃদয় রাজ্যে তার স্থান যে কোথায় ছিল এটি তার প্রমাণ। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক। 
ই-মেইল : [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা