শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪

বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত

জীবদ্দশায় ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের তীব্র সমালোচক ছিলেন অনেকেই। কর্তৃত্ববাদী হিসেবে তাকে ভাবতেন ফিলিস্তিনিদের কেউ কেউ। কারও কারও মতে তিনি ছিলেন আপসকামী। লড়াকু সংগঠন হামাসের অনেক সদস্য ইয়াসির আরাফাতের ধর্মনিরপেক্ষ মনোভাবে ছিলেন রুষ্ট। তবে ফিলিস্তিনি নেতার বিশাল ব্যক্তিত্বের কাছে তারা নীরব থাকতে বাধ্য হতেন। সেই সমালোচকরাও পরবর্তীতে স্বীকার করেছেন নেতা হিসেবে আরাফাতের জুড়ি নেই। কঠিন অবস্থার মোকাবিলা কিভাবে করতে হয় এ বিষয়ে তিনি ছিলেন অসামান্য প্রজ্ঞার অধিকারী। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালানোর পাশাপাশি আলোচনার মাধ্যমে সুবিধা আদায়ের কতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। নেতৃত্বের জন্য যে কারিশমা থাকা প্রয়োজন আরাফাত ছিলেন তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। 

ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে জন্মগ্রহণ করেছিলেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশু খ্রিস্ট। তাকে বলা হতো জনগণের রাজা। প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। জানা কথা যিশুর কোন রাজ্য ছিল না। কিন্তু জনগণের হৃদয় রাজ্যের অধিপতি ছিলেন তিনি। আরাফাত ছিলেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তিনি বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের কাছে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো আরাফাত যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, গত কয়েক শতাব্দীতে তা কখনও স্বাধীন দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। সেই ১৯৪৬ সাল থেকে এ দেশটি ইসরায়েলিদের নাগাপাশে আবদ্ধ। ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তির পর আরাফাত দেশে ফেরার সুযোগ পেয়েছিলেন। সীমিত আকারের স্বায়ত্তশাসন পায় ফিলিস্তিনিরা। কিন্তু সে স্বায়ত্তশাসনও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ইয়াসির আরাফাত নিজেই মৃত্যুর আগের তিন বছর অবরুদ্ধ জীবনযাপন করেছেন। তাকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনি নেতার সদর দফতরে ট্যাংকের গোলা ছুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। 

আরাফাত ছিলেন দুনিয়ার একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান- যিনি কখনও সামরিক পোশাক ত্যাগ করেননি। এমনকি প্রায় সর্বক্ষণ অস্ত্রবহনও করতেন তিনি। মাথায় আরবিয় স্কার্ফ, জলপাই রংয়ের ইউনিফরম এবং কোমরে রিভলবার, আরাফাতের অনুষঙ্গ বলে বিবেচিত হতো। ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের সময় আরাফাত তার অস্ত্র নিয়ে বিড়ম্বনার মুখে পড়েন। বিষয়টি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তার সুবিখ্যাত আত্মজীবনীতেও উল্লেখ করেছেন। মাই লাইফ’ নামের ওই বইয়ের ৫৪২ পৃষ্ঠায় এ বিষয়ে বেশ মজাদার তথ্য রয়েছে। 

স্মর্তব্য যে, ক্লিনটনের সময় হোয়াইট হাউসে আরাফাতের সঙ্গে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনের শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আরাফাত শান্তিচুক্তির সময়ও কাছে অস্ত্র রাখতে চেয়েছিলেন। আপত্তি করেন ক্লিনটন। তিনি তাকে বোঝাতে সক্ষম হন- শান্তি চুক্তির সময় আরাফাত হোয়াইট হাউসে অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে এলে তা একটি ভুল ম্যাসেজ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তিনি আশ্বাস দেন, অস্ত্র ছাড়াই ফিলিস্তিনি নেতা হোয়াইট হাউসে নিরাপদ থাকবেন। 

ইয়াসির আরাফাতের অস্ত্র সঙ্গে রাখা নিয়ে একবার বেশ বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। শ্রীলংকা সফরে গিয়েছিলেন আরাফাত। তার সম্মানে সে দেশের প্রেসিডেন্ট মিস কুমারাতুঙ্গা এক ভোজসভার আয়োজন করেন। সে ভোজসভায় প্রেসিডেন্ট কুমারাতুঙ্গা রসিকতা করে আরাফাতকে বলেন, আশা করি, মি. প্রেসিডেন্ট এখন আর অস্ত্র সঙ্গে রাখেন না? এ রসিকতার জবাবে মৃদু হেসে আরাফাত তার পকেট থেকে রিভলবার বের করে টেবিলে রাখেন। যা দেখে চমকে ওঠেন উপস্থিত অনেকে। কারণ রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় কারোর অস্ত্র বহন অনুমোদনযোগ্য নয়। কিন্তু দুই প্রেসিডেন্ট এটিকে ‘জোক’ হিসেবেই নেন। তাতে অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি। ভোজসভায় উপস্থিত এক তামিল এমপি বিষয়টি ফাঁস করে দেন। বাধ্য হয়েই কুমারাতুঙ্গাকে সাফাই গাইতে হয়। তিনি জানান, ভোজসভায় আরাফাতের কাছে কোন অস্ত্র ছিল না। শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের দেওয়া রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় ইয়াসির আরাফাত অস্ত্র নিয়ে গিয়েছিলেন কিনা। এ অস্বীকৃতির পর বিতর্কের সুযোগ নেই। প্রশ্ন হলো, আরাফাত রাষ্ট্রপ্রধানের মর্যাদা ভোগ করা সত্ত্বেও সর্বক্ষণ অস্ত্র কাছে রাখতেন কেন? এ প্রশ্নটি নিয়ে একবার কথা হয়েছিল এক ফিলিস্তিনি বন্ধুর সঙ্গে। যিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা। তার মতে, ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রধান হিসেবে স্বীকৃত হলেও আরাফাত সব সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলেই ভেবেছেন। স্বাধীনতা পাওয়ার আগে ফিলিস্তিনিদের যোদ্ধাবেশ ত্যাগের যে কোন অবকাশই নেই সামরিক পোশাক আর অস্ত্রবহন করে আরাফাত সে ম্যাসেজই দিয়েছেন। 

ইয়াসির আরাফাত ছিলেন ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার প্রতি ওয়াদাবদ্ধ একটি নাম। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হতেন তিনি। ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের মধ্যে বিভক্তি থাকলেও সব পক্ষের কাছেই তিনি ছিলেন গ্রহণযোগ্য। ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা নিজেদের জীবনের চেয়েও আরাফাতের নিরাপত্তাকে সব সময় গুরুত্ব দিয়েছেন। যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসেদের দক্ষতার ঈর্ষণীয় সুনাম থাকলেও তারা কখনও আরাফাতের টিকিটি ছুঁতেও পারেনি। আরাফাতের প্রতি সহকর্মীদের ভালবাসা ও দায়িত্ববোধের প্রমাণ মেলে একটি ঘটনায়। ঘটনাটি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল শান্তিচুক্তিরও বেশ আগের। ১৯৯২ সালের ৭ এপ্রিল। এয়ার বিসাউ-এর বিমানে করে তিউনিস থেকে লিবিয়া যাওয়ার পথে ফিলিস্তিনি নেতাকে বহনকারী বিমানটি মরুঝড়ের কবলে পড়ে। পাইলট ও ক্রুরা নিশ্চিত হয়- তাদের বিমানটি ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। 

আরাফাতের সফরসঙ্গীদের মুখে তখন চরম উৎকণ্ঠা। নিজের জীবন নয়, নেতার জীবন কিভাবে রক্ষা করা যায়- সে বিষয়ে ত্বরিত সিদ্ধান্ত নেন। সৌভাগ্যক্রমে বিমানটিতে ছিল বেশকিছু কম্বল। নিরাপত্তারক্ষী ও সফরসঙ্গীরা সঙ্গে সঙ্গে আরাফাতকে কম্বল দিয়ে পেঁচালেন। একের পর এক কম্বল পেঁচিয়ে তার শরীরের চারদিকে এমন আস্তরণ সৃষ্টি করা হল যাতে বিমানটি ভেঙ্গে পড়লেও আরাফাত বড় ধরনের আঘাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আগুন না লাগলে দুর্ঘটনার পরও যাতে বেঁচে যেতে পারেন। আরাফাতকে কম্বল পেঁচানোর সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটি লিবিয়ার এক মরু প্রান্তরে ভেঙ্গে পড়ে বালুর স্তুপে। ভেঙ্গে পড়ার আগেই বিমানটির তেলের ট্যাঙ্ক শূন্য হয়ে পড়ায় তাতে আগুন লাগেনি। আরাফাতের বিমানটি তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস থেকে লিবিয়া যাওয়ার পথে ঘটেছিল এ বিপত্তি। কন্ট্রোল টাওয়ারের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায় মরুঝড়ে পড়ার পরপরই। সে সময় আমেরিকার সঙ্গে ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা বা পিএলওর সাপে-নেউলে সম্পর্ক। তা সত্ত্বেও এ বিপদের দিনে তারা আমেরিকার সঙ্গে যোগাযোগ করে। ভাগ্যক্রমে তারা পিএলওর আবেদনে সাড়া দেয়। উপগ্রহ সিস্টেমের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বিমানটি কোথায় ধ্বংস হয়েছে ঠিক সে তথ্যটি জানায়। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। লিবিয়ার এক দুর্গম মরু অঞ্চলে বিধ্বস্ত বিমানটির সন্ধান পাওয়া যায়। ধ্বংসস্ত‚প থেকে আরাফাতকে উদ্ধার করা হয় কম্বল পেঁচানো অবস্থায়। বিমানটির চালক ও যাত্রীদের কেউ বেঁচে না থাকলেও আরাফাত প্রাণে রক্ষা পান সহকর্মীদের আত্মত্যাগে। যদিও সামান্য আহতও হন তিনি। ফিলিস্তিন-ইসরায়েল শান্তিচুক্তির পর আরাফাত স্বদেশে ফিরে আসার সুযোগ পান। তার আগে পিএলওর সদর দফতর ছিল তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে। আরাফাতের অবস্থানও ছিল সেখানে। অবিশ্বাস্য নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ছিল তার বসবাস। আরাফাত কোথায় আছেন সিনিয়র দু’একজন নেতা ছাড়া আর সবারই ছিল অজানা। তার গোপন আবাসস্থলে ব্যক্তিগত স্টাফ ছাড়া আর কারও প্রবেশাধিকার ছিল না। কোন বিদেশীর জন্য সে গোপন অবস্থানে যাওয়ার ছিল অবিশ্বাস্য ব্যাপার। 

ফিলিস্তিনি জনগণের হৃদয়ের অধিশ্বর হিসেবে বিবেচিত হতেন ইয়াসির আরাফাত। মুসলিম- খ্রিস্টান নির্বিশেষে সকল ফিলিস্তিনির কাছে তিনি ছিলেন সমান প্রিয়। ফিলিস্তিনের বেথলেহামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিস্ট। যিশুর জন্মদিনের উৎসবে বেথলেহামের গির্জায় যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হত তাতে প্রতিবারই প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত হতেন ইয়াসির আরাফাত। ইসরায়েলিরা মৃত্যুর আগের তিন বছর আরাফাতকে এ অনুষ্ঠানে যোগদানের অনুমতি দেয়নি। বেথলেহাম গির্জা কর্তৃপক্ষ আরাফাতের বদলে কাউকে এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করতে রাজি হয়নি। যে কারণে প্রধান অতিথির আসনে স্থান পেয়েছে আরাফাতের ঐতিহ্যবাহী আরবি স্কার্ফ। দৈহিকভাবে আরাফাতের উপস্থিতিতে বাধা সৃষ্টি করা গেলেও মানুষের হৃদয় রাজ্যে তার স্থান যে কোথায় ছিল এটি তার প্রমাণ। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক। 
ই-মেইল : [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে