শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪

বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত

জীবদ্দশায় ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের তীব্র সমালোচক ছিলেন অনেকেই। কর্তৃত্ববাদী হিসেবে তাকে ভাবতেন ফিলিস্তিনিদের কেউ কেউ। কারও কারও মতে তিনি ছিলেন আপসকামী। লড়াকু সংগঠন হামাসের অনেক সদস্য ইয়াসির আরাফাতের ধর্মনিরপেক্ষ মনোভাবে ছিলেন রুষ্ট। তবে ফিলিস্তিনি নেতার বিশাল ব্যক্তিত্বের কাছে তারা নীরব থাকতে বাধ্য হতেন। সেই সমালোচকরাও পরবর্তীতে স্বীকার করেছেন নেতা হিসেবে আরাফাতের জুড়ি নেই। কঠিন অবস্থার মোকাবিলা কিভাবে করতে হয় এ বিষয়ে তিনি ছিলেন অসামান্য প্রজ্ঞার অধিকারী। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালানোর পাশাপাশি আলোচনার মাধ্যমে সুবিধা আদায়ের কতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। নেতৃত্বের জন্য যে কারিশমা থাকা প্রয়োজন আরাফাত ছিলেন তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। 

ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে জন্মগ্রহণ করেছিলেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশু খ্রিস্ট। তাকে বলা হতো জনগণের রাজা। প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। জানা কথা যিশুর কোন রাজ্য ছিল না। কিন্তু জনগণের হৃদয় রাজ্যের অধিপতি ছিলেন তিনি। আরাফাত ছিলেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তিনি বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের কাছে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো আরাফাত যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, গত কয়েক শতাব্দীতে তা কখনও স্বাধীন দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। সেই ১৯৪৬ সাল থেকে এ দেশটি ইসরায়েলিদের নাগাপাশে আবদ্ধ। ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তির পর আরাফাত দেশে ফেরার সুযোগ পেয়েছিলেন। সীমিত আকারের স্বায়ত্তশাসন পায় ফিলিস্তিনিরা। কিন্তু সে স্বায়ত্তশাসনও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ইয়াসির আরাফাত নিজেই মৃত্যুর আগের তিন বছর অবরুদ্ধ জীবনযাপন করেছেন। তাকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনি নেতার সদর দফতরে ট্যাংকের গোলা ছুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। 

আরাফাত ছিলেন দুনিয়ার একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান- যিনি কখনও সামরিক পোশাক ত্যাগ করেননি। এমনকি প্রায় সর্বক্ষণ অস্ত্রবহনও করতেন তিনি। মাথায় আরবিয় স্কার্ফ, জলপাই রংয়ের ইউনিফরম এবং কোমরে রিভলবার, আরাফাতের অনুষঙ্গ বলে বিবেচিত হতো। ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের সময় আরাফাত তার অস্ত্র নিয়ে বিড়ম্বনার মুখে পড়েন। বিষয়টি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তার সুবিখ্যাত আত্মজীবনীতেও উল্লেখ করেছেন। মাই লাইফ’ নামের ওই বইয়ের ৫৪২ পৃষ্ঠায় এ বিষয়ে বেশ মজাদার তথ্য রয়েছে। 

স্মর্তব্য যে, ক্লিনটনের সময় হোয়াইট হাউসে আরাফাতের সঙ্গে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনের শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আরাফাত শান্তিচুক্তির সময়ও কাছে অস্ত্র রাখতে চেয়েছিলেন। আপত্তি করেন ক্লিনটন। তিনি তাকে বোঝাতে সক্ষম হন- শান্তি চুক্তির সময় আরাফাত হোয়াইট হাউসে অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে এলে তা একটি ভুল ম্যাসেজ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তিনি আশ্বাস দেন, অস্ত্র ছাড়াই ফিলিস্তিনি নেতা হোয়াইট হাউসে নিরাপদ থাকবেন। 

ইয়াসির আরাফাতের অস্ত্র সঙ্গে রাখা নিয়ে একবার বেশ বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। শ্রীলংকা সফরে গিয়েছিলেন আরাফাত। তার সম্মানে সে দেশের প্রেসিডেন্ট মিস কুমারাতুঙ্গা এক ভোজসভার আয়োজন করেন। সে ভোজসভায় প্রেসিডেন্ট কুমারাতুঙ্গা রসিকতা করে আরাফাতকে বলেন, আশা করি, মি. প্রেসিডেন্ট এখন আর অস্ত্র সঙ্গে রাখেন না? এ রসিকতার জবাবে মৃদু হেসে আরাফাত তার পকেট থেকে রিভলবার বের করে টেবিলে রাখেন। যা দেখে চমকে ওঠেন উপস্থিত অনেকে। কারণ রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় কারোর অস্ত্র বহন অনুমোদনযোগ্য নয়। কিন্তু দুই প্রেসিডেন্ট এটিকে ‘জোক’ হিসেবেই নেন। তাতে অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি। ভোজসভায় উপস্থিত এক তামিল এমপি বিষয়টি ফাঁস করে দেন। বাধ্য হয়েই কুমারাতুঙ্গাকে সাফাই গাইতে হয়। তিনি জানান, ভোজসভায় আরাফাতের কাছে কোন অস্ত্র ছিল না। শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের দেওয়া রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় ইয়াসির আরাফাত অস্ত্র নিয়ে গিয়েছিলেন কিনা। এ অস্বীকৃতির পর বিতর্কের সুযোগ নেই। প্রশ্ন হলো, আরাফাত রাষ্ট্রপ্রধানের মর্যাদা ভোগ করা সত্ত্বেও সর্বক্ষণ অস্ত্র কাছে রাখতেন কেন? এ প্রশ্নটি নিয়ে একবার কথা হয়েছিল এক ফিলিস্তিনি বন্ধুর সঙ্গে। যিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা। তার মতে, ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রধান হিসেবে স্বীকৃত হলেও আরাফাত সব সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলেই ভেবেছেন। স্বাধীনতা পাওয়ার আগে ফিলিস্তিনিদের যোদ্ধাবেশ ত্যাগের যে কোন অবকাশই নেই সামরিক পোশাক আর অস্ত্রবহন করে আরাফাত সে ম্যাসেজই দিয়েছেন। 

ইয়াসির আরাফাত ছিলেন ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার প্রতি ওয়াদাবদ্ধ একটি নাম। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হতেন তিনি। ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের মধ্যে বিভক্তি থাকলেও সব পক্ষের কাছেই তিনি ছিলেন গ্রহণযোগ্য। ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা নিজেদের জীবনের চেয়েও আরাফাতের নিরাপত্তাকে সব সময় গুরুত্ব দিয়েছেন। যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসেদের দক্ষতার ঈর্ষণীয় সুনাম থাকলেও তারা কখনও আরাফাতের টিকিটি ছুঁতেও পারেনি। আরাফাতের প্রতি সহকর্মীদের ভালবাসা ও দায়িত্ববোধের প্রমাণ মেলে একটি ঘটনায়। ঘটনাটি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল শান্তিচুক্তিরও বেশ আগের। ১৯৯২ সালের ৭ এপ্রিল। এয়ার বিসাউ-এর বিমানে করে তিউনিস থেকে লিবিয়া যাওয়ার পথে ফিলিস্তিনি নেতাকে বহনকারী বিমানটি মরুঝড়ের কবলে পড়ে। পাইলট ও ক্রুরা নিশ্চিত হয়- তাদের বিমানটি ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। 

আরাফাতের সফরসঙ্গীদের মুখে তখন চরম উৎকণ্ঠা। নিজের জীবন নয়, নেতার জীবন কিভাবে রক্ষা করা যায়- সে বিষয়ে ত্বরিত সিদ্ধান্ত নেন। সৌভাগ্যক্রমে বিমানটিতে ছিল বেশকিছু কম্বল। নিরাপত্তারক্ষী ও সফরসঙ্গীরা সঙ্গে সঙ্গে আরাফাতকে কম্বল দিয়ে পেঁচালেন। একের পর এক কম্বল পেঁচিয়ে তার শরীরের চারদিকে এমন আস্তরণ সৃষ্টি করা হল যাতে বিমানটি ভেঙ্গে পড়লেও আরাফাত বড় ধরনের আঘাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আগুন না লাগলে দুর্ঘটনার পরও যাতে বেঁচে যেতে পারেন। আরাফাতকে কম্বল পেঁচানোর সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটি লিবিয়ার এক মরু প্রান্তরে ভেঙ্গে পড়ে বালুর স্তুপে। ভেঙ্গে পড়ার আগেই বিমানটির তেলের ট্যাঙ্ক শূন্য হয়ে পড়ায় তাতে আগুন লাগেনি। আরাফাতের বিমানটি তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস থেকে লিবিয়া যাওয়ার পথে ঘটেছিল এ বিপত্তি। কন্ট্রোল টাওয়ারের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায় মরুঝড়ে পড়ার পরপরই। সে সময় আমেরিকার সঙ্গে ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা বা পিএলওর সাপে-নেউলে সম্পর্ক। তা সত্ত্বেও এ বিপদের দিনে তারা আমেরিকার সঙ্গে যোগাযোগ করে। ভাগ্যক্রমে তারা পিএলওর আবেদনে সাড়া দেয়। উপগ্রহ সিস্টেমের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বিমানটি কোথায় ধ্বংস হয়েছে ঠিক সে তথ্যটি জানায়। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। লিবিয়ার এক দুর্গম মরু অঞ্চলে বিধ্বস্ত বিমানটির সন্ধান পাওয়া যায়। ধ্বংসস্ত‚প থেকে আরাফাতকে উদ্ধার করা হয় কম্বল পেঁচানো অবস্থায়। বিমানটির চালক ও যাত্রীদের কেউ বেঁচে না থাকলেও আরাফাত প্রাণে রক্ষা পান সহকর্মীদের আত্মত্যাগে। যদিও সামান্য আহতও হন তিনি। ফিলিস্তিন-ইসরায়েল শান্তিচুক্তির পর আরাফাত স্বদেশে ফিরে আসার সুযোগ পান। তার আগে পিএলওর সদর দফতর ছিল তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে। আরাফাতের অবস্থানও ছিল সেখানে। অবিশ্বাস্য নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ছিল তার বসবাস। আরাফাত কোথায় আছেন সিনিয়র দু’একজন নেতা ছাড়া আর সবারই ছিল অজানা। তার গোপন আবাসস্থলে ব্যক্তিগত স্টাফ ছাড়া আর কারও প্রবেশাধিকার ছিল না। কোন বিদেশীর জন্য সে গোপন অবস্থানে যাওয়ার ছিল অবিশ্বাস্য ব্যাপার। 

ফিলিস্তিনি জনগণের হৃদয়ের অধিশ্বর হিসেবে বিবেচিত হতেন ইয়াসির আরাফাত। মুসলিম- খ্রিস্টান নির্বিশেষে সকল ফিলিস্তিনির কাছে তিনি ছিলেন সমান প্রিয়। ফিলিস্তিনের বেথলেহামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিস্ট। যিশুর জন্মদিনের উৎসবে বেথলেহামের গির্জায় যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হত তাতে প্রতিবারই প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত হতেন ইয়াসির আরাফাত। ইসরায়েলিরা মৃত্যুর আগের তিন বছর আরাফাতকে এ অনুষ্ঠানে যোগদানের অনুমতি দেয়নি। বেথলেহাম গির্জা কর্তৃপক্ষ আরাফাতের বদলে কাউকে এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করতে রাজি হয়নি। যে কারণে প্রধান অতিথির আসনে স্থান পেয়েছে আরাফাতের ঐতিহ্যবাহী আরবি স্কার্ফ। দৈহিকভাবে আরাফাতের উপস্থিতিতে বাধা সৃষ্টি করা গেলেও মানুষের হৃদয় রাজ্যে তার স্থান যে কোথায় ছিল এটি তার প্রমাণ। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক। 
ই-মেইল : [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা