শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:৩৯, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন

কাদের গনি চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসময়ের সবচেয়ে যোগ্য, মেধাবী ও দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনীতিক তারেক রহমান। এদেশের কোটি তরুণ ও যুবসমাজের কাছে তিনি আইডল। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের চিন্তায় তিনি আগামীর রাষ্ট্রনায়ক।

স্বাধীনতার ঘোষক ও আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মাদার অব ডেমোক্রেসি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর পরে বাংলাদেশের আগামীর রাজনীতিতে তারেক রহমানের নামটিই এখন উচ্চারিত হচ্ছে সগৌরবে।শুধু তাই নয়, সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্যারিশম্যাটিক ভবিষ্যত নেতাদের সাথে বাংলাদেশের তারেক রহমানের নামও আলোচিত হচ্ছে। তাঁর তৃণমূলের রাজনীতি নিয়ে এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গবেষণা হচ্ছে।

ক্যামব্রিজের রিজেন্ট স্ট্রিটে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি আর্মস-এর চার্চিল অডিটোরিয়ামে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা ও ভাবনা নিয়ে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাজনীতিক ও গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা হয় তারেক রহমানের রাজনীতি নিয়ে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসময়ে বহুল আলোচিত ও সসমাদৃত তারেক রহমানকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরেছেন তারা। এতে বলা হয়েছে, তারেক রহমান বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করেন। তিনি পরনির্ভরশীলতার জাল ছিন্ন করে দেশের মানুষকে উন্নত জাতির মর্যাদায় উন্নীত করতে চান। তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে সেমিনারে বক্তব্য দেন ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের সাবেক ডিরেক্টর ফ্রান্সিস ডেভিস, ইয়ং ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর ডেভিড এগলার ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের প্রাক্তন সদস্য জন ক্লেটন। ফ্রান্সিস ডেভিস বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শণ মানুষের মাঝে, বিশেষ করে বাংলাদেশীদের মনে একটি স্বপ্নের বীজ বুনতে পারে। একটি উন্নত ও মানবিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেন তারেক। তার স্বপ্ন মানুষের উন্নয়ন ও দেশের সমৃদ্ধি নিয়ে। তিনি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করছেন।এটা খুব সুন্দর উদ্যোগ।

ডেভিড এডগার বলেন, তারেক রহমান ডিজিটাল বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক-প্রকৌশলী। এ মুহূর্তে বাংলাদেশে তার নেতৃত্ব প্রয়োজন। জন ক্লেটন তারেক রহমানকে একজন ব্যতিক্রমী রাজনীতিবিদ উল্লেখ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনে ভাষা বুঝতে পারেন। একটি দেশের উন্নয়নের জন্যে রাজনীবিবিদদের এই গুণ থাকা খুব বেশি প্রয়োজন। তারেক রহমানকে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের নেতা হিসেবে উল্লেখ করে তারা বলেন, ১৯৯০ সাল থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তারেক রহমানের যে যাত্রা শুরু হয়েছে, তা আজ অনেকের কাছে রীতিমত ঈর্ষনীয়। তিনি মাটি ও মানুষের নেতা-স্বপ্ন দেখেন একটি স্বনির্ভর বাংলাদেশের। একজন প্রকৃত দেশপ্রেমি ও জাতিপ্রেমি ডায়নামিক লিডার হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশের এবং বাংলাদেশের মানুষের এক প্রোজ্জ্বল নেতা।

তারেক রহমান তার মেধা, প্রজ্ঞা, কর্মবীরত্ব, ত্যাগ, ভিশনারী বক্তব্য, রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগাতে পেরেছেন।যা এর আগে একমাত্র শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই পেরেছিলেন।

তারেক রহমান প্রচলিত রাজনীতি বদলাতে চেয়েছিলেন। রাজধানীর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ড্রয়িংরুমের রাজনীতিকে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন তৃণমূলে। তিনি ১৮কোটি মানুষকে উন্নয়নের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করতে চেয়েছিলেন। তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন ৬৮ হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে।তাই তিনি রাজধানী ছেড়ে ছুটে গেছেন তৃণমূলে।

মাটি ও মানুষকে জাগিয়ে বাংলাদেশকে আপন সম্পদে স্বয়ম্ভর করা, আধুনিক ও শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করানো, প্রান্তিক মানুষকে সামনে রেখে রাজনীতিকে বিকাশিত করা, গণতন্ত্রের আত্মাকে সজীব-সচল করা — সবই তার ঘোষিত স্বপ্ন যা শহীদ জিয়ার স্বপ্নেরই এক সময়োচিত সমপ্রসারণ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং এর সুঠাম-স্বনির্ভর অভিযাত্রার সঙ্গে জিয়া পরিবারের যে আত্মিক বন্ধন, তার ধারাবাহিকতায় তারেক রহমান আজ অজেয় উত্তরাধিকারে স্থিত হয়েছেন। কৃষির উন্নয়ন এবং একে ভিত্তি করে শিল্পের বিকাশ সঙ্গে শিক্ষা ব্যবস্থা, প্রযুক্তির উন্নয়ন, কৃষকের জন্য ভালো বীজ দেওয়া, গরিবের সঙ্গে হাঁস-মুরগির প্রতিপালনসহ অসংখ্য কাজে তিনি হাত বাড়িয়েছেন আগ্রহ ভরে। গ্রামে গ্রামে জরিপ চালিয়েছেন কত মাছ, ফল, ধান হয় প্রতি গ্রামে। সাগরে ও নদীতে জেগে ওঠা পলিকে সোনা বানানোর রূপকল্পও তাঁর ভাবনার বাইরে নয়। ‘একটু উদ্যোগ, একটু চেষ্টা, এনে দেবে সফলতা’ — এই কর্তব্যতন্ত্রকে ছড়িয়ে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন প্রতিটি জনপদে মানবিকতার বিকাশ হোক, সবাই হয়ে উঠুক সবার জন্য।

তলাবিহীন একটি ঝুঁড়িকে, দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে পীড়িত একটি দেশকে প্রেসিডেন্ট জিয়া যেভাবে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছিলেন, ভিক্ষুকের হাতকে যেভাবে কর্মীর হাতে পরিণত করার জন্য প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের খপ্পর থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছিলেন মুক্ত মাঠে; নিজে শক্ত হাতে কোদাল চালিয়ে অনাবাদি মাঠে এনেছিলেন ফসলের সমারোহ, ভরিয়ে দিয়েছিলেন ফসলের সুষমায়, তারেক রহমানও আজ একইভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর কর্মপ্রবাহের মধ্যে কৃষি ও শিক্ষা পাচ্ছে সর্বাধিক মনোযোগ। জাতীয়তাবাদী রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য যে দেশপ্রেম, উন্নয়ন, অগ্রগতি, সময়ের চাইতে এগিয়ে চলা, প্রাগ্রসর পৃথিবীর পায়ের সাথে পা মিলিয়ে চলা, আত্ম-পরিচয়ের পতাকাকে সমুন্নত রাখা, সম্মান ও মর্যাদার শৌর্য ও আভিজাত্যের সৌরভ সর্বত্র সম্প্রসারিত করা, রাষ্ট্রের পরিচালনা কাঠামোর সঙ্গে তারুণ্যকে দেশের ভবিষ্যত নাগরিক সংযুক্ত করার বাসনা এই তারুণ্যে দীপ্ত জননেতার মধ্যে মূর্ত হয়ে উঠেছে। আবার শীর্ষ পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যায় সর্বস্তরের মানুষকে সংহতি, ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে একত্রিত করার ভিতর দিয়ে তিনি জাতীয় শক্তি মজবুত করেছেন। ফলে এ কথা অবলীলায় বলা যায়, সান-ইয়াং সেনের পর মাও-সে-তুঙ এবং মাও-সে-তুঙ্গের পর দেং শিয়াও পিং যেমন চীনের জন্য অনিবার্য ছিল, জওহরলাল নেহেরুর পর ইন্দিরা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধীর পর রাজীব গান্ধী এবং রাজীব গান্ধীর পর সোনিয়া কিংবা রাহুল গান্ধী যেমন আজকের ভারতের জন্য অপরিহার্য, বাংলাদেশের রাজনীতিতেও শহীদ জিয়ার পর দেশনেত্রী খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান অনিবার্য। আগেই বলা হয়েছে, শুধু রক্ত সম্পর্কের কারনে নয়, যোগ্যতার বলেই দীপ্তিমান হয়ে উঠছেন জননেতা তারেক রহমান। বাংলাদেশের মানুষ এই তরুণ নেতার মধ্যে একদিকে যেমন উন্নয়ন ও অগ্রগতির রাজনীতির চলমান ধারাকে অব্যাহত রাখার প্রত্যয় দেখতে পাচ্ছেন, অন্যদিকে খুঁজে পাচ্ছেন শহীদ জিয়ার প্রতিচ্ছবি।

তারেক রহমানের আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা আওয়ামীলীগের অপরাজনীতির জন্য আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই শেখ হাসিনা ও তার দল তারেক রহমানকে আগামী দিনের প্রধান প্রতিপক্ষ ভেবে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার নানা ফন্দি আঁটছেন। তাঁকে রুখতে সরকার আইন-আদালত শুরু করে সব শক্তি কাজে লাগাচ্ছে। ইতিহাসের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে আদালতের আদেশের মাধ্যমে মিডিয়ায় তাঁর বক্তব্য প্রকাশে নিষধাজ্ঞা পর্যন্ত জারি করেছে। তবে এটিও সত্য অব্যাহত ফ্যাসিবাদী নিপীড়ন তারেক রহমানকে আরো বেশি জনপ্রিয় করে তুলছে।

এটি সত্য যে, তারেক রহমান দল এবং দেশের জন্য অনন্য সম্পদ। তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন হবে আওয়ামী লীগের অপরাজনীতির করর রচনা। এই ভয় থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন পতিত সরকার তারেক রহমানকে দীর্ঘদিন দেশে ফিরতে দেয় নি। মিথ্যা মামলা ও সাজা দিয়ে এমনকি গণমাধ্যমে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রদানে নিষেধাজ্ঞা জারি করে জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন করার অপচেষ্টা হয়েছিল। মিথ্যাচার, প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে তাঁর ইমেজ ক্ষুন্ন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালানো হয়েছিল।কিন্তু তারা সফল হয় নি, শেষ বিচারে তারেক রহমানেরই জয় হয়েছে। গণঅভ্যূণে শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে আর তারেক রহমান জনগনের হৃদয়ে আসন করে নিয়েছেন। গোটা জাতি এখন তারেক রহমানের অপেক্ষায়। তাদের বিশ্বাস তারেক রহমানই পারেন ফ্যাসিবাদী সরকারের দু:শাসনে ক্ষত-বিক্ষত এ জাতিকে রক্ষা করতে।দেশের ১৮ কোটি মানুষ এখন তাঁর আগমনের প্রতীক্ষায়।

তারেক রহমান ইনশাআল্লাহ দেশে ফিরে আসবেন সহসায় গণতন্ত্রের এক বিজয়ী সেনাপতি হিসেবে।


লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে