শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:৩৯, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন

কাদের গনি চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসময়ের সবচেয়ে যোগ্য, মেধাবী ও দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনীতিক তারেক রহমান। এদেশের কোটি তরুণ ও যুবসমাজের কাছে তিনি আইডল। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের চিন্তায় তিনি আগামীর রাষ্ট্রনায়ক।

স্বাধীনতার ঘোষক ও আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মাদার অব ডেমোক্রেসি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর পরে বাংলাদেশের আগামীর রাজনীতিতে তারেক রহমানের নামটিই এখন উচ্চারিত হচ্ছে সগৌরবে।শুধু তাই নয়, সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্যারিশম্যাটিক ভবিষ্যত নেতাদের সাথে বাংলাদেশের তারেক রহমানের নামও আলোচিত হচ্ছে। তাঁর তৃণমূলের রাজনীতি নিয়ে এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গবেষণা হচ্ছে।

ক্যামব্রিজের রিজেন্ট স্ট্রিটে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি আর্মস-এর চার্চিল অডিটোরিয়ামে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা ও ভাবনা নিয়ে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাজনীতিক ও গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা হয় তারেক রহমানের রাজনীতি নিয়ে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসময়ে বহুল আলোচিত ও সসমাদৃত তারেক রহমানকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরেছেন তারা। এতে বলা হয়েছে, তারেক রহমান বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করেন। তিনি পরনির্ভরশীলতার জাল ছিন্ন করে দেশের মানুষকে উন্নত জাতির মর্যাদায় উন্নীত করতে চান। তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে সেমিনারে বক্তব্য দেন ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের সাবেক ডিরেক্টর ফ্রান্সিস ডেভিস, ইয়ং ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর ডেভিড এগলার ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের প্রাক্তন সদস্য জন ক্লেটন। ফ্রান্সিস ডেভিস বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শণ মানুষের মাঝে, বিশেষ করে বাংলাদেশীদের মনে একটি স্বপ্নের বীজ বুনতে পারে। একটি উন্নত ও মানবিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেন তারেক। তার স্বপ্ন মানুষের উন্নয়ন ও দেশের সমৃদ্ধি নিয়ে। তিনি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করছেন।এটা খুব সুন্দর উদ্যোগ।

ডেভিড এডগার বলেন, তারেক রহমান ডিজিটাল বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক-প্রকৌশলী। এ মুহূর্তে বাংলাদেশে তার নেতৃত্ব প্রয়োজন। জন ক্লেটন তারেক রহমানকে একজন ব্যতিক্রমী রাজনীতিবিদ উল্লেখ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনে ভাষা বুঝতে পারেন। একটি দেশের উন্নয়নের জন্যে রাজনীবিবিদদের এই গুণ থাকা খুব বেশি প্রয়োজন। তারেক রহমানকে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের নেতা হিসেবে উল্লেখ করে তারা বলেন, ১৯৯০ সাল থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তারেক রহমানের যে যাত্রা শুরু হয়েছে, তা আজ অনেকের কাছে রীতিমত ঈর্ষনীয়। তিনি মাটি ও মানুষের নেতা-স্বপ্ন দেখেন একটি স্বনির্ভর বাংলাদেশের। একজন প্রকৃত দেশপ্রেমি ও জাতিপ্রেমি ডায়নামিক লিডার হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশের এবং বাংলাদেশের মানুষের এক প্রোজ্জ্বল নেতা।

তারেক রহমান তার মেধা, প্রজ্ঞা, কর্মবীরত্ব, ত্যাগ, ভিশনারী বক্তব্য, রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগাতে পেরেছেন।যা এর আগে একমাত্র শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই পেরেছিলেন।

তারেক রহমান প্রচলিত রাজনীতি বদলাতে চেয়েছিলেন। রাজধানীর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ড্রয়িংরুমের রাজনীতিকে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন তৃণমূলে। তিনি ১৮কোটি মানুষকে উন্নয়নের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করতে চেয়েছিলেন। তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন ৬৮ হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে।তাই তিনি রাজধানী ছেড়ে ছুটে গেছেন তৃণমূলে।

মাটি ও মানুষকে জাগিয়ে বাংলাদেশকে আপন সম্পদে স্বয়ম্ভর করা, আধুনিক ও শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করানো, প্রান্তিক মানুষকে সামনে রেখে রাজনীতিকে বিকাশিত করা, গণতন্ত্রের আত্মাকে সজীব-সচল করা — সবই তার ঘোষিত স্বপ্ন যা শহীদ জিয়ার স্বপ্নেরই এক সময়োচিত সমপ্রসারণ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং এর সুঠাম-স্বনির্ভর অভিযাত্রার সঙ্গে জিয়া পরিবারের যে আত্মিক বন্ধন, তার ধারাবাহিকতায় তারেক রহমান আজ অজেয় উত্তরাধিকারে স্থিত হয়েছেন। কৃষির উন্নয়ন এবং একে ভিত্তি করে শিল্পের বিকাশ সঙ্গে শিক্ষা ব্যবস্থা, প্রযুক্তির উন্নয়ন, কৃষকের জন্য ভালো বীজ দেওয়া, গরিবের সঙ্গে হাঁস-মুরগির প্রতিপালনসহ অসংখ্য কাজে তিনি হাত বাড়িয়েছেন আগ্রহ ভরে। গ্রামে গ্রামে জরিপ চালিয়েছেন কত মাছ, ফল, ধান হয় প্রতি গ্রামে। সাগরে ও নদীতে জেগে ওঠা পলিকে সোনা বানানোর রূপকল্পও তাঁর ভাবনার বাইরে নয়। ‘একটু উদ্যোগ, একটু চেষ্টা, এনে দেবে সফলতা’ — এই কর্তব্যতন্ত্রকে ছড়িয়ে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন প্রতিটি জনপদে মানবিকতার বিকাশ হোক, সবাই হয়ে উঠুক সবার জন্য।

তলাবিহীন একটি ঝুঁড়িকে, দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে পীড়িত একটি দেশকে প্রেসিডেন্ট জিয়া যেভাবে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছিলেন, ভিক্ষুকের হাতকে যেভাবে কর্মীর হাতে পরিণত করার জন্য প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের খপ্পর থেকে রাজনীতিকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছিলেন মুক্ত মাঠে; নিজে শক্ত হাতে কোদাল চালিয়ে অনাবাদি মাঠে এনেছিলেন ফসলের সমারোহ, ভরিয়ে দিয়েছিলেন ফসলের সুষমায়, তারেক রহমানও আজ একইভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর কর্মপ্রবাহের মধ্যে কৃষি ও শিক্ষা পাচ্ছে সর্বাধিক মনোযোগ। জাতীয়তাবাদী রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য যে দেশপ্রেম, উন্নয়ন, অগ্রগতি, সময়ের চাইতে এগিয়ে চলা, প্রাগ্রসর পৃথিবীর পায়ের সাথে পা মিলিয়ে চলা, আত্ম-পরিচয়ের পতাকাকে সমুন্নত রাখা, সম্মান ও মর্যাদার শৌর্য ও আভিজাত্যের সৌরভ সর্বত্র সম্প্রসারিত করা, রাষ্ট্রের পরিচালনা কাঠামোর সঙ্গে তারুণ্যকে দেশের ভবিষ্যত নাগরিক সংযুক্ত করার বাসনা এই তারুণ্যে দীপ্ত জননেতার মধ্যে মূর্ত হয়ে উঠেছে। আবার শীর্ষ পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যায় সর্বস্তরের মানুষকে সংহতি, ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে একত্রিত করার ভিতর দিয়ে তিনি জাতীয় শক্তি মজবুত করেছেন। ফলে এ কথা অবলীলায় বলা যায়, সান-ইয়াং সেনের পর মাও-সে-তুঙ এবং মাও-সে-তুঙ্গের পর দেং শিয়াও পিং যেমন চীনের জন্য অনিবার্য ছিল, জওহরলাল নেহেরুর পর ইন্দিরা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধীর পর রাজীব গান্ধী এবং রাজীব গান্ধীর পর সোনিয়া কিংবা রাহুল গান্ধী যেমন আজকের ভারতের জন্য অপরিহার্য, বাংলাদেশের রাজনীতিতেও শহীদ জিয়ার পর দেশনেত্রী খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান অনিবার্য। আগেই বলা হয়েছে, শুধু রক্ত সম্পর্কের কারনে নয়, যোগ্যতার বলেই দীপ্তিমান হয়ে উঠছেন জননেতা তারেক রহমান। বাংলাদেশের মানুষ এই তরুণ নেতার মধ্যে একদিকে যেমন উন্নয়ন ও অগ্রগতির রাজনীতির চলমান ধারাকে অব্যাহত রাখার প্রত্যয় দেখতে পাচ্ছেন, অন্যদিকে খুঁজে পাচ্ছেন শহীদ জিয়ার প্রতিচ্ছবি।

তারেক রহমানের আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা আওয়ামীলীগের অপরাজনীতির জন্য আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই শেখ হাসিনা ও তার দল তারেক রহমানকে আগামী দিনের প্রধান প্রতিপক্ষ ভেবে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার নানা ফন্দি আঁটছেন। তাঁকে রুখতে সরকার আইন-আদালত শুরু করে সব শক্তি কাজে লাগাচ্ছে। ইতিহাসের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে আদালতের আদেশের মাধ্যমে মিডিয়ায় তাঁর বক্তব্য প্রকাশে নিষধাজ্ঞা পর্যন্ত জারি করেছে। তবে এটিও সত্য অব্যাহত ফ্যাসিবাদী নিপীড়ন তারেক রহমানকে আরো বেশি জনপ্রিয় করে তুলছে।

এটি সত্য যে, তারেক রহমান দল এবং দেশের জন্য অনন্য সম্পদ। তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন হবে আওয়ামী লীগের অপরাজনীতির করর রচনা। এই ভয় থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন পতিত সরকার তারেক রহমানকে দীর্ঘদিন দেশে ফিরতে দেয় নি। মিথ্যা মামলা ও সাজা দিয়ে এমনকি গণমাধ্যমে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রদানে নিষেধাজ্ঞা জারি করে জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন করার অপচেষ্টা হয়েছিল। মিথ্যাচার, প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে তাঁর ইমেজ ক্ষুন্ন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালানো হয়েছিল।কিন্তু তারা সফল হয় নি, শেষ বিচারে তারেক রহমানেরই জয় হয়েছে। গণঅভ্যূণে শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে আর তারেক রহমান জনগনের হৃদয়ে আসন করে নিয়েছেন। গোটা জাতি এখন তারেক রহমানের অপেক্ষায়। তাদের বিশ্বাস তারেক রহমানই পারেন ফ্যাসিবাদী সরকারের দু:শাসনে ক্ষত-বিক্ষত এ জাতিকে রক্ষা করতে।দেশের ১৮ কোটি মানুষ এখন তাঁর আগমনের প্রতীক্ষায়।

তারেক রহমান ইনশাআল্লাহ দেশে ফিরে আসবেন সহসায় গণতন্ত্রের এক বিজয়ী সেনাপতি হিসেবে।


লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা