শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৪, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০১:০৭, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বিষয়ক ভাবনা

প্রণয় ভার্মা,  ভারতীয় হাই কমিশনার
অনলাইন ভার্সন
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বিষয়ক ভাবনা

বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের ও অনন্য। আমরা একটি অভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি ছাড়াও যৌথ ইতিহাস, যৌথ ভৌগোলিক অবস্থানের মাধ্যমে সংযুক্ত। আমরা উভয়েই পারস্পরিক বিশ্বাস ও বোঝাপড়া এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার ওপর ভিত্তি করে একটি সম্পর্কের সন্ধান করি ও সেটাকে মূল্য দিই। আমাদের জনগণের মধ্যে এক সুগভীর যৌথ সহানুভূতি রয়েছে, যার অনেকটাই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পর্কিত। এটিকে যেভাবেই বর্ণনা করা হোক না কেন, এটি একটি জনগণ-কেন্দ্রিক সম্পর্ক। আমাদের সম্পর্ককে জনগণ ও জনমত যে মাত্রায় প্রভাবিত করে, তা আমরা অনেক সময় ধারণা করতে পারি না।

একটি প্রতিবেশী দেশ হিসেবে, যাদের সাথে আমাদের সম্পর্কের প্রতি আমরা দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করি, বাংলাদেশের সাথে আমাদের বন্ধন শক্তি লাভ করে এই বিশ্বাস থেকে যে আমাদের শান্তি, নিরাপত্তা, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি পরস্পরের সাথে সংযুক্ত। এবং তাই, আমরা বহুমুখী সহযোগিতার একটি দৃঢ় কাঠামোর মাধ্যমে পারস্পরিক সমৃদ্ধিতে অভিন্ন অংশীদারত্ব সৃষ্টি করার প্রচেষ্টা চালাই। উভয় দেশই বঙ্গোপসাগরের শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন। আমাদের রয়েছে একটি অভিন্ন জীবজগৎ ও বাস্তুসংস্থানীয় পরিবেশ, যা পরিবেশগত স্থায়িত্ব ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো যৌথ প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলায় আমাদের সহযোগিতাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে।

ভৌগোলিক অবস্থান, উদীয়মান সক্ষমতা ও ক্রমবর্ধমান আঞ্চলিক আর বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার কারণে বাংলাদেশ কেবল আমাদের ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতির একটি স্তম্ভই নয়, বরং এটি ভারতের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান দৃষ্টিভঙ্গিসমূহের সংযোগস্থলে অবস্থান করছে-যেমন ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’, সাগর মতবাদ (সিকিউরিটি অ্যান্ড গ্রৌথ ফর অল ইন রিজিয়ন) এবং আমাদের ইন্দো-প্যাসিফিক দর্শন।

আমাদের বিশ্বাস, এটি শুধু আমাদের দুই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো অঞ্চলের জন্যও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, কারণ আমাদের ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা ও পরস্পরের শক্তি ও পরিপূরকতাসমূহ কাজে লাগিয়ে আরও সংযুক্ত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। বাংলাদেশ বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল, টেকনিকাল এন্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক)-এর অধীনে সংহতি এজেন্ডাকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অনন্যভাবে অবস্থান করছে, কারণ এটি এই অঞ্চলের ভৌগোলিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং বিমসটেকের প্রধান কার্যালয়ের স্বাগতিক দেশ হিসেবেও ভূমিকা পালন করছে।

আমাদের সম্পর্কের মধ্যে যে অনেক রূপান্তরমূলক পরিবর্তন ঘটেছে এবং যা এই অঞ্চলের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাকে উন্মুক্ত করেছে, সেগুলো একে অপরের উদ্বেগ ও আকাঙ্ক্ষার প্রতি আমরা যে পারস্পরিক সংবেদনশীলতা দেখিয়েছি তার ফল। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ‘জিরো-টলারেন্স’ নীতি ও ভারতকে লক্ষ্যবস্তুকারী বিদ্রোহীদের আশ্রয় না দেওয়ার দৃঢ় সংকল্প আমাদের সহযোগিতা ও সমৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এটি ভবিষ্যতে আমাদের দুই দেশ, আমাদের অঞ্চল ও আমাদের সম্পর্কের উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হয়ে থাকবে।

আমাদের অন্যতম বড় সাফল্য-আমাদের সমুদ্র ও স্থল সীমানার সমাধান, যা আমাদের স্থল ও সমুদ্র সংযোগের পাশাপাশি সুনীল অর্থনীতিতে (ব্লু-ইকোনমি) সহযোগিতার ক্ষেত্রে অনেক সুযোগ উন্মুক্ত করেছে। পার্মানেন্ট কোর্ট অফ আরবিট্রেশন-এ বিষয়টি উপস্থাপন করে আমাদের সমুদ্রসীমা সমাধান এবং তারপরে সেটার রায় মেনে চলাটা হলো গণতান্ত্রিক ও নীতিনির্ধারিত আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার প্রতি আমরা যে দৃঢ় বিশ্বাসী এবং তা আমাদের দ্বিপাক্ষিক আচরণে প্রতিফলিত হওয়ার একটি চমৎকার উদাহরণ।

আমাদের বহুমুখী অংশীদারত্বের রূপান্তরের একটি মূল প্রকাশ, যা আমাদের উভয় দেশের জনগণকে সরাসরি উপকৃত করেছে, তা হলো আমাদের ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা, এবং আমাদের সংযোগ লিংকসমূহ।

আজ, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক ও বিশ্বে পঞ্চম বৃহত্তম অংশীদার। সাফটা-এর আওতায় ভারত একপাক্ষিকভাবে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশকে সব ধরনের পণ্যের জন্য শুল্ক-মুক্ত, কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে, যা বাংলাদেশ থেকে ভারতে বৃহত্তর রপ্তানি সক্ষম করেছে।

আমরা প্রায়ই বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি সম্পর্কে উদ্বেগ শুনে থাকি, তবে এটি উপলব্ধি করাটা গুরুত্বপূর্ণ যে, ভারত কর্তৃক বাংলাদেশে রপ্তানির অধিকাংশই বাংলাদেশের রপ্তানির একটি বড় অংশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বা প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ হিসেবে কাজ করে, যা বাংলাদেশকে মুদ্রাস্ফীতির চাপ মোকাবিলায় সাহায্য করে।

প্রকৃতপক্ষে, একটি কম প্রশংসিত বাস্তবতা হলো, ভারত এখন সমগ্র এশিয়ায় বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজারগুলোর মধ্যে একটি, যেখানে গত কয়েক বছরে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি সর্বদা ২ বিলিয়ন ডলারের আশপাশেই রয়েছে এবং আমরা চাই এই সংখ্যাটা বৃদ্ধি পাক।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সংযোগ এক একটি প্রধান সহায়ক যা আমাদের সমাজ, আমাদের ব্যবসায় ও আমাদের জনগণকে একে অপরের সাথে নিবিড়ভাবে সংযুক্ত হতে ও পরস্পরের মাধ্যমে উপকৃত হতে সহায়তা করে। এবং আমরা এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রগতি সাধন করেছি।

একটি সন্নিহিত ভৌগলিক অবস্থান ও দীর্ঘ অভিন্ন ইতিহাস নিয়ে, বিভিন্ন উপায়ে, আমরা আসলে আমাদের দুটি দেশকে পুনরায় সংযুক্ত করার চেষ্টা করছি। আমরা যাত্রী ও পণ্য উভয়ের জন্য ১৯৬৫-এর আগের সাতটি রেলপথের মধ্যে ছয়টি পুনরুদ্ধার করেছি। আমাদের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও জনগণের মধ্যে যোগাযোগের একটি বড় অংশ ৩৬টি কার্যকর স্থল শুল্ক বন্দরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যার মধ্যে পাঁচটিকে সমন্বিত চেক পোস্টের স্তরে উন্নীত করা হয়েছে। এই মাসের ঠিক শুরুতে, আমরা পেট্রাপোল সমন্বিত চেক পোস্টে নতুন অবকাঠামো সংযোজন করেছি, যা পণ্য পরিবহণ ও যাত্রী সুবিধা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে।

আজ, বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা তিনটি বড় ভারতীয় বিমানবন্দর-কলকাতা, দিল্লি এবং বেঙ্গালুরুকে তৃতীয় দেশে রপ্তানির জন্য অত্যন্ত সাশ্রয়ী ট্রান্সশিপমেন্ট কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করছে, যা পশ্চিমা বাজারে বাংলাদেশের পণ্যসমূকে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলছে। আমাদের গভীর সমুদ্র বন্দরগুলো বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের একই ধরনের সুবিধা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।

আমাদের সংযোগসমূহ শুধুমাত্র বাণিজ্য ও পরিবহনেই সীমাবদ্ধ নয়। আমরা শক্তিশালী জ্বালানি সংযোগও নির্মাণ করছি। এর কিছু উদাহরণ হলো-গত বছর চালু হওয়া একটি নতুন আন্তঃসীমান্ত ডিজেল পাইপলাইন, যা ভারতের একটি শোধনাগার থেকে বাংলাদেশে হাই-স্পিড ডিজেল নিয়ে আসে; আন্তঃসীমান্ত বিদ্যুৎ সংযোগ লাইনসমূহ, যা ভারতের পাওয়ার গ্রিড থেকে বাংলাদেশে প্রায় ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে; এবং মাত্র দুই দিন আগে ভারতের গ্রিডের মাধ্যমে নেপাল থেকে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ। আমাদের জ্বালানি সংযোগ ও সহযোগিতা কীভাবে আমাদের জ্বালানি নিরাপত্তা বৃদ্ধি করছে এবং একটি সত্যিকারের আঞ্চলিক অর্থনীতি গঠনে অবদান রাখছে, এই সমস্ত উদাহরণ তা প্রদর্শন করে।

সংক্ষেপে, সংযোগের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি খুবই সহজ একটি বিষয়-আমাদের ভৌগোলিক নৈকট্যকে নতুন অর্থনৈতিক সুযোগে রূপান্তর করা, যা আমাদের দুই দেশের মানুষ ও পুরো অঞ্চলের জন্য উপকার বয়ে আনে।

জনগণই আমাদের সম্পর্কের ভিত্তি-এই বিশ্বাস স্পষ্ট হয়ে ওঠে যখন কোভিড-১৯ আমাদের আঘাত হানে এবং আমরা একে অপরকে সাহায্য করতে উদারভাবে এগিয়ে আসি। এটি বাংলাদেশের জন্য আমাদের বিস্তৃত ভিসা কার্যক্রমেও প্রতিফলিত হয়, তবে বর্তমানে সীমিত কার্যক্রম থাকা সত্ত্বেও, আমরা প্রতিদিন ঢাকার অন্য যে কোনো কূটনৈতিক মিশনের তুলনায় বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বেশি ভিসা ইস্যু করে থাকি।

আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কের রক্ষক হিসেবে যুবসমাজ আমাদের অংশীদারত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন। সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমসহ সকল অঞ্চল ও শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত বাংলাদেশি যুব ও তরুণ পেশাজীবীদের প্রতি বছর ভারত প্রদত্ত বৃত্তির মাধ্যমে এটাই সুস্পষ্ট হয়। মাত্র দুই মাস আগে, ভারতের আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে আমাদের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য পাঁচ শতাধিক অত্যন্ত মেধাবী বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রী রওনা দেয়। আমাদের বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন, বা জনপ্রিয়ভাবে পরিচিত বিওয়াইডি কর্মসূচি, আমাদের ইয়ুথ আউটরিচের জন্য আরেকটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম, দেশব্যাপী যার আজ একটি গর্বিত অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক রয়েছে।

সব মিলিয়ে সংক্ষেপে বলা যায়, ভারত বাংলাদেশের সাথে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক এবং গঠনমূলক সম্পর্কের চেষ্টা চালিয়ে যাবে, যেখানে আমাদের জনগণ হবে প্রধান অংশীজন। আমরা অতীতে যেমন সমর্থন করেছি, তেমনই ভবিষ্যতেও একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও অগ্রসর বাংলাদেশকে সমর্থন করে যাবো।

আমরা শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য আমাদের জনগণের অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা পূরণে বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবং আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের অংশীদারত্ব উভয় দেশের সাধারণ মানুষের জন্য উপকার বয়ে আনবে।

ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ই আজ পূর্বের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি উন্নত ও সক্ষম। একই সাথে, আমাদের অর্থনীতি ও উন্নয়নের পথ একে অপরের সঙ্গে আরও জড়িয়ে যাওয়ার ফলে আমরা আজ একে অপরের ওপর আগের তুলনায় অনেক বেশি নির্ভরশীল। আমাদের এই পারস্পরিক নির্ভরশীলতাকে ক্রমাগত শক্তিশালী করতে হবে।

ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সক্ষমতাসহ দুটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী সমাজ হিসেবে, আমরা একে অপরকে অনেক কিছু দিতে পারি এবং যদি আমরা একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে, বাস্তবসম্মত ও গঠনমূলকভাবে জড়িত থাকতে পারি, তবে নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারবো। আমাদের বিশ্বাস, একটি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ ভারতের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই একটি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ ভারত বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এবং, একটি চূড়ান্ত প্রতিফলন। 

বাংলাদেশের বিক্ষোভপূর্ণ পরিবর্তন সত্ত্বেও আমাদের বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক, পরিবহন ও জ্বালানি সংযোগ এবং জনগণের মধ্যে সম্পৃক্ততা যে ইতিবাচক গতি বজায় রেখেছে, তা প্রমাণ করে যে আমাদের সম্পর্ক সত্যিই বহুমুখী এবং একক কোনো এজেন্ডা বা ইস্যুতে সেটা সীমাবদ্ধ নয়। কিছু বিরক্তিকর বিষয় রয়েছে, কিন্তু সেগুলো আমাদের সম্পর্কের সামগ্রিক অগ্রগতিকে সীমাবদ্ধ করতে পারেনি। দুটি জাতি হিসেবে, যাদের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি আমাদের ভৌগোলিক ও ঐতিহাসিক শিকড়ের মতোই পরস্পরের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত, আমাদের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা ও পারস্পরিক সুবিধার বাস্তবতা রাজনৈতিক হাওয়ায় পরিবর্তনের পরও বারবার নিজেকে পুনর্ব্যক্ত করতে থাকবে।

আমাদের এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের গতিপথ ও আখ্যানকে আকার প্রদান করতে হবে, বস্তুনিষ্ঠতা আর সহানুভূতির সাথে।

 (এই নিবন্ধটি ঢাকায় সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ কর্তৃক আয়োজিত বে অফ বেঙ্গল কনভারসেশনস ২০২৪ (বঙ্গোপসাগর সংলাপ ২০২৪)-এ হাই কমিশনার ভার্মার সাম্প্রতিক বক্তব্যের ওপর ভিত্তি করে রচিত।)
 

বিডি প্রতিদিন/এমআই

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে