শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০২, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১১, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল

সম্প্রতি কালের কণ্ঠ পত্রিকায় দুটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা এই মুহূর্তে দেশের উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা হলেও সাহস জোগাবে। গত ২০ নভেম্বর অর্থ উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ স্পষ্ট করে বলেছেন যে, ভালো ব্যবসায়ীদের ভীত হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি আরো উল্লেখ করেছেন যে, যারা ঋণ নিয়ে ঠিকমতো ফেরত দেন এবং ঠিকমতো কর দেন, তাদের কোনো সমস্যা হবে না। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার এক পর্যায়ে ব্যাংকিং খাতের প্রসঙ্গ উঠে এলে তিনি এ ব্যাপারেও খুবই স্পষ্ট করে বলেছেন যে, খেলাপি ঋণের চাপে নাজুক অবস্থায় আছে ১০টির বেশি ব্যাংক। তারপরও কোনো ব্যাংক বন্ধ হবে না।

এই প্রসঙ্গে তিনি ব্যাংকের আমানতকারীদের আশ্বস্ত করে খুবই স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ‘ব্যাংক বন্ধ না হওয়ার ব্যাপারে আমরা সবাইকে আশ্বস্ত করছি। আমানতকারীদের সুরক্ষা দেওয়া হবে।’

এই প্রতিবেদন প্রকাশের ঠিক এক দিন আগে অর্থাৎ ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে উদ্ধৃত করে কালের কণ্ঠে আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর দ্ব্যর্থহীনভাবে উল্লেখ করেছেন, ‘কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানই বন্ধ হতে দেব না।’

এই প্রসঙ্গে পরিবর্তিত অবস্থার কারণে সংকটে পড়া দেশের দুটি বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করে তিনি আরো স্পষ্টভাবে বলেন যে দেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয় সম্পদ। ব্যক্তি থাকুক আর না থাকুক, প্রতিষ্ঠান থাকবে এবং চলবে। সেই আলোচনায় তিনি এমনও বলেছেন যে ‘এসব বড় শিল্প গ্রুপের সঙ্গে বহু মানুষের জীবিকা জড়িত। প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনেক কর্মচারী কর্মরত।

দেশের উৎপাদনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক আছে। তাই এসব প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ হতে দেওয়া যাবে না, বরং এসব প্রতিষ্ঠানকে কিভাবে আরো শক্তিশালী করা যায় সেই বিষয়েও কাজ করতে হবে।’ এমনকি তিনি আরো বলেছেন যে ‘ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে দেশ ও জাতি উপকৃত হয়। আমরা ব্যর্থ হতে চাই না এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যর্থ হতে দেব না।’

আমরা অর্থ উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে যেভাবে চিনি ও জানি তাতে, ওপরের কথাগুলো আসলেই তাদের মনের কথা।

অনেক দেরিতে হলেও দেশের অর্থনীতি ও আর্থিক খাতের এই মুহূর্তের দুজন কাণ্ডারি যে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছেন এবং তাদের আশ্বস্ত করার উদ্দেশ্যে এসব গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন, এ জন্য তাদের দুজনকেই অনেক ধন্যবাদ। এই মুহূর্তে দেশের গুরুত্বপূর্ণ দুজন ব্যক্তির এমন স্পষ্ট বক্তব্য ব্যবসায়ীদের খুব বেশি প্রয়োজন ছিল, যদিও আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে, শুধু মৌখিক আশ্বাসে খুব একটা কাজ হয় না। তা-ও আবার যদি সেই বক্তব্য কোনো সংবাদ সম্মেলন বা সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার সময় বলা হয়, তাহেল সেটি আরো কার্যকর হতে দেখা যায় না। কিন্তু বর্তমানে দেশের ব্যাংক, অর্থনীতি এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যে মাত্রার অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে এবং খোদ ব্যবসায়ীরা যেভাবে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে আছেন, সেখানে এই মৌখিক আশ্বাসের গুরুত্বও অনেক বেশি।

সরকার পরিবর্তনের পর থেকে দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ই সবচেয়ে বেশি অনিশ্চয়তা এবং সমস্যার মধ্যে আছে। যেভাবে সরকার পরিবর্তন হয়েছে, সেখানে শুরুর দিকে কিছু বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে এবং কিছু অব্যবস্থা দেখা দেবে, তা সবার ধারণার মধ্যেই ছিল। কিন্তু এ রকম দীর্ঘমেয়াদি অনিশ্চয়তা দেখা দেবে, তেমনটা হয়তো কারো ভাবনার মধ্যেও ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকারের সাড়ে তিন মাস সময় অতিবাহিত হলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার লক্ষণ নেই। এমন পরিস্থিতি কেউ প্রত্যাশা করেনি। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সমালোচনা এবং অভিযোগের শেষ নেই। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ঋণখেলাপি এবং রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততাসহ অনেক অভিযোগের তীর তাদের দিকেই তাক করে রাখা হয়। এর কিছু সত্যতা নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু সমগ্র ব্যবসায়ী সমাজ এই অভিযোগে অভিযুক্ত হতে পারে না। তার পরও এ কথা স্বীকার করতে বাধা নেই যে এই ব্যবসায়ীরাই দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি।

ব্যবসায়ীরা ঝুঁকি নিয়ে বিনিয়োগ করেন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেন, দেশের পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করেন এবং পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অবদান রাখেন। সার্বিকভাবে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয় নানা প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে। বিশ্বের উন্নত দেশ তো বটেই, অনেক উন্নয়নশীল দেশেও ব্যবসা করা একটি সহজ কাজ। সেখানে ব্যবসায়ীদের সব কিছুতে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে ব্যবসা করা সবচেয়ে কঠিন কাজ। সর্বক্ষেত্রে তাদের সমস্যা মোকাবেলা করে ব্যবসা এগিয়ে নিতে হয়। প্রশাসন থেকে কোনো রকম সহযোগিতা পাওয়া যায় না। পদে পদে বিশেষ সুবিধা দিয়ে কাজ আদায় করতে হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া যায় না। ঋণ পেলেও সুদের হার এত বেশি যে সেই সুদ দিয়ে ঋণ পরিশোধ করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। এর ওপর আছে চাঁদাবাজি।

এতসব প্রতিকূল অবস্থা কাটিয়েও ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। সরকার পরিবর্তনের ফলে ঘটে গেল এক ছন্দঃপতন এবং নতুন করে দেখা দিল এক ধরনের অনিশ্চয়তা। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আক্রান্ত হয়েছে, অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক ব্যবসায়ীও আক্রান্ত হয়েছেন। অনেক ব্যবসায়ী জেলেও গেছেন আবার অনেকে জেলে না গেলেও জেলে যাওয়ার ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন এবং অনেকে এখনো আত্মগোপনে থাকছেন। অনেকে বিদেশে যেতে পারছেন না। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিককে দুর্নীতি দমন কমিশন তলব করে বা তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে এক নতুন আতঙ্কের মধ্যে ফেলা দেওয়া হয়েছে। এমনকি অনেকে ব্যাবসায়িক কাজে বা চিকিৎসার কারণেও দেশের বাইরে যেতে পারছেন না। দেশের অর্থনীতির বৃহত্তম স্বার্থে এসব মোটেই ভালো লক্ষণ নয় এবং এর সুদূরপ্রসারী পরিণতি মারাত্মক হতে বাধ্য।

যেসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে, তাদের অবশ্যই দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী বিচার হবে, এটিই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ, নেই তারা যাতে আতঙ্কে বা ভয়ে না থাকেন, সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করা প্রয়োজন সবার আগে। এরই মধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাই আর দেরি না করে অতি সত্বর ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত এবং নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এর শুরুটা হয়তো অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের বক্তব্যের মাধ্যমে হয়েছে। এখন এটি এগিয়ে নিতে হবে এবং বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে হবে। শুধু মুখের কথায় যেহেতু কাজ হয় না, তাই আমরা আশা করব অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর নিয়মিত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবেন। সেই আলোচনায় অভিযুক্তরা ছাড়া দল-মতের ভিত্তিতে বিবেচনা না করে সব ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলোচনা করতে পারলে খুব দ্রুতই ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরবে। আমাদের বিশ্বাস যে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর দেশের ব্যবসায়ীদের সম্পর্কে যে আশার কথা বলেছেন, তা শুধু কথার কথা হিসেবে বলেননি, বরং প্রকৃত অর্থেই বিষয়টি বুঝিয়েছেন এবং বাস্তবায়নের অভিপ্রায় নিয়ে বলেছেন। তাই এর বাস্তব প্রতিফলন ব্যবসায়ীদের মধ্যে শিগগিরই পড়বে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এবং ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মহল যথেষ্ট আশাবাদী হয়েছিল, যখন দেশের দুজন প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ এবং আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করলেন এবং ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। এই দুজন ব্যক্তি বাংলাদেশে খুবই পরিচিত মুখ এবং তারা দুজনই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, মুদ্রাব্যবস্থা এবং অর্থনীতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবহিত আছেন। দেশের ব্যাংকিং খাত, মুদ্রাব্যবস্থা এবং অর্থনীতির বিরাজমান সমস্যা, সীমাবদ্ধতা, সুযোগ এবং স্কোপ—সব কিছুই তাদের নখদর্পণে। এসব সমস্যা এবং এর সমাধানের বিভিন্ন দিক নিয়ে তারা দুজনই মিডিয়ায় নিয়মিত কথা বলেছেন এবং লিখেছেন। এ রকম ব্যক্তি যখন দেশের ব্যাংকিং খাত এবং অর্থনীতির দায়িত্ব পান, তখন ভালো কিছু হবে, এটিই সবার প্রত্যাশা। কিন্তু বাস্তবে তেমনটি হয়নি। উল্টো প্রথম দিকে তাদের কিছু হতাশাজনক কথাবার্তা; যেমন—অনেক ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে, বন্ধ হয়ে যাবে, ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের দায়ী করা প্রভৃতি বক্তব্য ভালোর চেয়ে খারাপ করেছে বেশি। যেহেতু অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর তাদের আগের অবস্থান থেকে সরে বাস্তবতার আলোকে কথা বলেছেন, তাই এখন হয়তো দেশের ব্যাংকিং খাত ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সৃষ্ট সংকট কাটতে শুরু করবে। এখন অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের মৌখিক আশ্বাস বাস্তবে প্রতিফলিত হলে এবং সে অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারলে ব্যবসায়ীরা আরো বেশি নিশ্চিত এবং আশ্বস্ত হতে পারবেন। কারণ এই মুহূর্তে উচ্চ পর্যায় থেকে এ রকম আশ্বাস দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য খুব বেশি প্রয়োজন ছিল।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা
[email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা