শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০২, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১১, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল

সম্প্রতি কালের কণ্ঠ পত্রিকায় দুটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা এই মুহূর্তে দেশের উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা হলেও সাহস জোগাবে। গত ২০ নভেম্বর অর্থ উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ স্পষ্ট করে বলেছেন যে, ভালো ব্যবসায়ীদের ভীত হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি আরো উল্লেখ করেছেন যে, যারা ঋণ নিয়ে ঠিকমতো ফেরত দেন এবং ঠিকমতো কর দেন, তাদের কোনো সমস্যা হবে না। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার এক পর্যায়ে ব্যাংকিং খাতের প্রসঙ্গ উঠে এলে তিনি এ ব্যাপারেও খুবই স্পষ্ট করে বলেছেন যে, খেলাপি ঋণের চাপে নাজুক অবস্থায় আছে ১০টির বেশি ব্যাংক। তারপরও কোনো ব্যাংক বন্ধ হবে না।

এই প্রসঙ্গে তিনি ব্যাংকের আমানতকারীদের আশ্বস্ত করে খুবই স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ‘ব্যাংক বন্ধ না হওয়ার ব্যাপারে আমরা সবাইকে আশ্বস্ত করছি। আমানতকারীদের সুরক্ষা দেওয়া হবে।’

এই প্রতিবেদন প্রকাশের ঠিক এক দিন আগে অর্থাৎ ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে উদ্ধৃত করে কালের কণ্ঠে আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর দ্ব্যর্থহীনভাবে উল্লেখ করেছেন, ‘কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানই বন্ধ হতে দেব না।’

এই প্রসঙ্গে পরিবর্তিত অবস্থার কারণে সংকটে পড়া দেশের দুটি বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করে তিনি আরো স্পষ্টভাবে বলেন যে দেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয় সম্পদ। ব্যক্তি থাকুক আর না থাকুক, প্রতিষ্ঠান থাকবে এবং চলবে। সেই আলোচনায় তিনি এমনও বলেছেন যে ‘এসব বড় শিল্প গ্রুপের সঙ্গে বহু মানুষের জীবিকা জড়িত। প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনেক কর্মচারী কর্মরত।

দেশের উৎপাদনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক আছে। তাই এসব প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ হতে দেওয়া যাবে না, বরং এসব প্রতিষ্ঠানকে কিভাবে আরো শক্তিশালী করা যায় সেই বিষয়েও কাজ করতে হবে।’ এমনকি তিনি আরো বলেছেন যে ‘ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে দেশ ও জাতি উপকৃত হয়। আমরা ব্যর্থ হতে চাই না এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যর্থ হতে দেব না।’

আমরা অর্থ উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে যেভাবে চিনি ও জানি তাতে, ওপরের কথাগুলো আসলেই তাদের মনের কথা।

অনেক দেরিতে হলেও দেশের অর্থনীতি ও আর্থিক খাতের এই মুহূর্তের দুজন কাণ্ডারি যে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছেন এবং তাদের আশ্বস্ত করার উদ্দেশ্যে এসব গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন, এ জন্য তাদের দুজনকেই অনেক ধন্যবাদ। এই মুহূর্তে দেশের গুরুত্বপূর্ণ দুজন ব্যক্তির এমন স্পষ্ট বক্তব্য ব্যবসায়ীদের খুব বেশি প্রয়োজন ছিল, যদিও আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে, শুধু মৌখিক আশ্বাসে খুব একটা কাজ হয় না। তা-ও আবার যদি সেই বক্তব্য কোনো সংবাদ সম্মেলন বা সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার সময় বলা হয়, তাহেল সেটি আরো কার্যকর হতে দেখা যায় না। কিন্তু বর্তমানে দেশের ব্যাংক, অর্থনীতি এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যে মাত্রার অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে এবং খোদ ব্যবসায়ীরা যেভাবে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে আছেন, সেখানে এই মৌখিক আশ্বাসের গুরুত্বও অনেক বেশি।

সরকার পরিবর্তনের পর থেকে দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ই সবচেয়ে বেশি অনিশ্চয়তা এবং সমস্যার মধ্যে আছে। যেভাবে সরকার পরিবর্তন হয়েছে, সেখানে শুরুর দিকে কিছু বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে এবং কিছু অব্যবস্থা দেখা দেবে, তা সবার ধারণার মধ্যেই ছিল। কিন্তু এ রকম দীর্ঘমেয়াদি অনিশ্চয়তা দেখা দেবে, তেমনটা হয়তো কারো ভাবনার মধ্যেও ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকারের সাড়ে তিন মাস সময় অতিবাহিত হলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার লক্ষণ নেই। এমন পরিস্থিতি কেউ প্রত্যাশা করেনি। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সমালোচনা এবং অভিযোগের শেষ নেই। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ঋণখেলাপি এবং রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততাসহ অনেক অভিযোগের তীর তাদের দিকেই তাক করে রাখা হয়। এর কিছু সত্যতা নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু সমগ্র ব্যবসায়ী সমাজ এই অভিযোগে অভিযুক্ত হতে পারে না। তার পরও এ কথা স্বীকার করতে বাধা নেই যে এই ব্যবসায়ীরাই দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি।

ব্যবসায়ীরা ঝুঁকি নিয়ে বিনিয়োগ করেন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেন, দেশের পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করেন এবং পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অবদান রাখেন। সার্বিকভাবে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয় নানা প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে। বিশ্বের উন্নত দেশ তো বটেই, অনেক উন্নয়নশীল দেশেও ব্যবসা করা একটি সহজ কাজ। সেখানে ব্যবসায়ীদের সব কিছুতে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে ব্যবসা করা সবচেয়ে কঠিন কাজ। সর্বক্ষেত্রে তাদের সমস্যা মোকাবেলা করে ব্যবসা এগিয়ে নিতে হয়। প্রশাসন থেকে কোনো রকম সহযোগিতা পাওয়া যায় না। পদে পদে বিশেষ সুবিধা দিয়ে কাজ আদায় করতে হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া যায় না। ঋণ পেলেও সুদের হার এত বেশি যে সেই সুদ দিয়ে ঋণ পরিশোধ করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। এর ওপর আছে চাঁদাবাজি।

এতসব প্রতিকূল অবস্থা কাটিয়েও ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। সরকার পরিবর্তনের ফলে ঘটে গেল এক ছন্দঃপতন এবং নতুন করে দেখা দিল এক ধরনের অনিশ্চয়তা। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আক্রান্ত হয়েছে, অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক ব্যবসায়ীও আক্রান্ত হয়েছেন। অনেক ব্যবসায়ী জেলেও গেছেন আবার অনেকে জেলে না গেলেও জেলে যাওয়ার ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন এবং অনেকে এখনো আত্মগোপনে থাকছেন। অনেকে বিদেশে যেতে পারছেন না। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিককে দুর্নীতি দমন কমিশন তলব করে বা তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে এক নতুন আতঙ্কের মধ্যে ফেলা দেওয়া হয়েছে। এমনকি অনেকে ব্যাবসায়িক কাজে বা চিকিৎসার কারণেও দেশের বাইরে যেতে পারছেন না। দেশের অর্থনীতির বৃহত্তম স্বার্থে এসব মোটেই ভালো লক্ষণ নয় এবং এর সুদূরপ্রসারী পরিণতি মারাত্মক হতে বাধ্য।

যেসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে, তাদের অবশ্যই দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী বিচার হবে, এটিই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ, নেই তারা যাতে আতঙ্কে বা ভয়ে না থাকেন, সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করা প্রয়োজন সবার আগে। এরই মধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাই আর দেরি না করে অতি সত্বর ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত এবং নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এর শুরুটা হয়তো অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের বক্তব্যের মাধ্যমে হয়েছে। এখন এটি এগিয়ে নিতে হবে এবং বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে হবে। শুধু মুখের কথায় যেহেতু কাজ হয় না, তাই আমরা আশা করব অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর নিয়মিত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবেন। সেই আলোচনায় অভিযুক্তরা ছাড়া দল-মতের ভিত্তিতে বিবেচনা না করে সব ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলোচনা করতে পারলে খুব দ্রুতই ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরবে। আমাদের বিশ্বাস যে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর দেশের ব্যবসায়ীদের সম্পর্কে যে আশার কথা বলেছেন, তা শুধু কথার কথা হিসেবে বলেননি, বরং প্রকৃত অর্থেই বিষয়টি বুঝিয়েছেন এবং বাস্তবায়নের অভিপ্রায় নিয়ে বলেছেন। তাই এর বাস্তব প্রতিফলন ব্যবসায়ীদের মধ্যে শিগগিরই পড়বে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এবং ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মহল যথেষ্ট আশাবাদী হয়েছিল, যখন দেশের দুজন প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ এবং আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করলেন এবং ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। এই দুজন ব্যক্তি বাংলাদেশে খুবই পরিচিত মুখ এবং তারা দুজনই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, মুদ্রাব্যবস্থা এবং অর্থনীতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবহিত আছেন। দেশের ব্যাংকিং খাত, মুদ্রাব্যবস্থা এবং অর্থনীতির বিরাজমান সমস্যা, সীমাবদ্ধতা, সুযোগ এবং স্কোপ—সব কিছুই তাদের নখদর্পণে। এসব সমস্যা এবং এর সমাধানের বিভিন্ন দিক নিয়ে তারা দুজনই মিডিয়ায় নিয়মিত কথা বলেছেন এবং লিখেছেন। এ রকম ব্যক্তি যখন দেশের ব্যাংকিং খাত এবং অর্থনীতির দায়িত্ব পান, তখন ভালো কিছু হবে, এটিই সবার প্রত্যাশা। কিন্তু বাস্তবে তেমনটি হয়নি। উল্টো প্রথম দিকে তাদের কিছু হতাশাজনক কথাবার্তা; যেমন—অনেক ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে, বন্ধ হয়ে যাবে, ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের দায়ী করা প্রভৃতি বক্তব্য ভালোর চেয়ে খারাপ করেছে বেশি। যেহেতু অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর তাদের আগের অবস্থান থেকে সরে বাস্তবতার আলোকে কথা বলেছেন, তাই এখন হয়তো দেশের ব্যাংকিং খাত ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সৃষ্ট সংকট কাটতে শুরু করবে। এখন অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের মৌখিক আশ্বাস বাস্তবে প্রতিফলিত হলে এবং সে অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারলে ব্যবসায়ীরা আরো বেশি নিশ্চিত এবং আশ্বস্ত হতে পারবেন। কারণ এই মুহূর্তে উচ্চ পর্যায় থেকে এ রকম আশ্বাস দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য খুব বেশি প্রয়োজন ছিল।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা
[email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে