শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৫, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা

যে কেউ বলবেন যে একাত্তরের যুদ্ধের অনেক বৈশিষ্ট্যের ভেতর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল দুটি; স্বতঃস্ফূর্ততা এবং দুঃসাহসিকতা। এই দুটি গুণই দেখতে পাওয়া যায় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র যারা গড়ে তুলেছিলেন, সেই তরুণদের ভেতরে। তরুণরা দুঃসাহসী হয়, হতে পারে; তাদের ভেতর স্বতঃস্ফূর্ততাও থাকে। কিন্তু যে ১০ জন তরুণ একত্র হয়েছিলেন বেতারকেন্দ্রটি গড়ে তুলতে, তাদের স্বতঃস্ফূর্ততা ও দুঃসাহসের উৎস ছিল অভিন্ন, সেটি হলো দেশপ্রেম। সঙ্গে ছিল বিপ্লবী চেতনা।

উদ্যোগটি প্রথমে নিয়েছিলেন তিনজন। পরস্পরের পরিচিত বন্ধুই বলা চলে, বেতারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনজনই। চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে। একাত্তরের ২৬ মার্চের বিধ্বস্ত ও ভয়ংকর সকালবেলায় তারা ভাবছিলেন কী করা যায়। চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রকে ব্যবহার করে স্বাধীনতার কথা প্রচার করা যায় কি না—এই চিন্তা তাদের মাথায় এসেছিল, কিন্তু কেন্দ্রটি শহরের একেবারে ভেতরে। পাকিস্তানি হানাদাররা সহজেই আক্রমণ করতে পারবে—এই বিবেচনা থেকে শহরের বাইরে কালুরঘাটে গিয়ে সেখানকার ট্রান্সমিটারটি ব্যবহার করবেন বলে ঠিক করেন। কাজটি মোটেই সহজ ছিল না।

ছিল অত্যন্ত কঠিন ও ভয়ংকর দুঃসাহসিক। কী ঘটতে যাচ্ছে, তা জানা ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ তখন শুরুই হয়নি। কোথাও বিদ্রোহের কোনো ঘটনা ঘটেছিল বলে জানা ছিল না। সবটাই ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন ও বিভ্রান্তিকর। এরই ভেতর তারা নিজে নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে বেতারকেন্দ্র চালু করবেন। অন্য কয়েকজন এসে যোগ দিয়েছিলেন; কর্মীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১০। তবে তারা যে রাষ্ট্রদ্রোহের কাজ করতে যাচ্ছেন, সেটি তারা জানতেন।

কী প্রচার করবেন সে বিষয়ে মোটেই পরিষ্কার ছিলেন না তারা। সবটিই ছিল অগোছালো। আসলে আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামের গোটা ব্যাপারটিই ছিল অত্যন্ত অগোছালো। পূর্বপরিকল্পনা ছিল না, প্রস্তুতিও ছিল না। প্রতিরোধ যা ঘটেছে, তার সবটিই স্বতঃস্ফূর্ত ও পরস্পরবিচ্ছিন্ন। লোকে ব্যারিকেড তৈরি করেছে, অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়েছে, ক্যান্টনমেন্ট কাছে থাকলে সেদিকে ছুটে গেছে, গ্রামের মানুষ শহরত্যাগী মানুষকে সাহায্য করেছে এবং কেউই ভেবে পায়নি ঠিক কী করতে হবে। স্থানীয় নেতারা ছিলেন বিভ্রান্ত, তারা অনেক কিছু করবেন ভেবেছেন, কিন্তু কিভাবে করবেন, কোনটি আগে কোনটি পরে, কাকে দিয়ে কোন কাজ হবে—এসব ঠিক করতে পারেননি। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের পর থেকে বেতারের কর্মীরা ‘রেডিও পাকিস্তান’ নামটি ফেলে দিয়ে স্থানীয় বেতারকেন্দ্র বলে নিজেদের পরিচয় দিচ্ছিলেন। নির্দেশ পেলে তারা হয়তো আরো এগোতেন, কিন্তু নির্দেশ আসেনি।

কালুরঘাটে তারা বেতারকেন্দ্র চালু করেছিলেন, কারো কাছ থেকে কোনো নির্দেশ বা পরামর্শ পাননি; ঘরসংসার, আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে দিয়ে তারা চলে এসেছিলেন ভেতরের তাড়নায়। স্বতঃস্ফূর্ততার ভেতর যে অগোছালোপনা থাকে, সেটি তাদের কাজের মধ্যে ছিল। তবে তাদের ওপরে যে কর্তৃত্ব করার মতো কেউ ছিল না, সেটির সবটিই যে ছিল অসুবিধার ব্যাপার, তা-ও কিন্তু নয়, তার একটি ভালো দিকও ছিল। তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পেরেছেন।

যুদ্ধটিকে জাতীয় যুদ্ধ হিসেবে না দেখিয়ে একক নেতৃত্বে পরিচালিত যুদ্ধ হিসেবে প্রচারের কথা বলা হয়েছিল। বেতারকর্মীদের আপত্তির দরুন সেটি করা সম্ভব হয়নি। কথিকা প্রচারকদের তালিকা এবং কথিকার পাণ্ডুলিপি পূর্ব-অনুমোদনের প্রথাটি অবশ্য চালু করা সম্ভব হয়েছিল। যুদ্ধটি ছিল প্রকৃত অর্থেই জনযুদ্ধ। কিন্তু জনযুদ্ধ শব্দটির ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। অজুহাত এই যে শব্দটি মাও জেদং ব্যবহার করতেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ নামে একটি সিগনেচার টিউন ব্যবহার করা হতো। স্বতঃস্ফূর্তভাবেই সেটি এসেছিল। নভেম্বরের দিকে যুদ্ধ যখন চূড়ান্ত পরিণতির অভিমুখে এগোচ্ছে, তখন সেটি বাদ দিয়ে ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ ব্যবহার করার নির্দেশ এসেছিল। আগের গানের শেষ পঙক্তি কটি ছিল এই রকমের : ‘ভুখা আর বেকারের মিছিলটা যে ঐ/দিন দিন শুধু বেড়েই যাবে/রোদে পুড়ে জলে ভেসে অসহায় হয়ে/ফুটপাথে তারা ঠাঁই পাবে।’ দেশ স্বাধীন হতে যাচ্ছে—এ সময়ে এসব অলুক্ষণে কথা কেন, তা-ও আবার স্বাধীন বাংলা বেতারে? চলবে না, চলেনি।

স্বাধীনতা পেলে উদ্ভাবনীশক্তি কেমন বিকশিত হতে পারে, সেটি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাকালীন কর্মীদের কাজের ভেতর সুন্দরভাবে ধরা পড়েছে। নিজেদের কর্মস্পৃহার বাইরে তাদের জন্য কোনো বস্তুগত সমর্থন ছিল না। বেতারের ব্যাপারে তাদের যে অভিজ্ঞতা, সেটিও ছিল পাকিস্তানি বেতারকেন্দ্রে কাজ করারই। তারা অভ্যস্ত ছিলেন পাকিস্তানি চিন্তাধারার প্রচারে। হঠাৎ করেই তাদের অবস্থান নিতে হয়েছিল সম্পূর্ণ উল্টো। এরই মধ্যে তারা দ্রুতগতিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং সেসব সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছেন। যেমন নিজেদের পরিচয় গোপন রাখতে হবে। কোথা থেকে প্রচার হচ্ছে, শত্রুপক্ষ সেটি যেন না জানতে পারে তার ব্যবস্থা করা দরকার হবে। শুরুতে একজন মহিলা ঘোষিকা স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তাদের সঙ্গে। তাকে তারা সঙ্গে নিতে পারেননি; পাছে রক্ষণশীল শ্রোতারা বিরূপ হয়। সম্প্রচার কেন্দ্রটি ছিল সম্পূর্ণ অরক্ষিত। বেলাল মোহাম্মদ দেখলেন যুদ্ধটি যেহেতু সশস্ত্র, তাই সেনাবাহিনীর কাউকে দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করলে ভালো হয়। জিয়াকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা তো সবাই মাইনর, মেজর হিসেবে আপনিই বরঞ্চ স্বকণ্ঠে কিছু বলুন।’ তার বলার ভেতর কিছুটা কৌতুক ছিল, জিয়া কথাটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে নিজের হাতে লিখে, নিজের পরিচয় দিয়ে স্বকণ্ঠে স্বাধীনতার একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। কথাগুলো তিনি ইংরেজিতে লিখেছিলেন এবং নিজের নামেই ঘোষণা দিতে চেয়েছিলেন। বেলাল মোহাম্মদের পরামর্শে on behalf of our great national leader Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman যোগ করে দিলেন। সেটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সংশোধন। পরে বক্তব্যটি বাংলা অনুবাদ প্রচার করা হয়েছে। ওই বিবৃতি ছিল অত্যন্ত সময়োপযোগী। প্রতিক্রিয়া ঘটেছে বৈদ্যুতিক। সবাই যে শুনতে পেয়েছে তা নয়, কিন্তু যারা শুনেছে, তাদের কাছ থেকে অন্যরা শুনেছে। জনে জনে ছড়িয়ে দিয়েছে। বিদেশি বেতারেও সেটি প্রচার পেয়েছে। বিদেশে বাঙালিরাও জানতে পেরেছে। বিলেতে মেজর জিয়াকে কেউ কেউ মেজর জিয়া খান বলেও মনে করেছে। সর্বত্র আশার সঞ্চার হয়েছে। প্রতিরোধ জোরদার হয়ে উঠেছে।

স্বতঃস্ফূর্ত উদ্ভাবনার আরো ঘটনা ঘটেছিল। পাকিস্তানি হানাদাররা বোমাবর্ষণ করে কেন্দ্রটিকে ধ্বংস করে দেয়। সেটি ৩০ মার্চের দুপুরের ঘটনা। বেতারকেন্দ্রটির সেখানেই ইতি ঘটতে পারত। কর্মীরা কিন্তু দমেননি। কালুরঘাট কেন্দ্রের এক কিলোমিটারের একটি অতিরিক্ত ট্রান্সমিটার ছিল। সেটিকে খুলে একটি মাইক্রোবাসে চাপিয়ে তারা রওনা হয়েছিলেন মুক্তাঞ্চলের খোঁজে; প্রচারের কাজ নতুন করে শুরু করবেন এই পরিকল্পনা নিয়ে। ওই ট্রান্সমিটারটি অবশ্য ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়নি, আগরতলায় গিয়ে তারা ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি ট্রান্সমিটার পেয়েছিলেন। সেটি ব্যবহার করে এপ্রিল মাসের ৩ তারিখে তারা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্বের কাজ শুরু করেন। এখান থেকে অনুষ্ঠান প্রচার চালু ছিল মে মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত। তার পরে শুরু হয় কলকাতা থেকে তৃতীয় এবং চূড়ান্ত পর্বের সম্প্রচার।

বেতারের ওই ১০ জনের অবকাশ ছিল না বিশ্রামের। পেছনে ফেরার কোনো পথ ছিল না। ফেরার কথাও তারা ভাবেননি। জামাকাপড় ঠিক ছিল না। গায়ে যা ছিল, তা পরেই থেকেছেন। দিনের পর দিন। এপ্রিলের ১১ তারিখে আগরতলায় প্রথম নতুন জামাকাপড় কেনেন। খাবারদাবারের কষ্ট ছিল ভীষণ। আগরতলায় প্রথমে থাকতেন বাঁশের ঘরে। খবর লিখতেন ঘাসের ওপর বসে। স্বাস্থ্য এমন খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ লজ্জা পেয়েছে। বিপরীতে নেতারা ছিলেন রেস্টহাউসে। তাদের জন্য কষ্ট ছিল না থাকা-খাওয়ার।

এরই মধ্যে খবর সংগ্রহ, খবর তৈরি, কথিকা লেখা—সব কিছু করতে হয়েছে। উদ্ভাবনীশক্তির চমৎকার ব্যবহার ঘটিয়ে মুস্তাফা আনোয়ার একটি স্লোগান দাঁড় করিয়েছিলেন, ‘ওরা মানুষ হত্যা করেছে—আসুন আমরা পশু হত্যা করি।’ অত্যন্ত উপযোগী একটি স্লোগান। সে জন্য জনপ্রিয় হয়েছিল। ইয়াহিয়া খানের ভয়াবহ একটি মুখাবয়ব এঁকে শিল্পী কামরুল হাসান তার নিচে ওই স্লোগানটি বসিয়ে দিয়েছিলেন। কলকাতায় রেকর্ড করা হয়েছিল গুরুসদয় দত্তের একটি ব্রতচারী গান, ‘মানুষ হ মানুষ হ আবার তোরা মানুষ হ/অনুকরণ খোলস ভেদি/কায়মনে বাঙালি হ।’ গানটি মোটেই জমেনি। তিন-চারবার প্রচারের পর সমালোচনার মুখে রেকর্ডটি বাতিল করা হয়েছিল। স্লোগান হিসেবে ‘আসুন আমরা পশু হত্যা করি’র সঙ্গে ‘আবার তোরা মানুষ হ’র তুলনা করলে স্বতঃস্ফূর্ত স্বাধীনতার সঙ্গে কৃত্রিম নিয়ন্ত্রণের ব্যবধানটি বোঝা যায়। একাত্তরে বাঙালিকে মানুষ হতে উপদেশ দেওয়া পরিহাসের শামিল ছিল বৈকি।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৩ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ