শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’

কালের কণ্ঠে গত সোমবার শেষ পৃষ্ঠায় খবর বেরিয়েছে, ভয়েস অব আমেরিকা নাকি বাংলাদেশের বর্তমান মূল্যস্ফীতির ওপর জনমত জরিপ করে দেখেছে, দেশের ৪৭.৭ শতাংশ মানুষ মনে করে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকার খারাপ করছে। শুধু তা-ই নয়, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমাতে এই সরকার ‘গত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ পারফরম করছে’। কালের কণ্ঠ ওই জরিপের প্রয়োজনীয় ফলাফল তাদের প্রতিবেদনে সন্নিবেশ করে প্রতিবেদনটিকে তথ্যনির্ভর করেছে। আর যেহেতু জরিপটি করেছে ভয়েস অব আমেরিকার মতো একটি দায়িত্বশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, অতএব এটির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা অবান্তর।

তা ছাড়া যার গায়ে ১০৪/৫ ডিগ্রি জ্বর, তাকে তার জ্বরের কথা থার্মোমিটার দিয়ে মেপে ‘আপনার জ্বর হয়েছে’ বলার প্রয়োজন পড়ে না। দ্রব্যমূল্যের জাঁতাকলে পিষ্ট বাংলাদেশের মানুষকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার কথা বলার মানে হচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বিব্রত করা। তা-ও আবার গত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে ‘খারাপ পারফরম করছে’ বলা। আওয়ামী আমলে মানুষ যে কোন বেহেশতে ছিল, তা ভয়েস অব আমেরিকার কাছ থেকে এ দেশের মানুষকে জানতে হবে না।

ইংরেজিতে ওই যে একটি প্রবাদবাক্য আছে না, ‘ওয়েরার নোজ বেস্ট হোয়্যার দ্য শু পিনচেস’—জুতা যিনি পরেছেন, তিনিই ভালো জানেন জুতার ভেতরের তারকাঁটা কোথায় তাকে খোঁচাচ্ছে। আর ওই আওয়ামী জুতা তো আর এক দিন দুই দিন বা এক মাস দুই মাস নয়, দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে জুতার ব্যবহারকারীর জান বের করে ছেড়েছে। কাজেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের অন্তরে স্থান লাভ করেছে, না মানুষ এখনো ‘পলাতকা আওয়ামী নেত্রীর’ হেলিকপ্টার ফিরে আসার অপেক্ষায় আছে, সে হিসাব-কিতাব বাদ দিয়ে আসুন আমরা বরং বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারটা বিবেচনা করি। যিনি জাতিকে, বিশেষ করে তার অগণিত সহকর্মী ও অনুগামীকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শোক সাগরে ভাসিয়ে ফুড়ুৎ হয়ে গিয়ে পেয়ারে দাদাবাবুর ওখানে সভগিনী চর্ব-চোষ্য-লেহ্য-পেয়-র সেবা করছেন এবং দিনরাত “দু’আ ইউনূস” জপছেন, তিনি আবার কবে দেশে ফিরবেন, নাকি চিরতরে বাই-বাই টা-টা জানিয়ে চলে গেছেন সেই গবেষণায় দেশের মানুষের পেট ভরবে না।

তারা এখন কোনোমতে এবেলা দু’মুঠো অন্ন সংস্থান করতে পারলেও রাত পোহালে ছানাপোনার মুখে কী তুলে দেবে সেই চিন্তায় পাগল হওয়ার জোগাড়।

শহরের বস্তিবাসীরা নানা ফন্দি-ফিকির করে একবেলা খেয়ে, দু’বেলা না খেয়ে কষ্টেসৃষ্টে দিন কাটিয়ে দেয়। খেটে খাওয়া দিনমজুররা তাদের মজুরি বাড়িয়ে দিয়ে, না হয় ধারদেনা করে কোনো না কোনোভাবে ডুবুডুবু সংসার-তরণী ভাসিয়ে রাখছে। পরিবারের পুরুষটি রিকশা চালালে বা ঠেলাগাড়ি ঠেললে মহিলাটিকে দেখা যায় সাহেবসুবোদের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে সংসারে আয় বাড়াতে। স্বামী-স্ত্রী দুজনই রোজগারের ধান্দায় সারা দিন ঘরের বাইরে থাকায় শিশু-সন্তানদের দেখাশোনা করার কেউ থাকে না।

বস্তিবাসীদের জীবনে তাই প্রতিবেশীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা একে অন্যের শুধু বিপদে-আপদে, ঠেকা-অঠেকায়ই নয়, দৈনন্দিন জীবনে অনেকটা একই পরিবারের সদস্যের মতো ভূমিকা পালন করেন। এভাবেই এগিয়ে চলে তাদের ছন্দহীন জীবনের কাব্য। এককথায়, খেয়ে না খেয়ে, দুঃখে-কষ্টে দিন কাটে শহরের বস্তিবাসীদের জীবন। কিন্তু এখন নাকি সেই জীবনও আর চলছে না। এমনটিই বললেন আমার দীর্ঘদিনের পরিচিত পঞ্চাশোর্ধ্ব এক রিকশাওয়ালা। জীবনের প্রতি ইদানীং নাকি তার বিতৃষ্ণা এসে গেছে। কেন জানতে চাইলে তিনি বললেন, ‘আজ তিরিশ বছর ধইরা এই শহরে রিকশা চালাইয়া কোনোমতে বৌ-বাচ্চা লইয়া বাঁইচ্যা আছি। বৌ দুইটা বাসায় বুয়ার কাজ কইরা মাসে ১০/১২ হাজার টাকা পায়। তিনটা বাচ্চা-কাচ্চা লইয়া মোটামুটি ভালোই চলতাছিল আমাদের সংসার। কিন্তু স্যার, এখন তো আর পারতাছি না। চাউল-ডাউল, তেল, তরিতরকারি সব কিছুর দাম এমুন বাড়া বাড়ছে, মনে হয় হাত দিয়া ছুঁইলে হাত পুইড়া যাইব। আলুর কেজি সোয়া শ টাকা—এইডা কোনো কতা অইল?’...বলতে বলতে তার বুক ফেটে একটি দীর্ঘশ্বাস বের হলো, আর চোখ দুটি দিয়ে যেন আগুন।

আমার এই পুরনো সুহৃদ সলিমদ্দি রিকশাওয়ালার মতো ঢাকা শহরে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ কম করে হলেও ৭০-৮০ লাখ তো হবেই। এদের প্রায় সবারই শৈশব-কৈশোর কেটেছে গ্রামে। সেখানে খেয়ে না খেয়ে দিন গুজরান হচ্ছিল তাদের। এদের বাপ-দাদারা ছিল ক্ষুদ্র চাষি, আর না হয় ভূমিহীন ক্ষেতমজুর। দুঃখ-কষ্টের জীবনে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে একদিন নদীভাঙনে তারা হারাল তাদের বসতবাড়ি। তার পর থেকে শুরু হয় ঢাকা শহরে তাদের বস্তিজীবন।

আর তারা যাদের ফেলে আসে নিভৃত পল্লীর অনিশ্চিত জীবনে, তারা কেমন আছে? ঠিক তাদের খোঁজ নিতে নয়—ওটা বললে সত্যের অপলাপ হবে—আমার আজীবনের অভ্যাসমতো আমি মাসে-দু’মাসে একবার গ্রামে যাই আমার নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে। সারা জীবন তারা আমার আত্মার আত্মীয়, আমার মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী। আর গ্রামে যাওয়া মানেই এদের আদরে-সোহাগে আপ্লুত হয়ে আমার পছন্দের শাক-শুঁটকি দিয়ে ভূরিভোজন।

এবার গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসী প্রায় সবার মুখ দেখলাম শুকনা। কোনো আনন্দের চিহ্নমাত্র নেই তাদের চেহারা-সুরতে। কী ব্যাপার? কুশলাদি জানতে চাইলে তারা সবাই প্রায় একবাক্যে জানালেন, জিনিসপত্রের আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতিতে তাদের নাভিশ্বাস উঠেছে। তারা নাকি তাদের ‘বাপজন্মে’ কোনো দিন মাছ-মাংস, শাক-সবজি, চাল-ডাল-তেল-পেঁয়াজ-রসুন ইত্যাদির দামের এমন বেয়াড়া রকম উল্লম্ফন দেখেননি। গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো নাকি এবার আরেকটি উপদ্রব দেখা দিয়েছে। চুরি-চামারি। গ্রাম সম্পর্কের এক চাচা তো তার গরু চুরির কথা বলতে গিয়ে রীতিমতো হাউমাউ করে কেঁদে দিলেন। বেচারা গরিব মানুষ। ধার-কর্জ করে দুটি এঁড়ে বাছুর কিনে পেলে-পুষে, খাইয়ে-দাইয়ে মোটাতাজা করছিলেন সামনের কোরবানি ঈদে ভালো দামে বিক্রি করার জন্য। বেচারার এমনই কপাল, চোর গোয়ালঘরের নড়বড়ে দরজা ভেঙে গরু দুটি নিয়ে রাতের আঁধারে দে চম্পট। হাজিরানে মজলিসের আরেকজন বললেন, হাটফেরা পথে তিনি নাকি চ্যাংড়া বয়সের কজন ছিনতাইকারীর হাতে টাকা-পয়সা সব খুইয়েছেন কদিন আগে।...হাতে সময় ছিল না, তাই এসব চুরি-চামারির কথা আর শোনা হয়নি। তবে যা বুঝলাম আলাপ-আলোচনায়, তাতে এটি পরিষ্কার হলো, গ্রামের মানুষের পেটে দানাপানি খুব একটা পড়ে না আজকাল। সেই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভালো না। সরকার পরিবর্তনে মানুষ যে আশার আলো দেখতে পেয়েছিল মাস চারেক আগে, সেই আলো এখন অনেকটাই ম্লান হয়ে আসছে। আর বিগত দিনে যারা সেই আমলের সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ছিল নানাভাবে, তারা এরই মধ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কূটনামি শুরু করে দিয়েছে। এদের মুখ বন্ধ করতে হলে সর্বাগ্রে যা করতে হবে, তা হচ্ছে দেশের অগণিত দরিদ্র শ্রেণির মানুষের পেটে ভাত আর চোখে ঘুমের ব্যবস্থা করা। এটি ঠিক, বর্তমান সরকার দেশের লেজে-গোবরে পড়া অর্থনীতিকে জোড়াতালি দিয়ে মোটামুটি একটি ভদ্রসম্মত অবস্থায় নিয়ে আসতে পেরেছে। যথাসময়ে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য কলুষমুক্ত নির্বাচনের ব্যবস্থাও করছে। কিন্তু সব কথার শেষ কথা হচ্ছে পেট পুরে দুটি খেতে পারা এবং নিঃশঙ্কচিত্তে শান্তিতে ছানাপোনা নিয়ে দিন গুজরান।

সবিনয়ে সেই ইংরেজি পুরনো প্রবচনটি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই লেখাটি শেষ করার আগে : অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান। পেটের ক্ষুধা আর মনের অশান্তি দুটিই কিন্তু বড় ভয়ানক জিনিস। অতএব দ্রব্যমূল্য এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আমার মতে এখন প্রায়োরিটি নম্বর ওয়ান হতে হবে।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা