শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’

কালের কণ্ঠে গত সোমবার শেষ পৃষ্ঠায় খবর বেরিয়েছে, ভয়েস অব আমেরিকা নাকি বাংলাদেশের বর্তমান মূল্যস্ফীতির ওপর জনমত জরিপ করে দেখেছে, দেশের ৪৭.৭ শতাংশ মানুষ মনে করে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকার খারাপ করছে। শুধু তা-ই নয়, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমাতে এই সরকার ‘গত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ পারফরম করছে’। কালের কণ্ঠ ওই জরিপের প্রয়োজনীয় ফলাফল তাদের প্রতিবেদনে সন্নিবেশ করে প্রতিবেদনটিকে তথ্যনির্ভর করেছে। আর যেহেতু জরিপটি করেছে ভয়েস অব আমেরিকার মতো একটি দায়িত্বশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, অতএব এটির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা অবান্তর।

তা ছাড়া যার গায়ে ১০৪/৫ ডিগ্রি জ্বর, তাকে তার জ্বরের কথা থার্মোমিটার দিয়ে মেপে ‘আপনার জ্বর হয়েছে’ বলার প্রয়োজন পড়ে না। দ্রব্যমূল্যের জাঁতাকলে পিষ্ট বাংলাদেশের মানুষকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার কথা বলার মানে হচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বিব্রত করা। তা-ও আবার গত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে ‘খারাপ পারফরম করছে’ বলা। আওয়ামী আমলে মানুষ যে কোন বেহেশতে ছিল, তা ভয়েস অব আমেরিকার কাছ থেকে এ দেশের মানুষকে জানতে হবে না।

ইংরেজিতে ওই যে একটি প্রবাদবাক্য আছে না, ‘ওয়েরার নোজ বেস্ট হোয়্যার দ্য শু পিনচেস’—জুতা যিনি পরেছেন, তিনিই ভালো জানেন জুতার ভেতরের তারকাঁটা কোথায় তাকে খোঁচাচ্ছে। আর ওই আওয়ামী জুতা তো আর এক দিন দুই দিন বা এক মাস দুই মাস নয়, দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে জুতার ব্যবহারকারীর জান বের করে ছেড়েছে। কাজেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের অন্তরে স্থান লাভ করেছে, না মানুষ এখনো ‘পলাতকা আওয়ামী নেত্রীর’ হেলিকপ্টার ফিরে আসার অপেক্ষায় আছে, সে হিসাব-কিতাব বাদ দিয়ে আসুন আমরা বরং বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারটা বিবেচনা করি। যিনি জাতিকে, বিশেষ করে তার অগণিত সহকর্মী ও অনুগামীকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শোক সাগরে ভাসিয়ে ফুড়ুৎ হয়ে গিয়ে পেয়ারে দাদাবাবুর ওখানে সভগিনী চর্ব-চোষ্য-লেহ্য-পেয়-র সেবা করছেন এবং দিনরাত “দু’আ ইউনূস” জপছেন, তিনি আবার কবে দেশে ফিরবেন, নাকি চিরতরে বাই-বাই টা-টা জানিয়ে চলে গেছেন সেই গবেষণায় দেশের মানুষের পেট ভরবে না।

তারা এখন কোনোমতে এবেলা দু’মুঠো অন্ন সংস্থান করতে পারলেও রাত পোহালে ছানাপোনার মুখে কী তুলে দেবে সেই চিন্তায় পাগল হওয়ার জোগাড়।

শহরের বস্তিবাসীরা নানা ফন্দি-ফিকির করে একবেলা খেয়ে, দু’বেলা না খেয়ে কষ্টেসৃষ্টে দিন কাটিয়ে দেয়। খেটে খাওয়া দিনমজুররা তাদের মজুরি বাড়িয়ে দিয়ে, না হয় ধারদেনা করে কোনো না কোনোভাবে ডুবুডুবু সংসার-তরণী ভাসিয়ে রাখছে। পরিবারের পুরুষটি রিকশা চালালে বা ঠেলাগাড়ি ঠেললে মহিলাটিকে দেখা যায় সাহেবসুবোদের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে সংসারে আয় বাড়াতে। স্বামী-স্ত্রী দুজনই রোজগারের ধান্দায় সারা দিন ঘরের বাইরে থাকায় শিশু-সন্তানদের দেখাশোনা করার কেউ থাকে না।

বস্তিবাসীদের জীবনে তাই প্রতিবেশীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা একে অন্যের শুধু বিপদে-আপদে, ঠেকা-অঠেকায়ই নয়, দৈনন্দিন জীবনে অনেকটা একই পরিবারের সদস্যের মতো ভূমিকা পালন করেন। এভাবেই এগিয়ে চলে তাদের ছন্দহীন জীবনের কাব্য। এককথায়, খেয়ে না খেয়ে, দুঃখে-কষ্টে দিন কাটে শহরের বস্তিবাসীদের জীবন। কিন্তু এখন নাকি সেই জীবনও আর চলছে না। এমনটিই বললেন আমার দীর্ঘদিনের পরিচিত পঞ্চাশোর্ধ্ব এক রিকশাওয়ালা। জীবনের প্রতি ইদানীং নাকি তার বিতৃষ্ণা এসে গেছে। কেন জানতে চাইলে তিনি বললেন, ‘আজ তিরিশ বছর ধইরা এই শহরে রিকশা চালাইয়া কোনোমতে বৌ-বাচ্চা লইয়া বাঁইচ্যা আছি। বৌ দুইটা বাসায় বুয়ার কাজ কইরা মাসে ১০/১২ হাজার টাকা পায়। তিনটা বাচ্চা-কাচ্চা লইয়া মোটামুটি ভালোই চলতাছিল আমাদের সংসার। কিন্তু স্যার, এখন তো আর পারতাছি না। চাউল-ডাউল, তেল, তরিতরকারি সব কিছুর দাম এমুন বাড়া বাড়ছে, মনে হয় হাত দিয়া ছুঁইলে হাত পুইড়া যাইব। আলুর কেজি সোয়া শ টাকা—এইডা কোনো কতা অইল?’...বলতে বলতে তার বুক ফেটে একটি দীর্ঘশ্বাস বের হলো, আর চোখ দুটি দিয়ে যেন আগুন।

আমার এই পুরনো সুহৃদ সলিমদ্দি রিকশাওয়ালার মতো ঢাকা শহরে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ কম করে হলেও ৭০-৮০ লাখ তো হবেই। এদের প্রায় সবারই শৈশব-কৈশোর কেটেছে গ্রামে। সেখানে খেয়ে না খেয়ে দিন গুজরান হচ্ছিল তাদের। এদের বাপ-দাদারা ছিল ক্ষুদ্র চাষি, আর না হয় ভূমিহীন ক্ষেতমজুর। দুঃখ-কষ্টের জীবনে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে একদিন নদীভাঙনে তারা হারাল তাদের বসতবাড়ি। তার পর থেকে শুরু হয় ঢাকা শহরে তাদের বস্তিজীবন।

আর তারা যাদের ফেলে আসে নিভৃত পল্লীর অনিশ্চিত জীবনে, তারা কেমন আছে? ঠিক তাদের খোঁজ নিতে নয়—ওটা বললে সত্যের অপলাপ হবে—আমার আজীবনের অভ্যাসমতো আমি মাসে-দু’মাসে একবার গ্রামে যাই আমার নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে। সারা জীবন তারা আমার আত্মার আত্মীয়, আমার মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী। আর গ্রামে যাওয়া মানেই এদের আদরে-সোহাগে আপ্লুত হয়ে আমার পছন্দের শাক-শুঁটকি দিয়ে ভূরিভোজন।

এবার গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসী প্রায় সবার মুখ দেখলাম শুকনা। কোনো আনন্দের চিহ্নমাত্র নেই তাদের চেহারা-সুরতে। কী ব্যাপার? কুশলাদি জানতে চাইলে তারা সবাই প্রায় একবাক্যে জানালেন, জিনিসপত্রের আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতিতে তাদের নাভিশ্বাস উঠেছে। তারা নাকি তাদের ‘বাপজন্মে’ কোনো দিন মাছ-মাংস, শাক-সবজি, চাল-ডাল-তেল-পেঁয়াজ-রসুন ইত্যাদির দামের এমন বেয়াড়া রকম উল্লম্ফন দেখেননি। গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো নাকি এবার আরেকটি উপদ্রব দেখা দিয়েছে। চুরি-চামারি। গ্রাম সম্পর্কের এক চাচা তো তার গরু চুরির কথা বলতে গিয়ে রীতিমতো হাউমাউ করে কেঁদে দিলেন। বেচারা গরিব মানুষ। ধার-কর্জ করে দুটি এঁড়ে বাছুর কিনে পেলে-পুষে, খাইয়ে-দাইয়ে মোটাতাজা করছিলেন সামনের কোরবানি ঈদে ভালো দামে বিক্রি করার জন্য। বেচারার এমনই কপাল, চোর গোয়ালঘরের নড়বড়ে দরজা ভেঙে গরু দুটি নিয়ে রাতের আঁধারে দে চম্পট। হাজিরানে মজলিসের আরেকজন বললেন, হাটফেরা পথে তিনি নাকি চ্যাংড়া বয়সের কজন ছিনতাইকারীর হাতে টাকা-পয়সা সব খুইয়েছেন কদিন আগে।...হাতে সময় ছিল না, তাই এসব চুরি-চামারির কথা আর শোনা হয়নি। তবে যা বুঝলাম আলাপ-আলোচনায়, তাতে এটি পরিষ্কার হলো, গ্রামের মানুষের পেটে দানাপানি খুব একটা পড়ে না আজকাল। সেই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভালো না। সরকার পরিবর্তনে মানুষ যে আশার আলো দেখতে পেয়েছিল মাস চারেক আগে, সেই আলো এখন অনেকটাই ম্লান হয়ে আসছে। আর বিগত দিনে যারা সেই আমলের সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ছিল নানাভাবে, তারা এরই মধ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কূটনামি শুরু করে দিয়েছে। এদের মুখ বন্ধ করতে হলে সর্বাগ্রে যা করতে হবে, তা হচ্ছে দেশের অগণিত দরিদ্র শ্রেণির মানুষের পেটে ভাত আর চোখে ঘুমের ব্যবস্থা করা। এটি ঠিক, বর্তমান সরকার দেশের লেজে-গোবরে পড়া অর্থনীতিকে জোড়াতালি দিয়ে মোটামুটি একটি ভদ্রসম্মত অবস্থায় নিয়ে আসতে পেরেছে। যথাসময়ে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য কলুষমুক্ত নির্বাচনের ব্যবস্থাও করছে। কিন্তু সব কথার শেষ কথা হচ্ছে পেট পুরে দুটি খেতে পারা এবং নিঃশঙ্কচিত্তে শান্তিতে ছানাপোনা নিয়ে দিন গুজরান।

সবিনয়ে সেই ইংরেজি পুরনো প্রবচনটি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই লেখাটি শেষ করার আগে : অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান। পেটের ক্ষুধা আর মনের অশান্তি দুটিই কিন্তু বড় ভয়ানক জিনিস। অতএব দ্রব্যমূল্য এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আমার মতে এখন প্রায়োরিটি নম্বর ওয়ান হতে হবে।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ