শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’

কালের কণ্ঠে গত সোমবার শেষ পৃষ্ঠায় খবর বেরিয়েছে, ভয়েস অব আমেরিকা নাকি বাংলাদেশের বর্তমান মূল্যস্ফীতির ওপর জনমত জরিপ করে দেখেছে, দেশের ৪৭.৭ শতাংশ মানুষ মনে করে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকার খারাপ করছে। শুধু তা-ই নয়, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমাতে এই সরকার ‘গত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ পারফরম করছে’। কালের কণ্ঠ ওই জরিপের প্রয়োজনীয় ফলাফল তাদের প্রতিবেদনে সন্নিবেশ করে প্রতিবেদনটিকে তথ্যনির্ভর করেছে। আর যেহেতু জরিপটি করেছে ভয়েস অব আমেরিকার মতো একটি দায়িত্বশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, অতএব এটির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা অবান্তর।

তা ছাড়া যার গায়ে ১০৪/৫ ডিগ্রি জ্বর, তাকে তার জ্বরের কথা থার্মোমিটার দিয়ে মেপে ‘আপনার জ্বর হয়েছে’ বলার প্রয়োজন পড়ে না। দ্রব্যমূল্যের জাঁতাকলে পিষ্ট বাংলাদেশের মানুষকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার কথা বলার মানে হচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বিব্রত করা। তা-ও আবার গত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে ‘খারাপ পারফরম করছে’ বলা। আওয়ামী আমলে মানুষ যে কোন বেহেশতে ছিল, তা ভয়েস অব আমেরিকার কাছ থেকে এ দেশের মানুষকে জানতে হবে না।

ইংরেজিতে ওই যে একটি প্রবাদবাক্য আছে না, ‘ওয়েরার নোজ বেস্ট হোয়্যার দ্য শু পিনচেস’—জুতা যিনি পরেছেন, তিনিই ভালো জানেন জুতার ভেতরের তারকাঁটা কোথায় তাকে খোঁচাচ্ছে। আর ওই আওয়ামী জুতা তো আর এক দিন দুই দিন বা এক মাস দুই মাস নয়, দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে জুতার ব্যবহারকারীর জান বের করে ছেড়েছে। কাজেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের অন্তরে স্থান লাভ করেছে, না মানুষ এখনো ‘পলাতকা আওয়ামী নেত্রীর’ হেলিকপ্টার ফিরে আসার অপেক্ষায় আছে, সে হিসাব-কিতাব বাদ দিয়ে আসুন আমরা বরং বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারটা বিবেচনা করি। যিনি জাতিকে, বিশেষ করে তার অগণিত সহকর্মী ও অনুগামীকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শোক সাগরে ভাসিয়ে ফুড়ুৎ হয়ে গিয়ে পেয়ারে দাদাবাবুর ওখানে সভগিনী চর্ব-চোষ্য-লেহ্য-পেয়-র সেবা করছেন এবং দিনরাত “দু’আ ইউনূস” জপছেন, তিনি আবার কবে দেশে ফিরবেন, নাকি চিরতরে বাই-বাই টা-টা জানিয়ে চলে গেছেন সেই গবেষণায় দেশের মানুষের পেট ভরবে না।

তারা এখন কোনোমতে এবেলা দু’মুঠো অন্ন সংস্থান করতে পারলেও রাত পোহালে ছানাপোনার মুখে কী তুলে দেবে সেই চিন্তায় পাগল হওয়ার জোগাড়।

শহরের বস্তিবাসীরা নানা ফন্দি-ফিকির করে একবেলা খেয়ে, দু’বেলা না খেয়ে কষ্টেসৃষ্টে দিন কাটিয়ে দেয়। খেটে খাওয়া দিনমজুররা তাদের মজুরি বাড়িয়ে দিয়ে, না হয় ধারদেনা করে কোনো না কোনোভাবে ডুবুডুবু সংসার-তরণী ভাসিয়ে রাখছে। পরিবারের পুরুষটি রিকশা চালালে বা ঠেলাগাড়ি ঠেললে মহিলাটিকে দেখা যায় সাহেবসুবোদের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে সংসারে আয় বাড়াতে। স্বামী-স্ত্রী দুজনই রোজগারের ধান্দায় সারা দিন ঘরের বাইরে থাকায় শিশু-সন্তানদের দেখাশোনা করার কেউ থাকে না।

বস্তিবাসীদের জীবনে তাই প্রতিবেশীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা একে অন্যের শুধু বিপদে-আপদে, ঠেকা-অঠেকায়ই নয়, দৈনন্দিন জীবনে অনেকটা একই পরিবারের সদস্যের মতো ভূমিকা পালন করেন। এভাবেই এগিয়ে চলে তাদের ছন্দহীন জীবনের কাব্য। এককথায়, খেয়ে না খেয়ে, দুঃখে-কষ্টে দিন কাটে শহরের বস্তিবাসীদের জীবন। কিন্তু এখন নাকি সেই জীবনও আর চলছে না। এমনটিই বললেন আমার দীর্ঘদিনের পরিচিত পঞ্চাশোর্ধ্ব এক রিকশাওয়ালা। জীবনের প্রতি ইদানীং নাকি তার বিতৃষ্ণা এসে গেছে। কেন জানতে চাইলে তিনি বললেন, ‘আজ তিরিশ বছর ধইরা এই শহরে রিকশা চালাইয়া কোনোমতে বৌ-বাচ্চা লইয়া বাঁইচ্যা আছি। বৌ দুইটা বাসায় বুয়ার কাজ কইরা মাসে ১০/১২ হাজার টাকা পায়। তিনটা বাচ্চা-কাচ্চা লইয়া মোটামুটি ভালোই চলতাছিল আমাদের সংসার। কিন্তু স্যার, এখন তো আর পারতাছি না। চাউল-ডাউল, তেল, তরিতরকারি সব কিছুর দাম এমুন বাড়া বাড়ছে, মনে হয় হাত দিয়া ছুঁইলে হাত পুইড়া যাইব। আলুর কেজি সোয়া শ টাকা—এইডা কোনো কতা অইল?’...বলতে বলতে তার বুক ফেটে একটি দীর্ঘশ্বাস বের হলো, আর চোখ দুটি দিয়ে যেন আগুন।

আমার এই পুরনো সুহৃদ সলিমদ্দি রিকশাওয়ালার মতো ঢাকা শহরে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ কম করে হলেও ৭০-৮০ লাখ তো হবেই। এদের প্রায় সবারই শৈশব-কৈশোর কেটেছে গ্রামে। সেখানে খেয়ে না খেয়ে দিন গুজরান হচ্ছিল তাদের। এদের বাপ-দাদারা ছিল ক্ষুদ্র চাষি, আর না হয় ভূমিহীন ক্ষেতমজুর। দুঃখ-কষ্টের জীবনে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে একদিন নদীভাঙনে তারা হারাল তাদের বসতবাড়ি। তার পর থেকে শুরু হয় ঢাকা শহরে তাদের বস্তিজীবন।

আর তারা যাদের ফেলে আসে নিভৃত পল্লীর অনিশ্চিত জীবনে, তারা কেমন আছে? ঠিক তাদের খোঁজ নিতে নয়—ওটা বললে সত্যের অপলাপ হবে—আমার আজীবনের অভ্যাসমতো আমি মাসে-দু’মাসে একবার গ্রামে যাই আমার নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে। সারা জীবন তারা আমার আত্মার আত্মীয়, আমার মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী। আর গ্রামে যাওয়া মানেই এদের আদরে-সোহাগে আপ্লুত হয়ে আমার পছন্দের শাক-শুঁটকি দিয়ে ভূরিভোজন।

এবার গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসী প্রায় সবার মুখ দেখলাম শুকনা। কোনো আনন্দের চিহ্নমাত্র নেই তাদের চেহারা-সুরতে। কী ব্যাপার? কুশলাদি জানতে চাইলে তারা সবাই প্রায় একবাক্যে জানালেন, জিনিসপত্রের আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতিতে তাদের নাভিশ্বাস উঠেছে। তারা নাকি তাদের ‘বাপজন্মে’ কোনো দিন মাছ-মাংস, শাক-সবজি, চাল-ডাল-তেল-পেঁয়াজ-রসুন ইত্যাদির দামের এমন বেয়াড়া রকম উল্লম্ফন দেখেননি। গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো নাকি এবার আরেকটি উপদ্রব দেখা দিয়েছে। চুরি-চামারি। গ্রাম সম্পর্কের এক চাচা তো তার গরু চুরির কথা বলতে গিয়ে রীতিমতো হাউমাউ করে কেঁদে দিলেন। বেচারা গরিব মানুষ। ধার-কর্জ করে দুটি এঁড়ে বাছুর কিনে পেলে-পুষে, খাইয়ে-দাইয়ে মোটাতাজা করছিলেন সামনের কোরবানি ঈদে ভালো দামে বিক্রি করার জন্য। বেচারার এমনই কপাল, চোর গোয়ালঘরের নড়বড়ে দরজা ভেঙে গরু দুটি নিয়ে রাতের আঁধারে দে চম্পট। হাজিরানে মজলিসের আরেকজন বললেন, হাটফেরা পথে তিনি নাকি চ্যাংড়া বয়সের কজন ছিনতাইকারীর হাতে টাকা-পয়সা সব খুইয়েছেন কদিন আগে।...হাতে সময় ছিল না, তাই এসব চুরি-চামারির কথা আর শোনা হয়নি। তবে যা বুঝলাম আলাপ-আলোচনায়, তাতে এটি পরিষ্কার হলো, গ্রামের মানুষের পেটে দানাপানি খুব একটা পড়ে না আজকাল। সেই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভালো না। সরকার পরিবর্তনে মানুষ যে আশার আলো দেখতে পেয়েছিল মাস চারেক আগে, সেই আলো এখন অনেকটাই ম্লান হয়ে আসছে। আর বিগত দিনে যারা সেই আমলের সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ছিল নানাভাবে, তারা এরই মধ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কূটনামি শুরু করে দিয়েছে। এদের মুখ বন্ধ করতে হলে সর্বাগ্রে যা করতে হবে, তা হচ্ছে দেশের অগণিত দরিদ্র শ্রেণির মানুষের পেটে ভাত আর চোখে ঘুমের ব্যবস্থা করা। এটি ঠিক, বর্তমান সরকার দেশের লেজে-গোবরে পড়া অর্থনীতিকে জোড়াতালি দিয়ে মোটামুটি একটি ভদ্রসম্মত অবস্থায় নিয়ে আসতে পেরেছে। যথাসময়ে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য কলুষমুক্ত নির্বাচনের ব্যবস্থাও করছে। কিন্তু সব কথার শেষ কথা হচ্ছে পেট পুরে দুটি খেতে পারা এবং নিঃশঙ্কচিত্তে শান্তিতে ছানাপোনা নিয়ে দিন গুজরান।

সবিনয়ে সেই ইংরেজি পুরনো প্রবচনটি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই লেখাটি শেষ করার আগে : অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান। পেটের ক্ষুধা আর মনের অশান্তি দুটিই কিন্তু বড় ভয়ানক জিনিস। অতএব দ্রব্যমূল্য এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আমার মতে এখন প্রায়োরিটি নম্বর ওয়ান হতে হবে।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর