শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫২, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৩, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের প্রশ্নে

আবুল কাসেম ফজলুল হক
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের প্রশ্নে

হিন্দু সমাজের জাতিভেদ প্রথায় ‘জাতি’ কথাটির যে অর্থ, তার সঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘জাতি’ কথাটির অর্থ এক রকম নয়। এই পার্থক্য সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারণা আমাদের অর্জন করতে হবে। জাতীয়তাবোধ, জাতি, জাতীয়তাবাদ, জাতিরাষ্ট্র ইত্যাদি নিয়ে রাজনীতিবিদদের ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের মধ্যে নানা মত আছে। এ জন্য এসব বিষয়ে আলোচনা-সমালোচনার বেলায় প্রত্যেককেই নিজের অবস্থান, উদ্দেশ্য ও চিন্তার স্বাতন্ত্র্য স্পষ্ট করে ব্যক্ত করা সমীচীন।

বাংলা ভাষার দেশে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য ও রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ এবং রাজনীতি ও প্রগতি ইত্যাদি বিষয়ে বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা-সমালোচনা ও ধ্যানধারণার অগ্রগতি অল্পই হয়েছে। জনজীবন, নেতৃত্ব, জাতিরাষ্ট্র, সরকার, রাজনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে সৃজনপ্রয়াসী চিন্তা ও প্রচেষ্টাও সন্তোষজনক নয়। সব কাজের জন্যই দুনিয়াব্যাপী সর্বত্র শিক্ষার দরকার হয়।

নেতা হওয়ার জন্য রাষ্ট্র ও রাজনীতি বিষয়ে কিন্তু বাংলাদেশে রাজনীতি করার কিংবা শিক্ষা-দীক্ষার দরকার হয় না।

বাংলাদেশে রাজনীতি দেখা যাচ্ছে রাজনীতিবিদদের আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে। অরাজনৈতিক নির্দলীয় নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার জাতীয় সংসদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে নির্বাচিত রাজনীতিকদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে যাবেন—এটা কী রকম রাজনীতি? এই রাজনীতি নিয়ে বাংলাদেশ কি জনগণের রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠছে? এই ধারার রাজনীতি নিয়ে বাংলাদেশে কি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে?

মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছানিরপেক্ষভাবে প্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে, মানুষের সমাজও পরিবর্তিত হচ্ছে। এই পরিবর্তনশীলতার মধ্যে মানুষ ব্যক্তিগতভাবে এবং সম্মিলিতভাবে নিজের ও নিজেদের কল্যাণে পরিবর্তনের ধারাকে কিছু পরিমাণে হলেও কাজে লাগাতে পারে। সভ্যতা সৃষ্টির, সংস্কৃতি সৃষ্টির ধারা মানুষের এই শক্তিই নিয়ামক।

মানুষ নিজেকে এবং নিজের পরিবেশকে উন্নত করতে পারে। নিজেকে উন্নীত না করে কেবল পরিবেশকে—সামাজিক, প্রাকৃতিক পরিবেশকে—উন্নীত করতে চেষ্টা করলে চেষ্টা সফল হয় না। এ জন্যই ‘বদলে যাও, বদলে দাও’—এই স্লোগান কোনো কোনো জাতির মধ্য থেকে উচ্চারিত হয়েছে। বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ‘মেরামত’ করার, সংস্কার করার উদ্দেশ্যে যেসব স্লোগান ও বক্তব্য ব্যক্ত করা হচ্ছে, তা লক্ষ করে এসব কথা আমার মনে জাগছে। রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের বেলায় শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে দৃষ্টি সীমাবদ্ধ না রেখে মানুষের মনের দিকটাতেও যথোচিত গুরুত্ব দিতে হবে।

সংস্কার কারা চাইছেন, কেন চাইছেন তা-ও বিচার করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো, রাজনৈতিক নেতারা স্বদেশের রাজনীতিকে নিজেদের আয়ত্তে রাখতে না পারার ফলে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ে যেসব কথা বলছে, সেগুলো তো বাংলাদেশে স্বাধীন রাষ্ট্রীয় অস্তিত্বের পরিপন্থী। কেবল চলতি উত্তেজনা ও উপস্থিত অস্থিরতায় হারিয়ে গেলে সুফল হবে না। প্রয়োজনীয় নেতৃত্বের অভাবে বাংলাদেশ ক্রমে তার রাষ্ট্রীয় অস্তিত্ব হারাবে। যদি জনশক্তি জাগ্রত ও সক্রিয় হয়, সম্ভবপর বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে, তাহলে জনগণের রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ রক্ষা পাবে। সেই ঐক্য গঠনের জন্য অবশ্যই নেতৃত্ব লাগবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) কি বাংলাদেশে উন্নততর রাজনৈতিক চিন্তা ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে উঠতে সহায়তা করবে?

অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদ জাতীয় সংসদের সুষ্ঠু নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের ও পুনর্গঠনের যে সংকল্প ঘোষণা করে সেই লক্ষ্যে কাজ করছেন, তার সাফল্যের জন্য আইনের শাসনে বিশ্বাসী সর্বজনীন কল্যাণে নিবেদিত যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব দরকার, তা কবে কিভাবে সৃষ্টি করা যাবে—সে প্রশ্ন অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা কোনো সামান্য ব্যাপার নয়। সরকার ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব যখন আইনের শাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষায় অপারগ হয়েছে, তখন সেনাপতিরা ক্ষমতা দখল করেছেন। সেনাশাসকরা অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হলেও রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা এবং প্রধানত ধনিক-বণিকদের স্বার্থ রক্ষার জন্য কাজ করতেন। দরিদ্র মানুষদের কল্যাণে কিছু কাজ করতেন। সেনাপতিদের ক্ষমতায় আসার সুযোগ বন্ধ করার জন্য হাসিনা সরকার সংবিধানে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের যে ব্যবস্থা করে গেছে, তাতে সেনাপতিরা এখন আর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের কথা ভাবেন না। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা দখলকারী সেনাপতিদের সরকারকে আর স্বীকৃতি দেবে না বলে ঘোষণা দেয়। ‘Military Withdrawal from Politics’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রয়াত অধ্যাপক তালুকদার মনিরুজ্জামানের একটি বই আছে। তাতে এ বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তিনি লেখেননি। তিনি পক্ষপাতমুক্ত অবস্থানে থেকে একটি ঐতিহাসিককালে ক্রমাগত সামরিক শাসন জারির এবং ক্ষমতায় থাকার তথ্যাদি সংকলন করেছেন।

বাংলাদেশে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগের গুরুত্ব উপলব্ধির জন্য যেসব সমস্যার বিবেচনা অপরিহার্য বলে আমার মনে হয়েছে সেগুলোর কয়েকটি এখানে উল্লেখ করলাম। দৃষ্টিভঙ্গিকে বিস্তারে ও গভীরতায় প্রসারিত করতে হবে। ভাসা ভাসা দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিচারব্যবস্থা ও আইন-কানুন সংস্কার, শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষানীতির সংস্কার, প্রশাসনব্যবস্থার সংস্কার, কৃষির ও কৃষকদের কল্যাণ, শিল্পপতি ও শ্রমিকদের কল্যাণে উন্নততর বিধি-ব্যবস্থার, দুর্নীতি কমিয়ে চলার (বলা হয় চিরকালের জন্য দুর্নীতি দূর করার) জন্য কার্যকর বিধি-বিধান প্রবর্তন করার, বিদেশে অর্থপাচার বন্ধ করার, ঋণখেলাপিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার, প্রশাসনব্যবস্থার এবং পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তাদের ঘুষ-দুর্নীতি ও অবৈধ উপায়ে সম্পত্তি অর্জন করার সুযোগ বন্ধ করার, অসৎ উপায়ে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ইত্যাদির জন্য প্রয়োজনীয় আইন-কানুন জারি করা এবং সব আইন কার্যকর করা—রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য এসব কথা সরকারি মহল থেকে, ধনিক-বণিকদের থেকে, কথিত বিশিষ্ট নাগরিকদের থেকে, সাংবাদিকদের থেকে ক্রমাগত প্রচার করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা এসব করা সম্ভব হবে না বলে মত প্রকাশ করছেন, রাষ্ট্র সংস্কার প্রসঙ্গে এসব কথা সংবাদপত্রে ও রেডিও-টেলিভিশনে ক্রমাগত প্রচার করা হচ্ছে। পরিবর্তন করা ও পরিবর্তিত ব্যবস্থাকে সচল রাখার উপায় সম্পর্কে তেমন কিছু বলা হচ্ছে না।

চীনে কী রকম রাষ্ট্রব্যবস্থা কিভাবে চলছে, রাশিয়ার রাজনীতি, সরকার ও জনজীবন কেমন, পূর্ব ইউরোপের কিছু রাষ্ট্রে কল্যাণরাষ্ট্রের নীতি অবলম্বন করে কেমন চলছে, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া কেমন চলছে ইত্যাদিও তলিয়ে দেখা দরকার। নিতান্ত ভাসা ভাসা পর্যবেক্ষণ নিয়ে, নিজেদের ইতিহাসকে ভালোভাবে না জেনে, বাংলাদেশে যে ব্যবস্থাই প্রবর্তন করা হোক না কেন, তাতে সব উন্নতিশীলতা সম্ভব হবে না।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর এবং রাজনৈতিক নেতাদের থেকে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার ও উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে কোনো পরিকল্পনা ও মেয়াদি কর্মসূচি ঘোষণা না করার ফলে সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনগুলো থেকে রাষ্ট্র সংস্কারের পরিকল্পনা ঘোষণা করা হচ্ছে। আমি বোকার মতো ভাবতাম, বাংলাদেশের রাজনীতি উন্নতিশীল হবে, রাজনৈতিক নেতারা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন এবং পরম কল্যাণের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেশবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দেবেন এবং রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে প্রগতিশীল রূপে গড়ে তুলবেন। আমার ধারণা ভুল প্রমাণ করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতারা এবং রাজনৈতিক দলগুলো বর্তমান অবস্থায় নিপতিত হয়েছে।

অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের শুভ ইচ্ছা ও পরিকল্পনা সফল হোক, রাজনীতির শুভকর উত্থান দেখা দিক, বাংলাদেশ সর্বজনীন গণতন্ত্রের রাষ্ট্ররূপে গড়ে উঠুক, মহান রাজনৈতিক নেতার উত্থান দেখা দিক। সবার কল্যাণ হোক, প্রত্যেকের কল্যাণ।

লেখক: বিশিষ্ট চিন্তাবিদ, সাবেক অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; সভাপতি, বাংলা একাডেমি, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে