শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫২, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৩, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের প্রশ্নে

আবুল কাসেম ফজলুল হক
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের প্রশ্নে

হিন্দু সমাজের জাতিভেদ প্রথায় ‘জাতি’ কথাটির যে অর্থ, তার সঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘জাতি’ কথাটির অর্থ এক রকম নয়। এই পার্থক্য সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারণা আমাদের অর্জন করতে হবে। জাতীয়তাবোধ, জাতি, জাতীয়তাবাদ, জাতিরাষ্ট্র ইত্যাদি নিয়ে রাজনীতিবিদদের ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের মধ্যে নানা মত আছে। এ জন্য এসব বিষয়ে আলোচনা-সমালোচনার বেলায় প্রত্যেককেই নিজের অবস্থান, উদ্দেশ্য ও চিন্তার স্বাতন্ত্র্য স্পষ্ট করে ব্যক্ত করা সমীচীন।

বাংলা ভাষার দেশে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য ও রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ এবং রাজনীতি ও প্রগতি ইত্যাদি বিষয়ে বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা-সমালোচনা ও ধ্যানধারণার অগ্রগতি অল্পই হয়েছে। জনজীবন, নেতৃত্ব, জাতিরাষ্ট্র, সরকার, রাজনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে সৃজনপ্রয়াসী চিন্তা ও প্রচেষ্টাও সন্তোষজনক নয়। সব কাজের জন্যই দুনিয়াব্যাপী সর্বত্র শিক্ষার দরকার হয়।

নেতা হওয়ার জন্য রাষ্ট্র ও রাজনীতি বিষয়ে কিন্তু বাংলাদেশে রাজনীতি করার কিংবা শিক্ষা-দীক্ষার দরকার হয় না।

বাংলাদেশে রাজনীতি দেখা যাচ্ছে রাজনীতিবিদদের আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে। অরাজনৈতিক নির্দলীয় নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার জাতীয় সংসদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে নির্বাচিত রাজনীতিকদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে যাবেন—এটা কী রকম রাজনীতি? এই রাজনীতি নিয়ে বাংলাদেশ কি জনগণের রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠছে? এই ধারার রাজনীতি নিয়ে বাংলাদেশে কি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে?

মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছানিরপেক্ষভাবে প্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে, মানুষের সমাজও পরিবর্তিত হচ্ছে। এই পরিবর্তনশীলতার মধ্যে মানুষ ব্যক্তিগতভাবে এবং সম্মিলিতভাবে নিজের ও নিজেদের কল্যাণে পরিবর্তনের ধারাকে কিছু পরিমাণে হলেও কাজে লাগাতে পারে। সভ্যতা সৃষ্টির, সংস্কৃতি সৃষ্টির ধারা মানুষের এই শক্তিই নিয়ামক।

মানুষ নিজেকে এবং নিজের পরিবেশকে উন্নত করতে পারে। নিজেকে উন্নীত না করে কেবল পরিবেশকে—সামাজিক, প্রাকৃতিক পরিবেশকে—উন্নীত করতে চেষ্টা করলে চেষ্টা সফল হয় না। এ জন্যই ‘বদলে যাও, বদলে দাও’—এই স্লোগান কোনো কোনো জাতির মধ্য থেকে উচ্চারিত হয়েছে। বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ‘মেরামত’ করার, সংস্কার করার উদ্দেশ্যে যেসব স্লোগান ও বক্তব্য ব্যক্ত করা হচ্ছে, তা লক্ষ করে এসব কথা আমার মনে জাগছে। রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের বেলায় শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে দৃষ্টি সীমাবদ্ধ না রেখে মানুষের মনের দিকটাতেও যথোচিত গুরুত্ব দিতে হবে।

সংস্কার কারা চাইছেন, কেন চাইছেন তা-ও বিচার করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো, রাজনৈতিক নেতারা স্বদেশের রাজনীতিকে নিজেদের আয়ত্তে রাখতে না পারার ফলে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ে যেসব কথা বলছে, সেগুলো তো বাংলাদেশে স্বাধীন রাষ্ট্রীয় অস্তিত্বের পরিপন্থী। কেবল চলতি উত্তেজনা ও উপস্থিত অস্থিরতায় হারিয়ে গেলে সুফল হবে না। প্রয়োজনীয় নেতৃত্বের অভাবে বাংলাদেশ ক্রমে তার রাষ্ট্রীয় অস্তিত্ব হারাবে। যদি জনশক্তি জাগ্রত ও সক্রিয় হয়, সম্ভবপর বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে, তাহলে জনগণের রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ রক্ষা পাবে। সেই ঐক্য গঠনের জন্য অবশ্যই নেতৃত্ব লাগবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) কি বাংলাদেশে উন্নততর রাজনৈতিক চিন্তা ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে উঠতে সহায়তা করবে?

অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদ জাতীয় সংসদের সুষ্ঠু নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের ও পুনর্গঠনের যে সংকল্প ঘোষণা করে সেই লক্ষ্যে কাজ করছেন, তার সাফল্যের জন্য আইনের শাসনে বিশ্বাসী সর্বজনীন কল্যাণে নিবেদিত যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব দরকার, তা কবে কিভাবে সৃষ্টি করা যাবে—সে প্রশ্ন অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা কোনো সামান্য ব্যাপার নয়। সরকার ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব যখন আইনের শাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষায় অপারগ হয়েছে, তখন সেনাপতিরা ক্ষমতা দখল করেছেন। সেনাশাসকরা অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হলেও রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা এবং প্রধানত ধনিক-বণিকদের স্বার্থ রক্ষার জন্য কাজ করতেন। দরিদ্র মানুষদের কল্যাণে কিছু কাজ করতেন। সেনাপতিদের ক্ষমতায় আসার সুযোগ বন্ধ করার জন্য হাসিনা সরকার সংবিধানে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের যে ব্যবস্থা করে গেছে, তাতে সেনাপতিরা এখন আর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের কথা ভাবেন না। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা দখলকারী সেনাপতিদের সরকারকে আর স্বীকৃতি দেবে না বলে ঘোষণা দেয়। ‘Military Withdrawal from Politics’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রয়াত অধ্যাপক তালুকদার মনিরুজ্জামানের একটি বই আছে। তাতে এ বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তিনি লেখেননি। তিনি পক্ষপাতমুক্ত অবস্থানে থেকে একটি ঐতিহাসিককালে ক্রমাগত সামরিক শাসন জারির এবং ক্ষমতায় থাকার তথ্যাদি সংকলন করেছেন।

বাংলাদেশে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগের গুরুত্ব উপলব্ধির জন্য যেসব সমস্যার বিবেচনা অপরিহার্য বলে আমার মনে হয়েছে সেগুলোর কয়েকটি এখানে উল্লেখ করলাম। দৃষ্টিভঙ্গিকে বিস্তারে ও গভীরতায় প্রসারিত করতে হবে। ভাসা ভাসা দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিচারব্যবস্থা ও আইন-কানুন সংস্কার, শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষানীতির সংস্কার, প্রশাসনব্যবস্থার সংস্কার, কৃষির ও কৃষকদের কল্যাণ, শিল্পপতি ও শ্রমিকদের কল্যাণে উন্নততর বিধি-ব্যবস্থার, দুর্নীতি কমিয়ে চলার (বলা হয় চিরকালের জন্য দুর্নীতি দূর করার) জন্য কার্যকর বিধি-বিধান প্রবর্তন করার, বিদেশে অর্থপাচার বন্ধ করার, ঋণখেলাপিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার, প্রশাসনব্যবস্থার এবং পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তাদের ঘুষ-দুর্নীতি ও অবৈধ উপায়ে সম্পত্তি অর্জন করার সুযোগ বন্ধ করার, অসৎ উপায়ে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ইত্যাদির জন্য প্রয়োজনীয় আইন-কানুন জারি করা এবং সব আইন কার্যকর করা—রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য এসব কথা সরকারি মহল থেকে, ধনিক-বণিকদের থেকে, কথিত বিশিষ্ট নাগরিকদের থেকে, সাংবাদিকদের থেকে ক্রমাগত প্রচার করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা এসব করা সম্ভব হবে না বলে মত প্রকাশ করছেন, রাষ্ট্র সংস্কার প্রসঙ্গে এসব কথা সংবাদপত্রে ও রেডিও-টেলিভিশনে ক্রমাগত প্রচার করা হচ্ছে। পরিবর্তন করা ও পরিবর্তিত ব্যবস্থাকে সচল রাখার উপায় সম্পর্কে তেমন কিছু বলা হচ্ছে না।

চীনে কী রকম রাষ্ট্রব্যবস্থা কিভাবে চলছে, রাশিয়ার রাজনীতি, সরকার ও জনজীবন কেমন, পূর্ব ইউরোপের কিছু রাষ্ট্রে কল্যাণরাষ্ট্রের নীতি অবলম্বন করে কেমন চলছে, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া কেমন চলছে ইত্যাদিও তলিয়ে দেখা দরকার। নিতান্ত ভাসা ভাসা পর্যবেক্ষণ নিয়ে, নিজেদের ইতিহাসকে ভালোভাবে না জেনে, বাংলাদেশে যে ব্যবস্থাই প্রবর্তন করা হোক না কেন, তাতে সব উন্নতিশীলতা সম্ভব হবে না।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর এবং রাজনৈতিক নেতাদের থেকে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার ও উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে কোনো পরিকল্পনা ও মেয়াদি কর্মসূচি ঘোষণা না করার ফলে সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনগুলো থেকে রাষ্ট্র সংস্কারের পরিকল্পনা ঘোষণা করা হচ্ছে। আমি বোকার মতো ভাবতাম, বাংলাদেশের রাজনীতি উন্নতিশীল হবে, রাজনৈতিক নেতারা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন এবং পরম কল্যাণের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেশবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দেবেন এবং রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে প্রগতিশীল রূপে গড়ে তুলবেন। আমার ধারণা ভুল প্রমাণ করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতারা এবং রাজনৈতিক দলগুলো বর্তমান অবস্থায় নিপতিত হয়েছে।

অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের শুভ ইচ্ছা ও পরিকল্পনা সফল হোক, রাজনীতির শুভকর উত্থান দেখা দিক, বাংলাদেশ সর্বজনীন গণতন্ত্রের রাষ্ট্ররূপে গড়ে উঠুক, মহান রাজনৈতিক নেতার উত্থান দেখা দিক। সবার কল্যাণ হোক, প্রত্যেকের কল্যাণ।

লেখক: বিশিষ্ট চিন্তাবিদ, সাবেক অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; সভাপতি, বাংলা একাডেমি, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা