শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

মূলত যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি-পথ অনুসরণ করে বাংলাদেশের আনুক্রমিক সরকারগুলো অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, তার নাম ‘ইনভারটেড ইউ’ বা ‘কুজনেটস হাইপোথেসিস’। নোবেলজয়ী সাইমন কুজনেটের তত্ত্ব অনুযায়ী, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল প্রথম দিকে বৈষম্য সৃষ্টি করে; কারণ যারা পুঁজিপ্রবাহ ঘটায় তারা অধিকতর লাভবান হয়। কিন্তু ত্বরান্বিত প্রবৃদ্ধির প্রভাব একসময় দরিদ্রের ডেরায় চুইয়ে পড়ার ফলে বৈষম্য কমতে থাকে। সুতরাং প্রথমে প্রবৃদ্ধি, তারপর বিতরণের বিতর্ক।

সন্দেহ নেই যে এই বটিকা সেবনে বাংলাদেশে বিশেষত গেল দেড় দশকে যেমন ‘ঈর্ষণীয়’ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে, তেমনি বেড়েছে নিন্দনীয় আয়বৈষম্য। বর্তমান বাংলাদেশে আয়বৈষম্য মাপার মাধ্যম গিনি সহগ প্রায় ৫-এ পৌঁছে বিপত্সীমার কাছাকাছি বলা চলে। অন্যদিকে সময়ের আবর্তনে সম্পদের অকল্পনীয় বৈষম্যের পিঠে সওয়ার বাংলাদেশ। সুতরাং সন্দেহাতীতভাবে ধরে নেওয়া যায় যে কুজনেটস সাহেবের উপচে পড়া প্রভাব নিয়ে তত্ত্বটি (ট্রিকল ডাউন এফেক্ট) অন্তত বাংলাদেশে অসার প্রমাণিত হয়েছে।

দুই.

তবে এমন পরিস্থিতি এড়ানো যেত বলে ধারণা বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীদের। তাঁরা বলছেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হওয়ার কালে বৈষম্য হজম করতেই হবে, এর পক্ষে সাক্ষী-সাবুদ খুব কম।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সমতা নিশ্চিতকরণ ছিল, বাংলাদেশে এর ঠিক উল্টোটা—প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অবিচার, অন্যায়, অসমতার উল্লম্ফন লক্ষণীয়। ঢাকা শহরে ধনকুবের গুলশানের পাশেই দরিদ্রের কুড়িল বস্তি দাঁড়িয়ে থেকে যেন উন্নয়নকে উপহাস করে।

ভুলে গেলে বোধ হয় ঠিক হবে না যে বাংলাদেশে পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়কালের উন্নয়ন কৌশলের প্রায় পুরোটাই কুজনেটস প্রতিপাদ্যের প্রতিফলন দেখেছে। তবে স্বীকার করতেই হয়, গেল ১৫ বছর সমাজে বিরাজিত ‘অতি মাত্রায়’ দুর্নীতি, রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন বৈষম্যকে তির্যক করে তুলে আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা উসকে দিয়েছে। এমন না হলে বোধ হয় ৫ আগস্টের জন্ম হতো না।

তিন.

কথায় বলে, ব্রিটিশরা অন্য দেশ থেকে লুট করা অর্থ নিজ দেশে পাচার করে ব্রিটেনে উন্নয়ন ঘটিয়েছে। আর বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যাহত করেছে। 

অনেকে মনে করেন, পাচার করা প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশে বিনিয়োগ থাকলে দেশের অবস্থা অনেক ভালো থাকত। এক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন বলছে : ‘এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকের ১৭টি শাখা থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। শুধু টাকাই নেয়নি, আন্তর্জাতিক ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকের যে সম্পর্ক ছিল, সেটাও ধ্বংস করে দিয়েছে...গত দেড় দশকে দেশের ব্যাংক খাতে নজিরবিহীন অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি ও লুণ্ঠন হয়েছে। সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ব্যবসায়ী তথা অলিগার্করাও ব্যাংক থেকে বাছবিচার ছাড়াই ঋণের নামে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে লুটেরাদের সহযোগীর ভূমিকায় ছিল আওয়ামী লীগ সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক।’ কিছুদিন আগে এফটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর অভিযোগ করেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো থেকে অন্তত এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা (১০ বিলিয়ন ডলার) পাচার করেছে সাইফুল আলম ও তাঁর সহযোগীরা’ (অর্থসূচক, ২০ নভেম্বর ২০২৪)।

একটি সূত্র বলছে, এবং জাতিসংঘও এতে একমত যে বাংলাদেশ থেকে বছরে প্রায় ৭০০ কোটি ডলার পাচার হয়। তার মানে সাত বিলিয়ন ডলার বা মোট প্রায় চার মাসের রেমিট্যান্স আয়ের সমান। গত দুই বছরে (২০২২-২৩) লোমহর্ষক কয়েকটি মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা খবরের কাগজে এলেও সরকারি মহলে তেমন নড়াচড়া কিংবা উদ্বেগের উচ্ছিষ্ট ছিল বলে মনে হয় না এবং বেগমপাড়া, সেকেন্ড হোম ইত্যাকার বিষয়ে দুর্বলকণ্ঠ বক্তৃতা-বিবৃতির বদলে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো রকম উদ্যোগ দৃশ্যমান ছিল না। একজন সাবেক মন্ত্রীর বিদেশে ২৫০টি বাড়ির মালিকানা এবং ২০০ মিলিয়ন পাউন্ড স্টার্লিং (রিজার্ভের ১ শতাংশ) দেশান্তরিত হওয়ার যে খবর ব্লুমবার্গ দিয়েছে তার সঙ্গে অন্যান্য মুদ্রাপাচার, করমুক্ত দ্বীপরাষ্ট্রে সম্পদের নোঙর করা বৈদেশিক মুদ্রা ফিরিয়ে আনতে পারলে রিজার্ভ শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল (এবং এখনো আছে বৈকি)।

চার.

দুর্ভাগ্যবশত দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের ব্যবসা পরিবেশের ক্রমাবনতি ঘটে চলছে। নির্ভরযোগ্য এক সমীক্ষা জানায়, ‘চলতি বছরের মে মাসে ব্যবসা পরিবেশ সূচক (বিবিএক্স) ২০২৩-২৪ জরিপে উল্লেখ করা হয়, সার্বিকভাবে ২০২৩ সালে দেশের ব্যবসা পরিবেশের সূচকে ১০০ স্কোরের মধ্যে অর্জন ৫৮.৭৫, যা ২০২২ সালে ছিল ৬১.৯৫। ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিতেও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান সবচেয়ে পিছিয়ে। চলতি বছরও এর খুব একটা উন্নতি হয়নি।’ তবে দেশের ১৭ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করে, এ বছর ব্যবসা পরিবেশের এমন করুণ দশার জন্য প্রধানতম দায়ী দুর্নীতি। সম্প্রতি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক জরিপে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, দুর্নীতির পাশাপাশি আমলাতন্ত্রের অদক্ষতা, মূল্যস্ফীতি, অর্থায়নের সীমাবদ্ধতা, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো প্রভৃতিও ব্যবসার প্রধান অন্তরায় ছিল। সুতরাং দেশে ব্যবসার প্রসার করতে হলে দুর্নীতি রোধ করা আবশ্যক হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি ব্যবসার সার্বিক পরিবেশ সুষ্ঠু করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো সমাধানের দিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন।

তেমনি গত দেড় দশকে রাজনৈতিক মদদে কিছু অলিগার্ক ব্যবসায়ী শ্রেণি তৈরি হয়েছে, যাদের রয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। এসব ব্যবসায়ী দেশের ব্যাংক খাতকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছে। একই সঙ্গে বিপুল পরিমাণ অর্থও পাচার করেছে। আবার ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণেও অনেক ব্যবসায়ীকে অযথা হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, যা ব্যবসার প্রসারে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। উপরন্তু গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর শিল্পাঞ্চলে অসন্তোষ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের মতো ঘটনাও ঘটেছে, যা ব্যবসা-বিনিয়োগের জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। এমন আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় মানুষের মধ্যে আস্থার সংকট তীব্র হয়েছে। এ অবস্থায় দুর্নীতি রোধ করে মানুষের আস্থা ফেরাতে হবে, যাতে ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রসার ঘটে। একই সঙ্গে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাসহ অন্য সমস্যাগুলোও সমাধান করতে হবে। পাশাপাশি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করায় মনোযোগ দিতে হবে।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মনে করেন, ‘দেশের মধ্যে দুর্নীতির পক্ষে এবং সংস্কারের বিপক্ষে অদ্ভুত এক ধরনের কোয়ালিশন হয়েছে। সেই কোয়ালিশনে রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীরা আছে। এদের সমন্বিতভাবে অলিগার্ক তৈরি হয়েছিল। অর্থনীতির প্রধান দুটি খাত—ব্যাংকিং খাতে ও এনার্জি খাতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। এই দুটি খাত পুরো খেয়ে ফেলেছে অলিগার্করা। অলিগার্করা মাসোহারা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিনিধি রেখেছে। ব্যাংক খাতের করপোরেট গভর্ন্যান্স পুরো ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় অলিগার্কদের সুবিধার্থে ব্যাংকে পরিচালক নিয়োগ করা হয়েছে।’

পাঁচ.

বাংলাদেশে ব্যবসার ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নিম্নমুখী, বিশেষ করে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই)। এফডিআই নিম্নমুখী হওয়ার অন্যতম কারণ ব্যবসা পরিবেশের সূচকে অবনতি। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহ হয়েছেন নতুন বিনিয়োগে। উপরন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে নতুনভাবে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়া বিনিয়োগ পরিবেশকে আরো অস্থিরতার দিকে নিয়েছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না ফিরলে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা আরো কঠিন হয়ে উঠবে।

বিশিষ্টজনের অভিমত এই যে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করায় আরেকটি গুরুতর সমস্যা হলো পর্যাপ্ত জ্বালানির অভাব, যার সমাধানও তাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ। জ্বালানি নিরাপত্তা ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন শিল্পোৎপাদন সম্ভব নয়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য নতুন গ্যাসকূপ অনুসন্ধানে গতি বাড়াতে হবে। অফশোর ও অনশোরে গ্যাস অনুসন্ধানে জোর দিতে হবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রতাগুলোও দূর করতে হবে।

ছয়.

মূলত রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রধান চালক। রাজনীতি মানে হচ্ছে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশের উন্নয়নকল্পে নীতিমালা প্রণয়ন; এবং রাজনীতি ভালো থাকলে অর্থনীতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। বাংলাদেশের রাজনীতি নির্বাচননির্ভর, অথচ গেল তিন-তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণ তাদের সুচিন্তিত রায় দিতে পারেনি। এর ফলে আবির্ভাব ঘটে কর্তৃত্ববাদী শাসনের, জবাবদিহির জায়গা থাকে শূন্য। দেশ পরিচালিত হয় আমলা, পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা ও ব্যবসায়ী অলিগার্ক দ্বারা। বলাবাহুল্য, বাংলাদেশের অর্থনীতির ও রাজনীতির ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসা এই দুষ্টচক্রের অবসান ঘটাতে একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি। তবে তার আগে চাই নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংক্রান্ত সংস্কার। আপাতত এই তিনটি সংস্কার শেষে জনপ্রতিনিধিদের সরকার ক্ষমতায় এসে জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চালালে দেশের অর্থনীতির মানবসৃষ্ট দৈন্যদশা দূর হবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস।

 

লেখক: অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে